প্রতিবেদন- ২০২২ সম্পর্ক হোক সহযোগিতার নেত্রকোনা জেলা
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন
নেত্রকোনা জেলা
প্রতিবেদন- ২০২২
সম্পর্ক হোক সহযোগিতার
নেত্রকোনা জেলা
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন
সম্পর্ক হোক সহযোগিতার নেত্রকোনা জেলা
প্রতিবেদন- ২০২২:
সকল প্রশংসা সেই আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের জন্য যিনি আমাদের সুস্থ রেখেছেন।ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা আমাদের শ্রদ্ধেয় Iqbal Bahar Zahid স্যারের জন্য।পৃথিবীর শ্রেষ্ট শিক্ষক।যিনি সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে ৬৪ জেলায় হাজারো ভাল মানুষ এবং উদ্যুক্তা তৈরি করছেন।
নেত্রকোনা জেলার ভৈীগলিক অবস্থন ও আয়তন
নেত্রকোণা জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ময়মনসিংহ বিভাগের একটি প্রশাসনিক এলাকা। এখানে রয়েছে পাহাড়ি জলপ্রপাত, চীনা মাটির পাহাড়, নদী, খাল, বিল। এই জেলার উত্তরে ভারতের মেঘালয় রাজ্য, দক্ষিণে কিশোরগঞ্জ জেলা, পূর্বে সুনামগঞ্জ জেলা, পশ্চিমে ময়মনসিংহ জেলা।
আয়তন
• মোট ২,৮১০.২৮ বর্গকিমি (১,০৮৫.০৬ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[১]
• মোট ২২,২৯,৪৬৪
• জনঘনত্ব
নেত্রকোণা জেলা ১০টি উপজেলা, ১০টি থানা, ৫টি পৌরসভা, ৮৬টি ইউনিয়ন, ১৯৬৭টি মৌজা, ২২৯৯টি গ্রাম ও ৫টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত ৭৯০/বর্গকিমি (২,১০০/বর্গমাইল)
শিক্ষা
শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৩৪.৯%; পুরুষ ৩৭.৯%, মহিলা ৩১.৯%। নেত্রকোণা জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় ১ টি, মেডিকেল কলেজ ১ টি, কলেজ ২৮ টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২৩৬ টি, প্রাথমিক বিদ্যালয় ১০৮৩ টি, মাদ্রাসা ১৬০টি রয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়
• শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়
কলেজসমূহ
মেডিকেল কলেজ[
• নেত্রকোণা মেডিকেল কলেজ
অন্যান্য
নেত্রকোণা সরকারী মহিলা কলেজ
• নেত্রকোণা সরকারি কলেজ
• নেত্রকোণা সরকারি মহিলা কলেজ
• মদন সরকারি কলেজ
• কেন্দুয়া সরকারি কলেজ
• সরকারি হাজী আব্দুল আজিজ খান কলেজ,
• আবু আব্বাস ডিগ্রি কলেজ,
• হেনা ইসলাম কলেজ,
• নেত্রকোণা সিটি কলেজ,
• মোহনগঞ্জ সরকারি ডিগ্রি কলেজ,
• পূর্বধলা সরকারি কলেজ।
• ফকির আশরাফ কলেজ,
• কলমাকান্দা সরকারি ডিগ্রি কলেজ,
• সুসং সরকারি কলেজ।
• চন্দ্রনাথ ডিগ্রি কলেজ
• তেলিগাতী সরকারী কলেজ
• সরকারী কৃষ্ণপুর হাজী আলী আকবর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ
• মোহনগঞ্জ মহিলা কলেজ
নেত্রকোণা জেলার ব্যক্তিবর্গের তালিকা
:শাহ সুলতান রুমী :-হযরত উপ মহাদেশের প্রথম অথবা দ্বিতীয় ইসলাম প্রচারক খলিফা(নেতা)।তিনি 1053 খৃ:আমাদের দেশে আগমন করেন।
• মনসুর বয়াতি (আনু. ১৮ শতক) - পল্লিকবি ও গায়ক
