আমি কখনো ভাবিনি, আমাদের কাছথেকে মাকে কেড়ে নিবে
🌻 আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি
ওয়া বারাকা তুঁহু। 🌻
🌋বিসমিল্লাহ রাহমানির রাহিম🌋
🌻 জীবন মানেই একটি গল্প। 🌻
🏆প্রতিটি মানুষের জীবনে একটা গল্প থাকে। তেমনি আমার জীবনও একটা গল্প লুকিয়ে
আছে।তাই আমি আমার ভিতরে লুকিয়ে থাকা গল্পকে উপস্তাপন করার চেষ্টা করছি।🏆
👉 প্রথমেই কৃতজ্ঞতা ও শুকরিয়া যানাই মহন রাব্বুল আলামীনের প্রতি, যিনি এই সুন্দর পৃথিবীতে একজন সৎ ও ভালো মুসলিম পরিবারে আমাকে এই দুনিয়ার সেরা মানব জীব হিসাবে সৃষ্টি করেছেন এবং এই শ্রেষ্ট ভূখণ্ড উপভোগ করার অনুমতি দিয়েছেন।এছাড়া আমাকে পরিপূর্ণ সুস্ত সবল ভাবে ভূমিষ্ট করেছেন।
👉 কৃতজ্ঞতা জানাই আমার মরহুম বাবা- মা কে, যে তাদের অক্লান্ত প্রোচেষ্টায় আমাকে দির্ঘ দশমাস আমার মা পেটে ধারন করে এই দুনিয়ায় ভূমিষ্ট করেছেন এবং তাদের সিমাহিন ত্যাগের বিনিময়ে আমাকে তাদের মুখের ভাষা শিখিয়ে একজন সৎ আদর্শ নিতিবান ভালো মানুষ হবার পরামর্শ দিয়ে লালন পালন করে বড় করে তুলেছেন। এছাড়াও সুশিক্ষ্যা দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ্।
👉দুরুধ ও সালাম পেশ করছি আমাদের প্রিয় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রওজার প্রতি।
💜 আমার জন্ম পরিচয় 💜
💚আমার জন্ম ১৯৭৯সালে ঝালোকাঠীতে।
💙আমার পিতা মাতার পরিচয় 💙
💚আমার পিতাঃমোহাম্মাদ আবদুল আউয়াল মাষ্টার ও মাতাঃ মোশ্যামত
ফজিলাতুন্নেছা ( বিউটি)। 💚
💙আমার পিতা ছিলেন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের
প্রধান শিক্ষক ও স্কুল প্রতিষ্টাতা এবং মাতা
ছিলেন গৃহিণী 💙
♥️আমাদের ভাই বোনদের সংখ্যা ♥️
👉আমরা চার ভাই ও দু বোন। আমি সিরিয়ালে চারনাম্বার ও ভাইদের মধ্যে তিন নাম্বার।
💙 আমি যখন একটু একটু বুজতে পারতাম তখন আমরা আমাদের গ্রামের বাড়ীতে চলে যাই।গ্রামের বাড়ীতে বড় হতে থাকি।বড় হবার পাশাপাশি আমি বেশ দুষ্ট প্রকৃতির হই।ছোট বেলা দুষ্টামির মধ্যে দিয়ে অতিবাহিত হত।আমার দুষ্টামি লেখে শেষ করা যাবেনা। আমার বাবাকে শিক্ষ্যাকতার পাশাপাশি অএ এলাকার বিচার শালিসি করতে হত।আমাদের বাড়ির অনেক নামধাম ছিল। আমাদের বাড়িতে বেশি বিল্ডিং থাকায় অএ এলাকার লোকজন বিল্ডিংয়ালা বড়ি বলত। আমি অনেক আদরের ছিলাম।অভাব অনাটন কখনও দেখিনি। এলাকার লোকজন আমাদেরকে অনেক আধর, স্নেহ ও ভালোবাসত।
💙 আমার লেখা পড়া শুরু 💙
