নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি
#Life_STORY_BY_KHADIZA_Akter
বিসমিল্লাহির_রাহমানির_রাহিম,,,
#আসসালামুয়ালাইকুম_সবাইকে!!
আশা করি সবাই ভালো আছেন? আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়াতে ভালো আছি।
সর্বপ্রথম শুকরিয়া আদায় করছি মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে, যিনি আমায় এখনো সুস্থ, এবং হায়াত দিয়ে এই সুন্দর দুনিয়ায় রেখেছেন। জানি না কোন উদ্দেশ্যে আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন।সেই মনিবের দরবারে হাজারো লক্ষ কোটি বার আলহামদুলিল্লাহ। 🥰
🍃 শুরু করছি বিশ্বজাহানের মহান প্রতিপালক এবং জীব হিসেবে শ্রেষ্ঠত্ব দান কারি সেই দয়াময় প্রভুর নামে,,,যার করুনায় এখনো সুস্থতার সাথে আছি।যার অসীম রহমতে বেঁচে আছি শত দুঃখ সুখের মাঝে ও ধৈর্যের সাথে।যার দয়া না থাকলে কখনোই আজকে লিখতে পারতাম না ।
শত সহস্র বার সেই করুনাময়ের দরবারে শুকরিয়া 🍃
☘️ হৃদয় উজারকরা ভালোবাসা নিয়ে দরুদ ও সালাম পেশ করছি আমাদেরসেই মহামানব ,মানবতার শ্রেষ্টদূত প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রং ওজা মোবারকে।যার ৬৩ বছরের
জীবনে ছিলো শুধু উম্মতের জন্য অগাধ ভালোবাসা আর ত্যাগ।🍃
#চলুন_শুরু_করা_যাক👇👇👇👇
🌺✍️নিজের বলার মতো একটা গল্প প্লাটফ্রমের সকল ভাই বোনদের উদ্দেশেই আমার আজকের লেখা।আমার পরিবারে বাইরে এটা আমার আরেকটা পরিবার বলে আমি মনে করি।সবাইকে আমার পক্ষ থেকে হৃদয়ের গভীর থেকে অনেক বেশি দোয়া ও ভালোবাসা জানাই।
১৭তম ব্যাচের প্রথম থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত অনেক ভাই বোনের জীবনের গল্প আমি পড়েছি।আজকে আমার জীবনের গল্প সবার মাঝে শেয়ার কয়লাম।প্রায় বেশ কিছু দিন আমি প্রিয় প্লাটফ্রমে আপনাদের সুঃখ দুঃখে পাশে আছি এবং সারাজীবন থাকবো ।
♥️♥️♥️পরম ভালবাসা ও শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করতে চাই আমার সেই মা বাবার প্রতি যাদের কারনে সুন্দর এই পৃথিবী দেখার সৌভাগ্য হয়েছিলো।যাদের অসীম মমতা আর ভালোবাসা র যত্মে আজকে এই পর্যন্ত আসতে পেরেছি।
🌺♥️জন্ম হয়েছে ধন্য আমার বাবা মায়ের জন্য।🌺
জীবনের যতো দুঃখ যতো অভিমান
নীরব যতো বেদনা যতো অপমান
সবি যাই ভুলে মাগো তুমায় কাছে পেলে
তুমি ছাড়া কে আছে আপন।
