এই প্ল্যাটফর্ম এর সাথে যুক্ত হতে পেরে নিজেকে আরও শক্তিবান মনে করছি
#আসসালামু_আলাইকুম।
সবাই কেমন আছেন?? আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি।
আজকে আমি আমার জীবনের গল্প বলবো৷ সবার প্রতি অনুরোধ সবাই মনোযোগ দিয়ে আমার গল্পটা পড়ে যাবেন।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, #গল্প,,,,,৷,,,,,,,,,,,,,,,
🕋🕋 সর্বপ্রথম শুকরিয়া আদায় করছি মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে যিনি এই এখনো আমাকে সুস্থ এবং হায়াত দারাজ করে পৃথিবীতে, ত্রিভুবনে রেখেছেন। সেই মনিদের দরবারে লাখো কোটি শুকরিয়া #আলহামদুলিল্লাহ।
🥰🥰 তারপর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমাদের সবার প্রাণ প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি, যার অক্লান্ত পরিশ্রমে এত সুন্দর একটা প্লাটফর্ম পাওয়া আমাদের, এত এত ভাল মানুষ গুলো পাওয়া, সেই স্যারের প্রতি চির কৃতজ্ঞ প্রকাশ করছি।
এবং আমি স্যারের দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
চলুন শুরু করা যাক। 👇👇👇👇👇
💝💝প্রতিটি মানুষ এর জীবনে শৈশব, কৈশোর, আর প্রবীন তিনটা পর্যায় থাকে, আর প্রতিটি পর্যায়ে মিশে থাকে এমন কিছু স্মৃতি যা চাইলেও ভুলা যায়না তা হয়ে থাকে একটা জীবনের হয়ে হয়ে।
আমি নিথি ইসলাম( ডাক নাম স্বর্ণা আক্তার) মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান থানার মেয়ে। "আজ আমি আমার জীবনের গল্প লিখব""
শৈশব ঃআমাদের শৈশব টা আমাদের সোনালী অতিত আমরা বড় হই কিন্তু সে স্মৃতি গুলো আমাদের কখনো হাসায় আবার কখনো কাদঁায়।
আমার বাবা একা তার বাবা ভাই মা বোন( থাকতে ও নেই) তাই দাদা,দাদি,কাকা কাকি,ফুফা ফুফু,কার ও আদর ই পাইনি তাই ফেমিলী এইসব সদস্য এর ভালো বাসা কেমন হয় জানিনা 🙃😔,,তবে এইটুকু জানি যখন মা মারে তখন দাদি দাদি মা কে ইচ্ছে মত বকে দেয় আর নাতি নাত্নী দাদির আচলের তলায় জেয়ে লুকায়,দাদা যখন বাজার যায় নাতি নাতির জন্য কত রকম খেলনা নিয়ে আসে খাবার নিয়ে আসে। যা আমাদের কপালে ছিল না। দেখতাম আমাদের বাসার যার দাদা দাদি আছে তারা নাতি নাত্নি কে নিয়ে ঘুরতে যায় গোসল করিয়ে দেয় স্কুলে নিয়ে যায়, রাত হলে চাঁদের বুঁড়ির গল্প শুনায় আর তখন খুব মন খারাপ করতাম😔,আমার বাবা রা এক ভাই এক বোন আমার ফুফু বড়, বাবা ছোট। ফুফুকে বাবা জমি বিক্রি করে বিয়ে দেয় কিন্তু এতিম ভাই কে সে ফুফু বুকে টেনে নেয় নি আমার আব্বার এক ফুফু আমাদের বাসায় থাকে আমার ফুফু তার কথায় চলে এখন ও আমার বাবার সাথে তার সম্পর্ক নেই শুধু মাত্র অন্যের জন্য। তাই ফুফা ফুফুর ভালোবাসা কি তা ও পাইনাই😔তবে দেখেছি আমার ফুফু তাদের ঘরে এসে উঠতো কত কি নিয়ে আসোত কোন দিন আমাদের ডাক দেয় নাই, সে উত্তর আজ ও আমার জানা নেই।
