.....500_তম _দিনের_ স্ট্যাটাস_ অব_ দ্যা_ ডে_ এর_ অনুভূতি।........
.....500_তম _দিনের_ স্ট্যাটাস_ অব_ দ্যা_ ডে_ এর_ অনুভূতি।........
__SOD অর্থাৎ স্টাটার্স অব দ্যা ডে। নির্বাচন কমিটির আজ 500 তম দিন। অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।_ইকবাল হোসাইন ভাইয়া সহ যারা খুব ই গুরুত্বের সাথে এই মহান দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।__আমরা অনেকেই আছি একটা পোস্টটা মনোযোগ দিয়ে পড়তে পারিনা,বা পুরোটা পড়িনা,না পড়েই ধুমধাম কমেন্ট করে ফেলি। কিন্তু প্রতিদিন হাজারো কষ্টের মাঝে থেকে আমাদের পোষ্ট গুলোকে প্রতি গুরুত্ব দিয়ে পড়ে স্ট্যাটাস না দিয়ে ঘোষণা করে আসছেন দীর্ঘ দিন ধরে। এটা শুধু নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর অবদান।মনে হয়না পৃথিবীতে অন্য কোন ক্ষেত্রে এত গুরুত্ব দিয়ে আমাদের মত ক্ষুদ্র লেখকদের লেখা পড়া হয়। আমি মনে করি এরাই আমাদের স্যারের প্রকৃত সৈনিক । আমাদের প্রিয় স্যারের আদর্শে গড়া সৈনিক। আমি গর্ববোধ করি এমন একটি পরিবারের একজন ক্ষুদ্র সদস্য হতে পেরে।।হাজার স্যালুট জানাই নির্বাচন কমিটিকে,এবং SOD হওয়ার জন্য বা গ্রুপকে ভালোবেসে নিজের প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে যারা প্রতিনিয়ত যারা লিখে যাচ্ছেন তাদেরকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা--আসলে এ অনুভূতি এক অন্যরকম অনুভূতি। সেটা যারা একবার নির্বাচিত হয়েছেন তারা এই উপলব্ধি করতে পারেন।আমাদের প্রিয় অভিভাবক জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারকে স্যালুট আমাদের জন্য এত সুন্দর একটি আনন্দ ধারা তৈরি করে দিয়েছেন কৃতজ্ঞতা জানাই তার প্রতি !
__"️স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে নির্বাচিত হওয়ার অনুভূতি__
এন আর বি লেবানন টিমের কান্ট্রি,অ্যাম্বাস্যাডার নাজমুস সাকিব ভাই কে ফোন দিলাম।বললাম ভাইয়া সবাই আমাকে অভিনন্দন জানায় কেন আমি কি করেছি।সে বলল দেখতেছি আমি।একটু পরে পারভেজ ভাই আমাকে ফোন দিয়ে সেও বলে অভিনন্দন আপু।অবাক কান্ড আমিতো কিছুই জানিনা।সেদিনটি ছিল 1000 তম দিনের আগের দিন।আমি ভেবেছিলাম 1000 তম দিনের অনুষ্ঠান কর্মসূচির ব্যাপার নিয়ে আমি কিছু লিখছিলাম গ্রুপে।হয়তো সে কারণেই আমাকে সবাই অভিনন্দন জানায়।পরে দেখলাম তা নয় আমি স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে হয়েছি সেই কারণেই সবাই খুশিতে অভিনন্দন জানাচ্ছে।।
1000 তম দিনের আগে দিন।__354__পর্বে প্রথম আমি স্টাটাস অফ দ্যা ডে নির্বাচিত হয়েছি।সেই খুশির মুহূর্ত আপনাদের সবার সামনে আমি উপস্থাপন করতে পারবোনা।আনন্দটা ছিল অনেক না পাওয়ার মাঝে হঠাৎ কিছু পাওয়ার আনন্দ।এরপরে ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য আমি প্রতিদিনই কিছু না কিছু পোস্ট করেছি।কখনো হয়েছি কখনো হয়নি।১১যুক্ত হয় আজ এ পর্যন্ত এসে আলহামদুলিল্লাহ।
