জীবনের অগোছালো কথাগুলো
🇧🇩🇧🇩 সারা বিশ্বের বিস্ময় তুমি
আমার অহংকার 🇧🇩❤🇧🇩
দেশ জুড়ে চলছে বিজয় দিবসের উল্লাস।
সকলকে সুবর্ণ জয়ন্তীর শুভেচ্ছা💖
______বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম।_____
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ __
সকল প্রশংসা মহান রব্বুল আলামীনের জন্য,
শান্তি বর্ষিত হোক নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর উপর।
______কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি। যার প্রচেষ্টায় আমরা এমন একটা প্লাটফর্ম পেয়েছি। যেখানে প্রতিদিন তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন উদ্যোক্তা ভালো মানুষ, একটি সুশীল উদ্যোক্তা সমাজ ও পরিবেশ। যার অনুপ্রেরণা আজ আমরা নিজেদের পাশাপাশি অন্যদের অনুপ্রেরণা উৎসহ জীবন কাহিনী আনন্দ বিনোদন লিপিবদ্ধ করার সাহস পেয়েছি। পেয়েছি লক্ষ মানুষের মানুষ উৎসাহ অনুপ্রেরণা-ও ভালবাসা__________
🌺🌺জীবনের অগোছালো কথাগুলো🌺🌺
আমাদের প্রত্যেকের জীবনের একটা গল্প আছে। অতীতে ফিরে গিয়ে গল্পের শুরুটা কখনো পরিবর্তন করা সম্ভব নয়, কিন্তু কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে আমরা গল্পের শেষটা চাইলেই নতুন করে সাজিয়ে তুলতে পারি।জীবনের বাস্তবতা বড়ই নিষ্ঠুর। এটাই জীবন। জীবনের বাস্তবতার বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, যতই নিষ্ঠুর হউক বা যতই কষ্ট হউক তা সয়ে নিতে হয়, মেনে নিতে হয় জীবনের প্রয়োজনেই। জীবনে কষ্ট আসলে মানসিকভাবে যতটুকু আমরা ভেঙ্গে পড়ে থাকি,তাতে করে আমাদের জীবন দ্বিগুন পিছিয়ে যাবে। জীবনের সকল দূঃখ কষ্ট ও বাস্তবতাকে জীবনের অংশ হিসাবে মেনে নিয়ে স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন করার নামই হচ্ছে সুখ,কথায় বলে, একটি সুন্দর উক্তি রত্নের চেয়েও মূল্যবান।একটি চমৎকার উক্তি দুর্বলকে যোগায় শক্তি, দিশেহারাকে দেখায় পথ,অন্ধকারে জ্বালায় আলোর মশাল। হতাশা, ব্যর্থতা, গ্লানির তিক্ত অনুভূতিগুলো যখন ঘিরে ধরে তখন ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য সম্বল হয় একটু আশা,একটুখানি সম্ভাবনার হাতছানি। তবে জীবন যে রকমের ই হয়ে থাকুকনা কেনো এর বহিঃপ্রকাশ কিন্তু বাস্তবতাকে না মেনে শুধুমাত্র আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লে সেই জীবনের সঠিক দিক-নির্দেশনা পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। তাই জীবনের সঠিক পথের সঠিক নির্দেশনা রেখে গিয়েছেন অনেক উক্তিবিদ,যাদের কথা সত্য বৈকি মিথ্যা নয়। জীবনকে সঠিক রূপে রূপান্তরিত করতে হলে কিছু বৈশিষ্ট্য মেনে নিতে হবে ,জীবন এমনই সৃষ্টি যে কিনা কখনও এক পথে চলেনা। কখনোই মানুষের প্রত্যাশা অনুযায়ী চলেনা। জীবনের এই বৈশিষ্ট্যকে যারা মেনে নিতে পারেনা তারাই হতাশার মাঝেই জীবন যাপন করে থাকেন।আর যারা মেনে নিতে পারে তারাই খুঁজে পায় জীবনের সুখটুকু তখনই হতে পারে তারা সুখী-কিন্তু সবাই কি পারে সব অবস্থা মেনে নিতে ?তবুও মেনে নিতে হয় জীবনের জন্য। জীবনের বাস্তবতা যারা মেনে নেয় তারা জীবনের আনন্দগুলো উপভোগ মাঝে লুকিয়ে থাকা আনন্দ উপভোগ করতে পারে। কষ্ট ও দুঃখগুলো থেকেই তখন তারা ভালো কিছু শিক্ষা নিতে পারে।