জীবনের সবচেয়ে কঠিন বিপদের মুখোমুখি
আমি হেলল রনি। সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলায় আমার বাড়ি। আমি একটা ছোট পরিবারে জন্মগ্রহন করি। আমাদের ছোট পরিবারে আমি আমার ভাই এবং বাবা-মা থাকি। বাবা জাহাজে চাকুরি করতেন। বাবার চাকুরির সুবাদে আমরা বাগেরহাট জেলাতে মংলা পোর্ট এলাকায় থাকতাম। আমি ছোট বেলা থেকে তেমন একটা খেলাধুলা করা কাদামাটি মাখা পছন্দ করতাম না। খেলাধুলা দেখতে পছন্দ করতাম, ছিপ দিয়ে মাছ ধরতে পছন্দ করতাম।
ছয় বছর বয়সে আমি প্রথম স্কুলে যায়। স্কুলে আমি খুব সহজে পড়া বুঝতে পারতাম। আমার শিক্ষক-শিক্ষিকারা আমাকে খুব ভলোবাতেন। এভাবে আমার স্কুল জিবন শুরু। আমার পড়াশুনা ভালো দেখে আমাকে স্যার মেডাম রা আমাকে এক ক্লাস এগুয়ে দিয়েছিল। এজন্য আমাকে এক ক্লাস পড়তে হয়নি। আমি ছোট ওয়ান থেকে সরাসরি ক্লাস টু তে পড়েছি। বাবার চাকুরির করণে আমাদের পরিবারে বেশ ভালোয় সচ্ছল ছিল। যার করণে আমার শৈশব কাল টা ভালোভাবে কেটেছে। এভাবে ধিরে ধিরে আমার প্রাইমারি স্কুল জিবন শেষ হয়।
৪🌹কৈসর🌹
আমি মাধ্যামিক জিবনে পর্দাপন করি। মাধ্যমিক জিবনেও আমার পড়ালেখা বেশ ভালো ছিল আমার রোল ১ থেকে ৩ এর মধ্য থাকতো। এর মধ্যে অসুস্থতার কারণে বাবার চাকুরি টি ছেড়ে দিতে হয়। বাবা যেহেতু চাকুরি ছেড়ে দিছে এখনতো কিছু একটা করতে হবে তো আমার বাবা চিংড়ি পোনার ব্যাবসা শুরু করে। এই ব্যাবসা টা থেকে যে আয় হয় তাতেও আমাদের পরিবার ভালো ভাবে চলতেছিল। ব্যাবসাটা দিনে দিনে বেশ বড় হয়। কিন্তু হঠাৎ একদিন একটা বন্যা আসে। আকাশ বন্যা সেইসাথে তিনদিনের নিম্নচাপ এবং তার মধ্যে দুই ঘন্টার একটি অনেক বড় জোয়ারের পানিতে আমাদের ব্যবসা পরিবারের স্বপ্ন সুখ-শান্তি সব পানির সাথে দূরে নিয়ে চলে যায়। ব্যবসায় যত মূলধন ছিল সব শেষ হয়ে যায়। চিংড়ি পোনা ব্যবসাটি মূলত বেশিরভাগই বাকিতে হয় মৎস্য খামারিরা মাছ বড় করে বিক্রি করে টাকা পরিশোধ করে তাই বন্যায় যখন সবার মাছ ভেসে গেল তখন আর কে কাকে টাকা দিবে এবং নিজেরাই কিভাবে বাঁচবে। তাই শুধু মূলধন হারানো নয় আমরা অনেক বড় ক্ষতির সম্মুখীন হয় যেটি কাটিয়ে ওঠা ছিল চ্যালেঞ্জের ব্যাপার। আরাম আয়েশে চলা পরিবারটির শুরু হয় এক নতুন যাত্রা আর সেই যাত্রার নাম কষ্ট।
