তবে হাল ছাড়েনি, দোকান দিল,সেইখানেও
শ্রদ্ধেয় প্রিয় মেন্টর,
জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যার সহ নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের সকল দায়িত্বশীল ও সদস্য ভাই ও বোনারা শুরুতে আমার সালাম গ্রহণ করুন।
"আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু"
❤️❤️প্রথমে শুকরিয়া জানাই মহান আল্লাহর দরবারে যিনি আমাদেরকে ১৮ হাজার মাখলুকাতের মধ্যে সৃষ্টির সেরা মানুষ হিসাবে দুনিয়াতে পেরন করেছেন, এবং সাথে দিয়েছেন অনেক মেধা, যোগ্যতা ও দিয়েছেন ধৈর্য্য শক্তি এবং নিজের বলার মতো একটা গল্প "ফাউন্ডেশন যুক্ত হওয়ার তৌফিক দান করেছেন। আমি আখেরী নবীর মোহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি লক্ষ কোটি দুরুদ পাঠ ও শান্তি বর্ষিত হোক আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ(স:) এর প্রতি সালাম পেশ করছি আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ।
❤️❤️আমি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি, আমার জন্মদাতা পিতা মাতার প্রতি যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাকে লালন পালন করে বড় করেছেন এবং চির কৃতজ্ঞতা আল্লাহর কাছে যিনি আমাকে এর সুন্দর একটা পরিবারে জন্মগ্রহনের সুযোগ করে দিয়েছেন।
❤️❤️কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা জানাই আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর প্রিয় শিক্ষক" তরুন প্রজন্মের আইডল জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ" স্যারকে। যিনি আমাদের তরুনদের মধ্যে এতো সুন্দর একটা প্ল্যাটফর্ম তৈরী করে দিয়েছেন ।
যার জন্য হাজার- হাজার, লাক্ষ - লাক্ষ অসহায় পরিবারের মুখে হাসি ফুটেছে। যারা কখনো কোন দিনও কল্পনা ও করেনি, কিন্তু আজ তারা নিজের পায়ে নিজে দাড়ানোর স্বপ্ন দেখে, শুধু স্বপ্ন দেখার মধ্যে সিমাবধ্য নয়, নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিটি দায়িত্বশীল ও সদস্য ভাই ওবোনেরা প্রিয় স্যারের ৯০ সেশন থেকে শিক্ষা গ্রহন করে এক একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছে।
ভালো মানুষের একটি কারখানা আমাদের নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন,,, যেখানে ভালো মানুষের পাশাপাশি ১০০% পজিটিভিটির চর্চা করানো হয়। সকল দায়িত্বশীল ও সদস্য ভাই বোনদেরকে দক্ষ্য করে তুলতে বিনা মূল্যে ১৪ টি স্কেলস শিখানে হয় , একজন সফল উদ্যোক্তা কিংবা ব্যবসায়িক হওয়া জন্য ৯০ দিনের কোর্সের মধ্যেমে শেখানো হয়। যা আমাদের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ।
যেই মানুষটি নিঃস্বার্থভাবে আমাদের জন্য এতো কিছু করছেন, আর আমরা সেই মানুষটির জন্য বিধাতার নিকট দুই হাত তুলে দোয়া করতে পারবো না।
এটা কি হয়?
