আনন্দ অশ্রু মধ্যে হলো জম্ন

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আসছালামু আলাইকুম
প্রথমেই শুকরিয়া জানাই মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে যিনি আমাকে আজও পর্যন্ত সুন্দর এই ধরনীতে সুস্থ রেখেছেন এবং ভালো মানুষের বিশাল এই প্লাটফর্মের সাথে যুক্ত রেখেছেন আলহামদুলিল্লাহ।
কৃতজ্ঞতা জানাবো আমাদের প্রিয় মানুষ সকল তরুণ তরুণীর ভালবাসার পাএ তরুণদের আইকন, নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা উদ্যাক্তা তৈরির কারিগর হাজারো যুবক যুবতীর আইডল ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি। স্যারের জন্য মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে আকুল আবেদন স্যারকে দ্রুত সুস্থতা দান করুন আমিন।
******যার শিক্ষা গ্রহন করে নিজের ছোট ছোট অপূর্ণ স্বপ্ন গুলো বাস্তবায়ন করার সাহস করছি।প্রতিটি মানুষের বৈচিত্র্যময় জীবনের পেছনে রয়েছে জানা-অজানা সুখ-দুঃখ মেশানো অনেক গল্প। কোন গল্প দুঃখের, কোন গল্প হাসির,কোন গল্প অনুপ্রেরনামুলক।কিন্তুু সব গল্প থেকে আমরা একটাই শিক্ষা পাই যে,জীবনের যে কোন পরিস্থিতি চিরস্থায়ী নয় যে কোন সমস্যা যেন আমাদের জীবনের গতি কে থামিয়ে দিতে না পারে। কারন সকল বাঁধা বিপত্তি কে অতিক্রম করার নামই জীবন।
সবার জীবনে একটি গল্প থাকে কিন্তুু আমার জীবনের গল্প টি একটু ভিন্ন ধর্মী, আজ আমি আপনাদের কে জানাবো আমার জীবনের হতাশার ও সফলতার গল্প।সকলকে ধৈর্য সহকারে পড়বেন, ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥
আমার জন্ম আনন্দ অশ্রুর মধ্যে দিয়ে শুরু, আমি জন্ম গ্রহণ করি অসুস্থ অবস্থায়, তখন সবাই বলেছেন আমি মনে হয় বাঁচবোনা, আমি রোজ সোমবার এই পৃথিবীর আলোর মুখ দেখি। আমরা চার ভাই বোনের মধ্যে আমি সবার ছোট।
******এবার আসি আমার পিতা মাতার পরিচয় , আমার পিতা চাচা ফুপু সহ পাঁচ জন আমার পিতা সবার ছোট, আমার মা সহ দুই মামা, মা ছিলেন সবার বড়, তাই আমার দাদা ও আমার নানা তাদের মধ্যে আত্মীয় করার জন্য বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া হলো কিন্তুু আমার পিতার বয়স তিন বছর আর মায়ের বয়স তিন মাস, তাদের বিয়ে হল অবুঝ অবস্থায়। পিতা- মাতা যখন প্রাপ্ত বয়স্ক হলেন, এবং দাদা ও নানার সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে পুনঃরায় বিয়ে করে দাম্পত্যময় জীবন শুরু করলেন। প্রথম অবস্থায় তাদের সংসার সুখের হয় নাই। আমার দুই ফুপু অনেক জ্বালাতন করতো এর পড়ে মা ও বাবাকে এক কাপড়ে আলাদা করে দেয়। এর পর কষ্টের জীবন শুরু,। এর মধ্যে আমরা এক এক করে চার ভাই বোন জন্ম গ্রহণ করি।