৫🥀🥀দুঃখের জীবন শুরু🥀🥀😢
শুরু হয় আমাদের দ:খের জিবন। সব হরিয়ে আমরা দরিদ্র হয়ে পড়ি। এর পরে আমরা আমাদের নিজ জেলা সাতক্ষীরা শ্যামনগর এ আমাদের নিজ গ্রামে ফিরে আসি। এখনে এসে আমরা আবার নতুন করে জিবন সংগ্রাম শুরু করি। আমি আবার স্কুলে ভর্তি হয়। তখন আমি তেমন একটা বুঝতাম না। দেখতাম আমার বাবা পরিবার চালাতে বেশ কষ্ট হয়ে যায়।
আগে আমি প্রতি ঈদে নতুন নতুন জামা-কাপড় নিতাম। আগে যেমন পোশাক পেতাম তেমন টা আর এখন পাইনা। স্কুলের বই খাতা পেতেও একটু কষ্ট হয়ে যায়। খাওয়া-দাওয়া তো মাঝে মাঝে মানিক টানাটানি দেখতাম।তো আমি জিদ করতাম রাগ করতাম, তেমন বাবা মায়ের কষ্টটা বুঝতে পারতাম না। যখন ক্লাস সেভেনে পড়ি তখন বিষয়টা কিছুটা বুঝতে পারলাম। তখন থেকে আমি চিন্তা করা শুরু করি আমাকে একটা কিছু করতে হবে। আমার পরিবার এর জন্য আমাকে কিছু একটা করতে হবে কিন্তু কী করব।
৬🥀🌾ছোটবেলার উদ্যোগ 🌾🥀
অনেক ভেবে চিন্তে আমি একটা আইডিয়া পাই আমি একটা ছাগল কেনার সিদ্ধান্ত নিই। কিন্তু দেখি যে ছাগল একটার দাম তিন হাজার টাকা সর্বনিন্ম দুই হাজার টাকার নিচে হবে না। অবশেষে ভাবতে ভাবতে আমার মাথায় আরএকটা আইডিয়া আসে যে আমি কিছু মুরগির ডিম কিনব এবং বাচ্চা ফোটাবো এবং সেই বাচ্চা বিক্রি করে টাকা রোজগার করব। তো যেই ভাবা সেই কাজ আমি আমার প্রতিবেশিদের কাছে ডিম কেনার জান্য যাই। তো আমার প্রতিবেশি এক দাদু জানতে চাই ডিম কিনে কী করবি? তো জানতে পেরে উপহাস হাসি ঠাট্টা করা শুরু করে তো আমার মন খারাপ হয়ে যায়। তখন আমি ওখান থেকে বাড়িতে ফিরে আসি। এবং চিন্তা করতে থাকি এরই মাঝে আমার পড়াশোনায় অনেকটা অমনোযোগী হয়ে পড়ি।
৭🌺🌺স্বপ্ন দেখা শুরু 🌺🌺
এরই মাঝে আমার বাবা বিদেশ যাওয়ার জন্য চেষ্টা করতে থাকে সবাই আশাকরে বিদেশ গেলে হয়তো বা আমারদের কষ্ট টা কমে যাবে। আমিও আবার স্বপ্ন দেখতে থাকি, আমি আবার স্কুলে যাব। আমি পড়বো আমার একটি নতুন সাইকেল থাকবে আমি নতুন করে স্বপ্ন দেখতে থাকি। হঠাৎ করে খবর আসে বাবার ভিসা হবে না। এখন কী করবে?