গৃহীত শিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে ও আমরা জীবন সাজাতে পারি। যার ফলে সকলের জীবনের দুঃখ কষ্টগুলো আমরা বাহির থেকে দেখতে পারিনা। বা আমরা তা অন্যকে দেখাতে চাইনা। দুঃখ কষ্টকে আমাদের সামলে নিয়ে সেই দুঃখ কষ্ট থেকেই শিক্ষা গ্রহন করতে হয় আমাদের। সব সময়ই জীবনের বাস্তবতার মাঝে আসা কষ্টকে যদি আমরা মেনে না নিয়ে হতাশ হয়ে পরি তাহলেই জীবন হতাশার মধ্যে ঢুবে যায়। কিছু কিছু কষ্ট জীবনে আসে যা ক্ষুদ্র জীবনের কাছে পাহাড় সমতুল্য বলেই মনে করা হয়ে থাকে। তাই আমাদের সব সময়ই হতাশায় না পরে থেকে ধৈর্য্য ও সময়কে কাজে লাগাতে হবে তাতে করেই জীবনে জড়িয়ে থাকা অনেক সমস্যার সমাধান খুঁজে পাওয়া যায়।
🌺🌺আমার পরিচয়🌺🌺
আমি মানসুরা ইসলাম ফাহিমা।জন্ম ২০০০সালে, ঝালকাঠি জেলার,রাজাপুর উপজেলার, ৪নং গালুয়া ইউনিয়নের পুটিয়াখালী গ্রামে। আমরা তিন বোন এক ভাই। মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে আ- ৪ ভাই বোন, বাবা মা, কাকা কাকি সহ ৮সদস্যের যৌথ পরিবার। আমার বাবা একজন কৃষক- যৌথ পরিবারে বেড়ে ওঠা আমার সকলের আদর ভালোবাসায় পরিপূর্ণ আমাদের জীবনটা - কখনো অভাব-অনটন কখনো আমাদের পরিবারের কাউকে পরাজিত করতে পারেনি।আমার বাবা অনেক পরিশ্রমই মাটির বুকে ফসল ফলিয়ে পরিবারের সবার মুখে আহার তুলে দিচ্ছেন। দিনরাত কষ্ট করে হাজার পরিশ্রমের পরে বাবার মুখের কোনায় সবসময় হাসি টুকু লেগে থাকে। সবাইকে নিয়ে একসাথে থাকতে,গল্প করতে পছন্দ করে। আমার মা ও সেরকম সবাইকে একটি আঁচল দিয়ে বেঁধে রেখেছে।অনেক বিত্তশালী পরিবারের ঝগড়াঝাটি মারামারি কাটাকাটি লেগে থাকে সেই তুলনায় আমরা অনেক সুখে আনন্দে দিন যাপন করছি, আলহামদুলিল্লাহ। যদিও সংসারে কিছুটা অভাব অনটন থাকে তবুও কোনদিন আমাদের না পাওয়ার তৃষ্ণা থাকেনা। আমরা মধ্যবিত্ত পরিবারের হলেও বাবা কখনো আমাদের কোন সখ আল্লাহদ অপূর্ণ রাখেনি।আমার আসলে চাওয়া পাওয়া খুব কম,মেয়েদের সুন্দর সহজ-সরল ভাবে চলতে পারলে আমরা সকলেই হ্যাপি। পরিবারের সকলের একটাই চাওয়া সব সময় যেন মিলেমিশে থাকতে পারি, চলতে পারি, এক ছাদের নিচে বসবাস করতে পারি তাই হয়তো কখনো কোন কিছুর অভাববোধ করিনি।আমার বাবা মা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাবা মা। তারা আমার সব থেকে ভালো বন্ধু। বাবা মা আমার অনেক ভালো বন্ধু হওয়ায় কখনো কোন কষ্টকেই আমার কষ্ট মনে হয় না, কারন মন খুলে তাদের কাছে সহজেই সবকিছু বলতে পারি। সেটা যে বিষয়েই হোক না কেন, যথেষ্ট সহযোগিতা করছেন তারা আমাকে। আমার ২০বছর বয়সে আমি কখনো বাবা মাকে না বলে কোন কাজই করি নি। তিঁল তিঁল করে তাদের বিশ্বাস অর্জন করেছি,তাই পরিবারে যেকোন বিষয়ে যেকোন সিদ্ধান্তে মানসুরা কে ছাড়া কিছুই করে না তারা। এটাই আমার জীবনে সবচেয়ে বড় উপহার। এই বিশ্বাস নিয়েই আমি সারাজীবন তাদের হয়ে থাকতে চাই। বাবা মানেই আমার জীবন, জীবনের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ সময়গুলো আমি বাবার সাথে কাটিয়েছি। আমি বাবার অনেক আদরের রাজকুমারী -যদি অট্টালিকা নাই রাজমহল নেই-,তবুও বাবার মনে সর্বদায় আমি তার রাজকন্যা।আদর-ভালোবাসা স্নেহের চাদরের সব সময় আমাদেরকে ঢেকে রাখেন। আমি আমার পরিবারে বড় মেয়ে, বাবা মা অনেক কষ্ট করে আমাকে বড় করেছে বাবা-মায়ের গায়ের রক্ত পানি করা টাকা দিয়ে আমি আমার মতো করে কখনো বিলাসী জীবন যাপন করেছি। বড় মেয়ে হওয়ার সুবিধার্থে আমার ছোটখাটো কোনো চাওয়া আমার বাবা-মা অপূর্ণ রাখেনি।যখন যা চেয়েছি তখনই আমার চোখের সামনে তা আমার বাবা-মা হাজির করার চেষ্টা করেছে,ছোট থেকেই যথেষ্ট স্বাধীনতা ছিল।
