স্বপ্ন দেখছি এবং স্বপ্নের পথে হেঁটে চলেছি।
টানা ৯০ দিনের প্রশিক্ষণ নেয়া, শেখা, সম্পর্ক, ব্র্যান্ডিং ও নেটওয়ার্কিং নিয়ে আমার অনুভূতিঃ
আসসালামুআলাইকুম (সালামের জবাব দেয়া ওয়াজিব)।
আমি সোহাগ হাসান। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ বেশ ভালো আছি।
ঈদ খুব সন্নিকটে, আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকি। ফাউন্ডেশনে বেশ জাঁক-যমক পূর্ণ ভাবে ৭ দিনের ঈদ মেলা অনুষ্ঠিত হলো। বেশিরভাগ উদ্যোক্তা ভাই-বোন এই সময়ে বেশ ফুরফুরে মেজাজে থাকার কথা। কারণটা না হয় না বললাম।
প্রিয় ফাউন্ডেশনের সবাইকে ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা জানিয়ে আমার লেখা শুরু করতে চাই। সবাইকে জানাই ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা, ঈদ মোবারক।
—
অনূভুতি হলো এমনই একটি বিষয় যেটার দ্বারা দেহ বা মনে সংবেদন সৃষ্টি হওয়াকে বোঝানো হয়ে থাকে। অনুভূতি দুই ধরনের। এক শারীরিক অনুভূতি এবং দ্বিতীয়ত মানসিক। মানসিক অনুভূতি মাত্র দুটি শব্দের কিন্তু এর পরিধি ব্যাপক। মানসিক অনুভূতি আসে ভেতর থেকে, মন থেকে। মনের ভালো লাগা, মন্দ লাগা, আনন্দ, ব্যাথা-বেদনা, হতাশা, ভালোবাসা এগুলোই মানসিক অনুভূতির উদাহরণ।
মানসিকভাবে মানুষ যখন বিষণ্ন বা হতাশায় ভোগে তখন পাশে প্রয়োজন হয় সাহস যোগানোর মতো, মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়ার মতো মানুষের। তা না হলে মানুষ আরও ভীষণভাবে হতাশার চাঁদরে নিমজ্জিত হতে থাকে। আট-দশটা মানুষের মতো স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করলেও হতাশায় নিমগ্ন থাকা মানুষগুলো ভিতর থেকে থাকে অসুখী।
অবশ্য বাইরে থেকে দেখে বোঝার উপায় নেই ভেতরের অপ্রকাশিত হতাশার চাহনিটা। কাউকে দেখিয়েও লাভ নেই!
যাইহোক, পূর্ব থেকেই আমার ইচ্ছে ছিলো অন্যের অধীনে কাজ না করে স্বাধীনভাবে নিজে কিছু একটা করবো। অবশ্য ইচ্ছেটা যে এখনও নেই তা কিন্তু না৷ বরাবরই আমি স্বাধীনচেতা একজন মানুষ। স্বাধীনভাবে কাজ করতে পছন্দ করি। আমার স্বাধীনতায় কেউ হস্তক্ষেপ করুক সেটা আমি চাইনা। অবশ্য এর জন্য যে পূর্বে ঝামেলাও পোহাতে হয়নি তা কিন্তু নয়।
ভালো কিছু করার প্রয়াস এবং স্বাধীনভাবে যেখানে নির্বিঘ্নে কাজ করা যায় সেই চিন্তাধারা সবসময়ই আমার মাথায় কাজ করতো এবং করেও। চাকরি, সেটা তো অন্যের অধীনে! সব নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হবে। সময়মতো অফিসে যাওয়া, প্রায় সারাদিন অফিস করা সেটা আমার একটু অপছন্দের কাজ। যারা চাকরি করছেন তারা আবার ভাববেন না আমি আপনাদের বিপক্ষে। অবশ্যই না। কারণ প্রত্যেকের ইচ্ছা অনিচ্ছার ব্যাপার থাকে। তবে আল্লাহ যেখানে যেভাবে রুজি-রুটির ব্যবস্থা রেখেছেন সেখানেই সেভাবে মানিয়ে নিতে হবে।
তবে নতুন এই পরিবেশে এসে নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে পরিচিতি করার চিন্তা মাথার মধ্যে জেঁকে বসে আছে। ফাউন্ডেশনে এসেই যেনো মনে হচ্ছিলো এখান থেকেই আমি আমার স্বপ্নের পথে পাড়ি জমাতে পারবো। যুক্ত হয়েছি খুব বেশি দিন না। তবে আমার মনে হচ্ছে আল্লাহর একান্ত অনুগ্রহ ছাড়া এই পরিবারে কেউ যুক্ত হতে পারে না। সবই সেই মহান রবের রহমত।