👉লেখাপড়া শুরু হয় আমার দাদার কাছে। আমার দাদা ছিলেন অএ এলাকার একজন ভালো মানুষ ও কোরআনের হাফেজ। দাদার কাছে আরবি/ছেপারা পড়া শুরু করি এবং আমাদের মসজিদের হুজুরের কাছে ।আমাদের বাড়ির সামনে মক্তব/
মাদ্রাশা ছিল। এরপর আমার বয়শ যখন চার বছর ছয়মাশ। তখন আমি আমার বাবার প্রতিষ্টিত স্কুলে ক্লাস ওয়ানে ভর্তি হই।সহপাঠীদের সাথে অনেক দুষ্টামি ও আনন্দের মাঝে পাঁচটি বছর কেটে গেল।ক্লাস ফাইভ পাশ করার পর, আমাকে আমার বাবা সাচিলাপুর কিস্তাকাঠী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ষষ্ঠ শৃনিতে বর্তি করেন।আমার বাবা তখন সাচিলাপুর কিস্তাকাঠী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন।আমি যেদিন প্রথম ক্লাসে প্রোবেশ করি, তখন সবাই দাঁড়িয়ে আমাকে সালাম বিনিময় করেন। আমিও বসার আগে সবার সাথে হ্যানশেক করে সালাম বিনিময় করি এবং পরিচিতি হই।ঐদিন থেকেই সবার সাথে একটা সুসম্পর্ক হয়ে যায়।এভাবই আনন্দের মধ্যদিয়ে বেশ কিছু দিন কেটেযায়। এরপর আমাকে ক্লাসের কেপ্টেনে নিয়োজিত করেন। এভাবেই সবার সাথে খুব চমৎকার ভাবে অতিবাহিত হছে।এক পর্যায় আমার দুষ্টামি একেবারে বন্দহয়ে গিয়েছে।এদিকে আমার বাড়িতে সবাই আমার খুব চমৎকার প্রোসংশা করে যে আমি অনেক সান্ত প্রাকৃতির হইছি।আমি যখন ক্লাস এইটে উঠি তখন আমাকে আমার সহপাঠীরা টোটাল স্কুলের ক্যাপটেনে নিয়োজিত করেন।এক পর্যায়ে যখন বিদায় লগ্ন এসে ধারপ্রান্তে, মানে এস এস সি পরিক্ষ্যার আগে, আমদের যে দিন স্কুল থেকে বিদায় দেওয়া হয়েছে। সেদিন সবাইর সব আকর্শন আমাকে গিরে।এর কারন মানুষকে ভালো ভাষা দিলে তা রিটার্ন পাওয়া যায়। এই প্রপ্তি / তিপ্তি লিখে বলে বুঝানো সম্বভ নয়।
💚এস এস সি পরিখার পর টি.টি.সিতে ব্যাসিক ৬ মাসের কোর্সে ভর্তি হই।ক্লাস শুরু করাহয় বিকেলে। নিয়মিত ক্লাস করিতে থাকি।একপর্যায়ে ঐ এলাকার পাতি নেতারা আমাদের ক্যাম্পাস থেকে ছাএদের নিয়ে মিছিল মিটিংয়ে যেত।ঐ পাতি নেতারা পার্টি থেকে মাথা পিচু টাকা পেত।ওড়া একদিন বিকেলে আমাদের ছাএাবাসে এসে সভাইকে মিটিং /মিছিল এ যাওয়ার জন্য বলে। তখন আমি খুব অবাক হই যে নিজের ইছের বিরুদ্ধে অনুপায় হয়ে যেতে হবে।আমার রুমে এসে বলে যে মিটিং এ চল।আমি বলে দেই যে আমাদের এখন ক্লাস আছে। ওরা বলে কোন ক্লাসে যেতে হবেনা,মিটিং এ যেতে হবে। এই বলে ওরা অন্য রুমে চলে জায়। এরপর আমাদের রুমের চারজন কে বলি চল ক্লাসে যাই,আমি দেখবো। এই বলে আমরা চারজন বেরিয়ে যাই এবং অন্যদেরকেও যেতে বলি।বেরিয়ে যাবার সময় সুনতে পারি যে মেহেদি নামে একটা ছেলেকে ওরা মেরেছে। ছেলেটার জর ছিল, বলেছিল ও যেতেপারবেনা।