হারবাল ঔষধ গবেষকের জীবনকে
🎆বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম, আসসালামুআলাইকুম
আমার প্রাণ প্রিয় ভাই ও বোনেরা সবাই কেমন আছেন? শুরুতেই সকল প্রশংসা জ্ঞাপন করছি মহান আল্লাহ পাকের প্রতি, যিনি আমাকে দয়া করে মায়া করে আপনাদের সকলের ভালোবাসার সান্নিধ্য পেয়ে ভালো মানুষ হওয়ার তৌফিক হয়েছে।
___🎀🎀-আজীবনের কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা_🎀🎀____
অফুরন্ত ভালোবাসা ও নিরন্তর ও দোয়া কামনা করছি আমাদের প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার এর প্রতি। যিনি আমাদের নিজ পরিবারের পরেই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ও বৃহৎ পরিবার একটি পরিবার উপহার দিয়েছেন। নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন।
🎆যাঁর পথ অনুসরণ করে প্রতিদিন অগণিত পরিবারের মুখে ফুটছে তৃপ্তির হাসি। প্রতিদিন হাজারো তরুণ তরুণীর বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পেয়ে স্বনির্ভর বা আত্মনির্ভরশীল হয়ে সমাজ ও দেশের জন্য বয়ে আনছেন সম্মান আর বৈদেশিক মুদ্রা।
আমার দেশের হাজারো মোটিভেশনাল স্পিকারের মধ্যে আমার কাছে সর্বশ্রেষ্ঠ মোটিভেশনাল স্পিকার শতাব্দীর সেরা মানব, তরুণ প্রজন্মের আইডল, তরুণ-তরুণীদের উদ্যোক্তা গড়ার কারিগর প্রিয় Iqbal bahar zahid স্যার।
🗼অনেকেই স্বপ্ন দেখাতে পারে, কিন্তু তা বাস্তবায়নে সঠিক, সহজ দিক নির্দেশনা এবং বাস্তব ভিত্তিক অনুপ্রেরণা ও উৎসাহ আমাদের প্রিয় স্যার ইকবাল বাহারের দ্বারাই সম্ভব।
💝প্রিয় স্যারের প্রতিটি কথা, কাজ সবসময় আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করে ভালো মানুষ হওয়ার।
স্যারের ব্যক্তিত্ব, নানাবিধ সামাজিক উদ্যোগ ও কর্মকান্ড অত্যন্ত প্রশংসনীয় ও শিক্ষনীয়।
এই ফাউন্ডেশন এর দায়িত্ব প্রাপ্ত সম্মানিত প্রিয় ভাইবোনসহ আমার শুভাকাঙ্ক্ষী সবার প্রতি সম্মান, ভালোবাসা, কৃতজ্ঞতা ও অফুরন্ত শ্রদ্ধা জানাই যাঁরা আমাদের আন্তরিকতার সঙ্গে দিন রাত সীমাহীন অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাদের কে উৎসাহ ও কাজ শিখিয়ে যাচ্ছেন।
✨আমি যা পেয়েছি ভালোবাসার এই ফাউন্ডেশনে
ফাউন্ডেশন এর প্রিয় ভাইয়া ও আপুদের লেখা পড়তে পড়তে নিজেকে নিজে বুঝতে পেরেছি, চিনতে পেরেছি, নিজের সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু আবিষ্কার করতে পেরেছি, যা আগে কখনো জানাতামই না। সাহস করে মুখে যা সবার সামনে বলতে পারতাম না, এখন আমার লেখার মাধ্যমে আমি যা জানি সবার সামনে উপস্থাপন করতে পারছি।
✨বিষেশ করে আমাদের সবার জীবনের গল্পই ভিন্নতা থাকে। আমি জীবনের কিছু শিক্ষার বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।
__________________________________________________
✨আমাদের ঘড়ির কাঁটা থেমে নেই। প্রতিটি মুহূর্তেই জীবন থেকে একটি একটি করে সেকেন্ড হারিয়ে যাচ্ছে। যারা সেকেন্ড ধরে ধরে জীবনকে রাঙাতে পারে তারাই একসময় সাফল্যের শীর্ষে পা রাখে। প্রতিটি মুহূর্তকে রাঙিয়ে জীবনকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই সংগ্রাম। সেই সংগ্রামের গল্প মানুষ আর মননভেদে নানা রকম। একেক জনের গল্প একেক রকম হলেও সবার জীবন সামনে এগিয়ে চলছে। কেউ বা ধীরে আবার কেউ বা দ্রুত-সবাই সামনে এগোনোর প্রচেষ্টায় প্রহর গুনছে।
✨✨জীবন থেকে কিছু বাস্তব বলতে চাই।
বিঃদ্র (কোনো উপদেশ নয়)যানা দরকার যানাতে চাই.............জানতে চাই............!
