স্বপ্ন ভাঙ্গা গল্প থেকে সফলতা অর্জনের একধাপ
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
🤲🤲 প্রথমেই প্রার্থনা করছি যে আল্লাহ তাআলার কাছে যিনি আমাদের সৃষ্টি সৃষ্ট মানুষ হিসাবে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন ১৮ আঠারো হাজার মাখলুকাত সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে হল মানুষ আমরা প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মত হোয়ে লক্ষ-কোটি দুরুদ সোয়াব টুকু সোনার মদিনায় দরবারে পৌঁছে দেন আমিন।
সে আশা কামনা নিয়ে উপস্থাপনা হলাম
পরম করুনাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
যিনি আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন সৃষ্টির সেরা জীব আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে।
এবং বিশ্ব মহামারী মধ্যেও আমাদেরকে সুস্থ রেখেছেন ভালো রেখেছেন পৃথিবীতে সবচেয়ে মূল্যবান নেয়ামত হচ্ছে সুস্থতা মূল্যবান সম্পদ হচ্ছে সময় । আল্লাহতালা সুস্থ রেখেছেন এই জন্য মূল্যবান সময়কে ভালো কাজে ব্যবহার করার জন্য
শুকরিয়া আদায় করি।
আলহামদুলিল্লাহ।
🙋♂️শুরুতেই আমি শ্রদ্ধার সাথে স্বরন করছি, আমার প্রিয় প্লাটফর্ম "#নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প_______ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আমাদের সকলের শ্রদ্ধেয় প্রিয় মেন্টর, প্রিয় শিক্ষক,কোটি যুবকের বাতিঘর, স্বপ্নদ্রষ্টা #জনাব_ইকবাল_বাহার_জাহিদ_স্যারকে
💐আমাদের দেশের মানুষের মাঝে প্রাণ ভোমরা প্রাণপ্রিয় স্যার করোনায় আক্রান্ত হয়ে জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দীর্ঘ ২১ দিন লড়াই করে নতুন উদ্যোমে আমাদের মাঝে ফিরে এসেছেন।মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে হাজার কোটি শুকরিয়া। 🤲
💝প্রিয় Iqbal Bahar Zahid স্যারের অক্লান্ত পরিশ্রমের আমরা এতো সুন্দর একটা প্লাটফর্ম পেয়েছি। 💝
🌻যার শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে নিজের ছোট ছোট অপূর্ণ স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করার সাহস করছি। যেই প্রিয় মানুষটির দেখানো পথ আমরা তরুনরা অনুস্বরন করছি। সেই প্রিয় মানুষটির প্রতি আমার অনেক অনেক ভালেবাসা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ----------
🙋♂️প্রিয় সহযোদ্ধা ভাইয়া ও আপুদের বন্ধু
সকলের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসার রেখে স্বরন করছি, আমাদের প্রিয় প্লাটফর্মের সাথে যুক্ত সম্মানিত ৫ লক্ষ সহযোদ্ধা, ও সহপাঠী যারা আছেন তাদের সবাইকে। যারা শত কর্ম ব্যস্ততার মাঝে থেকে ও কিছু সময় দিয়ে এই প্লাটফর্মের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। সকলের প্রতি আমার অফুরন্ত ভালোবাসা ও দোয়া রইলো। সবাই যেন ভালো মানুষের পাশাপাশি একজন সফল উদ্যোক্ত হতে পারেন দোয়া কোরি 🤲 আপনাদের জন্য ____________
✅ সন্মানিত প্রিয় ভাই বোন ও বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই ? আশা নয় বিশ্বাস আপনারা যার, যার অবস্থানে কর্ম ব্যাস্ততার মাঝেও সবাই আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি, আলহামদুলিল্লাহ__________
