আমার বেড়ে উঠা ও উদ্দৌক্তা হয়ে উঠা জীবনের গল্প
#জীবনের_কিছু_মূল্যবান_কথা
🌹🌹🌹"আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সকলে আশা করি ভালো আছেন, আলহামদুল্লিলাহ আমিও ভালো আছি।
🌹🌹🌹শুকরিয়া মহান আল্লাহ'তালার প্রতি যিনি এতো মহামারীর মাঝেও আমাদের সকলকে ভালো সুস্থ ও নিরাপদে রেখেছেন আলহামদুলিল্লাহ। লক্ষ কোটি দরুদ ও সালাম হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) প্রতি।যেনাকে সৃষ্টি না করলে এই পৃথিবীর কোন কিছুই সৃষ্টি করা হতনা।
🌹🌹🌹🌹অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধা কৃতজ্ঞা জ্ঞাপন করছি লক্ষ তরুণের আইডেল প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি। কি বলব প্রিয় এই মানুষকে নিয়ে যতই বলিনা কেন কম মনে হয়, যিনার অক্লান্ত শ্রম ভালোবাসার ফসল এতো এতো ভালো মানুষ এতো এতো প্রিয় মানুষ সকলে আপন থেকে আপন হয়ে যারচ্ছে সকলের প্রতি রইল আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন🌹🌹🌹
😪😪😪 #আজকে আমি লেখবো আমার বেরে উঠা ও উদ্দৌক্তা হয়ে উঠা জীবনের গল্প😪😪
🌹🌹আশা করি আশা না বিশ্বাস যে শেষ পর্যন্ত পরে ভালোবেসে আমার পাশে থাকবে। পড়ার অনুরোধ রইল,,,
🌹🌹"আমার বেরে উঠার গল্পঃ
♦আমার জীবনের কাহিনীটা অগোছালো অনেক করুন হাহাকার ময় আমার বেড়ে উঠার প্রতিটা পদে পদে বাধা আর ক্লান্তিতে ভরপুর,এইটা মনে হয় সৃষ্টিকর্তার একটা পরীক্ষা ! আমার বয়স যখন ৪বছর তখন আমি একটা ইবতেদায়ী মাদ্রসায় পরি,, তখন আমাকে পড়ানোর কেউ ছিলো না আমার মাথায় ওসব পড়া ঠুকতো না। কিন্তু তখনকার সময় এবতেদায়ী মাদ্রসায় সকল ছাত্র ছাত্রীকে উপবৃত্তি দেওয়া হতো।আমিও পেতাম কিন্তু আমাকে পড়ানোর যেহেতু কেউ ছিলো না আমি একায় পড়তেও পারতাম না ভালো লাগতো না। পরীক্ষার খাতায় কোন রকমে নিজের নাম লিখে জমা দিয়ে আসতাম😥😥আর কোন বিষয়ে যদি কিছু লিখতাম তো ক্লাসের অন্য ছাত্র ছাত্রীরা এটা নিয়ে টিটকারি করতো,, কারন আমি ক্লাসে সকলের ছোট ছিলাম। আমাকে নিয়ে যারা টিটকারি করতো পরবর্তীতে তারা আর কেউ বেশি দূর যেতে পারে নায়, আলহামদুলিল্লাহ আমি এখনো লেগে আছি🤲🏿🤲🏿,,মাদ্রসায় পড়তে পারতাম না বিধায় ভালো লাগতো না। ছেড়ে দিলাম
অনেক কন্নাকাটি করে পরবর্তীতে প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হলাম সেখানে অনেক ভালো পড়া দিতে পারতাম ও অনেক ভালো লাগতো ক্লাস করতে। প্রথম শ্রেনীতে ৯ ছিলো আমার ভর্তি রোল ২য় ক্লাসে ২ আমার রোল ৩য় শ্রেণীতে ১রোল ৪র্থ শ্রেনীতে ৬রোল হয়, প্রতিযোগিতা শুরু পঞ্চম শ্রেনীতে ৩
অনেক মজা করে শেষ হয় প্রাথমিক জীবন।
