আপনি হাল ছাড়েন নি।লেগে ছিলেন।আর
____🖤বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম🖤____
❤️আসসালামু আলাইকুম❤️
🤲পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।প্রথমে শুকরিয়া আদায় করছি মহান রব্বুল আলামীনের প্রতি তিনি অসীম দয়ালু আমাদেরকে বিশ্ব মহামারীতে সুস্থ রেখেছেন ভালো রেখেছেন শুকরিয়া আদায় করছি আলহামদুলিল্লাহ।🤲
💞আমি শ্রদ্ধার সাথে স্বরন করছি, আমার প্রিয় প্লাটফর্ম "নিজের বলার মতো একটা গল্প" ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর, প্রিয় শিক্ষক, তরুন প্রজন্মের আইডল, জনাব #Iqbal_Bahar_Zahid স্যার।
যার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আমরা এতো সুন্দর একটা প্লাটফর্ম পেয়েছি।💞
🥰যার শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে নিজে কিছু করার স্বপ্ন দেখছি এবং স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করার সাহস করছি।🥰
আমাদের সবার প্রিয় জনাব #Iqbal_Bahar_Zahid স্যার অনেক গুলো সেশনেই মা-বাবাকে নিয়ে অনেক কথা বলেছেন। আসলে মা-বাবার দোয়া প্রতিটি সন্তানের জন্যই অনেক বেশি প্রয়োজনীয়। মা-বাবার দোয়া ছাড়া কোনো সন্তান কোনো কাজেই সফলতা অর্জন করতে পারে না। আর আমরা সন্তানরা যাই করিনা কেন মা-বাবার ঋণ কখনোই শোধ করতে পারব না। তবে আমরা বেশিরভাগ সন্তানই বেশিরভাগ সময়ই "মা" কে নিয়ে অনেক কিছু লিখে থাকি,অনেক কিছু বলে থাকি কিন্ত "বাবা" কে নিয়ে আমরা খুব কমই লিখে থাকি।
✍️😍#তাই_আজ_আমি_কিছু_লিখব_আমার_বাবাকে_নিয়ে। #একইসাথে_লিখব_পৃথিবীর_সকল_বাবাকে_নিয়ে।😍✍️
💓বাবারা সাধারণত হয় গম্ভীর, হয় রাগী কিন্তু আমরা এই গম্ভীর আর এই রাগী ব্যক্তিকেই অনেক বেশি ভালোবাসি।💓
আর মেয়েরা তো হয় বরাবরই বাবা ভক্ত😍। বাবার রাজ্যে যেমন তার মেয়েই হয় রাজকন্যা তেমনি একজন মেয়ের রাজ্যেও তার বাবাই একমাত্র রাজা।😊
বাবা আর মেয়ের মধ্যে সম্পর্ক গুলো হয় এক অদ্ভুত ধরনের কারন আমাদের যত অভাব-অভিযোগ, সুখ,আহ্লাদ, যত রকমের আবদার তার বেশির ভাগই যেন বাবার কাছে। আর বাবাও তেমন, আবদার করার আগেই যেন কি করে বুঝে যায় যে,কি চায় আর সে অনুযায়ী তা পূরনের জন্য লেগে পরে। যতই কষ্ট হোক বাবা তার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে আমাদের চাহিদা গুলো পূরণ করতে।আমার জানা মতে বাবার কাছে কিছু চেয়ে পাওয়া হয় নি এমন টা বোধহয় খুব কমই আছে আর অনেকের তো নেই ই কারন বাবা সাথে সাথে না হোক পরে হলেও সেটা পূরণ করে থাকেন।
#এবার_কিছু_লিখব_আমার_প্রিয়_বাবাকে_নিয়ে_____✍️✍️