__️স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে আমাকে যা দিয়াছে___
স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে আমাকে দিয়েছে অশেষ ভালোবাসা,সম্মাননা,স্বীকৃতি। গ্রুপে লাখ লাখ মানুষের ভীড়ে একটা কোণে আমি পড়ে ছিলাম।সেখান থেকে উঠিয়ে নিয়ে আমাকে দিয়েছে একটা জায়গা, একটা পদবী।আমি আজ আমি এখান থেকে অনেক অনেক বিষয় শিখছি,জানছি যা আমার সফলতার জন্য অপরিহার্য,স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে নির্বাচিত হওয়ায় আমার পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং হয়েছে, আমার অনেক না বলা কথা অনেকে জেনেছে, আমার পাশে দাঁড়িয়েছে,আস্থা ও বিশ্বাসের একটা জায়গা করে নিতে সমর্থ হয়েছি আমি।
__বারবার স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে হয়েছি।____
আমাকে এন.আর,বি ওমান টিমের কমিউনিটি ভলান্টিয়ার এম কে জাফর ভাই বলেছে আপনাকে এক সপ্তাহের মধ্যে কমিউনিট ভলান্টিয়ার হতে হবে। এবং স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে হওয়ার মাধ্যমে হওয়া সম্ভব।তাই ভাবলাম সবার মত আমার জীবনে অনেক গল্প আছে সেগুলো থেকে একে একে গল্প লেখা শুরু করলাম,,প্রথম গল্পটা স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে হলো না,তাতে কি আমি কিন্তু থেমে নেই ।একদিন পর আবার লিখলাম আরেকটা গল্প ।সেটা হলো এই গ্রুপে আমার পরিবারের আমার হাসবেন্ড এবং ভাই বোন বান্ধবী কে যুক্ত করে দেওয়াটাওআমার কাছে ছিল অনেক আনন্দের।
সেই তারিখটা ছিলো ১৯/১০/২০ইং।আমার সেই লেখাতে পোস্টটি পড়ে অনেকেই অনেক সুন্দর সুন্দর কমেন্টস করেছিল যা দেখে মনটা ভরে গেল কেউ কেউ লিখেছিল আজকের আপনার এই পোস্টটি স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে হবে। সারা দিন আশায় ছিলাম কিন্তু রাতে আমি বুঝতে পারিনি কিভাবে স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে হওয়ার পোস্ট কিভাবে খুঁজে পাবো তাও জানিনা। বরাবরের মতো সেদিনও রাতে ঘুমিয়ে গেলাম সকালবেলা আমি দেখি শুধু নোটিফিকেশন চেক করে দেখি শুধু অভিনন্দন আর অভিনন্দন,,নাজমুস সাকিব পারভেজ ভাইয়া ও ওমান টিমের কমিউনিটি ভলান্টিয়ার এম কে জাফর ভাইয়াকে মেসেজ দিলাম ভাইয়া আমিতো কমিউনিটি ভলান্টিয়ার হয়েছি। আজ আমি অনেক খুশি। ভাইয়া ও আমাকে অভিনন্দন জানালো এবং সিএম হাসান ভাইয়া আমাকে কমিউনিটি ভলান্টিয়ার মেসেঞ্জার গ্রুপে যুক্ত করে দিল সেখানেও দেখি সবাই আমাকে অভিনন্দন জানাচ্ছে,,এ অনুভূতি তারাই বুঝবে যারা প্রথমবার স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে নির্বাচিত হয়েছেন।