শুরু হয় দিতীয় ধাপের যুদ্ধ এবার উচ্চ বিদ্যালয় ভর্তির পালা আমার ইচ্ছা ছিলো বাহিরে ভালো কোন স্কুলে পড়বো, কি আর করার বাবা সামর্থ নায় ভালো স্কুলে পড়ার😥
গ্রামের একটা স্কুলে ভর্তি হলাম ভালোয় সময় কাটতে লাগলো কিন্তু আমার মাথায় ভালো স্কুলে পড়ার ভর্তি চাপছে তো চাপছে মনে হতো এখানে কোন কিছু ঠিক নায় তবু কিছু করার নায় এখানকার খরচ বহন করা কঠিন হয়ে পরে, এসব চিন্তা আমার মাথা কঠিন ভাবে বসে যায় সঠিক সময় কাপড় পেতাম না স্কুলে ফ্রি দিতেও পারতাম না,,😪অনেক খারাপ লাগতো অন্য স্টুডেন্ট যখন এগুলো নিয়ে বলতো কি আর করার ছিলো মুখ বন্ধ করে মেনে নেওয়া ছাড়া এই ভাবে কেটে যায় জীবনের পাচটি বছর।
♥নতুন কিছুর সন্ধানে ইন্টারমিডিয়েট এর সময়ঃ
আমার বাবার সংসারের করুন অবস্থা দেখে অনেক কষ্ট হতো যদি পরিবারের জন্য কিছু করতে পারতাম।
চলে গেলাম ঢাকায় আসলে আমার বাড়ি থেকে বের হওয়ার পিছনে কেন যানি পিছুপা কাজ করে, ভয় লাগে একায় কথাও যেতে।
ঢাকায় গিয়ে ৫মাস কেটে গেলো কোন ভালো কিছুর সন্ধান পেলাম না। অনেক টা সহজ সরল ছিলাম ছিলাম নিজের কষ্ট বুকে চেপে এক ঘিয়েমি। শুধু কাজ করে খায়তে বাসা ভাড়া দিয়েয় চলে যেতো। বাড়ি থেকে ফোন করে চলে আসতে বলে আর আমি কখনো এতো কষ্ট করি নায়। স্থায়ী হতে পারলে হয়তো ভালো কিছুর সন্ধান পেতাম।
আসলে বাহিরের জগতটা কতটা কঠিন তা ঢাকায় গিয়ে আমি উপলবদ্ধি করেছি। এরপর ইন্টারমিডেয়েটে ভর্তি হয়লাম ভালো ক্লাস করলাম মা আমার জন্য অনেক কষ্ট করেন তিনার শখ আহ্লাদ জলানজলি দেন তিনি।কিভাবে শোধ করবো মায়ের এ ঋণ😢
😢মা কাদতেন অনেক সময় আমার পড়ালেখার খরচ দিতে পারতেননা এবং সংসারের করুন অবস্থার দরুন,,ঐ সময় অল্পতেই রাগ হতো আমার নানা রকম বকাবোকি করতাম মা আমার অনেক কষ্ট করে বাবাকে ফাকি দিয়ে আমার লেখাপড়ার খরচ চালায়ছেন মা ডিম বিক্রি, সবজি বিক্রি নানা উপায়ে একটু একটু করে টাকা জমায়ে আমাকে দিতেন অনেক কষ্টে। মা পৃথিবীর সবচেয়ে সেরা প্রিয় মানুষ মা না খায়য়ে ভালে কিছু আমারে খাওয়াতেন, পিকনিকের টাকা না দিতে পেরে অনেক কাদতেন😢😢 অভাবে মন খারাপে কিছু বাজে বন্ধু তৈরি হয় এলাকাতে,
ইন্টারমিয়েটে ইংরেজীতে ফেল করে বসি টেনশন হয় আর মনে হয় লেখাপড়া হবেনা না
আল্লাহ যদি সহায় হন আর ইচ্ছা শক্তি প্রবল হয় ঠেকায় কে ব্যার্থতার গ্লানি মুছে আবার পরীক্ষা দেয় পাস করি। বাহিরে পড়তে যাবার ইচছা আরো প্রবল হয়ে হয়ে উঠে হয়ল না। এবার ভর্তি হয়লাম অনার্সে আমার উপজেলার এক কলেজে। এক বছর পার হতে না হতেয় করনার কবলে পরে যায় , একটা বছর জীবনে থেকে চলে যায় আবার।কিন্তু মার সেই কষ্ট এখন বুকে নাড়া দেয় সেই সৃত্মি মনে হলে বুকটা কষ্টে ফেটে যায়।
♦
