তাকে দেখাশোনা করার মত কেউ ছিল না, আমার স্বামী একটা ব্যাংকে কর্মরত
আমি আজ লিখতে বসেছি #নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প" ফাউন্ডেশন কে নিয়ে।এই ফাউন্ডেশন থেকে কি পেয়েছি, কেন এখানে লেগে আছি .......
আমরা একটি শ্রেনি বিভিন্ন অদৃশ্য সামাজিক বাধার কারণে অথবা বলা যায় লোক লজ্জার ভয়ে কোনো উদ্যোগ নেয়া হয় না। একদিকে কাজের সফলতা নিয়ে চিন্তা, অন্য দিকে ব্যর্থ হলে কে কি বলবে এই বিপরীত মুখী চিন্তার জন্য কোনো উদ্যোগ নেয়া ই হয় না।আর এভাবে অনেক প্রতিভা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এর ফল স্বরূপ কর্মক্ষম মানুষের একটি অংশ কর্মহীন বা অন্যের উপর বোঝা হয়ে থাকছে এবং পিছিয়ে পড়ছে আমাদের দেশ।
স্যারের একটি কথা ------
#সবসময় জিততেই হবে,
এই মানসিকতা আপনাকে অসুস্থ করে তুলবে।
কোনো কোনো হার নতুন পথ দেখায়"।
সত্যিই তো মানুষের জীবনে হার জিৎ থাকবেই। হেরে গেলে তা থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন করে শুরু করতে হবে। এভাবে লেগে থাকলে সফলতা আসবেই।
আজ আমরা এমন এক বিভিষিকাময় সময়ে আছি, যখন আমাদের নেই কোনো সামাজিক নিরাপত্তা, মানুষ মানুষকে বিশ্বাস করতে পারছে না, চারিদিকে শুধু খারাপ পথের হাতছানি। ঠিক এই সময়ে শ্রদ্ধেয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন, আমাদের বখে যাওয়া সমাজকে সুন্দর ও সঠিক পথ দেখিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
আমি নিজেকে গর্বিত ও ধন্য মনে করছি এই #গ্ৰুপের একজন সদস্য হতে পেরে।
আমরা লক্ষ্য করলে দেখবো, আমরা মেয়েরা কিছু করতে সাহস পাই না, এমনকি ঘর থেকে বের হতে ভয় পাই নিরাপত্তার অভাবে। এই নিরাপত্তার অভাব আমাদের মৌলিক অধিকার যে শিক্ষা, সেখানে পর্যন্ত। আমাদের অভিভাবক রা আমাদের নিরাপত্তা র কথা চিন্তা করে আমাদের সবসময় নিরুৎসাহিত করেন কোনো কিছু করতে। এমনি এক সময়ে আমরা স্যারের মতো একজন অভিভাবক পেয়েছি, যিনি গোটা সমাজকে বিশুদ্ধ করে দিচ্ছেন, সবার মনের অন্ধকার দূর করে আলোকিত করছেন। আমাদের জন্য গড়ে তুলেছেন একটি আদর্শ প্লাটফর্ম, এখানে সবাই ভালো মানুষ।
আজ ডিজিটাল যুগে এসেও কোনো স্বাধীনতা নেই। একটি পোস্ট করলে দেখা যায় বেশির ভাগ কমেন্ট আসে কুরুচিপূর্ণ। এটা মেয়েদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায়। যার ফলে আর পোস্ট করার কোনো ইচ্ছা থাকে না। আমি অনেক গ্ৰুপে যুক্ত হয়েছি, কিন্তু সব জায়গাতেই একই অবস্থা।
ঠিক এই সময়ে আমরা এমন একটি ফাউন্ডেশন, প্ল্যাটফর্ম পেয়েছি, যেখানে মেয়েরা স্বাধীনভাবে তাদের মতপ্রকাশ করছে, আমি নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি এমন একটাও গ্ৰুপ আমাদের দেশে নেই।