🌺🌺আমার শিক্ষা জীবন🌺🌺
আমার পড়ালেখার জীবন শুরু হয় ২০০৬সালের জানুয়ারি মাসে ৪৮নং দক্ষিণ পশ্চিম পুটিয়াখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে দিয়ে।এ দিনটা আমার জীবনে অনেক স্মৃতিময় একটা দিন ছিলো। আমার এখনো মনে আছে তখনকার হেড মাষ্টার জনাব আলতাফ হোসেন স্যার প্রথম আমাকে হাতে ধরে লিখিয়েছিলেন। ওই দিন আমার দুই নানা ভাই, মামা, কাকা অনেকেই গিয়েছিলেন আমাকে ভর্তি করানোর জন্য। পরিবারের বড় মেয়ে এবং নানা বাড়ির বড় নাতনি হওয়ায় আমার মূল্যায়নটাই ছিলো অনেক বেশি। সবাই আমাকে খুব ভালোবাসতো,এখনো ভালোবাসে সেই অবস্থান টা আমি তৈরি করে নিয়েছি-এরপর একে একে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়াশোনা একটা ভালো রেজাল্ট এর মধ্যে দিয়ে শেষ করি-তারপরে ভর্তি হই পুটিয়াখালী বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। এখানেও সকল স্যার এবং সহপাঠীদের প্রিয় ছিলাম। এভাবে করে ২০১৬ সালে ৪.৭৫জি.পি এ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়ে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পড়াশোনা শেষ করি-এরপরে বড়ইয়া ডিগ্রী কলেজে ভর্তি হই। বিজনেস স্টাডিজ বিভাগে - আমার ব্যাগগ্রাউন্ড ও ছিলো এটা-২০১৮সালে জি.পি.এ ৪.৪২পেয়ে উত্তীর্ণ হই। এভাবে করে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা জীবন শেষ করি-এরপর ইচ্ছে হলো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবো, কিন্তু বিভিন্ন রকম সমস্যা ও সঠিক গাইডলাইন না পাওয়ায় তা আর হলো না।তারপরে সিদ্ধান্ত নিলাম ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং নিয়ে অনার্স করবো। ভর্তি হয়ে গেলাম দক্ষিণ বাংলার অক্সফোর্ড বলে খ্যাত, সরকারি ব্রজমোহন কলেজ এ-১ম বর্ষ শেষ করে,বর্তমানে ২য় বর্ষে আছি। করোনা পেনডামিক এর কারনে কিছুটা সময় গ্যাপে পড়ে গিয়েছি।এই পড়াশোনাকে কন্টিনিউ করতে গিয়ে বিভিন্ন রকম সমস্যা আমাকে ওভারকাম করতে হয়েছি।পরিবারের জন্য সমাজের জন্য কিছু করতে চাই- সেই সুযোগ থেকেই বিভিন্ন রকম সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত হওয়া।সমাজের মানুষ হয়তো অনেক সময় অনেক কিছু বলবে সেটাকে গায়ে না লাগিয়ে আমাদেরকে আমাদের মত করে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।কিন্তু সমাজের মানুষ কত কথাই বলেছে এখন ও বলে কিন্তু -I Don't Care কারণ, আমার পরিবার সমস্যা পরলে অন্যরা সাহায্য করে না করবে ও না, সবাই পিছন থেকে হাততালি দেবে। একবেলা খাবার ঘরে দিয়ে যাবে না আমার বাবা অসুস্থ হলে কেউ চিকিৎসার টাকা দেবে না -সবাই হয়তো আফসোস করবে। তাই যার যার রাস্তা তাকেই তৈরি করতে হবে- নিজের পায়ে দাঁড়াতে না পারলে সমাজে কখনো মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো যায় না। পাশাপাশি নিজে প্রতিষ্ঠিত না হলে অন্য কে প্রতিষ্ঠা করার স্বপ্ন দেখানো যায়না।তাই ছোটবেলা থেকেই লেখা পড়ার পাশাপাশি একরাশ স্বপ্ন বুনে এসেছি মনের মাঝে,সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার জন্য আমাকে অনেক সহযোগিতা করছে ভালবাসার প্রতিষ্ঠান সেবা অনলাইন বাংলাদেশ লিমিটেড। আমি এই প্রতিষ্ঠানের কাছে অনেক বেশি কৃতজ্ঞ। আমার এই গল্পগুলো আজ প্রকাশ করার একটি জায়গা পেয়েছি। তাই আপনাদের মাঝে কিছুটা শেয়ার করতে আসলাম সমাজের মানুষেরা উপহাস দেখতে আর ছাড়া কিছুই দেবে না সেটা বুঝে গেছিলাম ছোট থেকেই, তাই """তুমি নিজে না চাইলে তোমাকে কেউ তোমার স্বপ্নের পথ থেকে সরাতে পারবেনা"" সেটাই কাজে লাগাই সবসময়, আমার ইচ্ছে আমি পরিবারের হাসির কারণ হবো।
