এই ভালো থাকার আশায়,ভালো রাখার আশায়,আমার জন্মের পরে,আমার বাবা বিদেশে চলে যায়
ভাঙ্গা ডিঙ্গির নঙ্গর ____
আমাদের জীবনের ছোট ছোট চাওয়াগুলো ___
প্রকৃতির সঙ্গে যখন মিলিয়ে দেখি আমি শব্দটির কোনো অর্থ খুঁজে পাইনে। আবার মানুষের সঙ্গে ,সমাজের সঙ্গে মিলিয়ে বিচার করতে যখন প্রবৃত্ত হই, আমি শব্দটা কী অসাধারণ গুরুত্ব- সম্পন্ন হয়ে ওঠে, কী অপূর্ব ব্যঞ্জনা ধারণ করে সেকথা আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না।আমি কে,আমি কি গভীরভাবে চিন্তা করে কোনো অর্থ আবিষ্কার করতে পারিনে।কিন্তু যখন কথা বলি, যখন কাজ করি তখন আমার চাইতে সত্য, আমার চাইতে বড় কোনোকিছুর অস্তিত্ব অনুভব করেনে।আমি আছি বলেই জগৎ আছে।
এই অসুস্থ পৃথিবীতে তবুও একটু সুখের আশায়, একটু ভালো থাকার আশায়,আমরা সারাদিন ছুটে বেড়াই। আর ভালো থাকার জন্য অবশ্যই দরকার ভালো কিছু করা ভালো মানুষ হওয়া।একজন ভালো মানুষ হতে পারলেই জীবনে সুখে থাকা যায়।আর সুখে থাকার জন্য ভালো মানুষ হওয়ার পাশাপাশি টাকার ও প্রয়োজন রয়েছে। তাইতো আমরা প্রতিনিয়ত ভাবি কি করবো? কি করতে হবে।কি করে সংসার চালাতে হবে, কি করে ভালো থাকবো সবাইকে ভালো রাখবো।
বাবার পরিশ্রম____
এই ভালো থাকার আশায়,ভালো রাখার আশায়,আমার জন্মের পরে,আমার বাবা বিদেশে চলে যায়।আমার বাবা চেয়েছিল পরিবারের সবাইকে ভালো রাখতে,সবাইকে একটু সুখী করতে,তাইতো,তার জীবন থেকে 20টি বছর পার করে দিয়েছেন বিদেশ,নিজের দুঃখের কষ্টের সময় পার করে আমাদেরকে সুখী করেছেন প্রতিটি মুহূর্ত,আমাদের কোন অভাব রাখেনি।সবসময় চেষ্টা করেছে আমাদের ভালো রাখতে।ভালো টা বেশীদিন টিকেনি 20 টি বছর বিদেশ করার পরও পুরোপুরি ভালো থাকতে পারিনি।যা টাকা ছিল সবই আমাদের পিছনে খরচ করেছে।সে সর্বদাই চেষ্টা করেছে আমাদের ভালো রাখতে যতটুকু সামর্থ্য ছিল সে করেছে। ক্লান্তি তার একটি অপশন আছে,,অনেক শক্তি বল হয় করেছে বিদেশের মাটিতে,যখন সে ছিন্নভিন্ন হয়ে দুর্বল হয়ে পড়েছে,তখন সে সর্বহারা,,এক বুক দুঃখ যন্ত্রণা নিয়ে খালি হাতে ফিরে এসেছে দেশের মাটিতে _বাবা দেশে ফিরে আসার পর সংসারে অভাব-অনটন দেখা দেয়,,আসলে বাবা বিদেশে থাকতে আমরা কোনদিনই বুঝিনি সঞ্চয় কি? হাতের মুঠোর টাকা পেয়েছি যখন যার যতটুকু প্রয়োজন খরচ করেছি,,20টি বছর গায়ে খেতে আসার পর আবার বিশ্রাম হয় নি,সংসার অভাবে টানাটানিতে আবারও চাকরিতে জয়েন করলো আবারো সেই ভালো রাখার চিন্তা। বাবার কষ্ট দেখে আর ভালো লাগছিলো না।বারবার মনে হয়েছিল পিতার এই ঋণ কিভাবে শোধ করবো এত কষ্ট এত পরিশ্রম শুধু আমাদের ভালো রাখার জন্য,বাবা তো বাবাই হয়,বাবাদের চোখ থাকে সব সময় সন্তানের ভালো মন্দের দিকে,হাজার হাজার স্যালুট তোমাকে বাবা
আমার বাবাএকজন সুপার হিরো ___
আমার বাবা সুপার হিরো।বাবা আমাদেরর জন্য তার জীবনের 20বছর প্রবাসে কাটিয়েছে,কত প্রকার রোদে আমার বাবা কাজ করেছেন কত রাত জেগে আমার বাবা আমাদের কথা চিন্তা করেছেন,কতো ভালো ভালো খাবার আমার বাবার চোখ দিয়ে দেখেছেন,,টাকা খরচ করে কিনে খান নেই,,শুধু আমাদের কথা ভেবে,,,বাবার কাছে কখন কিছু আবদার করলে কখনও না করত না।বাবা নামের টাকার মেশিন সর্বদা টাকা পাঠাত।কখনও বুঝার চেষ্টা করি নাই আমার বাবা কত কষ্ট করে বিদেশ থেকে টাকা পাঠাই।
