ছোট বেলায় বাবাকে দেখতাম সপ্তাহে একদিন দুপুরে বাড়ি আসতেন না সেই দিনটা ছিলো মঙ্গলবার, কারনটা ছিলো আমার বাবার ফার্মেসী ছিলো যেই বাজারে সেই বাজারের হাট বার সপ্তাহে দুইদিন শনিবার এবং মঙ্গলবার।
#হাটবারে_চলে_আসলাম_গল্পে_গল্পে_সেল_পোস্ট_নিয়ে।
আসসালামুয়ালাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওবারাকাতু।
শুরুতেই মহান আল্লাহ্ তায়ালার নিকট শুকরিয়া। আল্লাহর অশেষ রহমতে আশা করি সবাই ভালো আছেন সুস্থ আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে এবং সকলের দোয়ায় ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ্। আল্লাহ পাক আমাদের অসুস্থ পৃথিবীতে রহমত দান করুন। সবার জন্য দোয়া রইল। সবাই সচেতন ভাবে চলাফেরা করবেন।
কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা প্রিয় মেন্টর জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যারের প্রতি যিনি অনেক পরিশ্রম দিয়ে পরম যত্নে তৈরি করেছেন বিশাল এই অনলাইন প্লাটফর্ম। যার কারনে আমরা নারীরা ঘরে বসে বিশাল প্লাটফর্মে বিজনেস করার সুযোগ পাচ্ছি। মঙ্গলবার হাটবারে সকল পণ্য সেল করার পাচ্ছি বিশাল সুযোগ। আল্লাহ পাকের কাছে দোয়া রইলো প্রিয় স্যারকে নেক হায়াত ও সুস্থতা দান করুন, আমিন।
আজ আমাদের প্লাটফর্মের ৬২ তম হাটবার চলছে। প্লাটফর্ম যুক্ত হবার পর থেকে হাটবার দিনটি খুব আর্কষণীয় ও ফলপ্রসূয় হয় সকল ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের জন্য। ঠিক যেমন যুগ যুগ ধরে চলে আশা গ্রামাঞ্চলের হাটবারের মতো।
#আমাদের_গ্রামের_একটা_হাটঃ
ছোট বেলায় বাবাকে দেখতাম সপ্তাহে একদিন দুপুরে বাড়ি আসতেন না সেই দিনটা ছিলো মঙ্গলবার, কারনটা ছিলো আমার বাবার ফার্মেসী ছিলো যেই বাজারে সেই বাজারের হাট বার সপ্তাহে দুইদিন শনিবার এবং মঙ্গলবার। তবে মঙ্গলবারের হাট জমজমাট ছিলো ওই দিন গরু ছাগল বেচাকেনা হতো তার মানে মানুষ আসতো বেশি তাই বাবা বাড়ি আসতো না। বাবা বাড়ি আসলে বিক্রি কম হবে। তখন আমাদের দোকানে কর্মচারী ছিলো সে দুপুরে এসে খেয়ে বাবার জন্য ভাত নিয়ে যেতো। আবার বিকালের দিকে আসতো বাজার দিয়ে যেতে। তবে আমাদের বাজার গুলোতে হাটের অনেক গুলো নিয়ম আছে যেমন দোকান ছাড়া যারা বসতো তাদের খাজনা দিতে হতো। আরো কতো কি একজনের যায়গায় অন্য জন বসতে পারবেনা এখনো এই নিয়ম অব্যাহত আছে। আমি যখন একটু বড়ো হই তখন বাবা