আমাদের এই গ্ৰুপে মেয়েদের উত্ত্যক্ত করা হয় না। তাই এখানে আমরা প্রায় ৭০% ই মেয়ে। যে যার মতো পোস্ট করছি, কমেন্ট করছি। কোনো খারাপ কমেন্ট কেউ করছে না। সবাই উৎসাহ দিচ্ছে, অনুপ্রেরণা দিচ্ছে। পোস্টে কোনো ভূল থাকলে তা সংশোধন করতে কমেন্ট দিচ্ছে, ভালো হলে বাহবা পাচ্ছি।
আমরা এমন এক অবস্থার মধ্যে আছি, খবরের কাগজ কিংবা টেলিভিশনে প্রচারিত খবর দেখলে বোঝা যায়। চারিদিকে শুধু নির্যাতন, প্রতারনা আর অবিচার। উচ্চ বৃত্ত থেকে নিন্ম বৃত্ত, কেউই এগুলোর বাইরে নয়। কোথাও একবিন্দু নিরাপত্তা নেই।
এমনি এক দুঃসময়ে আমাদের প্রিয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের আগমন। তিনি এই দেশের মানুষকে ভালোবেসে, তাদের অভিভাবক হিসেবে #স্যারের এগিয়ে আসা, সত্যিকার অর্থে দেশ সেবা।
তিনি দেশ গড়ার এক অনন্য সাহসী যোদ্ধা।
আসলে উনাকে যে বিশেষনই দেই না কেন, মনে হয় ঠিক ভাবে বিশেষায়িত করতে পারছি না।
শ্রদ্ধেয় স্যারের প্রতি রইলো হাজার হাজার সালাম।
প্রতিক্ষনে আমাদের হাজার হাজার মানুষ কর্মক্ষেত্রে প্রতারনার স্বীকার হচ্ছে। আবার অনেকে পথনির্দেশিকার অভাবে, অনুপ্রেরণার অভাবে কর্মক্ষেত্রে টিকে থাকতে পারছে না।
স্যার তাদের পথ দেখাচ্ছেন। কিভাবে একটা উদ্যোগ নিতে হয়, কিভাবে পূর্ব পরিকল্পনা করতে হয়, কিভাবে শুরু করতে হবে, কিভাবে লেগে থাকতে হবে, সবকিছু আমরা স্যারের সেশন গুলোতে পাচ্ছি।
স্যার প্রতিনিয়ত আমাদের মানবিক গুন গুলো সম্পর্কে সেশন দিচ্ছেন, বিভিন্ন উদাহরণের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিচ্ছেন। তাছাড়া বিভিন্ন মানবিক কাজে সদস্যদের অংশগ্রহণ করাচ্ছেন। এই কাজগুলোর মাধ্যমে যে আত্মতৃপ্তি হয়, যে শান্তি পাওয়া যায়, সেটা আমার মনে হয় আর কিছু তে পাওয়া যায় না। আশা করি যারা এসব কাজে জড়িত, তারা বুঝতে পারবেন। একজন ক্ষুধার্ত মানুষের মুখে খাবার তুলে দেয়া, একজন শীতার্ত মানুষকে শীতবস্ত্র দেয়া, এতে উক্ত ব্যক্তি যে প্রতিক্রিয়া হয়, তা দেখে একজন মানুষের পক্ষে কোনো খারাপ কাজ করা সম্ভব হয় না।
অনেক অনেক দোয়া রইলো এই ফাউন্ডেশনের জন্য, ফাউন্ডেশনের ভালো মানুষ গুলোর জন্য।
আপনারা যারা নতুন অর্থাৎ ১৩ তম ব্যাচের তাদের বলবো আপনারা নিয়মিত স্যারের প্রতি দিনের সেশন গুলো কয়েক বার করে পড়ুন, সেশনের মূল কথাগুলো নিজের মধ্যে ধারণ করে মেনে চলার চেষ্টা করুন। আর যারা ১ম থেকে ১২তম ব্যাচের তাদের বলবো সেশন গুলো বারবার রিপিট করুন। উদ্যোক্তা হিসেবে সফল হোন আর না হোন, সুখি মানুষ, ভালো মানুষ হতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ
#আমার জীবন থেকে নেওয়া গল্প
#স্কুল জীবনের স্মৃতি-----
আমি যখন ক্লাস থ্রিতে পড়ি, বার্ষিক পরীক্ষা তে প্রথম স্থান অধিকার করি। তারপর থেকে চতুর্থ শ্রেণি,পঞ্চম শ্রেণি এবং সব সময় আমার রোল নাম্বার এক হোত।