আর বাবার তো ভাই নেই তা কাকা ও নেই।
তাই ছেলে বেলা কারো ও আদর ই পাইনাই😔এরা কেমন হয় তাও আজ ও বুঝিনা।
আর ছেলে বেলায় বাবার আদর ও সেভাবে পাইনাই উনি সিংগাপুর ছিলেন ১০ বছর তারপর এসে মিরপুর বিজনেস শুরু করে মাসে এক বার দেশে আসতো। মোট কথায় মা ছাড়া কেউ আমাদের ৪ বোন এর ছিল না।ও হে তখন আমার ভাই ও ছিল না।
তখন কিন্তু কার ও আদর সোহাগ না পেলেও ছেলে বেলা মাটি হয়ে যায় নি, সে কত মধুর শৈশব আজ ও মনে পরে ঝরের দিনে সেই এক ছুট মাইন্সের বাসায় আম কুড়াতে চলে যেতাম বাসার সব ছোট রা মিলে কে কার থেকে বেশি আম তুলবে, বৃষ্টি যখন প্রবল বেগে হতো নদীতে জেতাম আর ১ ঘন্টার ও উপর গোসল করতাম সবাই আর মাছ ধরতে ভুলতাম না বিলে যেতাম মাছ ধরতে কারন আমাদের বিলে বৃষ্টিতে অনেক কৈ শিং মাছ পাওয়া যেতো।
আমার একটা কথা মনে পরে আজ ও হাসি আসে ক্লাস ওয়ান পড়ি আমার বোন জোর করে আমাকে স্কুলে দিয়া আসে আমি স্কুল থেকে পালিয়ে এসে বাসার কাছেই বসে থাকি গরমে খের এর পারার ভিতর😁😁তারপর যখন স্কুল ছুটি দেয় বাসায় আসি।কি বোকা রে ভাই কি দরকার গরমে বসা তার থেকে তো ভালো ছিল ক্লাস ই করা😇,,ছেলে বেলায় ঈদ এর কথা বলি যখন রোজা আসতো আমাদের চাঁদ রাত প্রস্তুতি শুরু কদম ফুল পেরে এনে মুরি সেমাই বানাতাম আর বিক্রি করতাম কাগজ এর টাকায় সে টাকা জমিয়ে বোংগা বানাতাম চাঁদ রাতে আর বলতাম এক দুই সারে তিন রাত পোহালে ঈদ এর দিন,,আর সেই কি মার্কেটিং করে কাও কে নতুন জামা দেখাতাম না কেনো বা দেখাব ঈদ চলে যাবে তো 😇আর ঈদ এর দিন ফজর এর সময় উঠে গোসল করে রেডি হয়ে সাজুগুজু করে ঈদ গাহ যাব কারন সেলামি ত আদায় করতে হবে😁২ টাকা করে দিত সবাই আর কি আনন্দ ওমা কে দেখে সে আনন্দ সারা দিন ঈদ জামা পরে ঈদ পালন এমন কি ৭ দিন থাকত ঈদ।
আমি যখন ক্লাস ৫ এ পড়ি তখন অনেক ভালো সময় কাটিয়েছি স্যার ম্যাম রা ফ্রেন্ড রা এত মিলেমিশে থাকতাম আজ ও মনে হয় চলে যাই সেই প্রাইমারি লাইফে আবার ও একটু আনন্দ করি😔😔
ক্লাস ৫ এ সমাপনী পরীক্ষা দিয়ে আসার পর দিন গুনা শুরু কবে সিক্স এ ভর্তি হব। অবশেষ এ রেজাল্ট দিল ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট পাইলাম এইবার ভর্তির পালা।
আমার আজ ও মনে আছে হাই স্কুলে যেদিন জাব ফার্স্ট তার আগের রাত ঘুমাই নাই😁রাত তো শেষ হয়না। কত কল্পনা কত জল্পনা।
অবশেষে ভোর হলো আর বাসার সিনিয়র ভাই বোন দের সাথে গেলাম নতুন শিক্ষা লাইফে,, এত এএক্সটাইটেড ছিলাম পিটি তে ডান হাতের পরিবর্তে বাম হাত তুলি😁😄,
এইভাবে দিন কাটতে লাগল
কৈশোর ঃসবার না ভাই ছিল শুধু আমার ছাড়া সবাই ভাই নিয়ে গল্প করতো তখন ভাবতাম ভাই রা কেমন হয়??এরা কি বোন দের অনেক কেয়ার করে নাকি মারামারি করে??