এত কষ্ট করে টাকা ইনকাম করে কখন আমাদের কাছ থেকে হিসাব নেই নাই। কোনদিন সে জিজ্ঞাসা করেনি তার রক্ত আর ঘামঝরা টাকা কিভাবে আমরা ব্যয় করছি,,বাবা তুমিই গ্রেট,আমার জীবনে তুমি সুপার হিরো তোমায় খুব ভালোবাসি,,আজ আমি তোমার কষ্টটা মর্মে মর্মে অনুভব করি,,আজ তোমাকে জড়িয়ে ধরে বলতে ইচ্ছা করে তোমাকে খুব ভালোবাসি।
আমার দায়িত্ববোধ _
সংসারে অভাব-অনটন দেখে,বাবা মার কষ্ট সহ্য করতে না পেরে পড়ালেখা সব ছেড়ে অল্প বয়সেই পরিবারের দায়িত্ব নিলাম।বোঝার আগেই অবুজ হয়ে বিয়ে করলাম ১৯ বছর বয়সেই।দায়িত্ব আরো বেড়ে গেল,একজন নতুন মানুষ আমার হাত ধরে আমার ঘরে এসেছে,তাকে ভালো রাখার ভালো খাওয়ানো পড়ানো আমার দায়িত্ব,এক দায়িত্ব নিতে আমি হিমশিম খাচ্ছিলাম,মাথার উপর চাপ আর একটা মানুষের দায়িত্ব।কঠিন পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে আমি হিমশিম খাচ্ছিলাম,মাথায় আসছিল না কি করব, ভালোমতো সংসার চালাতে পারছিলাম না এত বছর পর দেশে এসে বাবা আবারো চাকরিতে জয়েন করলো।তার কষ্ট আর ভালো লাগছিলো না সারাটা জীবন শুধু কষ্টই করে গেল।তাইতো তাকে একটু ভালো রাখার আশায় পরিবারের সবাইকে একটু সুখে রাখার আশায় বিদেশে পাড়ি জমালাম বউকে নিয়ে। ভেবেছিলাম দুই স্বামী স্ত্রী মিলে কাজ করে সংসারটা উন্নতি করব,বাবা মায়ের চোখের জল মুছে দেব,,শেষ বয়সে বাবা মাকে একটু সুখে-শান্তিতে রাখবো,
আমার প্রবাস জীবন ______
অনেক টাকা পয়সা খরচ করে মানুষ দেশ ছেড়ে বিদেশে আসে সুখের আশায়,,কিন্তু সব সুখ সবার কপালে সয়না কিছু কিছু সুখ মানুষের সাথে বেইমানি করে,,টাকা পয়সার ঋণ করে মায়ের গয়না গাটি বিক্রি করে,বাবাকে সর্বহারা করে বিদেশে আসলাম,কিন্তু ভাগ্যটা খুবই খারাপ তাইতো প্রবাস এসে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতে হয়েছে কাজের জন্য।অনেক ঘোরাঘুরি করেছি কাজ পায়নি,কাজ না পেয়ে ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া দাও করতে পারেনি,আর বাবার মাথায় ঋণের বোঝা রেখে আসলাম দেশে টাকাত্ত পাঠাতে পারিনি।এভাবেই টানাটানির মধ্যে চলে যায় কয়েকটি বছর,,কোন মতে দিন এনেছি দিন খেয়েছি বিদেশের বাড়িতে,,কয়েকটা বছর নিজে কোনরকম কষ্ট করে বউকে নিয়ে রুম ভাড়া আর খাওয়া চালিয়েছি বাংলাদেশে তো চাকরি পাওয়া সহজ নয় সেখানে আমরা কি চাকরি পাব।তাইতো সুখের আশায় এসেছিলাম লেবানন।কিন্তু হয়তো ভাগ্য খারাপ ছিল তাইতো কোনমতে শুধু ঋনটা শোধ করেছিলাম।এরপর আবার সমস্যা দেখা দিল করোনা পাশাপাশি ডলারের সমস্যা।যেটা পরিস্থিতি আরো খারাপ করে দিল।তারপরও একটু ভালো থাকার আশায় প্রতিনিয়ত ভাবতে হয় কি করব। কিভাবে করব,কিছু একটা কাজ করে,টাকা ইনকাম করতে হবে। পরিবারের সবাইকে ভালো রাখতে হবে।সব দায়িত্ব পালন করতে হবে সবাইকে ভালো রাখার চেষ্টা করতে হবে,নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা বা ব্যাবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে,,শুধু স্বপ্ন দেখলেই হবে না স্বপ্নকে বাস্তব করার জন্য পুরো চেষ্টা করতে হবে,প্রচেষ্টা করলে আমাদের কিছু অর্থের দরকার আছে,,আসার নাম ঘুরে ভালোই,,শুধু স্বপ্ন দেখি বসে আছি,,,
