সন্দেশের ব্যবহারঃ-
🍁গল্পে গল্পে সেল পোস্ট😍
"আসসালামুয়ালাইকুম "
`সবাই কেমন আছেন। আশাকরি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি।
#আজকে ৭১তম হাটবারে সবাইকে স্বাগত। ৭০ তম হাটবারে আসতে না পেরে খুবই কষ্ট পেয়েছি🥺 তাইতো আজকে আর দেরি করিনি তাড়াতাড়িই চলে আসলাম যদিও একটু লেইট হয়ে গেছে। জানিনা জায়গা পাবো কিনা। তাও চলে আসলাম যদি কোনো ভাবে একটু জায়গা করে নিজের দোকান টা নিয়ে বসতে পারি🥱
ছোটো করে জানিয়ে যাই আমার পরিচয়>
আমি আফরোজা ইরিন সাবি। আমার জন্ম লক্ষ্মীপুর জেলায়। জন্ম যেখানে বেড়ে উঠাও সেখানেই। আমি কাজ করছি লেডিস আইটেম গার্মেন্টস প্রোডাক্ট & লক্ষ্মীপুরের বিখ্যাত নারিকেল & নারিকেলের সন্দেশ নিয়ে।
গল্প করতে কার না ভালো লাগে আমার তো ভীষণ ভাবে ভালো লাগে। তাইতো আজ গল্পে গল্পে সেল পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হোলাম। সবারই একটা গল্প থাকে কিন্তু সবাই নিজের গল্পটা নিজের মতো করে বলতে পারেনা। কারন সবাই তো এতো সুন্দর পরিবারের অন্তভূক্ত না।
আমি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি আমাদের প্রিয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি। স্যারের অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্যেই আমরা এতো সুন্দর একটা ভালো মানুষের পরিবার পেয়েছি। সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি প্রিয় স্যারের।
সেই সাথে ধন্যবাদ জানাচ্ছি সকল দায়িত্বশীলা আপু-ভাইয়াদের। ভালোবাসা প্রিয় জেলা লক্ষ্মীপুর টিমের প্রতি। সকল কাজের অনুপ্রেরণা দেয় যারা তারাই আমার প্রিয় লক্ষ্মীপুর জেলা।
গল্প করি করি বলে শুরুই করা হোলোনা এখনও! আচ্ছা শুরু করে দেই_-
গল্পের শুরুতে আমার একটু বর্ননা দেই। আমি পরিবারের ছোটো তাই বাসায় তেমন কোনো চাপে পড়তে হয়নি। আর রান্না-বান্না তো মোটেই না। খুবই অসল স্বভাবের একজন নারী। শারীরিক কন্ডিশন একটু খারাপ। তাই একটু চাপের কাজ করলেই শরীর দূর্বল হয়ে যায়৷ ছোটো বেলা থেকেই গরম সহ্য করতে পারিনা। প্রেশার ডাউন থাকে বলে ফ্যামিলিও তেমন চাপ দেয়না। তাই সন্দেশ তৈরি করে বিক্রি তা আমার জন্য অসাধ্যকর। তবুও আজ আমি একজন উদ্যোক্তা আর আমার উদ্যোগ হচ্ছে সন্দেশ। এই কাজটা শুধু মাত্র আমার বোন-ভাবি আর লক্ষ্মীপুর জেলা টিমের সাপোর্টে সম্ভব হয়েছে। কৃতজ্ঞতা সকলের প্রতি।
অফলাইন মিট আপের মধ্য দিয়ে নিজের ব্রান্ডিং ও সেল বৃদ্ধির গল্পঃ-
আমার বিজনেসের গল্প শুরু হয়েছিলো অফলাইন মিট আপের মাধ্যমে। অফলাইন মিট আপের উদ্যেশ্য নিয়েই আমার সন্দেশ তৈরি করা। আসলে পন্যের প্রচার না হলে তো প্রসার হবেনা। তাই পন্যের প্রচারের জন্যেই নিজের প্রোডাক্ট নিয়ে অফলাইন মিট আপ যাওয়া।অফলাইন মিট আপে যাওয়ার পর আমার প্রথম কাস্টমার পাই। এর পর ধীরে ধীরে শুরু হয় আমার সেল। প্রথম মিট আপেই আমি ৩ জন কাস্টমার পেয়ে যাই।
এর পরের মিট আপেও সেইম আবার ৩ জন কাস্টমার পেয়ে যাই। মাত্র ২ টা মিট আপে যুক্ত হয়ে আমি ৬ হাজারের উপরে সেল করতে সক্ষম হয়েছি। সবার সাথে একটা ভালো ব্রান্ডিং তৈরি হয়। বিশ্বাস আর আস্তা জন্মে সবার। আর পন্যের গুনগুত মান দেখে সবার আগ্রহ জন্মে সন্দেশের উপর। অফলাইন মিট থেকে আমার পন্য সম্পর্কে সবার জানা। আমার লক্ষ্মীপুর জেলা টিমের হাত ধরেই আমার পন্যের প্রচার চলতে থাকে। এখন পর্যন্ত এগিয়ে যাচ্ছি লক্ষ্মীপুর জেলা টিমের সাপোর্টে। এর এই সাপোর্ট তারা আমাকে দেয় প্রতি দিনের সেশন চর্চার মধ্য দিয়ে!
