Legal Question Advice এর মাধ্যমে আপনি আরও অনেক সেবা পেতে পারেন।
গল্পে গল্পে সেল পোস্টঃ
আজকের ৬৬ তম হাটবারে সকলকেই স্বাগতম
আপনারা ইতিমধ্যেই আমার Legal Question Advice সম্পর্কে জানেন। আপনাদের ভালবাসা ও আস্থা আমাকে সব সময় ভালো কিছু করার সাহস জুগিয়ে যাচ্ছে।আর প্রিয় মেন্টর Iqbal Bahar Zahid স্যারের কথা তো নতুন করে বলার কিছু নেই।আমাদেরকে অনুপ্রেরণা দেওয়ার এক অমূল্য রত্ন তিনি।যার জন্য আজ আমার কার্যক্রম সকলের মুখে মুখে।
প্রিয় প্লাটফর্মের কোনো ভাই বা বোন নতুন কোম্পানি বা উদ্যোগ শুরু করবেন তাও সবাই আমাকেই খুঁজে।এত ভালো লাগে এই জিনিসটা যে কাউকে কখনও ঠকাতে ইচ্ছে করে না।অন্যেরা এ কাজের জন্য হয়তো আমি ব্যতিত অন্য কাউকে খুঁজতেই পারে কিন্তু এই ভালবাসার প্লাটফর্মে আমি থাকতে তারা অন্য কাউকে এ কাজের জন্য ভরসা করতে পারে না। কেননা আমি সব সময় চেয়েছি সকলের আস্থা টিকিয়ে রাখতে। আবার কেউ যদি TIN সার্টিফিকেট করার পর কোনো আয় না করে তবুও তাকে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হয়।এটা বাধ্যতামূলক একটা নিয়ম। তবে এই আয়কর রিটার্ন জমা নিয়ে যদি কেউ সমস্যায় পড়ে তার সমাধান কিন্তু আমিই দিয়ে থাকি।
আয়কর রিটার্ন জমা দেয়া সংক্রান্ত একটা গল্প আপনাদের সামনে শেয়ার করতে চাই আজ। আসলে মানুষ মানুষের জন্য। মানুষ বিপদে পড়লে তাকে কোনো না কোনো মানুষই তাকে সাহায্য করে। করোনা কালীন সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত হননি এমন মানুষের সংখ্যা খুব কম। আবার কত মানুষ কাজ হারিয়ে নতুন কাজ না পেয়েও কিন্তু শুরু করেন বিজনেস বা উদ্যোক্তা জীবন।এই করোনা কালীন ক্লান্তীঘন অবসাদের দীর্ঘ সময়ে বিজনেস সেক্টরে ক্যারিয়ার গড়েন অনেকেই। অনেকেই সফল হোন আবার বিফল। আবার অনেকের বহু পুরোনো বিজনেস নষ্ট হয়ে গেছে এই সময়ে। আমার পরিচিত এক ভাই যার নাম শাকিল তার জীবনে ঘটে গিয়েছিল এক জটিল সমস্যা।আর আজ তার সেই সমস্যার গল্প শেয়ার করব আপনাদের সাথে। এটা সম্পূর্ণ বাস্তব কাহিনী অবলম্বনে রচিত।
প্রিয় শাকিল ভাই অনেক পুরোনো একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। তিনি জানতেন যেকোনো বিজনেসের জন্য লাইসেন্স জরুরি। অবশ্যই একটা TIN সার্টিফিকেট থাকতে হবে তার।তাই তিনি TIN সার্টিফিকেট করে ফেলেন। বিজনেস পরিচালনা করেন তিনি সব বিধি নিয়ম মেনে। দীর্ঘ বছর তিনি সফলভাবে বিজনেস করেন। খুব ভালো চলছিল তার বিজনেস কিন্তু মরণঘাতী করোনা তার বিজনেসকে দূর্বল করে দেয়। তিনি পড়ে যায় বিপাকে।
দুঃখের বিষয় হলেও সত্যি যে, শাকিল ভাই বিজনেস পরিচালনা করতে হিমশিম খাচ্ছিলেন কিন্তু তার তো TIN সার্টিফিকেট করা আছে। সরকারের প্রতি তার তো দায়বদ্ধতা থেকেই যায়।সেই দায়বদ্ধতা থেকে তাকে বছর শেষে সরকারকে ট্যাক্স দেয়ার সময় হয়ে যায়।সরকার থেকে তার কাছে নোটিশ যায় আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার জন্য এবং তাকে ১০ দিন সময় দেয়া হয় আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার জন্য।তিনি উপায় না পেয়ে অনেক উকিলের সাথে যোগাযোগ করেন।এক পর্যায়ে তার আমার কথা মনে হয়।তিনি আমাকে সব খুলে বলেন।আমি তখন তার বিষয়টি মাথায় নেই।তাকে লাখ টাকার উপরে আয়কর জমা দিতে বলা হয় (টাকার পরিমাণ উল্লেখ করলাম না)।আমি তাকে সাহায্য করি তার রিটার্নের টাকা কম করার ক্ষেত্রে। কেননা তাকে তো আয়কর রিটার্ন জমা দিতেই হবে। তখন তার আয়কর রিটার্ন অনেক পরিমাণে কমিয়ে আনি।তিনিও সফলভাবে আয়কর জমা দিতে সক্ষম হন।উনি দায়িত্ব পালন করেন সরকারের প্রতি একজন সচেতন ব্যবসায়ী হিসেবে।আর উনার এই আয়কর রিটার্ন সঠিকভাবে জমা দিতে সাহায্য করতে পেরে আমার খুব ভালো লাগে।এটাই আমার বড় প্রাপ্তি।
আপনাদের কারও যদি আয়কর রিটার্ন সম্পর্কিত কোনো ঝামেলা হয় অথবা তথ্য জানার থাকে তাহলে অবশ্যই আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
এছাড়াও আমার Legal Question Advice এর মাধ্যমে আপনি আরও অনেক সেবা পেতে পারেন। যেমন:
🌿 নতুন কোম্পানির নামের ছাড়পত্র,
🌿 নতুন লিমিটেড কোম্পানি নিবন্ধন,
🌿 বিদেশী লিমিটেড কোম্পানি নিবন্ধন,
🌿 কোম্পানির বাৎসরিক রিটার্ন,
🌿 কোম্পানির শেয়ার হস্তান্তর,
🌿 সোসাইটি
🌿 পার্টনারশিপ নিবন্ধন,
🌿 ই-টিন রেজিষ্ট্রেশন,
🌿 ট্রেড লাইসেন্স, দঃসিটি ঢাকা
🌿 ট্রেডমার্ক,
🌿 এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট লাইসেন্স,
🌿 ভ্যাট, মেম্বার শীপ
🌿 ইনকাম ট্যাক্স,
📌"স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে"--৬৩১
তারিখ--২৮/০৯/২০২১ ইং
🍂ইছমত হাসান
🍂 মডারেটর ও ওয়ারী (ঢাকা) জোন এম্বাসেডর
🍂মেম্বার রিসার্চ অ্যান্ড প্রোমোশন টিম
🍂ব্যাচঃ ৮
🍂রেজি.নংঃ৯২৫৩
🍂জেলাঃফেনী
🍂বর্তমান অবস্থানঃ ঢাকা