• উকিল মুন্সী (-১৯৭৮)
• হুমায়ুন আহমেদ (১৩ নভেম্বর ১৯৪৮ - ১৯ জুলাই ২০১২) - জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক;
• মুহম্মদ জাফর ইকবাল (জন্মঃ ২৩ ডিসেম্বর ১৯৫২) - লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ;
• আহসান হাবীব (কার্টুনিস্ট) - জনপ্রিয় কার্টুনিস্ট, রম্য সাহিত্যিক ও একজন কমিক বুক রাইটার;
• মলয় কুমার গাঙ্গুলি:কন্ঠ শিল্পী।যদি রাত পোহালে শোনা যেত বঙ্গবন্ধু মরে নাই।
• হাসান মতিউর রহমানের লেখার এই গানের সুরকারও তিনি
• বারী সিদ্দিকী (১৫ নভেম্বর ১৯৫৪ - ২৪ নভেম্বর ২০১৭) - সংগীত শিল্পী, গীতিকার ও বাঁশি বাদক
• কমরেড মণি সিংহ (২৮ জুলাই ১৯০১ - ৩১ ডিসেম্বর ১৯৯০) - প্রখ্যাত বামপন্থী রাজনীতিবিদ
চিত্তাকর্ষক স্থান
• হযরত শাহ সুলতান কমরউদ্দিন রুমি (র) মাজার শরীফ, মদনপুর,নেত্রকোণা সদর।
• উপজাতীয় কালচারাল একাডেমী - বিরিশিরি, দুর্গাপুর উপজেলা;
• বিজয়পুরের চিনামাটির পাহাড় - দুর্গাপুর উপজেলা;
• কমলা রাণীর দিঘী;
• কমরেড মণি সিংহ-এর স্মৃতি বিজড়িত বাড়ি ও স্মৃতিস্তম্ভ - দুর্গাপুর উপজেলা;
• কুমুদীনি স্তম্ভ - দুর্গাপুর উপজেলা;
• সোমেশ্বরী নদী - দুর্গাপুর উপজেলা;
• ডিঙ্গাপোতা হাওর - মোহনগঞ্জ উপজেলা;
• সাত শহীদের মাজার- লেঙ্গুরা, কলমাকান্দা উপজেলা
নেত্রকোনা জেলার বিখ্যাত পণ্য
অঞ্চলভেদে যেমন মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতির পরিবর্তন ঘটে, তেমনি কিছু কিছু অঞ্চল বা এলাকা আজও তার ঐতিহ্যকে লালন করে। শেরপুর, জামালপুর, নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহ নিয়েই গঠিত ময়মনসিংহ বিভাগ। এ বিভাগের ইতিহাস ও ঐতিহ্যে স্বতন্ত্র একটি জেলা নেত্রকোনা। প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকেই বহুমাত্রিক সংস্কৃতি ধারণ করে আসছে জেলাটি। আর বর্তমানে জেলার অন্যতম পরিচিতি মিষ্টির কারণে। ঐতিহ্যবাহী ও বিখ্যাত এ মিষ্টি হচ্ছে ‘বালিশ মিষ্টি’।
গয়ানাথ নামের এক কারিগর আজ থেকে প্রায় ১০০ বছর আগে এ মিষ্টি তৈরি করে বিখ্যাত হয়েছিলেন। এ জন্য অনেকেই একে গয়ানাথের মিষ্টি বা গয়ানাথের চমচমও বলে থাকেন। কেন এ মিষ্টি এত বিখ্যাত, তা অনেকের মনেই হয়তো প্রশ্ন জাগে। এ মিষ্টি অন্যান্য সাধারণ মিষ্টির মতো নয়। এ মিষ্টি আকার-আকৃতিতে অনেকটা বড়ই হয়ে থাকে। বালিশের মতো দেখতে বিধায় একে বালিশ মিষ্টি বলা হয়। একেকটি মিষ্টির ওজন প্রায় দুই কেজি পর্যন্ত হতে পারে। এটি স্বাদ, রং ও গন্ধে অনন্য। খুব বেশি খাদক না হলে এ মিষ্টি শেষ করা মোটেই সম্ভব নয়। তবে বর্তমানে ক্রেতাদের চাহিদার ওপর বিবেচনা করে ছোট-বড় আকারে তৈরি করা হচ্ছে। এ মিষ্টি এখন নেত্রকোনায় নির্দিষ্ট গয়ানাথের দোকান ছাড়াও অনেক দোকানেই পাওয়া যায়।