ভুল হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষিতে দেখবেন।
__________________________________________________
✨✨আমাদের জীবন সব সময়ই সচল।আমি আপনি এখন যে কর্মস্থলে কাজ করে যাচ্ছি ভাবছেন আমি আপনি ছাড়া সব অচল। আসলে কিন্তু না। আমি আপনি যদি আজ কাজ ছেড়ে দেই তাহলে কর্মস্থলে সাময়িক সমস্যা তৈরি হবে, কিন্তু খুব দ্রুত আমার আপনার উপস্থিতি সবাই ভুলে যাবে। তেমনি আজ আমি আপনি হয়তো বন্ধুমহলে বেশ জনপ্রিয়।আমাকে আপনাকে ছাড়া কোনো আড্ডাই জমে না। জেনে রাখুন, আমি আপনি না থাকলেও আড্ডার রং কোনো অংশেই মলিন হবে না।
✨✨আমাদের কোনো কিছুই জীবনে চিরস্থায়ী নয়। আবেগ, অনুযোগ কিংবা অভিযোগ-কোনো কিছুই চিরস্থায়ী নয়। সামাজিক সম্পর্কগুলো সব সময়ই এক রকমের গাঢ় হবে না। আজ আমার আপনার কাছে যাকে ভালো লাগছে, কালকে তাকে আমার ও আপনার ভালো না-ও লাগতে পারে। আজ যিনি প্রশংসা করছেন, কাল তিনি আমার আপনার কঠোর সমালোচক হতেই পারে।
✨✨কোনোদিন নিজেকে কখনোই অন্যদের সঙ্গে তুলনা না করে নিজেকে নিজের সঙ্গে তুলনা করতে শিখবো। বন্ধুর ভালো চাকরির খবর শুনে নিজেকে হেয় করবো না, বন্ধু কে উৎসাহ দিয়ে নিজের পথ গোছানোর চেষ্টা আমি আপনি করবো।
✨✨আজ ধরুন আর্থিক স্বাধীনতা আমার আপনার জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য এনে দেয়। ধার করার অভ্যাস কিংবা ঋণে নিজেকে জড়াতে যাবো না। চেষ্টা করবো নিজের হাতে আয় করতে। যতটা আয় করবো, তা বুঝে ব্যয় করতে শিখবো। প্রয়োজনের বাইরের ব্যবহারের জিনিসপত্র কেনা থেকে বিরত থাকবো। অভিজ্ঞতা অর্জনের চেষ্টা করবো। দামি মুঠোফোনে যতটা আনন্দ মেলে হয়তো মঞ্চনাটক দেখার অভিজ্ঞতা আরও আনন্দ দেবে। বস্তুগত আনন্দের চেয়ে অভিজ্ঞতা, স্মৃতি জমানোর দিকে মনোযোগ দিয়ে চলবো।
✨✨এই জগতে যত বড়ই দুঃখ আসুক না কেন, তা মলিন হবেই। প্রেমিককে হারানোর বেদনা, ভালো চাকরির সুযোগ বা পরীক্ষায় ভালো ফল-নানা কারণে ব্যর্থতা আর শোক জীবনে আসতে পারে। জেনে রাখুন, সব দুঃখই ধীরে ধীরে হালকা হতে থাকে। একদিন সব দুঃখ কাটিয়ে সাধারণ জীবনে অভ্যস্ত হয়ে পড়ি আমরা।
✨✨আমাদের শুধু পরিশ্রমেই জীবনে সাফল্য আসে না। পরিশ্রমের সঙ্গে বুদ্ধিবৃত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সৃজনশীলতাকে যোগ করতে হয়। বছরের পর বছর একই কাজ করতে করতে জীবনকে কখনোই একঘেয়েমির বৃত্তে আটকে ফেলব না। সিদ্ধান্ত নিয়ে ঝুঁকি নিতে শিখবো। ঝুঁকি নেওয়ার একটা সুবিধা হচ্ছে, আমি আপনি জানি না সামনে কী আসবে। এই অচেনা আর অজানা পথ সামনে নতুন দ্বার খুলে দিবে।
✨✨আমাদের সাফল্য কিংবা ব্যর্থতাই জীবনের সবকিছু না। সময়কে নান্দনিক উপায়ে রাঙিয়ে বেঁচে থাকাই জীবন।
✨✨কারুর মতামতকেই জীবনের সব বলে ভাববোনা। একই বই কারও কাছে ভালো লাগতে পারে, কারও কাছে খারাপ লাগতে পারে। তেমনি আমার আপনার কাজ কারও কাছে ভালো লাগতে পারে, কারও কাছে খারাপ লাগতে পারে-সব সময় নিজের সঙ্গে বোঝাপড়ার মাধ্যমে কাজ করাটা উত্তম।
✨✨আমাদের মুঠোফোন বা সামাজিক দুনিয়াই জীবনের সব না। বন্ধুর সাফল্যের ছবি ফেসবুকে দেখে মন খারাপ হতেই পারে আমার আপনার। আবার দিনের অনেকটা সময় মুঠোফোনের পেছনে ব্যয় করার ফল কিন্তু ইতিবাচক হয় না।
