জীবনের পাতা! যা উল্টালে থাকে অনেক কথা, অনেক ব্যাথা, অনেক স্মৃতি, অনেক অনুভূতি আর কত মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
জীবনের পাতা!যা উল্টালে থাকে অনেক কথা, অনেক ব্যাথা, অনেক স্মৃতি, অনেক অনুভূতি আর কত মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
মানুষের জীবন সত্যিই গল্প উপন্যাস থেকে কোন অংশেই কম নয়।যা থাকে নানা ঘাত পতিঘাত নিয়ে তৈরি।আর প্রতিটি জীবন তখনই গল্প হয় যখন তাতে থাকে সুঃখ দুঃখের আবরন মিশ্রিত থাকে।
কী দিয়ে শুরু করব আর কীইবা লিখব?,,,,,,,,,,,,,,
তবুও বলবো, তবুও লিখব,,,,,,,,,,,
হাঁ বলছি।
👉আগে বলছি কে আমি ?
👉কী আমার পরিচয়?
👉কেন আসলাম ভালো মানুষের এই কাতারে?
আসলে আমি কেউনা। আমি আমার বাবা মায়ের আদরের বড় মেয়ে। জীবনসঙ্গীর উত্তম সহধর্মিণী।
সন্তানের সুশীতল ছায়া।
কে আমি?
বলছি একটু শুনুন।
নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে যখন মা বাবার কোল জুড়ে আমার আগমন,আম্মু আব্বু অনেক অনেক খুশি। নানা নানু খালা মামাদের আনন্দ কাকে বলে? তবুও সেদিন আম্মু অনেক অনেক কেঁদেছিলো যে আমাকে কি মানুষ করতে পারবে? আমার জীবন কী পারবে মহান রবের হুকুম মতো চালাতে,পারবে কী আমাকে ইসলামের সুমহান আদর্শে পরিচালনা করতে?
হাঁ এতো এতো প্রশ্ন আমার আম্মুকে জর্জরিত করেছে।
কারণ আমি এমন এক নাম করা বংশে জন্ম নিয়েছি,কী নেই? সব আছে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার উকিল ব্যরিস্টার। তবে নেই ঈমানী শক্তি, নেই মহান রবের হুকুম পালনে আগ্ৰহ।
যাহোক সে অনেক কথা। আমার আম্মুর চিন্তা শুধু আমাকে যেন মানুষের মতো মানুষ বানাতে পারে।তাই দশমাস বয়সে যখন মুখ ফোটে আমার মুখে তুলে দিয়েছেন কালিমার উপহার।একে একে সুন্নাহর সব আমল।
আম্মু সবসময় আমার কথা বলে,যে আমার মেয়েটা এতো মেধাবী আড়াই বছর থেকে পড়াশোনা শুরু করেছে।একথা শুনে মাঝে মাঝে আমি বিশ্বাস করতে কষ্ট হতো,বাট এখন দেখছি আমার মেয়েটা ও দুই বছর না যেতেই মাশা আল্লাহ অনেক অনেক কিছু শিখে ফেলেছে। আলহামদুলিল্লাহ তখন আম্মুর কথাটা বিশ্বাস করতে আর কষ্ট হয়না। তখন ভাবি এসব আমার আম্মুর চাওয়া আর মহান প্রভুর রহমত। আসলে আমরা চাইলে আর তাতে লেগে থাকলে অবশ্যই আমাদেরকে মহান প্রভু তা দিবেন।
