একজন নারীর জীবনের প্রতিটি স্তরে রয়েছে প্রতিবন্ধকতার ইতিহাস।
🏔️মহান আল্লাহ কবুল করুন আমাদের সকলের। কৃতজ্ঞতা মহান আল্লার অশেষ রহমতে আমি নিজেকে যুক্ত করতে পেরেছি এতো সুন্দর একটি প্লেট ফর্ম এ।
💝 ধন্যবাদ প্রিয়ো ভালোবাসা এর প্রান প্রিয়ো মেন্টর পরামর্শদাতা কিংবদন্তি পুরুষ সুপার হিরো জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ সারের তিনি এতো সুন্দর একটি প্লেট ফর্ম তৈরী করে দিয়েছেন আমাদের জন্য তাই সালাম শ্রদ্ধা কৃতজ্ঞতা সালুট তিনার জন্য।
💝ধন্যবাদ শুভকামনা ভালোবাসা অবিরাম অন্তহীন প্রান প্রিয়ো ভাই - বোন ও বন্ধুরা যিনারা ভালোবেসে সবসময় পাশে আছেন।
💝প্রান প্রিয়ো কলিজার ভাই -বোন ও বন্ধরা
আজ আমার লেখা আমার বোন দের নিয়ে।
📖পৃথিবীর অর্ধেক জনসমষ্টি নারী। সভ্যতা সৃষ্টির লগ্ন থেকেই পৃথিবীর কল্যানে নারীর অবদান অনঃস্বীকার্য। একজন নারী শুধুমাত্র কারো মা, বোন বা স্ত্রীই নয় বরং ধৈর্য্য , সংগ্রাম, সাহস, দৃঢ়তা ইত্যাদি বিশেষনের অন্যরূপ। নারীর হাত ধরেই হাজার হাজার বছর ধরে এ সভ্যতা গড়ে উঠেছে। তাই নারীকে অবহেলা করে কখনো উন্নতির নাগাল পাওয়া সম্ভব নয়। আধুনিক সমাজে নারী পুরুষ সকলেরই মৌলিক অধিকার এক ও অভিন্ন – এ কথাটি বেশ গুরুত্ব পাচ্ছে। কিন্তু নারীরা এখনো অনেকাংশেই পুরুষদের তুলনায় পিছিয়ে। সৃষ্টিলগ্ন থেকেই এ সমাজে নারী-পুরুষের বৈষম্য বিরাজমান। এ বৈষম্য বিধাতা প্রদত্ত নয়। বরং তার সৃষ্টির দ্বারা সৃষ্ট এ বৈষম্য। জন্ম থেকেই একটি কন্যা শিশু বড় হওয়ার সাথে সাথে নানা ক্ষেত্রে তার বৈষম্যের ফর্দটাও বড় হতে থাকে। সভ্যতা বিকাশে পুরুষের পাশাপাশি নারীর অবদান দৃশ্যমান কখনও বা মায়ের রূপে, কখনও বা বোনের রূপে, কখনও বা মেয়ের রূপে আর কখনও বা স্ত্রীর রূপে। শিশুকাল থেকেই নারীরা সকল ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হয়ে চলেছে। আমাদের সমাজ ব্যবস্থা এখনো নারীদেরকে পুরুষের অধস্তন করে রাখে। সকলক্ষেত্রে পুরুষ নারীর উপর তার আধিপত্ত বিস্তার করে। ফলে দক্ষ ও মেধাবী হওয়া সত্ত্বেও নারীরা বঞ্চিত হয়। অনেক চেষ্টার পর এ অবস্থার কিছুটা পরিবর্তন হলেও অধিকাংশ স্থানে নারী –পুরুষের বৈষম্য কমেনি। নারীর প্রতি এ বৈষম্য দূরীকরণে প্রয়োজন - নারী শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, পিতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার নিরসন, কর্মক্ষেত্রে নারী পুরুষ উভয়ের অন্তর্ভূক্তি ইত্যাদি। তাহলে সমাজের প্রতিটি স্তরে এমন এক পরিস্থিতি বজায় থাকবে যেখানে নারী আপন মহিমায় স্বাধীনতা এবং মর্যাদার অধিকারী হয়ে উঠবে এবং নারী –পুরুষে থাকবে না কোনো ভেদাভেদ।
🏔️শিক্ষাক্ষেত্রে অসমতাঃ বর্তমানে সারা বিশ্বে যে বিষয় গুলো আলোচনায় ঝড় তুলেছে নারী শিক্ষা তার মধ্যে অন্যতম। নারী শিক্ষার বিষয়টি আমাদের সামাজিক অগ্রগতি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের সাথে অপরিহার্যভাবে জড়িত। নেপেলিয়ান বোনাপোট বলেছেন
“আমাকে শিক্ষিত মা দাও, আমি শিক্ষিত জাতি দিব”
এ উক্তি থেকে বোঝাই যাচ্ছে নারী শিক্ষার গুরুত্ব কতটুকু। একটি শিশু জন্মের পর থেকে বেশিরভাগ সময় তার মায়ের সংস্পর্শে থাকে। একজন মা যদি শিক্ষিত হন, তিনি তার সন্তানদেরকেও শিক্ষিত করে তুলতে পারেন। এজন্য আরবিতে একটি প্রবাদ আছে
“একজন পুরুষ মানুষকে শিক্ষা দেওয়া মানে একজন ব্যক্তিকে শিক্ষিত করে তোলা আর একজন নারীকে শিক্ষা দেওয়া মানে একটি গোটা পরিবারকে শিক্ষিত করে তোলা।”
নারী শিক্ষার গুরুত্ব বর্ণনাতীত। কিন্তু নারী শিক্ষার এতো প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করা সত্ত্বেও প্রশ্ন থেকেই যায়, নারী শিক্ষা কী সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়িত হয়েছে?
