বিপদে পড়লে বুঝা যায় আসলে """""কে আপন, আর কে পর
_________বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম ________
আল্লাহ সর্ব শক্তিমান"
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আস্সালামু আলাইকুম,
ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
💞 নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর সন্মানিত প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই.....?
আশা করছি আপনারা যার, যার অবস্থানে নিজের শত কর্ম ব্যাস্ততার মাঝেও আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন, সুস্থ ও নিরাপদে আছেন,
আমি ও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি, আলহামদুলিল্লাহ।
_____________😢 কষ্টের গল্প 😢_______________
🥀কষ্টে যাদের জীবন গড়া তাদের আবার কষ্ট কিশের ? সুখ আছে বলেই কষ্টটা উপলব্ধি করতে পারি। কষ্ট ছাড়া সুখের কোন অস্তিত্ব নেই। আমরা মানুষ, মানুষের জীবনে দুঃখ কষ্ট থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই স্বাভাবিক বিষয়টা কারো কারো জীবনটা অভিশপ্ত হয়ে যায়।
আমি আজকে আমার জীবনের কষ্টের কথা প্লাটফর্মের সবাইকে করতে চাই। আমার গল্পটা পড়ে হয়তো কারো উপকার হবে না, তবে আমার ভিতরে যেই চাপা কষ্টটা ঝমে আছে - সেটা কিছুটা হলে ও কমবে।
আমার নিজের সম্পর্কে বলছি - আমি আমার পরিবারের বড় মেয়ে। আমরা পাঁচ বোন এক ভাই।আমি সবার বড়। আমার বাবা একজন কৃষক। আট জন সদস্য নিয়ে আমাদের পরিবার। আলহামদুলিল্লাহ
মেয়ে বড় হলে প্রতিটা বাবা মায়ের ঘুম হারাম হয়ে যায়, মেয়েকে নিয়ে কত টেনশন। মা বাবার টেনশনের শেষ থাকেনা। মেয়ে বড় হয়েছে একটা কর্মীক ভালো ছেলের সাথে বিয়ে দিতে পারলে মা বাবার শান্তি।
আমি যখন ডিগ্রি 2 বর্ষ পড়ি, তখন আমার বিয়ে হয়।তখন সালটা ছিলো 2015 সাল। বিয়ের পর নতুন জীবন শুরু, জীবন চলছে জীবনের গতিতে। নতুন জীবন নিয়ে অনেক প্লান পরিকল্পনা করে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি, স্বামী সংসার নিয়ে ভালোই আছি। এরই মধ্যে আমি একটা ক্লিনিকে জব করছি - । আমার বিয়ের দেড় থেকে দুই বছরের মধ্যে আমি বেবী কনসেপ্ট করি। জীবনে প্রথম মা হবো অনেকটা এক্সাইটেড ছিলাম। আল্লাহ তায়লা আমাকে প্রথম একটি ফুটফুটে কন্যা সন্তান দান করলেন, আল্লার কাছে লাখ লাখ শুকরিয়া। মা হওয়ার অনূভুতি ভাষায় প্রকাশ করা মতো নয়। সময়টা ছিলো 14-6-2016 সালে। সন্তানের মুখ দেখে জীবনের সব দুঃখ এক নিমেষেই শেষহয়ে গেছে। প্রথম সন্তানের জন্মের সময় ক্লিনিক থেকে ছয় মাসের ছুটি পাই। আল্লাহ রহমতে সব কিছু ভাল ভাবেই চলতেছিল।
👉 সমস্যা শুরু হয় 2য় সন্তানের জন্মের সময়।
আমি 2019 সালে আবার কনসেপ্ট করি । আমি যেহতু কমিউনিটি ক্লিনিকের চাকুরী করি সেই সুবাদে একজন গর্ভবতি মা গর্ভকালীন সময়ে কি সেবা গ্রহণ করতে হয় তা কিছুটা হলে ও আমার জানা আছে।আমার সবেই ঠিক ছিল। সমস্যা শুরু হয় সন্তান ডেলিভারি সময়। বলে রাখি আমার দুটি বেবিই নরমাল ডেলিভারি হয়। দ্বিতীয় বাবুটা আমার ছেলে বাবু হয়, পরে শুনতে পারলাম তখন ওর নাকি কোন নড়াচড়া করছিলো না। সাধারণত বাচ্চা জন্মের পর পর কান্না করে থাকে । আমার বেবীটা তেমন কিছুই করে নাই। নার্সেরা আমার শাশুড়িকে বলে আপনাদের বাচ্চা কেমন ছিল আপনি দেখছেন কোন ভুল তথ্য দিবেন না প্রতিষ্ঠানকে ।