আব্বুর স্নেহ।
আমরা ছয় ভাইবোন। প্রথম যখন আমরা তিন বোন ছিলাম বাবা আমাদের এতো আদর করতো যে মনে হতো আমরা তার পৃথিবী।যখন আব্বু মাদ্রাসা বা নিজ কাজ শেষে ঘরে আসতো সাথে সাথে আমরা তিনজন বাবাকে তিন দিক দিয়ে জাপটে ধরতাম। কিন্তু বাবাকে দেখিনি কখনো ক্লান্তি প্রকাশ করতে। এতো ভালোবাসে নিজের জীবনের দুঃখ শুনিয়েও আমাদের কষ্ট দেয়নি। আমার প্রিয় দাদু মনি আমার বড় ফুপ্পি ও আব্বুকে রেখে খুব সম্ভব মাত্র পনের বছর বয়সে দুনিয়া ছেড়ে রবের সান্নিধ্যে পাড়ি জমান।( আল্লাহ আমার দাদু ভাই ও দাদু মনি কে জান্নাতের সুউচ্চ মাকাম দান করুন।)
আব্বুর বয়স তখন দেড় বছর ছিল।আব্বু তোমার জন্য অনেক খারাপ লাগে,যে তুমি জানো না মা ডাকে কত মধু! মায়ের পরশ কত আনন্দের!জানেনা আমার দাদু মনির চেহারা কেমন ছিল? আহ্! বাবা তোমার জন্য অনেক কষ্ট লাগে। আসলে বাবার জীবন অনেক কষ্টে ভরা। যার সৎ মা আছে এটা শুধু সেই জানে। আমার দাদু ভাই অনেক ভালো মানুষ ছিলেন। তবে কী আর করা। তিনি ঢাকায় থাকতেন সরকারি চাকরির সুবাদে।তাই ছেলের যত্ন ও নিতে পারতেন না। তবুও পড়াশোনা করাতে চেষ্টা করেছেন।আজ বাবার সাথের কেউ ব্যারিষ্টার কেউ ডাক্তার কেউ ইন্জিনিয়ার। কিন্তু বাবা এখন একজন মাদ্রাসার টিচার।এটা নিয়ে কোন দুঃখ নেই। বরং গর্বিত। দুঃখ হলো সেখানে বাবা ও অনেক পড়াশুনা করতে পারত। কিন্তু আব্বুর চাচা চাচী পড়তে বসলেই কাজে পাঠিয়ে দিত। অনেক অনেক কাজ করাতো,চেয়েছিল বাবার জীবন নষ্ট করতে। এখনও চায়। তবে না আমার বাবা কম পড়াশুনা করে ও এখন সমাজে অনেক সম্মানের সাথে আছে।আর আমাদের কে ও সম্মানের জায়গায় বসাতে পেরেছে। আলহামদুলিল্লাহ।
শুধু অর্থ কড়ি সম্মান না,সম্মান হলো মানুষ থেকে পাওয়া ভালোবাসা।
পড়াশোনা।
আমার আম্মু আব্বুই আমার প্রথম টিচার। তাঁদের কাছেই আমার প্রাথমিক শিক্ষা। তারপর আম্মু আমাকে আট বছর বয়সে তার এক বান্ধবীর আবাসিক মহিলা মাদ্রাসায় ভর্তি করিয়ে দেয়। সেখানে সুনামের সাথে এক বছর পড়াশোনা করি।আর সকল ম্যাডামদের চোখের মণি হয়ে উঠি।আম্মু আব্বু শুধু দ্বীন শেখার জন্য আমাকে মাদরাসায় রেখে আসে। সেদিন আম্মু অনেক কেঁদেছে।
আমি ছোট থেকেই বাবা মায়ের কষ্ট অনুভব করতাম। কখনো তাদের কাছে কোন কিছুর আব্দার করতাম না।
