পোল্টি ফার্মে ২ লক্ষ টাকা লস করার পর এখন মালয়েশিয়াতে নিজস্ব ফেক্টরির মালিক
✴️বিসমিল্লাহি রহমানির রহিম।
আসসালামু ওয়ালাইকুম।
✍️_ আমি সর্বপ্রথম মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে লাখো, কুটি গুন শুকরিয়া আদায় করছি।
জিনি আমাকে ও আপনাকে এই করোনা মহামারিতে সুস্থ রেখেছেন পৃথিবীর এই রঙ্গিন ভুবনে আনন্দ উচ্ছ্বাসে চলার জীবণ দিয়েছেন।
✨_আমি স্বরণ করছি সর্বকালের সৈই মহা মানবের কথা যিনি এই ভূবণে না আসলে আমাদের গ্রহ,নক্ষত্র,চন্দ্র, সূর্য কিছুই হতো না। তিনি হচ্ছে এই দুজাহানের শেষ নবী,তারপর আর কোন নবী, রাসুল এই পৃথিবীতে আসবে না। তিনি হচ্ছে আমাদের প্রিয় নবী ''হযরত মোহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি সালাম''। তার প্রতি সর্বপ্রথম হাজার কুটি শুকরিয়া আদায় করছি।
তার সাথে হাজার ও কৃতজ্ঞতা প্রকাস করছি,
🔥যিনি আমার ও আপনার মাঝে 'নিজের বলার মতো একটা গল্প' এ রকম একটি ভালোবাসার প্লাটফর্ম উপহার দিয়েছেন,যিনি আমাদের রঙ্গিন দুনিয়ায় রঙ্গিন সপ্ন দেখার সাহস জাগিয়ে তুলেছেন আমার,আপনার সবার প্রাণ প্রিয়_ মেণ্টর Iqbal Bahar Zahid Sir.🖤
💥সবার জীবনে কিছু না কিছু গল্প থাকে ঠিক তেমনি আমিও তার ব্যতিক্রম নই,আমার ও একটি গল্প আছে আমি কিভাবে উদ্দোক্তা হলাম। আমি পিছন থেকে বলছি, আমি যখন স্কুল জীবণে তখন থেকেই আমার ব্যবসা করার একটু আগ্রহ ছিলো এজন্য আমি কমার্স নিয়েছিলাম। তো ঐ সময় আমাদের বানিজ্যিক ভূগোল এর শিক্ষক এই বিষয় টি পড়ানোর সময় স্যার বলতো কোন দেশে কি কি পন্য সামগ্রিই উৎপাদন হয় এবং পৃথিবীর কোন দেশে কি কি পন্য হয় তা বলতো,তারপর তখন থেকেই আমার ভিতরে ব্যবসা করার চিন্তা ডুকে,যেই চিন্তা সৈই কাজ আমি SSC এবং HSC শেষ করার পর বিকমে ভর্তি হলাম।তার পর ভাবলাম কি ব্যবসা করা যায়। এর পর আমি ভাবলাম আমাদের জমি-জামা আলহামদুলিল্লাহ মোটামুটি ৩০-৪০ বিগা আছে সেগুলেতে কিছু একটা করা যায় কিনা। তারপর সিদ্ধান্ত নিলাম সেখানে একটা পোল্ট্রি ফার্ম করব তার সাথে ফিসিআরি করবো তখন আমার এক ভাই বল্লো প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য। তারপর আমি 'সাভার শেষ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন' প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হতে তিন মাসের একটি ডিপ্লোমা কোর্স করি পোল্ট্রি ডেইরি ফিসিয়ারি,এর পর আমি আমার বাড়িতে এসে একটা ব্রয়লার মুরগির ফার্ম করি,ফার্ম টা মোটামুটি একটু বড় করেই করেছিলাম ২২০০' বর্গ স্কয়ার ফিট। আমার ঐ ফার্মে ১৫০০-২০০০ মুরগী উঠানো যেতো। তারপর তিনটি সেড ছিলো ১৫ দিন পর পর মুরগির বাচ্চা উঠাইতাম, ১০ দিন গ্যাপ থাকতো যাতে ঘর গ্যাস মুক্ত হয় এজন্য খালি রাখা হতো। তারপর আলহামদুলিল্লাহ আমার ফার্ম এর মুরগী + মুরগির বাচ্চা কখনোই তেমন মারা যায় নি,৭/৮ টা বাচ্চা মারা গেলেও বড় মুরগী কখনোই মারা যায় নি।
