জন্মের পর থেকে লরে আসছি পরিস্থিতির সাথে, পরিস্থিতি যেন কোনোভাবেই শান্ত হচ্ছে না আমার।
বিসমিল্লাহির রাহমানুর রাহিম
আমার স্বপ্ন"
আসসালামু আলাইকুম ও রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু।
সকল প্রশংসা মহান রব্বুল আলামীনের জন্য।যে দয়া করে আমাদেরকে সুস্থ রেখেছে।তার দরবারে শুকরিয়া আদায় করছি।শান্তি বর্ষিত হোক নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর উপরে(সাঃ)আমি বিনম্র শ্রদ্ধার সাথে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক,লক্ষ তরুণ-তরুণীদের আইডল,নক্ষত্র উদ্জ্বল তারা,প্রিয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার কে।চিরঋণী আমরা স্যার আমাদের জন্য তৈরী করে দিয়েছেন নিজের বলার মতো একটা গল্প প্লাটফর্ম। মি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি,প্রিয় শিক্ষক, প্রিয় মেন্টর ,লক্ষ তরুণ-তরুণীদের আইডল জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারকে,,,আমি ধন্যবাদ জানাই NRB লিবিয়া প্রবাসি Atik Hasan Chowdhury ভাইকে জানাই ভালোবাসার প্রথম স্বরলিপি পাতার যার নামটা সবার আগে আমার চোখে ভাসে নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশানের কান্ট্রি এম্ভাসিটার সম্মানিত ভাই ।যার অনুপ্রেরণায় উৎসাহিত হয়ে তার হাত ধরে চলে এলাম নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশানে।।আর জাদের কথা না বললেই নয়।নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশানের,NRB সৌদিআরব এর সম্মিত কোর ভলেন্টিয়ার ও মডারেটর Abdul Karim Munna ভাই ও NRBলেবানন টিমের কান্ট্রি এম্ভাসিটার ও মডারেটর Sabina opi আপু কে,যাদের কথা লিখেশেষ করা যাবেনা,,অনেক পরিশ্রম করে একটু করে হাতে কলমে শিখাচ্ছে আমাদেরকে ভাবে নিজেকে তৈরি করা যায় সে কলাকৌশল।আমি ধন্যবাদ জানাই নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশানের সকল সদস্যদের,যাদের ভালোবাসা অনুপ্রেরণায় আমি নিজেকে ধাপে ধাপে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি
©️©️আমার পোষ্ট কষ্টের সময়©️©️
আসলেই আমাদের জিদ কষ্ট দুঃখ অভিমান এগুলো থাকবেই জীবনে,দুঃখ কষ্ট যন্ত্রণা ছাড়া কখনো কারো জীবন হয় না। সুখ আর দুঃখ পালাক্রমে আসে।কিন্তু আমাদের কষ্টগুলো কতদিন পুষে রাখবো আমাদের মনের মাঝে এটা আমাদের সিদ্ধান্ত, তবে দুঃখ-কষ্ট বেশিদিন পুষে রাখলে ক্ষতিটা আমাদের সবারি। আমাদেরকে তাই জিৎকে কাজে লাগাতে হবে, দুঃখটাকে জয় করতে হবে যারা দুঃখকে ভয় পায় দুঃখ তাদের চির সঙ্গী হয় এটাই বাস্তব। সত্যি ও বাস্তব কথা দুঃখের সাথে যারা লড়ে নিজেকে জয় করতে পারে তারাই প্রকৃত মানুষ।
