🧩 আমার জীবনের এক কঠিন অধ্যায় আপনার সাথে নিয়ে এলাম। আশা নয় বিশ্বাস সবাই কষ্ট করে পড়বেন।

    কেউ কষ্টের ভাগিদার হতে চায় না। এটাই সত্য। 

কষ্ট কত প্রকার ও কি কি আজ আপনাদের জানাতে বড় ইচ্ছে  করছে। মনের ভিতরে অনেক কষ্ট পাচ্ছি। কাউকে বলতে পারছিনা আবার  সইতে ও পারছি। লেখার আগেই চোখ দিয়ে অঝোরে পানি ঝরছে।  

🧩 আপনারা কেউ শুনবেন না?? আচ্ছা  কেউ না শুনতে চাইলেও একজন কিন্তু আছেন ঠিকই শুনবেন। আর তা হলো আমার  ভালোবাসার প্লাটফর্ম নিজের  বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন।

🧩 প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি মহান রব আপনার আমার সৃষ্টি কর্তকর্তার কাছে যার অসিম দয়ায় আমি আপনি  সুস্থ সবলভাবে এখনো বেচে আছি। আলহামদুলিল্লাহ্।🧩

🧩 ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা ভালোবাসার প্রিয় মেন্টর শতাব্দীর শেষ্ট আবিষ্কারক বাংলাদেশের কিং আমাদের প্রিয় ভালোবাসার ভালো মানুষ  স‍্যার। Iqbal Bahar Zahid স‍্যার। 

🧩 যে কথা গুলো কখনও কাউকেই বলতে পারিনি। ভালোবাসার প্লাটফর্ম পাবার পর সব কিছু শেয়ার করতে পারছি। আবারও কৃতজ্ঞতা প্রিয় স‍্যার। Iqbal Babar Zahid স‍্যার। 

🧩 শুরু করছি.......

 কষ্টের কথা গুলো বলতে ভিষন কষ্ট হচ্ছে। 

মা বাবা ছাড়া জীবন কল্পনা করতেই কষ্ট হয়।

আর যদি তা হয়  জন্মের ও  আগে বাবা হারা তাহলে ব‍্যাপার টা কেমন বলুন তো?? ভাবা যায়??  উফফ :::: কষ্টের যন্ত্রণায় বুকটা ফেটে যায় আমার আজও। 

জী জন্মের আগেই বাবা হারায় । মায়ের গর্বে তখন মাএ 5 মাস । তখনই বাবা  চলে যায়,,  না ফেরার দেশে।  অভাগা মামনি টা বাবা কাকে বলে জন্মের আগেই অজানা থেকে গেল।

 জী ভাই, বোন, বন্ধুরা সেই আভাগার আসল করুন দূঃখ কষ্ট গুলো জানতে প্লীজ সাথেই থাকুন,,,,,,,,,,,,,

 দেখতে দেখতে ১০ মাস পরেই সে অভাগার রবের অসিম দয়ায় দুনিয়ার বুকে আগমন। কি মায়াবী চেহারা নিয়ে আমাদের ঘর হলো আলোকিত। সেই আলোকে কিছু মানুষ খুবই কাছের  আমাদের,,   দুনিয়ার বুকে আলো ছড়ানোর আগেই  মেরে ফেলতে বলেছিল। অনেকেই বলতে চেয়েছিল স্বামী মারা গেছেন সন্তান দিয়ে কি হবে? বরং বাচ্চা টা নষ্ট করে ফেললে আবার ভালো জায়গায় বিয়ে হবে। বেবি থাকলে সমস্যা হবে। কিন্তু বোনটি তা কারো কোন কথায় কান দেন নি আলহামদুলিল্লাহ্। বোনটি বলেছিলেন আমি আমার স্বামীর শেষ স্মৃতি কি করে নিঃশেষ করে দেই!!! তা কখনও সম্ভব না। 

বোনটি তার বাচ্চা কে দুনিয়ার আলো দেখিয়েছেন। অনেক অনেক  স‍্যালুট বোন  সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি কে তুমি নিজ হাতে ধবংস করে মহা পাপ করনি। 

প্রিয় ভাই বোন বন্ধুরা  অধৈর্য হচ্ছেন না তো? 

