মা আমার মা
_____বিসমিল্লাহির রাহমানুর রাহিম ______
________আসসালামু আলাইকুম_________
_____ওয়া রহমাতুল্লাহিওয়া বারাকাতুহু____
____শুরুতেই মহান আল্লাহ তাআলার নিকট সীমাহীন শুকরিয়া আদায় করছি কারণ মহান করুণাময় আজও আমাদেরকে তার এই-সুন্দর ধরণীর বুকে সুস্থ রেখে তার সমস্ত নেয়ামত ভোগ করার সুযোগ দিয়ে রেখেছেন শুকরিয়া আদায় করি তার দরবারে আলহামদুলিল্লাহ ____
____গভীর শ্রদ্ধার সাথে ভক্তিপূর্ণ সালাম ভালোবাসা প্রিয় জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি প্রাণ প্রিয় স্যারের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি,যার বদৌলতে পেয়েছে আমরা নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন ___
পৃথিবীর,সবচেয়ে,দামি শব্দ মা।________
পৃথিবীতে সেরা শব্দ মা,মায়ের সাথে কখনো কারো তুলনা হয়না,এ পৃথিবীতে একজন ব্যক্তি আছে নিঃস্বার্থভাবে শুধু দিয়ে যায় কিছুই নেয় না সেই ব্যক্তিটি হল মা,,পাহাড় সমান ব্যাথা বুকের মধ্যে চাপা দিয়ে হাসিমুখে মা আমাকে কোলে তুলে নিয়েছেন। আমি যখন মায়ের গর্ভে আসি প্রথম চার ওপাঁচ মাস আস্তে আস্তে বড় হতে থাকি। তখন মা কোন খাবার খেতে পারত না। রাত দিন সব সময় কষ্ট পেত। যেত টুকু খেতে পারেন তাও বুমি করে বাহির করে দিত। অসহ্য যন্ত্রণা ধারণ করেও মা কোনদিন উহ শব্দটি করেনি আমাদের সামনে পরের চার মাস যখন বড় হতে থাকি তখন মায়ের পেটে আস্তে আস্তে লড়াচড়া করতে থাকি। কোনে কোনে সময় মায়ের পেটে লাথি মারার কারনে মা দাঁড়ানো অবস্থা থেকে বসে পড়তো। ব্যাথা সহ্য করতে না পেরে বিছানায় শুয়ে এপিঠ-ওপিঠ করতো।
দশ মাস পর যখন এই পৃথিবীতে আসার সময় হয়।তখন শুরু হয় মায়ের অনেক কষ্ট ও ব্যাথা একটা মানুষের নির্ধারিত আছে। কতটুকু ব্যাথা সহ্য করতে পারবে??_____
মায়ের, তুলনায় মা _____
সন্তান প্রসবের ব্যাথা নিয়ে বড় বড়চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলেন একটা মানুষ সর্বোচ্চ
( ৪৫ *)ইউনিট ব্যাথা সহ্য করতে পারে। এর উপরে হলে হয়তো সে মারা যাবে আর না হলে অজ্ঞান হয়ে পড়বে। যখন মা আমাকে প্রসাব করে, তখন তখন তার ব্যাথা হয়,( ৬০* )ইউনিটের মত। যা আমাদের দেহের (২০৬)টি হাড়ের মধ্যে =২০টি হাড় এক সাথে ভেঙ্গে গেলে যে ব্যাথা অনুভব হয়। এতো টুকু ব্যাথা সহ্য করে করে মা আমাদেরকে এই পৃথিবীতে আলোর মুখ দেখান
মায়ের রীন কিভাব শোধ করবো আমি। আমার গায়ের চামড়া দিয়ে মায়ের পায়ের জুতা তৈরি করে দিলে ও তার এই রীন এক বিন্দু পরিমানও শোধ হবে না।