🍃আমি শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা, দোয়া,এবং ভালোবাসা ভরা হৃদয়ে স্বরন করছি, আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যারকে - যিনি সকলের জন্য নিবেদিত প্রাণ। যার চিন্তা চেতনায় লক্ষ লক্ষ মানুষের সফলতার গল্প ব্যার্থতার গল্প, কষ্টের গল্প লেখার সাহস করে । যিনি নির্ঘুম রাত দিন বিবা সার্থে শুধু সবার জন্য নিরলস প্রচেষ্টা করে যান ব্যাকারত্ব দূরি করার জন্য। যিনি বেঁধেছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ কে একটি সূতায় গড়েছেন একটি বিশাল পরিবার,
তৈরি করেছেন নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন - এতো সুন্দর একটা প্লাটফ্রম। আজ প্রায় ৬ ৬ লক্ষ তরুন তরুনী স্বপ্ন দেখে নিজের অধুরা স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করতে। নিজের একটা অবস্থান তৈরী করতে। প্রিয় স্যারের প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
🍃এই ফাউন্ডেশন এ পেয়েছি অসংখ্য ভাই বোন তারা অনেক হেল্পফুল, সবাই অনেক আন্তরিক। সবাই সবাইকে সম্মান করে । সবার জন্য অনেক অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইলো ।
শিক্ষার কোন শেষ নেই,
মানুষ জন্ম থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত শিখে ।
এই প্লাটফর্মে এতে আমি ওশিখছি। চেষ্টা করছি নিজের একটা অবস্থান তৈরী করতে। জানিনা কতটুকু সফলতা অর্জন করতে পারবো তবে চেষ্টার কোন ত্র্রুটি রাখবো না ।
স্যার প্রায় সময় একটা কথা বলেন সবাই হয়তো উদ্যোক্তা হবে না তবে আমি নিশ্চিত বলতে পারি আপনার জীবন বদলে যাবে।
আমি ও আমার জীবনকে বদলাতে চাই - হুছোট খেয়ে পরে গিয়ে ও আবার উঠে দাড়াতে চাই। কাজ শুর করে লেগে থাকার প্রচেষ্টা থাকবে ১০০% যতক্ষণ সফলতা না আসে। ইনশাআল্লাহ।
সুন্দর কথা বলা এটা একটা আর্ট, সবার সামনে কথা বলতে সাহসের প্রয়োজন হয় সেই সাহস পেয়েছি প্রিয় মেন্টরের কাছ থেকে - না বলা অনেক কথা জমে এই মনে , যা হয়তো এই প্লাটফ্রমে না আসলে কখনোই বলা হতোনা। হয়তো কখনোই নিজেকে একটু একটু করে গড়েতুলার সাহস পেতাম না। যেটা প্রিয় স্যারের প্রতিটা সেশন থেকে একটু করে হৃদয়ে সঞ্জয় করছি প্রতি দিন।
🍁🌺আমার জীবনের গল্পের কিছু অধ্যায় 🌺🍁
🍁☘️মানুষের জীবনটা খুব ছোট্ট। কিন্তূ এই ছোট্ট জীবনের গল্প গুলো লিখে বা বলে কখনোই শেষ করা যাবেনা। ছোট্ট জীবনের গল্প গুলো লিখতে গেলে হাজারো কলম ফুরিয়ে যাবে কিন্তূ জীবনের গল্প কিছুটা অংশ হয়তো লেখা হবে। বাকিটা গল্প অসমাপ্তই রয়ে যাবে।🍁☘️
