জীবনের গল্প
❤️বিসমিল্লাহ রাহমানির রাহিম ❤️
☘️ আস্সালামু আলাইকুম☘️
🙏🙏🙏🙏সকলকে পড়ার অনুরধ রইলো🙏🙏🙏
👉👉👉জীবন গল্প👈👈👈
🙏প্রথমে লক্ষ কোটি শুকরিয়া জানাই মহান রবের দরবারে যিনি আমাদের কে ১৮ হাজার মাখলুকাতের মধ্যে শ্রেষ্ট করে সৃষ্টি করেছেন এবং সাথে দিয়েছেন হাজার রকমের সৃজনশীল মেধা, যোগ্যতা ও শ্রম করার শক্তি।এবং এত সুন্দর একটা প্লাটফর্ম যুক্ত হওয়ার তাওফিক দিয়েছেন। 🙏
🧡দুরুদ, সালাম পাঠাই মানবতার শ্রেষ্ঠ নবী, প্রিয় নবী (সাঃ) রওজা মোবারকে।🧡
❤️ কৃতজ্ঞতা, সম্মান, শ্রদ্ধা, জানাই আমাদের সকলের প্রিয় শিক্ষক, লক্ষ তরুনের আইডল ও প্রিয় মেন্টল Iqbal Bahar zahid স্যারকে। যিনি এত সুন্দর একটা প্লাটফর্ম তৈরি করার কারনে আমরা উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখা।❤️
✒️✒️ আসলে প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে কোন না কোন গল্প থাকে। সে গল্পে থাকে হাসি আনন্দ, দুঃখ, বেদনা। পাওয়া না পাওয়া ইত্যাদি বিষয়। জীবনের গল্প লিখে শেষ করার মত না। তার পরেও আমার জীবনের কিছু গল্প আপনাদের সাথে শেয়ার করবো বলে শুরু করলাম।✒️✒️
🌿🌿আমার শৈশব 🌿🌿
আমি গ্রামের একটা মেয়ে। গ্রামের আট দশটা ছেলে মেয়ের মত বেড়ে উঠা। কিন্তু আমি ছিলাম নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে। ৪ ভাই ৩ বোন। ভাই বোনদের মধ্যে আমি ছিলাম ৬ নাম্বার আর বোনদের মধ্যে ছিলাম ২য়।আমি মোটামুটি শান্ত প্রকৃতির ছিলাম। বাবা ছিলেন একজন কৃষক।৯ জন সদস্যের পরিবারের বরন পোষন করতে খুব কষ্ট হতো তার। আমরা ৩ বোন ছিলাম বাবা মায়ের একদম শেষ বয়সের সন্তান। চার ভাইয়ের পরে আমার মায়ের কোন মেয়ে ছিলো না তাই তিনি রাত দিন আল্লাহর কাছে কান্না কাটি করার পর আমাদের তিন বোনের মায়ের কোলে দুনিয়াতে আসা। মা আমাদের পেয়ে সাত রাজার ধন পেয়েছে।
✒️✒️প্রাথমিক শিক্ষা,🖋️🖋️
আমার শিক্ষার হাতেখড়ি একটা প্রাথমিক বিদ্যায় থেকে।পড়া শুনাতে এতোটা ভালো ছিলামনা। তবে চেষ্টা করলে পারতাম। কিন্তু চেষ্টাটা ছিলো কম। যাক এভাবে ৫ পাস করা।
🍀🍀 স্কুল বা মাধ্যমিক জীবন 🍀🍀
আমার জীবনে একটা বড় ভুল স্কুল থেকে গিয়ে মাদ্রাসাতে ভর্তি হওয়া। কারন স্কুলে আরবী কোন সাবজেক্ট পড়ানো হয়না। আমি যখন দাখিল ৬ষ্ট শ্রেনীতে ভর্তি হই তখন ৪থেকে ৫ টা বিষয় ছিলো আরবি। এর কিছুই আমি বুজতামনা। তারপরেও ৬ ষ্ঠ শ্রেনী কোন রকম পাস করে ৭ম শ্রেনীতে উঠা। কিন্তু আমি ৭ ম শ্রেনীটা আর পাশ করতে পারলাম না। বাধ্য হয়ে থেকে গেলাম আগের ক্লাসে। কিন্তু সহপাঠীরা যখন উপরের ক্লাসে আমি নিচের ক্লাসে। এটা আমি মেনে নিতে পারলাম না। নতুন করে হারা থেকে জিতার স্বপ্ন নিয়ে শুরু করি ছাত্র জীবনের পথ চলা।