কিন্তু আমরা একটি পরিবার। নিজেকে একজন আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে। আলোকিত মানুষ, আলোকিত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখি।
নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশন এর বাস্তব উদাহরণ।।
আমার কথায় আসিঃ
আমি একজন ভিন্নধর্মী উদ্দোগতা,
*গল্পের জীবন নয় জীবনের গল্প তৈরি করতে চাই*
প্রান প্রিয় ভাই বোন বন্ধু সহকর্মী শুভাকাঙ্ক্ষী
আশা করি আপনারা সবাই অনেক বেশি ভালো আছেন।
শুরুতেই মহান আল্লাহর দরবারে লাখো কোটি শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি। এই করোনা পরিস্থিতিতে আমাকে ভালো রেখেছেন এবং আমার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার সুযোগ দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ।
আমার প্রতিষ্ঠান ঃ Sapno Sree herbal Malaysia
পক্ষে থেকে সবাইকে প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা প্রকাশ করছি।
আমাদের জীবন এ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা শব্দ সফলতা এই সফলতা নামের সোনার হরিণ আমরা সবাই অর্জন করতে অনেকটা পথ পাড়ি দিতে হয়। শেষ হাসি তারাই হাসে যারা ধৈর্যের সাথে কঠোর পরিশ্রম করে এবং সততার সাথে লেগে থাকে।
আজ আমার প্রতিষ্ঠান ঃSapno Sree herbal Malaysia
প্রতিষ্ঠিত হওয়ার গল্প আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই।
একটু একটু করে,
এগিয়ে চলছে সফলতার স্বাদ পেতে এই চলতি পথে যারা শুরু থেকে আমার সাথে কাজ করে আসছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
নিয়ে জীবনে স্বপ্ন দেখি একজন প্রতিষ্ঠিত উদ্যোক্তা হওয়ার সাথে, কিছু মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।
মানুষের জীবন কখনো কখনো নাটকের থেকে ও নাটকীয়, জীবনে কিছু ঘটনা থাকে যেটা নাটক সিনেমা কে ও হার মানায়। আমি আজ আমার জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা তুলে ধরবো।
👤👤আমার জীবন এর গল্প 👤👤
শুরু টা এমন,
আমি ছোট্ট শিশু, বাইরে হু হু করে ঝড় বইছে।উঁচু গাছ গুলো ভেঙ্গে গরীবের খড়ের ঘরটার চালের উপর এসে পড়ছে। রাত যত বেশি হয় ঝড়ের বেগে ততো বাড়তে থাকে।আমার মা আমাকে বুকের মধ্যে আঁকড়ে ধরে বসে থাকে।আর শুধু পথের দিকে তাকিয়ে থাকে। আমি তখন বুঝিনি, মা বাবার জন্য পথ চেয়ে বসে আছে । কারণ মা বুনো আলু আর কচু শাক তুলে রান্না করে রেখেছে, চাল নেই ঘরে তাই ভাত রান্না করতে পারিনি। রাত যত বেশি হয় ঝড়ের থাতে পাল্লা দিয়ে বৃষ্টি ও বাড়তে থাকে।আকাশে ঘন ঘন বিদ্যুৎ চমকায়, আমাকে আরো জোরে জড়িয়ে ধরে আমার মা। আর মুখে শুধু আল্লাহর নাম স্বরণ করে।আমি মাকে বলি মা আমার খুদা লেগেছে, মা আমার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে।আমি দেখতে পাই মায়ের দু চোখ দিয়ে পানি ঝরছে। আমি তখন খুবই ছোট তাই তখন বুঝিনি, আজ বুঝতে পারি সেদিন মা আমার মুখে ভাত তুলে দিতে পারিনি তাই মায়ের চোখে পানি। এক বাটি বুনো আলু আর কিছুটা কচু শাক মেখে মা আমার মুখে তুলে দেয়।
⬇️🏅🏅🏅🏅🏅🏅🏅🏅🏅🏅🏅🏅🏅🏅⬇️
আমার এখনো বলা হয়নি আমার বাবার কথা। ঝড় বৃষ্টির এতো রাতে বাবা বাইরে কেন?
🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆
🌹 খুব গরীব ঘরে জন্ম আমার। বাই সাইকেলে গদি বেঁধে বাবা মানুষ বহণ এর কাজ করতো। আমাদের যশোরের এলাকায় এটাকে জমিনের হেলিকপ্টার বলা হতো।আজ কালের পরিবর্তনে সেই হেলিকপ্টার দেখা মেলে খুবই কম। আমার বাবা সত্যি সত্যিই যুদ্ধা ও পাইলট কারণ দারিদ্র্যতার সাথে যুদ্ধ করে বাবা আমাকে বড় করে তুলেছেন। দাদার পাওয়া তিন শতাংশ জমি থেকে বাবা অতি কষ্টে আজ আমাদের অনেক জমি এলাকায় উচ্চ বৃত্ত না হলেও মধ্যে বৃত্ত এ কাতারে।
🌹আমি ছোট বেলা থেকে সাহিত্য চর্চার পাগল ছিলাম ৫ম শ্রেণী পড়াশোনা কালিন কবিতা লেখা শুরু করি।আজ এ প্রতিকা অফিস কাল ও পত্রিকা অফিস কখনো পায়ে হেটে কখনে বা বাইসাইকেলে। আমি অষ্টম শ্রেণি পড়াশুনা শেষ করে আমার ইচ্ছা কেশবপুর শহরে পাইলট স্কুলে ভর্তি হবো। ওটি ছিলো আমাদের এলাকার নাম করা ইস্কু। ওখানে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে টিকতে হয়।আমি ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে টিকে গেলাম কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ালো আমার স্কুলের প্রধান শিক্ষাক আমাকে স্কুল থেকে ছাড় পত্র দেওয়া হবে না। কারণ আমি ভালো ছাত্র ছিলাম। তাই আমাকে স্কুল থেকে ছাড় পত্র দেওয়া হবে না।ছাড় পত্র ছাড়া ভালো কোন স্কুলে ভর্তি নিবে না। আমাকে নিয়ে বোর্ড নুটিশ করা হলো হাই স্কুল শিক্ষা বোড়ে। আমি আমার স্কুলে ফিরে যায়নি, ভর্তি হয় মাদ্রাসাতে। আমি ছোট বেলা থেকে আরবিতে লেখা পড়া করিনি তাই দাখিল পরিক্ষা আমি আরবিতে ফেল করি। আবার আরবি তে পরিক্ষা দিবো। সে সমায়ে এক বিষয়ে ফেল করা f গ্রেট পাওয়া ছেলে মেয়েরা কলেজ অথবা আলিমে ভর্তি হতে পারতো। আমি আলিমে ভর্তি হই। আলিমে ভালো পড়াশুনার পাশাপাশি আরবি বিষয়ে ভালো আয়ত্ব করি । সমায় মতো চলে এলো আমার দাখিল পরিক্ষা।আমি পরিক্ষায় অংশ গ্রহণ করলাম। পরিক্ষা পরিদর্শক টি এন ও সাহেব এলো আমার কাছে।আমার তখন পরিক্ষা শেষ এর দিকে ৩ ঘন্টার পরিক্ষা ২ ঘন্টা শেষ হয়েছে এখনো সামনে ১ ঘন্টা বাকি আমার প্রায় সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়ে গেছে এবার রিভায়িজ দেওয়ার পালা। আমাকে উঠে দাঁডাতে বলা হলো। পরি্দশক আমাকে বললো তোমার কাছে নকল আছে?আমি বললাম না আমার কাছে কোন নকল নেই। আমাকে আবার জিজ্ঞেস করা হলো তোমার কাছে নকল পেলে তোমাকে সাজা প্রদান করা হবে?