সত্যি বলতে ওরা চাইনি ওদের হাসপাতালে কোন বদনাম হোক । আমি তো আমার বাবুকে দেখিনি।আমার শাশুড়ির বলেন ওরা ওদের মতো অনবরত চেষ্টা করে যাচ্ছেন। প্রায় 20 মিনিট পর বেবীর নিশ্বাষ আপ এন্ড ডাউন হয় ।
যখন শ্বাস-প্রশ্বাস রানিং হচ্ছিল তখন সাথে সাথে ওকে অক্সিজেন লাগানো হয় এবং তাকে N I C তে ভর্তি করানো হয়। ঐ সময়টা একজন মায়ের জন্য কতটা বেদনা দায়ক সেটা একমাএ আল্লাহ ভালো বলতে পারবেন। এবং যার এই ধরনের সিচুয়েশনে পরেছেন শুধু মাএ তিনি বলতে পারবেন। যখন আমার ডেলিভারি সময় ছিলো সেই সময়ে আমার সাথে আরো 6টি ডেলিভারি হয়েছে। সবার বাবু ভালো সবার বাবু তাদের মায়ের কাছে ছিলো। শুধু মাএ আমার বাবু ছাড়া। আমি জানতাম না আমার বাবু কোথায়। আমাকে শুধু বলতেছে সবাই আল্লাহ কাছে প্রর্থনা করো। আল্লাহ তোমার মানিককে যেন তোমার বুকে ফিরিয়ে দেয়।
যেখানে একটা বাচ্চা জন্মের এক ঘন্টার মধ্যে মায়ের দুধ পান করার কথা। সেখানে আমার বাচ্চাকে আমি এক সপ্তাহ নিজের চোখে দেখতে পাইনি। আমার কি ভাবে এই ৭ টা দিন কেটেছে সেটা উপর আল্লাহ জানেন। বাবুকে N I C তে রাখা হয়েছে। সেখানে প্রথিদিনের বিল 10 হাজার টাকা - ওষুধ খরচ ছাড়া।তারপর ও কোন নিশ্চিত নেই বাবু ভালো হয়ে আমার বুকে ফিরে আসবে কি না ।
প্রথিদিন অনেক বাবু মারা যাচ্ছে । সেই খবর গুলো শুনে আমার কলিজা ছিড়ে যাচ্ছে। এক সপ্তাহ পর আমি আমার বাবু দেখে আমি আরো বেশি কষ্ট পাই।আসেপাশে অন্য বাচ্চেদের চাইতে আমার বাচ্চাটা আনেক দুর্ভল ছিলো। বাবুকে হসপিটালে রেখে বাসায় ফিরলাম ঠিকই কোন ভাবেই নিজের মনকে সান্তনা দিতে পারছিলাম না। আমি বাসায় আসার পর আমার মেয়ে আমাকে বিরক্তি করলে আমি তাকে অনেক মারি। আমি নিজেকে কোন ভাবে সামলাতে পারতে ছিলামনা। আমার হাসবেন্ড একটানা পনেরো দিন হাসপাতালের সিড়ির মধ্যে বসে ছিলো। খাওয়া গোসল গুম সব কিছু ছেড়ে দিয়েছে। আমার এইটুকু ছোট বাচ্চার চার ব্যাগ সাদা রক্ত লেগেছে। রক্তের জন্য চারো দিকে ছোটাছোটি করে রক্ত সংগ্রহ করতে হয়েছে । ঐ হাসপাতালে না গেল কখনো বুঝতামনা যে মানুষ একটা স্যদ জন্ম গ্রহণকরা শিশু জন্য বাবা মা কি করতে পারে। আমাকে যখন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বসার কোন জায়গা ছিলো না।শুধু অবিবাবকদের হাহাকার । আমি 7 দিন ফ্লোরে গুমাই । সিট পাওয়া ভাগ্যের ব্যপার।