আমরা ক্লাসে গিয়ে আমাদের চিফ ইনেসটেকটর কে বিস্তারিত বলি।স্যার বলেন যে তাহলেতো আজকের ক্লাস করানো যাবেনা। আমি আবারও অবাক হয়ে স্যারকে জিজ্ঞাস করলাম যে এটা কেমন কথা, আমাদের ইচ্ছের বিরুদ্ধে বাধ্যকরা হবে।স্যার বলেন জী,ওঁরা ভালো না।আমি স্যারকে বললাম আমরা যাবোনা।স্যার বলেন ওঁরা ঝামেলা করবে।আমি স্যারকে বলি আমি দেখবো। স্যার আমাকে বলেন তোমার ওদের সাথে চ্যালেনচ করার মত কোন সোর্স আছে।আমি স্যারকে বলি আগে আমি দেখি পরে অন্যশক্তি প্রয়োগ করবো।স্যার বলেন যদি তুমি এটা সফল হও তাহলে আমাদের এই ক্যাম্পাসের জন্য অনেক ভাল হবে।এই কথা বলতে না বলতে ওঁরা এসে বলে যে তোদেরকে বলছি মিটিং এ যেতে এখানে কেন আসছ।আমি বলে উঠলাম, তোর কথামত কেন আমরা যাব।এই কথা বলায় আলাল নামের পাতি নেতা আমাকে মারার জন্য আসে। আমি যেহেতু অটোমোভাইলে উপর পরি সেহেতু ওখানে লোহার যন্তপাতি সব জায়গায় ছিল। পাশেথাকা একটি লোহার লিবার হাতেনিয় যেইনা বারি শুরু করি,তখন তারা সেকি দৌড়।এদিকে আমি সবাইকে আমার সাথে আসতে বলি।সবাই আমার কথায় সাড়া দিয়ে আমার সাথে আসে। অন্য দিকে অন্যান ট্রেডের সবাই এসেছে। আমি তাদেরকে বলি যে এদের সুযোগ দেওয়া যাবেনা।সবাই আমার সাথে একমত হয়ে ওদেরকে দাওয়াও শুরু করি। বাহিরে গিয়ে দেখি ছাত্রবাসের সবাই দাঁড়িয়ে আছে। ওঁরা যখন দেখে আমরা ওদের কে দাওয়াও/ লরাই করছি, তখন ওরাও শুরু করে। আমি পাতি নেতাদের এটাও বলি, আরকোন দিন যদি এই ক্যাম্পসে দেখি তাহলে তোদেরকে এই এলাকা ছেড়ে যেতে হবে।এছাড়া আরও বলি টি টি সির কোন একটা ছেলের দিকে তাকাও, তোদের চোখ তুলে নিব।এলাকায় একটা আলোরন সৃষ্টি হয়েছে। এরপর আমাদের সব ট্রেডের স্যারেরা ও আমরা একএিত হই।স্যাররা বলেন যে আমরা যদি ক্যাম্পাসের বাহিরে যাই, তখন যদি ওরা আমাদেরকে মারে।তখন স্যারদের ও আমার সহপাঠীদের বলি আমি দেখবো। এরপর সবাই আমাকে নিয়ে গর্ব করেছিল। ঐ থেকে সবাই আমাকে একজন ভাল মানুষ হিসেবে গন্য করেন।একপর্যায়ে ৬মাসের ব্যাসিক কোর্চ শেষ হয়ে যায় এবং রেজাল্ট ভালো করি।এরপর আমি আমার বাবা-মার সাথে আলাপ আলোচনা করে আবারও অটোমোবাইলে রেগুলার কোর্চে ভতি হই।নিয়মিত ক্লাস করছি এবং প্রাকটিক্যাল ক্লাস আমাকে নিবার জন্য আমার স্যার মহোদয়রা আধেশ করেছেন বিদায় আমি নিয়মিত ক্লাস সুন্দভাবে সম্পুর্ন করতাম। ক্লাস করানোর জন্য আমি অনেক নিজেকে ডেভলাপ করিতে পারছিলাম।আমার একটা কিউরিটিছিটি/অব্যাস ছিল।