বাংলাদেশের মাটি ছেড়ে ইউনাইটেড আরব আমিরাত
_________জীবনের গল্প ____________
☆☆বিসমিল্লাহির রহমানের রাহিম।
পরম করুণাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি।
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।☆☆
☆☆আল্লাহর দরবারে লাখো কোটি শুকরিয়া তিনি আমাদের সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে সবুজ স্যামেল ভরা সোনার বাংলার মাটিতে মুসলমানের ঘরে জন্ম দিয়েছেন এবং বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর উম্মত হিসেবে সৃষ্টি করেছেন।☆☆
______আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমাদের প্রিয় মেন্টর উদ্যোক্তা ও ভালো মানুষ গড়ার কারিগর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি।যার হাত ধরে হয়েছে নিজের বলার মতো একটা গল্প ফান্ডেশন। যার স্বপ্নে স্বপ্নবাজ হচ্ছে লাখো বেকার তরুণের সৃষ্টি হচ্ছে উদ্যোক্তা তৈরীর মানসিকতা।দোয়া করি আল্লাহ তাআলার কাছে স্যার কে নেক হায়াত দান করেন।(আমিন)
____প্রিয় স্যারের শিক্ষাকে বুকে দারন করে আজ আমি আমার নিজের জীবনের গল্প লেখার সাহস পেলাম তাই সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।
____আমার পরিবার ____
আমি আবুল হাসেম (খন্দকার) আমরা পাঁচ ভাই,দুই বোন এদের মধ্যে আমি হলাম ৩য়।
আমার বাবা ছিলেন একজন সফল কৃষক আমাদের এলাকায় আমার বাবার অনেক সুনাম ছিলো এবং সবাই আমার বাবাকে সম্মান করতো। বাবা অনেক পরিশ্রমি একজন মানুষ ছিলেন।রোদে পুরে বৃষ্টিতে বিজে বাবা মাঠে ঘাটে কাজ করতো। যখন আমি কষ্ট কি সেটা বুজতে শিখেছি তখন থেকেই বাবার পরিশ্রম দেখে আমার অনেক কষ্ট হতো আর ভাবতাম কবে বড় হবো আর বাবার কাজে সহযোগীতা করবো।
_____তাই আমি ছোট বেলা থেকেই পড়া লেখার সাথে সাথে আমার বাবার সাথে কৃষি কাজে সহজোগিতায় লেগে থাকতাম তাই হয়ে গেলাম বাবা মায়ের আদরের সন্তান।আমি আমার বাবার সাথে কৃষি কাজে লেগে থাকার কারনে আমাদের পরিবারের অবস্থান একটু ভালোর দিকে যাচ্ছিল। আমাদের পরিবার কৃষি নির্ভরশীল পরিবারের অবস্থা তেমন একটা ভালো ছিল না।তাই সব সময় বাবার কাজে সহজোগিতায় লেগে থাকতাম জাতে করি আমার বাবার পরিশ্রমটা একটু কমে।
কিন্তু আমার বাবা এত পরিশ্রম করার পরেও আমাদেরকে সবসময় বুজাতেন যে আমাদের এই ক্রাইসিস একদিন থাকবেনা ইনশাআল্লাহ!
আমার বাবা সব সময় বলতেন আমি জানি সব সময় সতপথে চলি এবং সত উপার্যন করি!
তাই আমার বাবার আসা নয় বিশ্বাশ ছিল আমার বাবার কস্টের দিন গুলো এক দিন শেষ হবেই ইনশাআল্লাহ!
আবার আমার বাবা ছিলেন অত্যন্ত সহজ সরল এবং ভালো মনের একজন মানুষ,তিনি ছিলেন পরউপকারী , তিনি যেকোন বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন।
তাই আমার বাবার কোন শত্রু ছিলনা বাবাকে গ্রামের সবাই অনেক সম্মান করতো এবং ভালবাসতো। কোন রকমে চলতেছে আমাদের পরিবার
কিন্তু আমি আস্তে আস্তে হতাসার দিকে চলে জাচ্ছিলাম।
কতদিন চলবে এই ভাবে ভাবলাম বাবার পক্ষে সম্ভব নয় তাই আমি ভাবলাম একটা কিছু করা দকার।তবে কি করবো এইটা নিয়ে ভাবতেছি আমাদের দেশে ভালো একটা চাকরি মানি সোনার হরিণ!
সেই সোনার হরিনটা পেতে হলে মামা খালুর পরিচয় বহন করা লাগে কিন্তু আমার নসিবে তো সেই পরিচয়টা নেই।
তাই আমি ভাবলাম প্রবাসে পারি দিবো কিন্তু
কি ভাবে পারি দেবো কতো লোকের ধারস্থ হলাম কেউ আমার দিকে সহজোগিতার হাতটা বাড়িয়ে দিলোনা !
