এই গল্পটা অনেকের জীবন বদলে দিতে পারে।
আমরা পাঁচ ভাই পাঁচ বোন আলহামদুলিল্লাহ সকলে আরবি শিক্ষায় উচ্ছ শিক্ষিত।
আমি প্রবাসে থাকা কালীন আমার আব্বা হুজুর কে হারিয়েছি(আল্লাহ যেন আব্বা হুজুর(রহঃ) কে জান্নাতের দুলহা বানিয়ে রাখেন) আমিন।
আমার 'মা' জননীকে আল্লাহ আমাদের চোখের মনি বানিয়ে এখনো হায়াতে হিজরী দান করে বাছিয়ে রেখেছেন আল্লাহ যেন 'মা' জননীকে হাজারো বছর বেছে রাখেন এই ফরিয়াদ করছি।
পরিবারে আমি ভাইদের মধ্যে বড় সন্তান অবশ্যয় বোনদের মধ্যে দুই বোন আমার বড় ইতি মধ্যে আমি আমার মেঝ আপু কে হারিয়েছি কয়েক মাস আগে (আল্লাহ আমার মেঝ আপু কে জান্নাতুল ফেরদৌস নসীব করুক) আমিন।
আমাদের পরিবার টা একেবারে ধার্মিক পরিবার ছিল এক নামে মৌলানা বাড়ি আমার আব্বা হুজুর (রহঃ) এর শাসন ছিল পরিপূর্ণ ইসলামী শাসন যার কারনে ছোট কালে আমরা বিশাল কষ্ট মনে করতাম আব্বা হুজুর রহঃ এর শিক্ষা দিক্ষা আদেশ উপদেশ কে কারন প্রতিদিন ফজরের আজানের সাথে সাথে পরিবারের কেউ ঘুমে থাকত পারত না ফজরের নামাজ আদায় করতেই হবে এর পর রুটিন অনুযায়ী কোরআন তেলাওয়াত করতে হবে তার পর সামনের রুমে ছেলেরা নাস্তা করবে মেয়েরা পাক ঘরে নাস্তা করবে কোন ছেলে পাক ঘরে খাওয়া দাওয়া নাস্তা নিষিদ্ধ ছিল।
ঠিক সময়ে স্কুল মাদ্রাসায় যাওয়া আসা এবং প্রতিদিন মাগরিবের নামাজের পর কিছুক্ষন আল্লাহর জিকির মিলাদ দরুদ শরীফ পড়ে সকলের জন্য দোয়া মোনাজাত করতে হতো। শিশু কালে এই নিয়ম নীতি আমার জন্য খুবই কষ্ট দায়ক মনে হলে ও বড় হয়ে বেড়ে উঠার সাথে সাথে বুঝতে বাকী নাই যে মুরুব্বীদের শিক্ষা দিক্ষা শাসন যেন এক মহা নেয়ামত।
শিক্ষা জীবনঃ-আমি মাদ্রাসায় পড়ুয়া একজন মানুষ আলহামদুলিল্লাহ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে আমি কামিল পাশ করি।
আমার শিক্ষা জীবন ঘিরে রয়েছে অনেক গল্প শুরু থেকে আমাকে সংগ্রাম করতে হয়েছে এই শিক্ষা অর্জন করতে সব বাঁধা অতিক্রম করে এস,এস,সি পরিক্ষা দিয়ে আমি ঘর থেকে বের হয়ে যাই কারন রেজাল্ট হতে তিন মাস সময় লাগবে ভাবলাম এই তিন মাস আমি বসে থাকব না।
সাহস ছিল অনেক আলহামদুলিল্লাহ
ঐ সময় আমাদের পাশ্ববর্তি কোন টাইপিং স্কুল ছিল না মনস্হ করলাম টাইপ শিখব খবর নিয়ে চন্দনাইশ চলে গেলাম টাইপিং স্কুলে ভর্তি হয়ে গেলাম
ওখানে আমার ফুফুর বাড়ি ছিল ফুফুকে বল্লাম ফুফু বল্ল আমাদের বাড়িতে থেকে টাইপিং শিখবি কোন সমস্যা নেই।