️ আমি আমার মায়ের কথা বলছি______
আমি দুনিয়ায় আসছি শুনে যে মানুষটি সব চেয়ে বেশি খুশি হয়েছিলেন, যে মানুষটি দিনের পর দিন অপেক্ষার প্রহর গুনেছেন শুধুই আমার অপেক্ষায়, যে মানুষটি আমি কষ্ট পাবো বলে নিজের ইচ্ছা মত শুইতে পর্যন্ত পারতেন না, খেতে পারতেন না, অনেক কষ্টের পরেও আমাকে বোঝা মনে করে ছুড়ে ফেলে দেননি তিনি আর কেউ নন আমার গর্ভধারিণী মা। আমার কান্নার আওয়াজে আমার মা সব কষ্ট ভুলেছিলেন। পরম মততায় আমাকে বুকে টেনে নিয়েছিলেন আমার মা। যখন কান্না ছাড়া আমি আর কোন ভাষা জানতাম না। তখন আর কেউ আমার এই ভাষা না বুঝলেও মা ঠিকেই বুঝতো। কখন খুদায় কান্না করতাম, কখন ব্যাথায় কান্না করতাম, কখন কোলে উঠার জন্য কান্না করতাম মা আমার সব কিছুই বুঝতেন শুধুই কান্নার আওয়াজ শুনে। রাতের বেলায় যখন হিসু করে কাথা ভিজিয়ে কান্না শুরু করতাম মা সেই ভাষাটাও বুঝতেন। সব কিছু ভিজে গেলে মা ভিজা যায়গায় শুয়ে আমাকে মায়ের বুকের উপর রাখতেন।.................।
রাতে যখন ঘুম ভেংগে গেলে কান্না শুরু করতাম। বাবা খুব বিরক্ত হতেন। মা কে ধমক দিতে বলতেন আমাকে নিয়ে বাইরে যেতে। মা আমার বাইরে আসতেন, আমাকে ঘুম পাড়ানোর জন্য কত কথা, কত গল্প শুনাতেন!! বিড়াল আর বাঘের ভয়ও দেখাতেন।চাঁদ মামার গল্প বলতেন।কত পরীদের গল্প বলতেন।অজানা রাজকুমার কুমারীদের গল্প শোনাতেন। আর আমি মায়ের কাধেঁ মাথা রেখে কখন যে ঘুমিয়ে যেতাম বুঝতেই পারতাম না। প্রায় প্রতি রাতেই এমন কান্না করতাম, মা সারা দিন অনেক কাজ করার পরেও আমার জন্য রাত জাগতেন। উনার কোন অভিযোগ ছিলোনা আমাকে নিয়ে। বরং ভালোবাসায় ভরিয়ে দিতেন আমাকে। বাবা, সোনা, ময়না,খোকা,লক্ষী ছেলে আরও কত নামেই না মা ডাকতেন আমাকে,আমার মায়ের কোন তুলনা হয় না। তবুও কিছু বলতে চাইছি।
আমার মা সেরা শিক্ষক______
কারন আমার মা আমাকে কথা বলতে শিখিয়েছেন। যা পৃথিবীর অন্য কোন শিক্ষকের দ্বারা সম্ভব নয় মা শিক্ষক ছাড়া,মা আমাকে শিখিয়েছেন কিভাবে বড়দের সম্মান ও ছোটদের স্নেহ করতে হয়। নম্রতা, ভদ্রতা, সততা, সত্যবাদিতা এই সবেই আমার মা আমাকে শিখিয়েছেন। ছোট বেলার ছড়াগুলোও মা আমাকে শিখিয়েছেন।..........
আমার মা একজন ডাক্তার_______
আমি অসুস্থ হলে মা পাশে থাকলে নিজেকে আর অসুস্থ মনে হয় না। জ্বর হলে জল পট্টি, মাথ ব্যাথা হলে মাথায় হাত বুলিয়ে দেওয়া, কাঁশি হলে গরম পানি খাওয়ানো, বেশি ঘামলে সেলাইন খাওয়ানো, হাত পা ব্যাথা করলে মেসেজ করে দেওয়া এই সকল রোগের চিকিৎসা আমার ডাক্তার মায়েই করেন।.............