অবশেষ এ আল্লাহ আমাদের ৪ বোনের পর এক ভাই দিলো।সেদিন যে কি খুশি ছিলাম, জীবনের সেরা একটা দিন, আমার ভাই হে আমার ভাই দুনিয়ায় অবশেষে এসেছে, 😇আমার ভাই এর নাম জিহাদ। এখন আমার হার মাস সব জালিয়ে খায়।
হাই স্কুল শিক্ষা লাইফঃআমি ক্লাস ৬-৮ এক স্যার এর কাছে গনীত প্রাইভেট পরতাম ক্লাস এ ৮ এ জে.এস.সি দিলাম আবার ও ফার্স্ট হলাম মূলত ক্লাস ১/১০ রোল ১ ছিল😊, তো তাই হেড মাস্টার আমাকে সাইন্স নিতে বল্লো তার কথা কি ফেলা যায়।এই শত্রু হলাম সে প্রাইভেট শিক্ষক এর তিনি কমার্সের স্যার ছিল,তার শত্রু হলাম কারন সে বলতো কমার্স নিতে কিন্তু আমি সাইন্স নিলাম,
তিনি ২ টা বছর আমাকে এত টর্চার করেছেন শুধু দিন গুন্তাম কবে হাই স্কুল শেষ হবে😶
এক দিন আমি স্কুলে যাই নাই পরের দিন গেলাম ক্লাসে দেখি সে স্যার শারিরীক শিক্ষা নিচ্ছে বই এর অর্ধেক মুখস্থ দিলেন এইটা কি ৪৫ মিনিট এ সম্ভব। আমাকে জিজ্ঞাস করলেন আর কাও কে না আমি অনেক প্রশ্ন দিলাম কিছু পারলাম না তাই আমাকে ক্লাসে সবার সামনে কান ধরিয়ে উঠ বোস করিয়েছিলেন 😪আজ অ কান্না পায় বুঝি স্যার সেদিন আমাকে অপমান করার জন্যই এত পড়া দিয়েছেন।
সে বলেছিল সাইন্স নিয়ে নাকি ইন্টার ও শেষ করতে পারব না, আজ আমি নিথি অনার্স ফাইনাল পড়ি। আমাদের ব্যাচ এর অনলি আমি টিকে আছি।
অনেক ঘটনা আছে শিক্ষক এ এত ছোট করতে চাইনা তিনি যেমন ই হোক তিনি আমার শিক্ষক তো,😊
পদার্থ বিজ্ঞান এর স্যার আব্দুর রহমান ( স্যার খুব ভালো বাসি আপনাকে এত স্নেহ না করলেও পারতেন😰) তিনি আজ ও মনে শ্রদ্ধার সাথে আছেন আজ অ মন খুজে সে কোথায় সে কেমন একটা এত ভালো মানুষ হয় কি করে, আমাদের বিদায় অনুষ্ঠান এর দিন আমি স্যার কে দেখেই কেদে দিয়েছিলাম স্যার বলে এই বোকা কাদো কেনো বেস্ট অফ লাক 🙃।
পাপিয়া ম্যাম রাজিয়া ম্যম ছিলেন ফ্রেন্ড এর মতন তারা ও অনেক স্নেহ করেছেন।
হাই স্কুল শেষ হলো কলেজ পদার্পন ২ টা বছর কলেজ ও শেষ করলাম ভার্সিটি ভর্তি হলাম।
জীবন তো এখন শুরু😊😐😒এখন আমি বড় হয়ে গেছি সব বুঝি,
আমাদের ফেমিলী তে আমার ৩ বোন ভাই খালাতো বোন রা সবাই অনেক ফর্সা কিন্তু আমি শ্যামলা তাদের তুলনায় কিছু না,তাই কোথায় গেলে আমি সাজলে বলত কি সাজছস তরে কি এইভাবে ভালো লাগে কালা মানুষ এইভাবে সাজবি অইভাবে সাজবি।
আমি যখন নিজে পছন্দ করে কোন ড্রেস ব্যাগ এনিথিং কিনে বলে অন্যরা তরে কি এই জামায় মানায় তুই না এই রকম কিনবি☺️🙃😔অই রকম কিনবি
অহ এই এইরকম অইরকম শুনতে শুনতে আজ আমি ক্লান্ত😔
আচ্ছা পরিবার এর একটা মেয়ে যুদি কাল হয় তার কি কোন হাত থাকে??