"🙋♂️আমার জীবনের গল্প" আমি মোঃ ইয়াসিন হোসেন জন্মগ্রহণ করেছি আমাদের মুন্সীগঞ্জ উপজেলায় । আজ আমি শুনাবো আপনাদের আমার জীবনের স্বপ্ন ভাঙ্গা গল্প থেকে সফলতা অর্জনের একধাপ।সবাই লেখাটা পড়বেন প্লিজ। 👇👇👇👇👇
🐣🐣জন্ম_আমার গ্রামে_মুন্সীগঞ্জ দিঘীর পার আকাল মেক দাদুর আব্বুর গ্রামে_ আমরা চার ভাই ছোট ভেলায় থেকে ভর হোয়ে ছি শহরে
আমার একটা রোগ হোয়ে ঘটেছিল ছোট বেলায় অস্বাভাবিক রকম ছোট আকৃতি নিয়ে। কেউ ধারণা করেনি আমি বেঁচে থাকব। আমার বাবা ভেবেছিল আমি সর্বোচ্চ সাত দিন বা এক সপ্তাহ বাঁচতে পারি তাই তিনি মায়ের ওপর রাগ করে তার কর্মস্থলে চলে যান শহরে আমার বাবা । আমার মা ডাক্তার, ওঝা, ফকির যা পেয়েছেন তাই আকরে
ধরেছেন আমার নানির আব্বা আমার ভড় আব্বা ওনি একজন ভালো চিকিৎসক ছেলেন তার পর আমার ভর আব্বা আমাকে চিকিৎসা করেন দেন আমি ভালো হোয়ে জাই । আমার ভর আব্বার দোয়া🤲 কোরেন আমার জন্য আজ প্রর্যন্ত আমার কোনো রোগ হয় নি।
আর আমার মা মনে মনে প্রতিজ্ঞা করলেন আমি বেঁচে থাকলে কোরআনে হাফেজ বানাবেন । আমার মা যার তুলনা সে নিজেই।আমার রত্নগর্ভা মা তিল তিল করে আমাদের তিন ভাইকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলেছে।আমার মা একজন স্বপ্নবাজ মানুষ। সবাই যখন হাল ছেড়ে দেয় তখন তিনি পাশে এসে মাথায় হাত বুলিয় বলেন আমার মা তুমিই পারবে বাবা ।
আমরা চার ভাই আমার গর্তদারিনি মা তিন ভাইকে মাদ্রাসা ভর্তি করেন ঢাকা শুনিয়া ক্রেরা পাগলা মেডিকেল মাদ্রাসায় ভর্তি করে। তার পর পাচ বছর মাদ্রাসা ক্লাস ফাইপ পর্যন্ত হেবজা পর্যন্ত থাকার পর মুন্সীগঞ্জ দেশে পাঠিয়েছেন। আমাকে প্রথমে মুন্সীগঞ্জ আদর্শ ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসায়, HSC তে শিক্ষা বোর্ডের ভালো নম্বর পেলাম কলেজ আল্লাম আমি পড়তে সাহস, উৎসাহ প্রেরণা জুগিয়েছেন।আমার সবার ছোট ভাইকে HSC তে ঢাকায় সনামধন্য কলেজে ও ছোট ভাই পড়ার জন্য নিজের সবটুকু সামর্থ উজার করে দিয়েছেন।আজ আমারা তিন ভাই সমাজে মাথা উঁচু করে চলতে পারি আমাদের আরেকজন ছোট ভাই মার সাথে থাকেন খেলাধুলা করেন মা তাকে অনেক আদর করেন আমরাও তাকে আদর করি বড় ভাই হিসেবে সবসময় ছোট ভাই কে আদর কোরি মার কোলে থাকেন ছোট ভাই তো খুবই ভালো তার সবটুকু অবদান আমার রত্নগর্ভা মায়ের জন্য । আমার মায়ের একটা বিখ্যাত প্রিতিষ্ঠানে গিয়ে হুজুরদের বলতেন " মাংস চাইনা হাড্ডি চাই"।আমার সন্তানকে আপনাদের হাতে তুলে দিয়ে গেলাম আপনারা যেভাবে পারেন মানুষ করেন। আমার মায়ের কিছু কথা না বলেই নয়।আমার মা ছোট বেলা থেকে তিন বাইকে মানুষের মতন মানুষ করেছেন। আমার মা কে আমার নানি ভেসি ভালো বাসতেন্না আমার নানাভাই আমার মা কে খুব ভালো বাসতেন ২০১১ এগার সালে নানাভাই দুনিয়া থেকেয় চোলে জান তারপর থেকে আমার মা ভেঙে পড়ে যান আমার নানার কারণেই । আমার মায়ের পড়া লেখার প্রতি অনেক আগ্রহ ছিলো কিন্তু অল্প বয়সে বিয়ে হোয়ে জায় 5 ফাইপ পাশের পর আর পড়ালেখা continue করতে পারেনি স্বামী সংসার নিয়ে ব্যাস্ত হয়ে পরেন।