কখনো না
আমি মহান আল্লাহর দরবারে স্যার সহ তার পরিবারের সকলের জন্য দোয়া করছি। আল্লাহ যেন সবাইকে সুস্থতা ও নেক হায়াত দান করেন।- আমিন "।
আমরা প্রিয় স্যারের শিক্ষা বুকে ধারন করে। আমাদের অধুরা স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ দেওয়ার জন্য শত ভাগ চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ, আপনাদের সকলের দোয়া একান্ত কাম্য।
আমার বাস্তব জীবনের গল্প
জীনের গল্প শুরু আছে, কিন্তু শেষ নেই, প্রতি দিনই মানুষের জীবনে নতুন নতুন গল্পের গল্পের টপিক যুক্ত হয়। আজ আমি আমার এই ছোট জীবনের ঘটে যাওয়া কিছু কথা আপনাদের সবার সাথে শেয়ার করবো। আশা করছি একটু সময় নিয়ে ধৈর্য্য সহকারে গল্পটি পড়ার জন্য বিনীত অনুরুধ রইলো ।
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি গল্পের শুরুতে বলে রাখি, যার যত বেশি চাহিদা, তার ততো বেশি কষ্ট, কষ্টটা তখনই হয় বেশি যখন আপনার চাহিদা আপনার সাধ্যের ভিতরে না থাকে।
তাই এমন কিছু চাহিদা না থাকাই ভালো যেটা পূরণ করার মতো আপনার ফেমিলির সামর্থ্য নেই। চাহিদা পুরন না হলে মনের ভিতর কষ্ট লাগাটা স্বাভাবিক।
🥀প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে কোন না কোন গল্প থাকে। সেটা হতে পারে কষ্টের, হতে পারে ব্যর্থতার, হতে পারে সফলতার। প্রতিটিন গল্পের মধ্যেই থাকে দূঃখ-কষ্ট, হাসি-কান্না,ব্যাথা -বেদনা, পাওয়া না পাওয়া ইত্যাদি বিষয় গুলো ।
কিন্তু আমি এমন একজন মানুষ যার জীবনে কোন কষ্টের বিষয় নেই। যাকে বলে সুখি মানুষ - এই জীবনে মানুষের চাহিদার কোন শেষ নেই। সবার মতো আমার ও চাহিদা আছে, তবে আহামরি কোন চাহিদা নেই, আমার চাহিদা সিম্পল। সব সময় আমার সাধ্যের মধ্যেই আমার চাহিদা সীমাবদ্ধ। তাই আমার না পাওয়া কোন কষ্ট নেই। দোয়া করবেন বাকি জীবনও যেন এই ভাবেই কাটিয়ে যেতে পারি -বিধাতার নিকট এটাই একমাএ চাওয়া।
🌱 জন্ম পরিচয়:
আমি আরজু আক্তার ১৯৪৪ইং ২৪শে মার্চ আমার জন্ম । আমরা ৩ ভাই বোন, দুই বোন আর একটা ভাই। আমি ছিলাম আমার আব্বু আম্মুর ৩য়💖আমার আব্বু একজন পুলিশ সুপার।
আম্মু ও সরকারী চাকরী করতেন পরিবার পরিকল্পনা (f.w.a)আমাদের পরিবারের সদস্য সংখ্যা আমরা ছিলাম ৬জন,,, তার মধ্যে আমার দাদী ছিল, আমার দাদা অনেক আগেই মারা গিয়েছে। আল্লাহ তাকে বেহেশত নাচিব করুক আমীন।
আমার আব্বু যখন ৫ম শ্রেণীতে পড়ে। আমার দাদী শক্ত হাতে পরিবারটাকে টিকিয়ে রেখেছিলো। আর আমার আম্মু, যখন চাকরী করত তখন আমাদের তিন ভাই বোনকে আমার দাদী ,আমার মেজ খালামনী,ছোট খালামনি আর নানী , সবাই আমাদেরকে আগলে রাখতেন। আমার জীবনে তেমন কোন কষ্ট ছিল না।
তবে আমার আম্মু যেহেতু একজন সরকারী কর্মকর্তা, কখনো কখনো এমন এমন পরিস্তিতি সামনে চলে আসতো যেমন- আম্মু যখন ট্রেনিং এ যেতেন ১/২ মাসের জন্য - তখন আমাদেরকে নানা বাড়িতে রেখে যেতেন। নানার বাড়ির সবাই আমাদেরকে ভালবাসত কিন্তু যতই ভালোবাসুক, মায়ের ভালোবাসার কাছে পৃথিবীর সব ভালোবাসা বৃথা। মা তো মাই, এই পৃথিবীতে মায়ের মতো আপন আর কেউ হবে না। সেটা তখন হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি যখন মা কাছে ছিলো না।
