আমার চোখে পুরুষ রমনী কোন ভেদাভেদ নাই বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর
🛑🛑🛑
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
🌹 আসসালামু আলাইকুম 🌹
🌺প্রথমেই আমি ধন্যবাদ জানাই আল্লাহ্ রব্বুল আলমিন এর দরবারে যিনি আমাকে আজ আপনাদের সামনে আমার জীবনের গল্প প্রকাশ করার তৌফিক দান করেছেন।
🌺দরুদ ও সালাম পেশ করছি মানবতার দূত প্রিয়নবী
🌹হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লামের প্রতি🌹
🌹আমি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি আমার জন্মদাতা পিতা মাতার প্রতি। যারা আদর যত্ন করে লালন পালন করেছেন।
শুরু করছি করুনাময় মহান আল্লাহর নামে। যিনি আমাকে " নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনে "যুক্ত হওয়ার তৌফিক দান করেছেন।
💓আমি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি আমার প্রাণ প্রিয় মেন্টর, আমাদের সকলের শিক্ষক এবং লাখো তরুণ তরুনীর আইডল, যার অবদান অনস্বীকার্য।
তিনি আর কেউ নন আমাদের সকলের ভালোবাসার মানুষ, প্রিয় পাত্র
💞জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার 💕
🙏আমার জীবনের গল্প🙏
-------------------------------------
জীবনের এই প্রান্তে এসে জীবনের গল্প লিখতে বসলাম।
জীবন কখন কোন রুপ নেয় তা কখনো কেউ বলতে পারে না। সুখ-দুঃখ নিয়েই আমাদের জীবন। জীবনের শেষের পাতায় কি লিখা থাকবে সে সম্পর্কে কেউ অবগত নই। তাই অনেক আগে থেকে ভাবতাম কিছু একটা করবো কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলাম না। কোথা থেকে কি ভাবে শুরু করবো।
মানুষের জীবন এক দীর্ঘ ভ্রমন কাহিনী। যেখানে তার অবস্থান একেক সময় একেক রকম হয়ে থাকে। আজ আমি আপনাদের সাথে আমার ছোট্ট জীবনের কিছু মর্মস্পর্শী সুখ দুঃখের জীবন কাহিনী শেয়ার করবো।
আমি শাহীনুর বেগম। আমরা দুই ভাই দুই বোন। আমি সবার বড়। আমার জেলাঃ পটুয়াখালী উপজেলাঃ-দশমিনা। আমার জন্ম ঢাকার ফার্মগেট। রাজাবাজার এলাকায় বেড়ে ওঠাও এখানেই কারন বাবা চাকুরি করতেন ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ে। আমাদের কোয়ার্টারের সামনে খেলার মাঠে খেলা করতাম।
খুব ভালেভাবে দিন কাটছিলো।
হঠাৎ করে আমার বাবা অসুস্থ হয়ে পড়ে। বাবার অসুস্থতার কারনে ৭ বছর খুব কষ্টেই জীবন অতবাহিত হয়। তরপর বাবা সুস্থ হওয়ার পরে আবার সবকিছু ঠিক হয়ে যায়।
শিক্ষা জীবনঃ
------------------
আমার পড়া-লেখার প্রতি বাবা তেমন গুরুত্ব না দিয়ে ভাইদের প্রতি বেশি গুরুত্ব দিতেন। কেননা বাবার ধারনা মেয়েরা অল্প পড়ালেখা করলেই হবে। আমার পড়ালেখার প্রতি ইচ্ছা থাকা সত্বেও কোনো সহযোগিতা ছাড়া সেভেন পর্যন্ত পড়ি। আমার পড়ার প্রতি আগ্রহ ও প্রচেষ্টা দেখে বাবা টিচার রেখে দেয় এবং দুর্ভাগ্য হলেও সত্য আমি এস এস সি তে খুব ভালো রেজাল্ট করি এবং এইচ এস সি হিসাব বিজ্ঞান অধ্যায়নকালীন সময় কম্পিউটার শিখে ফেলি।
সাংসারিক জীবনঃ
-------------------------