আমি আমার মা-বাবার দায়িত্ব পালন করবো। বাবা-মাকে হয়ত কোলে তুলে রঙিন আকাশ টা দেখাতে পারব না- তবে তারা তাদেরকে হাত ধরে নিয়ে জ্যোৎস্নার আলোতে আকাশের তারা দেখাতে পারব। আমার বাবা মার বড় ছেলে নেই বলে কখনো যেন তাদের মনে আফসোস না থাকে যে,ছেলে থাকলে হয়তো অনেক কিছু করত মেয়ে হয়েছে তাই কিছুই করতে পারেনি- এমন চিন্তাভাবনার দেয়াল ধারণা সমাজ থেকে মুছে দিতে হবে আমাদেরকে---!!!!!
🌺🌺স্বপ্নপূরণের হাত ধরে চলা🌺🌺
জীবনে সফল হতে চাইলে সকল ক্লান্তি পায়ে ঠেলে শুরু করতে হবে,নতুন করে........সবার জীবনেই স্বপ্ন থাকে, স্বপ্ন ছারা কোনো মানুষই বেঁচে থাকতে পারে না। যার স্বপ্ন নেই তার জীবনের কোনো মূল্য নেই,আমার ও অনেক স্বপ্ন ছিল, আছে প্রতিনিয়ত স্বপ্ন দেখে যাচ্ছি। কিন্তু সেই স্বপ্নের পথে হাঁটার সঠিক গাইডলাইন না থাকার কারণে এখন ও সফল উদ্যােক্তা হতে পারিনি, উদ্যােক্তা শব্দটি কী উদ্যােক্তা আসলে কাকে বলে কিভাবে হতে হয় সেটা আমার জানা ছিলনা, কিন্তু আমার স্বপ্ন ছিল অনেক বিশাল, অনেক বড় বিজনেসম্যান হবো। সেই লক্ষ্যই কাজ করে যাচ্ছি। তবুও পরিবারের সকলের স্বপ্ন দেখছে আমি চাকরি করব কিন্তু আমার মনে মনে সব সময় একটি চিন্তা-চেতনা চাকরি করলেও চাকরির পাশাপাশি আমি একজন উদ্যেক্তা হব। স্বপ্ন আমার আকাশ ছোঁয়া-আমার স্বপ্ন আমি একজন সফল ব্যবসায়ী হবো। আমি স্বপ্নবাজ স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি,কাজ করতে ভালবাসি। দেশ ও জাতীয় উন্নয়নে কাজ করবো। ভলান্টিয়ারিংকে খুব ভালবাসি তাই নিজেকে একজন সৈনিক এর মতো গড়ে তুলছি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। #আমি বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর,নেভাল ইউং এর একজন গর্বিত ক্যাডেট। সকল ধরনের ভলান্টিয়ারিং এ আমরা সকলের চেয়ে এগিয়ে। নিজেকে এগিয়ে রাখতে আইটি সেক্টরে দক্ষতা অর্জনের লক্ষ্য প্রতিনিয়ত প্রশিক্ষণ গ্রহন করছি...........️
🌺🌺ক্ষুদ্র উদ্যােক্তা হওয়ার স্বপ্ন🌺🌺
"আমরা স্বপ্ন বিলাসী মানুষ, স্বপ্ন মানুষকে বাঁচতে শেখায়। স্বপ্ন মানুষকে সুন্দর পথ দেখায়,স্বপ্ন মানুষকে আগামী দিনের রঙিন উজ্জ্বল আলোর মুখ দেখায়।" যার স্বপ্ন নেই তার জীবনের কোন রং নেই - যার জীবনের রং নেই সে জীবনের কোন আনন্দ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ নেই স্বপ্ন আমাদের আগামী দিনের দিশারী।ছোটবেলা থেকেই আমি স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি। লেখাপড়া করে একদিন অনেক বড় মানুষ হবো অনেক মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করব।লেখাপড়া শেষ করতে করতে আমাদের জীবন থেকে 20 থেকে 25 টি বছর পেরিয়ে যায়, চাকরির পেছনে ছুটতে গিয়ে জীবন থেকে আরও পাঁচটি বছর পিছনে পড়ে যায়।একসময় আমরা 30 বছরে উপনীত হই তখন সন্তান সামাজিক কার্যক্রম এর চাপ সৃষ্টি হয়।তখন আমাদের জীবনের স্বপ্নগুলো অকেজো অসহায় হয়ে যায় তাই লেখাপড়ার পাশাপাশি নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার কিছুটা প্রয়াস--------!!!!!