ফ্লোরে যে শুধু আমি থাকছি তা কিন্তু নয়। সকল অসুস্থ মাকে ফ্লোরেই থাকতে হয়েছে । কারন হাসপাতালে সিটের সংকট ছিলো । এতোটাই ভির ছিলো বসার জায়গাটুকু ও পাওয়া কষ্ট সাধ্য ছিলো রোগির চাপ ছিলো অনেক বেশি । যেখানে একটি মাকে বাচ্চা ডেলিভারি পরে অনেক বেশি কেয়ার করতে হয়, মায়ের যত্ন করতে হয়। সেখানে একটি মা বাবা সিড়িতে ফ্রলোরে বসে আছে। আনেক কষ্টের পর যখন একটু আসার আলো দেখলাম বাবুকে বাসায় নিয়ে যাওয়া অনুমতি পেলাম। বাসায় গেলাম ওকে বিছানায় রেখে আমি ওয়াশ রুমে গিয়ে প্রেস হয়ে এসে দেখি বাবুর ঠোট,হাতের তালু,পায়ের তালু কালো হয়ে যাচ্ছে । আমি বাবুর দিকে তাকিয়ে চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না। মনে হচ্ছে আমার বুকটা ফেটে যাচ্ছে। বাবুর অক্সিজেন লেবেল কমে গেছে।ওকে নিয়ে আবার ছোটলাম হাসপাতালে। ডাক্তার বললেন আপনার ওকে একটু আগে নিয়ে গেলেন এরই মধ্যে কি এমন হল। যে আবার তারা হুড়ো করে হসপিটালে নিয়ে আসলেন। আমিতো কিছুই বলতে পারছিনা ডাক্তার । তখন ডাক্তার আমাকে বলেন এখান থেকে আপনার বাসার পযর্ন্ত কি কি করেছেন তাড়াতাড়ি বলেন। একটূ ভুল ও যেন না হয়। আমি খুব সাবধানতা সাথে বলতে ছিলাম এক সময় বলি যাওয়ার পথে আমি দুধ খাওয়ানো হয়।
ঐ দুধের জন্যই আবার হাসপাতালে আসতে হয়। গাড়ি যাকিতে ওর দুধ খাদ্যনালিতে না গিয়ে শাষ নালিতে চলে যায়।
আমার এইটুকু মাচুম বাচ্চার হাত,পা, শুধু কালো দাগ।দুই হাতে দুই পায়ে কালো হয়ে আছে । এই অবস্থা দেখে আরো তিন দিন থাকলো হাসপাতালে। তিন দিন পর আবার যখন বাবুকে নিয়ে আসা হলো তখন আবার আনেক নিয়ম। ওকে হেকচিছল ছাড়া দরা যাবেনা। ওর সামনে হাচি কাশি দেওেয়া যাবেনা।ওকে শুয়ে দুধ খাওয়ানো যাবে না।কান্নারত কিছু খাওয়ানো যাবে না, আরো অনেক কিছু। ওকে তিন দিন পরপর ডাক্তার দেখানো হতো । যদি মা না হতাম তাহলে মা হওয়া কত কষ্ট সেটা কখনো বঝতাম না।ঐ সময় যেনো বিপদ আমার পিছু ছাড়তে ছিলো না।
এমনিতে নিজের সন্তানকে নিয়ে পেরেশানিতে ছিলাম,,, 29-9-2019 সালে রোজ সোমবার রাত 8 টার সময় আমার বাবা মারা যায়। কিন্তু বাবার একটা কষ্ট থেকে গেলো আমার বাবা আমার বাবুটা কে এক পলক চোখে দেখে নাই। আমার তখন কি করা উচিত আমি বুজতেচিলাম না। আমি এমনিতেই মানুষিক ভাবে অনেক দুবর্ল। তার মধ্যে আবার এই খবর।আমার শশুর বাড়ি সবাই একটা গাড়ি নিয়ে রাতে বাবার বাড়ির আসি। কিন্তু বাবার বাড়িতে এসে ও কি হবে আমার বাবাকে আমি একটু ছুয়ে দেখতে পারিনি ধরতে পারিনি। শেষ বারের মত বুকে জড়াই দরতে পারিনি । বাবার সাথে শেষ বারের মতো মন খুলে একটু কথা বলতে পারিনি । মনে ভিতর এই কষ্টগুলো সারা জীবন রয়ে যাবে। যখনই এই কথাগুলো মনে পড়ে তখন অস্থির হয়ে যাই। পৃথিবীতে নিজেকে অনেক দুঃখি মানুষ মনে হয়।
আল্লাহ আমাদেরকে এত তাড়াতাড়ি এতিম বানাবে সেটা কখনো ভাবিনি। আল্লাহ যা ভালো মনে করেছেন তাই করেছেন ।সবই আল্লাহর ইচ্ছা।
আল্লাহর কাছে আমার একটাই চাওয়া আমার বাবার পরকালের জীবন যেন সুখময় হয় প্রতিনিহিত নামাজ পরে এই দোয়া করি।
তার সাথে সাথে আল্লাহ্ দরবারে কোটি কোটি শুকরিয়া আদায় করছি যিনি আমার সন্তানকে এখন পযর্ন্ত সুস্থ রেখেছেন ভালো রেখেছেন আলহামদুলিল্লাহ।
👉কিছু কথা না বললেই নয়ঃ