আমার পরিবার থেকে মা-বাবা ভাই-বোন আমাকে অনেক ভালবাসত এবং শিক্ষকদের থেকে অনেক ভালোবাসা পেয়েছি।
কারণ ছাত্রী হিসেবে যেমন ভালো ছিলাম পাশাপাশি খেলাধুলা, সাংষ্কৃতি অনুষ্ঠানেও ভালো পারফর্মেন্স করতাম। গান, কবিতা, আবৃত্তি, সব জায়গায় অংশগ্রহণ করতাম। সব সময় দুই-একটা পুরস্কার ও পেয়েছি। এভাবে প্রাইমারি, হাই স্কুল, এবং কলেজ, সম্পন্ন করি।
পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি যুদ্ধ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য কোচিং করি। ভর্তি পরীক্ষা দেই প্রতিযোগিতার সাথে তাল মিলিয়ে হেরে যাই। ন্যাশনাল ভার্সিটিতে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে ইডেন কলেজে চান্স পাই এবং অর্থনীতি ডিপার্টমেন্ট এ ভর্তি হই।
#আমার বাবার ইচ্ছা ---------------
আমি যখন খুব ছোট স্কুলে যাই সবার মতো আমার মা বাবার ইচ্ছে ছিল । আমি
অনেক বড় শিক্ষিকা হব, মানুষ গড়ার কারিগর হব। আমার বাবা একজন সরকারি চাকরিজীবী সব সময় শিক্ষকদের অনেক সম্মান করতেন আমাদেরকে বলতেন শিক্ষকদের সম্মান করতে।
আমার শিক্ষা জীবনের শুরু থেকেই সব সময় আমার সরকারি চাকরি জীবি বাবা বলতেন ঠিক ভাবে পড়াশোনা করো, না হলে ভালো কোথাও চাকরি পাবে না। তখন থেকেই মনে সুপ্ত ইচ্ছা ভালো ভাবে পড়াশোনা শেষ করে একটা ভালো চাকরি করবো এবং নিশ্চিন্তে জীবন অতিবাহিত করবো। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল পড়াশোনা ঠিক ভাবে ই শেষ করতে পারলাম কিন্তু চাকরি আর করা হলো না। কারন তখন পড়াশোনা শেষ হলো তখন আমি এক মেয়ে সন্তানের মা। তাকে দেখাশোনা করার মত কেউ ছিল না, আমার স্বামী একটা ব্যাংকে কর্মরত, তার কোনো সাপোর্ট সংসারের কাজে পাবার আশা করাই বৃথা। তো এভাবে সময় চলে যাচ্ছে, ভাবছি মেয়ে একটু বড় হোক, স্কুলে ভর্তি হোক, তখন শুরু করবো। কিন্তু তা আর হলো না, কারন যেখানেই যোগ দিব, একটা বিশাল সময় সেখানে থাকতে হবে, এতসময় মেয়েকে রেখে থাকাটা সম্ভব নয়। তো এরপর একসময় মনে হলো শিক্ষকতা পেশায় যাই কারন এ পেশায় বাহিরে তুলনামূলক কম সময় থাকতে হবে এছাড়া ছুটি পাওয়া যায় অনেক বেশি। যেই ভাবা সেই কাজ প্রথমে যোগ দিলাম একটা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে। সেখানে ৬ মাস কাজ করতে করতেই আমার বাসার পাশে একটা স্কুলে ভাইস প্রিন্সিপাল হিসেবে চাকরি হলো। তো সবকিছু ভালো ভাবেই চলছিল। প্রায় ৭ বছর চাকরি করার পর ২০১৫ সালে ছেলেকে স্কুলে ভর্তি করানোর পর থেকে আবার সমস্যা শুরু হলো। কারন ছেলে মেয়ে দুজন দুই স্কুলে যায়, তাদের কে সকালে নিয়ে স্কুলে দিয়ে এসে আমার স্কুলে আর সময়মতো পৌঁছাতে পারিনা।