অল্প কিছুদিনেই ভালোবেসে ফেলেছি, চিনে ফেলেছি মানুষগুলোকে। শুধু একজন মানুষই নয়।
ভালো মানুষ, পজিটিভ মানুষ এবং দায়িত্ববোধ সম্পন্ন মানুষগুলোর পাশে থেকে নিজেকেও ভালো মানুষ হিসেবে গড়ার সুযোগ পাচ্ছি। আবিষ্কার করছি নতুন এক জগতের, নতুন এক সম্ভাবনাময় বাংলাদেশের। যেখানে পেছনে ফিরে তাকানোর কোনো সুযোগ নেই। হতাশায় নিমগ্ন থাকার সম্ভাবনা খুব কম।
—
৯০ দিনের কর্মশালা থেকে শুধু যে সফল ব্যবসায়ী হওয়ার শিক্ষাগুলো পাচ্ছি সেটা একদমই ভুল। শিখছি মানব জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সকল কলা-কৌশল। আবিষ্কার করেছি নতুন এক আমি-কে। নেগেটিভিটির প্রচলন আমাদের মধ্যে নেহাত কম নয়। নেগেটিভিটিকে উপেক্ষা করে একজন পজিটিভ ভাবনার ভালো মানুষ হতে আমাকে সাহায্য করেছে এই প্ল্যাটফর্ম।
৯০ দিনের প্রশিক্ষণ নেয়া যতটা সহজ হতে পারে তার থেকে অনেক গুণ কঠিন হলো এই প্রশিক্ষণটা দেয়া। শ্রম, ধৈর্য্য এবং এবং মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন ভালো মানুষের দ্বারাই এটি সম্ভব। গতকাল এপ্রিলের ২৭ তারিখ পর্যন্ত টানা ৯০ দিন করে ১৭ টা ব্যাচের প্রশিক্ষণ শেষ হলো। আজকে আবার ২৮ এপ্রিল, শুরু হলো ১৮ তম নতুন ব্যাচ।
প্রতিদিনই প্রিয় মানুষটা আমাদেরকে শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি আর কেউ নয় আমাদের সবার প্রিয় মানুষ, প্রিয় ব্যক্তিত্ব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার।
স্যারের সম্পর্কে যতই বলবো ততই কম হয়ে যায়। তবে ছোট্ট করে একটি কথা না বললেই নয়। আমার দেখা সেরা মানুষের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার। চাকরি করবোনা চাকরি দেবো এই পজিটিভ লক্ষ্যকে সামনে রেখে প্রতিনিয়তই তিনি আমাদের শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন। ১৭ তম ব্যাচ থেকে স্যারের সানিধ্যে আসার সুযোগ হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। সেই সাথে কর্মশালায় অংশ নিয়ে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বিষয় শিখছি তো বটেই সেই সাথে নিজেকে প্রতিনিয়ত নতুনভাবে আবিষ্কার করার সুযোগ পাচ্ছি।
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় আমাকে অনেক কিছু শেখানো হলেও বাস্তব জীবনে সেগুলোর প্রয়োগ ছিলো অনেক কম। আবার সেগুলোর চর্চাও ঠিকভাবে হয়ে ওঠে না। কিন্তু তার একদম বিপরীতে নতুনভাবে অনলাইনের মাধ্যমে আমরা প্রশিক্ষণ নিতে পারছি। প্রতিদিনের সেশান থেকে কি কি শিখলাম সেগুলোও সবার মাঝে নিজের বিশ্লেষণধর্মী চিন্তা দিয়ে শেয়ার করার সুযোগ পেয়েছে। পেয়েছি হাজার মানুষের ভালোবাসা। কি নেই এই ৯০ দিনের টানা সেশানে! নতুনভাবে জীবনের মোড়কে ঘুরিয়ে দিতে পারে এই ৯০ দিনের সেশান। যেটা আমি বিশ্বাস করি।
ভালো লাগার আরেকটি বিষয় আমার মধ্যে কাজ করেছে সেটি হলে বিরতিহীন ভাবে সেশানগুলো এখানে করার সুযোগ পাচ্ছি। প্রতিদিনই নতুন সেশান। নেই কোনো সাপ্তাহিক ছুটি!
