এখন ছেলে মেয়ে কেউই আমার সাথে কথা বলে না।
🥬 আশা করি আল্লাহর অশেষ মেহেরবানী তে ভালো ই আছেন আর মন থেকেই সব সময় কামনা থাকে আপনারা ভালো থাকেন কেননা এ যে এক গুচ্ছ ভালো মানুষের পরিবার।
আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের প্রানবন্ত ভালবাসার দোওয়ায় ভালো আছি।
🥬আমি
"নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন" এর গরবিত সদস্য।আর এর সদস্য হওয়ার সুবিধার্থে অনেকের জীবনের গল্প পড়ার সুযোগ হয়েছে।এই গল্প পড়তে গিয়ে অনেক সময় মনের অজান্তেই চোখের জ্বল এসেছে এবং শক্তিও পেয়েছি অনেক অনেক,সেই জায়গা থেকে ভাবছিলাম আমার গল্পটা আপনাদের সাথে শেয়ার করার।
🥬লিখার আগে
আমার মনের গহীন হতে যে ভালো লাগা আর ভালবাসার প্রাদুর্ভাব জন্ম নিয়েছে তার আলো কে বাংলাদেশের ৬৪ টি জেলার ও ৫০ টির ও বেশি দেশের জন্য যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন যেমন কোড় ভলান্টিয়ার, মডারেটর,ডিস্ট্রিক্ট এম্বাসেটর,ক্যাম্পাস এম্বাসেটর, কমিউনিটি ভলান্টিয়ার ও সম্মানিত সকল সদস্যদের প্রতি আমার বিনম্র শ্রদ্ধা এবং মন উজানী ভালবাসা এবং
ধরম বরন নিরবিশেষে সবার প্রতি আমার সালাম
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
🥬কালজয়ী রুপকার, সময়পোযোগি ক্রান্তিকালীন মহা নায়ক, হ্রদ্র মন্দিরে বাসকারী, সবার প্রিয় মেন্টর
জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার এর প্রতি আমার নিস্কন্টক ভালবাসা এর সশ্রদ্ধ সালাম
"আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ"
স্যার সহ সবার প্রতি সহস্র সম্মাননা রেখে আমার লিখার প্রয়াস , পড়ার অনুরোধ রাখব।
জীবনের গল্প
🥬আমার বেড়ে উঠা ও স্কুল জীবন🥬
আমার জন্ম টা যদিও কুমিল্লায় কিন্তু শিশুকাল টা বেড়ে উঠে ঢাকা নাখালপাড়া এলাকায়। আমার বাবা একটা ছোট চাকুরী করতেন মেহের ইন্ডাস্ট্রিতে। উনার সততা এবং স্বচ্ছতার কারনে শ্রদ্দ্যেয় মেহেরুন্নাসা আমার বাবাকে এই ইন্ডাস্ট্রিটি উইল করে দিতে চেয়েছিলেন কিন্তু আমার বাবা তা নেন নি যা আজ সরকারের কোষাগারে সঞ্চিত।আমাদের ভালো রাখার উদ্দেশ্যে বীর মুক্তিযুদ্ধা বাবা এক সিদ্ধান্ত নেন বাহিরে চলে যাবেন আর ঐ মতে সব কিছু রেডি করে আমাদের কুমিল্লায় সেট করে দিলেন নানুর বাড়িতে যেহেতু আমার বাবা ছিলেন বড় জামাতা আর আমার নানুর কোন ছেলে সন্তান না থাকায় আমার বাবাকে ছেলের নজরে দেখতেন আর এ কারনে আমরা নানুর বাড়িতে শীফট হলাম।
যৌথ পরিবারে বড় হতে লাগলাম।অনেক আনন্দ লাগত খালাত ভাই বোন সব এক সাথে।
এরি মাঝে আমার স্কুলের সময় হল ভরতি করিয়ে দেওয়া হল ১৯৮৪ সালে ক্লাস কেজীতে।নতুন স্কুল ড্রেস আর ব্যাগ পিঠে ঝুলিয়ে যাওয়ার যে আনন্দ তা আপ্নারা সবাই অবগত।আমার খালা স্কুল থেকে আসার সাথে সাথেই বাড়ির কাজ করিয়ে ফেলতেন।