আমি মোতালেব জন্মের পর থেকে লরে আসছি পরিস্থিতির সাথে, পরিস্থিতি যেন কোনোভাবেই শান্ত হচ্ছে না আমার। চিরকাল যেন পরিস্থিতি আমার জন্য একই রকম রয়ে গেল।আমার দুঃখটা যেন চিরকালই আমার সঙ্গী হয়ে গেল,আমি যতই চেষ্টা করি উঠে দাঁড়াতে ততই যেন ভেঙে যায় আমার মেরুদন্ড কিভাবে দারাইবো ভেবেই জপাচ্ছিলাম না।আমার আশা ছিল আমি ভালো একজন উদ্যোক্তা হব, জীবনে ভালো কিছু করব, সমাজের অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়াবো, সমাজের সব লোককে সাহায্য করতে না পারলেও,দুই একজনকে সাহায্য করবো অন্তত একজনকে কাজের ব্যবস্থা করে দিব এটাই ছিলো আমার মনের যত কল্পনা ও আমার সপ্ন ছিলো।
আমি অনেক আশা করেছিলাম,ছোট্ট একটা গরুর ফার্ম করব,অনেক কষ্ট করে কিছু টাকা জরো করলাম দুটি গাভী গরু কিনলাম, ভালই যাচ্ছিল সময় গুলো, ভেবে ছিলাম,ফার্মটা একটু বড় করব।।একজন রাখাল রাখবো ।আর আমার ছোট ভাই তো আছেই লেখাপড়া পাশাপাশি সে তাকে সাহায্য করবে ।কিন্তু কিছুদিন গেল,দুইটাগাভী বাচ্চা দিল।।খুশিতে আমার মনে অন্ধকারে আলো ফুটলো।।দুটি ছেলে বাচ্চা হল।।।আমার সব ভাই বোন খুশিতে বাকবাকুম।তখন থেকেই অনেক স্বপ্ন এসে আমার চোখে জট পাকানো শুরু করলো। দুটি গরু থেকে দু কেজি দুধ পেতাম প্রত্যেকদিন। আমি আবার একটি বুদ্ধি করে কিছু টাকা ঋণ করে আরও দুটি ষাঁড় গরু কিনলাম আমি তখন ভেবেছিলাম কোরবানিতে ষাড় গরু বিক্রি করে দিয়ে যা টাকা পাব,তা দিয়ে ফার্মটি একটু বড় করে সামনের দিকে একটু করে এগিয়ে যেতে সক্ষম হবো, কিন্তু না তার বিপরীত হলো হঠাৎ একদিন রাতে গরুর গোয়াল থেকে একটি বিকট শব্দ এলো।আমরা ভয় পেয়ে গেলাম।ছুটে গেলাম গরুর গোয়ালে।দেখলাম গরুর পেট ফেঁপে উঠেছে।আহারে কি যে কষ্ট পাচ্ছে,আমি তো কান্নায় ভেঙ্গে পড়লাম তখন আর নিজেকে ধরে রাখতে পারিনাই।কারন এক দিকে এত টাকা রিন করে নিয়েই শুরু করলাম, যাই হোক যেটা হবার সেটা তো হবেই সকাল হলো। আমি পশু ডাক্তারের বাড়িতে চলে যাই সাথে করে ডাক্তারকে নিয়ে আসি,ডাক্তার এসে গরুটাকে একটা ইনজেকশন দিল,ওষুধ দিল বলল ঠিক হয়ে যাবে একটু ধৈর্য ধরুন,ঘন্টাখানেক পরে গরুটা উঠে দাঁড়ালো। তখন মনের মধ্যো আলাদা একটি শক্তি অনুভব করলাম। একটু আশার আলো দেখতে পেলাম,ভেবেছিলাম সুস্থ হয়ে যাবে।নিষ্ঠুর পরিস্থিতি,কিছুক্ষণ পরে গরুটা আবার শুয়ে পড়লো,আর যেন উঠে দাঁড়াতে পারল না,সে বারবার চেষ্টা করছিল কিন্তু দারাতে সম্ভব হচ্ছে না।