আল্লাহ তো ভালো বেসে বানিয়েছেন তাইনা৷, যাইহোক
আমি এইবার পর্দাপন করলাম আসল জীবনে,, যে কারনেই হোক আমাকে অনার্স করাতে চান না ফেমিলী থেকে কিন্তু আমি তো থেমে থাকার পাত্র না।
আমি চাই আমার ইনকামে হলেও আমি বড় হব কারন আমার ফেমিলিতে আমি সবার থেকে নৃকিষ্ট।
লড়াই জীবন শুরুঃ আমিসাংস্কৃতিক এ ভালো ছিলাম তাই এক চাকরি কিশোর কিশোরী ক্লাব এর এক ইন্টারভিউ তে যাই তার আগে ২ স্টেপ এ টিকি তো রুমে গেলাম কবিতা শিক্ষক পদে আবেদন ছিল অফিসার কে শুনালাম।
তিনি বলেন হ্যা খুব সুন্দর ভাবে বলেছেন কিন্তু আপনাকে দেখলে তো মেয়েরা ঘরে পালাবে ঘরের বাহিরে আসবে না। আপ্নার ব্যাশ বুশ দেখলে( কারন আমি পর্দা করি)
আমি তখন ই সিধান্ত নিলাম আমাকে লাখ টাকা দিলেও আমি এই চাকরি করব না যেখানে আমার পোশাক নিয়ে কটূক্তি করা হয়।
আমি ভাবালাম আমি এমন কিছু করব যেখানে আমি স্বাধীন আমাকে আমার চাল চলন পোশাক নিয়ে বলার মত কেউ থাকবে না।
আমি ২০২০ সালে এফবি তে তখন বিভিন্ন গ্রুপ থেকে ইনভাইট পেলাম জয়েন হয়ে দেখতে লাগলাম এরা আসলে কি করে
অনলাইন বিজনেস সম্পর্কে তখন আমি জানলাম সিদ্ধান্ত নিলাম অনলাইন বিজনেস করব, কারন আমাকে তো বড় হতে হবে আমার স্টাডি চালাতে হবে এত টাকা কই পাব
আমি কিছু না ভেবেই আর্টিফিশিয়াল ফুলের গহনা নিয়ে কাজ শুরু করে দিলাম, ইউটিউব দেখে বানালাম ১ মাস করলাম ভালো ই চল্ল হুট করে দেশে লক ডাউন।
আমি তখন আবার কিছু না ভেবে ১৫ হাজার টাকার কাচামাল কিনে আনি সে কাচামাল এখন ও আমার ঘরে
আমি সে ব্যবসায় ১০ হাজার টাকা লস খেলাম সব আমার তারাহুড়া আর চিন্তা না করে কিছু করার জন্য।
আমাদের অনলাইন এ বিজনেস এ এই জিনিস মাথায় থাকতে হবে তারাহুরো এক দম ই না। সফল হতে গেলে সময় দিতে হবে শিখতে হবে ভাবতে হবে।
আমি ৮ মাস শুধু শিখলাম শুধু জানলাম কিভাবে অনলাইন এ টিকে থাকতে হয় সিনিয়র দের থেকে শিখলাম, আমি অনেক পরিশ্রম করলাম,অনেক রিসার্চ করলাম কোন কাজ টা চলবে সব সময়। ছেলে মেয়ে সবাই ব্যবহার করবে কোন পন্য টা
আমি হেয়ার অয়েল নিয়ে কাজ করব ভাবলাম আমি অনেক চুল পরা সমস্যায় ভুগছিলাম আমি নিকে একটা অয়েল তৈরি করি যেভাবেই হোক আমি তা ২ মাস ব্যবহার করলাম আমার চুল পরা বন্ধ হল, নতুন চুল হলো চুল বড় হলো।