🌹আমার বাবার চার মেয়ে অর্থাৎ আমরা চার বোন।নিশ্চয়ই এবার সবাই ভাবছেন আমার ভাই নেই? হ্যা,সত্যিই আমাদের কোনো ভাই নেই। তবে এইজন্য আমার বাবার কোনো সমস্যা নেই কিন্তু সমস্যা রয়েছে অন্য অনেকের ই কারন আমাদের সমাজে এখনো নিচু মন মানসিকতার অনেক মানুষ রয়েছে। তাদের কাজ ই হলো অন্যকে ছোট করা,সুযোগ পেলেই খুচা দিয়ে কথা বলা। তবে যে যাই বলুক এই ব্যপারে আমার বাবা কিন্তু কখনোই পাত্তা দেন না। তার কোনো ভ্রুক্ষেপও নেই এটা নিয়ে। আসলে এই মানুষ গুলো শুধু সমালোচনা ই করতে পারে অন্য কোনো কাজে তারা আসতে পারে না কখনোই । এই তো কয়েক বছর আগে আমার মা বাবা দুজন নরসিংদী রায়পুরা থেকে যখন নরসিংদী সদরে ডাক্তার দেখাতে যাচ্ছিল তখন দুজনের ই একটা খুব বড়সড় এক্সিডেন্ট হয়। তখন আমার মা এর উপর পোরো সি এন জি ই পরে যায় এবং আমার মা খুবই গুরুতর আহত হয়। এমন কি মাথায় অনেক ব্যথা পান, পায়ে ব্যথা পান, এক হাতও ভেঙে যায় 😥। যার জন্য অনেক দিন আম্মু অসুস্থ ছিল এবং এই ব্যথা এখনো বয়ে বেড়াচ্ছেন। আমার বাবাও এই এক্সিডেন্টে খুব আঘাত পান। হাতে, পা য়ে। তবে আম্মুর মতো এত বেশি না,তাই বলে আবার খুব কম ও না। এই ঘটনার পর যখন ডাক্তার দেখিয়ে বাড়ি আসে তখন আমার বাবাকে এই অসুস্থ শরীর নিয়েই বাজারে যেতে হয় কিছু ওষুধ আনতে😢। যারা সমালোচনা করেছিল তারা কিন্তু কেউ ই আসে নি সে দিন। তবে যদি আমার বাবার একজন ছেলে সন্তান অর্থাৎ আমার একজন ভাই থাকত তখন হয়তো সে কখনোই এই অসুস্থ শরীর নিয়ে বাবাকে বের হতে দিত না। আসলে মাঝে মধ্যে ভাই না থাকার অভাব টা অনেক বেশি ই অনুভব হয়। আম্মুও মাঝে মধ্যে মন খারাপ করে বলে যে তার কোনো ছেলে সন্তান নেই। কিন্তু বাবা সব সময় সবাইকে একটাই কথা বলেন যে,আল্লাহর দান আমার চারজন মেয়ে,তাতে আমি একদম ই অসুখী নই। আলহামদুলিল্লাহ আমি খুশি।কারন আল্লাহ যা কিছুই করেন না কেন সব কিছুই করেন তিনি তার বান্দার ভালোর জন্য ই। আমরা হয়তো তা বুঝতে পারি না।
আগে আমার বাবা অনেক বছর বিদেশে ছিলেন।খুব কষ্ট করে অনেক পরিশ্রমের দ্বারা আল্লাহর রহমতে নিজের ভালো একটা অবস্থান তিনি তৈরি করেছেন। যদিও বাবার সে সময়ের কষ্ট গুলা আমি তেমনভাবে মনে করতে পারি না কারন খুব ছোট তখন আমি। তবে বাবার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আজকে আমি বা আমরা সবাই খুব ভালো ভাবেই জীবন-যাপন করছি আল্লাহর অশেষ রহমতে। বাবা এখনো খুব পরিশ্রম করে, যদি একটা ছেলে থাকত মানে আমার ভাই যদি থাকত সে হয়ত বাবাকে এই বয়সে এসে এতো কষ্ট করতে দিত না। আসলে বাবা এই বয়সে এসেও এত কষ্ট করে সেটা দেখে ভীষণ খারাপ লাগে😭। কারন বাবার জন্য সন্তান হিসেবে এখনো কিছুই করতে পারি নি। খুব ইচ্ছে হয় বাবার পাশে দাঁড়িয় তার কষ্ট গুলো দূর করি কিন্তু পরিস্থিতি আর সময় কোনোটাই পাচ্ছিনা খুজে।অথচ বাবার কাছে আমার কখনোই কিছু চাইতে হয় নি,না চাইতেই উনি আমায় অনেক কিছু দিয়েছেন। অনেকেই ভাবে আমরা চার বোন বলে বাবা হয়তো আমাদের দেখতে পারে না,ভালোবাসে না।