আমি কখনো কোন দিন কল্পনায় আনতে পারেনি যে,আমার জীবনের গল্প কাউকে জানাতে পারবো
🌺🌺🌺জীবনের গল্প 🌺🌺🌺
নমস্কার সহযোদ্ধা এবং নুতন জীবনের পথ প্রদর্শক আমার প্রিয় ভাই ও বোন।
আমি কখনো কোন দিন কল্পনায় আনতে পারেনি যে,আমার জীবনের গল্প কাউকে জানাতে পারবো।৷
এজন্য সর্বপ্রথম প্রার্থনা জানাই মহান সৃষ্টি কর্তাকে এবং মহান সৃষ্টি কর্তার আশির্বাদে যাঁহারা এই পৃথিবীর আলো দেখিয়েছেন আমার মা বাবা তাদেরকে জানাই প্রনাম আর সেই সাথে সাথে জানাই আমার নুতন জীবনের পথ প্রদর্শক আমাদের সবার শ্রদ্ধেয় স্যার জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার কে জানাই আমার অন্তরের অন্তস্তল থেকে বিনম্র শ্রদ্ধা এবং শত কোটি প্রনাম।
আমি অনেকটা দিন ধরে স্যারের লাইভ টা এবং আমাদের উদ্যোগ তা ভাই বোনদের জীবনের গল্প টা পড়েছি। পড়ে নিজের জায়গায় কল্পনা করে দেখতাম আমি তো ওনাদেরই মতো তাহলে আমি কেন পারবো না।
আর সব থেকে বড় কথা স্যারের লাইভ দেখতে দেখতে আমি যখন বাঁচার অনুপ্রেরণা পাই কিভাবে যেন স্বপ্নে দেখার মতো তাকে শিক্ষা গুরুর মতো পেয়ে গেলাম এবং তাকে শিক্ষা গুরু হিসাবে মেনে নিয়ে চলা শুরু করলাম। আমি অনেক টা দিন রেজিষ্ট্রেশন করতে পারেনি তখন প্রতিদিন ইউটিভি লাইভ দেখতাম স্যারের লাইভে একদিন একটা কথা শুনে খুব উৎসাহিত হই সাহস করে লেগে থাকতে হবে জীবনে সফলতা আসবেই।স্যারের সেই কথায় অনুপ্রাণিত হয়ে জীবনের পথ চলাতে সাহস করেছিলাম।
আর আজ স্যারের অনুপ্রেরণায় এবং আমার শ্রদ্ধেয় ভাই বোনদের জীবনের গল্প পড়ে অনুপ্রাণিত হয়ে আমি আমার জীবনের গল্প টি লিখতে সাহস করেছি।
জানিনা আমি কতটুকু পারবো। অনেক দিন লিখতে বসেছি আর উঠে গেছি মনে হয় থাক আর লিখবো না।তবে স্যারের সেই কথা সাহস করতে হবে। তাই আজ আমি আমার জীবনের গল্প টি লিখতে সাহস করেছি।
তবে বিশেষ অনুরোধ আমার যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তবে ছোট বোনের মতো মনে করে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সেগুলো আমাকে শিখাবেন।এইটুকু আমি আমার ভাই বোনদের কাছে আশা করছি।
🌷🌷🌷আমার জীবনের গল্প 🌷🌷🌷
শুরু করছি পরম করুণাময় মহান সৃষ্টি কর্তার নামে।
🌺🌺আমার পারিবারিক পরিচিতি 🌺🌺
আমি মিতালী সরকার, পিতা -বিধান চন্দ্র সরকার, মাতা -জ্যোৎস্না সরকার। আমার জন্ম খুলনা জেলার, পাইকগাছা থানার দীঘা গ্রামে।মা-বাবা, দুই বোন এক ভাই নিয়ে আমাদের পরিবার।
আমি আমার পরিবারের মেজ সন্তান।
🌺শৈশব ও কৈশরঃ
বাবা মায়ের মুখে শোনা আমি নাকি ছোটবেলায় খুব ধির শান্ত ছিলাম এবং ছোটবেলা থেকে আমার কোন অসুস্থ তা ছিল না। যখন আমি মোটামুটি বুঝতে শিখলাম তখন আমার বাবা আমাকে খাওয়াতেন স্কুলে নিয়ে যেতেন আমার সবকিছু দেখতেন আমার বাবা-ই বেশি। কারণ আমার মা আমার ভাই কে দেখতেন আমার ভাই জন্মের পর থেকেই তার পোলিও রোগ হয়েছিল। আমার বাবা পেশায় একজন শিক্ষক।আমাকে প্রতি দিন সাথে করে স্কুলে নিয়ে যেতেন এবং নিয়ে আসতেন।