আমার পিতা ছিলেন কৃষক ও আমার মা ছিলেন গৃহিণী।
******আমার বড় ভাই, মেঝ ভাই, বোন ও আমি, ভাই বোন বড় হওয়া শুরু করলো এবং তাদের লেখা পড়া বিষয় আমার মা ছিল অটল। ১৯৭৮ সালের দিকে লেখা পড়ার তেমন ব্যবস্থা ছিল না। আমার মা আমাদের ভাই বোনের লেখা পড়ার অবদান মায়ের। কারন বাবা তার কাজ নিয়ে সব সময় ব্যস্ত থাকতো। যদি কেউ কোন দিন স্কুলে না যেত তা হলে সে দিন তাকে ভাত দিত না এবং মাইর তো আছেই। তাই সবাই স্কুলে যেত আমার বড় ভাই ১৯৮৮ সালে এস এস সি পাশ করে এর পরে মেঝ ভাই ১৯৯৩ সনে এ ভাবে চলতে থাকে।
******আমার শিক্ষা জীবন : আমার বাড়ির সামনে প্রাইমারি ও হাইস্কুলে থাকার কারনে এবং বড় ভাইদের কারনে স্কুলে যাওয়া শুরু হয়। প্রাইমারি শেষ করে হাইস্কুলে ভর্তি হই।এখান থেকে সফলতার সাথে S.S.C শেষ করি।এর পর ইন্টারমিডিয়েটে ভর্তি হই। এর মধ্যে আমার পিতা হজ্ব করার প্রস্তুুতি নেয় এর কিছু দিন পর আমার পিতা অসুস্থ হয়ে পড়ে, ঢাকায় ডাক্তার দেখানোর পর বলে আগে সুস্থ হবে এর পড়ে হজ্বে যাবে।এর মধ্যে আমার H.S.C পরিক্ষা আসে। আমি পরিক্ষায় ফেল করি, ফেল করা মানে আমি শেষ এই ফেল করার কষ্ট আসলে কাউকে বুঝানো সম্ভব নয়, আমি মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ি এর পরে পরিবারের সকলের পরামর্শ দিয়েছেন আবারও পরিক্ষা দেওয়ায় জন্য, পরিক্ষা দেওয়া পর পাশ করি। এর পর বি বি এ অনার্স (ব্যাবস্থাপনায়) ভর্তি হই। সফলতার সাথে শেষ করি। এর পড়ে এম বি এ ভর্তি হই এবং সফলতার সাথে শেষ করি।
******আমি যখন ইন্টারমিডিয়েট শেষ করলাম অনার্সে ভর্তির কিছু দিনের পরের কথা বলছি। আমি আমার বড় ভাবি ও তার দুই সন্তান কে নিয়ে বাড়িতে বেড়াতে আসি ঢাকা থেকে গাড়িতে করে আমার পিতা নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করত এবং ফযর ও মাগরিবের নামাজের পরে আয়তুল কুরসি ও সুরা হাসরের তিন আয়াত নিয়মিত পড়তেন তার সাথে সাথে অন্য দোয়া দুরূত শরিফ পরতেন। প্রতি দিনের মত ফজরের নামাজ আদায় করে দোয়া করে আমাকে ফোন দেন যে আমরা কত দুর এসেছি। কপাল খারাপ হলে যা হয় আর কি ষ্টেশনে নামার পর কোন রিকসা পেলাম না, তাই লাকেজ ও ব্যাগ নিয়ে হাটা শুরু করি, বাড়ির কাছাকাছি এবং হাতে ব্যাগ থাকার কারনে আমি ফোন রিসিভ করিনি এই ভেবে দুই তিন মিনিট এর পথ বাকি তাই।আমি যখন ফোন রিসিভ করিনি তখন আমার মাকে আমার পিতা বলে ওদের আসতে মনে হয় দেরি হবে।এই বলে আমাদের বার মাস কাজের লোক থাকতো কৃষি কাজ করার জন্য সেই কাজের লোককে হালের গরু ও দুধের গরু নিয়ে বের হয়।