বিশাল বাড়ি কেনা হয় গোপীবাগে
আসসালামু আলাইকুম,
ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
শুরুতে মহান রাব্বুল আলামিনের প্রতি জানাই লাখো কোটি শুকরিয়া। দুরুদ ও সালাম পেশ করি মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি।
👉 সন্মানিত প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন সবায়?
আশা করছি, আপনারা যার যার অবস্থানে সকলেই ভালো আছেন,,।
আমি ও মহান রাব্বুল আলামিনের অশেষ রহমতে বর্তমান বিশ্বের এই কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে ও আমাকে সুস্থ ও নিরাপদে রেখেছেন এবং ভালো রেখেছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
তার পর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আমরা প্রাণের প্রিয় প্ল্যাটফর্ম "নিজের বলার মত একটা গল্প" ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর প্রিয় শিক্ষক জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যারের প্রতি। যার অক্লান্ত পরিশ্রমের মধ্যেমে এতো সুন্দর একটি প্লাটফর্ম তৈরী করে দিয়েছেন আমাদের জন্য।
এই প্লাটফর্ম শুরুটা হয়েছিল প্রথম ব্যাচ ৬৪ জেলা থেকে 164 জন সদস্যকে ৯০ দিনের প্রশিক্ষণ দিয়ে আজ আমরা 3 লক্ষের বেশি আজীবন সদস্য ও সাড়ে ৫ লক্ষ মেম্বারের একটি বিশাল পরিবার।
এই ফাউন্ডেশন এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বুকে ধারণ করে আমরা প্রতি নিয়ত এগিয়ে যাচ্ছি। নিজের স্বপ্ন বাস্ত বায়ন করার লক্ষে কাজ করে যাচ্ছি।
👉নব্বই দিনের যে অসাধারণ ট্রেনিং সির আমাদের বিনামূল্য দিচ্ছে,তার আসলে মূল্য হয় না।
স্যার স্বপ্ন দেখে ছিলেন,সাহস করে লেগেছিলেন।আজ তিনি সফল। সফলতা চলমান । ১৬তম ব্যাচ শুরু হয়ে গেছে। ১৬ ব্যাচের সবাইকে জানাচ্ছি আমার অন্তরের অন্তস্তল থেকে আন্তরিক ভালোবাসা ও অভিনন্দন।
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের, এমন একটি ফাউন্ডেশন যেখানে নিজের গল্প নির্দিধায় বলায়,
এই প্লাটফর্ম টি আমার কাছে একটি আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গা এই প্লাটফর্মে ভালো মানুষের শিক্ষা দেওয়া হয়। তাই তো আজ আমি আপনাদের সামনে আমার বাস্তব জীবনের গল্প তুলে ধরার সাহস করছি। সময় নিয়ে গল্পটি পড়ার জন্য বিনীত অনুরুধ রইলো।
(√পার্ট-১)
👩🦰শুরুতে আমার পরিবারের পরিচয় দিয়েই শুরু করছি,
বিক্রমপুর জেলার( সাবেক আখন মুন্সীগঞ্জ জেলা র অন্তর্ভুক্ত ) মুকুটপুর গ্রামে এক অতি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম আমার বাবার। আমার দাদা তৎকালীন গ্রামের মাত্ববর ছিলেন।খুবই সুদর্শন,সুবিচারক,জ্ঞানী পুরুষ ছিলেন। তারা ৩ পুরুষ এক ভাই ছিলেন। আমার দাদা ঘরে এক এক করে সাত ছেলে ও তিন মেয়ে হয়। কিন্তু এক ছেলে এসএসসি দিয়ে,আর এক মিয়ে ৫/৬ বছরে মারা যায়।
দাদা তৎকালীন সময়ে কাপড়ের বিজনেস করতেন। আমার বাবা তিন নম্বর ছিলেন। বাবা সব সময় দাদার সাথে ঘুরতেন। দাদার কোথাও একটি দর্জি এর দোকান ও ছিল,আমি জানি না। আমার বাবা খুব ভালো সেলাই ও রান্না জানতেন ।