আমার জন্মঃ১৯৯৮ সালের ২৫ নভেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার ছোট একটি গ্রামে। আমি খাদিজা আক্তার, অনার্স চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী
ডিপার্টমেন্ট অফ ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট এ আছি , বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং ইন্সটিটিউট এ ডেক্সট অফিসার হিসেবে কাজ করছি ।
আমার শৈশব কাল-
অতি চঞ্চল প্রকৃতির ছিলাম, পরিবারের সকলের আদরের, গ্রামীণ আবহাওয়া বেড়ে উঠা, প্রকৃতির অপরুপ সৌন্দর্যে বিমোহিত - ধুলো -কণা,খাল-বিল,
পাখিদের কলরব, শিশিরে ভেজা ঘাস, সোনালী ধানের খেত, শরীষার খেতে শরীষার সেনালী ফুলের দৃশ্য
সবজীর চাষাবাদ চারিদিকে সবুজের সমাহার , গ্রামের সেই দৃশ্য গুলো শহরে তেমন দেখা যায় না, যেগুলো আমরা শৈশবে দেখে বর হয়েছি।
আমার শৈশবের কিছু সৃতি যেমন নিজ পুকুরে সাঁতার কাটা, বাবার সাথে বিলে মাছ ধারা ,আব্বু পুকুরে জাল ফেলত ফুলের মতোন ছড়িয়ে কি সুন্দর করে গিয়ে জাল পুকুরে পরতো শৈশবে এগুলো খুবই ইনজয় করতাম 😍 চল দিয়ে মাছ ধরতে যেতেন কখনো ভোরে কখনো বা রাতে সাথে আমি মাছ রাখার জন্য খাঁচা নিয়ে বাবার সাথে ঘুরতাম আর মাছ নিতাম খাঁচায়।
বর্ষাকালে কলা গাছের ভেরা দিয়ে বিল থেকে শাপলা তুলা,শালুক তুলা আর সেই পানি থেকে শরীরে চুলকানো বাড়িতে এসে আম্মুর মাইর 😌
ঘন্টার পর ঘন্টা জুড়ে পুকুরে গোসল করা সাঁতার কাটা আর আম্মু অধৈর্য্য হয়ে লম্বাচওড়া বাঁশ নিয়ে ধরার চেষ্টা 🤣আরও কতোশত স্মৃতি আছে শৈশব এর তা বলে শেষ করা যাবে না সেগুলো এখন শুধুই সৃতি।
খেলাধুলা
খেলা দুলায় আমি অনেক পারদর্শী ছিলাম, গ্রামে যেই খেলাগুলো খুবই জনপ্রিয় যেমন
গোল্লাছুট, বৌ ছি,জুতা চুর,বরফ পানি,কুত কুত, এপেন্টি ভাইস কুপ কতো শত খেলা ই না খেলেছি😍 এখন সেগুলো অনেক মিস করি।
🕊️ আমার শিক্ষা জীবন নিয়ে কিছু বলি...
প্রথম স্কুলে পর্দাপণ-
প্রথম দিনের সেই,
প্রথম স্মৃতি আজও ভুলিনি আমি!!
আম্মু নিয়ে গেলো স্কুলে ভর্তি করবে স্যার মেডাম আমাকে কোন প্রশ্ন না করেই প্রথমেই বলে হাত দিয়ে কান স্পর্শ করতে 😅 আমিও চেষ্টা চালিয়ে গেলাম কিন্তু কান স্পর্শ করতে ব্যর্থ হলাম বিধায় উনারা আমাকে ভর্তি করবেন না!
তখন আম্মু গেলো রেগে👿 উনাদের বললেন পড়াশোনা সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন করুন সেটা পারে কি না সেটা না করে কান স্পর্শ করতে পারে নাই বলে ভর্তি নিবেন না সেটা কোন ধরনের কথা?