কিন্তু আমাদের পড়ালেখার বিষয়ে কোনদিন আপোষ করেননি। মধ্যবিত্তের সংসারে অনেক অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা ছিলো। অনেক ঝড় ঝাপটা গেছে মায়ের উপর দিয়ে কিন্তু আমাদের আগলে রেখেছেন তার স্নেহের ছায়ায় মোত। তার সাধ্যের মধ্যে সবটুকু উজাড় করে দিয়েছেন। বাজারের সবচেয়ে ভালো পণ্য কিনে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। এমিন দিন গেছে বাজেটের বাইরে গিয়ে আমাদের ঈদের পোষাক কিনে দিয়েছেন। ছোট সময়ে মাকে দেখতাম পরিবারের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক কাজ করতেন যেমন ঃ আমাদের কোন প্রতিবেশী বাচ্চা হওয়ার প্রসব বেদনায় কাতরাচ্ছেন আমার মা তাকে হসপিটালে নিয়ে গেছেন রাত বিরাতে। সেবা করার জন্য তার পাশে কেউ থাকার নেই আমার মা থেকেছেন। অর্থনৈতিক support করেছেন।✅ঐ সময়ে আমার মা ছিলেন আমাদের এলাকার অন্য সাদারন শিক্ষিত আমার মা । তাই অনেকের প্রিয় জনের কাছের ভালো আমার মা ছিলেন । অনেক দারিদ্র ঘরের সন্তানের হাতেখড়ি হয়েছে আমার মায়ের হাতে।এর পাশাপাশি আর একজনের কথা না বললেই নয়। যিনি আমার জীবনে রেখাপাত করেছিল সেই শৈশবে। যার মমতায় আমি বেড়ে উঠেছি তিনি হলো আমার 'মা।✅ কেউ প্রশ্ন করে আপনার প্রথম আইকন কে আমি বলি আমার মা আমার উত্তর আমালো। আমার মা ✅সুস্বাদু করে রান্না করতে পারে আমার মা ছাড়া আর কারো হাতে রান্না খেতে ভালো লাগে না
🌴🌴জীবনের বটবৃক্ষ ঃ এবার আসি যে ব্যাক্তি সারাজীবন আমার পাশেবৃক্ষের মতো ছায়া হয়ে আছেন তিনি হলেন আমার বাবা। সহজ সরল একজন মানুষ আমার বাবা। বাবার কাছে আমি এখনো অনেক ছোট। বাবা বাড়িতে গেলে আমার মশারী টাঙিয়ে দেন। সকালে উঠে হাঁটতে নিয়ে জান। বাবা আমাকে আব্বু ছাড়া কখনো ডাকেন না। বাবা মার্কেটের সবচেয়ে দামি পোশাক কিনে তার পুত্রদের রাজপুত্রের মত সাজাতে চেষ্টা করেন।কিন্তু নিজের জন্য কিছু কিনতে দেখিনি। আমি মুন্সীগঞ্জ আদর্শ ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসা HSC তে অমৃত লাল পড়ার সময় বাবার জন্য টাকা জমিয়ে একটা সুন্দর পাঞ্জাবি কিনে উপহার দিয়েছিলাম। বাবা পাঞ্জাবি পেয়ে খুবই খুশি হলেন যা আজও আমার চোখে ভাসছে। তার চোখ দুটো জ্বলজ্বল করছিলো। আমি বাবাকে কিছু কিনে দিলে গর্ব করে সবাইকে বলেন আমার বড় ছেলে এটা কিনে দিয়েছে।বাবার শখ বলতে গেলে, বাবা খুব বাজার করতে পছন্দ করেন। 👉আর একটি গুণ হলো উনি যেখানে যেতেন সবার সাথে ভালোভাবে মিশে যেতেন। আর কোন ধরনের ঝামেলা পছন্দ করেন না। সবসময় নিরিবিলি থাকতে পছন্দ করেন। বাবার শৈশবের দিনগুলো কেটেছে চরম দারিদ্রতার ভিতর।
👉ছোট ভেলার সময় একটা ঘটনা শেয়ার করেছিলেন। আমার বাবা আমার কছে একদিন রাতে বাবা কেরোসিনের কুপি জ্বালিয়ে পড়াশোনা করছিলেন তাই আমার আব্বুর ভাই মানে আমার ভর কাকা সে সমস্ত বইগুলো বাহিরে ফেলে দিয়ে ছিলো আমার ভর কাকা তাকে পরা সোনা কোরতে দিতেন্না । আমার বড়কাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি করতেন আমার বাবাকে পড়াশোনা করতে দিতেন্না চিন্তা করেছিলেন যদি আমার ছোট ভাই পড়াশোনা করে বড় হয় তাহলে অর্থ-সম্পদ সব নিয়ে যাবে কারণ আমার দাদু অনেক বড় একজন ভর মনের মানুষ ছিলেন পাঁচটা গ্রাম চালাতেন আকাল মেগ গ্রাম ওখান থেকে পাকিস্তান আমলে বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যান আমার আব্বু আরো অনেক কষ্টের ঘটনা আছে। বাবা দারিদ্রতার কষাঘাতে জর্জরিত হয়ে খাঁটি সোনায় পরিনত হয়েছেন আমার কআমার বাবা । তারপর ইন্ডিয়া পাকিস্তান ইরান বাংলাদেশ দীর্ঘ ৩০ক্রিশ বছর চিকিৎসা জগত সাধনা করে আসেন আজকে সে মানুষ সেবায় কাজ করেন । বাবাকে নিয়ে লিখলে আসলে শেষ হবেনা। বাবাকে কখনো বলা হয়নি যে বাবা আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি।
"
🏬🏢কয়েদখানায়_কিছু_দিনঃ
ইচ্ছে ছিল জগৎবিখ্যাত ইসলামী বক্তা হবো।তাই ভর্তি হলাম হাফিজিয়া মাদ্রাসায়। শুরু হলো জেলখানার জীবন।৫ পারা কোরআন শরীফ মুখস্থ করার পর বুঝতে পারলাম এ কর্ম আমার নয়। তাছাড়া নানা সমস্যা সৃষ্টি হতে লাগলো। যেখানে আমি মানিয়ে উঠতে পারছিলাম না।
যার কারনে আমি কোরআনে হাফেজ হওয়ার পথ চলায় 😭ইস্তফা দিলাম।
।
৪.#ভুলের_রাজ্যে_পদার্পনঃ
কোমরে গামছা বেঁধে পড়ালেখা শুরু করলাম। বন্ধুদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হলাম।টিনএজ বয়সে নিজের মনের নিয়ন্ত্রণ হারালাম।পরিনতি যা হওয়ার তাই হলো অসুস্থ হয়ে বিছানায় পরলাম।দুইমাস টাইফয়েডে ভুগে HSC এর কিছু দিন পূর্বে কিছুটা সুস্থ হয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করলাম।পরীক্ষার পরে রেটিনাতে মেডিকেল কোচিং করলাম।এটা ছিলো আমার জীবনের সবচেয়ে ভুল সিদ্ধান্ত। দিন ভালোই কাটছিলো। বাধ সাধল HSC এর ফলাফল।
আমার জীবনের সবচেয়ে কষ্টের সময় কেটেছে 2013 সালের দ্বিতীয়বার ভর্তি কোচিং করার সময় বাসা থেকে সীমিত টাকা দিত।প্রথমবার কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাইনি তাই আমার উপর বাবা অভিমান করেছিলেন। সকালে নাস্তা না করতে হয় তাই দেরি করে ঘুম থেকে উঠতাম।
👨👩👧👨👧👧বড়_ছেলের_দায়িত্ববোধ_মাথাচাড়া_দিয়ে_উঠলো ঃ
ভেবে দেখলাম আমার বাবা-মা আমাকে অনেক কষ্ট করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িয়েছেন। আমার সময় এসেছে আমার অনুজদের জন্য কিছু করার।যেই ভাবনা সেই কাজ ছোট দুই ভাইকে ঢাকায় নিয়ে আসলাম।এই প্রথম আমি বাবার দায়িত্ববোধ অনুভব করলাম।বাবা আমাদের মুখে হাসি ফোঁটাতে কত কষ্ট বুকে চাপা দিয়ে দিনপাত করেন তা অনুভব করলাম। ✅
💐🙋♂️আগে আমি কিভাবে প্লাটফর্মে পরিচিত হলাম আমার নিচের গল্প করবেন প্লিজ
🙋♂️👉আমার বাবা একজন হেকিমি চিকিৎসক ছিলেন ওখান থেকে আমাকে তার পর থেকে 2015 সাল হেকিমি চিকিৎসক হিসেবে ব্যবসা-বাণিজ্য মেনেজমেন্ট করতে হয় তারপর থেকে ব্যবসায় একজন হেকিমি চিকিৎসা হিসেবে মানুষের চিকিৎসা কোরতে থাকি ওখান থেকে প্রায় তিন বছর নারায়ণগঞ্জ শহরে থেকে হয়ে যাই হেকিমি হিসাবে অনেক টাকা রোজগার করতে থাকি বাবার চিকিৎসা হেকিমি কর্মস্থান থেকে অনেক ভালো ছিলাম হেকিমি হিসেবে তার পর 2019 সালে অনলাইন ব্যক্তিদের ফ্রিল্যান্সিং দেখতে ছিলা কাজ করতেছে ওখান থেকে আগ্রহ হলাম অনলাইন বিক্রতে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করব 2020 সালে করোনার পরিস্থিতিতে সমস্যা পরে জাই আমি তাপর আমার কাছে