আমি সপ্ন দেখি দেখতে ভালবাসি,তাই আমি
বিসমিল্লাহহির রহমানির রহিম
শুরুতেই সকল মুসলিম ভাই ও বোনদের জানাই আমার সালাম, আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।সনাতন ও অন্য সকল ধর্মের ভাই ও বোনদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিবাদন।
সকল প্রশংসা ও তারিফ একমাত্র মহান আল্লাহ তায়ালার জন্য।
আমি শুকরিয়া আদায় করি, মহান আল্লহর প্রতি যিনি আমাকে সহ সারা বিশ্বের সকল মানুষ কে সৃষ্টি করেছেন এতো সুন্দর কাঠামো দিয়ে।
আমি আরো শুকরিয়া আদায় করি মহান আল্লাহর জন্য যিনি, আমাকে সহ আপনারা যারা আমার এই লেখনি পড়তেছেন আমাদের সকলকে এখন পর্যন্ত সুস্হ রেখেছেন আলহামদুলিল্লাহ।
এবং আল্লাহর কাছে আরও শুকরিয়া আদায় করি, এজন্য যে পৃথিবীতে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এর নিকট মনোনীত একমাত্র ধর্ম ইসলাম। একজন মুসলমান এর ঘরে জন্ম দিয়েছেন এবং একজন মুসলমান হিসেবে দুনিয়াতে প্রেরণ করেছেন এবং মেহেরবানি করে পৃথিবীর সর্ব শেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবীর শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে বাছায় করে সম্মনীত করেছেন।আলহামদুলিল্লাহ।
আমি বিশেষ ভাবে আরো শুকরিয়া আদায় করতেছি,মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এর দরবারে,যিনি আমাদের সকলের প্রিয় মানুষ,হাজারো ভালোমানুষ বানানোর কারিগর আমাদের মেন্টর জনাব@Iqbal Bahar Zahid স্যারকে একটা ব্যাতিক্রম ধর্মী উদ্যোগতা তৈরির কারখানা, "নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন"। গড়ে তুলার তৌফিক দান করেছেন।
আমি কৃতজ্ঞতা এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমাদের সকলের মেন্টর জনাব,@Iqbal Bahar Zahid স্যার কে। যিনি নিজের অক্লান্ত পরিশ্রম, মেধা ও কর্ম এবং ভালো মন মানসিকতা দিয়ে স্হান করে নিয়েছেন লক্ষ লক্ষ মানুষের হৃদয়ের ভালোবাসা।
এবং গড়ে তুলেছেন একটা অনন্য দৃষ্ঠান্ত" নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন"।যেখানে প্রতিনিয়ত রচিত হচ্ছে হার না মানা এক একটা গল্প সামনে আরোও এভাবেই তৈরি হবে ইন্নশাআল্লাহ নতুন নতুন হার না মানা এক গল্প। যার সাক্ষী হবার প্রত্যাশা নিয়ে নিজেকে আঁকড়ে রাখবো ভালোবাসার এই প্লাটফর্মে।
🌍 ছোট্ট এই জীবনে আমার জীবনের গল্প 🌏
আমার জন্ম,
বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীনতম জেলা কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার থানা শুভপুর গ্রামের ব্যাপারী বাড়ীর, মোঃকেনু মিয়া ব্যাপারীর, মোসাঃ অফুলা বেগম ব্যাপারীর তৃতীয় ছেলে আমি মোঃ নজরুল ইসলাম, ব্যাপারী।যদি ও আমি ব্যাপারী কোন সময় লেখি না।১৯শে জানুয়ারী ১৯৮৪ইংরেজীতে আমার জন্ম,আমরা ৮ ভাই বোন সবার মাঝে আমার অবস্হান ৬ নাম্বার,ভাইদের মধ্যে আমি তৃতীয়। জন্ম হয়েই দেখেছি বাবা ব্যবসা করে ভাই সেনাবাহিনীর চাকুরী করে। তাই আমাদের পরিবার ছিল সচ্চল।বলে রাখা ভাল বাবা সচ্চল ছিল কিন্তুু হিসাবী ওছিল।
আমর পড়ালেখা ঃ
ছোট বেলায় আমি লেখাপড়ায় খুব ভাল ছিলাম।তার একটা কারন হল আমার ভাইবোনেরা সবাই লেখাপড়া করত।দ্বিতীয় কারন হল আব্বা আমাকে কথা শিখার সাথে সাথেই প্রতিরাএে নিয়ম করে শুয়ে শুয়ে একঘন্টা পড়াতেন।একঘন্টা পড়ার বিনিময়ে পেতাম ২৫ পয়সা দামের চারটি লজেন্স।লজেন্সর লোভে আমিও পড়তাম খুব মনোযোগ দিয়ে। পড়তে পড়তে আমার বয়স যখন ৩বছর ৭মাস তখন আমার কেজি ওয়ান টুয়ের পড়া শেষ।সেই গল্প আমি বড় হয়ে বাবার মুখে শুনেছি।ওয়ান টুয়ের পড়া শেষ করে হয়েছে মহাবিপদ এখন আব্বা আমাকে লজেন্স দেয় না,এখন সকাল বেলা বলে এতটুকু পড়া তুমি লেখে রাখবে আমি রাএে দেখব লেখা ভুল হলে শাস্তি পেতে হবে।এভাবে চলল বেশ কিছু দিন,চলে আসল ১৯৮৮সালের জানুয়ারী মাস,আমাকে স্কুলে ভর্তি করাবে,আমাকে বলা হল মাথার উপর দিয়ে হাত এনে কান ধরতে তার মানে কান ধরতে পারলে ছয় বছর,ছয় বছর হলে স্কুলে ভর্তি নিবে আমার মোটে চার বছর আমি কান ধরতে পারলাম না স্যারেরা ভর্তি নিবে না,আব্বা বলল আমার ছেলে পড়া লেখা সব পরে ভর্তি নেন অনেক পিড়াপিড়ির পর ভর্তি নিল।এরপর আর পিছনে তাকাতে হয় নাই,সব ক্লাসেই ফাস্ট হতাম,ক্লাস ফাইভে বৃওি পরীক্ষা ম্যাজিস্ট এল আমার পাশে এসে তিনি দাঁড়িয়ে গেলেন এবং বললেন আব্বু আপনার বয়স কত,এত অল্প বয়সে এত সুন্দর লেখা আপনাকে কে শিখিয়েছে, আপনাকে আমি বলে গেলাম আপনি বৃওি পাবেন,তিনি আমাকে কোলে নিলেন আদর করলেন এবং ৫০টাকা বখসিস দিলেন। সেই আদর আমি আজো ভুলি নাই,বৃওি পেয়েছিলাম। ষস্ট শ্রেনীতে ভর্তি হলাম মাদ্রায়, আরবী লেখা পাড়তাম না তাই প্রাইভেট পড়া শুরু করলাম ছয়মাস প্রাইভেট পড়ে শিখে গেলাম আরবী,আবারো ক্লাসে ফাস্ট, দেখতে দেখতে চলে এল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ দাখিল পরীক্ষা ১৯৯৮সাল পরীক্ষা দিলাম। পরীক্ষার সময় আমার অনেক জ্বর ছিল, পরীক্ষা শেষ আব্বা বললেন পরীক্ষা কেমন হয়েছে ফাস্ট ডিভিশন পাইবানি যদি ফাস্ট ডিভিশন না পাও লেখা পড়ার দরকার নাই,বিদেশ চলে যাও,আমি বললাম জ্বরছিল নাও পেতে পারি।যেই কথা সেই কাজ একসপ্তাহের মধ্যে পাসপোর্ট রেডি, একমাসের মধ্যে সৌদি আরব মক্কায়।