কি ভয়ানক কষ্ট আর যন্ত্রণা তা তো এখনো বলাই হয়নি। 

🧩 বলছি তাহলে,,, সেই  ছোট্ট  ফুটফুটে অভাগাটার কষ্ট যেন দিন দিন কালো অন্ধকারের মত ধেয়ে আসছিল। কে জানতো অভাগাটার জন্মের আগে বাবা হারানো যন্ত্রণা থেকে আরও ভয়াবহ সময় অপেক্ষা করছে। ছোট্ট সেই বেবিটার বয়স 5 বছর হতে না হতেই  মাকে হারাবে সেটা তো ভাবনার বাহিরে ছিল।

 কিন্তু সেটাই সত্য হলো। 5 বছরে বয়সে মাকে ছেড়ে চলে যেতে হল ওর নিজের বাড়িতে দাদার বাড়িতে।  ওর  দাদা এসে ওকে নিয়ে গেল। কি ভয়ানক ব‍্যাপার তাইনা? এতো ছোট বয়সে মাকে ছাড়া থাকা যায়!!!  কিন্তু বাস্তবতা বড় নির্মম বড় নিষ্ঠুর। কি করে সম্ভব!! জি ওর জীবনে তাই হয়েছে ওর মার কাছ থেকে জোর করে নিয়ে গেল। আমি ভিষণ কষ্ট পাচ্ছিলাম। কিছু করতে পারছিলাম না। 

আমার  বয়স তখন মাএ ১০ বছর। অনেক চিৎকার করে কেদেঁছিলাম। ধরে রাখার অনেক চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু ব‍্যার্থ হলাম। শিশু বয়সে ওটাই আমার প্রথম ব‍্যার্থতা এবং আমার জীবনের প্রথম কষ্ট চরম কষ্ট। মেনে নিতে পারছিলাম না একেবারেই। আমাদের সবাই কে কাঁদিয়ে  দিয়ে নিয়ে গেল মামনিটাকে।

 🧩 উফঃ কি যে যন্ত্রণা সেই শিশুকালে আমার মনের মাঝে গেথে গেছে যা আজও বহমান। যন্ত্রণা এখানেই শেষ না বন্ধুরা।

🧩 আমার জীবনে প্রথম বড় কষ্ট আর আমার মন ভাঙ্গা'''''''''''''''''''

 🧩আমাদের বাড়ি থেকে  আমার সেই মা মনি টাকে যখন অনেক টা জোর করে ওর দাদা এসে  নিয়ে গেলেন। আমার বোন তো এতো কষ্ট পাচ্ছিলেন আপু জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছেন। আমার ও বুকটা ফেটে যাচ্ছিল। মামনি কে ধরে রাখতে পারিনি। অসহায় ছিলাম বড়ই। আমার ছোট্ট বেলার সেই  ব‍্যার্থতা আজও কাদায় প্রচন্ডভাবে। 

🧩 এভাবে   কোনো মায়ের  কাছ  থেকে  সন্তনকে কেরে নেয়া কতটা কষ্ট  তা কি অনুভব করা যায়?

  🧩 কলিজার টুকরো মামনি কে নিয়ে যাবার পর। আমি ভিষন ভেঙ্গে পরি,  মানুষিক ভাবে। সেই ১০ বছরের ছোট্ট ছেলেটি ৩/৪ দিন খাবার মুখে দিতে পারিনি। অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম। 

চলে গেল মামনি আমার কলিজার টুকরা। 

 সোনামনির নিজের বাবার বাড়ির  জীবন 

============================

শুরু হল কঠিন বাস্তবতা,  

এতো ছোট বয়সে বাবা মা ছাড়া একটা ছোট্ট শিশু এমনিতেই বড় অসহায়। তার উপরে ফ‍্যামেলির নির্রমম অত‍্যাচার। ছোট্ট বেবিটা বড় দিশেহারা। ৫\৬ বছর বয়সে হেসে খেলে বাচার কথা, কিন্তু এই ছোট্ট বেবিটা সেই সময় উলটাভাবে জীবন যাপন করতো। 

