খুশিতে তখন মায়ের চোখ দিয়ে টপ টপ করে পানি পড়তেছিল.
বিসমিল্লাহির রহমানীর রহিম।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।
সর্বপ্রথম কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতেছি মহান রব্বুল আলামীনের দরবারে যিনি আমাদেরকে করোনায় হাসপাতালের বেডে, শরীরের কোন অঙ্গ হানি করে ঘরে না বসিয়ে রেখে স্বাভাবিক সুস্থ রেখেছেন, সেই জন্য দিল থেকে বলি.... আলহামদুলিল্লাহ....ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ।
সাথে সাথে শুকরিয়া আদায় করিতেছি, আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর যিনি সমস্ত মাখলুকের জন্য রহমত স্বরূপ পৃথিবীতে এসেছেন। যার আবির্ভাব না হলে এই পৃথিবীর কোন কিছুই সৃষ্টি হতো না। দয়ার নবী সমস্ত দুনিয়ার মানুষের জন্য পবিত্র আল-কুরআন ও সুন্নাহ রেখে গেছেন যা অনুসরণ করলে একজন আদনা থেকে আদনা মানুষও দুনিয়া ও আখিরাতে সফল ও কামিয়াব হবে................
এর পর অন্তরের অন্ত:স্থল থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতেছি, আমার- আপনার দু-চোখের মধ্যমণি প্রিয় স্যার জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারকে, যিনি আমাদের মত স্বপ্নহীন,স্বাহসহীন, শুরু না করতে পারা, লেগে না থাকার মানুষগুলিকে, সারা বাংলাদেশ থেকে খুঁজে এবং 55 টি বিদেশ থেকে রেমিটেন্স যুদ্ধাদের খুঁজে একটি ছাতার নিচে বসিয়ে, নতুন করে কিভাবে স্বপ্নবাজ, কিভাবে সাহস নিতে হয়, কিভাবে শুরু করতে হয় ও কিভাবে ফেবিকল আঠার মত লেগে থাকতে হয় তা শিখিয়েছেন। আল্লাহ সুবহানুতায়ালা আমাদের প্রিয় স্যার কে দুনিয়া ও আখেরাতে উত্তম সম্মানজনক স্থানে রাখেন। এজন্য দিল থেকে বলি আমিন -আমিন -আমিন।
# ##আমার জীবনের বাস্তব ঘটনা###
@@@দাদার কষ্টের জীবন@@@@
আমার দাদা একজন গ্রামের সাধারণ কৃষক। তিনি অত্যন্ত সৎ, বুদ্ধিমান ও বিবেকবান লোক ছিলেন। তখনকার দিনে আমাদের সমাজে পারিবারিক ও সামাজিক কলোহ হলে গ্রাম্য সালিশের মাধ্যমে মীমাংসা হইত।তিনি গ্রাম্য সালিশের মাতব্বর ছিলেন এবং সবসময় হক কথা বলতেন।সে সময় অভাবি সংসার। তারপরও দাদা অনেক হিসাবি ছিলেন, কষ্ট করে কিছু পয়সা জমিয়ে কয়েক মাস পর পর গ্রামের জমি কিনতো। আমার দাদার ছিল চার ছেলে ও দুই মেয়ে যার মধ্যে একজন প্রতিবন্ধি ছিল। তাদের মধ্যে আমার বাবা সবচেয়ে বড়, মেজ চাচা ও সেজ চাচা স্কুলে পড়তেছিল এবং ছোট চাচা ও দুই ফুফু ছোট ছিলেন।
স্বাধীনতা যুদ্ধের পর চারিদিকে ঘরবাড়ি,খাবার ও পানির সংকট শুরু হয়ে গিয়েছিল। তখন দাদা ও খুব বিপদে পড়ে গেল ছয় জন ছেলে মেয়েকে নিয়ে। তখন শুরু হলো কষ্টের জীবন,কোনদিন পাতিলে ভাত রান্না হতো আবার কোন দিন মাঠের আবাদি ফসলে খুঁজে শালুক, গেছো,আটার ঝাও খেয়ে জীবন অতিবাহিত হতো।
#####বাবার কষ্টের জীবন ######