কোন মেশিনারি অথবা নতুন কোনকিছু দেখলে আমি খুব মনোযোগ দিয়ে দেখতাম বা শিখতাম।ক্যাম্পাসে শান্তি বজায়রসখার জন্য, একদি আমাদের পৃনচিপাল স্যার আমাকে ডেকে ধন্যবাদ জানায়।একপর্যায়ে সকল বিভাগের সহপাঠীরা আমাকে ক্যাম্পাচের ভিপি হিসাবে নিযুক্ত করেন এবং ছাএাবাস সুপার আমাকে ছাএাবাসের দায়দায়িত্ব নিতে বললেন।এভাবেই একসময় দিনগুলো অতিবাহিত হয় এবং ফাইনাল পরিখ্যা শেষ হয়ে যায়।হঠাৎ আমার মেজো ভাই বলেন সৌদি আরবের একটি ভিসা আছে যাবিনাকি।গাড়ী ডেনটিং পেনটিং এর কাজ।আমি বাবা-মার সাথে আলাপ আলোচনা করি এবং আমার ভড় ভাই তখন মালয়শিয়ায় ছিল তার সাথে ও আমার ভড় ভগ্নিপতি মানে আমার দুলাভাই তার সাথে আলাপ আলোচনা করি। তারা সবাই আমাকে সিদ্ধান্ত নিতে বলেন এবং আমি কষ্টের কাজ করতে পারব কিনা। আমি চিন্তা বাবনা করে সৌদি যাইবার ইচ্ছে পোষণ করি।এরপর আমার সৌদি আরব যাইবার সবধরনের কার্যকরম সমাপ্তি করে ১০-১১-১৯৯৯ ইং তারিখ বাংলাদেশ থেকে দুভাই হয়ে ১১-১১-১৯৯৯ ইং তারিখ সৌদিতে আমার কাজের স্তানে পৌছি।ওয়ার্ক সপে এসে সবার সাথে পরিচিতি হই।ওয়ার্ক সপের সহপাঠীরা আমাকে জিজ্ঞেস করলো কাজ শুরু করবো কি না? আমি অবাক হলাম যে এ্যাতোটা পথ কঠিন যার্নি করে এসেছি আমাকে তারা রেষ্টের কথা না বলে কাজ করবো কি না সেটা জিজ্ঞাস করে। আমি বললাম না আমার
রেষ্টের দরকার আছে, আমি রেষ্ট করবো।তার পরে আমাকে একটা পরিত্যাক্ত বেট দিল ঘুমানোর জন্য। ঐ পরিত্যাক্ত বেট এতোটাই ময়লা দূরগন্দ যুক্ত ছিল যে নাদেখা পযন্ত বুঝানো সম্বব নয়।আমাদের বাসায় আমার মা সবকিছু পরিপাটি ভাবে সাজানো গোছানো করে রাকত।আমার মা কোন কিছু একটু অপরিস্কা রাখতো না।তাই তখন চিন্তায় পরি যে কোথায় ছিলাম কোথায় এসেছি।তাদেরকে বলি যে এগুলোতো নোংরা ও দূরগন্দ যুক্ত।তারা আমাকে বলে এগুলোই আছে।কি আর করার আমি বেড কবার নিয়ে এসেছিলাম, সেটা বের করে বিছিয়ে শুয়ে পরি।দূরগন্দে বিছানায় শুয়ে থাকতে পাছিনা।এক পর্যায়ে বমি করে দেই।এমনেতেই শরিল ছিল ভিষন ক্লান্ত তার উপর বমি করে আরও ক্লান্ত হয়ে পরি।ভিষন ক্লান্ত বিদায় কোন সময়ে যে ঘুমিয়ে পরিছি তা আমিও বুঝতে পারিনি।পরের দিন কাজ শুরু করি এবং ভাষা শিখি।ঠিক একমাসের মধ্যে আমি সম্পুন কাজ আমার নিয়ন্তরে আনি।আমি আসার পর আমার সিনিয়র খবির ভাইর ছুটি যাবার কথা ছিল। আমি ভাষা না শেখা পর্যন্ত সে ছুটিতে যেতে পারেনি।তাই আমি যখন ভাষা আমার নিয়ন্তরে এনেছি, তখন আমি খবির ভাইকে ছুটি জাইবার জন্য বলি।খবির ভাই ছুটিতে চলেগেলেন।