✒️✒️নতুন উদ্দিপনায় ছাত্রী জীবন 🖋️🖋️
এই ফেলটা আমাকে নতুন করে সফল হতে শিখাইছে। আস্তে আস্তে পড়া শুনার প্রতি মনোযোগ হলাম। তার ফল স্বরুপ ৮ ম শ্রেনীতে হলাম ক্লাসের ৪র্থ,নবম শ্রেনীতে ২য়। আর দ্বিতীয় স্থানটা এসএইচ সি পর্যন্ত ছিলো আলহামদুলিল্লাহ। ৮ম শ্রেনী থেকে সকল স্যারসহ প্রতিষ্ঠানের সকল ছাত্রছাত্রীর নজরে পড়তে শুরু করলাম। সকল ভালো স্টুডেন্টের সাথে প্রতিযোগিতা করে পড়া শুনা করতাম।
🌺🌺প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্তি🌺🌺
আলহামদুলিল্লাহ ছাত্রী জীবনে সফলতান করনে প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেক নিকট থেকে খুব স্নেহ, আদর আর ভালোবাসা পেতে শুরু করি। আমার ক্লাসের প্রতিটি ছাত্র ছাত্রী সাথে ভালো সম্পর্ক তৈরি হতে থাকে।
🌺🌺আমাকে নিয়ে মায়ের স্বপ্ন 🌺🌺
পড়া শুনার প্রতি মনোযোগ দেখে মা আমাকে নিয়ে স্বপ্ন ভুনতে শুরু করে। আসলে পৃথিবীতে প্রত্যেকটি মা তার সন্তানের কাছে শ্রেষ্ঠ। কিন্তু আমার মা আমার কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি বিশেষ নেয়ামত ছিলো। আমার মা আমার ফ্যামিলিতে খুব কষ্ট করেছে, কিন্তু মুখে হাসিটা সব সময় ছিলো। আমার বাবা মাকে খুব কষ্ট দিতো কিন্তু পিচন দিয়ে ভালো খাবারটা বাবার জন্যে রাখতো। কখনো বাবার সাথে তর্ক করে নাই। খুব কষ্ট হলে নামাজে বসে কান্না করতো কুরআন পড়তো। তারপরেও তার কষ্টের কথা কাউকে বলতো না। আমরা বাবা মায়ের শেষ বয়সের সন্তান হয়াতে তার পরে মেয়ে হওয়াতে সমাজের মানুষ আমাদেরকে নিয়ে কটুকথা বলতো, কেউ যদি আমাদেরকে কিছু বলতো মাকে বললে, মা বলতো তোরা হলি আমার মানিক, তোদেরকে আমি আল্লাহর কাছ থেকে খুজে নিছি, মা তোদের জন্যে দোয়া করবো তোরা অনেক সুখি হবি। পড়াশুনায় ভালো হওয়ার কারনে মা আমাকে একটু বেশি আদর করতো।পৃথিবীতে কেউ যদি আমাকে বেশি আদর করে সাপোর্ট দেয় সে হলো আমার মা। আমার পড়াশুনার খরচ সব সময় হাতে রাখার চেষ্টা করতো। আমি আস্তে আস্তে মায়ের স্বপ্ন পূরনের দিকে এগোতে থাকলাম। আপনাদের সাথে আরেকটা কথা বলতে ভুলে গেছি। আমি কতটা পড়াশুনাতে মনোযোগ হয় তার ারেকটা উদাহর হলো আমি ৯ শ্রেনীতে এক দিনের জন্যেও ক্লাস পাকি দিনাই।নবম শ্রেনীতে নিয়মিত ছাত্রী হওয়ার জন্যে একটা গিফট ক্লাস টিসারের কাছ থেকে পায়।
এবং দশম শ্রেনীতে টাইপয়েট জ্বর হওয়ার কারনে ১৪ দিন ক্লাসে আসতে পারি নাই। তার সাতদিন পরে চেষ্ট পরীক্ষা ছিলো আলহামদুলিল্লাহ সেটাতেও খুব ভালো রেজাল্ট করেছিলাম।
😭😭দাখিল পরীক্ষা + মায়ের মৃত্যু😭😭