অলসতার কোনো সুযোগই এখানে আমাদের নেই। কথায় আছে অলস মস্তিষ্ক শয়তানের বসবাস। অলসতার বিপরীতে উদ্যোক্তা তৈরির কারখানা হিসেবে আমার মন কেড়েছে 'নিজের বলার মতো একটি গল্প' প্ল্যাটফর্ম।
—
শুধু সফল উদ্যোক্তা হওয়া শিক্ষাই নয়। স্যারের থেকে প্রথমেই যে শিক্ষাটা পেয়েছিলাম সেটা হলো একে অপরকে শ্রদ্ধা করা, সম্মান করা। যেটা মানবিক এবং মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ। শুধু যে ছোটোরাই বড়দের সম্মান করবে সেটা নয়। বড়রাও ছোটোদের স্নেহ করবে এবং ভালোবাসবে। এখান থেকে একজন মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ হওয়ার শিক্ষা পেয়েছি, একজন মানবিক মানুষ হওয়ার শিক্ষা পেয়েছি, কিভাবে একজন দক্ষ মানুষ হওয়া যায় সেটা শিখেছি। সেই সাথে একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সকল কলাকৌশল এখান থেকে শিখেছি।
এভাবেই স্যারের সেশান ধারণ করতে থাকি…
পরক্ষণেই বুঝতে পারি আমি এসেছি নতুন এক ভূবনে যেটাকে এড়িয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ এবং বিকল্প নেই। ভালোবেসে ফেললাম তখনই, তীব্রভাবে! আর যখন নিজের মধ্যে পরিবর্তন নিজেই দেখতে শুরু করলাম তখন যেনো ভালো-লাগা ভালোবাসাটা আরও বাড়তে থাকলো।
—
সম্পর্ক নিয়ে বলতে গেলে প্রথমেই যেটা বলতে পারি সেটা হলো এ কোনো রক্তের সম্পর্ক নয়, এ যেনো আত্নার সাথে আন্তরিকতার সম্পর্ক। কেউ কাউকে ঠিকভাবে চিনিনা জানিনা। কিন্তু সবাই সবার পাশে থাকছে। সবাই সবাইকে অনুপ্রেরণা দিচ্ছে, দিচ্ছে সাহস। সবাই সবার সহযোগিতায় এগিয়ে আসছে। কোন জেলায় কার রক্ত প্রয়োজন সেই মানবিক কাজেও এই প্ল্যাটফর্মের ভাই-বোনেরা পাশে থেকে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এটাই তো ভালোবাসা-মানবিকতা। ভালো থাকতে আর কি লাগে! এই যে একটা সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক পেয়েছি এটাই আমার জীবনে অনেক বড় একটি প্রাপ্তি।
—
ফাউন্ডেশন এসে নিজেকে ব্র্যান্ডিং করতে সক্ষম হয়েছি। শুধু ৬৪ জেলার মানুষের মাঝে নিজের পরিচিতি তুলে ধরতে পারছি তা কিন্তু নয়। সেই সাথে ৫০ টির অধিক প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছেও আমার পরিচিতি তুলে ধরতে পেরেছি। পেরিছি অন্য জেলার মানুষের বৈচিত্র্যময় জীবন সম্পর্কে জানতে। কতই না ভালোলাগা এবং ভালোবাসা। যখনই কেউ বলে ভাই আমার জেলাত আসলে আমাকে অবশ্যই জানাবেন তখন মনটা খুশিতে ভরে যায়।
আমার লেখার মাধ্যমে ইতিমধ্যেই অনেক ভাই ও বোনের কাছে বেশ ভালোবাসা পেয়েছি। শুধু ভালোবাসাই নয় প্রতিনিয়ত ফাউন্ডেশনের মানুষগুলো আমাকে উৎসাহ দিয়ে চলেছেন যেটা আমার কাছে অনেক বড় একটি পাওয়া।
শুধু যে নিজেকেই ব্র্যান্ডিং করার সুযোগ পাচ্ছি তা নয়। পাশাপাশি নিজের সাথে নিজের জেলা, নিজের উপজেলা সহ নিজের এলাকাকেও প্রিয় প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ব্র্যান্ডিং করার বড় সুযোগ পাচ্ছি 'নিজের বলার মতো একটি গল্প প্ল্যাটফর্ম' এর বদলৌতেই।
—
বর্তমান সময়ে পৃথিবীর সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে নেটওয়ার্কিং এর বিকল্প নেই। যার যতো নেটওয়ার্ক বেশি তার ফলাফল ততই বেশি। ফাউন্ডেশন থেকে প্রিয় মেন্টর নেটওয়ার্কিং সম্পর্কিত অনেক বিষয় আমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন।