তো বাড়ি থেকে সিদ্ধন্ত নিল আমাকে বিদেশ পাঠাবে। আমার বয়স কম ছিল তারপরও সবাই বলল কম বয়সে বিদেশে গেলে ভালো হবে বেশি দিন থাকতে পারবে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবে। আমার কাছে সবকিছু একটা স্বপ্নের মতো লাগতেছিল। তো যে ভাবা সেই কাজ আমাকে ১০ থেকে ১৫ দিন এর মধ্য পাসপোর্ট করিয়ে দেয়। তারপর আমার ফ্লাইট হয়। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ বাংলাদেশ ছেড়ে পাড়ি জমাই সুদূর দুবাই । স্বপ্নের দেশে স্বপ্নের শহর মনে নতুন স্বপ্ন নিয়ে শুরু হয় আর এক নতুন জীবন।
৮🌹🌻🌴নতুন জীবনের শুরু 🌳🌴🌻🌹
আমি কিছুই বুঝতাম না বিদেশ আসার পর আমার কাজ দেয়। আমি দৈনিক ১৪ থেকে ১৫ ঘন্টা ডিউটি করতে থাকি। এভাবে চলতে থাকে। মাসশেষে সবাই বেতন পায়। আর আমি খরচ পাই। যেহেতু আমি আমার আত্মিয়ের কাছে ছিলাম আমার পরিবার মনে করতো আমার আত্মিয় আমাকে একটা ভবিষ্যৎ করে দিবে।
এভাবেই গড়াতে দিন থাকে। এভাবে যখন এক দুই বছর হয়ে যায়। তখন আমি আমার পরিবার এর কাছে জানতে চাইছি যে আমার বেতন কত? আমি তো শুধু খরচটা পাই, পরিবার বলে আত্মীয়র কাছে আসিস একটা ভবিষ্যৎ করে দেবে। আমি মাসে মাত্র ৪বা৫ হাজার টাকা অর্থাৎ বছরে প্রাই ৫০ হাজার টাকার মত একটা টাকা পাঠাতাম। তো সবাই মাসে ২০ হাজার ৩০ হাজার টাকা পাঠায় আমি পাঠাই মাত্র 5 হাজার এক পর্যায়ে ধৈর্য ধরতে না পেরে সরাসরি মালিকের কাছে জানতে চাই আমার বেতন কত।তখন উত্তর পাই আমাকে যেটা দেওয়া হয়েছিল সেটাই আমার বেতন এর চেয়ে বেশি পাওয়ার যোগ্য আমি নাই। তখন আমি ভেঙে পরি আমার জীবন থেকে দুই বছর নষ্ট হয়ে গেল তারপর আমি আমার চেষ্টা শুরু করি কারণ যে স্বপ্ন নিয়ে বিদেশে এসেছি সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে তো আমি একজনের পরামর্শে নতুন কাজ শেখার চেষ্টা করি কাজটা ছিল এমব্রয়ডারি তখন এখানে সেটা ভালো চলত আমার সহকর্মীরা যখন লাঞ্চে যেত 2 ঘন্টা লাঞ্চ টাইম ছিল তখন তারা লাঞ্চ করে ঘুমাতো আর সেই সময়টাতে আমি গোপনে একা একা কাজ শেখার চেষ্টা করতাম এভাবে খুবই অল্প দিনে কাজ শিখে ফেলি। তারপর একটা কাজও খুঁজে পাই।
৯🌹🌾🌴নতুন স্বপ্ন দেখা 🌴🌾🌹
নতুন একটি ভালো কাজ পাওয়াতে পরিবারে টাকা পাঠাতে পারি এবং পরিবারের সংকট কাটিয়ে উঠতে পারি। পরিবারের সেই স্বপ্ন যেটা নিয়ে আমাকে বিদেশে পাঠিয়ে ছিল সেটি পূরণের লক্ষ্যে কাজ করতে থাকি। ছোট ভাইয়ের লেখাপড়া খরচ চালানোর পাশাপাশি পরিবারের সবার জন্য একটি ঘর নির্মাণের কার্যক্রম চলতে থাকে সবাই অনেক হাসিখুশি আনন্দে দিন কাটাতে থাকে এভাবেই চলে যায় আর অনেকদিন।
🥀 জীবনেরসবচেয়ে কঠিন বিপদের মুখোমুখি🥀
হঠাৎ করে আমি আবার অসুস্থ হয়ে যাই কপালের কি নির্মম পরিহাস পড়ে যায় একটি ডাক্তার নামে ডাকাতের হাতে যে আমার রোগটির সঠিক ট্রিটমেন্ট করতে পারত না আরো ভুল ট্রিটমেন্ট করে রোগটিকে অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয় পাশাপাশি বাড়িতে আমার আম্মু প্রচন্ড আকারে অসুস্থ হয় দীর্ঘদিন দুজনের চিকিৎসার্থে আবার আমি অর্থসংকটে পড়তে থাকি ।বাড়িতে অর্থ পাঠানো অনেকাংশে কমে যায় ।শুরু হয় আরেক নতুন সংকট ,পরিবার থেকে আমার উপরে বিশ্বাস কমতে থাকে তারা ভাবতে থাকে অন্যরা বিদেশে গিয়ে অনেক টাকা পয়সা পাঠায় আমি কেন তাদের মত পারিনা ।পরিবারের সাথে।সম্পর্কের ধিরে ধিরে ঘাটটি হয়ে যায়। এই ঘাটটি হতে হতে এমন এক পর্যয়ে চলে আসে তখন আমার চিন্তা হতে থাকে
আমি কে?