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ____
আমি চির কৃতজ্ঞ আমাদের প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি।তার অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে এত সুন্দর একটি নিজের বলার মত গল্প ফাউন্ডেশন পেয়েছি।যেখান থেকে আমরা প্রতিনিয়ত ভালো মানুষ হতে পারছি,শিখছি কিভাবে একজন সফল উদ্যোক্তা হতে পারব এবং পরিবারের সকলকে ভালো রাখতে পারবো।তার কাছে আমরা ঋনি,বিনাস্বার্থে তিনি আমাদেরকে শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। এমন একজন ভাল মানুষ পেয়ে আমি খুবই আনন্দিত।তিনি শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন কিভাবে নিজেকে একজন ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবো এবং সফল উদ্যোক্তা হতে পারব, নেটওয়ার্কিং বাড়াতে পারবো, মানুষের সাথে বন্ধুত্ব সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারব। ধৈর্যশীল মানুষ হওয়া মানুষকে কিভাবে সাহায্য করবো।কিভাবে মানুষের থেকে সাহায্য নিব।সকলের পাশে থাকতে হবে সবই তিনি আমাদের বুঝাচ্ছেন।
একজন ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার___
তিনি এমন একজন ব্যক্তি যার কাছ থেকে আমরা সব সময় পজিটিভ চিন্তাভাবনা প্রায় কখনো নেগেটিভ চিন্তা আসেনা। শুধু স্বপ্নই দেখে যেতাম কখনো সাহস করে উঠতে পারিনি।সবাই স্বপ্ন দেখে সবার জীবনেই কিছু গল্প থাকে বেশিরভাগ গল্পই অসফল এবং হেরে যাওয়া গল্প। যেখানে আমরা প্রতিনিয়তই মাঝ রাস্তায় এসে থেমে যাই চেষ্টা করি না ভাবি হয়তো আমার দ্বারা হবে না আমি পারব না।কেন?আমি হতে পারছি না।বা কেন আমার দ্বারা হবে না এটা কখনোই ভাবি না স্যারের কাছ থেকে সেটি বুঝতে শিখেছি। আমি সফল না হলেও চেষ্টা চালিয়ে যাব ইনশাআল্লাহ অবশ্যই একদিন সফল হতে পারব। হেরে যাওয়া মানে ব্যর্থতা নয় নতুন করে কিছু শেখা যেটা প্রতিনিয়ত আমরা শিখছি স্যারের কাছ থেকে। আমাদের মূলধন না থাকলেও একজন সৎ মানুষ হইয়ে এবং পরিশ্রম করে প্রতিনিয়ত চেষ্টার পর চেষ্টা করি তাহলে আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারব।
দিন বদলাবে._______
প্রিয় ফাউন্ডেশনে এসে বড়দের কাছ থেকে শুনেছি ও শিখেছি,সবার আগে শিখতে হবে ৯০ টা সেশান/ক্লাস। তারপর সাহস করে শুরু করা এবং লেগে থাকা... ধৈর্যের সাথে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া আমাদের কল্পনাকেও হার মানাবে। ইনশাআল্লাহ হয়তোবা কেউ কেউ ভাবে কিছু একটা শুরু করবে কিন্তু পুঁজির অভাবে শুরু করতে পারছেনা। তাদের উদ্দেশ্যে আমি একটা কথাই বলবো একটু ভেবে দেখুন আপনার মেধা আর পরিশ্রমইই আপনার পুঁজি! কি বিশ্বাস হচ্ছেনা? বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ। প্রায় সবার হাতেই স্মার্টফোন অবশ্যই আছে। শুধু শুধু সময় নষ্ট না করে আপনি আপনার যেই মূল্যবান গুণ সেটার পিছনে সময় দেন এবংউপযুক্ত ব্যবহার করুন। আসলে আল্লাহপাক প্রতিটি মানুষকেই কিছুনা কিছু গুণের অধিকারী করে পাঠিয়েছেন।