প্রবাস জীবনের অভিজ্ঞতা এবং দেশে ফিরে আসা ওদ্বিতীয় বার লেখা পড়ায় মনোযোগ ঃ
মক্কায় হাসপাতালে ক্লিনার হিসাবে নিয়োগ দিল আমাদের সওরজনকে,ক্লিনারের কাজ ঘন্টা খানেক কাজ করলে কাজ শেষ,আরবি বলতে পারি না ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংরেজীতে কথা বলি কম্পানি বেতন দেয় না ঠিক মত খাওয়ার কষ্ট বাড়িতে টাকা পাঠাতে পারি না,রোগীর টলি ঠেলে খাওয়ার টাকা যোগাড় করি।এরই মধ্যে দাখিল পরীক্ষার রেজাল্ট আউট হল ফাস্ট ডিভিশন পেলাম আব্বা বলল আমার বিদেশ দরকার নাই তুমি দেশে চলে আস লেখা পড়ায় মন দাও।যেই কথা সেই কাজ চার মাস পর চলে আসলাম সৌদি থেকে।ভর্তি হলাম কলেজে। বলে রাখা দরকার ডাক্তারের সাথে থাকতে থাকতে ডাক্তরীর প্রতি আমার নেশা হয়ে গেল।
আমার জীবনের করুন সময়ঃ
বড় ভাই আর্মি অফিসার, মেঝো ভাই ব্যাবসায়ী বাবা বেকার বয়সের ভাড়ে ব্যাবসা বন্ধ,আমি লেখাপড়া করি মাঝে সৌদি গিয়ে অনেক টাকা নষ্ট করেছি তাই ভাইয়েরা আলাদা হয়ে যেতে চায়,বাবা মা অসুস্থ উনাদের ঔষধ খরচ ভাইদের সাথে ভাগে আমাকে দিতে হবে নচেৎ জমি বিক্রি করে মা বাবার চিকিৎসা চালাতে হবে আমার নেশা ডাক্তার হওয়া, আমি তখন দুধের স্বাদ গোলে মিটানোর জন্য ফার্মাস্টির্টে ভর্তি হলাম।সাথে ফার্মিসীতে পেটে ভাতে চাকুরী নিলাম।প্রাইভেট পড়াতাম মা বাবার ঔষধের টাকার জন্য।ফার্মাসিস্ট পাশ করলাম,লেখা পড়া বাদ দিলাম,এখন ফার্মিসি নিব টাকার দরকার এর মাঝে আব্বুর ক্যানসার ধরা খেল,আম্মুর হার্ডের স্টোক হল চারদিকে শুধু টাকার দরকার আমি দিশেহারা হয়ে গেলাম,দোকানের জন্য এডভান্স দিয়ে ছিলাম দশলক্ষ টাকা যা বাবার জমি বিক্রির টাকা, এডভান্স দেয়ার কথা ছিল পনের লক্ষ টাকা,এখন ঘর মালিক বলে আজ ছয়মাস তুমি ঘর ভাড়া নিয়েছ তুমি আস নাই আমি অন্যখানে ভাড়া দিয়েছি দুই মাস হয়েছে উনারা পুরো এডভান্স দেয় নাই আমি টাকা পেলে তোমার টাকা দিয়ে দেব,আমি হাউমাউ করে কেদে দিলাম বললাম আংকেল আমার বাবা মা ভিষন অসুস্থ আপনি কিছু কম দিয়ে হলে ওআমার টাকাটা দিয়ে দেন।উনি বললেন ছয়মাসের ভাড়া আর জরিমানা কেটে তুমি আট লক্ষ টাকা পাবে নিলে এখনই চেক দিয়ে দিব।আমি দিশেহারার মত বললাম দেন উনি দশ মিনিটের মধ্যে চেক দিলেন পর দিন টাকা উঠিয়ে মা বাবার চিকিৎসা শুরু করলাম। চার ভাই মিলে বিশ লক্ষ টাকা দিয়ে মা বাবার চিকিৎসা করালাম। বাবা মা অল্প অল্প সুস্হ হল বাবা এখন কথা বলতে পারে বাবা বলল আমি বেশী দিন বাচব না তুই বিয়ে করে আমাদেরকে বউ দেখা।