শুরু করলাম টাইপিং শিখা মাস দু এক অতিবাহিত হতে মাথায় আসল আমি একটা কাজ করে বসে থাকলে চলবে না আমাকে টিউশনি করাতে হবে আমি তো পারবো ছেলে মেয়েদের পড়াতে বন্ধু বান্ধব কে বল্লাম আমার জন্য দু একটা টিউশনি দেখ।
টিউশনি ঠিক হয়ে গেল টিউশনি করা শুরু করলাম এদিকে আমার ফুফু আমার উপর ভিষম রাগ কারন ফুফু এলাকার খুবই নামি দামি মানুষ এক নামে চৌধুরী পরিবার আমি টিউশনি করলে নাকি ফুফুর ইজ্জত চলে যাবে আমাকে ফুফু বকা বকি শুরু করল টিউশনি ছেড়ে দেওয়ার জন্য।
আমি এবার কৌশলে ফুফুকে বুঝাতে শুরু করলাম যে টিউশনি করলে কেন আপনার ইজ্জত যাবে অনেক বুঝানোর পর ফুফুর শুভ বুদ্ধি উদয় হলে আমাকে বাহবা দিতে শুরু করল।
এ দিকে আমি একটা লজিং বাড়ি ও ঠিক করে ফেল্লাম ফুফু কে বল্লাম আমি লজিং বাড়িতে চলে যাব এবার ফুফু আবার তেলে বেগুনে জ্বলে উটল আমার উপর। আমার ভাই পুত মানুষের বাড়িতে লজিং থাকবে আমাকে মানুষ তো ছিঃছিঃ করবে।এ হতে পারে না। তবে আমি নাছোড় বান্দা আমার মাথায় ছিল আমাকে আমার পায়ে দাড়াতে হবে আমাকে আমার শিক্ষার ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে আমি যদি আদরের ঘরের দুলাল হয়ে বসে থাকি আমার শিক্ষা দিক্ষা এবং ভবিষ্যৎ স্বপ্ন মাঠির সাথে মিশে যাবে।
আমি হয়ে যাব বধির, আমি হয়ে যাব অন্ধ, আমি হয়ে যাব লেংড়া, তাই আমাকে এগুতে হবে আমাকে যখন যা পাই তাই করতে হবে আমি তৈরী করা পাচ্ছি আর খাবো আনন্দ করবো তা হতে পারে না সময় আমার জন্য অপেক্ষায় থাকবে না।
যথাযথ শ্রদ্ধা, ভালবাসা,বুদ্ধি, যুক্তি দিয়ে ফুফুকে হার মানালাম বুঝালাম শিক্ষার কোন তুলনা নাই লজিং বাড়িতে চলে গেলাম লজিং বাড়ির ছাত্র/ছাত্রীদের এবং তাদের পুরো পরিবারের মন কেড়ে নিলাম শিশুকালের কষ্ট লাগা মুরব্বিদের ও 'মা' বাবাদের আদর্শ,চরিত্র,নামায,আদব, শিক্ষা দেওয়া মতো চলে।
প্রতিদিন মাগরিবের নামাজের পর ভীর জমাতো এলাকার বুরো বুরো মা,চাচী,দাদীরা কারন আমি ঐ ছোটকালের বাবার শিক্ষা মতো লজিং বাড়িতে মাগরিবের নামাজের পড়ে ছাত্র/ছাত্রীদের নিয়ে জিকির, মিলাদ পড়ে মোনাজাত করার প্রবনতা চালু করেছি তাই পাড়ার সকলে খুবই খুশি সবাই একটু মোনাজাত করতে ঘরের বাহিরে দেওয়ালের আনাছে কানাছে বসে থাকত।
এ ভাবে আলহামদুলিল্লাহ এলাকায় ভাল সৎ আদর্শবান একজন মাষ্টার হিসাবে পরিচিতি লাভ করলাম
এর মাঝে আমি প্রতিটি সামাজিক কাজে ও কারো দুঃখে দৌড়ে পাশে যেতাম যেমন বিবাহ,মেজবান,রোগির সেবা, কারো ঘরে আগুন লাগলে ঐ সমস্ত কাজ গুলোতে আমি আগে থাকতাম।