আপনার কাজ হচ্ছে নিজের সেই বিশেষ গুণটি খুঁজে বের করা।যেমন কেউ সেলাইয়ের কাজ করতে জানেন সেলাই দিয়ে কিন্তু অনেক করে তাক লাগিয়ে দিতে পারেন। কেউবা খুব ভালো লেখালেখি করতে পারেন। কেউবা ভালো আর্ট বা আঁকিয়ে। কেউ ভালো মার্কেটিং পলিসি বোঝেন। আপনি বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠুন আপনার সেই পছন্দসই কাজটির উপর।প্লাটফর্ম আমাদের রেডি। নিয়মিত এক্টিভ থাকুন। কমেন্ট করবেন বেশি করে অন্যকে উৎসাহিত করুন,সবার পোস্টে লাইক কমেন্ট করলে আপনার ব্র্যান্ডিং হবে।আপনি পরিচিত হতে পারবেন সবার সাথে।
বন্ধুত্ব পূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলুন। এই সম্পর্কই হবে একদিন আপনার সফলতার কারন হয়তো ! অতঃপর লেগেই থাকুন, সাফল্য আপনার হাতের মুঠোয়!! ইনশাআল্লাহ সফল না হয়ে আপনি ভাবছেন আপনি ব্যর্থ হয়েছেন,তাই ব্যর্থ ভেবে বসে থাকলে চলবেনা। আমরা দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে হুচট খেয়ে অনেকেই অনেক সময় পড়ে যাই।তাই বলে কি আমরা বসে থাকি। নিশ্চয় বসে থাকিনা আবার উঠে পূণরায় হাঁটতে শুরু করি নিজেদের গন্তব্য পৌঁছার জন্য।
প্রিয় মেন্টর বলেছেন_____
আমাদের মেন্টর প্রিয় ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার বলেন,আমরা যেই খানে থামতে হবে থামবো কিন্তু হেরে যাবোনা তেমনি আমাদের উদ্যোক্তা হতে গেলে কখনো হয়তো থেমে যাই। তাই বলে হার মানা চলবে না।পূণরায় নতুন মাত্রায় মনে সাহস নিয়ে ভাবতে হবে মাত্র শুরু করলাম এই ভেবে কাজ চালিয়ে যেতে হবে।সফলতা একদিন আসবেই ইনশাআল্লাহ । আমাদের প্রিয় ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার আরো বলেন আপনি যখন শুরু করবেন অল্প করে শুরু করুবেন।এবং শুরু করে ধৈর্য ধরে লেগে থাকুন।এইখান থেকে যেই আয় টা হবে সেইটা আবারো এই খানেই ইনভেস্ট করেন।তাতে করে আপনার প্রতিষ্ঠান বড় হবে। এবং ৮/৯ বছর নয়। অন্তত প্রথম ২বছর
১২/১৪ ঘণ্টা কাজ করুন সফলতা আসবেই।
ইনশাআল্লাহএবং মন দিয়ে ভালো করে ৯০টা সেশন পড়ুন এইটা সেশন যদি আপনি কম্প্লিট করতে পারেন আমি অন্তত বিশ্বাস করি ইনশাআল্লাহ আপনি থেমে যেতে পারেন কিন্তু আপনি হারবেন না,,আমি নিজের বলার মত গল্প ফাউন্ডেশনে এসে যেই শিক্ষা অর্জন করেছি এবং শিখতেছি।এইটা আমার জন্য অনেক বড়, পাওয়া। আমি যার কথা শুনে মুগ্ধ হই প্রতি নিয়ত আমি যাকে হৃদয়ের গহীনে বসিয়েছি আমি যার মাধ্যমে সুশিক্ষা শিক্ষিত হয়ে উদ্দ্যেক্তা হয়েছি,__এম এফ ফ্যাশন স্টোর এন্ড টেলিকম_
সবার কাছে দোয়া চাই।_____
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"-৫০৬
তারিখ :- ১০.০৪.২০২১
মোঃ মেহেদী হাসান
কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
ব্যাচ নং:১২
রেজিস্ট্রেশন:৪৮১১৯
জেলা: মানিকগঞ্জ
উপজেলা: সিংগাইর
বর্তমানে লেবানন অবস্থানরত