একটা ডিসিপ্লিনে পড়তে থাকলাম।ক্লাস কেজী হতে যখন ওয়ান ও উত্তির্ন হলাম তখন আমার রোল নাম্বার ১।এই যে শুরু হল ক্লাস ১০ বধি রোল নং ১ ছিলো এবং ভালো ছাত্র হওয়ায় স্যার রা অনেক আদর করত।১৯৯৫ সালে SSC কমপ্লীট করি স্টার মারক নিয়ে।হায়রে কি আনন্দ, ঐ প্রথম মা রাতে বাহিরে যাওয়ার অনুমতি দেয় বন্ধুদের সাথে সেলিব্রেট করতে তাও টাইম বেধে দিয়েছিল রাত ৮ টার মধ্যে বাসায় যেন ফিরে যাই।
বাবা শুনলেন। সে মহা খুশি তার প্রত্যাশা আমার উপর বেড়ে গেল।
🥬কলেজ জীবন🥬
ও হে আমরা ৩ ভাই ছিলাম তার মাঝে আমি ম্যাজ।
কলেজে ভর্তি করা হল। রীতি মতই কলেজে আসা যাওয়া নতুন পরিবেশ আর নতুন বন্ধু ভালোই লাগতে লাগল আর হ্যাঁ সবারি চিন্তা মতে ছেলে কে ডাক্তার বানানোর লক্ষ্যে সাইন্সে পড়া লেখা শুরু হল।
কলেজ শেষ করে প্রাইভেট
আমার শুরুটা হতো সকাল ৭ টা থেকে জুয়োলযী আর ক্যামেস্ট্রি প্রাইভেট শেষ করে কলেজ আবার কলেজ শেষ করে প্রাইভেট তারপর বাসায় ফিরা।চলছিলো ভালো ই কিন্তু হঠাত এক ভুল বুজা বুজিতে আমার মা নানুর সাথে ঝগড়া করে সিদ্ধান্ত নেয় নানুর বাড়িতে আর থাকবেনা আর আমি ছোট বেলা থেকে উচিত কথা বলে ফেলতাম তাই নানুকে কিছু কথা বলে ফেললাম।
তখন ত আর "ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার" এর মতো কেউ ছিলো না বলার অনেক সময় চুপ থাকাটাই শ্রেয়।
আজ বুজি আমাদের সিদ্ধান্ত টা ভুল ছিলো, যাক যেহেতু মা বাবার সিদ্ধান্ত আমাদের চলে যেতে হল নানুর বাড়ি ছেরে।
আমরা কুমিল্লায় রেইসকোরস এলাকায় শীফট হলাম যেহেতু আমার কলেজ কাছে ছিলো। পড়া লেখা নিয়ে ব্যাস্ত আর আমি ছোট বেলা থেকেই খুব পরিপাটি থাকতে পছন্দ করতাম।এই প্রেক্ষাপটে বাবার কাছে কিছু টাকা চাইলাম ২০০০০ হাজার টাকা, আমাকে দেওয়া হলো। আমি ঢাকায় পান্থপথ এসে কিছু ফারনিচার ক্রয় করে কুমিল্লায় বাসায় নিয়ে আসলাম।সবাই বলল এই জন্য টাকা নিয়ে ছিলি।সবাই খুশি হল। এমনি কিরে আনন্দের সাথে চলতে লাগল দিন হঠাত এক কালবৈশাখী ঝড় উপনীত হলো আমাদের মাঝে,
আমার ছোট ভাইটা অসুস্থ হয়ে পড়ল। সবাই ভেবেছিল ঠিক হয়ে যাবে।কিন্তু তার জ্বর কমছে না আবার কমলেও আবার আসছে।তাই কুমিল্লার আমাদের পারিবারিক একজন ডাক্তার ছিলো যার সাথে পরামর্শ ক্রমে সব টেস্ট করানো হল কিন্তু কিছুই ধরা পড়লনা।
সবাই শান্ত আর ছোট ভাইটা ও কিছু সুস্থ হয়ে গেল কিন্তু কিছু দিন যেতে না যেতেই আবার অনেক জ্বর হানা দিল তাই ডাক্তার এর পরামর্শ এ তাকে ঢাকায় পিজিতে একটি টেস্ট করার কথা বলল।বাবাকে সব জানানো হল,বাবা টাকা পাঠিয়ে দিলেন।ছোট ভাইটাকে নিয়ে আমার বড় ভাই আর এক মামা সহ ঢাকা পিজিতে নিলেন।সব টেস্ট করালেন।
কয়েকদিন পর রিপোর্ট অনুযায়ী ধরা পরল ক্যান্সার।
সাল টা ছিলো ১৯৯৩ আর নেমে আসল চিন্তার পাহার এবং দুঃখ ভারাক্রান্ত মন।
আমার মা বাবা সহ সবার তখন মন খারাপ।
আমি কুমিল্লায় বাসায় বড় ভাই সহ থাকি আর মা মামাকে নিয়ে ছোট ভাই সহ পিজি হাসপাতালে থাকে।ট্রিটমেন্ট চলছে।টানা ট্রিটমেন্ট চলার পর বাসায় নিয়ে আসা হয়।প্রত্যেক মাসে মাসে চেক আপের জন্য ঢাকা নেওয়া হতো।হঠাৎ ১৯৯৭ সালে শরীর ভীষন খারাপ হয়ে আসে।পরে পিজিতে সিট না পাওয়ায় ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে ভরতি করা হয়। হাস্পাতালে চিকিতসা চলছে আর এর মাঝে আমার পরিক্ষা চলে আসল।১৯৯৭ সালে HSC কমপ্লিট করলাম।