প্রতিটা ক্লাসে আমার রেজাল্ট ও ভালো ছিল। এভাবে ভালোই চলছিল। আমি যখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ি খুব ভালো রেজাল্ট করে বৃত্তি ও পাই।বৃত্তি পাওয়ার উদ্দম্যে আমার পড়াশুনা ভালোই চলছিল। হঠাৎ করে স্কুলে একদিন আমার শ্বাস কষ্ট শুরু হয়। বাড়ি আসলাম তার পর থেকে প্রায়ই শ্বাস কষ্ট হতে থাকে। বাবা -মা সারারাত জেগে বসে থাকতেন। অনেক ডাক্তার দেখানো হলো কোন কাজ হলো না।তারপর আমাকে ইন্ডিয়া তে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসা নিয়ে আমি অনেকটা সুস্থ হয়ে উঠি।কিছু দিন পড়ালেখা কম হওয়ার পর যথারীতি আবার শুরু করি।অষ্টম শ্রেণিতে উদ্দীপনা পুরস্কার পেলাম এবং বৃত্তি ও পেলাম। নবম শ্রেণিতে উঠলাম। বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হলাম। আমার জীবনের বড় স্বপ্ন ছিল আমি একটা বড় ধরনের চাকরি কবর। যখন নবম শ্রেণির তিন মাস হলো তখন আমার জীবনের বড় ধরনের অসুস্থতা। প্রথম আমার খুব পেটে ব্যাথা শুরু হলো। দুই এক দিন দেখার পর আমাকে গ্রাম ডাক্তার দেখানো হলো ঔষধ দিয়ে বলে ঠিক হয়ে যাবে। এভাবে অনেক ডাক্তার দেখানো হলো কোন কাজ হলো না। এবার কিছুদিন পর খিচুনি হওয়া শুরু হলো। দিনে দুই তিন বার।কোন ঔষধে কোন কাজ হলো না। বাবা মা নিষেধ করার সত্ত্বেও আমি একটু যখন সুস্থ থাকি পড়াশুনার চেষ্টা করি।তারপর কিছু দিন যেতে না যেতেই আর ব্যাথা কমে না।খেতেও পারি না আমি।
আমি আর হাঁটতে চলতেও পারি না।একটু হাটতে হলে লাঠি বা কারোর সাপোর্ট নিতে হয়। আস্তে আস্তে গা হাত পা সব শুকিয়ে আসতে লাগল।ভাবলাম এটাই হয়তো জীবনের শেষ। তখন আবার একদিন আমার বাবা এক ক্লিনিকে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে যান।ডাক্তার দেখে বলে মেয়ের এপেনডিক্স হয়েছে কাটতে হবে। আমার বাবা আমার কষ্ট না দেখতে পেরে ঐ রাতেই অপারেশন করল। তার দুই দিন পর থেকেই একই অবস্থা বরং আরো বেশি খারাপ অবস্থা হলো। প্রচুর ভুল ঔষধ খাওয়াতে আমার ক্যান্সার রুগীর মতো চুল উঠে গেল। তখন থেকে শুরু হলো মৃত্যুর দিন গোনা। আমাকে ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে রাখা হতো সব সময়। এভাবে রেখে যখন জীবন শেষের দিকে তখন আমার বাবা সিদ্ধান্ত নিল ইন্ডিয়াতে নেওয়ার। অবশেষে মেডিকেল ভিসা নিয়ে আমাকে ইন্ডিয়াতে নিয়ে গেল। ওখানে যেয়ে ডাক্তার প্রথমে আমার কি
হয়েছে বলতে পারে না।সমস্ত পরিক্ষা শেষ হওয়ার পর রিপোর্ট নিয়ে বোর্ড বসিয়ে বলল আপনার মেয়ের খাদ্য নাড়ী শুকিয়ে গেছে তার জন্য সে খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে এবং তারা জানালো আর কয়টা দিন গেলে সে মারাই যেত।শুরু হলো আমার চিকিৎসা। ১টা বছর কেটে গেল ইন্ডিয়াতে।একটু সুস্থ হয়ে ১বছর পরে বাংলাদেশে ফিরি। তখন এসে দেখি আমার সাথে যারা পড়ে তারা সবাই পরিক্ষা দিবে আর আমি দিতে পারতেছিনা। কান্না করতাম, কষ্ট পেতাম ভাবতাম আমার দিয়ে আর লেখা পড়া হবে না। আমার জীবনের স্বপ্ন স্বপ্নই রয়ে গেল। বাবা -মা আমাকে পড়াশুনা করতে দিত না আমি চুরি করে সবার আড়ালে পড়তাম। এক ইয়ার বন্ধ রেখে বাবাকে বললাম আমি পরীক্ষা দিতে চাই। বাবা তো কোনো মতেই রাজি না তবুও রাজি করালাম। পরের বার পরীক্ষা টা ও দিলাম। সবার আশির্বাদে পাশ ও করলাম। এমতাবস্থায় অনেক সুস্থ ও হয়ে গেলাম। এবার কলেজে ভর্তি হলাম। যথা নিয়মে বাসায় বসে পড়াশুনা করতে থাকি।