বাবা বলতেন সে সব দিনের কথা। আমার বড় দুই চাচা এসএসসি দিয়ে করাচি চলে যায়। আমার বাবা সেই সময়ে মনে হয় নিজে নিজেই চিটাগংয়ের হাটহাজারী মাদ্রাসায় ভর্তি হয়। আমার দাদি খুব কান্না করেছিলেন আমার বাবার জন্য।
💥 বাবা ছিলেন খুব চাপা স্বভাবের । তার অনেক কথাই আমাদের অজানা রয়ে গেছে। আমার বড় চাচা স্কলারশিপ নিয়ে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লোমা করে আসেন জাপান থেকে। মেজ চাচা ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে চাকরি নেয় করাচিতে। এদিকে দেশের যুদ্ধ লাগে সবাই তখন বাসায় চলে আসে কিন্তু আমার বাবা তখন চিন্তা করে সবাই যদি এভাবে বাসায় বসে থাকি সংসার কিভাবে চলবে।
সেই সময় আমার বাবা কাজের সন্ধানে বের হয়। এবং তার জমানো টাকা দিয়ে সুতার ব্যবসা শুরু করে। ওই মুহূর্তে আমার এই 6 চাচা 2 ফুপু মিলেব দাদা-দাদী সবার দায়িত্ব নিয়েছিলেন আমার বাবা।
মরতে মরতে বেঁচে যান দুইবার মুক্তিবাহিনীর হাতে। আমার বাবা ছিলে ধার্মিক তাই তারা আমার বাবাকে রাজাকার সন্দেহ করে ছিল। গলায় নাকি ছুরিও চালিয়ে দিয়েছিল সেখান থেকে আমার বাবা ফিরে আসে। সেই সময়ে পুরো পরিবারকে ঢাকায় সেটেল করে আমার বাবা।
💥 বিশাল বাড়ি কেনা হয় গোপীবাগে। মার্কেটে রাখা হয় কিছু দোকান। চাচারা তক্ষণ এগিয়ে আসে সাহায্য করতে। একসময় পুরো পরিবার ঢাকায় সেটেল হয়।বড় চাচা ও তখন খুবই ভাল চাকরি করে।
আমরা ছোটবেলায় আমাদের বাড়িতে দেখেছি ফ্রিজ ,টিভি, গাড়ি যেগুলো তখন অনেক মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিলো বা কিনার স্বপ্ন ও দেখতে পারতো না ।
কিন্তু ভাগ্য সবসময় সহায় হয়না । আমার বাবা তার বন্ধুকে বিশ্বাস করে সমস্ত টাকা বন্ধুর কাছে দিয়েছিল সুতা কেনার জন্য।
কিন্তু তার বন্ধু সুতা না কিনে মিথ্যা চালানোর কাগজ দিয়ে ছিল আমার বাবাকে, যার ফলে যখন আমার বাবা সুতা আনতে যায় তখন ফ্যাক্টরির মালিক বাবার নামে কেস দিয়ে দেয় । টাকা তো গেলোই সাথে লড়াই শুরু হয়ে গেলো মামলা মোকদ্দমায়, যদিও পরবর্তীতে বাবা কেসে জিতেছিল কিন্তু সেই টাকা কখনো আর ফেরত পায়নি।
💥 এই ঘটনায় আমার বাবার মনটা একেবারে ভেঙে যায়। আবারও সে কষ্ট করে নিজের বাড়ির জমিতে কাজ করে করে টাকা জমায়। আমার বাবা আরবি লাইনের থেকে টাইটেল পাস করেন। যাকে কিনা বলা হয় মাস্টার্স এর সমতুল্য। তিনি খুব উচ্চমানের আলেম ছিলেন।
এরপর আমার বাবা খুব ছোট্ট করে ব্যবসা শুরু করেন, আমরা যে বাসায় থাকতাম সেখানে একটি দোকান নেয়। এই ব্যবসা শুরু করার আগে আমার বাবা বিয়ে করে কুমিল্লায় বরুড়া উপজেলার হুরুয়া গ্রামে। আমার বাবার মনটা এতটাই ভেঙে গিয়েছিল যে বাকি জীবনে সে কখনো আর বড় কোনো কিছুতে হাত দিতে সাহস করেনি। ছোট ছোট করে অল্প অল্প করে জমতো আর কিছু করত।
💥 আমার শৈশব কালঃ
