শুধু আপনার জন্য নয়, এই সমাজকে বদলে দেওয়ার জন্য,
💢 বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম 💢
মুসলিম ভাই বোনদের সালাম, আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, সনাতন ও অন্য ধর্মের ভাই বোনদের আদাব ও নমস্কার।
এই মহা বিশ্বের সকল প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা সেই সৃষ্টিকর্তার প্রতি , যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন এত সুন্দর অবয়ব দিয়ে এবং ভালবেসে পাঠিয়েছেন এই রকম মা বাবার কাছে যারা আমার সুখে হাসেন, দুঃখে কাঁদেন, বিপদে পাশে থাকেন।
আমি আরো শুকরিয়া আদায় করি মহান রবের প্রতি আমাকে এই মহামারীর মধ্যে ও সম্পূর্ণরূপে সুস্বাস্থ্য এবং ভাল কর্মের সাথে রেখেছেন বলে।
আমি আরো কৃতজ্ঞতা এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি, যদি ও কৃতজ্ঞতা এবং ধন্যবাদের উপরে জনাব “ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার” যিনি নিজের কর্ম দিয়ে প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন বা স্থান করে নিয়েছেন লক্ষ লক্ষ যুবকের হৃদয়ের ভালবাসার মণিকোঠাই বা কেন্দ্রবিন্দুতে।
যিনি সৃষ্টি করেছেন এক অনন্য দৃষ্টান্ত “ নিজের বলার মত একটা গল্প” ফাউন্ডেশন । যেখানে প্রতিনিয়ত রচিত হচ্ছে সফলতার হার না মানা এক একটা গল্প। সামনে নিশ্চিত ভাবে তৈরি হবে আরো নতুন নতুন গল্প, যা পিছনের গল্পকে ও ছাড়িয়ে যাবে বা বলতে পারি হার মানাবে । যেটা হবে বিশ্বে বিরল এক ঘটনা। যার সাক্ষী হবার প্রত্যাশাই নিজেকে রাখবো আঁকড়িয়ে আগামীর দিনে।
এই সেই ফ্ল্যাটফরম যেখানে এসে সাহস পেয়েছি বুক চিতিয়ে সততার সাথে নিজের পরিচয় তুলে ধরতে লক্ষ লক্ষ মানুষের সামনে। হয়ত এই গল্পে কেউ কেউ তার জীবনের প্রতিচ্ছবি দেখতে পাবেন, কেউ পেয়ে যেতে পারেন অনুপ্রেরণার উপজীব্য।
আমি চেষ্টা করবো আমার পরিবারের এবং আমার এই মাল্টি কালারের জীবন আপনাদের সাথে তুলে ধরতে যাতে আপনারা বুঝতে পারেন এক গ্রামের চাল নেই, চলু নেয় এই জীবন কেমন হয়, আমি কবি বা সাহিত্যিক নই তাই একটু গুছাল না ও হতে পারে। তবে অনুরোধ রাখলাম শেষ পর্যন্ত পড়ার।
💖 আমার পরিবারের কিছু ইতি কথাঃ 💖
উল্লেখ করার মত কোন ফ্যামিলিতে আমার জম্ম নয়, কিন্তু আমি অখুশি ও নই এক বিন্দুও, বরং গর্বে মন ভরে যায়, যখন ভাবি আমি কতটা ভাগ্যবান, এমন একটা ফ্যামিলিতে আল্লাহ আমাকে পাঠিয়েছেন, না হয় হতাম রাস্তার টোকাই, না হয় হতাম ছিনতাইকারী, হইত বা অন্য কিছু।
আমরা তিন ভাই, আমি সবার ছোট, খুব আদুরে ছিলাম কিনা জানি না, তবে আমাকে আমার অন্য দুই ভাই কিছু বলার বা কিছু করার সুযোগ ছিল না। বাবা আমাকে সব সময় সকালের নাশতায় পরোটা খেতে দিত, ওদের দিত রুটি। আমায় দিত ডিম ওরা পাইত ভাজি।