🌺🌺সন্তানের জন্য বাবার ত্যাগ🌺🌺
সহজ ভাষায় বুঝি, তুমি নিজে না চাইলে তোমাকে কেউ, তোমার স্বপ্নের পথ থেকে সরাতে পারবে না........
একটি ঘটনা আপনাদের সামনে বলতে চাই- কতটা ভালো করেছি মন্দ করেছি বিবেচনা করার দায়িত্ব আপনাদের তবে একটা জিনিস বিশ্বাস করি একদিন সফল হবো ইনশাআল্লাহ।একবার কিছু দিন আগে আমি একটা কাজ করতে বাবার কাছে ২০হাজার টাকা চাই।আমি একটা কাজ করবো বলে, আমি জানতাম সেই মুহূর্তে বাবার কাছে এত টাকা ছিলো না। তাও আমি বলাতে বাবা আমাকে আশ্বস্ত করেছিলেন তুমি একটু অপেক্ষা করো আমি দিবো এটা তোমাকে। তার কিছু দিনের মধ্যেই টাকাগুলো বাবা আমার হাতে তুলে দেয়। যদিও অনেকের কাছে এটা বড় কিছু নয়, তবে আমার কাছে অনেক বড় প্রাপ্তি। এই টাকাগুলো দিয়ে আমি একটা কাজ শুরু করি ওই সেক্টর সম্পর্কে ভালো ঙ্গান না থাকায় এবং আমি অত বেশি চটপটে না হওয়ায় অনেক বড় বিপদে পড়ে যাই। সঠিকভাবে কাজের রেজাল্ট নিয়ে আসতে পারি না,বাবা আমাকে এই টাকাগুলো দেয়াতে কিছু মানুষ এটাকে নিয়ে বাবাকে শুধু বলতে ছিলো কেন আমাকে এই টাকাগুলো দিলো আমি নষ্ট করে ফেলবো।কেননা, আমাদের সমাজ মেয়েদের কে দমিয়ে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যায়। আমার বাবা সেই সমাজের অংশীদার হয়েও আমি চাওয়া সত্বেও আমাকে দমতে দেয় নি।একটা পিতামাতা যেমন আদর্শ সন্তানকে নিয়ে গর্বিত হয় ঠিক তেমনি আমি আমার বাবাকে নিয়ে গর্বিত। সে আমার কাজ নিয়ে কখনোই কিছু বলে নি বরং যথেষ্ট সহযোগিতা করেছেন এই কাজ এ। এক পর্যায়ে আমি এটা থেকে সফলতা অর্জন করি। আমার স্বপ্ন আমি আমার সফলতার মঞ্চে বাবাকে-মা কে নিয়েই উঠবো।রত্নগর্ভা আওয়ার্ড তুলে দিবো তাদের হাতে।আমার এই ছাত্র জীবনের কঠোর পরিশ্রম কখনো বৃথা যেতে পারে না।আমার স্যার আমাকে বলেছিলেন মানসুরা যদি সফল হতে চাও কমফোর্ট জোন ত্যাগ করো,,নয়টা পাঁচটা ভুলে যেতে হবে।তখন থেকেই আমি মাইন্ড সেটআপ করি এ্যানিহাউ আমাকে সফল হতে হবে।তারই ধারাবাহিকতায় আজ আমি এখানে।এটা শুধু মাত্র আমার বাবা মায়ের জন্য পেরেছি।আমার এই সকল পাওয়া আমি বাবা মা কে উৎসর্গ করলাম।
আমি ছাত্র জীবনে তাদের নিয়ে এত ভাবি, এটা দেখে বাবা কান্না করে দিলো।বাবার সাথে আমিও কেঁদে দিলাম, বাবার গলা জড়িয়ে বললাম তুমি আমার জীবনের সেরা নায়ক বাবা তোমার কাছ থেকেই শিখেছি জীবনের ভালো-মন্দ পথ চলা।তুমি আমার জীবনে চরম শিক্ষা দিলে, যে শিক্ষা আমার জীবনে সারা জীবন সুন্দর পথ দেখাতে সাহায্য করবে।
Love You baba💖
" বটবৃক্ষ হচ্ছে জটাজট লাঞ্ছিত
সপিতাতহ্ নিরোধক্ মহাস্ববীর পাদপ্"
যেই সম্মানটা আমার বাবার প্রাপ্য🥰।।।
🌺🌺ছোট পরিসরে উদ্যোক্তা হওয়া🌺🌺