এ ভাবে আমার এস,এস,সি রেজাল্ট হলো ফলা ফল ভাল এডমিশন নিলাম এইস, এস,সি তে এভাবে জীবনের সাথে সংগ্রাম করে লেখা পড়ার পাশা পাশি টিউশনি,বিভিন্ন ইনকামের পথ বের করে নীজের খরছ এমন কি পরিবারের খরছ ও বহন করা শুরু করলাম। ইতি টানলাম শিক্ষা জীবন।
শুরু হলো পারিবারিক ও সাংসারিক জীবন আমার শফত ছিল আমি চাকুরী করবো না আমি যে কোন ভাবে নীজে কিছু করে নীজের পায়ে দাড়াব।
এবার চলে আসলাম চট্টগ্রাম শহরে একটা মাসিক পত্রিকা করলাম পাশা পাশি আন্দর কিল্লা প্রিন্টিং এর ব্যাবসা শুরু করলাম এক বন্ধুর সাথে।
তবে প্রিন্টিং ব্যাবসায় আমি অনবিজ্ঞ আমার প্রিয় ব্যাক্তিত্ব প্রিয় বন্ধু টা খুবই আন্তরিক ছিল প্রকৃত একজন ভাল মানুষ ছিল তিনি আমাকে শেখাতে কার্পন্য করতো না কাজ করছি লেগে আছি কোন দিন পাই কোন দিন পাই না দুঃখে সুখে দুজনে ভাগা ভাগি করে চলছি আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল ছিল শক্ত। সামান্য উপার্জন হলে খেতাম খরছ করতাম না হলে ও কেউ না জেনে মত উপবাস থাকতাম। সেই আন্দরকিল্লা থেকে ২নাম্বার গেইট রাত বারোটার পর কেউ যেন না দেখে পায়ে হেঁটে চলে আসতাম। তবে আমরা এতে কোন প্রকার হতাশ হতাম না ভেংগে পড়তাম না পাছে লোকে কি বলছে তা ফিরে থাকাতাম না। স্বপ্ন দেখতাম আগামীকাল আমার জন্য ভাল কিছু অপেক্ষা করছে।
এগুতে থাকলাম ব্যাবসায় ঠিক একদিন সফলতা আসলই আমার সেই প্রিয় ব্যাক্তিত্ব টা এখনো প্রিন্টিং ব্যাবসায় লেগে আছে পরিবার পরিজন নিয়ে সুন্দর চলছে আলহামদুলিল্লাহ।
এবার আমার শুরু হলো বিবাহ পরবর্তী জীবন এবার আমি শুরু করলাম শুধুর রাংগামাটি পার্বত্য জেলায় কাঠের ব্যাবসা অনেকে অনেক কথা বলত আপনি শিক্ষিত মানুষ হুজুর মানুষ কাঠ ব্যাবসা মানায় নি তবে আমি সে দিকে মোটেও কান দিই না। আমি আমার মত করে শুরু করে সেগুন, গামারী,কড়ই ইত্যাদী গাছ পাহাড়ীদের থেকে ক্রয় করে ঢাকা চট্টগ্রাম এর পার্টিদের থেকে বিক্রি করতাম তবে ঐ ব্যাবসায় সম্পুর্ণ নতুুন হওয়ায় প্রথমে হোঁচট খেলাম লোকসান গুনলাম অনেক তবে পিছপা হই নি মুরব্বিদের কথা বার বার আমার মনে পড়ে যে মাঠিতে নাকি পড়ে যায় সেই খান থেকেই ঘুরে দাড়াতে হয়।
ব্যাবসায় লোকসান গুনে আমি ক্লান্ত হইনি, জিমিয়ে পড়িনি, হতাশা ভোগ করিনি মনে সাহস রেখেছি আবার কিছু পুঁজি যোগাড় করে কাজে মনোযোগ দিলাম বিজ্ঞদের বুদ্ধি পরমর্শ কাজে লাগালাম আলহামদুলিল্লাহ সফলতা আমাকে ঠিকই ধরা দিল আমি ক্ষুদ্র একজন কাঠ ব্যাবসায়ী থেকে সরকার অনুমোদিত বৃহত্তর কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির সদস্য হলাম যা বর্তমান বলবৎ আছে।