আমি তেল নিয়ে আর ও রিসার্চ করলাম আমি মা বোন দের দিলাম সবাই ভালো ফল পেল।
আমি বড় বোন কে বললাম বিজনেস করব আমাকে এক ছার না করতে দিবে না।
আমি থেমে থাকলাম না আমি এত টাকা লস খেয়ে এইবার আর ও শক্ত হলাম আমি রিস্ক নিয়ে শুরু করে দিলাম।
এখন বোতল কই পাব?? আমার মেজু দুলাভাই আমার আগ্রহ দেখে তিনি বোতল কিনে পাঠালেন।
আমি নতুন জীবন শুরু করলাম।আলহামদুলিল্লাহ ২ মাসে ৪২০০০ হাজার টাকা সেল করলাম শুধু আমার পন্য খাটি ছিল বলে।
মনের মধ্যে আশা দেখলাম নতুন করে আমি পারব হে আমি পারব
কিন্তু আবার বোকামি,, আমাকে ৬/৭ জন কাস্টমার ঠকালো পার্সেল নিয়ে টাকা না দিয়ে ব্লোক।আমি বিলিভ করে পাঠিয়ে ছিলাম।অনেক টাকা আবার ও লস খেলাম।
আমি এইবার ও হাল ছারলাম না আমি আবার ও আর ও শক্ত হলাম আর ও সতর্ক হলাম।আজ একবছর জাবত আমি আমি হেয়ার অয়েল এর কাজ করছি আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে কোন খারাপ রিভিউ পাইনি।আল্লাহ আমাকে এখন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করেছেন।
আজ আমার পরিবার আত্তীয় স্বজন আমাকে নিয়ে গর্ব করে।আমি হারিনি আমি থামিনি আমি ভুল থেকে শিখেছি আর অবশেষ এ জিতেছি।
💝✌️অবশেষে এই প্ল্যাটফর্ম এর সাথে যুক্ত হতে পেরে নিজেকে আরও শক্তিবান মনে করছি, এবং এই প্ল্যাটফর্ম থেকে অনেক কিছু শিখতে পারছি এখান থেকে নিজেকে অনেক বড় জায়গায় নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখছি। আলহামদুলিল্লাহ।
আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন, এবং পাশে থাকবেন।
🙂 যারা এত সময় নিয়ে আমার গল্পটা পড়েছেন আমি সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, এভাবেই সবাই আমার পাশে থাকবেন। আমি অনেক দূর যেতে চাই এই ফাউন্ডেশন কে ভালবেসে ফাউন্ডেশন থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে।
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৮১১
তারিখ ২-০৬-২০২২
🖤নামঃনিথি
🖤ব্যাচঃ১৭
🖤রেজিষ্ট্রেশন ঃ৯২৪৭৫
🖤জেলাঃমুন্সিগঞ্জ
🖤থানাঃসিরাজদিখান
🖤পেশাঃছাত্রী অনার্স ফাইনাল ইয়ার, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা।
🖤ব্লাড গ্রুপঃA+