🌱 শৈশব কাল
প্রতিটি মানুষের শৈশব কাল থাকে অনেক আনন্দময় ঠিক তেমনি আমার জীবনে শৈশব কাল ছিল অনেক আনন্দময়, দূরন্তপনা, আকা বাকা পথে হেটে চলা, এদিক সেদিক ছোটাছুটি করা। বন্ধুদের সাথে দূষ্টামী, বৌচি খেলা, কানা মাছি খেলা, সব মিলিয়ে আনন্দে উল্যাসে মুখরিত ছিলাম ।
আলহামদুলিল্লাহ সুখে ,আনন্দে কেটেছে আমার জীবন , আমার জীবনে কখনও কোন অভাব বুঝতে পারিনি। বা বুঝতে দেয়নি, হাসি আনন্দে বেড়ে ওঠা। আমার ভাই ,বোন আমাকে অনেক ভালবাসত দুষ্টু মিষ্টি ভালোবাসায় আমার সুন্দর জীবন কেটেছে। আল্লার নিকট লাখ লাখ শুকক্রিয়া
🌱 আমার শিক্ষাগত জীবন:-
আমি যখন ক্লাশ ওয়ানে পড়ি লেখা পরায় ভালই ছিলাম ক্লাসে রোল ছিল ২ অনেক সময় আম্মু বাসায় না থাকায়। আমি সেই সুযোগে একটু বেশি দুষ্টামি করতাম।
আমি আমার দাদী + নানীর আদরের নাতনী ছিলাম। ছাএী হিসেবে ভালো ছিলাম বলে সবাই আমাকে আদর করতো। প্রতি দিন নিয়মিত স্কুলে যেতাম,,, লেখাপড়া মোটামুটি ভালো চলছে, প্রাইমারি শেষ করে হাইস্কুল উঠলাম, মজার বিষয় হলো প্রাইমারিতে এবং হাইস্কুলে ক্লাস ৯ম শ্রেনীতে উঠলাম সেই পর্যন্ত আমার রোল নাম্বার ছিলো ২/৩ এর মধ্যে 🌺
আর আপনারা সবাই জানেন ক্লাসে একটু ভালো ছাএ-ছাএী হলে তাকে সবাই সম্মানের চোখে দখে এবং স্যারেরা ও ভালোবাবে টেককেয়ার করে।
😪 হঠাৎ একদিন আমার দাদী সিরিয়াস অসুস্থ হয়ে পরে, অনেক চেষ্টা করে ও দাদীকে বাচানো গেলো না, দাদীর শুন্যতা হয়তো আর কখনো পূরুন হবার নয়। দাদী আমার প্রিয় মানুষদের মধ্যে একজন ছিলো। দাদীকে আমি অনেক ভালোবাসতাম, দাদী ও আমাকে অনেক ভালোবাসতেন।
এরই মধ্যে আমার দাদী মারা যায় ❤️ আমাদের সবাইকে একা করে চলে গেলেন না ফেরার দেশে,😢
দাদীর মৃত্যু টা আমি সহজ ভাবে নিতে পারিনি।
সবাই আমার দাদীর জন্য দেয়া করবেন আল্কাহ যেন দাদীকে বেহেশতের উচ্চ মকান দান করেন আমীন।
সত্যি বলতে যার আপন মানুষ ফাকি দিয়ে চলে যায় উপারে একমাএ সেই বুঝে আসলে কতটা কষ্ট ফীল হয়। আমরা জানি মানুষ মরনশীল।
তাই বিধাতার নিয়ম শত কষৃট হলে ও মেনে নেওয়া ছাড়া আর কোন উপায় নেই।।
🥀 জীবনে পাতায় কারো সুখের কারো আবার দুখের । তবে আমার জীবনটা সুখেই কেটেছে। আলহামদুলিল্লাহ।
মা,বাবার ছোট মেয়ে আমি ,২০০৫ইং সনে আমি s.s.c পরীক্ষা দেই, রেজাল্ট বেশি একটা ভাল হয়নি। এটা
ছিলো আমার জীবনে একটা একসিডেন্ট।
আমার খালাত ভাই আর আমি এক সাথে পরীক্ষা দিতাম। আমার সেই খালাত ভাই পরিক্ষার প্রথম দিনই এসফেল্ট হয়ে যায়। সেই দিন ছিলো ইংরেজী ১ম দিন এ ছিল আমার জীবনের একটা অপ্রত্যাশিত কস্টের দিন। তার পর আমি অনেক চেষ্টা করে ও লিখতে পারছিলাম না ভয়ে।
তার পরেও আমি পাস করেছি, আলহামদুলিল্লাহ।
🌹আমার বিবাহিত জীবন:
পরীক্ষা শেষ না হতেই আমার আব্বু বিয়ে ঠিক করে ফেলে, হঠাৎ করে আমি শুনতে পেলাম আমার বিয়ে প্রায় ঠিক হয়ে গেছে। সেই মূহুর্তে কথাটা শুনে আমার মাথার যমন আকাশটস ভেঙৃগে পরলো। শুরুতে আমি রাজি ছিলাম না ।
তার পরে পরিবারের সবাই এমন ভাবে আমাকে গ্রাস করে ফেললো - তখন আমাকে পরিস্তিতি শিকার হতে হলো।