বালিশ মিষ্টি তৈরি হয় দুধ, ছানা, চিনি ও ময়দা দিয়ে। প্রথমে ছানার সঙ্গে সামান্য ময়দা মিশিয়ে মণ্ড তৈরি করা হয়। মণ্ড দিয়ে বানানো হয় বিভিন্ন সাইজের বালিশ। পরে তা ভাজা হয় চিনির গরম রসে। এরপর ঠান্ডা করেও চিনির রসে ডুবিয়ে রাখা হয় অনেকক্ষণ। এক সময় তা রসে টইটম্বুর হয়ে যায়। বিক্রির সময় বালিশের ওপর দেওয়া হয় ক্ষীরের প্রলেপ বা দুধের মালাই। এ ছাড়া বালিশ বানানোর প্রক্রিয়ায় কিছুটা গোপনীয়তা আছে, যা ব্যবসার স্বার্থে প্রকাশ করতে চান না কারিগরেরা।
বালিশ মিষ্টি নিয়ে এলাকার একটি রীতি আছে যে সেখানে কোনো বিয়েতে বর তার শ্বশুরবাড়িতে বালিশ মিষ্টি না নিয়ে গেলে তা রীতিবিরুদ্ধ হয়
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন
সম্পর্ক হোক সহযোগিতার" নেত্রকোনা জেলার দায়ীত্বশীল:
ক্রমিক নং নাম ব্যাচ রেজিস্ট্রেশন দায়িত্ব
০১ শাহ ইউসূফ আহমেদ
দ্বিতীয় ২৬৪ কোর ভলেন্টিয়ার
০২ আবু রায়হান আতাউল্লাহ
নবম ১১৯৪৪ জেলা এম্বাসেডর
০৩ সানাউল সানি
তৃতীয় ৩১১ জেলা এম্বাসেডর
০৪ এস এম আল-আমিন
সপ্তম ৩৯২৯ জেলা এম্বাসেডর
০৫ নুরুল ইসলাম
অষ্টম ২৩৩৩০ উপজেলা এম্ভাসেডর
০৬ মোহাম্মদ হানিফ
নবম ৯৭৪৭ উপজেলা এম্ভাসেডর
০৭ রাকিবুল ইসলাম
সপ্তম ৪৫৯৭ উপজেলা এম্ভাসেডর
০৮ জাকির হোসেন সুজন
সপ্তম ১৫৯৯৭ উপজেলা এম্ভাসেডর
০৯ আজহার মাহমুদ
সপ্তম ২৬৬৭ উপজেলা এম্ভাসেডর
১০ সোহাগ আকন্দ অষ্টম
৬৩৪০ উপজেলা এম্ভাসেডর
১১ সাহিদা সাথী পনেরো
৭১০৮০ কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
১২ আল মামুন
বারো ৪১৪৬৪ কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
১৩ মো: সাজ্জাদ হোসেন
তেরো ৫৩৩৫৭ কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
১৪ লক্ষন সরকার
এগারো ৩৪০৭৬ কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
১৫ আরিফুল ইসলাম
সপ্তম ৯৪৬৪ কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
১৬ রেজাউল হক সুমন
এগারো ৩০৬৬৬ কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
১৭ মোশাররফ চেীধুরী
এগারো ২৪৬১৩ কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
সম্পর্ক হোক সহযোগিতার নেত্রকোনা জেলা সদস্যঃ
শুরুতে নেত্রকোনা জেলা টিমের সদস্য সংখ্যা ছিল খুবই কম।
শাহ ইউসূফ আহমেদ ভাইয়ের মাধ্যমে নেত্রকোনা জেলা টিমের যাএা শুরু।ভাইয়ার হাত ধরে নেত্রকোনা জেলা টিমের সকল কার্যক্রম শুরু হয় এবং আমাদের এখন ৫০০+।
সকলের আন্তরিকতা এবং ভালবাসার মাধ্যমে আমরা নেত্রকোনা জেলা টিমকে এগিয়ে নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি।
সম্পর্ক হোক সহযোগিতার নেত্রকোনা জেলা টিমের মিটাপ:
’’’নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন” একটা পরিবার, একটা আবেগ একটা ভালবাসার নাম।
সেই জন্য আমাদের এই পরিবারের মানুষগুলোর সাথে প্রায় সময় মিলন মেলার আয়োজন করা হয়।
প্রতিটি মানুষের সাথে এমন সম্পর্ক বিরাজ করছে যেন মনে হয় আমরা খুবই আপন একটা সম্পর্কে জড়িয়ে আছি৷। আমাদের নেত্রকোনা জেলা টিমের প্রথম মিটাপ শুরু হয় ২০১৯ সালে। নেত্রকোনা জেলার রেল স্টেশন এ প্রথম মিটাপ অনুষ্ঠিত হয়।