আমি কী করছি?
আমার ভবিষ্যৎ কী?
আমার বয়স এখন ২৩-২৪ বছর।
আমার যখন টাকা ছিল আমি তখন ভালো আর যখন টাকা নেই তখন আমি খারাপ? দেশে গেলে তখন আমার কী হবে? এই চিন্তা যখন মাথায় আসে আর আশপাশে যখন দেখতে থাকি পরমর্শ নিতে থাকি প্রবাসিরা ইনকাম করে পরিবারকে দেয় কিন্তু পরবর্তিতে আশ্রয় টুকু পয়না। তখন আমি হতাস হয়ে যায় এবং তখন আমি পরিবার বাড়ি ঘর এদিকে বেশি নজর না দিয়ে বাবা-মায়ের খরচটা চালিয়ে আমাকে কিছু টাকা জমাতে হবে। যাতে আমি দেশে যেয়ে ব্যাবসা বানিজ্য করতে পরি।
১০🌺🌹🌾ব্যাবসা আইডিয়ার খোঁজ🌾🌹🌺
তখন আমি ভাবা শুরু করি আমি কী ব্যাবসা করব? এভাবেই চলতে থাকে। প্রতিদিন ডিউটি শেষে যখন ইউটুব, গুগোর সার্চ করা শিখি তখন অনেক ভিডিও দেখি। একসময় পরিবার এর সাথে সম্পর্কে আরও অবনতি হতে থাকে। একসময় অনেক বেশি হতাসা কাজ কারে। দির্ঘদিন টেনশানে থাকার কারনে আমি মানসিক রোগীদের মত হয়ে যাই। সারা রাত কাটে মবাইল দেকে ইউটুব গুগোল দেখে এবং দিনের বেলাতেও ডিউটিতে ভালোভাবে মনোযোগ দিতে পারি না। এর ফলে আমার কর্ম জিবনে এর প্রভাবটা পড়ে। আমার ইনকাম এর উপরেও পড়ে।
আমি যখন মানসিক ভাবে অসুস্থ ছিলমা আমি ভেবেছিলাম আমাকে আত্ম হত্যা করতে হবে। এই ছাড়া হয়তোবা কোন পথ নেই। করণ পরিবার পাশে থাকল না এদিকে নিজের কোন মূলধন নেই আত্মহত্যার কথা ভাবতাম। এর পর একদিন হঠাৎ একটা ভিডিও পাই সামনে আদিমকালে মানুষ গুহায় বসবাস করত গাছের ফলমূল সংগ্রহ করে খেত কিন্ত এখন আধুনিক জামানায় আমাদের চলতে গেলে যেটা দরকার সেটাহলো ব্যাবসা এই ধরনের একটা ভিডিও আমি পাই। এই ভিডিওটা আমার ভালো লাগে তখন সেই মানুষটার ভিডিও আমি আরও খুজে দেখতে থাকি।
এরপর একদিন জানতে পারি তিনি আমাদের সকলের প্রিয় ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার। খুঁজে খুঁজে স্যারের আরও অনেক ভিডিও দেখতে থাকি। তখন এক পর্যায়ে নিজের বলার মতো একটা গল্প সম্পর্কে জানতে পারি। প্রথমে কিছুই বুঝতাম না গ্রুপ সম্পর্কে, মাঝে মাঝে যেটা সামনে আসতো সেটাই দেখতাম ।তখন সপ্তম ব্যাচ চলছিল।