কারন হয়ত তারা সবাই ভাবত জদি আমি তাদের চেয়ে ভালো কোন অবস্থানে চলে যাই,
তাই হয়ত কেউই আমার দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়নি। তাই ভাবলাম নিজে নিজেই একটা কিছু করতে হবে কারো সহজোগিতায় নয়!
তবে আমি কিন্তু হতাশ হইনি আল্লাহর উপর ভরসা করে ভাবতে লাগলাম কি করা যায় হটাত মাথায় আসল আমার বাড়ির পাশে একটা ইটের বাটা আছে যাকে আমরা ব্রিকফিল্ড ও বলে থাকি!
বাধ্য হয়ে গেলাম সেই ব্রিকফিল্ডে ভাবলাম কত কাজইতো আছে ব্রিকফিল্ডে দেখি কি করা যায়।হঠাৎ করে আমার পরিচিত একজনে আমাকে ডাক দিয়ে বলল কিরে আবুল হাশেম
ব্রিকফিল্ডে কি মনে করে আসলি,তখন আমি তাকে বলেছিলাম আমি যেকোন একটা কাজ করবো। তখন সে আমাকে হাসতে হাসতে বলতে ছিল তুই কি কাজ করবি এখানে।
আমি বললাম হা কাজ ছাড়া আমার আর কোনো উপায় নেই।আমি তাকে বিনিত অনুরোধ করে বলেছিলাম সে যেনো আমার বাবাকে না বলে।
এরপর আমি ম্যনাজারের সাথে কথা বললাম
আমার একটা কাজের প্রয়োজন
উনি আমার বাবা সহ আমাদের সবাইকে ছিনেন
তাই উনাকে ও বললাম যেন আমার বাবাকে না বলে
কারন বাবা চায়না যে আমি ব্রিকফিল্ডে কাজ করি!
ম্যনেজার আমাকে ট্রাইল হিসাবে কিছু দিন
দেখা শুনা করার দ্বায়িত্ব দিলেন আলহামদুলিল্লাহ প্রথম মাসে বেতন পেলাম দুই হাজার টাকা দুই হাজার টাকা বাবাকে দিয়ে বললাম বাবা আমার চাকুরির বেতন পেয়েছি বাবা জানেনা আমি পড়া লিখা বন্দ করে চাকুরি করতেছি।তাই বাবা রাগকরে আমার টাকা নেয়নি আমি আমার মায়ের কাছে টাকা গুলো দিলাম মা আমাকে অনেক বুজিয়েছে এবং বল্লো আবার পড়া লিখায় মন দিতে। আমি পড়া লিখায় আর ফিরে জাইনি বাবা অনেক রাগ করলেন
কারন সকল বাবা মায়ে চায় সন্তান পড়া লেখা করে মানুষের মত মানুষ হবে।
প্রায় তিন মাস পর ফিল্টের মালিক আমাকে ডাক দিলেন আমি ভয় পেলাম কি জানি বলে অব শেষে আমাকে বললেন তিনি আমার কাজ ও সততা দেখে আমাকে ক্যরানির দ্বায়িত্ব দিলেন আলহামদুলিল্লাহ। দ্বায়িত্ব পেয়ে অনেক খুশি হলাম কাজের প্রতি আরও বেশি মনোযোগী হলাম।
💢তবে চাকুরিটা আমার টার্গেট ছিলোনা আমার টার্গেট ছিলো একটা জায়গা বানানো সততার সাথে কাজ করার কারনে মালিক আমার প্রতি অনেক মুগ্ধ হলো।অতপর আমাকে একটা দোকান দেওয়ার প্রস্তাব করলো আমি রাজি হয়ে গেলাম আলহামদুলিল্লাহ।আমি কৃতজ্ঞতা জানালাম আমার রবের প্রতি আমার সততার ফল অতি সল্প সময়ের মধ্যে আমাকে দিয়েছেন।
____অবসেসে সততার সুফল নিয়ে আমি পৌঁচে গেলাম আমার টার্গেটের জায়গায় আমার বড় ভাই ছিলেন ফার্মাসিস্ট তাই আমি এবং আমার বড় ভাই মিলে ফার্মাসি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম আলহামদুলিল্লাহ শুরু করলাম দুই ভাই মিলে
মাত্র ২০০০ দুই হাজার টাকা দিয়ে ফার্মাসি।
১ম দিন সেল হয়নি ২য় দিন আলহামদুলিল্লাহ সেল হয়েছে দুই টাকা সেই দুই টাকা বিক্রি থেকে শুরু আমাদের দোকানের অগ্রযাত্রা মাশাআল্লাহ কি সুন্দর ফার্মাসির অগ্রযাত্রা দুই হাজার টাকায় শুরু ২য় দিন সেল দুই টাকা সেল তাইনা ?