তবে আমার মনে একটা বাসনা কাজ করত আমি আল্লাহর কাছে প্রতি ওয়াক্ত নামাজ পড়ে কাঁদতাম আল্লাহ কে বলতাম হে আল্লাহ আমাকে মক্কা শরীফ মদিনা শরীফ যদি দেখাও তোমার কি কোন অংশ কমে যাবে নি তুমি তো সকল কিছুর মালিক। হে মালিক আমাকে মক্কা শরীফ মদিনা শরীফ দেখার তৌফিক দান করুন।
তবে আমার শ্বাশুর বাড়ির সবাই শাশুর চাচা শাশুর আমার সহধর্মিণীর তিন ভাই সবাই ছিল বিদেশী সৌদি আরব প্রবাসী আল্লাহর হুকুম বিনা আলোচনা বিনা খবরে আমি হঠাৎ একদিন জানতে পারলাম সৌদি আরব থেকে আমার ভিসা চলে আসছে।
এবার চলে আসলাম প্রবাসে সম্পুর্ন নতুন এক অভিজ্ঞতা বিদেশ এটা অন্য এক জগৎ অন্য ধরনের এক জীবন এই জীবন আমার মনে হয় অনেকটা কারাগারে বন্দী জীবন।
এই প্রবাস জীবনে ভালবাসা নেই, আত্নীয়তা নেই,মানবতা নেই,শ্রদ্ধা, শ্নেহ, নেই আছে শুধু টাকার মোহাব্বত টাকা ছাড়া কেউ কিছু বুঝে না নপই বিরতি নেই একটু আমোদ ফুর্তি শুধু কাজ আর কাজ এ যেন এক অদ্ভুত জীবন তবে শান্তী এক জায়গায় সেটা হচ্ছে পরিবারের 'মা' বাবা ভাই বোনদের মূখে যখন হাসি দেখি।
ছোট ভাই বোনেরা যখন বলে আমরা খুব ভাল আছি সুন্দর জুতো কাপড় কিনেছি ঠিক মত স্কুল মাদ্রাসায় যাচ্ছি ঠিক ছেলে মেয়ের মূখে যখন শুনি ঐ একই কথা আর কোন দুঃখ মনে পড়ে না।
জনম দুঃখী 'মা' বাবা যখন বলে পুত তুই কেমন আছিস ভাত খেয়েছিস তারা যখন বলে আমরা খুব ভাল আছি তখন প্রবাসের সব দুঃখ বেদনা দুর হয়ে যায় ভুলে যাই হাজারো বেদনার কথা সাহস পাই সামনে এগিয়ে যেথে 'মা' বাবার মুখের সেই হাঁসি ধরে রাখতে। ছোট ভাই বোনদের ছেলে মেয়ে স্ত্রীকে সেই ভাল রাখার প্রত্যয়ে প্রবাসী মানে মোমবাতির মতো এক উজ্জল প্রদীপ যে নিজে জ্বলে অপরকে আলো দেয় ঠিক প্রবাসীরা নীজেরা জ্বলতে জ্বলতে শেষ হয়ে আলোকিত করে দেশ জাতী সমাজ ও পরিবার কে।
আমার প্রবাস জীবনে ও আছে অনেক সুখ দুঃখের গল্প তবে সব কিছুতেই নীজের উপর আস্হা রেখেছি। সাহস রেখেছি, হার মানবোনা এগিয়ে যাবো এই পন করেছি আলহামদুলিল্লাহ প্রতিটা ক্ষেত্রে শত বাঁধা দুঃখ দুর্দশার পড়ে আমি ঘুরে দাড়িয়েছি আমি সফল হয়েছি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বাঁধা বিপত্তি ষড়যন্ত্র অন্যায় আক্রোশ আসবেই তা ধৈর্যের সাথে কৌশলে সুস্হ মস্তিষ্কে মোকাবিলা করতে পারলে জীবনে সফলতা আসবেই।
নীজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনে সদস্য হওয়ার আমার সৌভাগ্য কি ভাবে হলো