আমি বললাম জ্বি স্যার। আমাকে চেক করা হলো, আমার কাছে কোন নকল পেলো না। কিন্তু আমার পায়ের কাছে একটি নকলের টুকরো নকল পেলো, হয়তো আমার পিচনের ছেলেটা স্যারকে দেখে নকল টা ফেলে দিয়েছে। আমাকে লকলের দায়ে পরিক্ষা থেকে বহিষ্কার করা হলো। পড়া শুনা বন্ধ হয়ে গেলো প্রায়। সে সময়ে বাবার হাত ধরে আমার ব্যবসায়িক জীবনের হাতে খড়ি। সে ২০০০- ২০০১ এর কথা সে ক্ষেত্রে বাবা আমার ব্যবসায়িক গুরু। লেখা পড়া সমায়ে আমি বাই সাইকেল এ করে মোকাম থেকে চকলেট, চাটনি,আচার ও বিভিন্ন রকম খাবার এনে দোকানে দোকানে পাইকারী বিক্রি করতাম। পরে একটি ভেন গাড়ি কিনি তা দিয়ে লোকের দোকানে দোকানে মাল দিতাম।ব্যাবসার পাশাপাশি পড়াশোনা। আমার খুব ভালো মনে আছে। আমার যে দিন এস, এস,সি এর রেজাল্ট দেয়, আমি তখন একটি বাজারে খোলা আকাশের নীচে চাউলের দোকান দোকানদারী করি।আমার বাবা তখন আমার পাশে। আমার এক শিক্ষাক এসে যখন বললো অপু ভালো রেজাল্ট করেছে।আমার বাবা বাজারের সবাইকে সে দিন মিষ্টি মুখ করিয়েছে। লেখাপড়া ভালো করে তিন টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ইন্জিনিয়ারিং পরার জন্য ভর্তি পরিক্ষা দেয়। তিন টা তে টিকে থাকলেও টাকার অভাবে ইন্জিনিয়ারিং পড়তে পারিনি তার পর ডিপ্লোমা চিকিৎসক এ পড়াশুনা DMA.CMA.BHDS.BDA এবং ফার্মাসিস্ট শেষ করলাম। চাকরি জীবন শুরু করলাম একটি প্যারামেড়িকেল ইনস্টিটিউট এর পিয়ন হিসাবে তিন মাসে আমাকে পরিচালক উন্নয়ন পদে আনা হয়। ওটি ছিলো একটি সোসাইটি পরিচালিত। আমি সেখানে দুই বছর চাকরি করি।সেই টাকা দিয়ে,, গরীব নেওয়াজ মেডিকেল সার্ভিস সেন্টার,, একটি চিকিৎসা সেবা কেন্দ্র চালু করি এবং ২০১০ এ বাংলাদেশ কমিউনিটি ডিপার্টমেন্ট রিসার্চ এর মাধ্যমে Sapno Sree medical and technological Institute গড়ে তুলি এটি ছিলো ডাক্তার, নার্স ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান । ২০১১ সালে আমাকে বাংলাদেশ কমিউনিটি ডিপার্টমেন্ট রিসার্চ এর দক্ষিণ বঙ্গের চেয়ারম্যান নিযুক্ত করা হলো।আমার খুবইভালো লাগে আমি হাজার হাজার ছেলে মেয়েদের কম্রসংস্থান সৃষ্টি করতে পেরেছি। আমার এ প্রতিষ্ঠান এ পাঁচ টি শাখা আমি করেছিলাম। হাসানপুর, তালা,কেশবপুর,কুয়াদা, যশোর। তার পর শিক্ষা কে আরো শক্তি শালি করতে বিদেশ পাড়ি ২০১৩ সালে। আজ ৮ টি বছর প্রবাসী জীবন। এ ভিতর গড়ে তোলা নিজের ব্যবসা।আপনাদের সকলের ভালোবাসা এর কোম্পানি Sapno Sree Herbal Malaysia ও Sapno Sree Agro resort Malaysia Bangladesh.