যখন কেউ একজন বিপদগ্রস্ত হয়, হতাশায় ভুগতে থাকে, ডিপ্রেশনে থাকে সেই সময় তাকে মেন্টালী সাপোর্ট না করে। তাকে ভালো পরামর্শ না দিয়ে তাকে মেন্টালী হ্যারাসমেন্ট করে থাকে আমাদের আসে পাশের কিছু পরিচিত মুখ গুলো এটা শুধু আমার জন্য নয় সকলের জন্যই বিষটা খুবই কষ্টের , এই যেমন আমাকে বলা হয়েছিল আমার বাবু প্রতিবন্দি হবে, ও বাচবেনা বাচলেও নানা রোগে আক্রান্ত থাকবে, নানা স্মস্যা থাকবে আরো কত কি---।কি যে ঝড় বয়ে গেছে আমাদের পরিবারের উপর দিয়ে। সেটা শুধু মাএ আমারই জানি।
বিপদ যে কারো জীবনে আসতে পারে। বিপদের সময় একটা প্রজেটিব কথা মানুষের মনে অনেকটা সাহস যোগায়। মনবল চাঙ্গা রাখে,
কিন্তু আমাদের সমাজের কিছু মানুষ যারা বিপদের সময় নানান ধরনের কমেন্ট করে মানুষকে আনেক কষ্ট দেয়। এই ধরনের মানুষ আমাদের সমাজে আমাদের আসে পাশেই বাড করে। সব সৃয় খুচা মেরে কথা বলার অপেক্ষায় থাকে। কথায় আছে না বিপদে পড়লে বুঝা যায় আসলে """""কে আপন, আর কে পর।
আমার ক্ষুদ্র জীবনে এখন পযর্ন্ত এটাই হচ্ছে সব চেয়ে বড় কষ্টের বিষয়। আমার গল্পের ইতি টানার আগে আমি আমার শ্রদ্ধাভাজন প্রিয় স্যারকে অনুস্বরন করতে চাই।
🥀 আমি শ্রদ্ধার সাথে স্বরন করছি, আমার প্রিয় প্লাটফর্ম "নিজের বলার মতো একটা গল্প" ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর, প্রিয় শিক্ষক, তরুন প্রজন্মের আইডল, লাখ স্বপ্নবাজ তরুণ তরুণীদের পথ পদর্শক -জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যারকে। যার অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে আমরা এতো সুন্দর একটা প্লাটফর্ম পেয়েছি, যার নাম নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন।
💞যার শিক্ষায় শিক্ষা গ্রহণ করে নিজের ছোট ছোট অপূর্ণ স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করার সাহস করছি। যেই প্রিয় মানুষটির দেখানো পথ আমরা তরুন তরুনীরা অনুস্বরন করছি। সেই প্রিয় মানুষটির প্রতি আমার অনেক অনেক ভালেবাসা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
🥀তার পাশা পাশি এই প্লাটফর্মের সন্মানিত সকল প্রিয় দায়িত্বশীল ভাই-বোনদের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসার রেখে স্বরন করছি, আমাদের প্রিয় প্লাটফর্মের সাথে যুক্ত সম্মানিত প্রায় ৫ লক্ষ ৫০ হাজার সহযোদ্ধা, ও সহপাঠী যারা আছেন তাদের সবাইকে। যারা শত কর্ম ব্যস্ততার মাঝে থেকে ও কিছু সময় দিয়ে এই প্লাটফর্মের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। সকলের প্রতি আমার অফুরন্ত ভালোবাসা ও দোয়া রইলো। আৃার জন্য ও দোয়া করবেন।
সবাই যেন ভালো মানুষের পাশাপাশি একজন সফল উদ্যোক্ত হতে পারেন। ভালোবাসা অবিরাম।
প্রিয় বন্ধুরা আপনাদের অনেক সময় নিয়ে নিলাম ভুলে ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
জানিনা একটু সময় নিয়ে আমার কষ্টের গল্পটা পরবেন কী না।
যারা দয়া করে কষ্ট করে একটু পড়বেন তাদের প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ।
আজকের মত এখানে বিধায় নিলাম।সবাই ভালো থকবেন,নিরাপদে থাকবেন।
আল্লাহ হাফেজ।
মোসাঃ তাহমিনা আক্তার
ব্যাচ-15
রেজিষ্টন নং 68017
জেলা - কুমিল্লা
উপজেলা - নাঙ্গলকোট