রাতের অন্ধকারে এসে আমাকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে চলে গলে
,,,,,,,,,,,,,,বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম,,,,,,,,,
,,,,,,,,,,,,,,আসসালামু আলাইকুম,,,,,,,,,,,,,,
,,,,,,,,,,,ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।,,,,,,,
******সুপ্রিয় ভাই ও বোনেরা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে আপনারা যে যেখানে আছেন সুস্থ আছেন, নিরাপদে আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি। 🥀
###শুরুতেই সকল প্রশংসা জ্ঞাপন করছি সেই মহান প্রভু প্রতিপালক আল্লাহ পাকের প্রতি। যিনি আমাকে ১৮ হাজার মাখলুকাতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মাখলুকাত শ্রেষ্ঠ জীব মানুষ হিসেবে সৃষ্টি করেছেন এবং আমাকে আপনাদের সকলের ভালোবাসার সান্নিধ্যে উপস্থিত হওয়ার তৌফিক দান করেছেন আলহামদুলিল্লাহ। 🥀
#দরুদ ও সালাম পেশ করছি মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি। কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি গর্ভধারিনী মা ও বাবার প্রতি।যারা আমাকে সুন্দর ধরণী দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন তাঁদের প্রতি অশেষ শুকরিয়া।
#শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি আমাদের প্রাণের প্রিয় প্লাটফর্ম ""নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর প্রিয় শিক্ষক জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যারের প্রতি। যার নিরঅলস পরিশ্রমের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি বিশাল পরিবার তথা ফাউন্ডেশন। 🥀
#যাঁর পথ অনুসরণ করে প্রতিদিন অগণিত পরিবারের মুখে ফুটছে তৃপ্তির হাঁসি। প্রতিদিন হাজারো তরুণ-তরুণীর বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পেয়ে স্বর্নিভর বা আত্মনির্ভরশীল হয়ে সমাজ ও দেশের জন্য বয়ে আনছেন সম্মান আর বৈদেশিক মুদ্রা। আমার দেশের হাজারো মোটিভেশনাল স্পিকারের মধ্যে আমার কাছে সর্বশ্রেষ্ঠ মোটিভেশনাল স্পিকার শতাব্দীর সেরা মানব, তরুণ প্রজন্মের আইডল, তরুণ-তরুণীদের উদ্দোক্তা একজন প্রকৃত ভালো মানুষ ও পজিটিভ মানুষ গড়ার কারিগড় প্রিয় Iqbal Bahar Zahid স্যার ।,,,,,,,,
🌷কৃতজ্ঞতা প্রকাশঃ
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এই গ্রুপের সকল ভাইয়া ও আপুদের প্রতি যাদের সাথে দেখা হয়না কথা হয়না তারাও অনেক আপন হয়। এই মানুষ গুলোর প্রতি সত্যি আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তারা বিভিন্ন ভাবে আমাকে সাহায্য করে যাচ্ছে। অনেক ভালোবাসা রইলো তাদের জন্য। 🌷
অনেক কিছুই করি তবুও
🌷 অনেক কিছুই বাদ পড়ে যায়
কিন্তু ইদানিং অনেক সাহস করি
আর একটু এগিয়ে যাওয়া বুঝতে পারি
পিছিয়ে যাওয়ার কারণটাও জানতে পারি
শিখার অনেক কিছু প্রয়োগ করতে পারি
আমি বিশ্বাস করি এগিয়ে যাওয়ার
অনেক শিক্ষা পেয়েছি
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন থেকে।
#প্রিয় মেন্টর Iqbal Bahar Zahid স্যার এই ফাউন্ডেশনের জন্য আজও নিরলস ভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন ।