আমি বহুদিন আগে 5000 টাকা সঞ্চয় করে রেখে ছিলাম পরীক্ষার পর লম্বা একটা ছুটি পেলাম কলেজ থেকে বাড়িতে আসলাম আব্বু আম্মুকে প্রস্তাব দিলাম আমি কিছু করতে চাই-- আমাদের একটি পুকুর আছে আমি সেখানে কিছু মাছ কিছু কচু চাষ করতে চাই- আমার আব্বু আম্মু খুশি হল কিন্তু আমার পাড়া-প্রতিবেশী থেকে কিছু উপহাস মূলক কথা আমি শুনতে পাই। কারো কথার জবাব না দিয়ে চুপচাপ আমার লক্ষ্যে আমি অটুট রইলাম আমার আব্বুর সহায়তা নিয়েই পুকুরটাকে সুন্দরভাবে তৈরি করলাম এবং কিছু মাছের পোনা কিনে এনে ছেড়ে দিলাম চারপাশ দিয়ে ছোট ছোট কচুর চারা এনেও রোপন করলাম এবং পুকুরের পাড়ে বেশ কিছু শুকনা জায়গা পড়েছিল সেখানেই কিছু সবজি চাষাবাদ শুরু করলাম নিজের এবং শ্রম এর উপর বিশ্বাস ছিল এটা কখনো বৃথা যাবে না। নিজের যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে আমি এখানেই ফসল ফলাতে চাই এক পর্যায়ে সেখানে আমি শীতকালীন সবজি লাল শাক, ধনেপাতা,লাউ গাছ,পেঁপে গাছ রোপন করলাম এবং চর্চা শুরু করলাম আশে পাশে মানুষ আমাকে দেখে হাসতে শুরু করল এবং বলতে লাগল লেখাপড়া করে চাকরি করবে তা না করে দেশে এসে এখন কৃষি কাজ করছে তাহলে লেখাপড়া করার কি দরকার ছিল আমি শুধু নীরবতা পালন করলাম।কারন এটা আমি ভালবাসা থেকে করছি, এবং কাজ দিয়েই তাদের উত্তর দিতে চাই। আমি অপেক্ষা করছিলাম আমার সফলতার জন্য আলহামদুলিল্লাহ অত্যন্ত চমৎকারভাবে আমাদের খেতে লাল শাক, কচু গাছ, লাউ গাছ আরো যে সবজি আমি রোপণ করেছি সব গুলো অনেক সুন্দর ও তরতাজা হয়ে আমার পরিবারের মুখে হাসি ফুটিয়ে তুলেছে। এত সুন্দর ফসল দেখে আরও নতুন করে কিছু করার আগ্রহ আমার ভিতর সৃষ্টি হল। বাবাকে সাথে নিয়ে আমি এ বছর আামাদের বাগান ভিটাতে কলা গাছ চাষ করার সিদ্ধান্ত নিলাম। আমাদের সমাজে ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করে শুধু চাকরি করার জন্য কিন্তু আমি লেখাপড়া করেছি আমার শিক্ষাটাকে কাজে লাগিয়ে ভালো কিছু করার জন্য আমি আমার বাবার বড় সন্তান তাই পরিবারের বটগাছ আমি। আমাকে পরিবারকে ছায়া দিয়ে রাখতে হবে তাই বাবার মত কৃষি কাজ করতে আমার মোটেও কষ্ট হয়না বরং সবার পাশে থেকে কিছু করতে পারাটা আমার জন্য অনেক আনন্দের আমার কাজ দেখে আব্বু-আম্মু অনেক খুশি আমার কাজে তারা অনেক সাহায্য করে। কলাগাছ রোপন করেছি কয়েক মাস হলো,আল্লাহর রহমতে এখন সব কলাগাছ গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে অনেক গাছে কলা ধরেছে। প্রথমে ভেবেছিলাম আমি হয়তো পারবো না আমি লেখাপড়া করেছি শুধু সার্টিফিকেট অর্জন করার জন্য, আর চাকরি করার জন্য। আমি পাড়া-প্রতিবেশী কে দেখিয়ে দিয়েছি শিক্ষা মানে সার্টিফিকেট পর্যন্ত বিদ্যমান নয় শিক্ষা হলো এমন একটি আলো যা দিয়ে অন্ধকারকে দূর করে সকল জায়গায় আলো ছড়িয়ে দেওয়া যায়