"""নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে আমার স্বপ্নঃ-
"♥স্বপ্ন কমবেশি সবারই থাকে। বিশেষ করে ক্যারিয়ার নিয়ে তো সবারই থাকে। কিভাবে ক্যারিয়ার গড়বে,কিভাবে ক্যারিয়ারে উন্নতি করবে,কতটুকু পরিশ্রম করতে হবে এসব নিয়েই ক্যারিয়ারের স্বপ্নগুলো সাজানো থাকে। তবে একটি যথার্থ সঠিক স্বপ্নই পারে ক্যারিয়ারে সাফল্য নিয়ে আসতে।
সবার মত আমার নিজেরও ক্যারিয়ার নিয়ে স্বপ্ন সাজানো আছে। আর আছে সেই স্বপ্ন পূরনের খুদ্র প্রয়াস। কেননা স্বপ্ন তো শুধু সাজালেই হবে না,সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অগ্রসরও হতে হবে। আমি চাই জীবনে সৎকর্ম করে আত্মনির্ভরশীল হতে,, সকলের মুখে হাসি ফুটাতে সকলের প্রিয় পাত্র হয়ে থাকতে। নিজের একটা পরিচয়ে পরিচিত হতে। সেই সময় দেখা মেলে"নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের"এই ফাউন্ডেশন সেই সময় এনে দিয়েছে আমার মাঝে সেই প্রত্যাশা
নিজের বলার মতো গল্প আমার জীবনে এনে দিয়ে বিপুল পরিবর্বতন,, শুধু যে পরিবর্তন এনে দিয়েছে তা নয় দিয়েছে অনেক কিছু,, দিয়েছে ভালো মানুষের পরিবার যারা কিনা রক্তের সম্পর্কের মতো অটুট,,যেমন কারো শরীরের কোন অঙ্গ বা অংশের যদি সামান্য কোন সমস্য হয় তাতে যেমন পুরো শরীর অস্থির হয়ে যাই,,, তেমনি এখানে করো সামান্য সমস্যা মানে পুরো পরিবারে সমস্যা,,এই বিষটা আমাকে করে দিয়েছে মুগ্ধ,, বুকের মধ্যো জমে থাকা কষ্টগুলোর সামান্য হয়েছে লাঘব। মানুষ চাইলে এমন কিছু নাই যা মানুষ করতে পারেনা এই ফাউন্ডেশনে যুক্ত হয়ে তা প্রতি পদে পদে বুঝতে পারি,, ভালো কাজের উজ্জল দৃষ্টান্ত হচ্ছে এই ফাউন্ডেশন,,
এখানে আমকে প্রজেটিভ মানুষ হতে শিখায়েছে,, মানুষের সঙ্গে কিভাবে মিশতে হয় তা শিখিয়াছে,
মানুষের প্রতি কি ভাবে সম্মান শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে হয় তা এখানে শিক্ষতে পেরেছি,,
এক কথায় বদ্ধ অন্ধকারের এক বেরা জাল থেকে নিজেকে বের করে এনে দিয়েছে আলোকিত প্রসস্থ এক রাস্তা যেখানে দেখা মিলেছে অনেক ভালোবাসা প্রিয় সঙ্গিদের। যাদের কখনো ভুলেতে পারবো না,,,
আমার মাঝে সৃষ্টি করছে উদারতার মহত্ববোধের,,
♦♦ উদ্দৌক্তা হয়ে উঠার গল্প,,,,,,
আসলে আমি ছোট্ট থেকে লালন করতাম উদ্দৌক্তা হওয়ার স্বপ্ন কিন্তু কখন প্রকাশ করা হয়নি,,। আমার বাবা অনেক মানুষের কাছে অনেক টাকা পাবেন,,, কিন্তু আমার বাবা এতোটাই সহজ সরল মানুষ যে সকলকে অল্পতেয় বিশ্বাস করেন। বাবা এই অন্ধ বিশ্বাসকে পুজি করে অসাধু কিছু ব্যাক্তি বাবাকে ঠকিয়ে গেছেন। অবশেষে বাবা আশার আলো দেখতে পান এই অন্ধ বিশ্বাসের মাঝে,, সেইটা হলো আমার চাকরীর বিষয় জমি বিক্রি করে টাকা দেন