তবে তাদের ভাবনা গুলো সম্পূর্ণ ই উল্টো। বাবা আমাদের সব বোনদের ই ভীষণ ভালোবাসে তারমধ্যে আমাকে ভালোবাসে সব থেকে বেশি। যখন আমার এক্সামের রেজাল্ট খারাপ হতো, মা,আপুরা একটু বকা দিত তখন দিন শেষে বাবা আমায় শান্তনা দিত,বলতো এটাই শেষ নই, যা হবার হয়ে গেছে। সামনে যেন এই একই ভুল না হয় সে ভাবে নিজেকে তৈরি কর। বাবার কথায় মনে তখন সাহস পেতাম,অনুপ্রেরণা পেতাম। তখন সারাদিন সবার বকা শুনার যে মন খারাপ, রেজাল্ট খারাপ হওয়ার জন্য যে খারাপ লাগা হতো, সব টাই তখন কমে যেত। বাবা সব সময় সব কিছুতে সাপোর্ট দিত। সাহায্য করত। যখন অসুস্থ হতাম মা তখন খুব কান্নাকাটি করত,ভীষণ মন খারাপ করে থাকত। কিন্তু একটা মানুষ কখনোই কান্না করত না,দেখি নি কখনো কাদতে তাকে। তিনি আর কেউ নন তিনি আমাদের সবার প্রিয় বাবা।আচ্ছা আসলেই কি বাবা রা কান্না করেন না??? তাদের কি কষ্ট হয় না??? হ্যা,,তাদের ও কষ্ট হয়। তারাও কান্না করে কিন্তু সেটা সবার আড়ালে। আসলে তারা বুঝাতে চান না তাদের কষ্ট গুলো। তারা যতটা না গম্ভীর ভাব নিয়ে থাকে, যতটা শক্ত তাদের বাহিরের আবরণ প্রকৃতপক্ষে তার থেকেও অনেক বেশি কোমল মনের হয় তারা, হয় তাদের ভিতর টা। কিন্ত সেটা কাউকে বুঝাতে চায় না। আমি হয়তো বাবার জন্য এখনো কিছুই করতে পারি নি তবে সব সময় চেষ্টা করি বাবার কষ্ট গুলোকে অনুভব করার। বাবার জন্য কিছু করার।কারন বাবাকে আমি খুবই ভালোবাসি।🖤
সন্তানরা আমরা ভালো বা খারাপ যেমনই হই না কেন মা বাবার দোয়াতে একমাত্র আমরা সব সময় থাকি। সে দিক থেকে বলতে গেলে সন্তান হিসেবে কিছুই করতে পারি নি। এসব বিষয় সব সময় মনে হত,ইচ্ছে করত বাবার জন্য কিছু করি। ২০২০ সালে যখন ভয়াবহ মহামারী করোনা শুরু হয় এবং করোনার জন্য যখন সব কিছু বন্ধ হয়ে যায়, এমন কি ঘর থেকেও বের হওয়া নিষেধ হয়ে যায় তখন অবসর সময় হঠাৎ ই মাথায় আসে একটা কথা। যে বাবার দোয়ায় তো সব সময় ই থাকি। তাহলে বাবার জন্য যদি একটা কুশিকাটার নামাজের টুপি বানিয়ে দেই তাহলে কেমন হয়,যেই ভাবা সেই কাজ। বানিয়ে দিলাম একটা সুন্দর নামাজের টুপি।বাবা তো ভীষণ খুশি যা বলে বুঝানো যাবে না। প্রতিদিন বাবা আমার বানানো টুপি পড়ে নামাজে যায়। আমারো সেটা দেখতে খুব ভালো লাগে। আসলে ভালোবেসে সন্তানরা যা দেয় তাতেই খুশি হয় উনারা।🌹
♥#বাবা শুধু একটি সম্পর্কের নাম নয়,বাবার শব্দটার সাথে জড়িয়ে আছে বিশালত্বের এক অদ্ভুত মায়াবী অনুভূতি। যখন বাবা কথাটি উচ্চারণ করি আমি নিশ্চিত তখন সঙ্গে সঙ্গে যেকোন বয়সী সন্তানের হৃদয়ে অবচেতন মনেই শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা আর ভালোবাসার এক অনুভূতি এমনিতেই জেগে উঠে। বাবারা আমার মতো সকল সন্তানের পথ প্রদর্শক।বাবাকে নিয়ে আমাদের অনুভূতিগুলো সবসময়ই মনের গহীনে চাপা পড়ে থাকে। আমি কখনই তেমন ভালো লিখতে পারি না। কিন্তু বিশ্বাস করি বাবার মতো স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে অনুভূতি প্রকাশের জন্য লেখক সত্ত্বার প্রয়োজন নেই।মনের ভালোবাসাটাই যথেষ্ট। কারন বাবাদের নিয়ে যাই লিখি না কেন, যতই লিখি না কেন সব ই কম মনে হবে।
"কখনো পারব না করতে শোধ,বাবাদের কষ্টের ফল।কখনো পারবো না বুঝতে,তাদের কষ্ট।
বাবারা তো আর বেশি কিছু চায়না আমাদের কাছে।