এইভাবেই সারাদিন চলে গেলে,আমি আর আমার দুই ভাই গরুর পাশে বসে রইলামতখন আমার ছোট ছোট দুইভাই কান্না করছিল,সবাই কষ্টে ভেঙ্গে পড়েছিল।সন্ধা ঘনিয়ে আসল, গরুটা ধীরে ধীরে অসুস্থ বেশি হতে লাগলো, ঠিখ মাগরিবের আযানের সময় পর গরুটা মারা গেল চারটা গরু থেকে একটা শেষ এতিম হয়ে গেল গরুড় বাচ্চা দুধের অভাবে বাচ্চা দিন দিন অসুস্থ হতে শুরু করল।।ছোট বাচ্চা কত দিন দুধ না খেয়ে বাঁচতে পারে,আমরা চেষ্টা করেছিলাম বোতলে ভরে দুধ খাওয়াতে,কিন্তু হায় দুধের স্বাদ কি ঘোলে মেটে,,,সপ্তাহ না পেরুতে বাচ্ছাটা ও এর মায়ের সাথে চলে গেলো। সেইসময়কার আমাদের মনটা ভেঙে খান খান হয়ে গেল।।কিছুদিন না যেতে না যেতেই,,,হঠাৎ করে ২য় বাচ্চাটা পাহাড় এর উপর থেকে সন্ধার সময় অন্ধকার এর মাঝে পড়ে গেলো সেখানেই মাড়া গেলো ।।।আমরা কেউ দেখিনি।খোছ করছিলাম।।হঠাৎ চোখ পরল পাহাড়ের নিচের দিকে।।কি যেন একটা দেখা যাচ্ছে কাছে গিয়ে দেখে আমাদের সে ২য় গরুড় বাচ্ছাটি।ভাঙা ঘরা খেলায় আমি যেন হেরে যেতে বসলাম,আমার দু চোখের পাতায় শুধু অন্ধকার দেখতে লাগলাম,সামনের দিকে আগানো আলোটুকু নিভে গেল আমার।মায়ের সাথে পরামর্শ করলাম বাকি গরুগুলো বিক্রি করে দেবো সিদ্ধান্ত নিলাম,সামনের সপ্তাহেরাতে কথা হচ্ছিল সকালে উঠে দেখি।ষাঁড় গরু দুটো মরে পড়ে আছে।ভাগ্যের নির্মম পরিহাস আমার সাথে যেন খেলা করে।আমি আর আশেপাশের পারা প্রতিবেশী মিলে গরুর দুটোকে টেনে নিয়ে গিয়ে মাটিচাপা দিয়ে আসলাম।সাথে সাথে কবর দিয়া আসলাম আমার জীবনের এটাই উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন। "আমার স্বপ্ন"আর সেই দুর্দিন সময় আমার আশেপাশে মানুষেরা আমাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখাতে শুরু করলো। সেই সময়ে আমি তাদের উপহাস ভাষ্যকারের প্রার্থ হলাম আমি।।ভেঙে গেছে মন আমার স্বপ্ন দুমড়েমুচড়ে শেষ হয়ে যাচ্ছে।।তবুও হাল ছাড়িনি আমার পাওনাদারেরা বাড়িতে এসে আমাদেরকে জ্বালাতন করা শুরু করলো।।সবাই বলতে লাগলো তোমাদের গরু মারা গেছে এখন টাকা কোথায় থেকে দিবে।।আমাদের টাকা এক সপ্তার ভিতরে ম্যানেজ করে দাও, তা না হলে আমরা এলাকায় দরবার বিচার বসাবো।একটা প্রভাত আছে সুখের সময় বন্ধু জুটে কিন্তু দুখঃকষ্ট সময়ে কাউকে মিলেনা।মানুষ কত নিষ্ঠুর সুখের দিনে সবাই কাছে আসে,আর দুঃখের সময় সবাই পাশ থেকে সরে যায় এটাই কি বাস্তবতা? আমাদের এমন পরিস্থিতির মাঝে কেউ আসেনি এগিয়ে আমাদের পাশে আমরা পরিবারের সবাই ভেঙে-পড়ি কোথায় যাবো, কি করবো, কোথায় থেকে টাকার ব্যবস্থা করে মানুষের ঋণ শোধ করব।।