আমরা যখন কোনো পণ্য মার্কেটে নিয়ে আসি তখন হুট করেই কিন্তু সেটার সেল শুরু হয় না। সেল শুরু করতে হলে প্রয়োজন হয় পণ্যের প্রচার প্রচারণার। আমাদের পণ্য সম্পর্কে যদি মানুষ না জানে বা না চেনে তাহলে কিন্তু সেই পণ্য আমরা কোথাও সেল দিতে পারবো না। পণ্যের গুণগত মান, পণ্যের কোয়ালিটি, পণ্যের মূল্য সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে তবেই আমরা আমাদের পণ্য মানুষ পছন্দ করবে বা গ্রহণ করতে চাইবে।
আর এসব কিছুর জন্য আগে যেটি দরকার সেটি হলো নেটওয়ার্ক বাড়ানো। বর্তমান সময়ে যার যত নেটওয়ার্ক ভালো বা নেটওয়ার্ক বেশি তার পণ্যের সেল ততো বেশি। আমরা যখন কারোর কাছ থেকে কোনো পণ্য কিনতে যাই তখন আমরা আগে দেখি যে আমাদের পরিচিত জনের মধ্যে কেউ সেই জিনিসটা বিক্রি করে কিনা। যখন দেখি যে পরিচিত কেউ সেই জিনিস বিক্রি করে তখন কিন্তু আমরা তাকেই আগে নক দেই। কারণটা হচ্ছে আমরা যার কাছ থেকে পণ্যটা কিনছি তিনি আমাদেরকে তার নেটওয়ার্কের মধ্যে নিয়ে রেখেছেন। আমাদের সাথে পরিচিত হয়েছেন আমাদের সাথে মিশেছেন এবং আমাদের সাথে ভালো একটি সম্পর্ক তৈরি করেছেন।
এজন্য ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে ইন্ট্রভার্ট হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এখানে আমাদেরকে প্রচুর মানুষের সাথে মিশতে হয় এবং তাদের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে হবে। আর এগুলোই হচ্ছে আমাদের নেটওয়ার্ক।
বড় বড় কোম্পানি শুরুর দিকে অনেক অনেক টাকা খরচ করেও তাদের পণ্যের সেল পায় না। কিন্তু যখন দেখা যায় সেই কোম্পানিটি নেটওয়ার্ক বাড়াচ্ছে এবং পণ্যের প্রচার প্রচারণা বাড়াচ্ছে তখনই কোম্পানির সেল শুরু হতে থাকে। এভাবেই নেটওয়ার্কিং সম্পর্কিত অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্যারের সেশান থেকে শিখতে পেরেছি এবং ব্যক্তিজীবনে সেই শিক্ষাকে প্রতিনিয়ত কাজে লাগিয়ে নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি করে যাচ্ছি ইনশাআল্লাহ।
—
স্যার শুধু স্বপ্নই দেখাননি।
কিভাবে স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারি সেই শিক্ষাটাও দিয়েছেন।
স্যার এবং আমাদের একটি পজিটিভ অহংকার দিয়ে লেখার সমাপ্তি দিতে "চাকরি করবোনা চাকরি দেবো" এই হোক আমাদের এগিয়ে যাওয়ার মূলমন্ত্র।
নতুন ১৮ তম ব্যাচের প্রিয় ভাই ও বোন সবাইকে অভিনন্দন এবং সবার জন্য অনেক দোয়া এবং ভালোবাসা রইল।
সেই সাথে আমার সঙ্গী ১৭ তম ব্যাচের সবার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা দোয়া এবং শুভকামনা রইল।
স্বপ্ন দেখছি এবং স্বপ্নের পথে হেঁটে চলেছি।
সবার দোয়া এবং ভালোবাসা প্রত্যাশা করে লেখাটি এখানেই শেষ করলাম।
সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।
আল্লাহ হাফেজ।
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৭৯১
তারিখ ২৮-০৪-২০২২
সোহাগ হাসান
গর্বিত কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
ব্যাচ ১৭ এবং রেজিষ্ট্রেশন ৯০১০৭
জেলাঃ সাতক্ষীরা।
উপজেলাঃ কলারোয়া।
E-mail: shohaghofficialbd@gmail.com
WhatsApp: +8801624035373