তবে তারপরেও আমার এই ফার্ম এ লস হতে থাকে। অবশ্য এটার যতেষ্ট কারণ ছিলো, আমার মুরগির গ্রোথ খুব ভালো ছিলো ৩০/৩৫ দিনে গড়ে ওদের ওজন ২ কেজি বা তার বেশি হয়ে যেতো। এদিকে ওজন বেশি হলে কাস্টমার এর এর চাহিদাটা কমে যেতো মুরগির এই দ্রুত বৃদ্ধির ফলে বাজারে বাকিতে বিক্রি করে দেয়া লাগতো পরে যেখানে ১৫,০০০ হাজার টাকার মুরগী বিক্রি হতো সেখিনে ২,০০০ টাকা দিতো, আবার ১০,০০০ হাজার টাকার মুরগী ১,৫০০ টাকা দিতো কিন্তুু অনেক গুরিয়ে দিতো বাজারের খুচরা বিক্রিতারা,বাকিতে রেখে দিতো টাকা, এতে করে ঐ টাকা দিয়ে কোন কাজ করা যেতো না। তারপর এভাবে চলছে তবে একটা বড় সমস্যা হলো থানা হতে ঢাকা শহরে যাওয়ার জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো ছিল নায়। এখন তো ব্রিজ হয়ে গেছে এখন ১ থেকে দের ঘন্টা সময় লাগে যাই হউক তারপর এ করণে আমার ফার্মটি সিদ্ধান্ত নেই বন্দ করে দেওয়ার। পরে ভাবি কি করা যায়, আমাদের পুকুর আছে ৫/৬ টার মতো তো সেখানে মাছ চাষ করা যায় কিনা এ ব্যপারে বাবার সাথে আলোচনা করলাম, তারপর বাবা বল্লো পোল্ট্রি ফার্ম ভালো হবে বলছিলি তা তো আর হলো না ,প্রায় ২ লক্ষ টাকা লস করলি,,। তারপর আমার বাবা আর আমাকে তেমন কিছু বলে নাই শুধু এতটুকুই বলছে যে ভেবে চিন্তে সামনে আগানোর জন্য, তারপর আর একটা কথা বলছিলো আর্মিতে ট্রাই করার জন্য আমার উচ্চতা মোটামুটি ৫ ফুট ৭ ইঞ্চির মতো ছিলো। কিন্তু আমার আর্মিতে জব করা মোটেও পছন্দ ছিল না আমি একটু স্বাধীন থাকতে পছন্দ করি, তারপর আর আর্মিতে ট্রাই করা হলো না। এরপর ভাবছিলাম কি করা যায় তো আমার এক বন্ধুর ভাই কানাডা তে কেরিবো ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করতো, ওনার সাথে যোগাযোগ করলাম কানাডাতে যাওয়ার প্রসেসিং , কিভাবে যাওয়া জায়।ও নি বলেন আইএলটিএস করার জন্য ভর্তি হলাম, কিছু দিন ক্লাস করার পর ভাগ্যর কি নির্মম পরিহাস আমার চাচা মারা যায়।আমার বাবা ও আমার চাচা দুই ভাই, এক ভাই মারা জাওয়ার পর।ঐ মুহূর্তে বাবার ছোট ভাই মারা যাওয়াতে ওনি অনেকাংশে ভেঙ্গে পরেছিলো তারপর ভাবলাম এই মুহূর্তে বাবাকে একা রেখে ঢাকাতে যাওয়া ঠিক হবে না। তারপর কিছুদিন যাওয়ার পর আমার ছোট আপার জামাই আমার দুলাভাই ও তার ভাই ওনারা মালেশিয়া তে থাকে ত ওনি বল্লো মালেশিয়া তে আসার জন্য, আমি বলেছিলাম না দেশের বাহিরে গেলে ইউরোপ এর দিকে যাবো। তারপর দুলাভাই এর ভাই ওনি অবশ্য স্টুডেন্ট