অল্প টাকা হলে কথা ছিল ৬৫০০০/- হাজার টাকা এক সপ্তাহ সময় কিভাবে সম্ভব।আসলেই পরিস্থিতি মানুষকে এমন এক জায়গায় এনে দাঁড় করায়,,তখন রাতকে দিন মনে হয়,, আর দিনকে অন্ধকার মনে হয়,,জীবনের পাতা থেকে আলো বিদায় নেয় স্বপ্নের ঘরে গোধূলির লগ্ন নেমে আসে।তখনকার সময়ে আব্বু একা উপার্জন করে আমাদের সংসারে ভাত জোগাড় করতে হয়।।আমাদের সংসার চলছিল টানাটানিতে।।তার মাঝে স্বপ্নের ভাঙচুর।।আশার আলো নিভে গেল।।ঋণের বোঝা পাথরের সমান হয় মাথায় চাপলো।৬৫০০০/- টাকা সে কি মুখের কথা ভাবতে বড় অবাক লাগে।তখন আমাদের এলাকায় মাটি কেটে রাস্তা বানানোর মৌসুম।রাস্তা মেরামত করানোর সময় হালকা হালকা শুকনোর দিন।।কোথাও একটু একটু পানি আছে।। অল্প পানিতে বেশ ভালো মাছ পাওয়া যায়।।দিনের বেলা আমার আব্বু আর আমি দুজনে মাছ মারতাম।ছোট ভাইকে দিয়ে মাছ নিয়ে বাজার পাঠাতাম।।প্রতিদিন দুই থেকে তিনশ টাকার মাছ পেতাম।রাতের বেলায় আমরা দুইভাই আর আমার আব্বু তিনজন মিলে মাটি কাটতাম।।৩০০ টাকা দিন মজুর।।সপ্তাহ ঘুরতে পাওনাদার আমাদের ঘরের সামনে হাজির হল।টাকা দাও টাকা দাও বলে পাগল বানিয়ে ফেললো।।কিছু টাকা দিয়ে,আবার কিছুদিন সময় নিলাম।এইভাবেই তিন মাস একটানা আমি মেজ ভাই আমার আব্বু তিনজনে মিলে প্রতিদিন রাত্রে মাটি কাটলাম।প্রতিদিন মাছ ধরা দিনের বেলা।। বাজারে নিয়ে বিক্রি করা।।রাতের বেলা মাটিকাটা,তিনজন মানুষের কোন বিশ্রাম নেই।আল্লাহর রহমতে অবশেষে সফলতার হাসি।পাওনাদারদের ঋণ শোধ করে দিলাম অল্প কিছু টাকা আমাদের হাতে ছিল, সেটা দিয়ে কয়েকটা হাঁস মুরুগ কিনলাম এইভাবেই আবার নতুন সূর্য উদয়ের স্বপ্ন দেখা শুরু করলাম।।।।ছয়-সাত মাস পরে হাঁস মুরুগ বিক্রি করে দিয়ে আর কিছু টাকা মিলিয়ে আরেকটা গরু কিনলাম।আর আমাদের দুইটা গরু হল।।।বছর না যেতেই দুইটা বাচ্চা হল।।এক বছর পরে চারটা গরু বিক্রি করে অল্প একটু জায়গা কিনেছি।।মনের ভিতরের সফলতার আলো ফুটে উঠল জেগে উঠল ঘুমন্ত প্রতিভা ভেবে নিলাম আমিও পারবো।হেরে যাওয়ার জন্য আমার জন্ম হয়নি।যতবার হেরে যাবো ততবার উঠে দাঁড়াবো।। অল্পদিনের মধ্যো আমি আমার আরেক প্রতিষ্ঠানের কাজ করে যাচ্চি "আমার স্বপ্ন"নামের কাজ প্রায় শেষের দিকে, সবাই দোয়া করবেন "আমার স্বপ্ন" জন্য।মেরুদন্ড যতবার ভেঙে যাবে।।ততোবারই স্বপ্ন জাগরণ করব।।।শত পরিস্থিতি কষ্ট দুঃখ কে হাসিমুখে জয় করব শক্তিকে বাঁচিয়ে রাখবো ইনশাআল্লাহ।
