ময়লা আর্বজনাকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ আবিস্কার। যেটাতে পরিবেশ দুষণ থেকে রক্ষা পেত এবং বিদ্যুৎ সহযলভ্য হতো
📙📝"নিজের জীবনের গল্প -প্রবাসী(ছাত্র)"
🙏🙏___সম্পূর্ণ পড়ার অনুরোধ রইলো __ 🙏🙏
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
❤️ আসসালামু আলাইকুম ❤️
🤲🌹 সকল প্রসংশা সৃষ্টিকর্তা মহান রব্বুল আলামিনের প্রতি যিনি আমাকে আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে সৃষ্টি করেছেন ও সুস্থ রেখেছেন (আলহামুদুলিল্লাহ) এবং দরুদ ও সালাম প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) প্রতি।
🤲🌹 শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি প্রিয় বাবা-মাকে। যাদের উছিলায় সুন্দর এই পৃথিবীতে এসেছি। বড় হয়েছি তাদের অকৃত্রিম ভালোবাসায়। যাদের ঋণ কখনো শোধ হবার নয় ।
✊🌹 স্যালুট জানাচ্ছি আমার জীবনের প্রিয় ও স্রেষ্ট ব্যক্তি যার অনুকরণে জীবণ গড়ে তুলার চেষ্টা করে যাচ্ছি তিনি আমার বাবা, তাঁর মতো ভালোমানুষ হয়ে থাকতে চাই।
❤️❤️❤️ কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর জনাব #Iqbal_Bahar_Zahid স্যারের প্রতি। যার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আমরা পেয়েছি এই ভালবাসার প্লাটফর্ম । যিনি এ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ পথপ্রদর্শক, শিক্ষক, মোটিভেশনাল স্পিকার, লক্ষ তরুণ-তরণীর হৃদয়ের স্পন্দন, পথহারা বেকারদের পথের দিশারি। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাচ্ছি প্রিয় প্লাটফর্মের সকল মডারেটর, ভলান্টিয়ার, আজীবন সদস্য ভাই ও বোনদের প্রতি।
🌹 জন্ম ও পারিবারিক বৃত্তান্তঃ
রংপুর বিভাগের গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ফুলবাড়ি গ্রাম এ স্থায়ী বসবাস। ১৯৯৬ সালের ২৪শে আগষ্ট রংপুর এ জননী ক্লিনিক এ বাবা মা র প্রথম সন্তান হয়ে মধ্যবিধ পরিবারে আমার জন্ম। আমরা দুই ভাই বোন। আব্বু কলেজে কম্পিউটার এ প্রদর্শক এবং আম্মু মাদ্রাসা'র সহসুপার। ছোট বোন এবার SSC তে এ+ সাফল্য সাথে উর্ত্তিন্ন হয়েছে ।
🌹 ছাত্র জীবনঃ
মধ্যবিত্ত পরিবারে হওয়া সত্তে ও বাবা মা স্বপ্ন বুনিছিল আমাদের উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করবেন ; জীবনের আনুষ্ঠানিক শিক্ষা জীবণ শুরু হলো সান-ফ্লাউয়ার ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল এ (যদিও আমার বাবা মা দুজন ই উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত) সেখান ক্লাস টু র শেষের দিকে দুর্ঘটনাবশত চোখে আঘাত পাই যার বোঝা এখনো টানতে হচ্ছে আমায় (চশমা)। ক্লাস থ্রি তে এসে ভর্তি হলাম বাংলা স্কুল এ
প্রফেসর্স মডেল স্কুল ; প্রথমে বাংলায় স্ট্যাডিতে খাপ খেয়ে নিতে অনেক টা সময় লেগে গিয়েছিল যদিও বাংলা সবই বুঝতাম তবুও উত্তর বাংলায় দিতে পারতাম না ।
ক্লাস সিক্স এ গোবিন্দগঞ্জ সরকারি স্কুল এ ভর্তি পরিক্ষায় তৃত্বীয় স্থান অধিকার করি, সেখান থেকে শেষ করি স্কুল জীবনের শেষ পরীক্ষা SSC তে এ+ দিয়ে ।
পলিটেকনিক এ পড়ার ইচ্ছা না থাকা সত্তেও আব্বুর কথায় ভর্তি হলাম এ্যাডমিশন কোচিং এ , আব্বুর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন এ ভর্তি হলাম যশোর পলিটেকনিক ইন্সিটিউট এ ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং এ; শুরু হল জীবনের নতুন মোড় ! ৮-১০ ঘন্টা বাস যেতে হয় এতো দূর পরিবার কে ছেড়ে যেতে হল ইচ্ছা না থাকা সত্তেও।
আব্বু আম্মু সবসময় বাস্তবতা ও নৈতিকতা শিক্ষা দিতেন, তাদের ইচ্ছা স্বপ্ন সব কিছু আমাদের ভাইবোন কে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করা এবং ভালো আদর্শ মানুষ গড়ে তোলা।
যশোর পলিটেকনিক জীবন থেকে শুরু হয় আমার স্বপ্নীল জীবন । স্কুল জীবনে বন্ধুদের সাথে তেমন আড্ডা, ঘুরাঘুরি করতে পারি নি কারণ আমার কখনি ইচ্ছা করে নি বাবা মার কস্টের টাকা কে এভাবে ব্যায় করতে; কিন্তু খুব ইচ্ছা করত, নাটকে দেখতাম ক্যাম্পাস এ ইনজয় গুলো, মনে হত কবো এমন করবো ???