🧩যে বয়সে স্কুল যাবার কথা সেই বয়সে কাজ করতে  হয় ঘরের হাড়ি পাতিল পরিষ্কার করার কাজ। কতটা নিষ্ঠুরতা ভাবতে পারেন?? শুধু কি ঘরের কাজ?? এই ছোট্ট বাচ্চাটা কাজ করতে হতো কৃষি  কাজ। জমিতে ধান লাগানো,, আলু চাষের কাজে  সবজির জমিতে কাজ করতে হয়েছে। এমনকি মাটি কাটা কাজে ও ওকে ব‍্যাবহার করতো। 

🧩ওফফ কতটা ভয়ংকর কাজ।  

এমন কি ওর খাবার  গুলো ও ঠিক মতো খাওয়া হতো না। কতটা কষ্টের মাঝে জীবন যাপন করতো ,,

কেউ ওকে ভালোবাসতো না মন থেকে। শুধু ওর  দাদা ওকে অনেক আদর করতো। তাই ওকে বাবার সম্পত্তি থেকে কিছু জমি লিখে দিয়েছিল। অনেক  বছর গোপন ছিল জমির ব‍্যাপারটা। কেঊ জানতো না। অনেক দিন পর সবাই  জেনে গেছেন। জানার পর ওর প্রতি অত‍্যাচার বেরে গেল। ও নিজেও জানতো  না কেন তাকে এত কষ্ট দিচ্ছে। অনেক চেষ্টা করেছে জমি টা লিখে নেবার জন্য। এমনকি মেরে ফেলার হুমকি ও দেয়া হয়েছে।  অনেক বার ওকে দেখেছি প্রচন্ড অসুস্থতায় ভুগতে। কখনও বুজতে পারিনি ওর উপর এত বড় শারীরিক মানসিক অত‍্যাচার হতো ওর উপর।

🧩 বিশ্বাস করেন আমার অনেক কষ্ট হচ্ছে কথা গুলো লিখতে। ও যখন আমাদের বাড়িতে মাঝে মাঝে বেড়াতে আসতো। অনেক বেশি খুশি থাকতো। আমাদের বাড়ি থেকে যেতে চাইতো না, প্রথম প্রথম ওকে কেউ না কেউ নিতে আসতো ওর দাদা বা অন‍্য কেউ। কিন্তু ও যেতে চাইতো না, ভিষন কান্না করতো। আমাকে জড়িয়ে ধরে রাখতো আর বলতো মামা মামা আমি যাব না, আমাকে ওখানে পাঠিওনা মামা। আর বলতো ওরা আমাকে মেরে ফেলবে। আমি তখন বুজতাম না ও কেন যেতে চাইতো না। পরে জানতে পারলাম ঐ জমির জন্য ওকে বেশি কষ্ট দিতো। কি বলবো আমার  চোখ দিয়ে অঝোরে পানি পড়ছে। 

🧩এমনও সময় গেছে ওকে আমি সিএন জি তে উঠিয়ে দিয়েছি কিছু দুর গিয়ে নেমে পড়তো। ভয়ে আতঙ্কে বাড়ি যেতো না। এমন অনেক রাত গিয়েছে অজানা অচেনা কারো বাড়িতে। মাঝে মাঝে ২/৩ দিন ওকে খূজে পাওয়া যেত না। 

এই ছোট্ট মেয়েটি কি ভয়ংকর দিন যাপন করতো। আমার অনেক কষ্ট হতো ওর জন্য কিছু করতে পারিনি। সেই  ছোট্ট বেলার কষ্ট গুলো আজও আমি বয়ে বেড়াচ্ছি।  