একটু বাবার কথা বলে নি, উনার জীবনটা ছিল স্বপ্নের মত তার মানে এই নই যে, বিলাসিতাই ভরা, উনি ব্যাক্তি জীবনে ছিলেন আমার দেখা সৎ ও সৌখিন মানুষ, উনার ভিতরে ছিল জেতার আপ্রাণ প্রচেষ্টা। এটা উনি পেয়েছেন আমার পিতামহ থেকে যতদূর শুনেছি। আমার পিতামহ ছিলেন আমাদের এলাকায় তৎকালীন একমাত্র চাকুরীজীবী কৃষি অধিদপ্তরে। উনার জীবদ্ধশায় উনি কারো উপকারের পরিবর্তে অপকার করেন নি, এটা আমার দেখার সুযোগ হয় নি, আমার এলাকার মানুষ জনের কাছ থেকে শুনা। হইত সঠিক হইত সঠিক নয়, আমি ঐ বিতর্কে যাওয়ার সাহস রাখি না।
আমার বাবা ছিলেন পাঁচ ভাই বোনের মধ্যে সবার বড়। উনারা হারিয়েছেন আমার পিতামহ কে আমার বাবার ছোট বেলাতেই, তখন থেকে কষ্ট যেন নিত্য দিনের সাথী হয়েছিলো। যার ছোঁয়া আমরা ও পাবার সুযোগ হয়েছিলো।
আমার পিতা মহের অনেক জায়গা জমি ছিল। কিন্তু উনি এক পর্যায়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন এই অবস্থায় সংসারের হাল ধরার মত উপার্জন ক্ষম কেউ ছিলনা, বাবা,চাচা সবাই ছিলেন অত্যন্ত ছোট, এই অবস্থায় চিকিৎসা ব্যয় নির্বাহ করার জন্য একের পর এক জমি বিক্রি করলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত উনাকে রক্ষা করা গেল না, উনি চলে গেলেন রবের ডাকে সাড়া দিয়ে ইহজগতের মায়া ত্যাগ করে।
এর কিছু দিন পর বেজে উঠলো মুক্তিযুদ্ধের দামামা। এই দামামায় সীমান্তের ওপারে পড়ে গেল বাকি জমি। সেই থেকে হয়ে গেলেন নিঃস্ব বলা চলে। বহু কষ্টে একটা মাথা গুঁজার মত এক খন্ড জমি ক্রয় করেছিল, যেটাতে একটা কাঁচা মাটির ঘর তৈরি করেছিল নিজেরা নিজেরা, সময়ের পরিক্রমায় দুই ফুফুর বিয়ে হয়েছিল এদিগ ওদিগ করে, এক ফুফু মারা গিয়েছিল অভাবের জাঁতা কলে চিকিৎসা না পেয়ে। শুনেছি আমার ঐ ফুফু নাকি ছিল অপুরুপ সুন্দরী। যদি ও সব বাবা মা বলে থাকেন বা নাম রাখেন আমার চাঁদ মিয়া, কিংবা সুন্দর মিয়া, যদি ও দেখতে একদম নাইজেরিয়ানদের মত। আসলে বলতে চাইছি কোন বাবা মা তার সন্তানকে অসুন্দর বলতে চায় না। হইত আমার দাদিমাও তার ব্যতিক্রম ছিল না। তবে যখন শুনি আমার ঐ ফুফুটা দেখতে ছোট ফুফুর চাইতে অনেক সুন্দর ছিল, তখন কিছুটা ধারণা পাই বুঝতে পারি আমার দাদিমা কতটা কষ্ট লুকিয়ে রাখেন হৃদয়ের গহীনে।
কালক্রমে আমার বাবা একটা সরকারী চাকুরী নিয়েছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনিতে, জেনে থাকবেন তখন এই রকম চাকরীতে ঢুকতে বেশি একটা পড়াশুনার দরকার পড়ত না, বাবার নাইট শিফটের স্কুলের গণ্ডি পার হওয়া সার্টিফিকেট দিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন সেনাবাহিনিতে।