শুরু করি পার্টটাইম কাজ; করার উদ্দেশ্য ছিল টাকা গুলো দিয়ে বন্ধুদের আড্ডা, শপিং, মেস জীবন থেকে আলাদা বাসা নিয়ে থাকা, ঘুরে বেড়ানো, পরিবারে ছোট ছোট উপাহার দেওয়া, লাইফ স্টাইল পরিবর্তন এবং বাস্তবতা শিক্ষা নেওয়া যদিও বা পরিবার থেকে যা টাকা দিত মেস এ চলত আলহামদুলিল্লাহ।
২য় সেমিস্টার থেকে শুরু করি টিউসনি, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এর ৪ বছরে - টিউসনি, বিয়ে বা বিভিন্ন অনুষ্ঠান এ ক্যাটারিং এর কাজ (টানা ২ বছর +), ফ্যালাক্সি দোকানে সাহায্য, ব্যাংক এর ডাটা এন্ট্রেরি প্রজেক্ট কাজ, ফ্রিল্যান্সিং, কম্পিউটার টিচিং, আন লোডিং ইত্যাদি ইত্যাদি যখন যেমন কাজ পেতাম আরকি তবে সব কাজ কে আমি ইনজয় করতাম, মজা করে করতাম শিক্ষা নিতে চেস্টা করতাম ।
🌹
পলিটেকনিক থাকা অবস্থায় উদ্দোক্তা মানে সায়েন্টিস্ট হওয়ার স্বপ্ন দেখা শুরু করি। ২০১৬ সালে
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর, শিক্ষা মন্ত্রণালয় আদলে স্কিল অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (STEP) এ নিজের প্রতিভা প্রকাশ করার সুযোগ হয়ে যায় - ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে শুধু ৩ জন অংশগ্রহণ করছিলাম তারমধ্যে আমি একজন, সিআই স্যার থেকে সকল স্যার সাহায্য করেছিলেন মানসিক মনোবল দিয়ে ।
⭐ আবিস্কারঃ
ময়লা আর্বজনাকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ আবিস্কার। যেটাতে পরিবেশ দুষণ থেকে রক্ষা পেত এবং বিদ্যুৎ সহযলভ্য হতো (আমার এখনও উচ্চতর গবেষণা চলছে)
- - - - - - - - -
বাবা মা র স্বপ্ন ছিল ডুয়েট এ পড়ব আমি আমারও ইচ্ছা ছিল বলা যায় তবে ১০০% না, ২০১৮ সালে ডিপ্লোমা জীবণের শেষ সেমিস্টার মানে ইন্টার্নি ! প্রথমে সিলেক্ট দিয়েছিলাম গাজিপুর (ডুয়েট কোচিং + ইন্টার্নি) এভাবে প্লান ছিল আব্বু আম্মুর স্বপ্নে। কিন্তু হঠাৎ একটা কল এ খারাপ সংবাদ এ আর মন মানছিল না গাজিপুর যেতে, কিন্তু ইন্টার্নি করতে হবে কোথায়!! ইচ্ছা শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এর আশেপাশে, কারণটটা বলতে পারলাম না দুঃখিত (ব্যক্তিগত) । শেষ পর্যন্ত খুজে বের হল ফার্মগেট এ, কাছাকাছি ৫ টাকা ভাড়া। যদিও বা সি আই স্যার রাজি হচ্ছিল না গাজিপুর (ডুয়েট স্বপ্ন) বাদ দিয়ে ফার্মগেট ইন্টার্নি পার্মিট দিতে। আলহামদুলিল্লাহ শেষ পর্যন্ত ফার্মগেট এ ছিলাম। পরিবার থেকে শুনতে হচ্ছিল হাজারো কথা ............
ইন্টার্নি শেষ হওয়ার আগে জব হলো বাংলাদেশ সরকারি প্রজেক্ট "ডিজিটাল এনার্জি মিটার এ্যাসেমব্লি" এতে ক্যালিব্রেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে যেখানে প্রথম চীনা নাগরিকের সাথে কাজ করেছিলাম।
তার কিছুদিন পর এলো চায়না স্কলারশিপ নোটিশ, আমি তো যাবো না কারণ বড় মামা কে সামান্য যশোর থেকে দেখতে পায়নি সেখানে এতো দূর !!!