বাবার কথার মুল্য দিতে গিয়ে দুমদাম করে বিয়ে করলাম,বিয়ের স্বর্ন অলংকার সহ খরচ পাঁচ লক্ষ।বিয়ের একবছর যেতে না যেতেই প্রথম বাচ্চা সিজার করতে হবে হাতে একটি টাকাও নেই। ধার দেনা করব কেউ দেয় না,কারন।আমি যে বেকার তাঁর উপর বিয়ের কিছু দেনা ছিল ।সুদের উপর টাকা এনে সিজার করালাম।বউয়ের সেলাই ইনফেকশন হল আরো টাকা লাগল।ধার দেনা করে শেষ করলাম।বউয়ের অলংকার বিক্রি করলাম তবু দেনা রয়েই গেল। দিশেহারা হয়ে পথে পথে বেকার অবস্থায় ঘুরছি আপনজন বন্ধু বান্ধপ সবাই মুখ ফিরিয়ে নিল।তখন আমার কাজ ছিল ঘরে এসে ভাত খাওয়া আর বাড়ীর পাশে ফার্মিসিতে পএিকা পড়া।একদিন সকালে পএিকা পড়ছি একটা এডে চোখ আটকিয়ে গেল,দেখলাম বাহরাইনে ঔষধ ফার্মিসিতে লোক নিবে দুইজন ইংরেজি যানতে হবে।আমি আল্লাহর নাম নিয়ে ফোন দিলাম আরবী রিছিব করল।আমি ইংরেজিতে বললাম কেমন আছেন,সে আরবী বলে আমি তো আরবী ও যানি আমি বললাম তুমি ইংরেজি না যানলে আরবি বলতে পার সে বলল আমি ইংরেজি কম বুজি তুমি আরবী বল।আমি আরবীতে তার সাথে প্রায় এিশ মিনিট কথা বললাম,সে খুব খুশি হল এবং বলল তোর পাসপোর্ট থাকলে দেরি না করে ঢাকা এসে আমার সাথে দেখা কর আমার পকেটে ছয়শত এিশ টাকা ছিল আমি ফকিরাপুল একটা ট্যাবল এজেন্সিতে তার সাথে দেখা করব। গিয়ে দেখি দুইশ জনের বিরাট লাইন।এজেন্সির মালিক আমাকে ডুকতে দিবে না দুই হাজার টাকা দিয়ে ফর্ম পুরন করতে হবে নইলে ভিতরে যাওয়া যাবে না।আমার নিকট টাকা নাই বসে রইলাম যোহরের আজান হল আরবী নামাযের জন্য বাহির হবে সবাই খাওয়ার জন্য গেল আমি অপেক্ষায় কখন আরবী লোকটা আসবে।আল্লাহর এক খাস নেয়ামত আরবী লোকটা ফোন হাতে নিয়ে দেখল আমি তাকে উনশাটা কল দিয়েছি,সে আমাকে কল দিয়ে বলল তুই কই এত কল দিতেছ কেন,তোকে বলছি আসতে আসলিনা কেন হারামি। আমার চোখে কান্না চলে আসল আমি বললাম এগারোটা বাজে আমি আসছি এখানের লোকজন আমাকে ভিতরে যাওয়ার জন্য দেয় নাই।তখন সে রেগে মেগে আগুন হয়ে মালিক কর্মচারী সবাইকে গালাগালি করল।সবাই আমাকে দোষারোপ করল তুমি উনার সাথে কি বলেছ আমি বললাম যাসত্য তাই বলেছি।মালিককে আরবী বলল আমার লোক দরকার নাই এই পাসপোর্টে একটা বিশা লাগাও আগামীকালকের মধ্যে। এজেন্সির মালিক আমার নিকট ক্ষমা চাইল বলল আমি এত লোক জড়ো করছি আপনি বলেন এখান থেকে একটা লোক নিতে,আমি অনেক বুজিয়ে আরবীকে রাজি করালাম।তারপর সাতদিনের মধ্যেই টাকা পয়সা ছাড়া কাউকে না বলেই বাহরাইনে পাড়ি জমালাম।কাউকে না যানানোর কারন আমার অনেক টাকা দেনা।এজেন্সি থেকে যেই লোকটার বিশা হয়েছিল তার পাঁচ লক্ষ টাকা লাগছে এবং শর্ত ছিল এই টাকার কথা আরবীকে বলা যাবে না।