আমরা ছিলাম যৌথ পরিবারে সদস্য। বিশাল এক বাসায় অনেক মানুষ একসাথে বেড়ে উঠছিলাম। সেখানে ছিল অনেক শ্রেণীভেদ। কেউ খুব উচ্চ মর্যাদায় চলত কারো মর্যাদা ছিল নিচু। কেউ খুব সাহেবই কায়দায় চলত, আবার কেউবা চলত সাধারণভাবে। অসাধারণ এক মিশ্রণের ভিতরে আমরা বড় হয়ে উঠছিলাম। কঠোর শাসনে সীমিত সবকিছুর মধ্যে। ওই সময়টা আমাদের পরিবারের খুব খারাপ যাচ্ছিল। আমার বড় চাচার যুদ্ধের পর বেকার হয়ে পড়ে। মেঝো চাচা নতুন করে বিজনেস শুরু করে আমার বাবা অভিযান শুরু করে। তবে সময়টা খুব বেশি সময় খারাপ ছিলনা।
একটা সময়ে বিশাল পরিবারে ভাঙ্গন দেখা দেয় মেজ চাচা আলাদা হয়ে যায়। ছোট তিন চাচা এক এক করে আমেরিকায় পাড়ি জমায।় সেটা আশির দশকের কথা। এই বিশাল বাড়িতে রয়ে গেলাম আমার বড় চাচা আর আমরা। অসম্ভব দুরন্ত আর চঞ্চল ছিলাম আমি । আমাকে সবাই ছেলে বলতো।
২ বার ছেলে বলে ভুল করেছে মানুষ। দরদী,সত্যবাদী বলে সবার স্নেহ ভজন ছিলাম। সবাই আদর করতো।বাবা আমাকে ময়না পাখি বলত। হাটখোলায় অবস্থিত শেরে বাংলা বালিকা মহাবিদ্যালয় থেকে আমরা তিন বোনই এসএসসি পাস করলাম।
সব রকমের খেলা দুলা, কুরআন তেলাওয়াত।উপস্থাপনা বিতর্ক তে অংশ নিতাম। ব্যাডমিন্টন খেলা ছিলো আমার প্রিয় খেলা। হাতের কাজ ও পেতাম পুরস্কার। প্রতিযোগিতায় ফার্স্ট না হলেও সব গুলোতে কিছু না কিছু পুরুস্কার আমার থাকতো।
💥 পড়া অবস্থায় আমার বড় বোনের বিয়ে হয়ে যায়। বিয়ের পর ওর কষ্ট দেখে আমি সিদ্ধান্ত নেই পড়াশোনা শেষ না করে বিয়ে করব না। আমরা তিন বোন এক ভাই আমি সেজ। বড় বোন,ভাই তারপর আমি ও আমার ছোট বোন।
ভাগ্য সবসময় সহায় হয় না একটা সময় আসে যখন আমার পরিবারটা খুব অভাবে চলতে থাকে। অভাব বলতে এই না যে খাবার পাচ্ছিনা কাপড় পাচ্ছি না, সেটা নয় - তবে উদ্ধৃত ছিলনা। খুব মেপে আমাদের চলতে হতো। আর এর একমাত্র কারণ ছিল পরিচালনার অভাব।কারণ যথেষ্ট সম্পদ থাকা সত্ত্বেও তার সুষ্ঠু পরিচালনার অভাবে শুধুই কষ্ট হচ্ছিল।দেশেতো বিশাল জায়গা সম্পদ ছিল ওই একই সঙ্গে ঢাকা কল্যাণপুরে বিঘা বিঘা জমি ছিল। বর্তমানে যা পুরোটাই অন্যের দখলে চলে গিয়েছে।
💥 যাই হোক বেড়ে উঠছিলাম খুবই আনন্দের সঙ্গে আমাদের সঙ্গে আমাদের ছোট ফুফু থাকতো তার ছিল এক ছেলে। আর আমরা চার ভাই বোন বড় চাচার দুই ছেলে - মেয়ে।
ভীষণ মজার হেসে-খেলে দিনগুলো চলে যাচ্ছিল। আমাদের ছোট বেলায় প্রতিবেশীদের বাসায় আসা যাওয়া তাদের বাচ্চাদের সাথে খেলা এগুলো ছিল স্বাভাবিক ব্যাপার যা এখন দেখা যায় না।
ছোটবেলা থেকেই মাথার মধ্যে কেন যে ব্যবসা ঘুরত আমি নিজেও জানিনা।
এখনো আমার মনে আছে যখন আমি ক্লাস ফোরে পড়ি তখন পাড়ার বাচ্চাদের নিয়ে সমিতি করেছিলাম। সমিতিতে দুইটাকা করে জমিয়ে সেই টাকা দিয়ে আমরা চকলেট কিনবো।
তারপর সেটাকে আমরা বিক্রি করব। কোত্থেকে যে আমার মাথায় এসব কথা আসতো আমি চিন্তা করি বসে বসে। আমার হাতের কাজ সবসময় খুব পছন্দ সেলাই তো আমার খুব পছন্দ আমার ফুফুর কাছ থেকে শিখে ফেললাম গুজরাটি সেলাই।