পড়ালেখা শেষ করার আগে কোন এক দূর্ঘটনায় আমার বিয়ে হয়ে যায়। আসলে আমি তখন প্রস্তুত ছিলাম না বিয়ের জন্য। আমার হাসবেন্ড বিয়ের আগে থেকে আমাকে পছন্দ করত কিন্তু আমি এবিষয়ে খুব বেশি একটা নজর দিতাম না। যাই হোক কোন একটা সময় অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে আমার বিয়ে হয়ে যায়। বিয়ের পর কিছু দিন ভালো ছিলাম। পরবর্তীতে বুঝতে পারলাম আমার হাসবেন্ডের ভিতরে কিছু পরিবর্তন হচ্ছে। সব কিছুতে কেন জানি উদাসিনতা দেখা যেতো। এ বিষয় বিভিন্ন সময় অনেক ঝামেলাও হতো। আমার হাসবেন্ড অনেক বুঝাতো কিন্তু কেন জানি আমি বুঝতে চাইতাম না। হয়তো ম্যাচিউরিটি না থাকার কারনে এ সমস্যা হতো। তারপর আলহামদুলিল্লাহ আমার দুটি পুত্র সন্তান আসলো তাদের নিয়ে জীবন কাটছিলো কিন্তু কেন জানি কিছু একটার অভাববোধ করলাম।
নিজের সম্মান ও নিজের একটা শক্ত অবস্থান দরকার। যার কারনে আমি খুব হতাশ থাক।🛑🛑🛑
------------------------
ফাউন্ডেশনে আমার যুক্ত হওয়াঃ
-------------------------------------------
আমি আমার পারিবারিক সমস্যার কারনে খুব হতাশাগ্রস্ত ছিলাম। খুব বিরক্ত লাগতো নিজের কাছে। সবসময় চিন্তা করতাম নিজে কিছু করা যায় কি না। তখন থেকে নেট সার্জ করতাম বিভিন্ন আইডিয়া বের করার জন্য। একসময় খুঁজে পাই নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশন সাথে সাথে গ্রুপে যুক্ত হয়ে যাই। আমার এই গ্রুপ সম্পর্কে কোন ধারনাই ছিল না। একদিন একটা ভিডিও ওপেন হয় এক আপুর উদ্যোক্তার কস্টের গল্প শুনি।
আপু তার কষ্টের কথা বলছিলেন স্যারের সামনে।
আমি অল্প একটু শুনে আমার সাংসারিক কাজে চলে যাই পরের দিন আবার ভিডিও টা ওপেন হয়ে যায়। আমার ভালো লাগে আমি পুরো ভিডিও টা শুনি স্যারের সাথে একটু কথা বলার জন্য খুঁজতে থাকি স্যারকে আমার হতাশ জীবন সম্পর্কে কিছু সমাধান হয়তো পাবো এইটা ভেবেই খুজতে থাকি।
আমি কিছুই জানজাম না এই গ্রুপ সম্পর্কে স্যারের সাথে একটু কথা বলতে স্যার কে খুজতে থাকি বিভিন্ন ভিডিও দেখি এবং ভিডিওর কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করতে থাকি।
খুঁজতে খুঁজতে এই প্লাটফর্মে যুক্ত হই। স্যারের সাথে কথা না বলতে পারলে ও আমার মনে তেমন কোন দুঃখ নাই। মাঝে মধ্যে স্যার আমার কমেন্টে রিপ্লাই দেন প্রথমে বুঝতাম না এখন বুঝি এটা স্যারের রিপ্লাই।
আমার খুব ইচ্ছা ছিল স্যারকে একবার সামনে থেকে দেখার। সবাই যখন মহা সম্মেলনে যাওয়ার প্রস্ততি নিতে ছিল আমি তখন হতাশ থাকতাম যেতে পারবো কিনা? আমি কখনোই ভাবতেই পারি নাই মহাসম্মেলন এ যাবো আল্লাহ রব্বুল আলামীন এর অশেষ রহমতে সম্মেলনে গেলাম, স্যারকে দেখলাম এবং স্যারের সাথে ছবিও তুলতে পারলাম সৌভাগ্য বসতো এটা আমার জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি৷ এই গ্রুপের ভাইয়া আপুরা অনেক ভালো অনেক আন্তুরিকতা আমাদেরকে অনেক দিক নিদর্শন অনেক কথা কাজে উৎসাহিত করেন। আমি এই প্লাটফর্ম টাকে অনেক ভালোবাসি। আমি কোন ভুল করলে নিজ গুনে সবাই ক্ষমা করবেন।
আমি ফাউন্ডেশনের রবিন ভাইয়ের সাহায্যে ১৬ তম ব্যাচে এই গ্রুপে রেজিষ্ট্রেশন করতে সক্ষম হই। একটি পেইজ খুলি প্রথমে পারসোনাল আইডি থেকে সেল পোস্ট করি। পেইজ খুলে পেইজ থেকে সেল পোস্ট করি। তারপর প্লাটফর্মে রেজিষ্ট্রেশন করে ১৭ ব্যাচ থেকে স্যারের মেইন গ্রুপে পোস্ট করি। কয়েকদিন পরেই হঠাৎ গ্রুপের সম্মানিত মডারেটর,কোর -ভলেন্টিয়ারসহ সাধারন সদস্যদের মহাসম্মেলন নিয়ে ফেসবুকের পোস্ট দেখলাম।
পোস্টেটি ছিলো মহাসম্মেলনে যোগদান সম্পর্কিত, তাই কোন কিছু চিন্তা না করে, টিকেট কিনে ফেলি কিন্তু এখন চিন্তা কিভাবে যাবো। দূর্ভাগ্যবশতঃ কিছুদিন পর করোনার কারনে স্যার মহাসম্মেলন বন্ধ করার ঘোষনা দেন।