যায় হোক অবশেষে প্রশ্ন উত্তর দিতে সক্ষম হয়েছিলাম (বলে রাখা ভাল আমি একটা পন্ডিত বাচ্চা ছিলাম😆) ভর্তি নিয়েছেন।
প্রথম প্রাইমারি স্কুলে ছোট ওয়ান,বড় ওয়ান পড়ার পর প্রাইমারি স্কুলে পরিবর্তন করে আরেকটি স্কুলে ভর্তি হই এবং সেখান থেকেই ২০০৮/৯ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠ শেষ করি।
২০১৪ সালে সাফল্যের সাথে শেষ করি এসএসসি এবং ২০১৬ সালে এইচএসসি শেষ করি আলহামদুলিল্লাহ ।
২০২২ এ ফেব্রুয়ারির ১৩ তারিখ সম্মান শ্রেণির পরিক্ষা শেষ করি এখনো ভাইভা বাকি।সবাই দোয়া করবেন আমার জন্য জীবনের প্রথম ভাইভা পরিক্ষায় বসতে হবে।
চাকুরী জীবন-
জীবিকার তাগিদে কিছু না কিছু কাজ তো করতেই হবে তাই ২০১৯ সালে ব্র্যাকের মাধ্যমে আমার চাকরি জীবন শুরু করি এবং ২০২১ সালের পর্যন্ত চাকরিটা কন্টিনিউ করার পর, ফাইনাল পরিক্ষার চাপে চাকরিটা ছেড়ে দিতে হয়েছে । চাকরি ছেরে দিয়ে রিলাক্সে আমার ফাইনাল পরিক্ষা শেষ করি।
ফেব্রুয়ারির ১৩ তারিখ আবার নতুন চাকরিতে জয়েন করি ১৬ তারিখ ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং ইন্সটিটিউট ডেক্স অফিসার হিসেবে আছি ।
👉 চাকরি করবো না চাকরি দেবো,
নিজের বলার মতো একটা গল্প নিজের জীবনে তৈরী করবো ইনশাআল্লাহ।
উদ্যোক্তা জীবন-
উদ্যোক্তা জীবনে এখনো পা রাখতে পারিনি,ইনশাআল্লাহ নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, আশা করছি একদিন আমার সুপ্ত প্রয়াস ইচ্ছে মন কামনা লক্ষ্য বাস্তবে রুপ নিবে, তার জন্য আপনারা সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন এবং আপনাদের সহযোগিতা প্রত্যাশা করছি ।
প্রিয় প্লার্টফমে যুক্ত হওয়া -
কাজের ফাকে অবসর সময় হাতে মেবাইল নিয় একটু ইউটিউব এ না ঢোকলে ভালো লাগতো না, মনের প্রশান্তির জন্য গান শুনা, কৌতক ফানি ভিডিও দেখা হয় মাঝে মাঝে। একটা সময় অন্যন্ন বিডিওর মতোই একটা ভিডিও আমার চোখে পড়লো। ক্লিক করে কথাগুলো শুনলাম অনেক ভালো লাগলো। কথা গুলো শুনে মনে হলো আমার মনের কথাগুলোই স্যার বলছেন। একের পর এক স্যার ভিডিও দেখতে দেখতে কখন যে নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের প্রেমে পড়ে গেলাম তা বুঝতেই পারিনি।
যাই হোক আমি ইউটিউব এর সেশন ক্লাস এবং লাইভ ক্লাসের মাধ্যমে আমার প্রিয় মেন্টরকে চিনেছি। এই ফাউন্ডেশন এর সন্ধান পেয়েছি। সেখান থেকেই আমি এই ফাউন্ডেশন ও যুক্ত হই ২০১৮ সালের দিকে.।
কিন্তু পাল্টফর্মে ততোটা এক্টিভ চিলাম না, গ্রুপের কার্যক্রম গুলো অনুসরণ করতাম মাঝে মাঝে গ্রুপের প্রতি সুপ্ত ভালোবাসা ছিলো কিন্তু গ্রুপে কখন সেশন চর্চা রেজিষ্ট্রেশন হয় জানতাম না। নিজের কাজ নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম।
আলহামদুলিল্লাহ ১৭ তম ব্যাচে এসে রেজিষ্ট্রেশন করেছি, এখন থেকে নিয়মিত সেশন চর্চা ক্লাসে উপস্থিত থাকার চেষ্টা করছিন। রেজিষ্ট্রেশন করতে অনেক ভাইয়া আমাকে সহযোগিতা করেছেন, সবার প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আর্থিক উন্নতি -