ভিসায় মালেশিয়া তে গিয়েছিলো ওনি বললো যে মালেশিয়া ইউনিভার্সিটি ভর্তি হয়ে ওখান থেকে ট্রান্সপার হয়ে কানাডা,UK,Australia সহ বিশ্বের ভালো ভালো দেশে যেতে পারবেন। তারপর ওনার কথা শুনে মনে হলো এটা খুবই ভালো একটা সুযোগ। তারপর আমি coling visa,,,,,,, এসে দেখি University তে ভর্তি হওয়ার যায় নায় ( এর ভিতরে বলে রাখা ভালো যে আমি জে কোম্পানি তে আসি সেটা ছিলো Garments। তো গার্মেন্টস এর কাজের কোন অভিজ্ঞতা ছিলো না আমার কারণ হচ্ছে, বাংলাদেশে তো কোন দিন Garments এ যাওয়া হয়নি মেশিন ও চিনি না, তো কি করা যাবে এখন আমার কাজ শিখতে হবে। আমার ইচ্ছা ছিলো,,,,,,,,মেশিন শিখবো। ফ্লোর ইনচার্জ বল্লো তুমি যেহেতু এ মেশিন দেশে
দেখোনি, সবচেয়ে সহজ যে মেশিন এর কাজ টা সেটা শিখো। তারপর আমাকে over lock মেশিন দিলো তারপর আস্তে আস্তে মেশিনে কাপর সোজা করে কাটিং সহ সোজা করে সেলাই এর কাজ করাটা শিখতে থাকি এর ভিতরে আমাদের Agreement contact ছিলো তিন মাস এর, তিন মাস শিখাবে তারপর পিচ রেইট দিবে। এখন দেখি ২ মাস যাওয়ার পরই পিচ রেইট দিয়ে দিলো, তারপর কাজ করতে থাকি ১ম দিন আসি ৬ টাকার কাজ করলাম, তারপর এর দিন আসলাম ৮ টাকার কাজ করলাম, ত আমার মন খারাপ হয়ে গেলো ভাবলাম এভাবে কি করবো। তো আমার পাশের যারা পুরাতন ছিলো, এক ভাই এর কথা না বল্লেই নয় জাহাঙ্গীর ভাই। সে আমাকে সাহস দিলেন যে আজকে ৮ টাকার হয়েছ তারপর ১২ টাকা হবে এভাবেই আস্তে আস্তে বাড়বে ত ওনার কথায অনেক সাহস পেয়েছিলাম তারপর কিছু দিন যাওয়ার পর থেকে বুঝতে পারলাম আমরা নতুন যারা এসেছি তাদের থেকে আমি খুব ভালো কাজ শিখেফেলছিলাম, তারপর কাজের আগ্রহ টা বেড়ে গেলো।আমাদের factory 8-5 পর্যন্ত ছিলো। তারপর over time 11 পর্যন্ত, মাঝে মাঝে over time হতো নায় ঐ সময় আমাদের ফেক্টোরি,,,,,,,, ডিপার্টমেন্ট সুতা আনতো। ইমপোর্ট হত অন্য দেশ হতে,,ঐ গুলো আনলোড করতাম সেখানে ১১ টা পর্যন্ত। এভাবেই চলছিলো বেতন ৫২০-৭০০ টাকা পেতাম এভাবে প্রায় ১ বৎসর চলতে থাকে ১ বৎসর পর ৯০০ টাকা পেতাম। তারপর ভাবলাম এত অল্প টাকা দিয়ে কিভাবে চলবে। ঐ দিকে ইউরোপ এও যাওয়া হলো নায়। দ্বিতীয় বছর ভিসা লাগার পর আমাদের ম্যানেজার কে বললাম যে আবাং (মালেশিয়া তে বড় ভাইকে বলে আবাং) তোর সাথে আমার পারসোনাল কিছু কথা আছে। তো ওনি বললো ঠিকাছে বল আমি বল্লাম যে না আজকে না আগামিকাল ৭ টার দিকে,,,,, তুর সাথে তুর Wife কে নিয়ে আসবি pizz heart তে, তারপর ওনি রাজি হলো তারপর দিন ওনি সহ ওনার wife আসে, আমার সাথে আমার দুলাভাই ও আসে তারপর আমরা চার জন K.F.C খেলাম এবং খাওয়ার সময় ওনার বউ কে বল্লাম যে কাকা তুর হাসবেন্ড কে বল আমার