শুরু হলো পরিবার থেকে নানান ভাবে বুঝানো
এক পর্যায়ে চলে গেলাম "ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং & অটোমেশন" বিষয়ে উচ্চতর শিক্ষার জন্য চীনে এ! তক্ষনি পরিকল্পনা গেথে ছিলাম নিজে কিছু করার যা আমার ভবিষ্যত কে সহায়তা করবে, চীনে যখন যাবো ব্যবসায় করবো ইনশাল্লাহ।
🔥 বাস্তবিক প্রবাস যুদ্ধঃ 🔥
সেখানে গিয়ে বুঝতে পারছিলাম মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান হয়ে দেশের বাহিরে পড়া সহয না যদিও বা স্কলারশিপ এ তবুও । আমার কাছে কোনো কাজ ছোট মনে হয়নি কখনও সবসময় কাজ পছন্দ করতাম বসে থাকার চেয়ে। পরিবার থেকে ৬-৭-৮ হাজার টাকা নিয়ে চলছিলাম ভালোই কিন্তু সমস্যা বাধলো ভেকেশন এসে, সবাই ঘুরে বেড়াচ্ছে আমিও যাচ্ছি( আজ পাহাড় তো কাল নদী, তার পরের দিন মিউজিয়াম, কাচের ব্রিজ) মাসের ৮-৯ দিনে সারা মাসের টাকা শেষ। নানচাং ইউনিভাসিটির মধ্যে অনেক ভালো নাকি! আমার হাতের রান্না, সকলে প্রসংসা করত। হাতে নেই কোনো টাকা কি করি ভাবতে ভাবতে আরো ২-৩ দিন শেষ সাথে ২-৩ হাজার টাকা ঋণ। হুট করে WeChat e নানচাং ফরেনার কমিউনিটি গ্রুপে "জিলেপি" ফটো সহ ফুড সেল পোস্ট দিলাম ৩ পিস জিলেপি ৫ ¥ ; ভেবেছিলাম অনতত ৭-৮ ওর্ডার হবে সেদিনও ঘুরতে গিয়েছিলাম আর্টিফিয়াল ইউরোপ এ।
ও আল্লাহ সন্ধা হতে না হতে ১৫০+ ওর্ডার (আলহামদুলিল্লাহ) বাঙ্গালি, ইন্ডিয়ান, পাকিস্তানি, আরাবিয়ান, আফ্রিক্যান সহ অনেক দেশের লোকের ওর্ডার, মিস্টি জাতীয় জিনিস অনেক দিন পর খাবে তারা (চীনে মিস্টি পাওয়া যায় না)। আলহামদুলিল্লাহ আসতে আসতে মিনি ক্যান্টিন গড়ে তুললাম (জিলেপি,সামুচা,বিড়িয়ানি,ভাই আইটেম ইত্যাদি ইত্যাদি নিয়ে)। ২ মাসে আলহামদুলিল্লাহ সকলের প্রিয় পাত্র হয়ে গেছিলাম কথায় আছে রান্নায় মানুষের মন গলিয়ে দেয় আসলেই তাই আমার রান্না স্বাধ পেয়ে ব্যবসায়ীক সু পরামর্শ দিতো আমায় আমদানি রপ্তানি সহ বিভিন্ন ব্যবসায় সম্পর্কে।
চলে আসলাম হুনান বিশ্ববিদ্যালয় এ যেটা আমার স্থায়ী অবস্থান, আগে যেখানে ছিলাম সেটা ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স এ। এখানে এসে বুঝলাম ক্যান্টিন দিয়ে চলবে না কারণ বাঙ্গালী মাত্র ১৯ জন, ইন্ডিয়ান নেই, এছাড়া বাংলাদেশি ও পাকিস্তানী ২ টা ক্যান্টিন আছেই সো হবে না । কিছুদিন পরই কল এ আসলো সু সংবাদ, ঐ যে রান্না করে মন জয় করেছিলাম "জীবন ভাইয়ের" সেই সুবাদে কল দিয়ে অফার করলো ব্যবসায়ীক কথা হলো আইডিয়া শেয়ার করলো, ইনভেস্ট করলো সাহস দিলো শিক্ষিয়ে দিতো শুরুও করলো ভুল গুলো। আলহামদুলিল্লাহ আজও স্বপ্ন বুনতে আছি একটা সুন্দর ভবিষ্যৎ এর জন্য, গবেষণা করে যাচ্ছি নতুত্ব কিছু পৃথিবীকে উপাহার দেওয়ার জন্য। বর্তমান আমদানি রপ্তানি করছি চায়না থেকে সাফল্য এর সাথে ২০১৯ থেকে আজ ২০২২ এ আছি নতুনত্ব শিখছি। আলহামদুলিল্লাহ একসময় শুধু আমার কাজ এর কথা ভাবতাম এখন যদিও সাফল্যমণ্ডিত হয়ে উঠে নি, সময় লাগবে সেটা বুঝি তবুও ৯ জনের কর্ম সংস্থান করতে পেরেছি এটাই শুক্রিয়া সাথে লেখাপড়া সমান তালে চালিয়ে যাচ্ছি মোটামুটি ৭৫%-৮৫% রেজাল্ট ইউনিভার্সিটির । দোয়া করবেন আমার জন্য 🙏 স্বপ্ন দেখি নতুনত্ব কিছু সৃস্টি করার।