🧩ও কান্না গুলো আমাকে অনেক কষ্ট দিতো সব সময় 

এভাবেই কাটতে থাকলো ওর জীবন টা। 

ধীরে ধীরে বড় হতে লাগলো। অবহেলা অন‍্যায় অত‍্যাচারের মধ‍্য দিয়ে। 

অভিমান না রাগ  💔

মাঝে মাঝে খুব অসহায় ভাবে  বলতো, আমায় কেন মৃত্যু দিচ্ছে না আল্লাহ্।  কেন বাবা চলে গেল  আমি দুনিয়ার আশার আগে। কেন মা থেকেও  আমি  মা ছাড়া? আল্লাহ্ আমাকে ও কেন নিয়ে  যাচ্ছে না??? এই কথা গুলো যখন  বলতো ভিষণ কষ্ট লাখতো।

  নানার বাড়ি বলেন দাদার বাড়ি বলেন,  ওকে নিয়ে চরম অবহেলায় সবাই মেতে থাকতো। না ওর নানার বাড়ি শান্তি পেত না ওর দাদার বাড়ী না ওর মায়ের দ্বিতীয় বিয়ের স্বামীর  বাড়ী কোথায় ও সুখ ছিল না ওর। আমার  অন্তরটা ঝলসে যেত ওর কষ্ট গুলো দেখে। আমি কিছুই করতে পারিনি।   বড় অসহায় ছিলাম। মাঝে মাঝে ভাবতাম ওকে নিয়ে দুরে কোথায় ও চলে  যাই তাও পারিনি, অনেক অনেক অজানা   না বলা কারনে। ও যখন ৭/৮ বছর বয়স তখন  আমি ওকে  আমাদের বাড়ি রেখে পড়াশুনা করাতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ওর দাদা দেয় নি বলেছিল ওরা পড়াশুনা করাবে কিন্তু ওর দাদার মৃত্যুর পর আর হয়নি। ওর দাদার মৃত্যুর পর ও যেন আরও ভয়ংকর অসহায় হয়ে গেল। নেমে এলো আর ও চরম অন‍্যায় অত‍্যাচার। 

বার বার অন‍্যায় অত‍্যাচার  সহ‍্য করতে করতে এক সময়  ও যেন হয়ে গেল ভিষন অভিমানি। কখনো কারো কাছে কিছু চায়না মামনি। ওকে যদি এক সাথে ২ টা জামা কিনে দেয়া হতো ও নিতে চাইতো না। বলতো আমাকে দয়া দেখাতে হবে না,, আমার একটাই যথেষ্ট। একটু বেশি টাকা দিলে নিতে চাইতো না। 

কারন ও এটাকে দয়া মনে করতো।  আর বলতো আমার মা বাবা নেই বলে তোমরা আমাকে দয়া করছো!! যা আমার প্রয়োজন নেই। আচ্ছা বলুন তো  এমন মানুষ আছে কতজন?  টাকা বেশি দিলে নিবে না জামা কাপড় বেশি দিলে নিবে না। আমার  জানা মত ও ছাড়া আর কাউকেই পাইনি। আজও বড় হয়েও এমনি আছে মামনি টা। 

চমকে যাবার তথ্য,,,,,,,,

এই ছোট্ট মামনি কে কেউ একজন প্রশ্ন করেছিল তুমি জমিতে কাজ করো,,  তোমার অনেক কষ্ট হয় তাইনা ? 

জবাবে বলেছিল আমার নসিবে আছে করতেই তো  হবে। আর বলেছিল আমাকে বেচে থাকতে হলে আর আমার বাবার, দাদার সম্পদ রক্ষা করতে হলে আমাকে সব কাজই করতে হবে,, কোন উপায় নেই। 

🧩ওনি বলেছিলেন তুমি চল আমার সাথে তোমার দায়িত্ব আমি নিব পড়াশুনা করাবো। কিন্তু রাজি হয়নি মামনি টা, তার কারন জানতে চাইলে মামনি সোজা জবাব দিয়েছিল আমি কারো দয়ায় বেচে থাকতে চাইনা। আমার দায়িত্ব আর আমার কিছু ঋন আছে যা যেকোনো মূল্যে আমাকেই পরিশোধ করতে হবে। কি সেই ঋন!!! অনেক পরে এসে জানতে পেরেছি সেই ঋনের কথা। যা শুনে আমার মাথায় যেন কষ্টে আকাশ ভেঙ্গে পড়েছে। হয়তো আপনারা শুনলে আপনাদের ও কষ্ট হবে,,,