পরীক্ষা শেষ করেই
ঢাকায় মেডিকেল কোচিং এ ভর্তি হই, প্রথমে এক বন্ধু সহ শাজাহান পুর থাকি।হঠাই একদিন বিকেলে আমার বন্ধু বলে খালাম্মা বলছে একটা চাদর বিয়ে হাস্পাতালে যেতে চল যাই।রওনা হলাম কিন্তু রিক্সা করে যেতে যেতে ভাবতে লাগলাম হঠাই মা চাদর নিয়ে যেতে কেন বলবেন।তাহলে কোনকিছু কি ঘটেছে।
ভাবতে ভাবতে পৌছে গেলাম ঢাকা মেডিকেল।
ঐখানে উপস্থিত আমার বাল্যবেলার স্যার ছিলো। স্যারকে দেখতে পেয়ে সন্দেহ টা প্রবল হল।
যাক ভিতরে গিয়ে দেখি ছোট ভাইটার মুখটা ঢাকনা দেওয়া, কাকে যেন বলেছিলাম ঢাকনা কেন দিছো।কে যেন বলে ছিলো তোর ভাই আর নেই। শুরু হয়ে গেল আমার কান্না এক পরযায়ে হাস্পাতালের দেয়ালের সাথে মাথা আঘাত করছিলাম তখন স্যার এসে আমায় বাইরে নিয়ে আসল।
কুমিল্লায় আনা হলো বাসায়। পরদিন ভাইটাকে কবর দেওয়া হল। কুলখানি করার পর মা আমাকে ঢাকা পিজি হাস্পাতালের পিছনে একটা রমে সাবলেট হিসেবে উঠিয়ে দেয় এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজের এক স্টুডেন্ট রেখে দেয় পড়ানোর জন্য। পড়া লেখা চলছে এর ভীতর রেজাল্ট চলে আসল কিন্তু আশানুরুপ রেজাল্ট হয়নি।মানসিক বিপর্যয় এর কারনে রেজাল্ট টা HSC তে সেকেন্ড ডিভিশন আসল তাই আমাকে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার উদ্দ্যেশ্যে প্রচুর লেখাপড়া করতে হচ্ছে।
সব কিছু ঠিকঠাক চলছে।কিন্তু এক কালবৈশাখী ঝড় এসে জীবনের মোড় পরিবর্তন করে দিলো।
মা বাবার স্যাপারেশন এবং বাবার আরেকটি বিয়ে কোনটাই মেনে নিতে না পারায় মানসিক ভাবে একে বারে ভেংগে পড়েছি।
বড় ভাইটা তখন বাহিরে থাকে।
বাকি সদস্য একেক জন একেক জায়গায়।
নিজেকে সামলাতে পারলামনা।তখন বুদ্ধিমাত্রাও এত ছিলো না। তাই লেখাপড়াটা হলো না।পরে ভাইয়ার এক বন্ধুর মাধ্যমে বড় ভাইয়ার সাথে যোগাযোগ করে বাহিরে চলে গেলাম ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বর মাসে।
২০০১ সালে আরেকটি ঝড় হানা দিল আমার জীবনে।চলে আসতে হলো বাংলাদেশে।উঠতে হলো শশুর বাড়িতে। ও হে আমার মায়ের পছন্দ মতে আমার বিয়ে করিয়ে রেখেছিল আমার কাজিন সিস্টার এর সাথে। পরে Gratulation করার কথা চিন্তা করলাম।করেও ফেললাম আমার শশুর বাড়ির সহযোগিতায়।
পরে অনেক কিছু করার চেস্টা করেছি কিন্তু জীবনের এক অপুরনতা বার বার গ্রাস করেছে আমায়।এক পরযায়ে ২০০৪ ইউক্রেন চলে যাই সিনসারা পোল মেডিকেল ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়ার উদ্দ্যেশ্যে কিন্তু সেখানেও বাধা কিছু দিন যেতে না যেতেই আমার ওয়াইফ মেসেজ দিতে লাগল, এই রকম
Sohel
You know how much i love you but my brother pressure to me i divorce you so what I'll do please try to come back Bangladesh.....
As soon as possible come back.....