এরপর আমি নিজেই সম্পুর্ন দায়িত্ব পালন করি।একপর্যায়ে আমার কাজদিয়ে ভালো ফয়দা থাকে।অন্য সাইড দিয়ে যে লাভ হয় তার দশ গুণ আমার কাজ থেকেই মালিক লাভ পায়।একপযায়ে মালিকের সাথে বলি দেখ আমার কাজে তোমার লাভ বশি হয়।আমি তোমার ওয়ার্ক সাপ টিকিয়ে রাখছি।তুমি আমার বেতন বাড়িয়ে দেও।তখন মালিক বলেন দুমাস পর বারিয়ে দিব।কি আরকরার দুমাস পর মালিক আমাকে দুইশত রিয়াল বেতন বাড়িয়ে দিল।তখন পুরাতনরা রাগান্নিত হয়।তারা অনেক পুরাতন তাদের বেতন না বাড়িয়ে আমার বেতন বাড়িয়েছে।এছাড়া আমাকে হিসাবের দায়িত্ব অটোমেটিক ভাবে করতে হত।পুরাতন যারা ছিল তাড়া কেউই লেখাপড়া যানতোনা।আগে মিশরি ম্যানেজার ছিল শরুমের সে রাতে হিসাব নিত।আমি যখন আসলাম তখন তাড়া আমাকে হিসাব লেখেদিতে বলেন।আমি হিসাব লিখে দেই।মিশরি আমার হিসাব লেখা দেখে আমাকে হিসাব নিতে বলে এবং মাসের শেষে আমার কাছ থেকে হিসাব বুঝেনিত।আমার হিসাবে মালিক খুব খুশি হয়।এরপর মালিকের গাড়ি একদিন নষ্টহয় মালিক গাড়ি সারাবার জন্য সকালেআশেন ও রাতে যায়।দির্গসময় থাকায় আমাদের ফেমিলি সম্পর্কে জেনে বলে যে তোর ওদের সাথে যায়না,তোকে রেষ্টুরেনটএ নিয়ে যাব।ঠিক মাসখানেক পারে
রেষ্টুরেনট এর কুক মানি মারা যায়। তখন লোক শট হয়ে পরে।ঠিক তখনই আমাকে রেষ্টুরেনটএ নিয়ে আসে।রেষ্টুরেনটএর ম্যানেজার আমাকে বলে ডিসওয়াসএ কাজ করতে হইবে। জীবনে যা করিনি সেইসব কাজ করতে বাধ্যহই।কি আর করার কাজকে ছোটকরে দেখাযাবেনা কাজতো কাজই।বেতন ধরনের ৭০০ রিয়াল। এখানে খাবার দেওয়া হত।সবই বাধ্য হয়ে মনে নিতে হত,নিজের ইচ্ছের বিরুদ্ধে। কিচেনের সবধরনের কাজ মন দিয়ে করতে থাকি।একপর্যায়ে সবকাজ ভালো ভাবে শিক্ষেফেলি এবং কাজের স্প্রিরিট বিদ্দি করি।হঠাৎ করে মালিক ডিশিষন নিল যে দুটি
রেষ্টুরেনট বন্দকরে একটি বড় পরিসরে করবে। পাসেই থাকা একটি জায়গায় আমাদের রেষ্টুরেনট সিপট করাহয়।এখানে আসতে আসতে খুব ভালো চলে এবং আমাদের বেতনও বাড়ায়।এদিকে আমি একা পাঁচটা সেকশনে কাজ করি। প্রোফেশনাল কুকের চেয়েও আমি ভালো খাবার তৈরি করতে সখ্যম হই।এক পর্যায়ে আমাকে কুকে দারাতে বলে এবং বেতন বারিয়ল দিবে।কিন্তু আমি রাজি হইনি।কারন আমিআগুনের তাপ সজ্য করতে পারিনা।এছডা আমার তারগেট ছিল আমি ম্যানজাের পজিসনে জাব।পরবর্তী কালে ওয়েটারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আমি মনের খুশিতে গ্রহন করি।এভাবে এক এক ধাপ এগিয়ে একপর্যায়ে আমি ম্যানেজারের দাইত্য পাই।