অনেক টাকা ছিল ইসলামিক ব্যাংকে তার পর আস্তে আস্তে আমার টাকা সেষ হোতে থাকে তারপর আমি টাকা খরচ কোরে ৫০০০০ হাজার টাকা দিয়ে কম্পিউটার মনিটর পিছি কিনেছি লাম তারপর অনলাইন বিক্রতিতে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করি তিন মাস পর্যন্ত তারপর আমার কম্পিউটার টা হাতে ছিল তারপর চুরি করে নিয়ে নিগেছে নারায়ণগঞ্জ শহরের ভাসায় থেকে তারপর থেকে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে আর পারেনি তারপর আমার হতাশগ্রস্ত হয়ে যাই 2018 সালের স্যারের প্রথম ভিডিও দেখি ইউটিউব চ্যানেলে দেখতেছি যে একজনকে নিয়ে গাওয়া ঘি নিয়ে স্যারের প্লাটফর্মে তার উপস্থাপন করে দেখাচ্ছে ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে ওখান থেকে দেখতে দেখতে বুঝতে পারেনি কি দেখাচ্ছে তার প্রতি চিন্তা করলাম যে কি করব ব্যবসায় উন্নয়ন কারিগরি শিক্ষা নিতে হবে সেখান থেকে দেখতে দেখতে 2020 সালে পহেলা জানুয়ারি 1000 তম উদযাপন করছেন স্যার সেখান থেকে আমি রেজিস্ট্রেশন করেছি 11 তম ব্যাচ তখন রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছি প্রবাসী একজন ভাইকে দিয়ে তারপর এখান থেকে রেজিস্ট্রেশন করে ফেললাম তারপর ব্যবসায় উন্নয়ন দেখতেছি কারিগরি বোর্ডের বিভিন্ন শিক্ষা প্রশিক্ষণ দিচ্ছে তারপর একটা আন্তরিক ভালোবাসা জেগে গেল এই প্ল্যাটফর্মের প্রতি এখন 2021 সাল🌻
🤝🤝গ্রুপে_জয়ে_হবার_গল্পঃ
যবনিকাপাত করতে চাই আমার কিছু স্বপ্নের কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করে। আমার পণ্যগুলো ক্রেতার দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে " store " নামে পেইজ খুললাম। অনলাইনে business করতে গিয়ে নজরে আসলো " নিজের বলার মতো গল্প ফাউন্ডেশন "মুস্তাক আহমাদ মরিদহা সাহায্যে✅ ১১ তম ব্যাচে রেজিষ্ট্রেশন করে ভালোমানুষ তৈরির বিশাল পরিবারের গর্বিত সদস্য হওয়ার সুযোগ পেলাম।এই ফাউন্ডেশনের ৯০ টি সেশন মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। আমার গুরু, যুবসমাজের আইকন, স্বপ্নদ্রষ্টা " ইকবাল বাহার জাহিদ "স্যারের একটি কথা আমাকে নাড়া দিলো।আমি সবসময় স্যারের কথাটি লালান করার চেষ্টা করি"
স্বপ্ন দেখুন
সাহস করুণ,
লেগে থাকুন
সফলতা আসবেই
স্যারের এই কথা অনুপ্রেরণা পেয়ে শুরু করলাম অনলাইন ও অফলাইন বিজনেস। আলহামদুলিল্লাহ আমার অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনে হচ্ছে অনেক। শরু হলো নতুন করে ঘুড়েঁ দাড়ানোর গল্প। আমি স্যারের শিক্ষাকে ধারন করে এগিয়ে যেতে চাই।ইনশাআল্লাহ আমি পারবো একদিন সফলতার একটা গল্প তৈরি করতে যা বলতে পারবো সবার সামনে আজ আমি সফল।সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন আমার স্বপ্ন পূরন করতে পারি।
📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬৯৮
Date:- ১৫/১২/২০২১ ইং
💝✅মোহাম্মাদ ইয়াসিন আত্তারী
🌻✅কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
🌹✅ব্যাচ নং---১১
🌷✅রেজিস্ট্রেশন নম্বর ৩২৯৬৪
🌼✅জেলা মুন্সিগঞ্জ
🌲✅বর্তমান ঠিকানা অবস্থান নারায়ণগঞ্জ
🌼✅01951332239
easeen9090@gmail.com
Sohail01951@gmail.com