🏕 আমার ছোট বেলাঃ 🏕
আমাদের গ্রাম ছিল সীমান্তবর্তী একটা গ্রাম, যেখান থেকে আমরা সকাল বিকাল এপার ওপার করতাম খেলা ধূলা বা আড্ডা মারার জন্য। কোন ভেদাভেদ ছিল না হিন্দু মুসলিমের। মনে হত নিজের পাড়ার মত, কক্ষনো মনে হতো না আমরা সীমান্তের ওপারে আছি, ওখানে ছিল অনেক প্রিয় মানুষ।
আমাদের গ্রামে ছিল না বিদ্যুতের সুবিধা, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও ছিল একদম অপ্রতুল, বাজার, স্কুল, মাদ্রাসা , হাসপাতাল এসব অতটা সহজলভ্য ছিল না। গ্রাম থেকে প্রতিদিন চার মাইল হেটে স্কুল বা মাদ্রাসায় যাতায়াত করতে হতো।
বাবা যেই সরকারি চাকুরী টা করতেন সেটাও ছেড়ে দিলেন আমার বয়স হইত তখন পাঁচ কি ছয় বছর হবে । বাবার পেনশনের কিছু টাকা পেয়েছিল তা দিয়ে বাড়ীতে একটা টিনের চার চালা ঘর তুলেন, বেশ কিছু নতুন আসবাবপত্র কিনলেন চট্রগ্রাম থেকে, বাড়ীতে বা পাশের বাড়িতে কোন নতুন মেহমান আসলে বা কারো বিয়ে শাদী নিয়ে কথা হলে সবাই আমাদের ঘরে মেহমানকে এনে বসাতেন, কিন্তু সেই দিন গুলি কিছু দিন পর ফিকে হতে লাগলো, বাবার সঞ্চয়ের টাকা শেষ হতে লাগলো।
সঞ্চয়ের অল্প কিছু টাকা ছিল যা দিয়ে বাবা গ্রামের বাজারে ফার্মেসী দিলেন, মা ও বাড়িতে কিছু মেডিসিন রাখতেন, কিছুটা ব্যবসা, কিছুটা গ্রামের মানুষের উপকার করা, কিন্তু গ্রামের বাজারে যা হয়ে থাকে, খুব দ্রুত বাকী পড়ে গেল মানুষের কাছে, সহজে আর বাকী টাকা আদায় ও করতে পারেন না, এদিগে দোকানের ভাড়া, আমাদের পড়ালেখার খরচ, সংসারের নিত্যদিনকার খরচ মেটাতে বাবা কে হিমসিম খেতে লাগলো।
এই ভাবে চলে আরো কিছু দিন, দিন কে দিন পরিবারের ভিতরের অবস্থা আরো খারাপ হতে লাগলো, বাবা দোকান থেকে আসলে সহজে আমরা কাছে যেতাম না। ঈদ আসে - ঈদ যায় আমাদের একটা নতুন কাপড় কিনে দিতে পারত না বাবা, জানতাম মা বাবার ও খারাপ লাগত। কিন্তু এটাই ছিল তখনকার নিয়তি।
আমাদের এমন জামা কাপড় কিনে দিত যেটা সহজে ছিঁড়ে না, একটা লুঙ্গি, শার্ট পিছন দিয়ে ভাঁজ হয়ে হয়ে উপরে উঠে যেত, এটাকে পলিস্টার কাপড় বলে এই গুলা পরে স্কুলে যেতাম, স্কুল ব্যাগ ছিল না পলিথিনে করে বই খাতা নিয়ে যেতাম, অনেকে অনেক কথা বলত, শুনে থাকতাম, কিছু বলতাম না। ছিল না একটা ছাতা, কি রোদ আর কি বৃষ্টি সব সময় বৃষ্টি আর রোদ শরীরের সাথে লেপটে থাকত।
রান্না করার জন্য লাকড়ি লাগত জ্বালানি হিসাবে, সব সময় আর ক্রয় করা সম্ভব হত না, তাই আমরা মাঠ থেকে গোবর নিয়ে এসে জ্বালানি বানাতাম, জমি থেকে নাড়া কেটে নিয়ে আসতাম, গাছ তলা থেকে পাতা কুঁড়িয়ে নিয়ে আসতাম, আমাদের নিজস্ব কোন জমি ছিল না খড়ের জন্য, মানুষের ধান মাড়িয়ে দিতাম তার বদলে খড় নিয়ে আসতাম। এই ভাবে কাটতে লাগলো আমাদের জীবন।