গ্রামে থাকি তো। পরিবার সমাজ নিয়ে। তখন অনেক লোক জন আমার বাবা মাকে বলতে লাগলো মেয়ে তো এখন সুস্থ এখন বিয়ে দিয়ে দাও। লেখা পড়া করলে ওখানে যেয়ে করবে। তারা আমার কাছে বললো আমি বললাম না। বাবা আমি অনেক বড় চাকরি করতে চাই। তারা সেগুলো না শুনে আমাকে কিছু দিনের মধ্যে চাপিয়ে দিল নুতন জীবনের।
🌺🌺🌺বৈবাহিক জীবন 🌺🌺🌺
আমার এতোটা আগ্রহ ছিল বিয়ে হয়ে এসে অসুস্থ তা নিয়ে তারপর নুতন লোকজনের সাথে চলাফেরা। সব মিলিয়ে ও আমি প্রথম বার এইচএসসি পরীক্ষা দিতে পারলাম না। আবার এক বছর বন্ধ রেখে আমাকে তো কেউ পরিক্ষা দিতে দিবেনা আমি জোর করেই পরিক্ষা দিলাম এবং ভালো রেজাল্ট ও করলাম। তারপর শ্বশুর বাড়ি থেকে আমাকে আর পড়তে দেবে না। চুরি করে এসে আমাদের গ্রামের এক কলেজে ভর্তি হই।তারপর তাদের কে জানাই। তারা তো কোন ভাবেই আমাকে সাপোর্ট করে না।আমি চেয়েছিলাম লেখা পড়া শেষ করে চাকরি কবর। আমার পরিবার মানল না।সৃষ্টি কর্তার কৃপায় ইন্ডিয়া থেকে ঔষধ খাওয়ার পর আমি সুস্থ হয়ে গেলাম। আমার বাবা মাকে ও জানানো হলো পড়াশোনা ছেড়ে দেওয়ার জন্য।
তারা বললো ছেড়ে দিতে। তখনি ভাবলাম কি ভাবে জীবন চালাবো।সবার দ্বীমতে যেয়ে আমি পড়াশোনা করলাম অনেক সংগ্রাম করে। তারপর সবার চাপে নিতে হলো বাচ্চা। তাকে নিয়ে চলে আসল আরো সংগ্রামের দিন। আমি যখন পরিক্ষা দিতে যাবো তখন বাচ্চা টাকে নিয়ে যেতে হবে। কেউ রাখবে না।তবুও সব সহ্য করে অনেক সংগ্রাম করে বাচ্চাকে নিয়ে লেখা পড়া শেষ করলাম। লেখা পড়া শেষ করে যখন চাকরি করতে চাইলাম তখন তারা আমাকে আমার সার্টিফিকেট গুলো আমার অজান্তে অন্য জায়গায় রেখে দেয়। এভাবে যখন আমার চাকরির বয়স শেষ হলো তখন তারা আমাকে আমার সার্টিফিকেট গুলো দিল।অনেক নির্যাতনের শিকার আমি তবুও হাল ছেড়ে দেয় নি।এমন একটা সময় হলো আমি মরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। এভাবে আর বাঁচবই না।শুধু ভাবতাম এ জীবনে যখন কিছু করতে পারলাম না শত চেষ্টা করেও তখন আর এজীবন রেখে লাভ কি।আর বসে ফোন টা দেখতাম শুধু মনীষী দের বানী শুনতাম। হঠাৎ করে স্যারের ইউটিউি লাইভ টা আমার চোখে আসে।চাকরি করবনা চাকরি দিব।আর লাইভ টা ছিল এক ভাইয়ার এক আপুর। ভাইয়া হসপিটালের বেড থেকে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছে। তখন ভাবলাম মরে গেলে তো কিছু করতে পারলাম না। ঐ দিনই আমি স্যারের অনেক গুলো লাইভ দেখলাম দেখে ভাবলাম বাইরে যেয়ে যদি কিছু না করতে পারি ঘরে বসে তো কিছু করতে পারি। শুরু হলো আমার ভিতরে নুতন একটা সাহস বাঁচার অনুপ্রেরণা। আমার পরিবার আমার আত্মীয় স্বজনরা সবাই আমাকে বলতো তোর দিয়ে কিছু হবে না। তখনই চিন্তা করলাম মরে না যেয়ে একবার চেষ্টা করে দেখি কিছু করতে পারি কি না।