আমার মা সেরা গল্পকার _________
ছোট বেলায় অনেক ভালো গল্প বলে আমাকে ঘুম পারাত। গোল করোনা গোল করোনা খুকি ঘুমায় খাটে।এই ঘুমকে কিনতে হবে না বরের হাট।আরো বলতেন আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা
মাঝে মাঝে বলতো আয় ছেলেরা আয় মেয়েরা ফুল তুলিতে যাই।আগডুম বাগডুম ঘোড়াডুম সাজে।আমি এগুলো শুনে অনেক কান্না করতাম বলতো আমি ঢাকঢোল নিব আমি ফুলের মালা গলায় দিয়ে মামার বাড়ি যাবো মায়ের প্রতিটি কথা অদ্ভুত মাধূর্য মিশানো এবং অতুলনীয়।.....
মাকে_হারানোর ব্যথা_যন্ত্রণা ______
মাকে খুব বেশি দিন কাছে পাইনি আমি। যখন মা মানেটাই বুঝতাম না তখন মা ছিলো।আর এখন যখন মাকে বুঝতে চেষ্টা করছিলাম ঠিক তখনই মা আমাকে ছেড়ে চলে যায়,দূর থেকে অনেক দূরে,অজানা পৃথিবীতে,কখনও মাকে মা বলে ডেকে নিজের তৃপ্তি মিটাতে পারিনি। মা আমি তোমার কতো আদরের ছেলে ছিলাম,কেউ কখনো আমাকেকষ্ট দিলে তোমার চোখের কোনায় পানি জমে থাকতো,কেউ আমাকে রাগালে তুমি তখন তাকে কতো বকা যকা করতে।আর এখন সবার আচারনে কতো কষ্টই পাই এখন কেউ আর আমাকে জিজ্ঞাসা করে না,,আমি কেমন আছি, আমি ভালো নেই মা। কিন্তু আমার যে মাকে এই সময়টাতে খুবই দরকার ছিল তোমার আচঁলের ছায়াটা আমার মাথার উপর খুবই দরকার ছিলো। হাজারো কোটি বার চেষ্টা করেও মা তোমাকে আমি আর কোনদিন মা বলে জড়িয়ে ধরতে পারবোনা।__
খুব বেশি মনে পরে মা তোমাকে _______
মা তোমাকে আজ খুব বেশি মনে পরে।মা যখন তোমাকে অনেক বেশী দরকার তখনই তুমি আর নেই। কেনো চলে গেলে মা ?? যানো মা আমি আজ বড্ড একা। নিজেকে অনেক অসহায় মনে হয়। আচ্ছা আল্লাহ কেনো এমন করে মাকে নিয়ে যায়?? মা ছাড়া যে সন্তান অনেক অসহায়। তাতো আমার মতো মা হারা তারাই বুঝবে। মা কতো দিন তোমায় ডাকিনা। যানো মা অনেক ইচ্ছে করে সবার মতো করে আমিও মা মা বলে ডাকি । কতটা বছর মা মা বলে ডাকিনা তোমায়। যানো মা তুমি চলে যাবার সাথে সাথে কতো কিছু ত্যাগ করেছি । মা বলে ডাকটাকে ত্যাগ করতে হয়।জানো মা এই ত্যাগটা যে কতটা মর্মান্তিক তা শুধু আমি যানি।কেউ যদি বুঝতে তাহলে হয়তো এতিমদের কেউ এতিম বলে ডাকতো না । আচ্ছা যাদের মা নেই তাদেরকে মানুষ এতিম কেনো বলে ??জানো মা কেউ আমাকে জিজ্ঞেস করে না আমি কেমন আছি।সবাই দেখে আমি অনেক ভালো আছি, কিন্তু আমি ভালো নেই মা। জানো মা সবাই যখন আমার সামনে মা মা বলে তাদের মাকে ডাকে। আমারও অনেক ডাকতে ইচ্ছে করে। এখন আর কেউ তোমার মতো মা ডাকে না।বলে না আয় বাবা আমার বুকে আয় ।যানি সবার কাছে আমি অনেক বড়ো কিন্তু মা আমি তোমার কাছে এখন সেই ছোট।___