অনেকেই স্বপ্ন দেখতে পারে, কিন্তু তা বাস্তবায়নে সঠিক দিকনির্দেশনা ও অনুপ্রেরণার অভাবে অনেকের সেই স্বপ্ন স্বপ্নই রয়ে যায় এবং বাস্তব ভিত্তিক অনুপ্রেরণা ও উৎসাহ আমাদের প্রিয় স্যার ইকবাল বাহারের দ্বারাই সম্ভব ।
#প্রিয় স্যারের প্রতিটি কথা, কাজ সবসময় আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করে ভালো মানুষ হওয়ার । স্যারের ব্যক্তিত্ব, নানাবিধ ও সামাজিক উদ্দোগ ও কর্মকান্ড অত্যন্ত প্রশংসনীয় ও শিক্ষণীয় । এই ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব প্রাপ্ত সম্মানিত প্রিয় ভাইবোন সহ আমার শুভাকাঙ্ক্ষী সবার প্রতি সম্মান, ভালোবাসা, কৃতজ্ঞতা ও অফুরন্ত শ্রদ্ধা জানাআ যাঁরা আমাদের আন্তরিকতার সঙ্গে দিন রাত সীমাহীন অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাদের কে উৎসাহ ও কাজ করে যাচ্ছেন।
#আমি যা পেয়েছি ভালোবাসার এই ফাউন্ডেশনের প্রিয় ভাইয়া ও আপুদের লেখা পড়তে পড়তে নিজেকে বুঝতে পেরেছি, চিনতে পেরেছি, নিজের সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু আবিষ্কার করতে পেরেছি, যা আগে কখনো জানতামই না । সাহস করে মুখে কোন কিছু সবার সামনে বলতে পারতাম না , এখন আমার লেখার মাধ্যমে আমি যা জানি সবার সামনে উপস্থাপন করতে পারছি ।
,,,,,,,,,এখন শুরু করছি আমার জীবনের গল্প,,,,,,,,,
সবার জীবনেই কিছু না কিছু গল্প থাকে ঠিক তেমনি আমার জীবনেও আছে
জীবন নামের গল্প নাটকের গল্পের চেয়েও নাটকীয় তাই আমার জীবনের গল্প টা বলতে এসেছি প্লিজ সবাই একটু পড়বেন।
সবার জীবনের গল্পের চেয়ে আমার জীবনের গল্প মনে হয় একটু আলাদা।কারো কারো বাবা মায়ের জীবনে মেয়েরা হয় রাজ কন্না আবার কারো কারো বাবা মায়ের জীবনে অভিশাপ ঠিক আমিও মনে হয় তাই ছিলাম
বাবা মায়ের কাছে সবাই বলে বাবা মায়ের কাছে সব সন্তানি নাকি একি সমান কিন্তু আমি এটা কখনোই মনে করি না কারন আমার জীবন দিয়ে যা আমি বুঝেছি। আমরা ছিলাম ৪ বোন এক ভাই আমার থেকে বড় দুই বোন ছিল আরেক ভাই তাদের অনেক আগেই বিয়ে হয়ে যায়,
কারন আমরা ছিলাম তাদের থেকে অনেক ছোট বাবার রিটার্ন মেন্টের পরে আমাদের দুই বোনের জন্ম হয়। আমার বড় বোনের ১০ বছর পরে আমি পৃথিবীতে আছি সেখানে আমার আদর বেশি থাকার কথা কিন্তু না তা হলো না, হলো আমার এক বছরের বোনের আদর আর আমি বড় হতে লাগলাম অবহেলায় আমি কিছু চাইলে সহজে পেতাম না। আমার প্রতি ছিল শুধু শাসন আর শাসন এটা করা যাবে না ওটা করা যাবে না
এভাবেই পড়াশোনা করতে লাগলাম আমি ছিলাম ছোট বোনের থেকে এক ক্লাস উপরে যখন প্রাইমারি স্কুল শেষ করে হাইস্কুলে উঠবো তখন বাবা বলে আরো এক ছরো থাকবে ফাইভে পরের বছর দুই বোন এক ক্লাসে পরবে একি বই দিয়ে আমি বললাম কেন আমি তো রেজাল্ট খারাপ করি নি তাহলে কেন আমি একি ক্লাসে থাকবো ।
থাকলাম দুই বছর তাতে কোন লাভ হলো না । তখন থেকেই আমার মন ভাঙ্গা শুরু হলো তার পরের বছর তখন দুই বোন হাইস্কুল এ যাবো তখন বাবা ছোট বোন কে দিল শহরে ভালো ইস্কুলে আর আমাকে দিলো গ্ৰামের ভিতরে দূরে এক ইস্কুলে এত কষ্ট লাগলো যা বলে বুঝানোর মত না ।