সেখান থেকে শুরু করলাম স্যারের লাইভ দেখা।তখন আমি সারাক্ষণ কাজ করতাম আর আমার পাশে ফোনটা রেখে স্যারের কথা, আর ভাই বোনদের জীবনের গল্প গুলো শুনতাম। ওটাই হয়ে গেল আমার ধ্যান জ্ঞান। সারাক্ষণ শুনতাম। তারপর রেজিষ্ট্রেশন করার চেষ্টা করলাম। লাইভর নিচে লিখে দিতাম রেজিষ্ট্রেশন করতে চাই। কোন সাড়া পাইনি। নিজে অনেক বার চেষ্টা ও করলাম পারেনি। প্রতিটা লাইভ দেখতে দেখতে শুরু করলাম আমার কাজ। স্যারের সেই কথা শুরু করুন লেগে থাকুন সফলতা আসবে ই এটাই মাথায় নিয়ে আমি কোন হাতের কাজ জানতাম না শুরু করলাম নিজে নিজে কাজ শেখার। অবশেষে১৭তম ব্যাচে আমি আমার রুপনা দিদির সাহায্যে আমাদের খুলনার শ্রদ্ধেয় জেলা এম্বাসেডর আপু জাকিয়া মুন আপু আমাকে খুলনা জনে এড করেন।তারপর থেকে প্রতিনিয়ত সেশন চর্চার মিটআপে যুক্ত হয়ে এবং স্যারের সেশন গুলো পড়ে শিখছি কিভাবে ভালো মানুষ হওয়া যায়, কিভাবে স্বপ্ন পূরন করা যায়। আজও আমি স্যারের সেশন চর্চা এবং লাইভ দেখা মিছ করিনি একদিন ও।
🌺🌺🌺কৃতজ্ঞতা 🌺🌺🌺
প্রথমে কৃতজ্ঞতা জানাই মহান সৃষ্টি কর্তাকে।
কৃতজ্ঞতা জানাই শতাব্দীর সেরা আবিষ্কার আমাদের মতো মেয়ে দের অন্ধকার জগৎ থেকে আলোয় নিয়ে আসা এবং লাখো তরুণ তরুণীর আলোর দিশারি, প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি যিনি এমন একটি অসাধারণ প্লাটফর্ম আমাদেরকে উপহার দিয়েছেন।
সেই সাথে সাথে কৃতজ্ঞতা জানাই খুলনা সেশনের আমার শ্রদ্ধেয় বড় ভাই ও বোনদের তাদের নাম না উল্লেখ না করলে নয় -জাকিয়া মুন আপু, রোজী আপু, ময়না আপু, রুপনা দিদি, লিটন ভাই, মনিরুল ভাই, আমিন ভাই আরো অনেকে। আমি যেদিন থেকে সেশনে এসেছি সবাই আমাকে ছোট বোনের মতো করে সব সুবিধা অসুবিধা দেখে যাচ্ছেন তার সমাধান ও তাদের থেকে সুন্দর ভাবে পাই।আমি আমার জীবনের একটা নুতন পরিবার পেয়েছি।আমার মনে হয় স্যার এই প্লাটফর্ম টি আমাদের উপহার দিয়ে আমার ভাই বোনদের কে আমার পাশে দিয়েছে নতুন করে জীবন
ফিরে পাবার জন্য। সত্যি বলতে ওনারা না থাকলে আমার এই অজানা অচেনা পথ চলতে কষ্ট হয়ে যেতো।
আমার জীবনের একটাই ইচ্ছা আমার স্যার আমার শিক্ষা গুরু আমার নুতন জীবনের পথ প্রদর্শক তাকে পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করা।
পরিশেষে বলতে চাই এটাই হলো আমার ছোট জীবনের গল্প। সবথেকে বড় কথা আমি বাংলাদেশের এমন একটি প্রতন্ত অঞ্চল থেকে কাজ করি সেখানে আমার কাজের জিনিস কিছু পাওয়া যায় না জীবনের কঠিন সংগ্রামে চলছি। আশির্বাদ করবেন আমি যেন স্যারের শিক্ষা বুকে ধারন করে আমার ভাই বোনদের আশির্বাদ ও ভালোবাসা নিয়ে একজন ভালো মানুষ হয়ে আমি আমার স্বপ্ন পূরন করতে পারি।সবার আশির্বাদে আজ আমি কাজ করছি ব্লক, হ্যান্ড পেইন্টিং,হ্যান্ড স্টিজ,কুশি পন্য,বাটিক,কেক নিয়ে।
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে -৭৯৯
তারিখ -১৫/০৫/২০২২
🌺🌺🌺ধন্যবাদান্তে🌺🌺🌺
নাম -মিতালী সরকার।
ব্যাচ নং-১৭
রেজিষ্ট্রেশন নং- ৭৭৩৭৯
জেলা -খুলনা।
উপজেলা -কয়রা।
বর্তমান অবস্থান -আমাদি,কয়রা,খুলনা।