শুধু চায় যেনো তাদের সন্তানেরা মানুষের মত মানুষ হয়।"♥
🤲দোয়া করি আমার বাবাসহ পৃথিবীর সকল বাবাদের মহান আল্লাহ তায়ালা সুস্থ্য রাখুন এবং নেক হায়াত দান করুন। আসলে বাবা-মা এর সেবা করার সৌভাগ্য সবাই লাভ করতে পারে না সেজন্য নামাজ আদায়ের শেষে আমরা মুসলমানরা এই দোয়াটি যেনো করতে ভুলে না যাই, ‘রাব্বীর হাম হুমা কামা রাব্বাইয়ানী সাগীরা’। আর আমরা যেনো আমাদের বাবাদের সারাটি জীবন ধরে দিয়ে যাওয়া ভালোবাসার প্রতিদান দিতে পারি, মহান সৃষ্টিকর্তা যেনো সেই তৌফিক দান করেন।🤲
💙শ্রদ্ধেয় প্রিয় স্যার___
আপনাকে প্রথম সরাসরি দেখেছিলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি মিট আপে। বুঝতাম না নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন কি? জানতাম না কি কাজ এই ফাউন্ডেশনের?? তাও কেন জানি মনের মধ্যে খুব উত্তেজনা কাজ করতেছিল এটার সম্পর্কে জানার জন্য।তাই তো টিকিট কেটে অনুষ্ঠানে অংশ নিলাম। তখন আপনাকে প্রথম দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার কিন্তু দূর্ভাগ্যবশত আমি তখন এই ফাউন্ডেশনের সদস্য ছিলাম না😢। আর এখন যখন এই ফাউন্ডেশনের সদস্য হলাম তখন আর আপনাকে স্যার সরাসরি দেখার সৌভাগ্য হলো না আমার। তবে যাই হোক সেদিনের মিট আপে সকাল ১১ঃ৩০ থেকে শুরু করে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত ছিলাম। সত্যি বলতে স্যার আপনার অনুপ্রেরণা মূলক ও দিকনির্দেশনা মূলক এতো সুন্দর কথা গুলো আর অন্য অতিথিদের কথার মাঝে এতটাই গভীরে চলে গিয়েছিলাম কখন যে সকাল শেষে সন্ধ্যা হলো বুঝতেই পারি নি। সে দিন ওখান থেকে সবাইকে একটি করে সার্টিফিকেটও দেওয়া হয়েছিল। সেটা আমি খুব যত্ন করে রেখে দিয়েছিলাম।এখনো আছে সেটা। বাসায় এসে আপনার বলা প্রতিটি কথা বার বার মনে হচ্ছিল। তখন স্যার একটা কথা বলেছিলেন আপনি যেটা আমার প্রায় সময় মনে হয়____
" সেটা হল স্যার আপনি যখন এই ফাউন্ডেশন ওপেন করার উদ্যোগ নেন তখন এই ভাবনা টা নিয়ে যার সাথেই আলোচনা করেছিলেন সেই বলেছিল যে আপনি পাগল। কারন এখনকার দিনে কেউ নিশ্বার্থ ভাবে কিছু করতে চায় না। স্যার তখন আপনি আপনার কয়েকজন খুব কাছের মানুষ ছাড়া কাউকেই সঙ্গে পান নি।কিন্তু আপনি হাল ছাড়েন নি।লেগে ছিলেন।আর তাই আজ আমরা পেয়েছি এই প্রিয় ফাউন্ডেশন এবং এই ফাউন্ডেশনে এত সদস্য। হ্যাঁ... কর্মে মানুষ চিরকাল বেচে থাকে তবে স্যার আপনার এখানে ছিল নিশ্বার্থতা। কারন আমাদের জন্য এই ফাউন্ডেশন তৈরি করতে চেয়েছিলেন যাতে আমরা কিছু শিখে নিজে কিছু করতে পারি।”
এছাড়াও তখন ফেসবুকে আপনার বলা,
" #বৃষ্টি সবার জন্য পড়ে
তবে ভিজে কেউ কেউ।"