স্কুলের সহকর্মীরা সবাই খুব সাপোর্ট দিতো আর প্রিন্সিপাল আপাও বলতো সমস্যা নেই, কিন্তু শারীরিক পরিশ্রম খুব বেশি হয়ে যেত। এভাবে প্রায় ৪ মাস চললো। হঠাৎ আমার আম্মা অসুস্থ হলেন, তখন ছুটি নিলাম।ছুটিতে থাকা অবস্থায় স্কুলের বিভিন্ন কাজ দায়িত্ব প্রাপ্ত শিক্ষককে বুঝিয়ে দিতাম। এভাবে আস্তে আস্তে স্কুলের দায়িত্ব থেকে সরে আসলাম এবং একসময় চাকরি ছেড়ে দিলাম।
তারপর ছেলে মেয়ে, সংসার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়লাম। এভাবেই দিন কেটে যাচ্ছিল।
মনে পড়ে প্রায় তিন বছর আগে ছেলেকে স্কুলে দিয়ে বাসায় ফেরার পথে গাড়িতে বসে ইউটিউব সার্স করছিলাম। হঠাৎ স্যারের একটি ভিডিও দেখে চোখ আটকে গেল। প্রায় ১ ঘন্টা ২০ মি. এর একটা ভিডিও। মুগ্ধ হয়ে শুনলাম। এরপর ঐ একই ভিডিও কতবার যে শুনেছি হিসাব নেই। এরপর স্যারের অন্য ভিডিওগুলো দেখা শুরু করলাম। আস্তে আস্তে স্যারের কার্যক্রম সম্পর্কে জানলাম এবং একদিন এই প্লাটফর্মে যুক্ত হলাম। প্রতিনিয়ত শিখছি এখানে কিভাবে কোনো কাজ সাহস করে শুরু করতে হয়, লেগে থাকতে হয়, এবং সফলতা পাওয়া যায়।
#নিজের কাজই নিজের পরিচয়
স্যার একটি সেশনে বলেছিলেন, আপনি কারো মেয়ে, কারো বোন, কারো বৌ, এটা আপনার পরিচয় হতে পারে না। আপনার কাজ হলো আপনার পরিচয়। তাই সবারই কিছু না কিছু করা উচিত। এই ভাবনা থেকে ই উদ্যোক্তা জীবনে আসা। তাছাড়া মানুষের বিপদ আপদ কখন আসে বলা যায় না, সেই সময়ে যাতে কারো মুখাপেক্ষী হতে না হয়, সেজন্য কিছু করা উচিত।
পড়াশোনা করেছি হয় চাকরি করব নয়তো উদ্যোক্তা হব।
আমার স্বামীর চাকরির উপরে সংসারের সব খরচ, বাচ্চাদের পড়াশোনা সবমিলিয়ে নিজের যে একটা খরচ আছে তা অনেক সময় চাহিদামত পাওয়া যায় না। আমি সব সময় ভাবি প্রত্যেক নারীর বাবার উপর, ভাইয়ের উপর, নিজের স্বামীর উপর নির্ভরশীল না থেকে নিজে কিছু করার চিন্তা করা উচিত।
তাই সব সময় মনের ভিতর কাজ করত
নিজে কিছু করব উদ্যোক্তা হব।
উদ্যোক্তার হওয়ার গল্প---------
সব সময় শ্রদ্ধেয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের ভিডিও গুলো দেখতে লাগলাম, অনুপ্রাণিত হলাম। কি নিয়ে কাজ করবো চিন্তা করতে লাগলাম।
২০১৯ সালে ছেলে ও মেয়েকে মোহাম্মদপুর এ একটা কোচিং এ ভর্তি করাই। ওদের কোচিং এ দিয়ে পাশে একটা ড্রেসের শোরুমে বসে থাকতাম। ঐ শোরুমটা ৫/৬ জন গার্জিয়ান মিলে করা। প্রায় প্রতিদিনই ঐখানে যেতাম। প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ওখান থেকেই কিনতাম। প্রায় ৬ মাস পর একদিন দেখলাম এক ক্রেতা এসে ম্যাক্সি চাইলো। কিন্তু শোরুমে ম্যাক্সি নেই। ঐসময় আমারো ম্যাক্সি প্রয়োজন। তাই মার্কেটে গেলাম ম্যাক্সি কিনতে। নিজের জন্য কিনলাম পাশাপাশি আরও ৪ টা কিনে শোরুমে দিয়ে আসলাম সেল করে দেয়ার জন্য। সেদিনই ৩ টা সেল হয়ে গেল। আত্মবিশ্বাস বেড়ে গেল।