আমরা যাকে জানি, তার থেকেই কিনিঃ-
অনলাইন জগৎ টা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ফেইক। এখানে অনেকেই আছে যারা বেচাকিনার নাম করে মানুষের সাথে প্রতারণা করছে। তাই অনলাইন সম্পর্কে মানুষের আস্তা নেই বললেই চলে। তবে অনলাইন বেচাকেনা যে শুধুই খারাপ তা কিন্তু নয়। আপনাকে সঠিক প্রতিষ্ঠান থেকে কিনতে হবে। বিশ্বাসী প্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যাক্তিদের কাছ থেকে কিনতে হবে। এতে করে প্রতারনার স্বীকার হওয়ার কোনো সম্ভবনা নেই।
এই সম্পর্ক্র বলার একটাই কারন তা হোলো আমি নিজেও অনলাইন কিনে ঠকেছি। সেটা আমার ব্যর্থতা ছিলো। কারন আমি সঠিক বিক্রেতা কিংবা প্রতিষ্ঠানের খবর না নিয়ে কম দামে কই পাওয়া যায় তার খবর নিচ্ছিলাম। যে কারনে আমি ঠকেছি। কিন্তু আমি এখন আর ঠকিনা। প্রিয় প্লাটফর্ম থেকে এখন সব কিছু অর্ডার করি কিনি কোনো রকম প্যারা ছাড়াই। কারন ভালোমানুষের প্লাটফর্মে সবাই ভালো বিক্রেতা। কিন্তু আমি সবাইকে জানি বলেই কিনি সবাইকে আমাকে জানে🤔
কারন আমরা যাকে জানি, তার থেকেই কিনি। জ্বী নিজের পন্যের প্রচার করতে হলে নিজের সম্পর্কে নিজের পন্য সম্পর্কে সবাইকে জানাতে হবে। আমার পন্যের প্রচারের পূর্বে আমার সম্পর্কে সবাইকে ধারণা দিতে হবে। এতে করা আমার প্রতি তাদের বিশ্বাসের জায়গা তৈরি হবে। আর বিশ্বাসের জায়গা থেকেই সবাই অন্য বিক্রেতার কাছে না গিয়ে একটু কষ্ট কিংবা খরচ বেশি হলেও আপনার কাছেই আসবে।
জ্বী আমার সেলের ১০০% সেলই পরিচিতদের মধ্যে হয়েছে। তারা কেউ আমার আত্মীয় না,,প্রিয় জন ও না। শুধু মাত্র অনলাইনে আমাকে দেখা আমার সম্পর্কে জানা। সেখান থেকে বিশ্বাসের জায়গা তৈরি হয়। আর অর্ডার করে দেয়। তারা শুধু অর্ডার করেনা বরং অর্ডারের সাথে সাথে বিল ও প্রেমেন্ট করে দেয়। আমার সব কাস্টমার খুবই ভালো তাই এখন অর্যন্ত কাস্টমার নিয়ে কোনো প্যারায় পড়তে হয়নি।
সন্দেশের ব্যবহারঃ-
আমরা অনেকেই শখ করে সন্দেশ কিনি৷ শখের পন্যের বাইরেও কিন্তু সন্দেশের ব্যবহার করা যেতে পারেন। যেমন-
~আপনার সন্তানকে চকলেটের পরিবর্তে সন্দেশ দিতে পারেন!