বাবা মাদ্রাসার টিচার তাই খুব সামান্য বেতন ছিল।তার উপর আমাদের পড়ালেখার খরচ। কখনো বাবার কাছে দুই টাকা চেয়েও কষ্ট দেইনি। সবসময় ভাবতাম আমি টাকা বা কিছু চাইলে বাবা যদি দিতে না পারে, তাহলে লজ্জিত হবেন। কেন জানি এতো ছোট বয়সে এই ভাবনা আসতো। আমি নিজেও অবাক হই যে এতো ছোট বয়সে আল্লাহ আমাকে বাবা মায়ের দুঃখ বুঝার ক্ষমতা দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ। অনেক সময় মাদ্রাসার বড় আপুরা এসে বলতো তোমাকে কোন টাকা দিয়ে যায়নি। আমি বলতাম বাবার কাছে ভাংতি নেই তাই দেয়নি। আমার উদ্দেশ্য হলো আমার বাবাকে যেন কেউ ছোট করে না দেখে।তা ছাড়া বাবা মা ও ইচ্ছে করেছেন কখনো পড়াশোনা কম্প্লিট করার আগে আমাদের হাতে টাকা দিবেন না। কারণ এতে ছেলে মেয়ে লোভী হয়ে যায়।আর দুনিয়ার সব অন্যায় লোভের কারণেই হয়। আসলে এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা।আর একারণে দাওরায়ে হাদীস (মাস্টার্স) কমপ্লিট করা পর্যন্ত কখনো আমাকে কোন টাকা পয়সা দেয়নি আর আমি ও চাইনি। আমার ও অনেক সখ হতো সবার মতো অনেক কিছু করতে ইচ্ছে হতো। কিন্তু এগুলো চেয়ে মা বাবা কে কষ্ট দেইনি।
পরবর্তীতে আম্মুর উস্তাদজীর মাদ্রাসায় ভর্তি করানো হয়। রীতিমত সেখানে ও আমি বড় হুজুর ও বড় আপাদের সন্তানদের ডিঙ্গিয়ে চলি পড়াশোনার ব্যাপারে। আলহামদুলিল্লাহ । আর এভাবেই নয় বছর বয়স থেকে মাত্র পনের বছর ছয় মাস বয়সে সর্বোচ্চ নাম্বারে দাওরায়ে হাদীস কমপ্লিট করি।
সেই দিনটি ছিল অনেক আনন্দের। তবে নিয়তি সবসময় অনুকূল হয়না। আমার আম্মু তখন অনেক অনেক অসুস্থ ছিল।সে অনেক লম্বা কথা। আনন্দের দিনটিও কেঁদেই শেষ হলো। কোন একসময় বলব। ইনশা আল্লাহ।
আমার স্বপ্ন।
ছোট বেলা থেকেই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন ছিল।আর সেই কারণে মা একটু সুস্থ হয়ে উঠলে বললাম আম্মু আমাকে হোমিওপ্যাথি নিয়ে পড়ার একটু ব্যবস্থা করে দেন।মা তখন বলল সব পড়াশোনা তুই করলে হবে?অন্যরাও তো করতে হবে। তখন মায়ের এই কথাটি আমাকে চিন্তায় ফেলে দিল।ঠিকিত আমার ভাই বোন কে ও লেখাপড়া করাতে হবে।তাই সেই স্বপ্ন কে কবর দিয়ে চললাম ছোট ভাইবোনদের পড়াশোনা করানোর চিন্তায়। কারণ আমার ভাই বোনরা হলো আমার জান। ওরা আমার ভালোবাসা। ওদের এতো ভালোবাসি যে ওদের কোনো ভুল ভ্রান্তি কখনো মনে রাখিনা।আর ওরাও আমাকে প্রচন্ড ভালোবাসে। বিপদে পাশে দাঁড়াতে মরিয়া হয়ে ওঠে।এসব দেখে আমার জীবন সঙ্গী আমাকে বলে প্রতিটি সংসারের বড়রা যদি এমন বীনয়ী হতো তাহলে পরিবার সমাজ আরো সুন্দর সম্পর্ক পেতো।