মনের গহীনে লুকানো ব্যথাগুলো _______
আচ্ছা মা বড়ো হলে কি মায়ের আদর পেতে ইচ্ছে করে না??করে তো কিন্তু সেটা কেউ বুঝেই না। আমি যখন তোমার জন্য কাঁদি তখন সবাই বলে কেনো কাঁদছ তোমার মা নেই বলে তো জীবন থেমে যায়নি। যাদের দুনিয়ায় বাবা মা কেউ নেই তারা কি বড়ো হয় না। তাদের কি ইচ্ছে পূরণ হয় না। কিন্তু সবাই তো যানে না শুধু ইচ্ছে পূরণ করার জন্য ই মায়ের প্রয়োজন থাকে তা কিন্তু না।যানো মা যখন স্কুলে সবার সামনে স্যার জিজ্ঞেস করতে তোমার মা নেই, তখন মনে হতো আকাশটা যেনো আমার মাথায় এসে পরলো। যানো মা তখন সবাই কেমন যেনো করুন দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে থাকতো । তখন আমি না নিচের দিকে তাকিয়ে থাকতাম, আর ভাবতাম আল্লাহ কেনো আমার মাকে নিয়ে গেলে??আর স্যার বা কেনো সবার সামনে এমন প্রশ্ন করলেন?? চোখের এককোণে এমনিতেই পানি চলে আসতো। তারপর যখন গাঁড় ফিরিয়ে এদিক ওদিক তাকাতাম তখন দেখতাম সবাই যেনো আমাকেই দেখছে। তখন মনে মনে বলতাম মা। বাবা থাকলে শুধু ইচ্ছে পূরণই হয় না।দেয় সমাজে মাথা উঁচু করে বাঁচতে আত্ম পরিচয়ের অক্সিজেন।মা ছাড়া পৃথিবীতে কোন সন্তানের সত্যিকারে মন গঠন করতে পারে না,,কোথাও যেন বিশাল আকারের একটি অভাব থেকে যায়_
এতিমদের আমাদের সমাজের অবস্থান _____
যানোতো মা আমি না কারো সাথে আপন মনে পরিচিত হতে যাই না। ভয় করে পরিচিত হতে। কারন সবাই প্রশ্ন করে তোমার পরিবারে কে কে আছে?? এই একটা প্রশ্ন আমার জীবনটাকে ক্ষতবিক্ষত করে দিয়েছে। আমার যে গুরুত্বপূর্ণ সদস্য টাই নেই। মনে হয় মা নেই মানে আমি অনেক অসহায়। মা নেই বললে মনে হয় সবার কাছে ছোট হয়ে গেলাম, কোনো কাজে গেলে আমি সামনে হাঁটি না পিছু হাঁটি মনে হয় আমার মা নেই তাহলে ওই কাজটা করার অধিকার ও আমার নেই।এই সমাজে মাথা উঁচু করে বাঁচতে হলে মায়ের আঁচলটা খুব প্রয়োজন,রেক বৈশিষ্ট্য তৈরি করার জন্য মায়ের ভূমিকা অনেক বেশি মা বিহীন একজন সন্তানের জীবন যে কতোটা যন্ত্রণার হয় । তা হয়তো যাদের মা বেঁচে আছে তারা কখনোই বুঝতে পারবে না। প্রতিটি মুহূর্তে মনে হয় সত্যি আমি বড়ই একা। একটু ভালোবাসা দেওয়ার, সান্ত্বনা দিয়ে সামনে চলার প্রেরণা জোগানোর মানুষটি আজ বেঁচে নেই মাকে ছাড়া বাঁচতে পারব এ কখনো ও কল্পনাও করিনি। কিন্তু বাস্তবতা বড়ই কঠিন। কেটে যাচ্ছে একেকটি মাস, বছর।