~কোনো খুশির সংবাদ কিংবা মিষ্টির পরিবর্তে সন্দেশের ব্যবহার করতে পারেন।
~কোথাও বেড়াতে যাওয়ার সময় একটু ইউনিক চিন্তা ভাবনা করে সেখাও সন্দেশ নিয়ে যেতে পারেন।
*জ্বী আমার কাস্টমার যিনি নাতিনের জন্মদিনে গিপ্ট হিসেবে সন্দেশ অর্ডার করে। মিষ্টি তো সবাই দেয়। একটু ইউনিক চিন্তা ভাবনা করি। আর মিষ্টি সব সময় এভেল এভেল পাওয়া যায়। কিন্তু সন্দেশ তো পাওয়া যায়না। তাই মিষ্টির পরিবর্তে সন্দেশ পেলে আপনার গিপ্টের মান ও বাড়বে 🥱 ইউনিক চিন্তাধারার একজন কাস্টমারের কথোপকথন --
কাস্টমারঃ কেমন আছো বোন?
আমিঃ জ্বী ভালো আপনি?
কাস্টমারঃআলহামদুলিল্লাহ ভালো! তুমি নাকি সন্দেশ নিয়ে কাজ করো?
আমিঃজ্বী করি।
কাস্টমারঃ কিন্তু বিক্রেতা যদি কাস্টমারের রিপ্লাই না দেয় তাহলে বিক্রি করবেন কি ভাবে।
আমিঃ জ্বী আমি আসলে খেয়াল করিনাই।
কাস্টমারঃবিজনেস নিয়ে বসলে কান -চোখ খোলা রাখতে হয়। নাহলে কাস্টমার অন্য কেউ নিয়ে যাবে।
আমিঃজ্বী অবশ্যই।
কাস্টমারঃআচ্ছা এই কাজ করো কত দিন হোলো।
আমিঃজ্বী ১২-১৩ দিন হবে।
কাস্টমারঃ😳😳 এতো অল্প সময়ে তোমার দেখি এতো প্রচার।
আমিঃজ্বী,মোটামুটি!
কাস্টমারঃ এই আইডিয়া মাথায় এলো কি ভাবে?
আমিঃজ্বী, কোন আইডিয়া।
কাস্টমারঃ এইযে সন্দেশ নিয়ে বিজনেস।
আমিঃজ্বী, আমাদের একটা ফাউন্ডেশন আছে,, ওখানে স্যার বলেছে ইউনিক কিছু নিয়ে কাজ করতে,,, আর ইউনিক চিন্তা করতে করতেই সন্দেশের আইডিয়া মাথায় এলো।
কাস্টমারঃ বাহ! দোয়া রইলো তোমার জন্য
আমিঃ ধন্যবাদ😊
একই কাস্টমার ৩ দিন পরে আমার নক দিলো,
কাস্টমারঃ বোন?
আমিঃজ্বী,
কাস্টমারঃ আমিও তোমার মতো একটু ইউনিক চিন্তা করতে চাই।
আমিঃ🙄 জ্বী কি চিন্তা!
কাস্টমারঃ নাতনী হইছে আমার" ওর অনুষ্ঠানে তো মিষ্টি দিতে হবে, তাই তোমাকে নক দেইয়া।
আমিঃজ্বী আমি তো মিষ্টি নিয়ে কাজ করিনা।
কাস্টমারঃ😅 আরে ইউনিক চিন্তা করো।
আমিঃ😒
কাস্টমারঃমিষ্টির পরিবর্তে সন্দেশ ব্যবহার করতে চাই। তুমি কি বলো।
আমিঃ 😳জ্বী করা যায়!
কাস্টমারঃতাহলে বিকাশ নাম্বার দাও।
আমিঃবিকাশ নাম্বার কেনো?