সেই আশা বৃথা হয়ে যায় ঐ লোকগুলো ছিলো অসৎ বাজে টাইপের কিন্তু বাবা বুঝতে পারেন নি কিছু টাকা উদ্ধার করতে পারের আর সব টাকায় মারখান। অনেক কষ্টের টাকা স্বপ্ন ভেঙ্গে চুরমার হয় বাবা মার সান্তনা ছারা দিবার মতো শক্তি নায়। এসময় সান্তনা ছাড়া এর কোন ঔষধ নায়, তখন আমারো টেনশন হয় এতোগুলা টাকা নষ্ট করলেন বাবা আমার জন্য আমি কিছুই করতে পারলাম না।
এক ভাইয়াকে বললাম আমি বিজনেস করবো
ভাইয়ার অনেক দোকান বলল সমস্যা নায় কথা দিলাম তোমার পছন্দের ফাকা দোকানটা
তোমাকে দেওয়া হবে নিশ্চিন্তে থাকো।
অনেক কয়েক মাস অপেক্ষা করলাম ৭-৮ মাস সেখানেও হতাশ ভাইয়া কথা রাখলেন না।
এদিকে বাবা আর একটা ভুল করে বসেন আমি দোকান নিতে না নিত আমার এক আন্কেল বাবা কে ভুসলে ভাসলে দের লক্ষ টাকা নিয়ে এক গাড়ী লবন পাঠান সেগুলো সেল দেওয়া কষ্টকর হয় আমার টেনশন বাড়তে থাকে।
এখানে কিছু টাকা ক্ষতি হয়ে যায় যে আন্কেল
দিনে রাতে ৮-১০ বার কল দিতেন এখন মাসেও কথা বলেন না আসলে পৃথিবীটা বড্ড কঠিন বুঝা অনেক ভাড়।
আমিও এদিকে ফায়সা যায় একজনের কথায় ফিল্যান্সিং শিখতে যায় ঢাকায় সেই করোনার কবল সেখানে ধরা খায় প্রায় ২৫০০০-৩০০০০ টাকা আরো টেনশন বাড়তে থাকে এদিকে টাকা শেষ হতে লাগলো ভাবলাম কিছু না করলে বসে থাকলে চলবে না
সেই কথায় সেই উদ্দৌগ শুরু করলাম কাপরের বিজনেস।
#ধৈর্য্য ধরুন সাহস করুন শুরু করুন লেগে থাকুন সাফলৌ আসবে।
সেই অনুপ্ররণায় এখন লেগে আছি যানিনা কি ঘটবে জীবনে। সকলে আমার জন্য দোয়া করবেন।
জীবনে শুখি হতে পারি বাবা-মার মুখে হাসি ফুটাতে পারি।
♠♠
"আমি মনে করি জীবনটা একটা যুদ্ধ ক্ষেত্র প্রতি নিয়ত লড়াই করে বাচতে হয়। যিনি যেমন পরিবেশে থাকেন তার লড়াইটা টিক তেমন,,,
জীবনটাকে রঙ্গিন দেখেতে হলে লড়তে হবে নিজের মধ্যো জেদ্দ সৃষ্টি করতে হবে,,,, হতাশ হয়া যাবে না,,,, হতাশ হলে মরিচার মতো সব স্বপ্ন ভেঙ্গে দুমরে মুচরে যাবে।জীবনে ব্যার্থতা সাফলৌ থাকবেই ব্যর্থতা থেমে যাবার না ব্যর্থ হয়েছি অনেক বার তুবু স্বপ্ন লালন করি সব সময় দোয়া করবেন যেনো আমিও সফল একজন মানুষ হয়ে সামাজে মাথা উচু করে বাচতে পারি।
আমার মনে হয় মানুষ কষ্ট করলে তবেই সাফল্য পাই, আর সাফল্য নিয়ে জন্মালে সেটার মধ্যো কোন তৃপ্তি থাকেনা। প্রতিষ্ঠিত ব্যাক্তিরা বেশির ভাগ সময় তৃর্ণ মূল থেকেই উঠে আসেন।।
আমিও চায় আমার জীবনটাকে আমার মতো করে সাজাতে।
এসব শিক্ষা মেলে নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনে
মনে রাখতে হবে, "সময়টা একটা দৌড় প্রতিযোগিতা,কেমন করে এ সময়টাকে ব্যবহার করবো সেটা আমাদের নিজস্ব ব্যাপার কিন্তু এখানে দৌড়ে টিকে থাকাটাই হল আসল জয়!!!"