কর্ম জীবন ও মায়ের দোয়া।
পড়াশোনা শেষ করে ছয়মাস প্রায় অসুস্থ মায়ের সেবা করি। তারপর ঢাকায় আসি ২০০৭ সালে একটা মাদ্রাসায় খিদমতের (টিচার পদে)উদ্দেশ্যে।আর সাথে কলিজার টুকরা বোন গুলো কে ভর্তি করিয়ে দেই সেই প্রতিষ্ঠানে। এরপর চলছে আমার কর্মজীবন।
যে কথা বললেই নয়। আমি গ্ৰামের খুব প্রসিদ্ধ এক মাদ্রাসায় পড়াশোনা করেছি। তবে সবসময় শহরে পড়তে ইচ্ছে হতো।যখন আম্মুকে বলতাম।আম্মু তখন দোয়া করে দিয়ে বলতেন, মা সবর করো। তোমার বাবার সেই অবস্থা নেই তবে আমার দোয়ায় তুমি ঐ শহরের স্থায়ী বাসিন্দা হবে।
কিন্তু আমার কর্ম জীবনে বেশি দিন থাকা হলো না। যেহেতু আম্মু অসুস্থ,আর আমার ও ছোট ভাইবোনদের নিয়ে সংকিত থাকেন,যে কে আমাদের দেখবে?যদি আম্মুর কিছু হয়।কারণ আমাদের আপন চাচা নেই দাদু ভাই ও নেই। দাদু বাড়ি থেকে কেউ নেই আমাদের দেখার মতো।তাই উত্তম এক জীবন সঙ্গীর হাতে তুলে দেন আমায়। আসলেই মা বাবার দোয়া কী জিনিস তা মুহুর্তে উপলব্ধি করি,যে মহান আল্লাহ এতো ভালো একজন মানুষ মিলিয়েছেন যে সবসময় আমার থেকে ও বেশি ভাবে আমার ফেমিলি নিয়ে।আর নিজের সুখের আগে আমার সুখকেই প্রাধান্য দেয়।আর আমি ও সর্বদা তার কথা মেনে চলি।যার কারণে আল্লাহ তাআলা দাম্পত্য জীবনের তেরটা বছর অনেক অনেক সুন্দর ভাবে কাটিয়ে নিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
তার আর আমার দায়িত্বে আরও দুই বোন আলেমা হয়েছে।আর তাদেরকে ও হাফেজ মাওলানা মুফতি জীবন সঙ্গীর সাথে জুড়ে দিয়েছেন।ছোট ভাইরা লেখা পড়া করছে।এসব কিছু মায়ের দোয়া।
ও হ্যা আমার সঙ্গি আমার ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে ২০১৯সালে হোমিওপ্যাথি নিয়ে দুজন পড়াশোনা স্টার্ট করি। কিন্তু মেয়ে দুনিয়ায় আগমনে আর তা হয়ে ওঠেনি। এখন আমার দুই ছেলে ও এক মেয়ে। পরবর্তী প্যান্ডামিকের কারণে সব বন্ধ হয়ে যায়।যাক আশা করি ইনশা আল্লাহ এই শিক্ষা প্রেমি তার স্বপ্ন একদিন পূর্ণ করবে।
কেন আসলাম ভালো মানুষের এই কাতারে?