এভাবে চলতে থাকে এবং মাঝে মাঝে সামনে সেশন আসতো পড়তাম দশম ব্যাচ এর দিকে একটা সিজন পাই,, 137 টি বিজনেস আইডিয়া দেওয়া হল এখান থেকে খুঁজে নিন আপনার স্বপ্নের বিজনেস,, তখন সিদ্ধান্ত নিয়েছে আসলে এখান থেকে আমি কিছু শিখতে পারব, নিতে পারব তাই অবশেষে সিদ্ধান্ত নিই আমাকে এগারো তম ব্যাচে রেজিষ্টিশন করতেই হবে। এগারো তম ব্যাচ এ রেজিষ্টশন করে ফেলি এবং সেশন গুলো করতে থাকি। ব্যাবসা আইডিয়া পাবার জন্য আমি কয়েক হাজার ভিডিও দেখেছি শত শত রাত আমি জেগেছি। আমি অসুস্থ হয়ে গেছি ভিডিও দেখতে দেখতে।কিন্তু ইউটিউব এর ভিডিও গুলা কোনটাই পরিপূর্ণভাবে বিশ্বাস হতো না তাই হতাশাও কাটতো না। সেশন পড়তে পড়তে একপর্যায়ে বুঝতে পারি ব্যাবসা তো আমার কাছেই আছে আমি যে জিনিসটা নিয়ে কাজ করতেছি। আমি যে জিনিস টা সম্পর্কে আমি ভালো জানি। সে জিনিস টা তো বাংলাদেশে প্রচুর চলে এবং শুধু চলেই না পাকিস্থানি ইন্ডিয়ান যে থ্রি-পিস গুলো মানুষ কেনে ৫-৬ হাজার টাকা দাম দিয়ে কেনে। আমিতো তার চেয়ে ভালো উন্নত মানের থ্রী পিস বা মেয়েদের পোশাক ও পোশাকের ডিজাইন নিয়ে কাজ করি তাই আমার মেধা টা যদি দেশের কাজে লাগাই তাহলে একদিকে যেমন বিদেশি মানের ডিজাইন উপহার দিতে পারব ।অন্য দিকে দেশের টাকা আমদানির মাধ্যমে বাইরে যাচ্ছে সামান্য কিছু হলেও সেটা রাখতে পারব। দেশ ও দেশের মানুষের উপকারে আসতে পারবো। এছাড়াও সেশন গুলো দেখে দেখে শিখেছি নিজের জেলার জনপ্রিয় যে পণ্য গুলো সেগুলো নিয়েও কাজ করা যায় তো আমার জেলা সাতক্ষীরায় আপনারা জানেন শুধু বাংলাদেশ নয় পৃথিবীর বিখ্যাত বনের মদ্ধে একটি ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন এবং সেখানে প্রাকৃতিক সম্পদের খনি বললেও ভুল হয় না ।এখানে রয়েছে আল্লাহর দেওয়া রহমতের একটি সেটা হল মধু এছাড়াও আমাদের সাতক্ষীরা জেলায় রয়েছে সাদা সোনা নামে পরিচিত চিংড়ি মাছ যেটি দেশের চাহিদা পূরণ করে পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশে রপ্তানি হয়
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬৩২
Date:- ২৯/০৯/২০২১
🌺🌹হেলাল রনি
🌹ব্যাচ নাম্বার 11
🌹রেজিস্ট্রেশন নাম্বার 30454
🌹জেলা সাতক্ষীরা
🌹বর্তমানে দুবাই প্রবাসী