কাজের লোকের কাছে হালের গরু আর আমার পিতার কাছে দুধের গরু। আমার বাড়ির ঠিক গেটের সামনে আমার সাথে আমার পিতার দেখা, তখন বুঝিনি এই দেখা শেষ দেখা। আমাকে জিজ্ঞেসা করে আমার ভাবি ও ভাতিজার কথা আমি বলি ওরা পিছনে আসতেছে। বাবা বলে যেহেতু যার্নি করেছ তাই এখন রেষ্ট কর আমি গরু রেখে আসতেছি, আমি ঘরে ডুকে আমার জামা প্যান্ট পরিবর্তন করার পর খবর আসে আমার পিতা বিদ্যুৎ পিষ্ট হয়েছেন। খবর পেয়ে পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই ডাক্তার দেখার পর আমার পিতাকে মৃত্যু ঘোষণা করে। তখন আমার মাথার উপর যেন আকাশ ভেঙে পড়ল।আমার হৃদয়ে এখনও নাড়া দেয় সেদিন কেন আমার পিতার ফোন রিসিভ করলাম না,আমি লিখিতেছি আর চোখ দিয়ে পানি পড়তেছে আর সে দিনের স্মৃতি গুলো মনে পড়ছে। পিতাকে হারানোর দিনটি ছিল ২৩শে মে রোজ রবিবার সকাল পাঁচটা এিশ মিনিট ২০১০ সাল।
আমার পিতার জন্য সকলে দোয়া করবেন আল্লাহ পাক জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন আমিন।
*****কথায় আছে, বিপদ যখন আসে চার দিক থেকে আসে।আমার বাবা মারা যাওয়ার কিছু দিন পর আমার বড় ভাবি অসুস্থ হয়ে সমরিতা হাসপাতালে ভর্তি হয়।এর পরের দিন মেঝ ভাবি সি এম এইচ ভর্তি হয়। তাকে ব্লাড দিতে হবে দশ ব্যাগের মত সব মিলিয়ে আমার পরিবার হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে গেলাম।এর মধ্যে কৃষি কাজ রানিং অবস্থায়, পিতা যেহেতু মারা যায় ঐ সময়ের কাজের লোক এর সাথে আমাকে কৃষি কাজ করতে, কাজ করার তেমন পারদর্শী ছিলাম না তার পরও করতে হবে বাঁচতে হলে। যাই হোক কাজ করতে করতে আমার অনার্স প্রথম বর্ষের পরিক্ষা চলে আসলো কিন্তুু আমি ক্লাস করতে পারিনি অল্প সময়ের মধ্যে প্রস্তুুতি নিয়ে প্রথম বর্ষ অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে কোন রকম প্রথম বর্ষ শেষ করলাম। এর পর দ্বিতীয় বর্ষ থেকে নিয়মিত ক্লাস ও প্রাইভেট পড়া শুরু করি এবং প্রাইভেট পড়ানো শুরু করি এর পাশাপাশি সামাজিক কাজ গুলো করতে থাকি।যেমন ব্লাড দেওয়া, মসজিদ এর উন্নয়ন মুলক কাজ, অসহায় ব্যাক্তি কে সাহায্য করা,এলাকার অসুস্থ রোগীকে চিকিৎসা করানো,মাদ্রাসায় সহযোগিতা করা,মাহফিল আয়োজন করা, বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাহায্য ও সফল করা, অসহায় মৃত্যু ব্যাক্তির দাফনে সহায়তা করা ও দোয়া অনুষ্ঠান করা এই কাজ গুলো করার কারনে কলেজে ও এলাকায় সকলের নজর কারতে সক্ষম হলাম। এবং সকল পেশার মানুষ আমাকে ভালোবাসতে লাগলো।