__স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে এর মাধ্যমে যেভাবে আমি আপনি আমরা সবাই শিক্ষাচর্চা টাকে নিজের ভেতর আলোকিত করছে এবং স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে হওয়ার জন্য আমরা যে পরিশ্রম করে লেখালেখি করি তার প্রতিটি লেখার পেছনে আমাদের কিছু রিসার্চ থাকে আর সেই রিসার্চে আমাদের দারুন শিক্ষা চর্চা হয় তার এই চর্চার সফলতার দিক তখনই বোঝা যায় যখন তার ফলাফল স্বরূপ আমরা স্ট্যাটাস দ্যা ডে নির্বাচিত হয় তখন আমাদের মনে এক প্রকার শান্তি বর্শিত হয় যে আমার কষ্টের অর্জনে স্বার্থকতা রয়েছে,যখন আমি প্রথমবারের মতো স্ট্যাটাস দ্যা ডে নির্বাচিত হয়ে ছিলাম তখন আমার কাছে মনে হচ্ছিল যেন আমার একাডেমিক বিজয়ের মতোই বিজয় যেমনটা সার্টিফিকেট হাতে পেলে দুই হাত উপরে তুলে চিৎকার করে বলতে মন চায় " I am Success"
স্টাটাস_অফ_দ্য_ডে_এর_গুরুত্ব
SOD এর গুরুত্ব অপরিসীম। এর ফলে ভালো মানুষ ও লেখক লেখিকাদের প্রতিযোগিতা হয় এখানে। এতে আমরা প্রতিদিন সুন্দর সুন্দর লেখা পাই। যা আমাদের অনুপ্রেরণা ও উৎসাহ দেয়। ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে SOD এর লেখা গুলোর প্রভাব রয়েছে।এই প্লাটফর্মে এসে আমি শুধু একটা জিনিস পাইনি আর তা হলো "নেগেটিভিটি"এছাড়া আল্লাহর রহমতে সবটাই পেয়েছি পজিটিভ।
আমি আরো পেয়েছি ৯০ দিনের একটি ফ্রী কোর্স সাথে পেয়েছি ১১টি স্কিলস,,সবকিছুই বিনামূল্যে স্যারের ভালবাসা থেকে।
___কমিউনিটি ভলান্টিয়ার হওয়ার স্বপ্ন---
আস্তে আস্তে জানতে পারলাম গ্রুপের নিয়ম নীতি সম্বন্ধে। ভাইয়া আপুদের নামের পাশে বিভিন্ন পদবী দেখে আমারও আগ্রহ জাগতো আমাকেও কোনো একটা পদবী পেতে হবে।কমিউনিটি ভলান্টিয়ার হতে হবে আমাকে। খোঁজ করতে লাগলাম,কিভাবে কমিউনিটি ভলান্টিয়ার হওয়া যায়।একদিন দেখলাম স্যারের ৫ টি, সেশন ভিত্তিক কুইজের সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্য থেকে লটারীর মাধ্যমে তিনজনকে কমিউনিটি ভলান্টিয়ার করা হয়।কুইজে অংশ নিলাম। ভাবলাম এটাতো ভাগ্যের ব্যাপার! দেখি, বিকল্প কোনো পথ আছে কিনা দুর্ভাগ্য হলো না,আবার নতুন ভাবনার অনুসন্ধান,কিভাবে কমিউনিটি ভলান্টিয়ার হওয়া যায় কি কি মাধ্যম,শুরু হলো সন্ধান মিশন,প্রতিদিনের লিখতে লাগলাম একটি দুইটি করে পোস্ট,
--আবার কেউ জীবনের সমস্ত কষ্ট দুঃখ বুকে ধারণ করেই যুগের পর যুগ পার করে দিচ্ছে। না পারে কাউকে বলতে না পারি সইতে।আমার জীবনেও এমন অনেক গল্প ছিল যা কখনো কাউকে বলা হয়নি বা বলার সুযোগ পাইনি বা বললেও কেউ গুরুত্ব দিয়ে শুনিনি।সেই কথাগুলো ওই এখানে লিখে অসংখ্যবার স্টেটাস অফ দ্যা ডে নির্বাচিত হয়েছি,সারাদিন কর্মব্যস্ততার মাঝে কখনো সুযোগ হয় নি এভাবে মোবাইল নিয়ে পড়ে, থাকার। যখন করোনা মহামারী দেখা দিল সারাক্ষণ ঘরে বন্দি থাকতাম। ঠিক তখনই খুঁজে পেলাম নিজের বলার মত একটা গল্প, ফাউন্ডেশন , প্রথম দিকে গুরুত্ব দেয়নি। ভেবেছি এত গল্প বলার বা শোনার সময় আমার নেই।কিন্তু আস্তে আস্তে সকলের পোস্ট এবং স্যারের সেশনগুলো দেখে এই ফাউন্ডেশন এর প্রতি দিন দিন আসক্ত হয়ে পড়ি,,হঠাৎ একদিন রাত্রে অনেক মেসেজ আসতে শুরু করলো।অভিনন্দন প্রিয় আপু।কনগ্রাচুলেশন প্রিয় আপু।আমি আমি কি করলাম সবাই আমাকে অভিনন্দন জানায় কেন,,?