গল্প করতে করতে এক পর্যায়ে চিন্তা করি।
আমার বাসায় কিছু ড্রেস আছে ।
কালকে নিয়ে আসব।
আমার জন্য ক্রয় করেছিল আমার হাজব্যান্ড কিন্তু সময়-সুযোগে কারণে বানানো হয় নি।
পরদিন চিন্তা করলাম ড্রেসগুলো শোরুমে নিয়ে যাই।
আলহামদুলিল্লাহ প্রথম দিন 8 পিস জামা বিক্রি হয়ে যায়।
পরবর্তীতে সাহস পাই এবং পাইকারি মার্কেট থেকে এনে শোরুমে দেই
এভাবে শুরু হয় আমার ব্যবসায়ীক জীবন।
যেহেতু আমি অষ্টম ব্যাচ থেকে নিজের বলার মত একটি গল্প ফাউন্ডেশন এর একজন নিয়মিত সদস্য।
মঙ্গলবার হাটবার হাটে আমার কিছু ড্রেস বিক্রি হয়।
আমি চাঁদপুরের মেয়ে। আমার জেলার মেসেঞ্জার গ্রুপে যুক্ত হওয়ার পর থেকে চাঁদপুর জেলা তে প্রতিদিন শ্রদ্ধেয় ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের সেশন নিয়ে রাত্রে ক্লাস হয় আমি প্রতিনিয়ত যুক্ত থাকতে চেষ্টা করি ওখান থেকে অনেক ভাইদের সাথে আপুদের সাথে পরিচয় হয় এবং ওখান থেকে আমার অনেক কাস্টমার সৃষ্টি। বাড়তে থাকে আমার নেটওয়ার্ক।
এই প্লাটফর্মে অনেক আপুদের সাথে পরিচয় হয় ধানমন্ডি জোনে, মোহাম্মদপুরে, মিরপুরে আমার অনেক কাস্টমার আছে যারা সব সময় আমার থেকে ড্রেস কিনে আমাকে হেল্প করে।
#শ্রদ্ধা_ও_কৃতজ্ঞতা
পরিশেষে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি আমাদের প্রিয় প্ল্যাটফর্ম
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের আইডল শিক্ষক মেন্টর জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যারের প্রতি।
যিনি নাহলে এত সুন্দর একটা প্ল্যাটফর্ম পেতাম না। লেখা হতো না আমার জীবনের স্মৃতিকথা এই প্ল্যাটফর্ম যুক্ত হয়ে আমি শিখেছি অনেক কিছু। প্ল্যাটফর্ম থেকে শুধু উদ্যেক্তা ও ব্যবসায়ীই সৃষ্টি করে না, প্রতি নিয়ত চর্চা করছি ভালোমানুষ, পজেটিভ মানুষ হওয়ার । প্ল্যাটফর্ম থেকে একজন মানুষের মনের ভিতরে লুকানো স্মৃতিগুলো বলার মতো, লেখার মতো, পড়ার জন্য, শোনার জন্য, এমন একজন ভালো মানুষ হওয়ার জন্য, প্রতিনিয়ত আমাদের মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার আমাদেরকে শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন। তার জন্য
শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ।
আমি স্যারের দীর্ঘায়ু নেক হায়াত ও সুস্থতা কামনা করি।
আপনাদের মূল্যবান সময় দিয়ে আমার অসমাপ্ত গল্প পড়ার জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই আমি
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"-৫০৪
তারিখ :- ০৭.০৪.২০২১
খাদিজা বেগম
ব্যাচ নং অস্টম
রেজিস্ট্রেশন নং ৪১৫০
জেলা ঢাকা।
কাজ করছি মেয়েদের রেডিমেট পোশাক ও শাড়ি নিয়ে।