******আমি যখন অনার্স ফাইনাল পরিক্ষা দেওয়ার আগে আমার শরীরে নিয়মিত জ্বর আসে এবং কোমরে অনেক ব্যাথা হয় এবং আমি চিত হয়ে ঘুমাতে পারিনা। এই বিষয় গুলো আমার বড় ভাই ও মেঝ ভাই এর সাথে শেয়ার করি।আর একটু বলি আমার বাবা মারা যাওয়ার পর আমার বড় ভাইয়েরা পিতৃস্নেহ দিয়ে আগলে রেখেছেন পিতার অভাব বুঝতে দেননি এই জন্য আল্লাহর দর বারে লাখো কুটি শুকরিয়া আদায় করছি। আমার অসুস্থতার কথা জানানোর পর ঢাকায় ডাক্তার দেখাই বিভিন্ন টেস্ট করার পর জানতে পারি আমার বাম কিডনিতে পাথর হয়েছে। আমি বিশ্বাস করতে পারিনি তাই পু:নরায় আবার টেস্ট করারই কিন্তুু রেজাল্ট একই আসে।আমি মানসিক ভাবে অনেক ভেঙ্গে পড়ি, ডাক্তার তিন মাসের ঔষধ দেয় যে, ঔষধ খাবার পর পাথর বের হয়ে যেতে পারে আর যদি না যায় তাহলে অপারেশন করাতে হবে। আমার পরিবারের সবাই আমাকে আর্থিক ও মানসিক সাপোর্ট দিয়েছেন। তিন মাস ঔষধ খাবার পর কোন উন্নতি হয়নি।এর পর ডাক্তার বললেন অপারেশন করাতে হবে অপারেশন করালাম মোটামুটি অনেক টাকা খরচ হল।আমার তো কোন টাকা নাই সব টাকা আমার ভাইয়েরা দিয়েছেন। এর পর অনার্স ফাইনাল পরিক্ষা দিলাম রেজাল্ট ও ভাল হল। এর পর এম বি এ ভর্তি হলাম এবং সফলতার সাথে শেষ করলাম।
******এর পর সরকারী চাকরির জন্য চেষ্টা করি কিন্তুু হয় নি। এর পর বড় ভাই কোম্পানিতে চাকরি দেয়, বর্তমানে কমার্শিয়াল অফিসার হিসেবে কর্মরত আছি।এর পর বিয়ে করি এক কন্যা সন্তানের পিতা।
ছোট বেলা থেকে ইচ্ছে আমি আমি উদ্যােক্তা হব। চাকরি আমার ভাল লাগেনা। আমি যখন তৃতীয় শ্রেনীতে পরি তখন আমি প্রথম বাজার থেকে বিস্কুট, চকলেট, রুটি, কেক কিনে আমার সমবয়সি ওদের কাছে হাকিম পুরী খালি জর্দার বাডা দিয়ে চাল মেপে নিতাম। কারন বিশ বাডায় এক কেজি চাল হত আমি এক টাকা সমান এক বাডা হিসাব করতাম। পাশাপাশি সুপারি দিয়ে বিক্রি করতাম ভালোই লাভ হত কিছু দিন পর আমার মা বাবা আমার ব্যাবসা বন্ধ করে দিলেন এই ভেবে আমি এখনই টাকার নেশা পেলে আমার লেখাপড়া হবে না। এখান থেকে আসলে আমার উদ্যােক্তা হওয়া শুরু এর পর আমি চাকরি করার পাশাপাশি আমার তিন বন্ধু মিলে মোবাইল এর দোকান দেয়ার চিন্তা করলাম। আমি প্রস্তাব দিলাম ওরা দুই জন রাজি হয়ে গেল। প্রথমে সাভার সিটি সেন্টারে দোকান দিলাম আলহামদুলিল্লাহ ভালো লাভ হতে লাগলো, আমার তিন বন্ধু মিলে কত যে রঙিন সপ্ন দেখা শুরু করলাম আমাদের আরও দোকান হবে বাড়ি হবে গাড়ি হবে আরও কত কি? এর পর আরও একটি দোকান নিলাম নবীনগর সেনা কমপ্লেক্স। এখানে ভালো লাভ হয় নাই, তার পড়ে দ্বিতীয় নাম্বার দোকান বন্ধ করে বসুন্ধরা শপিং মলে আরও একটি দোকান দেই দুই দোকানে ভাল লাভ হতে লাগলো।