আমার সুবিধার্থে বাবার দোকান যেই বাজারে তার পাশের স্কুলে ৬ষ্ঠ শ্রেনিতে ভর্তি করিয়ে দেয়। যেদিন হাট বার থাকতো সেদিন সকালে স্কুলে যাওয়ার পর থেকেই দেখতাম সবাই যার যার স্থান মতো বসার জন্য সব গোছগাছ করতো। শনিবার ৪টায় ছুটি হতো কিন্তু মঙ্গলবার গরু ছাগল কেনা বেচা হবে তাই ১টায় ছুটি হতো। ১টায় হলেও স্কুলের মাঠ দিয়ে মেয়েদের আসা সম্ভব হতো না কারন গরু ছাগল কেনাবেচা হতো আমাদের স্কুলের মাঠেই, তাই আমরা মেয়েরা স্কুলের পিছন দিয়ে গুরে আসতাম। প্রায়ই আমাদের দোকানে এসে বাবার সাথে বসতাম। ছোট থেকেই আমার গাছ লাগানোর প্রতি একটু বেশি আগ্রহ ছিলো তাই আমি প্রতি মঙ্গলবারে খুজতাম কোন পছন্দের গাছ পাই কিনা। আমাদের দোকান থেকে অনেকটা দুরে গাছ বিক্রি করতো তাই বাবা বলতো যাইতাছো দোকানের পিছন দিয়ে যাবি। যেই কথা সেই কাজ পিছন দিয়েই যেতাম যাতে বেশি মানুষ না দেখে। একদিন একটা মজার ঘটনা ঘটছিলো তা হলো আমি আর আমার বান্ধুবি গেছি ওই দিন গাছ দেখতে অনেক খুজাখুজির পরে গোলাপ ফুল গাছ পাই, যেই গাছ কেনার জন্য কথা বলতেছিলাম সেই মুহুর্তে দেখি আমাদের এক স্যার আসতেছে, স্যারকে দেখে দুইজনে গাছ কেনা বাদ দিয়েই পালাই কারন স্যার আজকে দেখে গেলে কালকে ক্লাসে মাইর দিবে যে মেয়ে হয়ে কেনো ওখানে এতো মানুষের মধ্যে গেলাম। তবে হ্যা বাবার সাথে যেদিন যেতাম সেদিন কোন সমস্যা ছিলো না বাবা সারা বাজার গুরে গুরে আমার পছন্দের জিনিস কিনে দিতো এবং সাথে মাছ তরকারি কিনে আমাকে এগুলো নিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দিতো। যেদিন বাজারের ওজন বেশি হতো সেদিন একা পাঠাতো না পারবো না বলে,বাড়ির কাছের কাউকে দেখলে তার সাথে পাঠাতো। ক্লাস ৮ম পর্যন্ত হাটের আনন্দ উপভোগ করতে পেরেছি তারপরে আর বাবা দেয় নাই বাজার নিয়ে আসতে বা বাজারে গুরতে কারন তখন বড়ো হয়ে গেছি। কিন্তু ওই যে গাছ প্রেমি ছিলাম তাই সকালে একবার আমি আর আমার সেই বান্ধুবি গুরে আসতাম আজ কি কি গাছ উঠেছে, সকালে ক্লাস শুরুর আগে যেতাম কারন তখন হাটে তেমন মানুষ থাকতো না। এভাবেই পার করে দিলাম স্কুল জীবন কিন্তু তার পরে মঙ্গলবার আসলেই মনে পড়তো আগের কথা গুলো কিন্তু এখন তো চাইলেই যেতে পারবো না কারন আমি মেয়ে। বাবাকে মাঝেমধ্যে কল দিয়ে বলতাম পছন্দের কোন গাছের নাম বলে উঠছে কিনা যদি পেতো কিনে আনতো। সেই দিনগুলোতে অনেক কষ্ট পেতাম মেয়ে হওয়ার জন্য যেতে পারছি ভাবতাম আল্লাহ্ কেন ছেলে বানালো না।