একটা সময় গ্রামে মানুষ জনের বিয়ে শাদীতে আমাদের আর দাওয়াত দিত না, যেহেতু এখন আর বিয়েতে বাবা গিফট দিতে পারত না, ওই রকম দিন গুলাতে মাকে বলতাম মা বিয়ের ডাল রান্না করে দাও, মা সব সময় তখন মাস কলাইয়ের ডাল রান্না করে দিত, আমরা আনন্দ করে খেতাম। আমরা আমাদের সমাজের কুৎসিত রুপটা যখন বুঝতে পারি ধীরে ধীরে নিজেদের মত চলা শুরু করি, আমরা তেমন কোন মানুষের কাছে যেতাম না।
♥ আমার প্রেমে পড়া ও শিক্ষা জীবনঃ ♥
একটা সময় আমি ও প্রেমে পরে যাই এক সুন্দরী মেয়ের বি কম এ পড়ার সময়। যেই পরিবারের মেয়েদের সাথে প্রেম করার, বিয়ে করার অনেকে চেষ্টা করছে কিন্তু কাউকে পাত্তা দেয় নি । ওরা শহরে থাকত ছুটিতে দাদার বাড়ি বেড়াতে যেত। এক চাঁদনী রাতে বাড়ীর উঠনে দাঁড়িয়ে প্রস্তাব দিলাম, মনে হল আমার প্রস্তাবের জন্য সে অপেক্ষায় ছিল। আমি তাঁর নাম দিয়েছিলাম বৃষ্টি, আমাকে দিয়েছিল অসীম। যেই রকমটা সাধারণত হয়ে থাকে। সবার কাছে তার প্রথম প্রেম অপ্সরি হয়ে থাকে আজ ও তাই আছে। তাঁর প্রেমে পড়ে হলাম পড়া শুনায় অমনোযোগী। যার ফলাফল পরীক্ষায় জুটল ফেল। এর ভিতরে বৃষ্টির জন্য এলো বিয়ের প্রস্তাব এক বিরাট বাড়ীর মালিক, শহরে দোকান আছে, কেউ কি আর দেরি করে, তাঁর পর ও আমি যখন জানতে পারি আমি আমার মা বাবা কে বলি, তাদের শহরের বাসায় গিয়ে বিয়ে আটকানোর চেষ্টা করি, কিন্তু আমার চেষ্টা ব্যর্থ হয়। আমি জানতাম সেও আমাকে ভালবাসে বিয়ের পরও তাঁকে আটকাতে অনেক দিন সময় ও কষ্ট হয়েছে। কয়েক বার ছুটে আসছিল জামাইয়ের বাড়ি থেকে শুনেছি লোক মারফত।
অনেক দিন এলোমেলো থাকার পর আবার পরীক্ষায় দিয়ে এম কম পাশ করে সি এ তে ভর্তি হই, কিন্তু টাকা পয়সা, বয়স লেগে থাকা সব কিছুর সমন্বয় না হওয়ায় কিছু বিষয় পাস করার পর চাকুরীতে যোগ দিয়ে দেই।
🗞 চাকুরী জীবনঃ 🗞
আমার প্রথম চাকরি জীবন শুরু হয় ২০০৮ সালে সিএ ফার্ম থেকে বের হওয়ার পরে সেই থেকে আমি জব করি বড় বড় কর্পোরেট কোম্পানিগুলোতে । যেখানে আসলে অনেক রকমের ঘটনা ঘটে থাকে যেটা আমাদের বাস্তবতার সাথে একদম মিলে না । আমি অনেক সময় এটার সাথে অ্যাডজাস্ট করতে পারিনি। আমি আমার নিজের চিন্তা ধারাকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি, যেটা আসলে সবসময় সব জায়গায় প্রকাশ করতে হয় না এটা প্রকাশ করলে অনেকের চক্ষুশূলের কারণ হয়ে দাঁড়ায় । ভেবেচিন্তে পরিবেশ-পরিস্থিতি বু্ঝে আপনার মতামত প্রকাশ করবেন, তাহলে কর্মস্থল আরো বেশি আনন্দদায়ক হতে পারে।
♥ প্রিয় ফ্ল্যাটফরমে যোগদানঃ ♥