___এই কথাটি নিয়ে একটি পোস্ট করেছিলাম। অনেকেই হাহা (😆) রিয়েক্ট দিয়েছিল।আসলে তারা কথার সঠিক মানে টা বুঝতে পারে নি। কিন্তু আমি অনুভব করতে পেরেছিলাম তাই খুজতেছিলাম কি করে এই ফাউন্ডেশনের সাথে যুক্ত হতে পারি। নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিদিনের পোস্টেই রেজিষ্ট্রেশন টিম পোস্ট করত কিভাবে রেজিষ্ট্রেশন করতে হয়। সে নিয়ে তারা সব সময় প্রস্তুত ছিল কিন্তু আমি এতোটাই বোকা ছিলাম যে এই ব্যাপার টা বুঝতেই পারি নাই। তাই এতোটা নোটিশ ই করি নি। তবে যাই হোক অনেক খোজাখুজি শেষে Sujon Kar দাদার মাধ্যমে এখানে যুক্ত হই এবং Kamrunahar Khan Mowmita K আপুর মাধ্যমে নিজ জেলায় মেসেঞ্জারে যুক্ত হই। তারপর থেকে চলছে প্রতিদিনের সেশন চর্চা ক্লাস। যেখানে চর্চা হত আপনার দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, অনুপ্রেরণা মূলক ও দিক নির্দেশনামূলক সেশন নিয়ে। যেখানে থাকে পজিটিভ চিন্তা করার কথা,পজিটিভ থাকার কথা,মা বাবা কে নিয়ে অনেক কথা, কিভাবে উদ্দোক্তা জীবন শুরু করব তা নিয়ে থাকে অনেক দিক নির্দেশনা মূলক কথা এবং আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যার ফলে অনেক কিছুই শিখতে পারছি,জানতে পারছি এবং বুঝতে পারছি। আর সব থেকে বড় হল কথা বলার জড়তা অনেকটাই কেটে যায় সেশন চর্চা ক্লাসের জন্য বা মাধ্যমে । এখানে এসে পরিচয় হয় প্রিয় Mostak Ahmad Mridha ভাইয়া, Shabbir Bhuiyan ভাইয়া,Sabina Opi আপু, Md Lokman ভাই, সহ আরো অনেক ভাই ও বোন দের সাথে । আসলে সবার নাম উল্লেখ করতে গেলে লিখা হয়ে যাবে আরো বড়,আর সময়ের ও খুব প্রয়োজন তবে সবার প্রতিই আমি চির কৃতজ্ঞ। আর বিশেষ ভাবে আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি সবার প্রিয় স্যার জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার এর প্রতি যা জন্য আমরা এত সুন্দর একটা এই ফাউন্ডেশন পেয়েছি।
একই সাথে প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের দীর্ঘ আয়ু সুস্বাস্থ্য ও নেক হায়াত কামনা করছি।💙
#পরিশেষে___
🌹আপনাদের মূল্যবান সময় নিয়ে আমার লিখা গুলো পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
😊কষ্টের অনেক স্মৃতিই রয়েছে জীবনে তবে আমি দুখের স্মৃতি থেকে সুখের স্মৃতি গুলোই বলতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। কারন দুখের স্মৃতি মনে করে মন খারাপ করার থেকে সুখের স্মৃতি মনে করে খুশি মন নিয়ে স্বপ্ন পূরণ করার উদ্দেশ্যে এগিয়ে যাওয়াই ভালো । 😊
আমার লেখাতে কোন ভুল ভ্রান্তি হলে অবশ্যই সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আমার জন্য দোয়া করবেন যেন নিজে কিছু করতে পারি, যেন আমার বাবার পাশে দাড়াতে পারি এবং বাবার কষ্ট গুলো দূর করতে পারি।
সবাই ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন।🌹
আল্লাহ হাফেজ।❤️
স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে - ৬৫৪
২৪/১০/২০২১
শুভেচ্ছান্তে......
আমি বৃষ্টি আক্তার
নিজ জেলা নরসিংদী
থানা রায়পুরা
১৫ তম ব্যাচ
রেজিস্ট্রেশন নং ৭১৪৩৫
এক জন গর্বিত সদস্য নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশন।
পেজ লিংকঃhttps://www.facebook.com/meghartistrybd/