কাস্টমারঃ সন্দেশের বিল প্রেমেন্ট করতে হবে।
আমিঃজ্বী আগে সন্দেশ দেই তার পর দিয়েন।
কাস্টমারঃ আগে নিয়া যাও সমস্যা নাই,তবে একটা শর্ত আমাদের বাসায় দিয়ে আসতে হবে! হাতে হাতে ৫ কেজি।
আমিঃদুঃখীত আমি হোম ডেলিভারি দেইনা। আর আপনার বাসা কই?
কাস্টমারঃআমার বাসা জানোনা😒
আমিঃনাহ🙄
কাস্টমারঃজানবা কি ভাবে? রিপ্লাই এতো দাওনা,, একটা আইডিয়া দেই। বিজিনেসে ভালো কাস্টমার পেতে হলে কাস্টমারের আগে তোমাকেই ওদের নক দিতে হবে। এই ভাবে ইনবক্সে না থেকে কমেন্ট বক্স থেকে কাস্টমার পাওয়া যায়না।
আমিঃজ্বী ধন্যবাদ!
এই ভাবেই সবার প্রয়োজনে একটু ইউনিক চিন্তা ধারা থেকেই আমার পন্যের চাহিদা বাড়ছে। শুধু শখের বসে নয় প্রয়োজনেও সন্দেশ ব্যবহার হচ্ছে যদি একটু ইউনিক ভাবে চিন্তা করেন।
যখন আমি ডেলিভারি ম্যানঃ
আগে পরের বিক্রি হোক বা না হোক। অফার চললে বিক্রি হুরহুর করেই বাড়ে। জ্বী ডেলিভারি চার্জের কারনে অনেক কাস্টমার প্রোডাক্ট কিনতে চায় না। আমার নোয়াখালী কাস্টমার ছিলো। কাস্টমারদের একটাই আবদার হাতে হাতে ডেলিভারি দিতে হবে। একটা না প্রায় ৩ টা এমন অর্ডার ছিলো। তাই ভাবলাম যদি একটা অফার দেওয়া যায়। অফার দিলাম ৫ তারিখের মধ্যে রামগঞ্জ -নোয়াখালী ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। অনেকেই অর্ডার করলো। সবার অর্ডার গুলোই হাতে হাতে চলে যাবে। সবার থেকে ৫ তারিখ পর্যন্ত সময় নিয়েছিলাম। কিন্তু সবার ডেলিভারি ১ তারিখেই কমপ্লিট করি। এই ভাবে ছোটো ছোটো অফার দিলেই আপনার পন্যের চাহিদা যাদের কাছে থাকবে তাদের ও নিতে সুবিধা হবে।
ডেলিভারি ম্যান আমি নিজেই🥱 যেহেতু আমার বাইক কিংবা স্কুটি নাই। তাই লোকাল বাসে যাতায়াত করেই ডেলিভারি গুলো কনপার্ম করি🥴 বুঝেন এতো লোকাল বাস কতক্ষন দাঁড়ায় তাই আগে থেকে কল দিয়ে দিয়ে কাস্টমারকে স্ট্যান্ড এসে দাড়াতে বলতে হবে অনেক গুলো টাকা রিসার্জ করে নেই। কিন্তু যখন বের হোলাম তার উলটো কাস্টমার ফোন দিচ্ছে কি ভাবে আপনার সুবিধা হবে? কত সময় লাগবে আমি আগেই এসে দাড়িয়েছি আপনি চিন্তা করবেন না। বাহ! কাস্টমার এতো সুবিধা দিচ্ছে আমার 😒 আমি তো খুশিতে আত্মহারা 😝 কিন্তু সব খুশি তো আর শেষ পর্যন্ত থাকেনা🥺
তাই গতকালকে সব গুলো ডেলিভারি প্যারা ছাড়াই হোলো। ৫ টা ডেলিভারি শেষ আর ১ টা বাকি।যেখান থেকে রিসিভ করবে বলছে সেখানেই দাড়ানো আমি! কল ডুকে না, বউ রিসিভ করে, বউ জামাইকে সন্দেহো করে🤣 আরও কত নাটক শুনলাম। এর পর চিন্তা করলাম এই একটা ডেলিভারি না দিলে আমার কিছু যায় আসেনা 😏
কিন্তু না এমন মানসিকতা নিয়ে তো চলা যাবেনা৷ তাই আবার ও কল করে সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার পর একটা ব্যবস্থা করে দিলো আর আমিও সব গুলো ডেলিভারি কমপ্লিট করে চলে আসলাম।