ইনশাআল্লাহ কয়েকটা দিন গেলে কমপক্ষে 30 হাজার টাকা কলা বিক্রি করা যাবে আমি একজন স্টুডেন্ট আমার কাছে এটা অনেক বড় পাওয়া যে আমি আমার লেখাপড়ার পাশাপাশি আমার পরিবারকে অর্গানিক খাবার খাওয়াতে পেরেছি এবং সেইসাথে আমার পাড়া-প্রতিবেশীকেও আমি বিষমুক্ত খাবার এবং বিষ মুক্ত অক্সিজেন উপহার দিতে সক্ষম হয়েছি। পৃথিবীতে মাটি হল সবচেয়ে খাঁটি মাটিকে ভালোবেসে যদি আমরা তার বুকে ফসল ফলাতে পারি এবং নির্ভেজাল ফসল পরিবার সমাজ দেশের মানুষকে উপহার দিতে পারি তাহলে অচিরেই আমাদের দেশে অনেক মানুষের রোগমুক্ত ও সতেজ হয়ে সুস্থ অবস্থায় জীবনযাপন করতে সক্ষম হবে। আমাকে দেখে উৎসাহিত হয়ে আমাদের বাড়ির আশেপাশে মানুষেরাও তাদের ফেলে দেওয়া জমিনে চাষাবাদ শুরু করেছে এবং অনেকের জমিনে সুন্দর সুন্দর সবজি চাষ করছেন------ আমি চাই আমাকে দেখে সকল অন্ধকারে লুকিয়ে থাকা বোনদের চোখে আলো ফুটুক এবং তারা কাজ করতে উৎসাহিত হোক অন্তত জীবনে কিছু মানুষের ভাগ্য পাল্টাতে আমাদেরকেই ভূমিকা রাখতে হবে। আমরা নিজেরা যদি নিজেদেরকে পরিবর্তন না করি কখনোই আমাদের পরিবেশ আমাদের সমাজ পরিবর্তন হবে না। আসুন আমাদের যার ভিতর যতটুকু শিক্ষা আছে আমরা আমাদের শিক্ষাটুকু কাজে লাগিয়ে নিজের পরিবার এবং নিজের সমাজকে পরিবর্তন করতে চেষ্টা করি-------!!
🌺🌺ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়া🌺🌺
দিনের বেশিরভাগ সময় পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। প্রতিদিন ক্লাস করা পাশাপাশি প্রাইভেট পড়া নানান ধরনের প্রতিবেদনমূলক অনুষ্ঠান লেগেই থাকে কলেজে। পাশাপাশি রাত্রে নিজের লেখাপড়া মোবাইল ধরার সময় খুব কমই হয় তারপরও ঘুমাবার আগে কিছু সময় মোবাইল না ধরলে হয় না,, আমি নিজের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেয়ার জন্য প্রতিনিয়ত নিজেকে মোটিভেট রাখতে,,ভিডিও দেখতে পছন্দ করি। একদিন হঠাৎ করেই আমাদের এই প্রিয় মেন্টর,,বর্তমান সময়ের আইকন ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের একটা ভিডিও চোখে পড়ে যেটা দেখে আমি অনেক বেশি উচ্ছ্বাস ও উদ্দীপনায় আরও বেশি সাহস পাই,, বিশ্বাস করিএবং আমরা জানি পরিশ্রম কখনো বৃথা যায় না। একদিন এর ফল আসবেই ইনশাআল্লাহ তারই ধারাবাহিকতায় প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার বলেছেন,আমাদের সমাজ আমাদের দেশ পরিবর্তন করতে হলে সবার আগে আমাদের নিজেদেরকে পরিবর্তন হতে হবে, উদ্যোক্তা জীবনের কাজ শুরু করতে হবে স্টুডেন্ট লাইফ থেকে। আমি স্যারের কথা গুলোর প্রেমে পড়ে গেলাম খুঁজতে শুরু করলাম, এই সময়ে এক বোনের সাথে যোগাযোগ করে নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের রেজিস্ট্রেশন করি। আমাদের ঝালকাঠি কৃতিসন্তান লেবানন প্রবাসী আমাদের সকলের প্রিয় বোন@Sabina Opi- আপু। আপু আমাকে ঝালকাঠি টিমে যুক্ত করিয়ে দেন এবং নিজে উপস্থিত থেকে প্রতিদিন আমাদের সেশন ক্লাসের লিংক দিয়ে আমাদের সকলকে যুক্ত করিয়েছে। ক্লাসে গাইড দেওয়া শুরু করেন স্যার, এর পাশাপাশি আমি#Sabina Opi - আপুর কথাগুলো মন দিয়ে শুনতে থাকি। এত সুন্দর করে আমাদেরকে বুঝান মনে হয় কোন শিক্ষক তার ছাত্রছাত্রীকে বুঝাচ্ছেন। এতটাই মগ্ন হয়ে তার কথা আমরা সকলেই শুনি যে শুনতে মনে চায় প্রিয় আপু এত কিছু শিখেছে আমাদের কেউ তার মতো শিখতে হবে।