কঠিন সত্য টা হচ্ছে,, আপনারা ইতিমধ্যে জেনেছেন মামনির দাদা মামনি কে কিছু  জায়গা দিয়েছেন সেই  জায়গা টুকু রক্ষা করার জন্য  এতো সব কষ্ট করেছে। ওকে  বলা হয়েছিল যদি তোমার দাদার দেয়া জমি সারাজীবনের  জন্য তোমার করতে চাও আর এই বাড়িতে থাকতে চাও তাহলে  এই জমির মূল্য পরিশোধ করতে হবে। 

ও বলেছিল কিভাবে আমার তো কিছু নেই।  তখন ওকে অনেক পথ দেখিয়েছে মামনির পছন্দ হয়নি কোন প্রস্তাব। শেষে বলেছিল ওকে তাহলে তোমার পড়াশুনা অফ করে জমিতে কাজ করতে চলো, আর এই জমির দাম এত টাকা তুমি এতো বছরের মধ্যে কাজ করে পরিশোধ করবে। তখন ও রাজি হলো এবং দাদার দেয়া জমি রক্ষা করতে নেমে পড়ল মহা  যুদ্ধে।

আর সেই যুদ্ধে জয়ী হলো দীর্ঘ ৮ বছর পর। 

একবার ও কি ভাবতে পারছেন!!!! কতটা কষ্ট করেছে ছোট্ট সে অবলা মেয়েটি। ইয়া রব,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,.  

এখন কেমন আছে সেই বেবি টা  ????

          জী সেই অভাগীর  বয়স যখন 13 বছর তখন ওর বিয়ের  প্রস্তাব আসে। পাশের বাড়ির এক ভাই তার ছেলের জন্য বিয়ের প্রস্তাব আসে। ওনার মেয়ে নেই তাই ওকে নিজের মেয়ে করে তার ছেলের বউ করে নিতে চান।   ওনি সব কিছু জেনে শুনেই প্রস্তাব টা দিয়েছেন। এবং বিয়েটা হয়েও গেল। সে ভাইটিও একদিন হটাৎ করে চলে গেল  না ফেরার দেশে।  

🧩মামনিকে ভিষন ভালোবাসত  সেই ভাই অনেক কষ্ট পেল আবার ও মামনি,, আবারও গার্ডিয়ান হারিয়ে চরম কষ্ট পেলো। আল্লাহ্  ওনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুণ আমিন।  

🧩  মামনির এখন একটি  ছেলে বেবি আছে সবাই  ওর জন্য  দোয়া করবেন। 

🧩 মামনিকে নিজের বলার মত গল্প ফাউন্ডেশনের সদস্য করে আপনাদের মাঝে কোন এক সময়  নিয়ে আসবো ইচ্ছে আছে। সংসার করে যাচ্ছেন,, আলহামদুলিল্লাহ্।

🧩 এখনো নিরবে সব সময়  চোখের জল ফেলে তা আমরা কেউ দেখিনা!! কিন্তু আমার রব দেখছেন। আল্লাহ্ তুমি  ওর সহায় হও। মামনির মনে  শান্তি এনে দাও         আমিন,,,,,,,,,

 🧩সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।🧩

পরিশেষে আবারও কৃতজ্ঞতা প্রিয় স‍্যারের কাছে এতো সুন্দর প্লাটফর্ম তৈরি করে দেবার জন্য। 

       🧩ভালোবাসা নিরন্তর স‍্যার 🧩

📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৭২৭

Date:- ২০-২১/০১/২০২২ইং

নাবীর হোসেন নবীন 

কমিউনিটি ভলেন্টিয়ার 

টপ টুয়েন্টি ক্লাব মেম্বার 

ব‍্যাচ ১২ 

রেজিষ্ট্রেশন.. ৪৪২২৮

দক্ষিণ মতলব 

জেলা.. চাদঁপুর 

ফাউন্ডার.... ড্রিম ফ‍্যাশন কর্নার 

ফেসবুক পেইজ..  PAYLESS Bazaar