📖বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বলা যেতে পারে যে, এ দেশের অনেক নারীরা এখনো শিক্ষার আলো পায়নি। হয়তো তাদের সে সুযোগই হয়ে ওঠেনি। কেবলমাত্র শিক্ষার মাধ্যমেই নারীরা এগিয়ে যেতে পারবে। এটি নারী উন্নয়নের প্রাথমিক উপাদান। একজন শিক্ষিত নারী তার নিজের অধিকার, স্বাস্থ্য, পরিবার সম্পর্কে সচেতন। কিন্তু নারী শিক্ষার প্রসারে প্রধান অন্তরায় হলো সচেতনতার অভাব। সাধারণ মানুষ ছেলেদের তুলনায় মেয়েদেরকে শিক্ষাদানে ইচ্ছুক নয়। তাদের মতে মেয়েদেরকে শুধু রান্না-বান্না এবং ঘরের কাজ শেখাতে হবে। কিন্তু তারা অবগত নন যে শিক্ষা জীবনের সকল স্তরেই প্রয়োজন। শিক্ষা শুধুমাত্র চাকরি পাওয়ার জন্যই নয়, উন্নত মানুষ হবার জন্য প্রয়োজন। এজন্য নারী শিক্ষার প্রসারে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। এছাড়া একশ্রেনির মানুষ ধর্মীয় অজুহাত দেখিয়ে নারীদেরকে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত করেছে। কিন্তু কোনো ধর্মেই নারীদেরকে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত রাখার কথা বলা হয়নি। তাই ভ্রান্ত ধারণা ভুলে নারীদেরকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করতে হবে। প্রত্যন্ত এবং মফস্বল অঞ্চলে নারীশিক্ষা সম্বন্ধে সচেতনতা তৈরি করতে হবে। শিক্ষার মান বাড়াতে হবে এবং নারীর প্রতি জনসাধারনের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে। আর এ জন্য নারীকেও এগিয়ে আসতে হবে। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের সহায়তায় আমরা লাভ করব একটি শিক্ষিত নারী জাতি। অবশ্য আজকাল এদেশের শিক্ষায় এগিয়ে যাচ্ছে নারীরা। প্রতিবছর পাসের হার ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের বেশি থাকছে। মেয়েদের ঝরে পড়ার হার কমে যাচ্ছে । এভাবে চলতে থাকলে সেই সময় বেশি দুরে নয় যখন বাংলাদেশ হবে শতভাগ শিক্ষিত নারীর দেশ।
📖📖কর্মক্ষেত্রে অসমতাঃ একজন নারীর জীবনের প্রতিটি স্তরে রয়েছে প্রতিবন্ধকতার ইতিহাস। শতবাঁধা পেরিয়ে যখন কোনো নারী স্বাবলম্বী হয়ে কোনো কর্মক্ষেত্রে ভালো ফলাফল করে, সেখানেও সে শিকার হয় বৈষম্যের, অধিকাংশ কোম্পানিতেই নারীদের তুলনায় পুরুষদের বেতন বেশি। ফলে হাঁড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করা সত্ত্বেও শুধুমাত্র নারী হওয়ার জন্য তাঁরা কম পারিশ্রমিক পান। নারীদেরকে মাসসিকভাবেও ছেলেদের চেয়ে দূর্বল ভাবা হয়। ফলে মেধাবী হওয়ার পরও তারা তার যথাযথ মূল্যায়ন পায় না।
এছাড়া যেকোনো কর্মকান্ডেই নারীর আগে একজন পুরুষকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। একজন নারীকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য স্বাবলম্বী হতে হবে। আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় নারীরা অর্থনৈতিকভাবে পুরুষের ওপর নির্ভরশীল। এজন্য নারীর কর্মসংস্থান অতীব জরুরী। একটি ভাল কর্মসংস্থান একজন নারীকে আর্থিক নিরাপত্তা দেয়। বর্তমানে সরকার নারীদের জন্য চাকুরী প্রাপ্তির ক্ষেত্রে কোটা সংরক্ষনের ব্যবস্থা করেছে। প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে 60% নারী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। যা নারীর কর্মসংস্থানের এক বিরাট সুযোগ করে দিয়েছে। এছাড়া এমন কিছু কিছু পদই আছে যা শুধুমাত্র নারীদের জন্য সংরক্ষিত। কিন্তু এতো পদক্ষেপ গ্রহণ করা সত্ত্বেও কর্মক্ষেত্রে নারীর যোগদান বাড়ছে না। এর কারণ দেশে শিক্ষিত নারীর সংখ্যা মাত্র 26 শতাংশ। সামাজিক প্রতিবন্ধকতা নারী-পুরুষ বৈষম্য, আর্থিক সমস্যা ইত্যাদি পেরিয়ে খুব কম সংখ্যক নারীই নিজের পায়ে দাড়াতে পারে।