‘__জ্ঞান অর্থ-সম্পদের চেয়ে উত্তম। জ্ঞান অর্জন করতে হলে শিক্ষা চর্চা অপরিহার্য। যে ব্যক্তি যত বেশি শিক্ষাচর্চা করবে সেই ব্যক্তি ততবেশি জ্ঞানী হবেন। শিক্ষা চর্চার মাধ্যমে কিন্তু নিজের জ্ঞান যে ভাবে বিকশিত হচ্ছে তদ্রুপ নিজের ভেতর লুকিয়ে থাকা প্রতিভাকে অন্যের সামনে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে জ্ঞান চর্চার মাধ্যমে,,প্রিয় ফাউন্ডেশনে যারা যুক্ত হয়েছি তারা সবাই কোন না কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা নিয়ে বেরিয়ে এসেছি বা কেউবা অধ্যায়নরত শিক্ষার্থী হিসেবে এখনো আছেন স্কুল কলেজের মধ্যে তারপরও আমরা সবাই আজকে এই প্রিয় ফাউন্ডেশনে যুক্ত হয়েছি শুধুমাত্র শিক্ষা চর্চার জন্যে তাহলে অনেকের প্রশ্ন হতে পারে এখানেই কি শিক্ষা শেখায় যে মানুষ শিক্ষিত হওয়ার পরও শিক্ষার জন্য এখানে এসেছে? চমৎকার একটি উত্তর হচ্ছে আমরা স্বশিক্ষায় শিক্ষিত হতে চাই তার জন্য দরকার একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি বিভিন্ন টেকনিক্যাল ও প্রাকটিক্যাল শিক্ষা ফাউন্ডেশন থেকে আমরা পাচ্ছি যৌথ শিক্ষা সব ধরনের শিক্ষা এখানে আছে শুধু আমাদেরকে চর্চার মাধ্যমে অর্জন করে নিতে হবে তারই একটি অধ্যায় হচ্ছে প্রিয় ফাউন্ডেশন এর "স্টাটাস অফ দ্যা ডে"।
বাস্তববাদী হতে হবে।____
হাসি-খুশি থাকার জন্য আপনাকে অবশ্যই বাস্তববাদীতে রূপান্তরিত হতে হবে। যেটা সত্য সেটাকে সত্য বলে মেনে নিতে হবে। অবাস্তব স্বপ্ন দেখা পরিহার করতে হবে। অবাস্তব স্বপ্ন কখনোই বাস্তবায়ন হবে না। বেলা শেষে আপনাকে আমাকে দুঃখের সাগরে ভাসতে হবে। খেয়াল করে দেখবেন যারা সব সময় হাসি-খুশি থাকে তারা বেশ বাস্তববাদী ধনের মানুষ হয়ে থাকে। তাদের মধ্যে সত্যিকে সত্যি বলে মেনে নেয়ার সৎ সাহস থাকে। তাড়াও স্বপ্ন দেখে তবে সেটি বাস্তব স্বপ্ন, কোন দিবা স্বপ্ন নয়। তাই তারা কষ্ট কম পেয়ে থাকে এবং সব সময়ই প্রানবন্ত ময় থাকে!
তাই আমরা যদি হাসি-খুশি জীবন যাপন করতে চাই তাহলে আপনাকে আমাকে অবশ্যই বাস্তববাদী হতে হবে।
ভাবনা চিন্তা ধারা ____
সাফল্যের মত, ব্যর্থতাও এক একজনের কাছে এক- এক রকম।কিন্তু ইতিবাচক মনোভাব থাকলে যে কোনও ব্যর্থতা হতে পারে নতুন একটি শিক্ষা। যে শিক্ষা আবার নতুন স্বপ্ন নিয়ে শুরু করার অনুপ্রেরণা দেয়,সফলতা সুখের চাবিকাঠি নয় বরং সুখ হল সফলতার চাবিকাঠি। আমাদের কাজকে যদি আমরা মনে প্রানে ভালবাসতে পারেন অর্থাৎ যদি আমরা নিজের কাজ নিয়ে সুখী হই তবে আমরা অবশ্যই সফল হব,,চেষ্টা কখনো ছাড়া উচিত নয়, কারণ চাবি গুচ্ছের শেষ চাবিটিও কিন্তু তালা খুলতে পারে"
সবে মিলে করি কাজ___
একা একা তুমি বেশ দ্রুত আগাতে পারবে, কিন্তু বেশিদূর আগাতে পারবে না। আর সবাইকে নিয়ে আগালে হয়তো যাত্রাপথে হোঁচট খেতে হবে একটু বেশি, কিন্তু একজন আরেকজনকে সাহায্য করতে পারব! বিপদের মোকাবিলায়, বন্ধন হবে অনেক দৃঢ়, এগোতে পারবে বহুদূর_তাই সফল মানুষরা সবসময় সবাইকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চায়। জ্ঞান যেমন ছড়ালে বাড়ে, কল্যাণের কলেবরও তেমনি প্রতি পদক্ষেপে বেড়েই চলে। মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর যে তৃপ্তি তার কি কোন তুলনা চলে?আসুন আমরা সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে আমাদের এই প্রিয় প্ল্যাটফর্ম কে এগিয়ে নিয়ে যাই বহুদূরে।
স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৫০০
Date:- ০১/০৪/২০২১
ধন্যবাদান্তে____
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশান
আমি সাবিনা অপি
কান্ট্রি অ্যাম্বাসেডর,লেবানন
ব্যাচ- নং-১১
রেজিস্ট্রেশন নং -২৮৭৭৪
উপজেলা -কাঠালিয়া
জেলা - ঝালকাঠি
বিভাগঃ বরিশাল
ব্লাড গ্রুপ বি প্লাস
বর্তমানে লেবানন বৈরুত
পেইজ লিংকঃ https://www.facebook.com/Sopionlineshop/