আমি ১৭ তম ব্যাচ থেকে পটুয়াখালী জেলা মেসেঞ্জারে অনলাইন মিটআপ ক্লাস করতে থাকি।
স্যার আবার সম্মেলনের সময় নির্ধারন করেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে সম্মেলনের আগের দিন আমার স্বামী গ্রামের বাড়ি যান এবং পরের দিন আমি সম্মেলনে যাই।
সম্মেলনে গিয়ে আমাদের কিংবদন্তী আমাদের সবার প্রিয় মেন্টর প্রিয় স্যার জনাব Iqbal bahar zahid স্যার ও সুলেমান সুখন, আয়মান সাদিকের কথা গুলো আমার জীবনে নতুন মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। মহাস্মেলনই ছিল আমার জীবনের খুব ভালো পয়েন্ট। যা আমার জীবনের স্বপ্নকে বাস্তবায়নের রুপ দিয়েছে।সম্মেলনে গিয়ে অনেকের সাথে পরিচিত হতে পেরে, আমার অনেক ভালো লাগছিল।
স্যার সহ সবার মোটিভেশনাল কথা গুলো আজও গেথে আছে বুকের গহীনে। সেই থেকে ভাবছি জীবনে কিছু একটা করতে হবে, সেই থেকে যাত্রা শুরু অনেক বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে মেয়েদের পোশাক এবং পুরুষ দের পোষক,খাটি মধু, খাটি ঘি, এবং এক্সট্রা ভারজিন অলিভ অয়েল তেলসহ বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে উদ্যোক্তা জীবন শুরু করি। আসলে সম্মেলনটাই ছিল আমার উদ্যােক্তা জীবন শুরু করার অনুপ্রেরণা।
অনেকেই বলতো আমার দ্বারা কিছুই হবেনা। এটা বলা স্বাভাবিক, কেউ আপনাকে বলবে না যে, আপনার দ্বারা কোন কিছু হবে।
আমাকে অনেকে প্রশ্ন করেন যে, নিজের বলার মত গল্প ফাউন্ডেশন আপনাকে কি দিয়েছে? আমি তাদের প্রশ্নের একটাই উওর দেই, পাওয়া না পাওয়ার হিসাব টা না হয় জীবনে অনেক করতে পারবো, একবার না হয় লস করেই দেখি।
আসলে অনেক দুঃখ-কষ্ট আছে জীবনে দুঃখ কষ্ট ছাড়া কেউ নেই, জীবনে অনেক ভুল করেছি তো সেগুলো আজ নাই-বা বলি।
এই প্লাটফর্ম আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে এই অনলাইন প্রশিক্ষণ কর্মশালায় আসার আগে আমি আসলে কিছুই জানতাম না। অজানা ছিল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কিন্তু এই সেশন চর্চা ক্লাস এবং অনলাইন প্রশিক্ষণ কর্মশালা আমাকে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির অনেক বিষয় সম্পর্কে অবগত করেছে।
আমার উদ্যােক্তা জীবনের প্রথম
মূলধন ছিল মাত্র ৫০০০ হাজার টাকা,সে টাকা ছিল আমার জমানো টাকা।
আমার ব্যবসার অনুমানিক ৫ মাসের মতো হয়। বর্তমানে আমার বিজনেস তেমন সেল না হলেও সফলতার পথে আছি।
সবার সাথে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি পুরোপুরি সফলাতার মুখ দেখবো ইনশাআল্লাহ।
আসলে আমাদের প্ল্যাটফর্মের মানুষের কাছে কোন বিক্রি করতে পারিনি। ইনশাআল্লাহ আমি চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি একদিন ভালবাসার প্লাটফর্মে বিক্রয় হবে। আমি লেগে থাকতে চাই।
আমি সবসময় মনে করি যে আমি একজন ভালো মানুষ, এবং কখনো কারো সাথে খারাপ ব্যবহার করতে চাই না এবং কখনো কারো সাথে অন্যায় করতে চাইনা।
আমি গরীব দুঃখীদের পাশে থেকে তাদের কর্মসংস্হান তৈরী করে দিতে চাই। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।🛑🛑🛑
------------------------
আমার ঘুড়ে দাঁড়ানোর অনুপ্রেরণা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ
-------------------------------------------------------------------------------
প্রিয় প্লাটফর্মে যুক্ত হবার পর থেকে আমি
স্যারের সেশন গুলো থেকে ইন্সপায়ার হয়ে, কি ভাবে হাজারো বাধা অতিক্রম করতে হয় তা শিখেছি।
কিভাবে আগানো যায়, তাছাড়া উদ্যোগ নিয়ে কিভাবে বিজনেস করতে পারি তার ডিটেইলস ধারণা আমি স্যারের প্রতিদিনের দেয়া সেশন গুলো থেকে শিখছি। এর আগে কোন ধারণা ছিল না। কি ভাবে কি করতে হবে।
আমার ইচ্ছে আছে এমন কিছু মহিলাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে যারা ঘরে বসে কিছু করতে চায় কিন্তূ করতে পারছে না নানা সমস্যার কারনে।
আমার একটা স্বপ্ন আছে আমি কিছু অসহায় মেয়েদেরকে কাজ শিখিয়ে নিজের প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবো।যাতে তারা কিছু ইনকাম করে, তারা নিজেদেরকে সাবলম্বী করতে পারে।
🌹 নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন থেকে যা শিখেছিঃ
👉ভালো মানুষির চর্চা করা।
👉মানুষের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলা।
👉জীবনে সংগ্রাম করে বেচে থাকা।
👉সময়কে মূল্যায়ন করা।
👉অসৎ কাজ বা ব্যবসা না করা।
👉 ধৈর্য্যশীল হওয়া।
👉কথা দিয়ে কথা রাখা এবং কাউওকে না ঠকানো।
👉মা বাবাকে সেবা যত্ন করা।
👉অসহায় মানুষের পাশে থাকা।
👉সফল না হওয়া পর্যন্ত লেগে থাকা।
👉নিজেকে ভালোবাসতে শিখা।
👉সাহস করে উদ্যোগ গ্রহণ করা।
👉 স্বপ্ন পূরনের জন্য ধৈর্য ধরে লেগে থাকা।
স্যার মেয়েদের জন্য এই ফাউন্ডেশনে আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা রেখেছেন। প্রতিটি মেয়েই নিরাপদে কাজ করতে পারে।আমাদের ভাইয়ারাও ভীষন সাপোর্টেট। সবার মাঝেই ভাই বোনের সম্পর্ক। সবাই সবাইকে সাহায্য করে এক সাথে এগিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ। কাজী নজরুল ইসলামের সেই কবিতার দুই লাইন মনে পরে গেলো
💗💗সাম্যের গান গাই
আমার চোখে পুরুষ রমনী কোন ভেদাভেদ নাই
বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর💗💗
🌿আমার এবং আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন৷ সকলের জন্য অনেক অনেক দোয়া এবং শুভকামনা রইল৷
প্রিয় ভাই ও বোনেরা এতক্ষন যারা কষ্ট করে আমার জীবনের গল্প পড়েছেন সবাইকে আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি আশাকরি কোন ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন৷ আমার পাশে থাকবেন৷ ধন্যবাদ সবাইকে৷
বিদায় নেওয়ার আগে, কৃতজ্ঞতা জানাই আমাদের সকলের প্রান প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার কে। আমাদের ফাউন্ডেশনের সম্মানিত মডেরটর
জেলার এম্বাসাডর, কোর ভলান্টিয়ার, বিভিন্ন দায়িত্ব প্রাপ্ত সকল সদস্য বৃন্দ সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন আরো জানাই সালাম আসসালামু আলাইকুম শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৮২৪
তারিখ ২৭-০৬-২০২২ইং
শাহীনুর বেগম
ব্যাচঃ ১৬
রেজিষ্ট্রেশনঃ ৮০০০৪
জেলাঃ পটুয়াখালী
উপজেলাঃ দশমিনা
বর্তমান অবস্থান ঢাকা
নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের গর্বিত সদস্য
আমার প্রতিষ্ঠান এর নাম ঠিক করেছি " #শাহীনুর_এন্টার_প্রাইজ "
পেইজ লিংকঃhttps://www.facebook.com/ShahenurEnterprise/