সত্যিকার অর্থে অনেকদিন প্রিয় প্ল্যাটফর্মকে ফলো করে যাচ্ছিলাম। সব সময় আমাদের প্রিয় স্যারের বক্তব্য শুনতাম, নিজেই বুঝতে পারিনি কখন প্রিয় প্ল্যাটফর্মের প্রেমে পড়ে গিয়েছি।
স্যারের বক্তব্যগুলো শুনতাম আর ভাবতাম একটা মানুষ কিভাবে এতদিনযাবৎএকটানানিরলসভাবে বিনা পারিশ্রমিকে তরুণদেরকে, বেকারদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য হসপিটালের বিছানায় শুয়ে ও সেশন দিয়ে যাচ্ছিলেন। যাতে করে ক্লাসের কোন ধরনের ব্যত্যয় না ঘটে, এ যেন এক বিরল দৃষ্টান্ত শুধু বাংলার বুকে নয়, সারা বিশ্বের বুকে, আমার জানা নেই এরূপ করে আর কেউ কোনদিন তরুণদেরকে উদ্বুদ্ধ করার জন্য এরুপ কোন বক্তব্য, কোন প্রচেষ্টা। আমি যথেষ্ট পরিমাণ সন্দেহ রাখি এরকম বিরল দৃষ্টান্ত বিশ্বের আর কোথাও আছে কিনা?
পরিশেষে প্রিয় মেন্টরকে বলতে চাই, স্যার আমরা আপনাকে অসম্ভব ভালোবাসি, যেখানে কোন ধরনের চাওয়া-পাওয়া নেই, আপনি যতদিন বেঁচে থাকবেন আমরা ও আপনাকে নিস্বার্থভাবে ভালবেসে যাব, যে ভালবাসা আপনি প্রতিনিয়ত দিয়ে যাচ্ছেন আমাদের জন্য।
শুধু আপনার জন্য নয়, এই সমাজকে বদলে দেওয়ার জন্য, বেকারত্বকে দূর করার জন্য, হেরে যাবো না লেগে থাকব- সাহস নিয়ে এগিয়ে যাবো। নিজের বলার মত একটা গল্প তৈরী করব।
আপনার প্রিয় স্লোগান “চাকরি করবো না -চাকরি দিব” এটাকে হৃদয়ে ধারণ করে বাকিটা পথ এগিয়ে যাব, আশা রাখি এমন একটা ভবিষ্যৎ পাব এ প্রিয় প্ল্যাটফর্ম থেকে-যেটা কেউ কখনো কল্পনাও করেনি বাংলাদেশ একদিন বেকার মুক্ত হয়ে যাবে, উদ্যোক্তা তৈরি হবে একজন নয়, হাজার, হাজার, লক্ষ লক্ষ উদ্যোক্তা এই বাংলার বুকে। শুধু আপনার বক্তব্যে অনুপ্রাণিত হয়ে আপনার কর্মে অনুপ্রাণিত হয়ে।
অনেক ভালোবাসা স্যার আপনার জন্য, আপনি বেঁচে থাকুন অনেকদিন আমাদের মাঝে, এটাই সৃষ্টিকর্তার কাছে আমার ব্যক্তিগত প্রার্থনা থাকবে ।
💖 আমার বলা কথার সারসংক্ষেপ 💖
• সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস- অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ
• ব্যবসায় বাকী থাকতে পারে কিন্তু পুঁজি নষ্ট করে তা হতে পারে না।
• সামনের দিনে সুখের দিন শেষ হয়ে দুঃখের দিন আসতে পারে তাই কিছু টাকা সঞ্চয় করে রাখতে হবে।
• সাময়িক শখ পুরুনের জন্য গচ্ছিত টাকা খরচ না করা।
• পরিস্থিতির সাথে নিজেকে মানিয়ে নেয়া।
• নিজের উপর আস্থা রাখা, অন্যে কি বলল তা নিয়ে চিন্তা না করা।
স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে -৭৫৯
তারিখ- ০৪/০৩/২০২২
আনিসুর রহমান পাটোয়ারী
রেজি: ৮১৯১৫
ব্যাচ : ১৬
জেলা : ফেনী
উপজেলা : ফুলগাজী
বর্তমান অবস্থানঃ মালিবাগ, ঢাকা।