সুতরাং দৌড়াতে হবেই- এক সময় না এক সময় অবশ্যই মাইলফলক স্পর্শ করবো
আমি নিজে একজন ব্যার্থ। সব সময় অন্যর কথাই নাচানাচি করছি। নিজের ব্যাক্তিত বলে কিছু ছিলো না,,,ফলে বীনিময়ে জীবন থেকে অনেক মূল্যবান সময়, অর্থ, শান্তি ভালোবাসা হারিয়েছি,,, কিন্তু দমে যাইনি,,, শুরু করার চেষ্টা করছি, দোয়া রাখবেন আমার জন্য,,,, যেনো প্রকৃত জয় একদিন আমার হয় সমস্ত গ্লানি হতাশা দূর করে বাবা মার মুখে হাসি ফুটাতে পারি,,
🔴♥♥♥অামি নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন থেকে যা পেয়েছেন
যা পেয়েছি তা লেখে পুরাটা প্রকাশ করা প্রায় অসম্ভব,,
পেয়েছি অনুপ্রেরণা, ভালোবাসা, স্নেহ, মমতা,
সাহস এখান থেকে অনুপ্রেরনা নিয়েই অনার্সে পরতেই শুরু করা বিজনেসঃ https://www.facebook.com/খালাশপীর-ফ্যাশন-হাউস-102930898637629/
মা বাবা অনেক কষ্টে লালন করে আমার জীবনেকে সুুন্দর করে সাজিয়ে দেয়ার জন্য অনেক চেষ্টায় করেছেন,। জমিজমা বিক্রি করে আমার চাকরির জন্য টাকা দিয়েছিলেন ৭লক্ষ কিন্তু চাকরী হয় না সে টাকার ৬৫% বেশির ভাগ অংশ মারা খেয়ে নিরব নিস্তব্ধ হয়ে গেছেন তারা। তাদের মাঝে আনন্দের লেশ মাত্র নাই,,,
আমিও হতাশার সাগরে ডুবে গিয়েছিলাম,অশ্রু দিয়ে বালিশ ভিজাতাম পুরা ভেঙ্গে গিয়েছিলাম,থেমে যাবার অবস্থা,কি করবো জীবনে, কবে পাবো জীবনের সঠিক মানে, কে আমার পাশে দাড়াবে কোথা থেকে কিভাবে শুরু করবো, হঠাৎ তখনি দেখা মেলে এই ফাউন্ডেশনের এবং এখানে শিক্ষা পাই যে জীবনে হার আসবেই দমে গেলে হবে না উঠে দাড়াতে হবে এবং দ্বিগুণ উৎসাহে কাজ করতে হবে,, ৯০ দিনের ফ্রি ক্লাসে শিক্ষা দিয়ে থাকেন বেকারত্ব থেকে কিভাবে নিজেই সয়ংসম্পূর্ণ হওয়া যায় এই শিক্ষা দেন "#জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার"সেই অনুপ্রেরনায় শুরু করলাম ব্যাবসা,, আসলে আমার জীবনের কাহিনীটা অনেক করুন অগোছালো জীবন আমার,, অনেক কষ্টের,,! এই ফাউন্ডেশন আমাকে যা দিয়েছে তা কখন ভুলিবার নয়,
এখান থেকে পেয়েছি আমার পরিচিতি বাড়ানোর সুযোগ পেয়েছি ভাইয়ের মতো বন্ধু,, আপুর মতো আপন মানুষ,, বন্ধুর মতো প্রিয় মানুষ বাবা মার মতো গুরুজন,,সকলের প্রিয় পাত্র হতে চায়,, সকলের ভালোবাসা আরো অনেক দুর যেতে চায় আমি
এই ফাউন্ডেশন জোয়েন হওয়ার পর থেকেই
জীবনে আমূল পরিবর্তন লক্ষনীয়,, যা প্রতি পদে পদে প্রকাশ ঘটে,, কাজ কর্মে চালচলনে
আচার ব্যবহারে এইটা এমন একটা ভালো মানুষের পরিবার যেখানে যুক্ত হয়ে অনেকেই তার জীবনের সঠিক মানে খুজে পেয়েছেন, সহজেয় সিয়ার করা যায় জীবনে লুকানো সেই কথাগুলো যেগুলো বলতে চেয়ে কখনো কাউকে বলা যায়নি।
আমিও পেয়েছি অনেক কিছু পেয়েছি সাজানো পরিবার,আপন বড় ভাইদের মতো ভাই
সাহায্যর হাত বাড়িয়ে দেওয়ার মতো বন্ধু,,।