এভাবে প্রতিদিন অনেক মেসেজ আসত।
কত কস্ট করেছি ইউক্রেন তার ছোট একটা অংশ শেয়ার করছি।টানা ৮ মাস ভাত কি জিনিস তা চোখে দেখিনি খাওয়া ত দুরের কথা। ইউক্রেন সময় দুপুর ১২ টায় ২ পিছ পাউরুটি আর হাফ গ্লাস পানি আর রাত ১২ টায় সেইম খাবার ।নাটকিয় এক ঘটনার মাধ্যমে পরিচয় হয় এক কুমিল্লা চাঁদপুর এর এক বড় ভাইয়ের সাথে। উনি উনার বাসায় নিয়ে যায় তখনি দীর্ঘ দিন পর গোসল করি এবং ভাত খাই।মেসেজগুলো উনার মোবাইলে আসত।উনি আমাকে প্রস্তাব করে ১০০০ ডলার ব্যাবস্থা করে দাও তোমাকে ইউরোপ পাঠিয়ে দেই।কিন্তু ভাগ্যের এক নিরমম পরিহাস আমি তা ব্যবস্থা করতে পারিনি।
পরে উনাকে বললাম ভাই মস্কো থেকে আউট পাসের ব্যবস্থা করে দেন।সব কিছু হয়ে গেল চলে আসলাম
ঢাকায় এসে উঠলাম এক খালার বাড়িতে।
পরে বনশ্রীতে এক রুমের ফ্ল্যাটে বউ নিয়ে উঠলাম।খালা একটি চাকুরির ব্যবস্থা করে দিল।
চলছে সংসার জীবন।
সুখ স্বাছ্যন্দে দিন অতিবাহিত হতে লাগল এক ছেলে আর মেয়ে নিয়ে।
কিন্তু এখানেই শেষ নয়। অবশেষে একটা ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান গড়তে সক্ষ্ম হই কিন্তু,
যখনি ঢাকায় নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান টি বন্দ করে গাজীপুর আসতে বাধ্য হলাম তখনি বড় ভাই এক গারমেন্টস ফ্যাক্টরি তে চাকুরির ব্যবস্থা করে দেয় কিন্তু স্যালারি টা কম হওয়ায় চলতে অনেক অসুবিধা হতো।
এভাবে ২০১৭ সাল থেকে ২০১৯ সাল পরযন্ত চলতে লাগল, এক পরযায়ে একটা ব্যবসা শুরু করার পরিকল্পনা করি এবং চাকুরিটা চলে যায় আর শুরু করি ব্যবসা।
কিন্তু জানা ছিলো না আরেকটি কালো অধ্যায় আমার জন্য অপেক্ষা করছে।
কালো অধ্যায়ঃ-
আমার ওয়াইফের সাথে একটা কথাকে কেন্দ্র করে শুরু হয় দূরে থাকা আর ঐ দূরে থাকা ২০২১ সালের জানুয়ারির ১ তারিখ ডিভোর্স লেটার হাতে পাওয়া তাও আবার নিজ সন্তানের হাতে।
এখন ছেলে মেয়ে কেউই আমার সাথে কথা বলে না।
আন ব্যালেন্স হয়ে গিয়েছিল আমার লাইফ।
আমার বড় ভাইয়ের সহযোগিতায়
"নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন"
এ যুক্ত হই।
যুক্ত হওয়ার পর হতে প্রচুর সময় ব্যয় করি এই প্লাটফর্ম এ। শিখতে পারি অনেক কিছু।বিশেষ করে স্যারের প্রতিটি সেশন থেকে অনেক কিছু শিখেছি,শিখেছি নিজেকে কিভাবে ভালবাসতে হয়। জানতে পারি
সময় দিন,সময় নিন,সময় একদিন সব ঠিক করে দিবে।
এরি ধারা বাহিকতায় এক ছোট ভাইয়ের সাথে শেয়ার করি আমার স্বপ্নের প্রজেক্ট। তাকেও
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন এড হতে বলি।তার সহযোগিতায় শুরু করেছি
"ইসরা ফুড প্রোডাক্ট"
সততা এবং স্বচ্ছতা আমাদের মুল লক্ষ্য।
কিন্তু শুরু হলো লক ডাউন,
এই হলো আমার জীবনের ভাংগা গড়া।তবুও মনে অনেক আশা জয় একদিন হবেই হবে।
অবশেষে বলব
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন এ যুক্ত হতে পেরে আমি অনেক গরবিত ও আনন্দিত।
কৃতজ্ঞ স্যারের প্রতি।
সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।
ভালো থাকবেন
সুস্থ থাকবেন
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"-৫১২
তারিখ :- ১৯.০৪.২০২১
সাইফুল হক
ব্যাচ নং ঃ ১৩ তম
রেজিষ্ট্রেশন নং ঃ৫০৩৩৪
নিজ জেলা ঃ কুমিল্লা
বরতমান অবস্থানঃ শ্রীপুর, গাজীপুর
রক্তের গ্রুপ ঃ B+