আমাদের পরিস্থিতি যাই হোক না কেন শক্ত হাতে মোকাবেলা করবো।।আজকের দিনটা আর কোনদিনই ফিরে আসবে না. কখনই না, তবে সুযোগটা বারবার ফিরে আসবে।তবে না পাওয়ার জন্য আজকের সময়টা শেষ দিন নয়।এরকম দিন আরো অনেক আসবে।।সেই দিন আজকের এই শিক্ষা অনুভূতি সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সহায়তা করবে বলে আমি মনে প্রানে বিশ্বাস করি।কাজ করে যেতে হবে সমস্ত ভালোবাসা দিয়ে, ছাড়তে হবে শেষ দেখে।আপাত ফলাফল যদি নাও আসে শেখা হয়ে যাবে অনেক কিছু। আর সেই শিক্ষা একদিন নিয়ে যাবে আমাকে সফলতা উচ্চ চূড়ায় তাই কাজকে ভালবাসতে হবে হৃদয় নিয়ে।আসলেই নিজেকে নিজের সামনে উপস্থাপন করতে করতে শেখা দরকার। মাঝে মাঝে নিজের কোন ভালো কাজকে নিজে সামনে তুলে ধরা উচিত।।তাতে করে আমাদের ,মনে আনেক আনন্দ জাগবে।আমাদের প্রতিটি পরিস্থিতি একটু একটু করে এগিয়ে দিবে আমাদের গন্তব্যে।
সুতরাং তাড়াহুড়ার দরকার নেই।জীবনে ভালো থাকার জন্য অনেক কিছুর প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন শুধু সততা একটুখানি, বিশ্বাস একটু পরিশ্রম মনের অফুরন্ত জোর।।শ্রম মানুষকে কখনোই ঠকায় না।জীবনের ছোট ছোট কাজগুলি ধীরে ধীরে বৃহৎ আকার ধারণ করে।কঠিন নির্মম পরিস্থিতির মাঝেও আমাদেরকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হবে।মোকাবেলা করতে হবে দরিদ্রতার সাথে।।প্রতিকূলতার সাথে।
আমাদের জয় পরাজয় জীবনে থাকবেই।।।ভালো আর মন্দ কে আমাদের সঙ্গী করে চলতে হবে।জীবনে অভাব-অনটন আসবে ভেঙে পড়লে চলবে না।নিজের মনোবল কে হাতিয়ার করে নির্মম সময় এর মোকাবেলা করে নিজেকে জিতাতেহবে।।। মনে যদি থাকে জোর।কার ক্ষমতা আছে হারিয়ে দেওয়ার।।প্রতিকূলতা যতই বড় হোক না কেন।
নিজের উদ্দেশ্য লক্ষ্য পথে দৃয়তার সাথে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।।হেরে গিয়ে অন্ধকারে মুখ লুকিয়ে থাকার নাম জীবন নয়।।একটু খানি হাসিমুখে আনন্দ মনে নিয়ে সততাকে বুকে জড়িয়ে থাকার নাম জীবন।এটাই বাস্তবতা এটাই সত্যি। এতক্ষণ ধরে আমার এই পোষ্ট টি পড়ার জন্য চির কৃতজ্ঞ আপনাদের কাছে।
বিঃদ্রঃ আমার লিখায় যদি কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকে সবাই আমাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষিতে দেখবেন।
সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এই প্রত্যাশা রইল।সবার দির্গ্যয়ো সুসাস্থ্যতা কামনা করছি।আল্লাহ হাফেজ
স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে--৬১০
Date:31/08/2021
মোঃ মোতালেব,
কমিনিউটি ভলেন্টিয়ার,
হাট মনিটরিং টিম মেম্বার,
১০ ব্যাচঃ
রেজিঃ ১৫৩৪৯,
জিলাঃ মৌলভীবাজার
বর্তমানে মালদ্বীপ, রেমিটেন্স যোদ্ধা।
প্রতিষ্ঠাতা ফ্যামিলি ষ্টোর।