------------------------------------------------------
আমার একমাত্র ছেলে চিটাগাং কলেজ ও জামেয়া আহমদিয়া সুন্নীয়া আলীয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থী সে অনলাইনে বিজনেস করে লিখা পড়ার পাশা পাশি তার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান এর নাম Q10.E Bazar ছেলের সাথে কথায় কথায় উটে আসলো এই ফাউন্ডেশনের কথা আমাকে গ্রুপের লিংক দিলো প্রতিদিন দেখতাম পড়তাম নীজে নীজে রেজিষ্ট্রেশন করার চেষ্টা করলাম পারছি না হঠাৎ চোখে পড়ল Shirin Sultana আপুর একটা পোষ্ট মনোযোগ দিয়ে পড়লাম নিছের টিকানায় দেখলাম তিনি চট্টগ্রাম এর একজন এবং রেজিষ্ট্রেশন করানোর দায়িত্বে আছেন।
আপু কে ইনবক্সে নক করলাম আপু কে বল্লাম আমি ফাউন্ডেশনের সদস্য হতে চাই। আপু আমাকে আন্তরিকতার সহিত রেজিষ্ট্রেশন করে দিয়ে ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্য হওয়ার সৌভাগ্য বান করে দেন এবং বিস্তারিত নিয়ম নির্দেশনা গুলো বলে দেন। এমন কি চট্টগ্রাম জেলা খুলশি জোন ম্যাসিন্জার গ্রুপে এ্যাড দেন। সেশন চর্চা ক্লাশে সুযোগ করে দেন আপুর এই মহা মন মানষিকতা উদারতায় আজ আমি এই গল্প লিখার সুযোগ বা সাহস উৎসাহ পেয়েছি আমি কৃতজ্ঞ Shirin Sultana আপুর কাছে।
দোয়া কামনা
---------------------------
অবশেষে আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ মহান আল্লাহ তাঁর প্রিয় হাবিব দঃ এর উসিলায় আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর লাখো লাখো ছাত্র/ছাত্রী, তরন তরুনী, যুবক যুবতীদের আইডল আইকন জনাব iqbal Bahar zahid স্যার যেন পরিপূর্ণ সুস্হ হয়ে আমাদের লাখো লাখো মানুষের মন টা কে শান্ত করেন -আমিন।
আমি একজন প্রবাসী।
পেশাঃ- ব্যাবসা।
পাশা পাশি হজ্ব ও ওমরা বিষয়ে কাজ করছি।
আমার হজ্ব ওমরা কোং এর নাম
আবরাজ ওমরা ইউনাইটেড কোম্পানি লিঃ
ও সমরকন্দি হজ্ব কাফেলা ট্রাভেল্স ট্যুরস।
আসলে আমি একটু ভিন্ন ভাবে নীজের জীবনে চলার পথের গল্প টা তুলে ধরলাম ভুল ত্রুটি অবশ্যয় আছে আশা করবো সকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আল্লাহ আমরা সকল কে একজন ভাল মানুষ হিসাবে বেছে থাকার তৌফিক দান করুক। আমিন।
📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬৩১
Date:- ২৭/০৯/২০২১
আলহাজ্ব সৈয়দ মুহাম্মদ আমান উল্লাহ আমান সমরকন্দি (Aman ullah)
ব্যাচঃ- ১৫
রেজিষ্ট্রেশনঃ- ৬৮৯৯৮
চট্টগ্রাম
বর্তমানঃ-সৌদি আরব প্রবাসী (মক্কা শরীফ)
পেশাঃ- ব্যাবসা