ইচ্ছা ছিলো আগে নিজের পায়ে নিজে দাড়াবো, নিজের একটা অবস্থান তৈরী করবো দেন তার পর বিয়ে। কিন্তু বাবার ঘরে,আর স্বামীর ঘরে মেয়েরা অসহায়, সব কিছু চাইলে ও হয় না, বাবা মা পরিবারের লোকজন মেয়ের ভালো চায়, বলে বিয়ে করিয়ে দিলো।
বিয়ের পর আমার আর লেখা পড়া হলো না। যদি ও আমি চেয়ে ছিলাম লেখা পড়াটা কন্টিনিউ চালিয়ে যেতে। কিন্ত এখন আমি চাইলে তো হবে না। আমার শশুরবাড়ির লোকজনও তো চাইতে হবে।
শেষ হয়ে গেল আমার সব স্বপ্ন, আমার সব আশা ভরসা। শশুরবাড়ির লোকজন আমাকে আর পড়াবে না, চাকরী ও করতে দিবে না,
এই বলে আমাকে আর লেখা পড়া করতে দিল না।
বাংলাদের হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ মেয়েদের স্বপ্ন গুলো এই ভাবে ধূলিসাৎ হয়ে যায়, তাদের আশা ভরসাগুলো গলা টিপে হত্যা করে।
তাদের অধুরা স্বপ্নগুলো পূর্নতা পায়ার আগেই শেষ হয়ে যায়।
আমার বাবা ছিল একজন সৎ -সহজ সরল ভালো মনের মানুষ সে ও তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু বলেনি। বাবা বলে দিলেন, আপনারা যেটা ভালো মনে করেন সেটার সাথে আমি একমত।
২০০৫ সালে বিবাহিত জীবনে পথচলা শুরু হয় আমার । আমার আব্বু আমাকে যার সাথে বিয়ে দেন ৷ তিনি একজন ভালো মনের মানুষ।
আমি নতুন একটা পরিবার পাই। আমি আমার শশুর বাড়ি এসে শশুরকে দেখি নাই। কিন্তু সবার মুখে শুনি সে একজন এলাকা জুরে নামি দামি লোক আর অনেক ভাল মনের মানুষ ছিল।
শুধু তাই নয় ৬০বিঘা জমি ছিল আমার শশুরের,
আমার ভাগ্য আর সবার দোয়ায় এত সুন্দর একটা পরিবারেব আসতে পেরে আমি নিজেকে অনেক ধন্য মনে করছি ,
আমার হাজব্যান্ড ও অনেক ভাল মনের মানুষ ,আমার হাজব্যান্ডরা দুই ভাই দুই বোন, শাশুরি, আমাকে সব সময় আম্মু বলে ডাকে। হাসব্যান্ড চট্টগ্রাম বন্দর এ এম,কে,এস্টেড্রাস লাইসেন্স কৃত শীপিং ব্যাবসা করতো। আমার বিয়ের এক বছর পর তার মাথায় আসে সে আর দেশে থাকবে না বিদেশে যাবে।
যেই কথা সেই কাজ,
অল্প সময়ের মধ্যে চলে গেল বিদেশে। ❤️এর মধ্যে আমি এক ছেলে সন্তানের “মা”হলাম আমি ❤️ভালই কাটছিল ১০বছর,সেখানে কন্টাকটারি বেল্ডিনংলাইসেন্স করে কাজ করত।কম্পানি হটাৎ করে বাদ দিয়ে দিল।
তবে হাল ছাড়েনি, দোকান দিল,সেইখানেও হলো না কোন লাভ ,বার বার পরে গিয়ে উঠে আবার পরে যাওয়া। এভাবে ৪ বছর কাঁটালো বিদেশে।🌹
আজ বিবাহ জীবেনে আমার ১৭ বছরের পথ চলা আমি এক ছেলের মা আমার ছেলে ১০ম শ্রেনীতে পরে। সবাই আমার ছেলের জন্য দোয়া করবেন 🤲🏻❤️
ভালো থাকবেন সবাই, আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্যে ও দীর্ঘায়ু কামনা করে আজকের মতো গল্প লেখার ইতি টানলাম।
এতোক্ষণ সময় নিয়ে ধৈর্যের সাথে কষ্ট করে আমার জীবনের গল্পটা পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ,
স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে -৭৬৫
তারিখ-১৭/০৩/২০২২
শুভেচ্ছান্তে .......
আমি -আরজু আক্তার
ব্যাচ নাম্বার - ১৬
রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার - ৮০৩৯৭
জেলা- ঝালকাঠী
বর্তমান অবস্থান ----রাজাপুর