সোনার হরিণ পেয়েও ছাড়ার কারণ ঃ
বাহরাইনে গিয়ে চল্লিশ হাজার টাকা বেতন পেতাম এক বছরের কিছু বেশী সঠিক মনে নেই মনে হয় পনের মাস হবে বাংলাদেশের দেনা শেষ হল।এরই মাঝে আব্বু অসুস্থ হল,বিশ দিনের মাথায় জননি মা অসুস্হ,আমার নিকট টাকা আছে একলক্ষ,আব্বু আম্মু ফোনে বলে আমরা হয়তো তোকে আর দেখতে পাব না আমাদের সময় খুব নিকটবর্তী,বাবা আমার সাথে কথা বললেন বারোটা বাজে সন্ধ্যা ছয়টা বাজে শুনি বাবা আমাদেরকে ছেড়ে পরপারে চলে গেছে।জানাজার সময় আগামীকাল দশটা,আমি শোকে পাথর হয়ে গেলাম।কারো সাথে কোন কথা বলি না, নামাজ পড়ি ডিউটি করি।বাবার মরার দশদিন পর মা পরপারে চলে গেলেন।বাবা মার শোকে আমি ওঅসুস্হ হয়ে গেলাম।প্রবাসের প্রতি একটা অনিহা এসে গেল।মনে মনে একটা ভাবনা এসেগেল এই প্রবাস আমার মা বাবার মরা মুখ দেখা থেকে বন্চিত করল।মা বাবার জানাযা দিতে পারলামনা, বাবা মায়ের কবরে মাটি দিতে পারলামনা। এখন আমি মরলে দেশে লাশ যাবে কিনা ঠিক নাই,তাই এই নরকপুরি প্রবাসে আর থাকব না।পরিশেষে ২০১৭ সালের ৪ই জুলাই দেশে চলে আসলাম।সোনার হারিন পেয়ে ওছাড়লাম।
এখনকার অবস্হাঃ
যেহেতু আমার ফার্মাস্টিট করা ছিল দেশে এসেই ফার্মিসী ব্যবসাতে পুজি খাটিয়েছি,৩ছেলে ২মেয়ে নিয়ে মোটামুটি চলছি।আমার লেখার হাত ভাল না,যা পেরছি৷ হযবরল-করে লেখলাম। ভুলগুলি ক্ষমার চোখে দেখার অনুরোধ রইল। আমার জন্য দোয়ার দরখাস্ত রইল।
বলার মত প্লাটফর্মের সন্ধানঃ
ফেইসবুকে ঘুরাঘুরি করা অবস্থায় হঠাৎ একদিন প্রিয় স্যারের একটা ভিডিও চোখে পড়ল, তখন সম্ভবত ১৪নং ব্যাচ চলছিল,তখন থেকে ভিডিগুলি নিয়মিত দেখতাম।দেখলাম এখানে সবাই সৎ এবংমানুষ ভাবলাম কি ভাবে যুক্ত হওয়া যায়।অবশেষে ১৭নংব্যাচে যুক্ত হতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ। ভাল মানুষ হওয়ার আশায় এসেছি দোয়া করবেন।ভাল মানুষ যেন হতে পারি।
ভবিষ্যত পরিকল্পনার ঃ
আমি সপ্ন দেখি দেখতে ভালবাসি,তাই আমি একটা মডেল মাদ্রসা,একটা মডেল মসজিদ, করার তৈফিক মহান রবের কাছে চাই,আমি মক্কা মদিনা যাইতে চাই।নবীর রওজায় দাড়িয়ে সালাম দিতে চাই।আল্লাহ যেন আমার আশা গুলি পুরুন করে সকল দ্বীনি ভাইদের দোয়া চাই
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে -৭৭৯
তারিখ ০৬-০৪-২০২২
মোঃ নজরুল ইসলাম।
ব্যাচ নং১৭ রেজিষ্ট্রেশন নং৮৩৩১৭
উপজেলা দেবিদ্বার।
জেলা কুমিল্লা।
বাংলাদেশ।
আশা নয় বিস্বাস সকলে ভালবেসে পাশে থাকবেন।