লেখা পড়া অবস্থায় ইন্টারমিডিয়েট কিংবা অনার্সে পড়ুয়া শতকরা ৯৮% ছেলে মেয়ে তার লেখা পড়া খরচ - আনুষঙ্গিক যাবতীয় খরচ তার পরিবার বহন করে থাকে। আমাদের মধ্যে হাতে গুনা ২/১ জন আছে যারা অনেক কষ্ট করে তারা তাদের লেখা পড়া ও আনুষাঙ্গিক খরচ গুলো তারা নিজেরটা নিজেই বহন করে। তেমনই একটা সময় সম্পূর্ণ রুপে আমি আমার মা বাবার উপর আর্থিক ভাবে নির্ভর হলেও অনার্সে ২য় বর্ষে এসে মা বাবার কাছে হাত খরচের জন্য টাকা চাইতে খুবই লজ্জা লাগতো।
তখন থেকেই একটা ভাবনা মনের ভিতর কাজ করতো যে ভাবেই হেক কিছু একটা করা দরকার। যাতে আমার হাত খরচের,যাতায়াত ভাড়ার জন্য মা বাবার কাছে টাকা চাইতে না হয়।
আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং একজন আপুর সহযোগীতা পূর্ণ আচরণের আমি ব্র্যাকে পরিক্ষা দেই এবং যুক্ত হয় সেই থেকে এখন পর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ নিজের পড়াশোনার খরচ সহ আনুষঙ্গিক খরচ গুলো আমি নিজের উপার্জিত অর্থ থেকেই পূর্ণ করতে পারছি আলহামদুলিল্লাহ।
এবং যত টুকুন সম্ভব আম্মুকে দেওয়া চেষ্টা করি এতে যেই আত্ন তৃপ্তিপাই সেটা আর কিছুতেই পাওয়া সম্ভব নয়।😍 সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন যাতে করে আমি আমার মা বাবার জন্য কিছু করতে পারি।
স্যার বলেছেন বেকার বসে না থেকে স্কুল জীবননথেকে শুরু করতে। লেখা পড়া অবস্থায় শুরু করতে যাতে করে লেখা পড়া শেষ করার পর আপনাকে বসে না থাকতে হয়। আলহামদুলিল্লাহ সেই লক্ষ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসায় ।
স্যার এর প্রিয় উক্তি-
"সাহস করুন,
শুরু করুন,
ধৈর্য্য দরুন,
লেগে থাকুন"
সেশন থেকে শিক্ষা-
সেশন থেকে সব থেকে বড় শিক্ষা নিতে পারতেছি সে টা হলো স্যার এর দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ সেশন চর্চা ক্লাসের সাথে মিল রেখে বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ উদ্যোক্তাদের মূল্যবান মতামত।কথা বলার জড়তা দূর করার দূর দান্ত সুযোগ।
বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রিয় স্যারে উক্তি ঃ
সব সময় সব কথার উত্তর দিতে যাবেন না,কাজের মাধ্যমে তা দেখিয়ে দিতে হবে।
আখিরাতের জন্য এখনই প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করে দিন কে জানে কাল সুযোগ পাব কী না!!
কথা বলার আগে ভাবুন তারপর কথা বলুন কারণ আপনার কথা কারো জীবনের সফলতা বা ব্যথার কারণ হয়ে দাড়াতে পারে।
পরিশেষে,
এতক্ষণ ধৈর্য্য ধরে আমার জীবনের বাস্তবিক কিছু কথাগুলো পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনাদের সবার জন্য অনেক অনেক দোয়া রইলো, আপনাদের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি । আপনাদের জীবন হোক সুন্দর ও সুখময়। আজকের মতো এই পর্যন্তই আল্লাহ হাফেজ।
স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে -৭৬৩
তারিখ-১৫/০৩/১৭
ধন্যবাদন্তে....
🕊️ আমি খাদিজা আক্তার
অনার্স চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী
ডিপার্টমেন্ট অফ ম্যানেজমেন্ট, বর্তমানে কাজ করছি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং ইন্সটিটিউট এ ডেক্সট অফিসার হিসেবে।
ব্যাচ -১৭ ---
রেজি নংঃ৮৫৮৫৪
জেলা -ব্রাহ্মণবাড়িয়া 💞🥀