AGENSI BINA JAYA holding SDN. BHD. (Rg.M)
🏔️কিভাবে যুক্ত হবার নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশনেঃ
মালোশিয়া তে ব্যবসায় বড় ধরনের একটি লস গুনতে হলো আমার ব্যাসায় ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণে।
আমার ব্যবহারিত প্রাইভেট গাড়ি ও বিক্রি করে ফেললাম।
করোনা মহামারী পরিস্থিতি তে ব্যবসার দেউলিয়া।
কোন অবস্থাতে ঘুরে দাঁডানো সম্ভব হচ্ছে না। ঋিন এ বোঝা মাথায় নিয়ে আত্য হত্যা সিদ্ধান্ত নিয়েছি।গাছে রশি ঝুলিয়ে ফেলেছি আত্য হত্যা করবো তখন গুগল এ সাস দি,, ব্যবসায় ঘুরে দাঁডানো গল্প,, তখনও সামনে আসে আমাদের সকলের প্রানপ্রিয় মেন্টর পরামর্শদাতা জীবন্ত কিংবদন্তি পুরুষ সুপার হিরো মানবতার ফেরিওয়ালা এযুগের শ্রেষ্ঠ আবিষ্কারক তরুন প্রজন্মের আইডল লাখো লাখো তরুণ তরুণীর জীবন বদলে দেওয়ার কারিগর , আমাদের সকলের হৃদয়ের স্পন্দন।
জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ সারের ভিডিও। গাছে রশি ঝুলানো আছে আমি সেখানে দাঁড়িয়ে ৩ ঘন্টা ভিডিও দেখি। আর কমেন্ট করতে থাকি আমি এ প্লাট ফমঃ এর মেম্বার হতে চায়। সাড়া দেয় Asj Akram
ভাইয়া। ওনার হাত ধরে। এ ভালোবাসা এর প্লাট ফর্ম এ যুক্ত হই। এবং লেগে আছি।
_
📖গ্রুপ থেকে যা শিখেছিঃ_______
এই গ্রুপে এসে আমাদের সবার প্রিয় ইকবাল বাহার স্যার এর শিক্ষায় আমি এখন স্বপ্ন দেখতে শিখে গেছি।যে স্বপ্ন আমাকে ঘুমাতে দেই না।একজন সফল উদ্যোগক্তা হওয়ার স্বপ্ন আমাকে প্রতিনিয়ত তাড়া করে।স্যার এর সেশন গুলো পড়ে অনেক অনুপ্রেরণা পাচ্ছি যা আমি কোনো গ্রুপে পাই নাই।আমি নিজেকে অনেক ধন্য মনে করি কারন আমি স্যার এর এক জন আজীবন ছাত্র।
১|কি ভাবে একজন ভালো মানুষ হওয়া যায় তা প্রতিনিয়ত শিখছি?
২|কিভাবে নিজের পরিচয় তৈরি করতে হয়।
৩|যে কোন সমস্যার সম্মুখীন হলে তা থেকে কিভাবে সমাধান বের করতে হয়।
৪|নিজেকে একজন সৎ ও ভালো মানুষ হওয়ার অনুপ্রেরণা পেয়েছি।
৫|কিভাবে সব সময় পজিটিভ থাকা যায়।
গ্রুপ থেকে যা পেয়েছি_____
আমি সর্বপ্রথম এই গ্রুপে লেখার অনুপ্রেরণা পেয়েছি। এইখানে লেখা ভালো হলে SOD করা হয়।যার কারনে লেখার আগ্রহ অনেক গুন বেড়ে যায়।আলহামদুলিল্লাহ পর পর আমার লেখা তিন বার
🎀০৬.০৩.২১ তারিখে ৪৭৬( ১) প্লাট ফমঃ এ যুক্ত হওয়া থেকে ৩৯ দিনে
🎀৩০.০৪.২১ তারিখে ৫২২(১)প্লাট ফমঃ এ যুক্ত হওয়া থেকে ৬৩ দিনে।
🎀১৯.০৮.২১ তারিখে ৬০০(১১) ২০৫ দিনে।
SOD হওয়ার কারনে লেখার আগ্রহ বহুগুন বেড়ে গেছে-গ্রুপে প্রচুর সময় দিচ্ছিলাম ও দিচ্ছি এই গ্রুপ থেকে কি শিখছি,,কি পেয়েছি তা লিখে শেষ হবে না।শুধু বলতে পারি আলহামদুলিল্লাহ যা পেয়েছি সবই আল্লাহর রহমত ও মা-বাবার দোয়ায় পেয়েছি।এখন আমার জীবনে একটাই লক্ষ্য একজন সফল উদ্যোগক্তা হিসেবে সবার সামনে নিজেকে পরিচিত করব এবং নিজের জেলাকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করব ইনশাআল্লাহ।
তারই লক্ষে Abdul Karim Munna ভাইয়া
Cm Hasan ভাইয়া Sabina Opi আপু
যশোর জেলা কৃতিসন্তান
RM Rony ভাইয়া
Younus Ali ভাইয়া। এনাদের,
অনুপেরনা পেয়ে। যশোরের এন আর বি কমিউনিটি ও যশোর জেলা টিমের প্রতি দিন এর সেশন চর্চা ক্লাস এর যাত্রা শুরু করি আলহামদুলিল্লাহ আজ ২৫.০৮.২১ বুধবার আমাদের ৫৬ তম সেশন চর্চা ক্লাস।
আমাকে স্বাভাবিক সহোযোগিতা করেছেন Shimul Ahmed
এ অল্প কয়েক দিনে আমরা পেয়েছি অকেক গুলো নতুন মুখ। যিনরা সবসময় সুপার একটিভ তার মধ্যে অন্য তম Jobada Khatun Tuni আপু
Sala Uddin আংকেল।
Abdur Rahim ভাই
Nibadita Mallick দিদি।
Mehedi Hassan Rubel ভাইয়া এমন দিন গেছে। একই দিনে তিন তিনি জন করে SOD পর পর দুই দিন।
এছাড়া এন আর বি কমিউনিটি এর পক্ষ থেকে জুনে
১৩ থেকে ৩০ Sapno Sree herbal Malaysia এর পক্ষ থেকে SOD পুরস্কার ঘোষণা ছিলো
সেখানে পেয়েছি।
Jesmin Rose আপুকে
Farhana Aktar আপুকে।
এছাড়াও অনেকেই সুপার একটিভ হিসাবে কাজ করে যাচ্ছেন তিনাদের অনেক এর নাম আমি উল্লেখ করতে পারি নি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
আমারা সবায় মিলে হাতে হাত রেখে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যশোর জেলা টিম কে আরো এগিয়ে নিতে চায়। নিজের জন্য কিছু করতে চায়। দেশের জন্য কিছু করতে চায়।
সকলের কাছে দোয়া চায়, সহোযোগিতা চায়, ভালোবাসা চায়।
💐💐💐💐💐💐💐💐💐💐
📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬০৭
Date:- ২৬/০৮/২০২১
ডাঃ শফিকুল ইসলাম অপু
পেশায় চিকিৎসক
হারবাল, বনানী ঔষধ গবেষক
ব্যাচ ঃ ১৩ রেজিষ্ট্রেশন নং ঃ৫৪১৮৩
নিজের জেলা যশোর।
🌷আজীবন সদস্য নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশন।
কমিউনিটি ভলেন্টিয়ার।
(এন আর বি মালোশিয়া থেকে)
🌷এন আর বি কমিউনিটি ভলেন্টিয়ার টিম মেম্বার।
🌷ব্লাড ডোনেশন ম্যনেজমেন্ট টিম মেম্বার
Sapno Sree Herbal Malaysia
www.sapnosree. com
+601161791120
কাজ করছি ঃ চিকিৎসা সেবা প্রদান, ঔষধ বা ঔষধী পন্য সরবরাহ, দেশি পণ্য বিদেশে এবং বিদেশি পণ্য দেশে
তুলে ধরার চেষ্টা ও দেশি - বিদেশি সকল নিত্য প্রয়োজনিও পণ্য এর কমিশন এজেন্ট হিসেবে কাজ করছি।