প্রত্যেকটা ছাত্রছাত্রীর জীবনে এসএসসি পরীক্ষা হলো প্রথম পাবলিক পরীক্ষা। কিছুটা ভয় একটা অনুভূতি থাকে সবার মনে। আসলো সে কাংক্ষিত দিন। আরেকটা কথা আমার মায়ের স্বপ্ন ছিলো আমাকে মাস্টার্স পর্যন্ত পড়াবে যা নিম্ন মধ্যভিত্ত পরিবারের জন্যে খুবই কঠিন। ফেব্রুয়ারীর ১১ তারিখ থেকে পরীক্ষা মায়ের সামর্থ মত ভালো খাবার ইত্যাদি আমার জন্যে ব্যবস্থা করে।
পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় খুব কান্না করছিলাম, সবার জিজ্ঞেস করেছিলো কেন কান্না করি কাউকে বলকে বলতে পারি নাই। কিছুটা ভয় মায়ের স্বপ্ন পূরন সব মিলায় কান্না করছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ ভালোভাবে দুটা সাবজেক্ট শেষ করছি।
কিন্তু 😭😭১৫ ফেব্রুয়ারীতে বিকাল ৪.৩০ আমার মা হঠাৎ মারা যায়। ১৬ তারিখ ১০ টা থেকে আমার আরেকটা পরীক্ষা। ঠিক ১৬ তারিখ ১০ টা আমার মায়ের জানাজা।😭😭😭
আমি পূরা দিন প্রিপারেশান নিলাম। আমি পড়তাম মা একটু পর পর আমাকে দেখতো। আসারটা পড়ে একটু হাটতে বের হলাম সন্ধ্যার পরে আবার পড়তে বসবো তাই। কিন্তু আমার বড় আপু চিৎকার শুনে এসে দেখি আমার মা আপুর কোলে, মায়ের গোলাপি ঠোঁটটা কালো হয়ে গেছে। জিব্বাটা নিচে নেমে গেছে। আমি পাটা সোজা করলাম। পড়া পড়শি, আত্নীয় স্বজন একে একে সবাই আমার ঘরে এসে জমা হতো লাগলো। আমার অযু ছিলো বিদায় আমি কোরআন পড়তে শুরু করছিলাম। আর আমার আপুর কোলে মায়ের মৃত্যুটা
আপু মেনে নিতে পারেনাই ৭ দিন পর্যন্ত সে কি হইছে না হইছে বলতে পারে নাই।আমার ছোট বোনটা চিলো তখন ৫ম শ্রেনীতে। তাও সে গেছিলো আমার ছোট ফুফুর বাড়িতে। মায়ের মৃত্যুর কথা শুনে আমার চাচাতো ভাই ওকে নিয়ে আসে। আর ওর সে কি কান্না, ও শেষ সময় একবারের জন্যেও মাকে দেখে নাই। মায়ের মৃত্যুর খবর মুহুর্তে সবাই শুনতে পায়। কিন্তু ১৬ তারিখে১০ আমার পরীক্ষা ১০ টা মায়ের জানাজা।
যখন আমার ফ্রেন্ড, শিক্ষকরা জানলো।
রাত্রে সাথে সাথে আমার প্রিয় বিএসসি স্যার উনার স্ত্রী কে নিয়ে আমাদের বাড়িতে এসে হাজির। কিন্তু স্যারের স্ত্রীর পরের দিন ডিগ্রিতে ইংরেজি পরীক্ষা ছিলো। আমাকে নিয়ে যাবে উনারা না হয় আমি সকালে পরীক্ষা দিতে যাবোনা। আমি কষ্ট পাচ্চিলাম কিন্তু আল্লাহর রহমতে বিতর থেকে স্টং ছিলাম। কারন মায়ের স্বপ্ন আমাকে পূরন করতে হবে তাই।😭😭😭আমি আপনাদের সাথে কথা গুলো লিখতেছে কিন্তু আমি যে কি পরিমান কান্না করতাছি বার বার চোখ জাপসা হয়ে আসতেছে।এর বিতরে আসলে অনেক কথা। সকালে প্রিন্সিপাল, সকল শিক্ষক, ছাত্র ছাত্রী সবাই আমাদের বাড়িতে চলে আসছে,