একদিন দাদা জমিতে চাষাবাদ করতেছে, এমন সময় হঠাৎ করে বুকে প্রচণ্ড ব্যথা শুরু হয়ে গেল এবং জমিতে পড়ে গেলন। পাশের জমির এক লোক দেখে দৌড়ে এসে তাকে বাড়িতে নিয়ে এসেছিল। তখন দাদা কোন কথা বলতে পারতেছিল না শুধু চোখ দিয়ে টপ টপ করে পানি পড়তেছিল তখন বাবা তাড়াতাড়ি হসপিটালে নিয়ে ডাক্তারকে দেখালেন। ডাক্তারী পরীক্ষা শেষে বলেন, আপনার বাবার খাবারের পাকস্থলীতে ক্যান্সার হয়েছে, উনি আর বাঁচবে না, বাড়িতে নিয়ে যান। এই কথা শোনার পর বাবা হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করলেন।এর কয়েক মাস পরই দাদা আমাদেরকে ছেড়ে পরকালে চলে গেলেন না ফেরার দেশে। এরপর শুরু হলো বাবার উপর পরিবারের হাল। এতদিন বাবা পরিবারের কোনো কাজেই করতেন না কিন্তু যখনই দাদা মারা গেলেন তখন বাবার পড়ালেখা বন্ধ হয়ে গেল,জমিতে চাষাবাদ শুরু করে দিলেন।
সেই ভোরবেলা জমিতে চলে যেতেন সন্ধ্যার সময় বাড়িতে আসতেন। যখন ফসল তোলার সময় হতো তখন বাবা-মা অক্লান্ত পরিশ্রম করে ফসলকে গড়ে তুলতো যা অনেক কষ্টের কাজ যারা করেছেন তাঁরা জানেন। আমাদের বাজার ছিল বাড়ি থেকে 12/13 কিলোমিটার দূরে। ঘরের মটকায় ফসল তোলার পর সেই ফসল বাবা মাথায় করে পায়ে হেঁটে বাজারে নিয়ে বিক্রি করে। সেই টাকা দিয়ে ঘরের খোরাকি নিয়ে আসতো।এদিকে আমার চাচারা ছিল অলস তারা বাবাকে কোন সহযোগিতা করত না ফলে বাবা খুব হিমশিম খাচ্ছিল এভাবেই বাবা তার ভাই-বোনদেরকে মানুষ করতে চেষ্টা করতেছিল.........
এরমধ্যে হঠাৎ একদিন দাদু অসুস্থ হয়ে
বিছানায় পড়ে গেল। এখন আর দাদু বাহিরে যেতে পারে না, পস্রাব-পায়খান ঘরে করে,খাবার দিলে খায়, না দিলে সবার দিকে তাকিয়ে থাকে এগুলি দেখে বাবার মন আরো ভেঙ্গে গেল........
আমাদের পাসের বাড়ীর সম্পর্কে দাদি আমার নিজ দাদিকে বুঝিয়ে বলে, তোমার বড় ছেলেকে বিয়ে করিয়ে দাও। তাহলে তোমার দেখাশোনা করতে পারবে এবং তোমার সংসার টিকে গুছিয়ে রাখতে পারবে আর সে হচ্ছে আমার "মা"।
মায়ের কষ্টের জীবন########
মা যেদিন আমার বাবার সংসারে আসে তখন দাদু খুবই অসুস্হ, বাবার ছোট তিন ভাই ও দুই বোন ছিলেন। প্রথম দিনটি মায়ের ভালোই কেটেছিল।পরের দিন পাড়া-প্রতিবেশীর মহিলারা মাকে দেখতে আসলো তখন কেউ কেউ জিজ্ঞাসা করছিল নতুন বৌ এর সাথে কি কি দিয়ে দিছে বাবার বাড়ি থেকে।
মা ছোটবেলায় নানাকে হারিয়েছে তাই আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। এ দিকে বাবা আবাদি জমি চাষাবাদ করে যা পেতেন তা পুরোটাই তিন ভাইয়ের পড়ালেখা ও ছোট দু'বোনের পেছনে খরচ করতেন। অন্য দিকে সংসারের সমস্ত কাজ মা একাই সামলাতেন। অসুস্থ দাদির সমস্ত কিছু দেখাশোনা করা, ননদ দেবর খাবার রেডি করে দেওয়া বাড়ির আঙ্গিনা পরিষ্কার করা। মা এ গুলি করতে করতে কখন যে সন্ধ্যা হয়ে যেত টেরই পেত না। এরমধ্যে আমার মেজ চাচা নাকি একটু গাঁড় তেরা ছিল সব সময় সে উল্টা করতো। এ জন্য গ্রাম থেকে অনেক বিচার এসেছিল তার নামে। ইচ্ছে করে মেজ চাচা অনেক সময় রাত্রে মায়ের খাবারটুকু খেয়ে ফেলত ফলে মা সেদিন পানি খেয়ে ঘুমিয়ে পড়তেন এভাবে কাটতে ছিল মায়ের প্রতিটি দিন রাত্র...................
মা শুধু রাত্রে কাদঁতো আর বলতো....হে আল্লাহ! আমাকে ধৈর্য দাও........