******এর মধ্যে আমি আবার অসুস্থ হয়ে পরি আবার ডাক্তার দেখাই দ্বিতীয় বারের মত আমার বাম কিডনিতে পাথর হয়েছে। তখন আমি আবার বিষাদ সিন্ধুতে পরিনত হয়। আমি সবে মাএ বিয়ে করেছি।বিয়েতে আনেক টাকা খরচ করেছি । ব্যাবসায় জড়িয়ে গেয়েছি মোট কথা পাগল হয়ে যাওয়ার পালা আমার পরিবারের সকলের পরামর্শ ও আর্থিক সহযোগিতায় আমি আবারও অপারেশন করাই এবং সুস্থ হই।
******এর পরে আসে মহামারী করোনা কোভিড১৯। আমাদের দোকান ভাল ভাবেই চলছিল কিন্তুু লকডাউনের মধ্যে দোকান ভাড়া,কর্মচারীদের বেতন, সার্ভিস চার্জ দিতে যেহেতু লকডাউনে বেচাকেনা নাই খরচ ঠিকই আছে। লোকসান দিতে দিতে নি:স্ব হয়ে দুই টি দোকান ছেড়ে দিতে বাধ্য হলাম। মানসিক ভাবে অনেক ভেঙ্গে পড়লাম খাওয়া দাওয়া কমে গেল আমি অনেক শারিরীক ও মানসিক ভাবে দুর্বল হয়ে পরলাম। এর পর আমি নেট নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে থাকি অনলাইনে কিছু করতে পারি কি না। এর মধ্যে আমার নজরে আসে নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন। আমি বিভিন্ন ভাবে চেক করে দেখি এখানে সফল উদ্যােক্তা হবার সুন্দর প্লাটফর্ম, আমি নক করি মোঃদেলোয়ার হোসেন রুবেল কে, সে আমাকে রিপ্লাই দিল আমি বলি রেজিষ্ট্রেশন করতে চাই আমাকে লিংক দিল আমি প্রথম বার চেষ্টা করলাম হল না দ্বিতীয় বার চেষ্টায় রেজিষ্ট্রেশন হল।এর পর আমি মানসিক ভাবে স্বস্তি পেলাম আমি যদি স্যারের ক্লাস গুলো করি এবং আমার বাস্তব জীবনে কাজে লাগাতে পারি তা হলে আমার হারানো সব কিছু আবার ফিরে পাব ইনসআল্লাহ।আমি এখন নিয়মিত স্যারের সেশন চর্চা করছি। আমার নিজ জেলা সাগর কন্যা পটুয়াখালী ও সাভার ঢাকা এবং নিয়মিত সেশন চর্চা করে প্রিয় স্যারের আদর্শ বুকে ধারণ করে আবার পুনরায় ব্যাবসা শুরু করবো ইনসআল্লাহ।
****** প্রিয় প্ল্যাটফর্মের ভাই ও বোনেরা,আপনারা সব সময় আমার পাশে থাকবেন ইনসআল্লাহ। সবাইকে আবার ও ধন্যবাদ যারা ধৈর্য সহকারে আমার লেখাটা পড়েছেন আপনাদের মুল্যবান সময় ব্যয় করে।আমি আপনাদের সকলের সার্বিক সহযোগিতা ও দিকনির্দেশনা মূলক উপদেশ দিয়ে সাহায্য করবেন।আমি আপনাদের সবার সুখী, সুন্দর, আনন্দময় জীবন কামনা করছি। সুখময় হোক আগামীর দিনের পথচলা। আপনাদের সকলের সুসাস্থ ও দীর্ঘায়ু কামনা করে বিদায় নিলাম।
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬১৩
Date:- ০৩/০৯/২০২১
এইচ,এম শফিকুল ইসলাম
১৪ তম ব্যাচ
রেজিষ্ট্রেশন নঃ৬৬৬০০
নিজ উপজেলা : মির্জাগনঞ্জ
নিজ জেলা : সাগর কন্যা পটুয়াখালী
বর্তমান অবস্থান :সাভার ঢাকা
ব্লাডগ্রুপ : এ পজিটিভ