💝💝সমাজে নারীর অবস্থান সুদৃঢ় করতে হবে💝💝
📖বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, সেই সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে নারীরাও। পরিবার, সমাজ ও দেশের উন্নয়নে নারীরা প্রায় সমানভাবে অবদান রাখছেন। ১৯৭১ থেকে ২০২১-স্বাধীনতার দীর্ঘ ৫০ বছরে নারীরা সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেকদূর এগিয়ে গেছেন এবং যাচ্ছেন। নারীদের এগিয়ে যেতেই হবে; কারণ আমাদের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকই নারী। এ নারীরা যদি উন্নয়নের মূলধারায় সম্পৃক্ত না হয়, পুরুষের সঙ্গে সমানভাবে এগিয়ে না চলে; তাহলে পারিবারিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে দেশ কীভাবে এগিয়ে যাবে?
🌷দেশের অর্ধেক জনশক্তি দিয়ে দেশের উন্নয়ন কোনোভাবেই সম্ভব নয়- এ বাস্তব সত্য আমাদের প্রধানমন্ত্রী উপলব্ধি করেছেন বলেই নারীরা আজ পারিবারিক, সামাজিক এবং অর্থনীতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্পৃক্ত হতে পেরেছেন। নারীরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষতার স্বাক্ষর রেখে চলেছেন। দেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি নারী। দেশে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের যতগুলো খাত রয়েছে, তার প্রায় সব ক’টিতেই বিশেষ করে কৃষি এবং পোশাকশিল্প খাতে নারীর অবদান সবচেয়ে বেশি। দেশের রপ্তানি শিল্পে ৯০ ভাগই নারী শ্রমে অর্জিত।
🌷🌷সম্প্রতি একটি জরিপে জানা যায়, শুধু কৃষি ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ নারী কাজ করছে। গবেষণায় দেখা গেছে, শিক্ষা-চিকিৎসাসহ বেশ কিছু পেশায় নারীরা পুরুষদেরও ছাড়িয়ে গেছে। আরও আগে নারীদের যথাযথ মূল্যায়ন করা হলে, সর্বোপরি নারী দুর্বল, নারী অবলা, নারী পারবে না, নারী শুধু সন্তান জন্মদান করবে আর গৃহকোণ সাজিয়ে রাখবে-এসব চিন্তাচেতনা থেকে যদি পুরুষরা বের হয়ে আসতে পারত-তাহলে দেশের বর্তমান অগ্রগতির জন্য স্বাধীনতার ৫০ বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতো না।
🌷উদ্বেগজনক হলো, নারীরা আজকাল নির্বিঘ্নে চলাফেরা করতে ভয় পাচ্ছে। এ ধরনের অসুস্থ পরিবেশে নারীরা কীভাবে এগিয়ে যাবে? এ জন্য গোড়ায় হাত দিতে হবে। অপরাধের কারণগুলো খতিয়ে দেখতে হবে। নারী নির্যাতনের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করার পরও নারী নির্যাতন কমছে না। আমরা বাহ্যিক দৃষ্টিতে দেখতে পাচ্ছি অপসংস্কৃতি, আকাশ সংস্কৃতি, মাদকের অবাধ ব্যবহার, ইন্টারনেট, স্মার্টফোন ইত্যাদির অপব্যবহারে সমাজে অপরাধপ্রবণতা বেড়ে গেছে। মানবিক মূল্যবোধগুলো ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। পত্রিকার পাতা খুললেই ধর্ষণ, ধর্ষণের পর খুন-এসব খবর দেখতে দেখতে হাঁপিয়ে উঠেছি। এবারে আন্তর্জাতিক নারী দিবসের প্রতিপাদ্য women in leadership : Achieving an equal future in a covid-19 world. বাংলায় এর অর্থ দাঁড়ায় ‘করোনাকালে নারী নেতৃত্ব গড়বে নতুন সমতার বিশ্ব’। স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দীতে এসে নারী নেতৃত্বের মাধ্যমে আমরাও একটা সমতার বিশ্ব দেখতে চাই। গত বছর অর্থাৎ ২০২০ সালে নারী দিবসের প্রতিপাদ্য ছিল ‘প্রজন্ম হোক সমতার সব নারীর অধিকার’। প্রায় প্রতিটি নারী দিবসেই নারীর অধিকারের মাধ্যমে সমতা প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়েছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো আমাদের দেশেও ঘটা করে এ দিবসটি প্রতিবছর পালিত হয়। কিন্ত বাস্তবতা হচ্ছে, ওই একটি দিন বা একটি মাসেই তা সীমাবদ্ধ থাকে। আমরা ভুলে যাই আমাদের প্রত্যয় বা অঙ্গীকারের কথা। বাংলাদেশের সংবিধানের ২৮(১) অনুচ্ছেদে নারী পুরুষের সমতার কথা বলা হলেও তা শুধু সংবিধানের পাতায় সীমাবদ্ধ। ১৯৮১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ কর্তৃক নারীর প্রতি সব ধরনের বৈষম্য নিরসনের জন্য একটি সনদ তৈরি করা হয়, যা ‘সিডও’ সনদ হিসাবে গৃহীত হয়। ‘সিডও’ এমন একটি সনদ, যা নারীর সব ধরনের মানবাধিকার ভোগের দলিল। এ ছাড়া আমাদের সংবিধানে নারী-পুরুষের মধ্যে বৈষম্যহীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করে। নারীরা এগিয়ে যাচ্ছেন এবং আরও দুর্বার গতিতে যাতে এগিয়ে যেতে পারেন, সেজন্য সরকারসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনকে আরও জোরালো ভূমিকা রাখতে হবে। সমাজে নারী-পুরুষের বৈষম্য কমিয়ে পরিবার ও সমাজে নারীর সম্মানজনক অবস্থান সুদৃঢ় করতে হবে। আন্তর্জাতিক নারী দিবসে এ দেশের নারী সমাজের এটাই চাওয়া।।
🗽ভুলে গেলে চলবে না
Sapno Sree herbal Malaysia আগামী সম্ভবনায় আমরা লড়ে চলেছি। Sapno Sree herbal Malaysia @AGENSI BINA JAYA holding SDN. BHD. এর পক্ষ থেকে সালাম শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি আপনাদের সকলের।
সততা আমাদের মুলধন
সেবা আমাদের প্রধান লক্ষ্য।
তাই যে কোন সেবা পেতে যোগাযোগ করুন + 601161791120 নিন্মের দেওয়া নম্বর যে কোন সাইটে।
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"-৫২২
তারিখ :- ৩০.০৪.২০২১
🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷
💝💁ধন্যবাদ অন্তে ভালোবেসে পাশে আছি
ডাঃ শফিকুল ইসলাম অপু (মালোশিয়া প্রবাসী)
পেশায় চিকিৎসক
চেয়ারম্যান ঃবাংলাদেশ কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ ।
প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ঃস্বপ্ন শ্রী মেডিকেল এন্ড টেকনোলজি ইনস্টিটিউট।
ফাউন্ডার ঃ Sapno Sree Herbal Malaysia /@ AGENSI BINA JAYA holding SDN. BHD. (1296423-M)
and
Sapno Sree Agro resort.
কমিউনিটি ভলেন্টিয়ার
নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশন
ব্যাচ১৩
রেজিষ্ট্রেশন নং ঃ৫৪১৮৩
নিজের জেলা যশোর উপজেলা কেশবপুর
বড় পরিচয় ঃ আমি এক জন ভালো মানুষ।
রক্তের গ্রুপ ঃ AB+
মোবাইল নম্বর ঃ +601161791120
Fbp: Sapno Sree herbal Malaysia
www.Sapnosree. com
কাজ করছি ঃ চিকিৎসা সেবা প্রদান, হারবাল ঔষধ পণ্য, হারবাল বিউটি পণ্য, সুস্থ বীজ, সবল চারা, স্বাস্থ্য কর খাবার,ও সুন্দর পরিবেশ নিয়ে।