💥 তখন আমাদের বাসার পাশে একজন মহিলা আসেন যিনি সেলাই কাজ করেন এবং অর্ডারও নেন ।আমি সেই ছোট্ট বয়সে তার কাছে থেকে ব্লাউজ এনে হেমসিলাই আর হুক লাগিয়ে দিতাম দুই টাকা দিয়ে।এরপর সে নিয়ে আসলো পাঞ্জাবিতে গুজরাটি সেলাই করা । আঁকা থাকবে সুতা থাকবে আমি শুধু সেলাই করে দিব 15 টাকা না 20টাকা এখন ভুলে গিয়েছি মনে নেই। এভাবে চলতে চলতে একসময় এসএসসি পাস করলাম। এসএসসি পাশ করার পর
👉 যুব উন্নয়ন প্রশিক্ষণ এ ভর্তি হয়ে বাটিকের কোর্স করি। তারপর এইচএসসি দিলাম। এইচ এস সি তে পাশ করে, কম্পিউটার কোর্স করলাম। এর মাঝে আল্লাহ আমাকে হেদায়াত দিল ফিলিপাইনি জামাত এর দেখা পেলাম।অনেক শিক্ষিত মহিলাদের সাথে দেখা হল।আলহামদুল্লিলাহ পরিপূর্ন প্রদা শুর করলাম
💥শুরু কর্ম জীবন শুরু:
তারপর ভর্তি হলাম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অর্থনীতি বিভাগে। এর মাঝে কিন্তু টিউশন শুরু হয়ে গেছে, টিউশনি করা শুরু করে দিলাম। টিউশনে চলছে পড়াশোনা চলছে অনার্স কমপ্লিট করে তিন বান্ধবী মিলে বুটিক শপ খুলবো বলে ঠিক করলাম। শিখে ফেললাম আরো কিছু কাজ কিন্তু আল্লাহ হয়তো চাই নি সেজন্য আমাদের কাজটা সামনে এগিয়ে যায় নি।
অনার্সে থাকা অবস্থায় আদমশুমারির কাজ পেলাম সেখান থেকে যে টাকাটা পেলাম সেটা দিয়ে কিছু শাড়ি কিনলাম কিনে ব্যবসা করার জন্য তার মধ্যে স্প্রে পেইন্ট সাথে ব্লকের কাজ করলাম। আমরা যে তিনজন মিলে কাজটা শুরু করার চিন্তা করেছিলাম সেখান থেকে একজন আমাদের সাথে ধোঁকা দিল।
আর যেই ইনস্টিটিউট থেকে আমি কাজ শিখেছি ওরা ওদের মেলায় আমার শাড়ি দুটা কম দামে বেচে দিল আমার অনুমতি ছাড়া। আমার তৈরি শাড়ি এত সুন্দর হয়েছিল যে সেটা দেখে ওরা হিংসা করে আমাকে বাদ দিয়ে নিজেরাই কাজটা করতে চেয়েছিল।
💥এখানে একটা কথা বলতে হয় - সেটা হচ্ছে পণ্য মূল্য নির্ধারণে আমি খুবই কাচা ছিলাম এটা আমি বুঝতাম না । নিজের পরিশ্রম এর সঠিক মূল্য আমি কখনই সঠিক ভাবে নিধরণ করতে পারিনি বলেই ঠকেছি বার বার । এতে কি হলো,না ওরা কাজ করতে পারল না আমি কাজ করতে পারলাম।
স্যারের শিক্ষা পেটে ছিল না, মাথায ও় ছিলনা তাই আমিও কাজটা ধরে রাখতে পারিনি। অন অভ্যাসের ফলে যা হয় সে কাজগুলো সবই ভুলে গিয়েছি। অনার্স পাশ করার পর বড় ভাইয়ের সাথে ইন্ডিয়া ঘুরে আসি।মাস্টার্স পাশ করার পর ভর্তি হয়ে গেলাম ঢাকা ইউনিভার্সিটির ইকোনমিক্স ডিপার্টমেন্টের আবার মাস্টার্স করার জন্য।
এর মাঝখানে চাকরি নিয়ে নিলাম ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে। চাকরি আর পড়াটা একসাথে চালাতে পারছিলাম না কষ্ট হচ্ছিল। একটা সময় চাকরিটা আমি ছেড়েই দেই।
অনুসন্ধানে ছিলাম নতুন কাজের।
সন্মানিত প্রিয় বন্ধুগন আজ এই পর্যন্তই আমার লেখারা ধারাবাহিকতা চলমান থাকবে ইনশাআল্লাহ
কষ্ট করে সময় নিয়ে আমার জীবনের গল্পটা পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সব সময় বিধাতার নিকট প্রার্থনা করেছি।
📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬৬১
Date:- ০১/১১/২০২১ইং
দূররে মনসুর ঊর্মি
জেলা: কুমিল্লা
ব্যাচ:-(১৩)
রেজিঃ-(৫৯৪৭৭)