#হাটের_প্রস্তুতিঃ
সকাল ভোর থেকে চলে হাটে পণ্য সাজানোর ব্যস্ততা। হাটের দিনে ভোর থেকে ক্রেতা-বিক্রেতার এক জমজমাট মিলন মেলা শুরু হয়। সবাই কি সুন্দর সাজিয়ে গুছিয়ে তাদের পণ্য গুলো রাখে ক্রেতার অপেক্ষায়। সেই দৃশ্য গুলো আজও মিস করছি। তখন আমি শুধু একজন ক্ষুধে ক্রেতা হতাম বিশেষ করে গাছ কেনার জন্য। সে দিন গুলো এখন আমি আবার ফিরে পাচ্ছি ঘরে বসেই #নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প_ফাউন্ডেশন থেকে প্রতি মঙ্গলবারের হাটে। কোন প্রকার খাজনা বা নির্দিষ্ট যায়গা দখল করা ছাড়াই অনলাইনে হাটে আছি প্রতি মঙ্গলবার। নারীদের জন্য সবচেয়ে সুবিধাজনক হচ্ছে অনলাইন প্লাটফর্ম। এটাই পৃথিবীর একমাত্র প্লাটফর্ম।আমি নিজের বলার মতো গল্প ফাউন্ডেশন গর্বিত সদস্য। ১৩ তম ব্যাচ থেকে শুরু হয় পথ চলা গুটি গুটি পা করে ৯০ দিনের সেশন শেষ করে সেল পোস্ট দেওয়া দেওয়া শুরু করি গ্রুপের নিয়ম মেনে। তার পাশাপাশি প্রতি মঙ্গলবারে হাটবারে থাকে আমার পদচারনা। আমি এখন শুধু ক্রেতা না আমি একজন বিক্রেতাও। নারী বলে যে হাটবারে যাওয়া আমার বারন ছিলো সেই নারী হয়েই আজ অনলাইন জগতে রানী হয়ে রাজ্য গুরতে পারছি অনলাইন প্লাটফর্মে।আজ আমি অনেক ধন্য এবং কৃতজ্ঞ প্রিয় স্যারের প্রতি কারন আমাদের মতো অবহেলিত নারীদের ঘরে বসে এই বিশাল সুযোগ করে দিয়েছেন।হাটবারের আগের দিনে আমরাও সেই যুগ যুগ ধরে চলে আশা নিয়মের মতো সকাল সকাল নিজের পণ্য নিয়ে সকলের সামনে হাজির হই হাটবারে। সেই পুরানো দিনের মতো আমাদের প্লাটফর্মে হাট বারে পাওয়া যায় হাঁস,মুরগী, ঈদের আগে গরু, ছাগল, নানা ধরনের মাছ, চাঁদপুরের বিখ্যাত ইলিশ, বরিশালের সুপারি ও নারকেল, মুন্সিগঞ্জের বিখ্যাত মিস্টি, নাটোরের কাঁচাগোল্লা ও সন্দেশ, টাঙ্গাইলের শাড়ী, রাজশাহী স্লিক, আম, লিচু ও তাঁত কাপড়, আধুনিক প্রযুক্তির বিভিন্ন পণ্য সামগ্রি যেমন উন্নত মানের মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ডেক্সটপ, নরমাল ফোন, বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী সকল ধরনের পণ্য রয়েছে আমাদের প্রিয় প্লাটফর্মে। আমার জীবনে দেখা পৃথিবীর একমাত্র সেরা অনলাইন প্লাটফর্ম #নিজের_বলার_মত_একটা_গল্প_ফাউন্ডেশন। এছাড়াও এখানে রয়েছে ডিজিটাল মার্কেটিং করার বিভিন্ন সার্ভিস, যেমন- পেইজ বুষ্টিং, ডেকোরেশন, পেইজ প্রোমোটিং, বিজনেসেরর বিভিনান লোগো ইত্যাদি আরো অনেক সার্ভিস নিয়ে আমাদের প্লাটফর্মের উদ্দোক্তা সদস্যরা সফল ভাবে বিজনেস করতে পারছে ঘরে বসে স্বাস্থ্য সচেতন ভাবে নিরাপদে থেকে আলহামদুলিল্লাহ্ । অনেকের মতো আমিও একজন হাটবারের বিক্রেতা আবার আমার প্রয়োজনীয় জিনিসও আমি ক্রয় করি প্রিয় প্লাটফর্ম এর হাটবার থেকেই।