শোকঃ
কলেজে থাকা অবস্থায় আমাকে বিপদে ফেলা হয়েছিল আল্লাহ সহায় হয়েছিল রক্ষা করেছেন,
আমার সবচেয়ে প্রিয় বড় মামা মারা গেয়েছিলেন যশোর থেকে আসতে আসতে শেষ দেখাও দেখতি পায়নি 😭 । চীন এ থাকা অবস্থায় ছোট মামা মারা গেলেন তাকেও দেখতে পেলাম না 😭। ২ জন মামার ২ জন কেই দেখতে পেলাম না শেষ দেখা 😭। আল্লাহ মামাদের, দাদা ও নানাকে জান্নাত দান করুক।
💞🌹💞 প্রিয় গ্রুপের সাথে যুক্ত হওয়াঃ
ফেসবুক স্কুলিং করতে করতে হঠাৎ গ্রুপ টি সামনে আসে তখন আমি বুঝতাম না আসলে এই গ্রুপ টা ককি! মেবি ৮ম বা ৯ম ব্যাচ চলছিল তখন আমিও প্রিয় স্যারের সেশন ও ভিডিও দেখতাম। স্যারের সুন্দর সুন্দর কথা, ভালো মানুষ হবার বাণী মনোমুগ্ধ হয়ে বুঝতে চেষ্টা করতাম। যেইদেশে করোনার মত স্পর্শকাতর বিষয়গুলো নিয়ে মানুষ প্রতারণা করে। সে-ই দেশেই #Iqbal_Bahar_Zahid স্যারের মত লোক ভালো মানুষ গড়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।#নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প_ফাউন্ডেশন এ যুক্ত হই ১১তম ব্যাচে। আলহামদুলিল্লাহ আমি একজন আজীবন গর্ভিত সদস্য। আমি এতদিন যাবত এমন একটা কিছুই খুঁজছিলাম। যেখানে কোন প্রতারনা থাকবে না, থাকবে না আরেক জনের প্রতি হিংসা। সবাই সবার সহযোগী হয়ে এগিয়ে যাবে রচনা করবে নিজের বলার মত একটি গল্প ।
💞🌹💞 প্রিয় গ্রুপ থেকে প্রাপ্তিঃ
আমি #নিজের_বলার_মত_একটা_গল্প এই প্লাটফর্মে যুক্ত হবার পর যে শিক্ষা নিয়েছিঃ
প্রিয় স্যার বলেছেন ---
"স্বপ্ন দেখুন, সাহস করুন,
শুরু করুন এবং লেগে থাকুন।"
🌹 স্বপ্ন দেখতে শিখেছি। স্বপ্নের সাথে সাহস করে লেগে থাকা শিখেছি।
🌹 নিজেকে এবং অন্যকে ভালবাসতে শিখেছি।
🌹 একজন পজিটিভ মানুষ হবার শিক্ষা পেয়েছি।
🌹 নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি পেয়েছে। অনেক লোকের সাথে পরিচিত হতে পেরেছি।
🌹উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী হবার সকল কলা-কৌশল শিখতে পেরেছি।
🌹 আত্মবিশ্বাস বেড়েছে নিজের পায়ে দাঁড়াবার।
🌹 মাঝে মধ্যে আমি ডি-মোটিভেট হয়ে যাই, স্যার এর সেসন গুলো যখন প্রতিদিন পড়ি তখনই এনার্জি ফিরে আসে।
-------------
আবারো কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি সময় নিয়ে, ধৈর্য্য ধরে "আমার স্বপ্নীল গল্পটা" পড়ার জন্য
ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি অনিচ্ছাকৃত ভুল হয়ে থাকলে 🙏
স্ট্যাটাস অফ দি ডে=৭২৪
তারিখঃ১৬-২-২০২২
---------------------------
মোঃ আতিক শাহরিয়ার
ব্যাচঃ ১১ম
রেজিঃ ২৬৩৮৮
জেলাঃ গাইবান্ধা
টিমঃ NRB China
প্রিয় প্লাটফর্ম এ আজীবন সদস্য