প্রতিষ্ঠান বন্ধ দিয়ে দিছিলো সেদিন।কিন্তুু প্রতিষ্ঠান আর আমার বাড়ির দূরত্ব ছিলো এক কিলোমিটার। সবাই মায়ের জানাজা তে আসছে। আর আমার ক্লাস মেটেরা সবাই কল দিয়ে বারবার বলতে আমি যে পরীক্ষাতে এটেন্ড করি। সকাল ৮.৩০ মিনিটে সেই বিসিএস স্যার আমাকে নিয়ে পরীক্ষার জন্যে চলে যায়। যাওয়ার আগ পর্যন্ত আমি মায়ের পাশে বসে কুরআন তেলাওয়াত করছিলাম।
😭😭 যাওয়ার সময় শেষভারের মত মায়ের পায়ে মুখে হাত দিয়ে ক্ষমা চেয়ে নিছিলাম।🙏🙏 কারন আমি পিরে এসে মাকেতো আর দুনিয়াতে দেখতে পাবোনা। এটা যে কতটা কষ্ট, কতটা যন্ত্রনা, সেটা আমি চাড়া কেউ হয়তো বুজবেনা মাগো তোমাকে এখনো প্রত্যেকটা দিন প্রত্যেকটা মুহূর্তে মনে পড়ে। কিন্তু পরীক্ষা দিয়ে বাড়িতে এসে আমি আর সোজা হয়ে দাড়াতে পারি নাই।
মার বিদায় যেন আমার মেরুদণ্ড ভেঙে দিছে। এরপরে প্রত্যেকটা দিন মায়ের জন্যে কান্না করছি। কিন্তু সবগুলো পরীক্ষা দিয়ে শেষ করলাম ভালেভাবে আলহামদুলিল্লাহ।
🌺🌺দোয়া 🌺🌺
আমার মায়ের মৃত্যুর কারনে এলাকার, বাড়ির, আত্নীয় স্বজন, বন্ধ, বান্ধাব,স্যার একদিলে আমার জন্যে দোয়া করছিলো। সকলের কাছে আসলে আমি খুব ঋনী।
🍀🍀দাখিলের রেজাল্ট 🍀🍀
তিন মাস পরে দাখিলের রেজাল্ট দিবে। আমার রেজাল্টা আমার চাইতে পরিচিত সবাই জানার জন্যে খুব আগ্রাহ ছিলো সবাই দোয়া করছিলো ভালো কিছুর জন্যে। কিন্তু আমার বিশ্বাস ছিলো রেজাল্ট ভালো হবে। কিন্তু!!! রেজাল্টের মেসেজ দেখে, আমি এত বেশি কান্না করছি এত বেশি কান্না করছি যে, সবাই আমাকে শান্তনা দিতাছে,আগামী বছর আবার পরীক্ষা দিলে ভালো করবো।
কিন্তু আসলে আমি ফেল করিনাই GPA 5.00 পেয়েছি। যা আমার মা দেখতে পায় নাই।আমি রেজাল্ট দেখে মায়ের স্বপ্ন পূরন পথে হাটতেছি কিন্তু মাতো নেই।
আলহামদুলিল্লাহ আলিমেও এর ধারাবাহিকতা বজায় রেখি।
🌿🌿পরিশ্রমের জীবন🌿🌿
মায়ের মৃত্যুর পর পড়া প্রায় বন্ধ হওয়ার মত। । কিন্তু আল্লাহর অশেষ রহমতে টিওশনি শুরু করি। আলিমে ভর্তি হয়।প্রতিদিন ৫-৬ টা টিওশনি করতাম। আলেম পাশ করলাম ভালোভাবে। ভর্তি কোচিং-এ ভর্তি হই নিজের টাকায়। একটা সেলাই মিশিন কিনি টিওশনির টাকায়।প্রয়োজনে বাহিরে কখনো একটাকাও খরচ কততামনা। পাশাপাশি সেলায় করতাম। টুকটাক হাতের কাজ শিখি। পড়াশুনা নিজের খরচ কখনো বাবা ভাই থেকে চায় নাই। বরং মাসে কিছু টাকা বাবার হাতে দিতে আনন্দ পেতাম। ভর্তি হলা অনার্সে।
আরাব মাদ্রার মায়া চাড়তে না পেরে ফাজিলেও ভর্তি হয়। দুইটাতে পড়ার কারনে পড়াশুনার খরচটা বেশি হয়ে যায়।
আরো বেশি পরিশ্রম ও টিউশনি করাতে থাকি, কলেজ থেকে অনার্স, মাদ্রাসা থেকে ফাজিল, কামিল শেষ করি। প্রত্যেকটাতে প্রথম ক্লাস পেয়ে পাশ করি আলহামদুলিল্লাহ।
আমার মায়ের স্বপ্ন পূরন করি। আরো কিছু গল্প আছে সেটা আরেকদিন সময় করে সেয়ার করবো ইন শা আল্লাহ।