দেখতে দেখতে ২০বছর চলে গেল,আমরা প্রাইজ মা ডাকটি ভুলে যাচ্ছি _মার অনেক স্মৃতি, অনেক কথা,যা ভুলতে পারিনা, ভোলা যায় না। মা বিহীন প্রত্যেক দিন একেকটি ঝামেলা, একেকটি একাকিত্ব। ছায়াহীন পথ,আর লক্ষ্যহীন সকল যুক্তি। মাকে খুব মিস করছি। মার জন্য অনেক কষ্ট হয়। মা না থাকাটা যতটুকু কষ্টের, তার থেকেও বেশি ঝামেলার।মা, তুমি আমাদের সবাইকে ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে গেলে। তুমি বেঁচে থাকতে তোমার গুরুত্ব আমারা বুঝিনি।আজ আমরা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি তোমার অনুপস্থিত। তোমার চলে যাওয়া আমাদের জীবনে বিশেষ করে আমার জীবনে অপূরণীয় ক্ষতি।____
যখন মায়ের ভালোবাসা খুবই প্রয়োজন ______
মা, হয়তো জানো ,আজকাল আমি ভীষন হিংসুটে হয়ে গেছি। অন্যদের মাকে দেখলে হিংসা লাগে আমার। ভীষণ মা বলে ডাকতে ইচ্ছে করে আমার। দুই হাতে মুখ গুঁজে নয়, চিৎকার দিয়ে মা মা বলে ডাকতে ইচ্ছে করে। আমার সামনে যখন কোন বন্ধুকে তার মার গল্প করতে শুনি তখন বুকের এককোণে কেমন যেনো ব্যথা অনুভব হয়। ব্যাথা কেমন সেটা বুঝতে চাই কিন্তু পারি না। কখনো কেউ আমার গায়ে একটা টোকা ও দিতে পারতো না। মা ক্ষেপে গিয়ে বকা দিতেন তাদের।আর আজ এতোগুলো বছর মাহীন কেটে গেলো। কিন্তু আমার যে এসময়টাতে মাকে খুব প্রয়োজন ছিল_আমার আর এই যান্ত্রিক জীবন ভালো লাগে না। তোমার ছায়ায় যতটা দিন ছিলাম ভালোই তো ছিলাম। ছোট্ট পুঁচকে একটি ছায়ার মতো জীবনটা এগোচ্ছিল।তাহলে আজ কেন আমার জীবন এতো এলোমেলো? কেনো পাইনি একটি গুছানো জীবন,অগোছালো জীবনে পারি দিলাম। আজকাল বড্ড ক্লান্ত হয়ে গেছি মা। জানি না জীবনের খাতায় আর কিছু হারাবার আছে কিনা। তবে তোমাকে হারাবার পরে মনে হয়েছিল দুনিয়াটা বড়ই নিষ্ঠুর একটা জায়গা। আমি আর লিখতে পারছিনা মা বুক ফাটিয়ে চিৎকার দিতে ইচ্ছে করে।তুমি যেখানেই থাকো ভালো থেকো মা,সকলের কাছে দোয়া চাই। আল্লাহ যেনো মাকে জান্নাতুলজান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক।___রাব্বির হাম হুমা কামা রাব্বাইয়ানি সগীরা।
📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬০৮
Date:- ২৯/০৮/২০২১
___মোঃআনিছুর রহমান
___ব্যাচ নং 13
___রেজিঃনং 57409
___উপজেলা সখিপুর
___জেলা টাংগাইল
___বিভাগঃ ঢাকা
___বর্তমানে লেবানন রেমিটেন্স যোদ্ধা