কিছু করার নাই পড়লে ওখানে পড়ো না হলে বসে থাকো বলে দিলো। অনেক কষ্ট লাগলো সবাই একসাথে এক ইস্কুলে যার আর আমি একা একা অন্য দিকে যাই ভয়ও লাগতো এভাবেই চললো ক্লাস টেন পর্যন্ত এস এস সি পরিক্ষা আর আমার দেওয়া হলো না পড়া বন্ধ করে দিলো , ছোট বোন কে পড়াশোনা করালো তার পর দুই বছর কেটে গেল উন্মুক্তে ভর্তি হতে চাইলাম সব ব্যবস্থা করলাম কিন্তু শেষে গিয়ে টাকা দিলো না বাবা।
আর হলো না আমার পড়াশোনা ইচ্ছা ছিল চাকরি করবো হলো না । আমার ছোট বোন ইন্টার শেষ করলো আমার থেকে সুন্দর ছিল তাই ওকে আগে বিয়ে দেওয়া হলো পাড়ার লোকে ছি ছি বলে বড় বোনের আগে ছোট বোনের বিয়ে দিলো এই মেয়ে আর কেউ নিবে না।
অনেক দিন আমি আমার ছোট বোন এবং তার হাজবেন্ড এর সামনে যাইনি কথা বলি নাই লজ্জায় । পরে আর বিয়ে আসে না ভেঙ্গে যায় বলে না জানি কি দোষ আছে বড় বোনের আগে ছোট বোনের বিয়ে দিছে।যাই হক কপাল গুনে বিয়ে হলো কিন্তু কপাল পোড়া সেখানেও সুখ মিললো না আমার
বিয়ের কিছুদিন পর জানলাম স্বামীর বাজে নেশা আছে সে টাকা দিয়ে জুয়া খেলে।
অনেক চেষ্টা করলাম ভালো করার জন্য কিন্তু হলো না বাবার বাড়ি থেকে টাকা গয়না সব শেষ করে দিলো আমার, এবং নানা ধরনের মানসিক শারীরিক অত্যাচার করতো। এক প্রকার মেরে ফেলতে চাইছিলো
সইতে না পেরে পালিয়ে চলে এলাম বাবার বাড়ি বাঁচার জন্য । সেখানেও তার হাত থেকে রেহাই পাইনি।
রাতের অন্ধকারে এসে আমাকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে চলে গলে ,ডান হাতের অর্ধেক অংশ কেটে গেল।প্রায় ৬ মাস লেগেছে হাত ঠিক হতে এখনো পুরোপুরি ঠিক হয়নি ডাক্তার বলেছে এটা আর ঠিক হবে না। থানায় মামলা করা হলো । কিছুই হলো না।বাধ্য হয়ে আমি নিজেই ডিবোর্স দিলাম।
মেয়েরা বিয়ের পরে বাবার বাড়ি চলে আসলে মনে হয় সবার চোখের কাঁটা হয়ে যায়, শুধু বাবা মা ছাড়া সবাই যেন কেমন ব্যবহার করে অযচ আমার বাবা একজন সরকারি চাকরি জিবি ছিলেন এবং মুক্তিযুদ্ধা।
আমার মত একটা মেয়ে ঘরে পালতে সমস্যা হবার কথা না। আমি মনে করলাম আমার এভাবে বেঁচে থাকা সম্ভব না,তাই চলে গেলাম পালিয়ে ঢাকা আমার বান্ধবীর মাধ্যমে পালিয়ে আমার মা অনেক কেঁদেছে আড়াল থেকে দেখেছি কিন্তু ফিরে যেতে পারিনি।
৭ বছর কাটালাম এভাবে ইচ্ছে ছিল আর জীবনে বিয়ে করবো না। তা আর হলো না মা আমার ব্র্যান ইস্টুক করলো ফিরে এলাম বাড়িতে সবাই সেবা করবে আমি কেন পারবো না পরে আফসোস থেকে যাবে আমার।
ধীরে ধীরে মা আমার সুস্থ হলো
বাবা আবার বিয়ে দেয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে পরলো অনেক সমন্দ দেখা হলো যাতে আর কোন কষ্টে না পরতে হয়। কপালে থাকলে ফিরায় কে।বিয়ে হলো হাজব্যান্ড ইস্কয়ারে জব করে নতুন জব বেতন একেবারেই কম ।
শসুর বাড়ির লোক জন তেমন ভালো বাসে না তাদের কাজের লোক দরকার আমার তো হাতে সমস্যা পারবো না।স্বামি নিয়ে আসলো বাসায় অল্প বেতনে খেয়ে পরে দিন চলে যায় রাখার মত কিছুই থাকে না। মাঝে মাঝে বাবার কাছে চাই কত দিন আর এভাবে চেয়ে নিবো বাবা যখন বেঁচে না থাকবে তখন কি হবে।
আগে থেকেই স্বপ্ন ছিল কিছু করবো অবহেলায় জীবন টা শেষ ভাবলাম জীবনে কিছু একটা করবো জীবন টা কে পরিবর্তন করবো কিন্তু কি করবো ভেবে পাই না শেলাই কাজ জানি কিন্তু হাত ভাঙ্গা এখন পারি না ।ফেজবুকে অনেকেই দেখি অন লাইন বিজনেস করে ভাবলাম এই কাজ টা তো করতে পারবো ঘরে বসে থেকে।