#স্যার আপনি মহান, সাহসী বলিয়ান
আপনি করেছেন হাজারো ভালো মানুষের মাঝে উদ্দৌক্তা হবার স্বপ্ন দান।
আপনি বীর, ঢাল তোলায়ার ছাড়া জয় করেছেন লাক্ষ মানুষে সম্মান।
আপনি সূর্য হাজারো মানুষের মাঝে ভালোবাসা মমতা করছেন উদয়।
আপনি সমুদ্র লাক্ষ মানুষকে জ্ঞান দিয়ে হয়ছেন মুগ্ধ।
আপনি অমূল লাক্ষ মানুষের হৃদয়ের স্পন্দন
যেখানে যায় শুধু শুনি সম্মানীয় ইকবাল বাহারের নাম।
♥স্বপ্ন সেটা নয় যেটা মানুষ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে, স্বপ্ন সেটাই যেটা পূরণের প্রত্যাশা মানুষকে ঘুমাতে দেয় না♥ ।
♦♦♦মানুষ অনুকরণপ্রীয় সর্বদাই। অন্যের সাফল্য দেখে তার থেকেই অনুপ্রেরণা নিয়ে নিজেও শুরু করে তার স্বপ্ন পূরনের যাত্রা। আমিও চাই আমার নিজস্ব পরিচয়। করতে চাই হাজার মানুষের কর্মসংস্থান। বেকারত্ত্ব কতোটা যে অভিশাপ তা আমি নিজেই টের পাচ্ছি প্রতি পদে পদে আমাকে দেখে আরো অনেকে উৎসাহিত হোক,এটাই আমার আশা এবং বড় চাওয়া সৃষ্টিকর্তার কাছে সবাই এগিয়ে চলুক তাদের ক্যারিয়ার গড়ার লক্ষ্যে।
ক্যারিয়ার নিয়ে সবার স্বপ্নই পূরন হোক।
সবার জন্য রইল অনেক অনেক শুভ কামনা।।
♥ বাবা মা কি সারা জীবন দিয়েই যাবেন...
আমার থেকে কি তারা কিছুই পাইনা,,, নিশ্চয় পাই তাই আজ আমি অনুতপ্ত, ব্যথিত,,
আমার জীবনে মা বাবার মূল্য যে কতো খানি তা দুই এক জীবনে লিখে শেষ হবে না। আমি যানিনা কার জীবন কি ভাবে গঠিত তারা বাবা মার সাথে কেমন ব্যবহার করছে। মা বাবা সব সময় আমাকে জিতানোর জন্য সব রকম কষ্ট ত্যাগ স্বীকার করতে সর্বদা প্রস্তুত,,
মা বাবা আমাকে পৃথিবীর আলো দেখায়েছেন ২২বছর ধরে আল্লাহর রহমতে ভোরন পোষন করেছেন এটাই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া নয় ।। আর কি চাওয়ার থাকতে পারে... না চাইলেও তারা আজীবন দিয়েই যাবেন,,, আমি যতো খারাপ কাজই করিনা কেনো কখনো তারা আমার খারাপ চাইবে না, সব সময় ভালোটাই চাবেন। এরাইতো হলো সত্যিকারের মা বাবা। পৃথিবীর বুকে তাদের সাথে হয়না কারো তুলনা।
তাই সকল প্রতিবন্ধকতা দূরে ঢেলে সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়।।।।
#বাবা মার চোখে কান্না না
হাসি হবে মোদের প্রধান চাওয়া"।
আমি ছোট্ট মানুষ লেখার মাঝে ভুল থাকতে পারে সকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টি দেখবেন।
আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ,, যে এতখন আপনার মূল্যবান সময় ব্যায় করে পুরো গল্পটা পড়েছেন ভালো থাকবেন নিরাপদে থাকবেন,,।আমার জন্য দোয়া করবেন।
স্টাটাস অফ দি ডেঃ৭২৪
তারিখঃ১৬-১-২০২২
নামঃ মোঃ শাহাদত হোসেন
কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
রেজিষ্ট্রেশন নং- ৫৫৫৬৯
ব্যাচ নং - ১৩ তম
রক্তের গ্রুপঃ এ+
উপজেলাঃপীরগঞ্জ
জেলাঃরংপুর
মোবাঃ০১৩০৭৩২৩৩৬০