#আমরাই_ক্রেতা___আমরাই_বিক্রতা-----
প্রিয় স্যারের অসাধারণ একটি স্লোগান। প্রিয় প্লাটফর্মের সবাই নিজেদের প্রয়োজনীয় পণ্য গুলো প্লাটফর্ম থেকে ক্রয় করতে ভালোবাসি কারন আমরা যদি নাই ক্রয় করি তাহলে করবে কারা। তবে অন্যদিনের চেয়ে বেশি বিক্রি ও ক্রয় হয় প্রতি মঙ্গলবারের হাটে। আলহামদুলিল্লাহ্ সোমবার থেকেই আমি প্রস্তুতি নিয়ে নেই হাটবারে আশার জন্য। সারা সপ্তাহে এই দিনটির জন্য অধির আগ্রহ নিয়ে বসে থাকি । কারণ এখন বাংলাদেশর ৬৪ জেলা ও ৫০ টিরও বেশি দেশের মানুষ যানে আমাদের প্রতি মঙ্গলবার হাট হয়।তাই যারা বিজনেস না করে বা যারা রেজিষ্ট্রেশন করে না তারাও আমাদের প্লাটফর্ম মঙ্গলবার ভিজিট করেন সবার পণ্য দেখে ও ক্রয় করে। আমার প্রথম সেল নিয়ে গল্প বলবো আজ যে কিনা রেজিষ্ট্রেশন না করেই গ্রুপে যুক্ত ছিলো ।সম্পর্কে আমার কাকা যিনি এই গ্রুপে যুক্ত আছেন কিন্তু রেজিস্ট্রশন করেন নাই। তবে আমি বলেছিলাম কিন্তু উনি আগ্রহি না তাই করাতে পারি নাই। উনি আছেন প্রবাসে মালয়েশিয়ায়।আগে প্রতিনিয়ত কথা হতো এখন তেমন কথা হয় না। আমার পণ্য দেখে হটাৎ কল-
আমিঃ আসসালামুয়ালাইকুম, কাকা কেমন আছেন?কাকাঃ ওয়ালাইকুম আসসালাম,আলহামদুলিল্লাহ্, তুমি কেমন আছো?আমিঃ আলহামদুলিল্লাহ্। কাকাঃ বাসার সবাই কেমন আছে?আমিঃ আলহামদুলিল্লাহ্। কাকাঃ কতো দিন হয়ে গেলো কোন খোঁজখবর নাই,কল দেও না?আমিঃ আমি দেই না ঠিক আছে কিন্তু আপনিও তো দেন না।কাকাঃ মারে মালয়েশিয়ার অবস্থা ভালো না, তাই মন ভালো থাকে না। এজন্যই কল দেওয়া হয় না।মা তুমি কি ব্যবসা করো
আমিঃ জ্বী কাকা, শুরু করছি বলা হয় নাই দোয়া করবেন।কাকাঃ তোমার আইডিতে একটা শাড়ি দেখলাম পছন্দ হইছে আমার।মিঃ কোনটা কাকা ছবি পাঠান এবং কার জন্য। কাকাঃ দুইটা ছবি পাঠাইছি দেখো তোমার দাদির জন্য কোনটা পছন্দ হয় আমায় বলো। আমিঃ একটা পছন্দ করলাম।কাকা দাদির পরনে এই শাড়িটা অনেক ভালো লাগবে।কাকাঃ প্রাইজ কতো এবং টাকা কিভাবে দিবো বলো।মিঃ প্রাইজ বল্লাম , কাকা যদি পারেন বিকাশে দেন। না হয় পরে দিতে বইলেন সিদ্দিক কাকারে আমাদের বাড়িতে আসলে।কাকাঃ আচ্ছা আমি বিকাশে দিয়ে দিবো, তোমার নাম্বার দাও।আমিঃ নাম্বার দিলাম। কাকা কুরিয়ারে আসবে বাড়ি থেকে গিয়ে কাউকে আনতে বইলেন।কাকাঃ কে যাইবো আবার ওখানে, তুমি একটু কষ্ট করে তোমাদের বাড়িতে এনে রাখো ওখান থেকে কেউ গিয়ে নিয়ে আসবে।