তখন থেকে শুধু করলাম আমার জমানো কিছু সঞ্চয় ছিল তা দিয়ে
স্বামি বলে ফোন হাতে নিয়ে সারাদিন কি করো আজে বাজে সন্দেহ শুরু করলো। অনেক অশান্তি অনেক জগরা করে । বলে সবার সেল হয় তোমার কেন হয় না আমি বলেছি রিজিক আল্লাহর হাতে আল্লাহ যখন দিবে দুহাত ভরেই দিবে।
আমার মা আমার জন্য চিন্তা করতে করতে আবার ইস্টুক করলো মায়ের কাছে দুই দিন গিয়ে থাকতে দিলো না মায়ের শেষ মুখের কথা শুনতে পারি নাই মা আমার পৃথিবী ছেড়ে চলে গেল।
🌷আমার মা
একমাত্র মায়ের ভালোবাসা এই পৃথিবীর চেষ্ট ভালোবাসা মা যে কি জিনিস তা বলে বুঝতে পারবো না মা আজকে দুনিয়াতে নেই আমি বুঝি মা ছাড়া কেমন লাগে। মায়ের কথা মনে হলে অনেক কষ্ট লাগে। মা কতোই না আদর করতো মাকে ভুলে থাকতে পারি না মাকে অনেক miss করি মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত । মা বার বার ঝুঁকি নিয়ে আমাদের জীবনের যে কোন বিপদ থেকে রক্ষা করতেন । আমার মায়ের জন্যে সবাই দোয়া করবেন আমার মাকে জেনো আল্লাহ্তালা জান্নাত দান করেন
🌷উদ্দোক্তা জীবন শুরুঃ
-----------------
স্যার স্বপ্ন দেখেছিলেন, সাহস করে লেগেছিলেন।আজ তিনি সফল। সফলতা চলমান তেমনি আমিও সাহস করে নেমেছি স্যার এর শিক্ষা বুকে ধারণ করে আমি জানি মানুষ খুব অল্প সময়ের জন্য এই পৃথিবীতে আসে কিন্তু কয় জনই বা মরে গিয়ে অন্যের মাঝে বেঁচে থাকতে পারে তাই চিন্তা করলাম এই ছোট জীবনে আমাকে এমন কিছু করতে হবে যেন আমার মৃত্যুর পরেও মানুষ আমাকে মনে রাখে। আসলে মানুষ মরে গিয়েও তার কর্মের মাধ্যমে চিরদিন বেঁচে থাকতে পারে । এক্ষেত্রে ব্যাবসা হচ্ছে সবচেয়ে ভালো মাধ্যম । ব্যাবসা করলে নিজের উন্নতির পাশাপাশি কিছু গরিব ও অসহায় মানুষ কে কর্মসংস্থান এর সৃষ্টি করতে পারি তাহলে সে সকল পরিবারের সকল সদস্য আমাকে আজীবন মনে রাখবে ভালবাসবে এটাই হচ্ছে সবচেয়ে ভাল মাধ্যম এর ই ধারাবাহিকতায় মাঝে মাঝে আমি গুগোল এ বিভিন্ন প্রকার ব্যবসার আইডি খুজতে থাকি হঠাৎ একদিন আমাদের শ্রদ্ধেয় স্যারের ভিডিও সেশন আমার নজরে আসে এবং আমি সেই সেশন টি মনোযোগ সহকারে দেখি তারপর থেকে প্রতিনিয়ত সময় পেলেই স্যারের ভিডিও সেশন গুলো দেখতে থাকি।
স্যার বলেছেন যে ঠকিয়েছে তার জন্য করুনা হয়েছে। তারপর দৃঢ় মনোবল নিয়ে আবার যাত্রা শুরু। আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসা নিয়ে আমার উদ্দোক্তা জীবনের শুরু হয়েছে । আমি এখনো সফল উদ্দোক্তা হতে পারি নাই তবে চেষ্টা করে যাচ্ছি, আপনাদের সহযোগিতা ও ভালোবাসা পেলে ইনশাআল্লাহ আমি একদিন সফল উদ্দোক্তা হিসেবে নিজেকে সু প্রতিষ্ঠিত করতে পারব। এবং অন্তত একজন মানুষের ভাগ্য বদলাতে সাহায্য করতে পারি তবেই আমার মানব জীবন সফল হয়েছে বলে আমি নিজেকে ধন্য মনে করি।
কষ্ট করে সময় নিয়ে আমার জীবনের গল্পটা পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সব সময় বিধাতার নিকট প্রার্থনা করেছি।
📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৭১১
Date:- ৩০-৩১/১২/২০২১ইং
🌷 মোছাঃ নুসরাত জাহান
🌷 জেলাঃ টাঙ্গাইল
🌷ব্যাচ নং- ১৬
🌷 রেজি নং ৭৯৪৭৪
বর্তমান অবস্থান করছি র্মিজাপুর