মা ওই সময় নাকি তেল সাবান পেত না ব্যবহার করার জন্য কারণ অভাবের সংসার।
এদিকে আমার দাদার এক ভাই ছিল তার অনেক সম্পত্তি ছিল কিন্তু মা-বাবা ভাইবোন ছিল না।তাই দাদু চিন্তা করলো, নিজের বড় মেয়েকে ভাতিজার সাথে বিয়ে দিবে যাতে নিজেদের সম্পত্তি অন্য কারও হাতে চলে না যায়। যধারীতি বিয়ে হয়ে গেল।
সে থেকে আমার বড় ফুপু আমাদের পাশের খন্ড থেকে গেল এবং আমাদের চিরস্হায়ী বাসিন্দা হয়ে গেল।আমাদের সমাজে এখনও মা তার ছেলের বউয়ের থেকে মেয়েকে বিশ্বাস ও আদর করে বেশি। সে হিসেবে বড় ফুফু সবসময় দাদুর কাছ থেকে একটা আলাদা স্নেহ, মায়া-মমতা, ভালবাসা পেয়েছিল যেটি পরবর্তিতে সংসার জন্য কাল হয়ে গেল। সে সবসময় মায়ের পেছনে লেগে থাকত এবং দুর্নাম করতো।সেই সুবাদে মায়ের দুঃখ আরো বেড়ে গেল। কিন্তু মা তার বাবা ও ভাইরের অবস্থা ভালো না থাকার কারণে বাপের বাড়িতে যেতে পারল না।
আমার মায়ের বিয়ের দুই বছর পর, কোলে একটি কন্যা সন্তান হয় সেটি আমার বড় আপু। আমার দাদু আশা করে 2 টি বড় মোরগ রেখেছিল যে, নাতি হলে সবাইকে খাওয়াবে। কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস মেয়ে হওয়ার কারণে সবার মন খারাপ হয়ে গেল। দাদু রাগ করে দুইটা মোরগ হাটে বিক্রি করে দিল।
ছোটবেলা আমার বড় আপু নাকি মায়ের দুধ ঠিকমতো পেতেন না কারণ মা ভাল-মন্দ খাবার খেতে পারতেন না তাই আমার বড় আপু নাকি অধিকাংশ সময় অসুস্থ থাকতো।
এর পর একে একে আমি,ছোট ভাই ও ছোট বোন হয়।
ছোটবেলা আমি নাকি অনেক ফর্সা সুন্দর ও মোটা ছিলাম এজন্য আমাকে কোলে নিয়ে সবাই আদর করত চাইতো। এজন্য নাকি বাড়িতে কেউ আসলে দাদু আমাকে ঘরে লুকিয়ে রাখতেন মানুষের নজর লাগবে বলে।
অন্যদিকে আমাদের প্রতিবেশী (ফুপু) এক এক করে 6 মেয়ে হলো ছেলের আশায়.!...................... যখন আমরা ভাই-বোন সবাই বড় হতে লাগলাম আমার বড় আপুকে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হল। সে এখন স্বামী-সংসার নিয়ে খুব ভালো আছে। তার দুটি ফুটফুটে সন্তান আছে।
এর প্রায় 3 বছর পর আমার ছোট বোনকে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হল,সে ও আলহামদুলিল্লাহ সুখে আছে......
*******আমার কষ্টের জীবন*******
########প্রথম কষ্ট#######
আমি সবেমাত্র এসএসসি পাস করেছি। এমন সময় বাবা বড় আপুর বিয়ে ঠিক করে।সংসারে আমি বড় ভাই হিসেবে আমার উপরে দায়িত্ব আসে। তখন আমাদের আর্থিক অবস্থা তেমন ভালো ছিল না। বিয়ের দিন আপুকে যখন কনে হিসেবে সাজাচ্ছিল ছিল তখন আপুর গলা, হাত,কান,নাক খালি ছিল, যেটা কিনা নতুন বধু হিসাবে দেখতে বেমানান। তখন মা কাঁদতে ছিল আর বলতেছিল, যদি আমার কাছে টাকা থাকতো তাহলে আমি আমার মেয়েকে গলা,দুই হাতের বালা ও একটা নাকফুল কমপক্ষে স্বর্ণের দিতাম। একথা বলে মা হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করে দিল। তখন আমিও মায়ের সাথে সাথে কাঁদতে শুরু করে দিলাম। তখন হঠাৎ করে মনে হল যে,মা তোমাকে আব্বু না দুটি স্বর্ণের বালা দিয়েছিল। তুমি এই বালা দুটি আপুকে দিয়ে দাও। আমার মা তখন কাঁদতে কাঁদতে বালা দুটি হাতে করে নিয়ে এসে আপুর দুই হাতে পরিয়ে দিলো ও একটি নাকফুল দিল। আমি মাকে বললাম, মা তুমি কেদনা? আমি যখন ইনকাম করব তখন আমি তোমাকে দুটি স্বর্ণের বালা বানিয়ে দিব। আমি আল্লাহ সুবহানুতায়ালার কাছে লাখো কোটি শুকরিয়া যে, এই মহামারিতে আমি আমার মায়ের জন্য স্বর্ণের দুটি বালা বানিয়ে আমার মায়ের হাতে পরিয়ে দিতে পেরেছি এজন্য আমি বলি আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।আমি যখন বালা দুটি মায়ের হাতে পড়িয়ে দিলাম। তখন আমার মা অনেক খুশি হয়েছিল যেটা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। তখন আমি মাকে বলেছিলাম..................................... মা আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি
মা আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি
এই খুশিতে তখন মায়ের চোখ দিয়ে টপ টপ করে পানি পড়তেছিল..............
পরবর্তিতে আমার মায়ের দোয়াই আমি পলিটেকনিকে ডিপ্লোমা ও বি.এস.সি সম্পন্ন করি ভাল রেজাল্টের সহিত।
########দ্বিতীয় কষ্ট #########
আমি যখন আনুমানিক ক্লাস Eight এ পড়তেছিলাম। তখন একদিন আমার বাবা গ্রামের ন্যাচারাল গাভীর দুধ নিয়ে আসলেন।আমার বাবা গাভীর দুধ খুব ভালোবাসতেন। তখন মাকে বললেন, রাত্রে খাবার পরে সবাইকে দুধ দিও। যথারীতি রাতে খাবার পরে আমার মা প্রথমে বাবাকে এক গ্লাস দুধ দিল,পরে বড় আপু, ছোট আপু ও ছোট ভাইকে দিল। অবশেষে মা আমাকে এক গ্লাস দুধ দিল। আমি মাকে জিজ্ঞাসা করলাম মা তুমি খেয়েছ? মা বলল দুখ খাই নাই............ খাব..........। তখন আমি গ্লাসের দুধটুকু খেয়ে ফেললাম।খাওয়ার পর গ্লাসটি রাখার জন্য রান্নাঘরে গেলাম তখন দুধের পাতিলে ঢাকনা আলগি দিয়ে দেখলাম-দুধের পাতিলে বিন্দু পরিমানও দুধ নেই। তখন আমি মাকে বললাম মা তুমি দুধ খাও নাই। মা হাসতেছিল আর বলতেছিল বাবা তুই দুধ খেলিই আমার খাওয়া,,,..............
সেদিন থেকে আমি বুজলাম যে, একজন মা তার সন্তানকে কতটুকু ভালোবাস। এরপর থেকে আমি আমার মাকে আরোব বেশি সম্মান ও ভালবাসতে শুরু করলাম।
এজন্য আমি আমার মাকে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে গার্ড অফ অনার প্রদর্শন করছি এবং সবাইকে সাক্ষী রেখে বলতেছি যে, মা আমি তোমাকে সত্যিই খুব ভালোবাসি।
আমার মা-বাবা জন্য NBMEG প্লাটফর্মের সকল দেশ-বিদেশ ভাই-বোনদের কাছ দোয়া চাই আমি যেন বাকি জীবনটা বাবা-মাকে খেদমত করে যেতে পারি এবং সেইসাথে প্লাটফর্মের যে সমস্ত ভাই-বোনদের, মা-বাবা কবর বাসি হয়ে গেছে আমিও তাদের সকলের জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করি-আল্লাহ তা'আলা যেন সকলকে মাফ করে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন আমরা সবাই বলি আমিন-আমিন।
পরিশেষে শ্রদ্ধেয় ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি। ফাউন্ডেশনের সকল( NBMEG & NRB) সদস্যদের অসংখ্য কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি যে শত ব্যস্ততার মাঝেও আমার এই লেখাটুকু অত্যন্ত ধৈর্যের সহিত পড়েছেন। যদি আমার এই লেখাটুকু আপনার দিলে বিন্দুমাত্র ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই লাইক এবং কমেন্ট করে জানাবেন।
📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬০৭
Date:- ২৬/০৮/২০২১
মো : পারভেজ আলম( ইঞ্জিনিয়ার)।
নিজের বলার মত প্ল্যাটফর্মের একজন গর্বিত সদস্য।
ব্যাচ # 15
রেজিস্ট্রেশন নাম্বার# 68507
জেলা# কুমিল্লা।
বর্তমান অবস্থান# জামালপুর।