আমিঃ ঠিক আছে।কিছুদিন পরে....কাকাঃ মারে আমি তো টাকা পাঠাতে পারি নাই, বের হইছিলাম পুলিশ দৌড়ানি দিছে।আমিঃ আচ্ছা কাকা সমস্যা নাই পরে দিয়েন।কাকাঃ কবে তোমাদের বাড়িতে আসবে শাড়ি? আমিঃ কাকা কালকেই আসবে।কাকাঃ আচ্ছা তাহলে পরসু তোমার ছোট কাকা আসলে দিয়ে দিও এবং তোমার কাকার কাছ থেকে টাকা রেখে দিও।আমিঃ ঠিক আছে কাকা।আমি যদিও ব্যবসা করি তবে সেই শাড়িটা আমার কাছে ছিলো না,আমি ছিলাম রিসেলার তাই একটু সমস্যা হইছে। তবে আমার কিন্তু সেই শাড়ি থেকে তেমন লাভ হয় নাই, কারন কুরিয়ার থেকে অন্যলোক দিয়ে শাড়ি আনতে হয়েছে তাকে টাকা দিতে হয়েছে। তবুও কেন বিক্রি করেছি জানেন? আমার প্রথম কাস্টমার। আমার চিন্তা লাভ কম হোক কিন্তু সে আমার আত্মীয় হোক তবুও সে একজন কাস্টমার তাই কাস্টমার ধরতে হবে ভবিষ্যতের জন্য। এই কাস্টমারই হতে পারে আমার গুরে দাড়ানোর ব্যক্তি এবং একজন রেগুলার কাস্টমার।সমাজ যখন হাটে মেয়েদের নিষিদ্ধ করে দিয়েছিলো বর্তমান আধুনিক যুগে মেয়েরা ঘরে বসে বিশাল এই প্লাটফর্মের মাধ্যমে আবার ঘুরে দাড়ানোর স্বপ্ন দেখছে। দোয়া করি সকল স্বপ্নবাজদের জন্য আল্লাহ্ যেনো প্রিয় স্যারের তৈরি করা প্লাটফর্ম থেকে শিক্ষা নিয়ে তাদের স্বপ্ন পুরন করতে সক্ষম হয়। দোয়া করি প্রিয় স্যারের জন্য আল্লাহ্ পাক স্যারকে নেক হায়াত দান করুন আমিন।আমার জন্য দোয়া করবেন সবাই স্যারের বানী থেকে শিক্ষা নিয়ে যেমন শুরু করেছি তেমন ভাবে যেনো স্যারের বানী মতো হতাশ না হয়ে ধৈর্য নিয়ে লেগে থাকতে পারি, একজন সফল উদ্দোক্তা না হওয়া পর্যন্ত।বেল পাতা জামদানী সবচেয়ে ভালো কোয়ালিটির শাড়ি। অরিজিনাল ইন্ডিয়া মাস্তানী ও টিস্যু তৈরি শাড়ি গুলো। ১০ হাত শাড়িতে কাজ।ব্লাউজ পিচ সহ ১৪ হাত শাড়ি।
খুচরা মুল্যঃ- ১৫০০ টাকা।
স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে--৬১০
Date:31/08/2021
জান্নাতুল ফেরদৌসী
কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
টপ ২০ ক্লাবের সদস্য
ব্যাচঃ১৩
রেজিনং-৫৪৭১১
সখিপুর,শরীয়তপুর।
ওনার ওফ:- স্বপ্নের লক্ষ্যে-Dream's Target.