আমরা মূলত একটা প্রাইভেট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের। দায়িত্বে আছি।আর এই সময়টা একজন শিক্ষকের কেমন কেটেছে এটা কম বেশি সবাই অবগত। অনেক অনেক কাজ জানি। যেমন হাতের কাজ,আর্ট,ব্যাকিং আইটেম,সব কিছু শেখার উদ্যেশ্য হলো হারাম ও ভেজাল থেকে বেঁচে থাকা।এই ফাউন্ডেশন সম্পর্কে জানতাম না কিছু তাই অনেক দেরিতেই আসলাম।
লকডাউনে যখন সব অফ হয়ে গেল।প্রতষ্ঠান বন্ধ তখন অনেক পেরেশানির সময় চলছে যে আমাকে কিছু করতে হবে। কারণ আমার সঙ্গি একজন মাদ্রাসা পরিচালক তার পক্ষে যে কোন কিছু করা সম্ভব না। কোন অবস্থায় তাঁর ব্যক্তিত্ব নষ্ট হোক তা আমি চাইনা।
আবার স্টাফদেরও বেতন চালিয়ে যেতে হবে।এসময় অনেকেই স্টাফদের বেতন দেয়নি। তবে আমি বলছি আমরা প্রয়োজনে বেতন নিবনা। কিন্তু যেকরেই হোক স্টাফদের বেতনের ব্যবস্থা করব। কারণ এরা কুরআনের খাদেম। এদের মর্যাদা মানে কুরআনের মর্যাদা।
তাই সংসারের পুরো দায়িত্ব নিয়ে নিলাম নিজের কাঁধে। কখনো অনলাইনে পড়িয়ে কখনো অফলাইনে পড়িয়ে, কখনো সেলাই মেশিনে থেকে। যাহোক সব সুন্দর চলছে। তবে আশ পাশের অনেকেই বলছে তুমি এতো সুন্দর সুন্দর কেক বানাতে পার এই টা নিয়ে পেইজ খুলো।আর আমরা সবসময় মোবাইল ফেসবুকে সময় দেওয়াকে অনর্থক মনে করতাম।তাই ব্যাপারটি বুঝিনি।
একদিন এসব নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতে গিয়ে স্যারের একটা ভিডিও দেখলাম, এভাবে কয়েকটা ভিডিও দেখে পরে খুঁজে খুঁজে বের করলাম এই ফাউন্ডেশন।
ভাবলাম কী অসাধারণ একজন মানুষ ,যিনি এতো চমৎকার একটি ভালো মানুষ গড়ার ও সকলের মাঝে হৃদ্যতার আয়োজন করলেন।কী চমৎকার !
অবশেষে যুক্ত হলাম ভালো মানুষের প্লাটফর্মে।এসে দেখলাম আসলেই সত্যিই।মুগ্ধ হয়েছি যাদের ব্যবহারে তিনি হলেন
মোহাম্মদ এম আলী ভাই রেজিস্ট্রেশন টিম মেম্বার।
আর নোয়াখালী ড্রিসট্রিক এম্বাসেডর নাসরিন সুলতানা আপু তো পুরো দমে রেজিস্ট্রেশন করে দিয়েছেন।
তারপর আমি লেগে ও গেলাম গত ২৪জুন থেকে। তবে এগুতে পারলাম না।এক দেড়মাস অসুস্থ ছিলাম। এখনও স্বাভাবিক হইনি তারপরও লেগে থাকতে চেষ্টা করছি।
আজ এই পর্যন্ত থাকুক এই লেখা টা লিখতে লিখতে মাথা ধরে গিয়েছে।
এখনো গুছিয়ে লিখতে পারিনি। কারণ আপনাদের কাছ থেকে ফেসবুকে লেখা লেখি শিখছি।
সবাই দোয়া করবেন আল্লাহ যেন সবসময় ভালো রাখে। সুস্থ রাখে।আর এই ফাউন্ডেশনে অনেক কিছু পেয়েছি সেগুলো অন্য একসময় বলব।
"আমি কাজ করছি খাঁটি মধু, বিভিন্ন কেক আইটেম নিয়ে,দেশি বিদেশি ফুড, অরিজিনাল পাকিস্তানি থ্রী পিস পাবেন আমাদের কাছে।
অসংখ্য ধন্যবাদ লিখাটি পড়ার জন্য। কারণ অনেক মাথা ব্যাথা নিয়ে লিখেছি।
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬১৭**
Date:- ০৭/০৯/২০২১
Binte Ameen
ব্যাচ নং 14
রেজিঃ 67038
পেশা শিক্ষিকা
জেলা নোয়াখালী
বর্তমান অবস্থান যাত্রাবাড়ি ঢাকা
পেইজ As-safa
https://m.facebook.com/As-safa-108350111557602/