এই প্রতিজ্ঞা নিয়ে আমরা আগাতে থাকি বর্তমানে আমাদের ঝালকাঠিতে ৬১ তম ধারাবাহিকতার সেশন ক্লাস চলছে। আমি প্রতিদিনই সেখানে উপস্থিত থাকি এবং সেশন ক্লাস থেকে নিজেকে তৈরী করার চেষ্টা করে যাচ্ছি।
প্রতিদিনই কারো না কারো জীবনের গল্প শুনি পাশাপাশি প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের আমাদেরকে উৎসাহ অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য অনেক রকম টপিক দিয়ে থাকেন। আমি স্যারের টপিকগুলো নিয়ে বারবার বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করি এবং নিজেকে আরও শক্ত করে উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করার শক্তি সঞ্চয় করি। প্রতিনিয়ত সকলের সাথে পরিচিত হচ্ছি এবং নিজের ব্রান্ডিং তৈরি করছি। আসলে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সবার আগে নিজেকে তৈরী হতে হবে অন্যদের কাছে নিজেকে পরিচিত করে তুলতে হবে তাহলে আমরা ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা জীবনে সফল হতে পারব।
🍁🍁স্বপ্ন দেখুন ,সাহস করুন,শুরু করুন এবং লেগে থাকুন ,সাফল্য আসবেই:-
"স্বপ্ন সেটা নয় যা মানুষ ঘুমিয়ে দেখে,স্বপ্ন সেইটাই যা মানুষকে ঘুমুতে দেয়না"।🍁🍁
স্যারের এই মন্ত্র শুনার পর ,সত্যি বলতে আমি আর ঘুমুতে পারছিনা।মনের মধ্যে কথা টা বেজেই চলেছে,মনে হচ্ছে আমাকে আর হেরে যেতে দেবেনা।।পাগল করে তুলেছে আমায়,এখন আর ডিপ্রেশন কাজ করেনা।কাজ করে নতুন নতুন প্ল্যানিং দিয়ে কিভাবে জীবনের সাফল্য অর্জন করা যায়।
আমিও শুধু এইটাই বলব "স্বপ্ন দেখুন সাহস করুন শুরু করুন এবং লেগে থাকুন"___ সাফল্য আপনা আপনি ধরা দিবে হ্যাঁ এটাই সত্যি ।
আপনারা সকলে আমার পাশে থাকবেন,দোয়া করবেন যাতে আমি একজন ভালো মানুষ হতে পারি। ভালো মানুষ হলে অব্যশই ভালো ব্যবসায়ী- প্রতিষ্ঠিত উদ্যোক্তা হওয়া সম্ভব---------------!!
💝💜💖💙❤💚💛💖💜💙💚💖💛💙
___নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশান
📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৭০১
Date:- ১৯/১২/২০২১ ইং
___মানসুরা ইসলাম ফাহিমা
___ব্যাচ --নং ১৪
___রেজিঃ--নং ৬৬২১৪
___উপজেলাঃ রাজাপুর
___জেলাঃ ঝালকাঠি
___বিভাগঃ বরিশাল
___স্থায়ী ঠিকানাঃ রাজাপুর,ঝালকাঠি
___ব্লাড -গ্রুপঃ বি পজিটিভ
___বর্তমান অবস্থানঃ বরিশাল সদর
___আমার ফেইসবুক লিংকঃ https://www.facebook.com/mansuraislam.fahima