পাসপোর্ট টি যেনো দিয়ে দেয়। বলে রাখি মালেশিয়া বড় আপাকে কাকা বলে। তো ওনি বলে কেনো তারপর আমি বল্লাম এখানে ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা পাই, ৮ টা থেকে ৫ টা সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত এত অল্প টাকায় আমি কি খাবে আর আমার পরিবারকেই বা কি টাকা পাঠাবো। তারপর কাকা বলে তুই কি বিয়ে করেছিস, আমি বল্লাম যেই টাকা বেতন পাই আমার বাবা,মাকেই তো টাকা পাঠাতে কষ্টসাধ্য হয়ে পরে, ঐ মহিলা অবশ্য খুব ভদ্র মহিলা ছিলো ওনি মালেশিয়া তে
T.V 3 চ্যানেলে কাজ করে। কাকা আমার কথা শুনে ওনার হাসবেন্ড কে বললো ঠিকিই তো আছে এত অল্প টাকা দিয়ে ওর কিভাবে চলবে ওনার পার্সপোর্ট দিয়ে দাও। তারপর ম্যানেজার বল্লো একদিন তুই আমার সাথে ডাক্তার এর কাছে যাবি ঐ সময় তুকে আমি পার্সপোর্ট দিয়ে দিবো। তারপর ওনি আমার পাসপোর্ট দিয়ে দুলাভাইয়ের বাসায় দিয়ে যায়। তারপর এভাবে বাসায় কিছুদিন যায় এরপর আমি রেস্টুরেন্টে পার্টটাইম জব করি বিকাল ২ টা হতে রাত ১২ টা পর্যন্ত তারপর ও ঐ কাজ ভালো লাগতো নায় রাতের কাজ। তারপর এক গাড়ির পার্টস ফেক্টোরিতে জব নিলাম। ঐ খানে কিছুদিন জব করার পর ঐ ফেক্টোরির বস এর Disco আছে তো আমাকে কিছু দিন যাওয়ার পর বলে তুই এক কাজ করছিস তোর ত এখানে গাড়ীর কাজ ময়লাতে কাজ করতে হয়,আর তুই ত দেখতে শুনতে অনেক ভালো, তুই Disco চলে আয় বেতন ও বাড়িয়ে দিবো কাজ ও বেশি নায়। তুই সব সময় Handsome হয়ে থাকবি কাস্টমার আসলে ওদের আপ্রায়ন করবি,পানি জাতীয় জিনিস ডেলে দিবি, তারপর আমি আর না করি নি এত ভালো জব না করবো না। তারপর বস এর কথা মতো ঐ জব এ জয়েন দেই, বস এর গাড়ি দিয়ে রাতে ১,২ টায় বাসায় এসে নামিয়ে দেয়। তো এভাবেই করতে লাগলাম এক সময় দেখি কাস্টমার বিয়ার,টাইগার,হুসকি ওদের গ্লাসে ডেলে দিতে হয়। তো কাস্টমার মাঝে মাঝে আমাকেও পান করতে বলে আমি খাবো নায় বল্লাম তাও বলে একটু নেয় ঠিক আছে নিলাম এর পর দেখলাম অনেক কাস্টমার ই বলে খাওয়ার জন্য তো আমি না খেতে চাইলে বস খারাপ মনে করে। বস বল৷ একটু খা না খেলে কাস্টমার আসবে নায়, তারপর যতটুকু পারি দূরে দূরে থাকার চেষ্টা করি, তারপর ও ডাকে নেয়ার জন্য, এর কিছু দিন পর তে এক কাস্টমার সিঙ্গাপুর থেকে আসছে, ঐ কাস্টমার ছিলো মহিলা, মহিলার সাথে মহিলার মেয়ে ছিলো তো তাদেরকে রিতিমতো বিয়ার গ্লাসে ঢেলে দিলাম। তারপর ওরাও আমাকে একটু নিতে বলছে,আমি নিবো নায় বল্লাম কয়েকবার জোর পূর্বক বলার পর একটু নিলাম। এরপর ওরা বলে ওদের সাথে ঘুরতে যেতে হবে। গেনটিং হাইল্যান্ড নামে একটা সুন্দর জায়গা আছে ঐ দিকে গিয়ে একদিন থাকতে হবে ত আমি না করার পর বস এর কাছে কম্প্লিন করলে বস বল্লো যাওযার জন্য। আবার বস আমাকে বল্লো ওরা তুকে টিপস ও দিবে। তারপরেও আমি না করে দিলাম। এরপর আমি বস এর কাছে বল্লাম এখানে আমি আর জব করবো নায় বলে বের হয়ে এসে পরলাম,আমার সেলারি না নিয়েই এসে পরেছিলাম।