ছয় মাশ পর আমরা দুই ভাই জায়গা করে নিলাম
সবার পরিচিত
(স্টার লাইন গুরুপ অব স্টার লাইন পেট্রোলপাম্পে) আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালোই চলতেছে আমাদের ফার্মাসি !
________প্রবাশ জীবন শুরু_______
ফ্যামিলিকে আরো একটু ভালো রাখার জন্যে আমি সিদ্ধান্ত নিলাম প্রবাসে পারি দিবো।অবশেষে পরিচিত দুরের এক ভাই থেকে ভিসা নিলাম দুবাই যাওয়ার জন্য। ভিসা নেয়ার কিছু দিনের মধ্যে চলে আসলাম প্রিয় বাংলাদেশের মাটি ছেড়ে ইউনাইটেড আরব আমিরাত দুবাইতে। শুরু হলো প্রবাস জীবনের কর্ম এখানে ও সেই একই কাহিনি কেউ কারো নয় নিজের স্থান নিজকেই করতে হবে তাই শুরু করলাম সততার সাথে নিজের কর্ম।
দির্গ সাত বৎছর কাজ করার পরেও কিছুই করতে পারিনি শুধু পেরেছি প্রবাশ জীবনের কস্টগুলো হযম করতে। জানতে চায় মা বাবা কেমন আছিস বাব মুসকি হেসে বলতাম অনেক ভালো আছি,কারন আমরা প্রবাসী আমাদের মুখে ভালো আছি কথাটা লেগেই থাকতো। এই অভিনয়ের মধ্যে দিয়েই কাছের মানুষদেরকে ভালো রাখতে হয়।ভালো আছি কথাটা বলতেই চোখের কোনে বসে থাকা পানি গুলো বলে দিতো কত টুকু ভালো আছি। যাই হোক কিছুই করারনেই প্রবাস মানেই কষ্ঠ আমরা সবাই জানি পরি শেষে ছোট একটা কম্পনিতে কাজ নিলাম কিন্তু ঠিক মতো সেলারি দিতো না।কিছু দিন পরে দেখলাম কোম্পির অব অস্থাও ভালোনা কাজ নেই কোম্পানির একদিকে সেলারিও আটকে আছে কয়েক মাসের তাই হিসাব ছাড়াই নিজে নিজেই কেন্সেল হয়ে গেলাম।পরে অন্য এক কোম্পানিতে আমি জয়েন হয়ে কাজ শুরু করলাম সততার সাথে।
_______নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনে যোগ দান________
নতুন চাকরি মোটামুটি ভালই চলতে ছিলো এরই মাজে কিছু দিন জেতে না জেতে ইউটিউবে ভিডিও দেখতে ছিলাম হটাৎ একটা প্রিয় স্যারের ভিডিও সামনে পরলো ভিডিওটি দেখে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম এবং সাথে সাথে আরও কয়েকটা ভিডিও দেখলাম। ভিডিও গুলো দেখে মনে হলো এই কথা গুলো হয়তো স্যার আমাকেই বলছে বড় একটা নিঃশাস নিয়ে বললাম ক্যানো যে আরও আগে আমি স্যারের দেখা পেলাম না তা হলে হয়তো আমাকে বিদেশে আসতে হতোনা।তখনই সিদ্ধান্ত নিলাম প্রিয় স্যারের ফাউন্ডেশনে যুক্তহবো,ফাউন্ডেশনের এক ভাইয়ের সহযোগিতায় রেজিষ্ট্রেশন করে ফেললাম চলিত ১৩ তম ব্যাচে তখন থেকেই স্যারের প্রতিটি সেশন পড়তাম এবং শুরু হলো নতুন এক পথ চলা।যতই সমনের দিকে আগাই ততই আরো গভীরে জেতে মন চায়। সেই থেকে এখন পর্যন্ত লেগে আছি প্রিয় এই ফাউন্ডেশনের সাথে।প্রিয় স্যারের শিক্ষায় নিজেকে খুব তারা তারি পরিবর্তন করে ফেললাম এবং প্রতিজ্ঞা করলাম যে জীবনে যতো দিন বেচে থাকি সততা ও ভালো মানুষ হয়ে বেচে থাকবো।
_____আলহামদুলিল্লাহ শুকরিয়া আদায় করলাম আল্লাহর দরবারে আল্লাহ পাক আমাকে সততার ফল এতো তারা তারি এইভাবেই দান করবেন বুজতে পারিনি। আলহামদুলিল্লাহ এখন আমার অবস্থান অনেক ভালো
একটা কম্পানির ফোরম্যান হিসেবে কাজ করছি মোটা অংকের একটা সেলারি পাই।আমি মনে করি এই সব কিছুই হয়েছে আমাদের প্রিয় শিক্ষক মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের জন্য।কারন আমি আমাকে পরিবর্তন করে ফেলেছিলাম স্যারের শিক্ষা বুকে দারন করে এতেই আমি মনে করি আমার জীবনে ভালো কিছু হয়েছে।
___কিন্তু এই ভালোটাই হয়ে উঠেছে আমার ফ্যামিলির জন্য অনেক বিপদ জনক আমি পুর্বে বলেছিলাম আমার বাবার অথবা আমাদের কোন শত্রু ছিলনা!
কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো আমাদের অবস্থান একটু ভালো দেখে এখন আমার বাবার জেঠাত ভাইয়ের ছেলে অর্থাৎ আমার জেঠাত ভাই জায়গা জমিনের জের ধরে একটা মামলা করে দেয়।মামলা কেন করছে আমরা তার কাছ থেকে জানতে ছাইলে সে বলে আমাদের কাছে জায়গা পাবে আমরা বললাম আচ্ছা ঠিক আছে জায়গায় পেলে আমরা জায়গা দিয়ে দিবো।আপনি আমিন এনে জায়গা মাপতে কিন্তু সে জায়গা মাপতে রাজি হয়না।অনেক বলাবলি করার পরেও সে রাজি হয়না এক পর্যায় সে রাজি হয় জায়গা মাপার জন্যে একটা দিন ধার্যকরা হল জায়গা মাপার জন্যে জেই দিন জায়গা মাপার দিন ছিল সেই দিন আমিন এসে বসে আছে জায়গা মাপতে দেয়না
কারন জানতে ছাইলে সে বলে তার আরো লোক আসবে কিছুক্ষন পরে দেখি কিছু দলীয় নেতা ও দলীয় লোকজন এসে হাজির হলো।জাই হোক আমিন জায়গা মাপা শুরু করলেন তিন দিন লেগে গেলো জাগা মাপতে।
অব শেষে হিসাব করে দেখা জায় কি উল্টো আমরা জায়গা পাব তার কাছে কিন্তু ছাড়তে রাজিনা
বার বার জায়গা মাপার পরেও সে জায়গা ছাড়তে হয় পরে একপর্যা সে আমাদেরকে হুমকি দেয় তার কথায় জদি রাজি না হইলে আমাদের ক্ষতি হবে।
বর্তমানে মামলাটা ছলতেছে কিন্তু এখন আমি খুবই আতংকে আছি এখন আমি কি করবো বুজতে পারতেছিনা আমি আপনাদের সহযোগিতা ছাই
জদি কোন ভাইয়া ও আপুদের কাছে কোন আইডিয়া থাকলে আমাকে দিবেন প্লিজ।
__আর আপনাদের সবার নিকট আমার বিনিত অনুরোধ সবাই আমার ফ্যমিলির জন্য দোয়া করবেন জানি ওই সব খারাপ মানুষদের হাত থেকে যেন আমার ফ্যমিলিকে আল্লাহ পাক হেফাজত করেন আমীন।
__আল্লাহতালার ইচ্ছায় একদিন ইনশাল্লাহ সফল হব।
স্যারের বলেছেন: স্বপ্ন দেখুন সাহস করুন,শুরু করুন শুরুলেগে থাকুন,সফলতা হবে ইনশাল্লাহ।
____আমি সব সময় বিভিন্ন সামাজিক কাজ গুলো দেখি
এটা আমার খুব ভালো লাগে!
গ্রুপে যুক্ত হওয়ার পর আমার যে পরিবর্তন
ছোট থেকে চিন্তা ভাবনা ছিল লেখাপড়া শিখে ভালো একটা মানুষ ও ভালো একটা উদ্যোক্তা হবো
সকলের কাছে দোয়া চাই।
আল্লাহতালার কাছে দোয়া করি প্রিয় স্যার কে এবং সকল সদস্যদেরকে সুস্থ ও হেফাজতে রাখেন
আমীন ※※※※※※※
আমার লেখায় যদি কোন ভুল হয়ে থাকে নিজ গুনে ক্ষমার দৃস্টিতে দেখবেন প্লিজ
📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৭০৩
Date:- ২২/১২/২০২১ইং
✅আবুল হাসেম (খন্দকার)
✅নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর
একজন গর্বিত সদস্য।।
✅ব্যাচ নং :১৩
✅রেজিস্ট্রেশন নং :৫৬১৪৪
✅জেলা : ফেনী সদর
✅বর্তমান অবস্থান ইউনাইটেড আরব আমিরাত (দুবাই)