যাতায়াতে পন্যের প্রচারঃ-
গতকালকে কাস্টমারদের ছাড়াও
কিছু বাড়তি সন্দেশ নিয়ে যাই। কিন্তু সন্দেশটা যার জন্য নেই উনি উপস্থিত না থাকায় তা কয়েকজনকে দিয়ে আসি। ডেলিভারি দিতে গিয়ে আমার ও সন্দেশ খাওয়ার ইচ্ছে জাগে🥺 তাই ওখান থেকে কয়েকটা সন্দেশ রেখে দেই খাওয়ার জন্য😋 কিন্তু একটা খাওয়ার পর আমার খাওয়া হোলোনা। চলছি আর চলছি লোকাল বাস সীটে কোনো জায়গা ছিলোনা। তারপরেও উঠলাম কারন সময়ের মূল্য তখন আমার কাছে সব চেয়েও বেশি ছিলো। তাই আর কি করা উঠে দাঁড়িয়ে ছিলাম ৫ মিনিটের রাস্তা। একজন আপু শক্ত করে আমার হাতটা ধরে রেখেছে। আর বসার ও একটু জায়গা করে দিয়েছে। কথা বলতে বলতে আপুর সাথে পরিচয় হোলো ভাবলাম কিছু তো নেই ব্যাগে সন্দেশ গুলো দেই। কিন্তু ভাবলাম রাস্তায় কারো দেওয়া কিছু খাইছ না আমার আম্মু বলে। এবার ওনার আম্মুও যদি ওনাকে বলে আর গনদোলাই খাই তাই চুপ ছিলাম।
এবার আপু আর আমি সুন্দর করে বসলাম। আর আপু আমার সম্পর্কে জানতে চাইলো। আমিও বলতে বলতে বিজনেস নিয়েও বলে পেল্লাম। আপু গ্রুপ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলো।আমি মোটামুটি ধারণা দিলাম। আর গ্রুপের লিংক দিলাম। আপু কিছু করতে চায় ওনার কথাতে বুঝা গেলো। বোল্লাম আমাকে নক দিয়েন আমি আপনাকে হেল্প করবো।
কথা বলতে বলতে মনে হোলো না মেয়ে পজেটিভ মাইন্ডের হবে। তাই বোল্লাম সন্দেশ খাবেন আপু? উনি লজ্জা বোল্লো নাহ আপু।আমি বোল্লাম আমার নিজের হাতের খেয়ে দেখেন কেমন লাগে,,, একটা পেপার দেন দেই। দেওয়ার পর আরও অনেক কথা বলতে বলতে উনি চাটখিল নেমে গেলো। আর আমিও চলে আসলাম বাসায়।
রাতে হঠাৎ একটা নতুন আইডি থেকে নক আপু আমি বাসের আপুটা। রিপ্লাই দিলাম টুকটাক কথা হোলো। আর একটা অর্ডার ও করে দিলো আপু😍
এই ভাবেই পন্যের প্রচার চলছে প্রসার হচ্ছে।
ধন্যবাদ আমার লক্ষ্মীপুর জেলার আপু- ভাইয়াদের😍 আপনারা সাহস দিয়েছেন বলেই শুরুটা করতে পেরেছি৷
ধন্যবাদ সবাইকে আপনাদের মূল্যবান সময় দিয়ে আমার গল্পটি পড়ার জন্য।
📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬৬২
Date:- ০২/১১/২০২১ইং
🙋♀️আফরোজা ইরিন সাবি।
🍂#নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প_ফাউন্ডেশন এর একজন গর্বিত সদস্য &
🍂কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
👉ব্যাচঃ১৫
👉রেজিষ্ট্রেশনঃ৬৮০৭৬
👉জেলাঃ লক্ষ্মীপুর
👉ব্লাড গ্রুপঃও+
👉বর্তমান অবস্থানঃ রামগঞ্জ
👉কাজ করছিঃ লেডিস আইটেম
👉পেইজঃhttps://www.facebook.com/বিজনেস-লাভার-108851991499489/