আর যাই নি। তারপর কয়েকদিন যাওয়ার পর একটি বাংলাদেশি Garment factory তে কাজ করতে লাগলাম, ঐ খানে কিছুদিন কাজ করার পর ওনি কিভাবে কি করে কোন বায়ার এর কাজ আনে,, ৫-৬ মাস দেখলাম তারপর আমি আমার দুলাভাই কে বল্লাম আমি Garment factory দিতে চাই, ওনি বল্লো তুমি চালাতে পারবা তো। আমার দুলাভাই কাজ করে গাড়ির পার্টস এর ফেক্টোরিতে ওনি এই ব্যপারে তেমন বুঝে নায় তবে আমাকে সাপোর্ট দিছে যে তুমি যদি চালাতে পারো তাহলে করা যেতে পারে,তারপর আমি সহ আরো কয়েকজন কর্মীকে নিয়ে জীবণে উদ্দোক্তার পথে চলা শুরু করলাম তারপর একটা, দুইটা করে বায়ার এর কাজ করতে থাকি তাদের কাছে কাজ পছন্দ হতে থাকে একে একে সবার সাথে পরিচিতি হতে থাকে,এরই মধ্য আমার দুলাভাই আমার সাথে যুক্ত হয় ব্যসার পার্টনার হিসাবে,এক সময় ব্যবসার মন্দা হয়, লাভ হয় নায় তখন আমি বলি লাভ হলে ত পাবেন এক সময় ওনি বলে ওনাকে টাকা দিয়ে দিতে ওনি আর থাকবে নায়, তো ঐ সময় আমার ছোট ভাই ও মালেশিয়াতে আছে আলহামদুলিল্লাহ ও অনেক ভালো অবস্থানে আছে। আমার ছোট ভাই একটি ফেক্টরিতে কম্পিউটার ইন্জিনিয়ার হিসাবে আছে তো আমার ছোট ভাই এর কাছে বল্লাম দুলাভাই চলে যাবে তো টাকা লাগবে। তারপর আমার ভাই আর কোন কথা না বলে আমাকে টাকা দিলো, তার পর পর ঐ সময় ই ওনাকে টাকা দিয়ে দিলাম। এর পর দীর্ঘ ৭ থেকে ৮ বৎসর অতিবাহিত হয়ে গেলো,আমি আমার নিজস্ব গার্মেন্টস ফেক্টোরি একক ভাবে পরিচালনা করছি। এখানে বলে রাখা ভালো যে আমি মালেশিয়া তে ফেক্টরি দেয়ার পর ১ থেকে দের বৎসর দকল যায় অনেক তারপর আস্তে আস্তে কামবেক হতে সক্ষম হই,এখন আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ নিকট লাখো কুটি শুকরিয়া আল্লাহ অনেক ভালো রেখেছেন।
আমার জীবন এর গল্প এতটুকুই। ইনশাআল্লাহ আগামী জানুয়ারিতে আমি দেশে আসবো দেশে একটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি চালু করবো, আপনারা আমার পাশে থাকবেন আপনাদের সকলে এর সহযোগিতা কামনা করছি। পরিশেষে সবার সুস্থতা কামনা করে আমি বিদায় নিচ্ছি।
( লিখার মধ্য কোন ভুল এুটি থাকলে ক্ষমা সুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন)
স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে=৭২৬
তারিখঃ১৯-১-২০২২
💁♂️ নাম: শামীম আহাম্মেদ।
💠 ব্যাচ নং: ১৪
🔘 রেজিষ্ট্রেশন নং: ৬৭৮৫৫
🔶 থানা: মতলব (উত্তর)।
🔷 জেলা: চাঁদপুর।