🌺🌺🌺নিজের বলার মতো গল্প প্লাটফর্মে যুক্ত হওয়া ঃ আমি নিজে কিছু করার জন্যে সব সময় চেষ্টা করতাম। কিন্তু কি ভাবে করবো তার কোন সঠিক নির্দেশনা জানতামনা। মাঝে মধ্যে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা হওয়ার গল্প গুলো দেখতাম ইউটিউবতে।
একদিন আমাদের স্যারের U tv তে রানি আপুর গল্পটা দেখি, তখন ফেজবুকে এসে চার্জদিয়ে নিজের বলার মতো গল্প ফাউন্ডেশনটা পাই।
রেজিষ্ট্রেশন করার জন্যে একটা পোষ্ট করি। সাথে সাথে @ আনিস রুবেল ভাই আমাকে রেজিষ্টেশন করতে লিংক দেয়।কিন্তু আমি বার বার চেষ্টা করার পরেও পারিনাই।ওনি আমাকে@ Nasrin Sultan আপুর সাথে পরিচয় করায় দেয়।আপু রেজিষ্ট্রেশন করাই দেয়।আলহামদুলিল্লাহ এভাবে এই ভালো মানুষের পরিবারে আসা।
🖋️🖋️🖋️ এই প্লাটফর্ম থেকে আমি যা শিখলাম 🖋️🖋️🖋️
১ ভালো মানুষ হতে হবে।
২ হতাশ হওয়া যাবেনা।
৩ প্রত্যেকটা কাজ ধৈর্য নিয়ে করতে হবে।
৪ উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখা
৫অনেক গুলো ভালো মানুষের পরিবার ফেলাম
৬ এই পরিবারের প্রত্যেকটা ভাই বোন খুব আন্তরিক।
৭ মা বাবার দোয়া চাড়া কেউ সফল হতে পারেনা।
৮ অন্যের জন্যে কিছু করা
৯ ভালো কাজে প্রতিযোগিতা করা।
আসলে এ পরিবারের থেকে পাওয়া লিখে শেষ করা যাবেনা। প্রতি দিন শিখতেছি নতুন করে। স্বপ্ন ভুনতেছি, সাহস নিতেছি স্যাররের সেশান থেকে। নিজেকে তৈরি করতেছি নতুন ভাবে
স্যারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাদেরকে এত সুন্দর একটা প্লাটফর্ম উপহার দেয়ার জন্যে।স্যারের অক্লান্ত পরিশ্রমে আমাদের মত লক্ষ লক্ষ তরুন নিজের লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে হাটতে শিখতেছে। স্যার প্রতিটা সেশান যেন নিজেকে নতুন করে তৈরি করতে শিখায়।
🙏🙏 স্যারকে আল্লাহ সুস্থ্য ভাবে বেচে থাকর তাওফিক দিন। আর এই প্লাটফর্মের, এই ভালো মানুষের পরিবারে সকল ভাই বোনকে সুস্থ ও ভালো রাখুক।আমিন 🙏
🙏🙏পরিশেষে, বলবোএত কষ্ট করে আমার গল্পটা পড়ার জন্য আপনাদেরকে জানাই অনেক দোয়া ও কৃতজ্ঞতা। 🙏🙏
👉আমি নোয়াখালীর মেয়ে কাজ করছি বেবি নকশিকাঁথা ও নকশীকাঁথা ছোট বড় আর্ট কাপড় নিয়ে। আপনাদের দোয়া ও সহযোগিতা পেলে নিজেকে এগিয়ে নিতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬০৭
Date:- ২৬/০৮/২০২১
🌺🌺🌺নাম ফাতেমা আহম্মেদ
🌺🌺🌺🌺ব্যাচ ১৪
🌺🌺🌺🌺🌺রেজি ৬৬৮০৯
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺জেলা নোয়াখালী
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺বর্তমান নোয়াখালী
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺পেজ ঃমাদিহা নকশি ভুবন।সবাই পেজে লাইক দিয়ে পাশে থাকবেন। ধন্যবাদ।