তার ধারাবাহিকতায় নেত্রকোনা জেলা টিম বিভিন্ন সময় মোটঃ ১০ টি নিটাপ সম্পন্ন করি। আমরা নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর ১০০০ তম দিন খুব জাঁকজমকপূর্ণ ভাবে পালন করি। যাতে নেত্রকোনা জেলার চেম্বার অব কামর্স এর সভাপতি এবং নেত্রকোনা জেলার সনামধন্য একটি কলেজের পরিচালক ও সাংবাদিক।
লাস্ট আমরা চতুর্থ মহাসম্মেলন নিয়ে অফলাইন মিটাপ করেছি এবং আমাদের উদ্যুক্তা ভাই বোনদের পন্য প্রদর্শনী করি। এখানে আমাদের নেত্রকোনা জেলার স্থানীয় সাংবাদিক ভাইদের উপস্থিতিতে আমাদের অফলাইন মিটাপ সম্পন্ন করি।
খুব সুন্দর এবং সুশৃঙ্খল ভাবে আমরা আমাদের মিটাপগুলো করেছি। মিটাপের মধ্যে আমরা সবসময় উদ্যুক্তাদের পণ্য গুলোর উপর বেশি গুরুত্ব দিয়েছি।।
সম্পর্ক হোক সহযোগিতার নেত্রকোনা জেলা টিমের উদ্যুক্তাঃ
নেত্রকোনা জেলা টিসের মোট উদ্যুক্তা সংখ্যা ১৮ জন।
সম্পর্ক হোক সহযোগিতার নেত্রকোনা জেলা টিমের ২০২২সালের লক্ষঃ
আমরা নেত্রকোনা জেলা টিম একটু পিছিয়ে আছি অন্য জেলার জেলার তুলনায়।
চাকরি করব না চাকরি দিব এই স্লোগান কে সামনে রেখে নেত্রকোনা জেলা টিম কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের ২০২২ সালের লক্ষ হলো আমরা নেত্রকোনা জেলাকে খুব শীগ্রই সেরা জেলা হিসেবে গঠন করব।
সকল কলেজে আমাাদের ফাউন্ডেশন এর উদ্যুক্তা ক্লাব গঠন করব। ছাত্রদের মধ্যে আমরা একটি স্লোগান ছড়িয়ে দিতে চাই। যে স্লোগান টি আমাদের স্যার আমাদের শিখিয়ে যাচ্ছেন। ছাত্ররা শিক্ষক,ডাক্তার, ইন্জিনিয়ার হতে চায় সেই সাথে আমাদের ভাই বোন গুলা বলবে আমরা উদ্যুক্তা হতে চাই। এই লক্ষে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের ফাউন্ডেশন কে প্রান্তিক পর্যায়ে পৌছানোর জন্য আমরা উপজেলা ভিত্তিক মিটাপ করার প্লেন করেছি৷ প্রতিটি মিটাপে আমরা ঐ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং আরও কিছু ব্যাক্তিবর্গ কে ইনবাইট করব।
নেত্রকোনা জেলা টিমের সমাজিক ও মানবিক কাজঃ
নেত্রকোনা জেলা টিম বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সামাজিক কাজ করেছি।
১) আমরা করোনাকালীন সময় অসহায় মানুষের বাড়িতে খাবার পৌঁছে দিয়েছি।
২) আমরা এই পর্যন্ত ৩ টি ইদে অসহায় কিছু পরিবারের মাঝে ইদ উপহার সামগ্রী বিতরন করেছি।
৩) আমরা একটি এতিমখানা মাদ্রাসায় ১০ টি কোরআন শরিফ বিতরন করেছি।
৪) আমরা নেত্রকোনা জেলার একটি এতিমখানায় ছাএদের মাঝে এক বেলার খাবার বিতরণ করি।।
সর্বশেষ মানবতার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক, হাজারো তরুনের আইডল, শ্রদ্ধেয় শিক্ষক জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের সুস্থতা এবং দীর্ঘায়ু কমনা করছি।।
ধন্যবাদান্তে,,,,,,,,,,,,,
নেত্রকোনা জেলার সকল দায়িত্বশীলদের পক্ষ থেকে
আবু রায়হান আতাউল্লাহ
ডিস্ট্রিক এম্ভাসেডর
সম্পর্ক হোক সহযোগিতার নেত্রকোনা জেলা
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন”