আমি দেখতে বাবার মতো, সবাই বলে, সঠিক বলে। আমায় নিয়ে বাবার চোখে স্বপ্ন রয়েছে কতো! বাবা বলে, মানুষ হতে হবে তোরে, তোর বাবা বলে যেন, ডাকে সবাই মোরে
#গল্পে_গল্পে_সেল_পোস্ট ।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি আলামিন।
আমি দেখতে বাবার মতো,
সবাই বলে, সঠিক বলে।
আমায় নিয়ে বাবার চোখে স্বপ্ন রয়েছে কতো!
বাবা বলে, মানুষ হতে হবে তোরে,
তোর বাবা বলে যেন, ডাকে সবাই মোরে।
কবিতা টুকু সংরক্ষিত কিন্তু জীবনের বাস্তবতা লোকায়িত আছে প্রতিটি লাইনে। আমি ছোট বেলা থেকে একটু বেশি চঞ্চল ছিলাম। লেখা পড়াও ভালোই ছিলাম।
সেই থেকে বাবা সব সময় আমাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতো আমি একদিন উকিল হবো। কিন্তু বাবার স্বপ্ন পূরন করা হয়ে উঠে নি আমার হয়ে গেলাম স্কুল শিক্ষিকা। উকিল হতে পারি নাই এটা আমার বাবার মনে একটু কষ্ট লাগে নাই।বরং তিনি পরে আমার শিক্ষক হওয়া নিয়ে গর্ব করতো। নারীদের জন্য সম্মানজনক পেশা হিসেবে পারফেক্ট পেশা। । টানা ৯ থেকে ১০ বছরের শিক্ষকতা পেশার ইতি টেনে। সংসার সন্তাদের জন্য হয়ে গেলাম পুরো পুরি গৃহিণী। আমি যখন জব করতাম বাবা মার জন্য প্রায় আমার টাকায় অনেক কিছু কিনে দিতাম তাদের প্রয়োজনে টাকা দিতে পারতাম। মেয়ে হিসেবে বাবা মায়ের প্রতি সামন্য দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করতাম। এখন বাবা মায়ের খেয়াল রাখি তবে সেটা হাসবেন্ড কাছ থেকে নিয়ে দিতে হয়। নিজের আয় করা টাকা থেকে নিজের বাবা মার জন্য কিছু করতে পারার আনন্দ টা অন্য রকম।
বর্তমানে অনলাইনে বিজনেস করার মধ্যে দিয়ে আমি কিছু অর্থ উপার্জন করতে পারি। সেখান থেকে মার কাছে মাঝে মাঝে যা পারি দেই তাদের চা - পান খাওয়ার নাস্তা হিসেবে যদিও পরিমানে খুব সামান্য কিন্তু ভালোবাসা আর প্রাপ্তি টা বিশাল। অনলাইনে বিজনেস করছি এটা জানে আমার মা, বোন, ভায়েরা বাবা জানতো না। গত দুদিন আগে বাবা আমার বাসায় আসে দরকারি কাজে ঢাকা আশা হয় তাই আমার মেয়েদের দেখতে চলে আসে। যখন বাবা আসে আমার বাসায় তখন আমি আচার আর একটা ড্রেস ডেলিভারি করার জন্য রেডি করছিলাম। বাবা আসলে ফ্রেস হয়ে নাস্তা দিলাম। নাস্তা খেতে খেতে বাবা বললো এগুলো কি করবা আমি বললাম অনলাইনে তো আমি আচার, বার্থেডে কেকে, ড্রেস, শাড়ী আরো কিছু পণ্য নিয়ে কাজ করছি।
বাবা শুনে সে কি রাগ কেন তোমাকে এই ছোট ছোট বাচ্চা নিয়ে এই কাজ করতে হবে। আল্লাহ রহমতে সাব্বির ( হাসবেন্ড কথা বলছে) এখন ভালো ইনকাম করে ভালো আছো তাহলে কেন এতো ঝামেলা করছো। মেয়েদের পড়া লেখা করাও। করোনা পরিস্থিতি ভালো না এই অবস্থা বাহিরে গিয়ে এসব ডেলিভারি করা মালপত্র কেনা ঝামেলা করতে গিয়ে তুমি নিজেও অসুস্থ হবা আরে বেবিদের সমস্যা ফেলবা। দরকার নাই এ সব করার। বাবার কথা গুলো সত্যি ছিলো ছোট বেবি রেখে কাজ করা আমার জন্য অনেক অনেক কষ্ট কর। এটা তো আর বাবা কে বললাম না।
বাবা কে আমি আমার প্রিয় প্লাটফর্ম সম্পর্কে সব কিছু খুলে বললাম।বাবাকে বললাম ৬ বছর ধরে ঘরে বসে থাকতে থাকতে আমি তো লেখা পড়া ভুলে যাচ্ছিলাম। বাবা জানো এখন বাংলা বানান লিখতেও আমার সমস্যা হচ্ছে টানা ৬ বছরের জব বা পড়ালেখার চর্চা না করার কারনে। আমাদের প্লাটফর্ম নাম #নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প_ফাউন্ডেশন
এই বিশাল প্লাটফর্ম প্রতিষ্টিতা হলো জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যার। প্রিয় স্যার একজন মানবিক মানুষ সব সময় মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
প্রিয় স্যারের একটা উক্ত হচ্ছে,
মানুষের জন্য কাজ করলে, জীবিকার অভাব হয় না।
স্যার সবসময় ভালো কিছু শিখা দেন সম্পূর্ণ ফ্রি ভাবে এখানে স্যার আমাদের শিক্ষা দেনঃ
বিজনেস কিভাবে করবো তাে সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দেন ৯০ দিনের সেশন দিয়ে।
১২ টি স্কিল শিখা দেন বিভিন্ন প্রশিক্ষেকর মাধ্যমে লাইভ ভিডিও করে অনলাইন ঘরে বসে ফোনে বা ল্যাপটপ দিয়ে শিখতে পারি।
কম্পিউটার প্রশিক্ষণ নেওয়ার ব্যবস্থা আছে।
ইংরেজি শেখার সুযোগ আছ।
নারীদের হাতের কাজের অনেক প্রশিক্ষণ দেন সম্পূন ফ্রিতে ঘরে বসে শিখতে পারি।
প্লাটফর্মে আরো চমৎকার সব কাজ করার সুযোগ আছে।
যেমনঃ সুন্দর সুন্দর লেখা লেখার সুযোগ আছে যেরকম ছোট ছোট লেখকরা লিখেন।সেরকম লেখা প্রকাশ করার সুযোগ আছে। যদিও লেখা থেকে টাকা আয় হয় না কিন্তু অনেক দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। বাবা জানো আমি তো অনেক বানান ভুল গিয়ে ছিলাম প্লাটফর্মে যুক্ত হয়ে আবার লেখার চর্চা করতে পারছি।
বাবা জানো এই প্লাটফর্মে থেকে কিন্তু আমি আবার কোরআন সহিহ ভাবে শিখতে পারছি।এই প্লাটফর্মে প্রিয় স্যার বড় বড় হুজুর দ্বারা অনলাইনে ফোনে সরাসরি ক্লাস নেওয়া হয় মনে হয় যেন হুজুররা আমার ঘরে বসে শিক্ষা দিচ্ছে।
এবার বাবার মন একটু নাড়া দিলো আগের কোন কিছু এতো ভালো বুঝে না কিন্তু আমার পড়ালেখার আবার উন্নতি আর গল্প লিখি আর কোরআন শিখি এটা খুব ভালো কাজ। সে এখন কত খুশি হলো। তারপর বাবা বললো এক সাথে এক জায়গায় এতো কিছু আসলে এই প্লাটফর্ম টা নারীদের জন্য অনেক ভালো হবে। আমার বাবার একটাই কথা ছিলো অবশ্যই এই প্লাটফর্ম টা খুব ভালো মনের মানুষ তৈরি করছে। আল্লাহ পাক তোমার স্যার কে অনেক অনেক ভালো রাখুন। অনেক অনেক দোয়া করি তার ভালো কাজের প্রতিদান আল্লাহ পাক তাকে ভালো দিবেন ইহকাল ও পরকালে।
বাবার কথা শুনে খুব ভালো লাগলো সাথে সাথে আমিও বললাম আমিন। মুরব্বি মানুষ তো নামাজি মানুষ তার কোরআন শিখার বিষয় টা অনেক পছন্দ হয়।
তারপর বাবা কে আরো বললাম বাবা আমি কিন্তু বাহিরে যায় না। সব অনলাইনে করে থাকি।আমি ঘরে বসে পাইকারিতে ড্রেস, শাড়ী,পাঞ্জাবি কিনে থাকি তোমার জামাই নিয়ে আসে বাহির থেকে ডেলিভারিও তোমার জামাই করে থাকে। আমাকে বাসা থেকে বাহিরে যেতে হয় না। তারপর প্রতি মঙ্গলবার হাটবার হয় এখানে এই দিন অনেক বিক্রি হয় সবার পাশাপাশি আমারও।
বাবা তখন অবাক হাটবারও হয় কিভাবে সম্ভব। বাবা কে তখন বললাম এই হাটবার অনলাইনে আমারা সবাই নিজেদের পণ্য গুলোর ডিটেইলস দিয়ে তারপর সুন্দর করে ড্রেসের ছবি তুলে পোস্ট করি তারপর ওখান থেকে অনেক অর্ডার করে। হাটবারে আমাদের অনেক সেল হয়। ছোট বেলা তোমার সাথে কত হাট বারে যেতাম কত শত প্রস্তুতি, কত কিছু কিনতে পারতাম।আমাদের অনলাইন প্লাটফর্ম এরকম সব পণ্য পাওয়া যায়। খাবার থেকে শুরু করে ঘরের যাবতীয় জিনিস, মাছ, গাড়ি, ডিজিটাল তথ্য প্রযুক্তির সকল পণ্য, অল্প দাম থেকে শুরু করে বেশি দামি সব কিছু পাওয়া যায়। ঘরে বসে দেখে অর্ডার করলে তারা ডেলিভারি করে দেয় বাসায় দিয়ে যায় বা কুরিয়ার অফিস থেকে আনতে হয়।আর আমার ডেলিভারি গুলো তোমার জামাই করে দেয়। আমার বাহিরে যেতে হয় না।
বাবা কথা গুলো শুনে অনেক অনেক খুশি হলো। স্যারের জন্য প্রাণভরে দোয়া করলো। তাহলে তোমার স্যার খুব ভালো একটা কাজ করছে বিশেষ করে নারীরা এতো সুযোগ পাচ্ছে ঘরে বসে আসলে কাজ টা প্রশংসনীয়। আল্লাহ পাক তার মঙ্গল করুন। আমিন
বাবার সাথে কথা বলতে বলতে মার ফোন তোর মামা ফোন দিতে বলছে তোর নাম্বার নাকি বন্ধ। পরে ফোন চেক করে দেখলাম আসলে ফোনের সিম অফ হয়ে আছে যেটার নাম্বার মামার কাছে আছে। পরে সেই সময় ফোন দিলাম।
আমিঃ আসসালামু আলাইকুম মামা ভালো আছেন।
মামাঃ হুম ভালো আছি। শুনলাম তোর বাবা নাকি তোর বাসায় গেছে।
আমিঃ জি আচ্ছে তো।
মামাঃ তাহলে তোর কাছে আচার আছে। তোর মামী আর তোর ভাবি( মামাতো ভায়ের বউ) আচার দিতে বলছে।
আমিঃ কি আচার দিবো মামা।
মামাঃ এই নে তোর মামীর সাথে কথা বল।
আমিঃ আসসালামু আলাইকুম মামী। ভালো আছেন। বাড়ির সবাই ভালো আছে।
@মামীঃ সবাই ভালো আছে তোমার মেয়ে রা ভালো আছে।
তোমারে তো দেখি কি সুন্দর আচার পিক দেওয়া। এখন আচার আছে কি কি ।
মিঃ মামী আমি তো একটা অনলাইন প্লাটফর্ম যুক্ত হয়েছি সেখান থেকে স্যারের অনুপ্রেরণা শুরু করলাম প্রথমে আচার, বার্থেডে কেক আরো কিছু খাবার আইটেম আর এখন পাশাপাশি ড্রেস,শাড়ি, পাঞ্জাবি নিয়ে কাজ করছি।
মামীঃ দেখি তো আমি তুমি তো আমাকেও আর নির্জননাকেও সে গ্রুপে ইনভাইট করছো আমি আছি তো সে গ্রুপে। দেখি তোমার পোস্ট। কাকনের বউ চাইতাছে অনলাইন কিছু করতে তুমি ওরে বুঝায়ে দিও কি করতে হবে।
আমিঃ ঠিক আছে মামী পরে ভাবি কে কল দিতে বলবেন রেজিষ্ট্রেশন করে সব বুঝায়ে দিবো। মামী আচার তো এখন রসুন, আম,তেঁতুল, আর মাশরুমের মিক্স আচার আছে।
মামীঃ তাহলে তুমি রসুন আর আম দিও।কত টাকা করে দিতে হবে।
আমিঃ ঠিক আছে। আর আপনি নেন টাকা লাগবে না।পরে আবার নিলে টাকা দিয়েন।
মামীঃ কি বলো আমাকে ১ কেজি করে ২ কেজি দিলে তোমার অনেক লস হবে। এটা তো তোমার বিজনেস। বিজনেস না করলে এমনেই আনতাম।যেহেতু বিজনেস তাই লাভ না করলেও আসল বা খরচের টাকা টা নিও। তুমি অনলাইনে কত টাকা করে সেল করো।
আমিঃ মামী নিজেদের মাঝে কি বিজনেস হয়।আপনি নেন পরে টাকা লাগলে আমি চেয়ে নিবো।
মামীঃ না তুমি টাকা না নিলে আমি আচার তো নিবো না।আর বোকা নাকি আজ তুমি যদি আমাকে ফ্রি দেও কাল হতে পারে তোমার আরেক নিকট আত্মীয় চাইবে তাহলে তুমি ফ্রি কি সবাইকে দিবে আর দিলে কি তোমার বিজনেস হবে বোকা। অনলাইনে কত করে সেল করো বলো।
আমিঃ ঠিক আছে মামী আপনি যা ভালো মনে করেন।
মামী আমের আচার টা ৪০০ টাকা করে সেল করি। আর রসুন করি ৫০০ করে।
মামীঃ ও তাহলে ডেলিভারি চার্জ তো লাগবে। তুমি এক কাজ করো তোমার বিকাশ নাম্বার টা দেও আমি চার্জ সহ টাকা পাঠাচ্ছি।
আমিঃ মামী বাবা তো মামার সাথে জমিনের বিষয় কথা বলতে যাবে কাল তাহলে বাবার সাথে দিয়ে দেই। আর টাকা টা আমাকে বিকাশ করতে হবে না আপনি বাবার কাছে দিয়েন মাকে দিয়ে দিবো নে।
মামীঃ ঠিক আছে। আল্লাহ পাক তোমার বিজনেসের আরো বরকত দান করুন।
এভাবে আজ বাবা মামাদের বাসায় আচার টা পৌছে দিলো। বাবা না থাকলে হয়তো হোম কুরিয়ার করতে হতো।সেই সাথে বাবা অনেক খুশি হলো এতো সহজে ঘরে বসে আমি বিজনেস করতে পারছি।পাশাপাশি কোরআন শিখার কথা শুনে তো আরো খুশি হলো। পরে বাবা বললো ঠিক আছে বিজনেস করো কিন্তু সন্তান আগে যেই সন্তানদের জন্য তোমার পছন্দের শিক্ষকতা করতে পারলে না।ওদের কষ্ট দিয়ে কিছু করবা না। সবসময় মনে রাখবে কথা টা।
আমি বাবা কে আস্থত করলাম বাবা আমি ঘরে বসে কাজ করছি তোদের সব কিছু ঠিক রেখে। আশা করি সবসময় কাছে থেকেই ঘরে বসে নিরাপদে বিজনেস আর মেয়েদের দেখাশুনা করতে পারবো। জব করলে তো দিনের বেশির ভাগ সময় কাটাতে হতো বাহিরে কিন্তু এখন করে বসে আমি বিজনেস করতে পারছি নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশন প্লাটফর্ম মাধ্যমে। আশা করি এই প্লাটফর্ম থেকে আবার আমি তোমাদের জন্য সম্মান জনক কিছু করতে পারবো সফল একজন উদ্যোক্তা হয়ে। আমার জন্য দোয়া করো বাবা আমি যেন পারি । আমার শিক্ষকতা পেশা স্বপ্ন টা পূরণ হলেও ধরে রাখতে পারি নাই কিন্তু আমার উদ্যোক্তা হবার স্বপ্ন টা পূরণ করতে চাই। দোয়া করবা আমার জন্য আমি যেন পারি।
বাবা আমাদের প্লাটফর্ম সম্পর্কে ভালো জানে না কিন্তু আমার কথায় সে অনেক খুশি। বিশেষ করে প্রিয় স্যারের উদ্যোগ কে স্বাগত জানিয়ে আমাকে দোয়া করলো। চেষ্টা করে যাও তুমিও পারবে।তোমার স্যারের জন্য আমার অন্তর থেকে দোয়া রইলো। আল্লাহ পাক তাকে নেক হায়াত ও সুস্থতা দান করুন। আমিন।
বাবা- মা মেয়েদের নিয়ে অনেক চিন্তা করে। সব বাবা -মা চাই তার মেয়ে পরের ঘরে শান্তিতে থাকুক আমার বাবা - মাও তাই।সবসময় চাই যেন কোন প্রকার অশান্তি না করে আমার হাসবেন্ড কথা শুনে কাজ করি।তাই বার বার বলে জামাই যেটা পছন্দ না করে সে কাজ করবা না। স্বামীর কথা শুনাও একটা ইবাদত।তাই ওর সাথে পরামর্শ করে সবসময় কাজ করবা। পরে বাবা কে বললাম বাবা আগে তো নে সার্পোট করে নাই কিন্তু এখন সে পূর্ণ সার্পোট করে আমাকে। বাবা শুনে খুশি হলো।
পরিশেষে বলতে চাই আমার বাবা প্রথমে আমাকে না করছে পরে আমার মুখে গ্রুপের সব কথা শুনে দোয়া করে গেছে যেন আমি সফল হতে পারি।স্যারের জন্য দোয়া করেছে। আসলে আমি যদি না বুঝাতাম তাহলে আমার বাবাও নেগেটিভ থাকতো কিন্তু আমি তাকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছি যার কারনে আজ আমার বাবা আমাকে থামতে না বলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা দিয়ে গেছে।এই নেগেটিভিটি থেকে বের হবার শিক্ষা আমি প্রিয় স্যারের কাছ থেকে পেয়েছি।
আল্লাহ পাকের দরবারে লাখ কোটি শুকরিয়া তিনি প্রিয় স্যার কে সুস্থ করে আমাদের মাঝে আবার ফিরিয়ে দিয়েছেন আরো কিছু স্বপ্ন ভাঙা নারীদের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য৷ সফল হবার জন্য, নিজের বলার মতো একটি গল্প তৈরি করে দেওয়ার জন্য। আল্লাহ পাক স্যারেকে নেক হায়াত ও সুস্থতা দান করুন।আমিন।
প্রিয় প্লাটফর্ম সবার জন্য অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইল। যে যেখানে থাকুন নিরাপদ থাকুন সুস্থ থাকুন স্বাস্থ্য সচেতন ভাবে থাকুন।কোরনার সাথে বর্তমানে ডেঙ্গু ভয়ংকর রুপ ধারন করছে তাই সবাই সচেতন থাকবেন। সবার জন্য দোয়া রইলো।
স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে--৬১০
ধন্যবাদান্তে
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেনের গর্বিত সদস্য
📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬১০
Date:- ৩১/০৮/২০২১
সাথী আক্তার
কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
রেজিষ্ট্রেশন টিম মেম্বার
ব্লাড মেনেজমেন্ট টিম মেম্বার
টপ 20 ক্লাব মেম্বার
ব্যাচঃ১২
রেজিঃ৩৭৯৫৫
জেলাঃ মুন্সিগঞ্জ ও পটুয়াখালী
বর্তমান অবস্থান মিরপুর
কেরানীগঞ্জ জোন মেম্বার
আমার পেইজঃ
1. https://www.facebook.com/সাত-রঙ-106136524597772/
✅2.https://www.facebook.com/SS-Fashion-House-106766304681201/