আমার মনে মনে টার্গেট ছিল যে একদিন আমাকে ম্যানেজার হতে হবে।মহান আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই, আমাকে ম্যানেজারের দাইত্য দিবার জন্য। আমার কোন ব্যাংক একাউন্ট ছিলনা। আমি টাকা পাঠাইতাম আমার বাবা-মার একাউন্টে।আমি সৌদিআরব আসার ৯ মাস পর আমার বাবা রিটায়েট হন।রিটায়েটে কোন টাকা পায়নি।আমার বাবা-মা হিসাব করে আমার টাকা খরচ করতো।আমি তাদের কে বলেছি হিসাব করে খরচ করবেন না।আপনাদের কোনকিছু অপুরন রাখবে না।আমার কাছে দুনিয়ার সবকিছু ছিল একদিকে আর আমার বাবা-মা ছিল আরএকদিকে।আমি মা বাবাকে বলতাম তাদের জন্য যত বেশি ব্যায় করবো আল্লা আমাকে ততবেশি দিবেন। প্রতি দুইবছর পর পর ছুটি কাটাই।আমি সব ছুটিটে ছয়মাস থাকি।আমি যখন ছুটিতে দেশে যাই তখন আমার মা বাবাকে যত্ন করে ভালো কিছু খাওয়ানোর চেষ্টা করি।আমি বাড়ি গেলে আমাদের বাড়ির সবাই মা বাবাকে ভলতো ছেলে এসেছে ভালো ভালো খাওয়াইয়ে চেহারা পালটিয়ে দিবে।একপর্যায়ে আমি বিবাহ করি এবং আমাদের আল্লাহ তায়ালা একটা ছেলে সন্তান দেয়।আমার ছেলেকে কোরআন হেফজ করাছি।আমার ছেলের জন্য সবাই দোয়া করবেন যাহাতে সে যেন একজন সহি হাফেজ হইতে পারে।আমার বাবা বেশি অসুস্থ থাকায় ২০১৯ সালে আমি মাএ দুইমাসের ছুটিতে যাই। ছুটিতে গিয়ে আমি আমার বাবার সেবাযত্ন এমনভাবে করছি যে সবাই দেখে অবাক হয়ে গিয়েছে।আমার বাবা আরো আগে ষ্টোক করে বিছানায় পড়া ছিল। কিন্তু আমার বাবা কখনো অবহেলায় ছিল না।আমার মা সহ সবাই বাবার জন্য অনেক কস্ট করেছে। একপর্যায়ে আমার ছুটি শেষের দিকে আমি বাবাকে বলতাম যে আর এই কয়দিন পরই আমি চলে যাব। তখন দেখতাম বাবার মনটা খারাপ হয়ে যেত।আমি আসার চারদিন আগে আমার সেজো চাচা মারা যান।চাচাও ষ্টোক করে বিছানায় পড়ে ছিল।২০১৯ সালের মার্চমাসের চার তারিখ,শেষ রোজার দিনে আমি চলে আসি।ঐ দিনটা আমার ভিষণ কষ্টের দিন ছিল। আমি আমার বাবাকে আর দেখতে পারবোনা। এটাই আমার শেষ দেখা।কস্টে আমার বুকের ভিতরটা খান খান হয়ে যাছিল।আমি অসহায় অনুপায় হয়ে চলে আসি। এদিকে আমার ছেলে বলেছিল বাবা এইবারের ছুটিতে তুমি দেশে ঈদ করবে এবং তোমার সাথে ঈদের নামাজ পড়তে যাব।আমিও আমার ছেলেকে কথাদিয়েছিলাম ঠিকআছে।কিন্তু পারলাম না।মা ও ছেলে সহ সবাই অনেক কস্ট পেল এবং আফসোস করলো।এটাই হল প্রোবাসিদে জীবন।আমি ছুটিতে যাইবার পর আমার ছেলে বেশি সময় আমাকেজড়িয়ে ধরে আমার গালে চুমু দিত। আমার ছেলে আমাকে বিদায় দেবার জন্য বরিশাল এয়ারপোর্টে আসে।এয়ারপোর্টে এসে বিমান দেখবে সেই উতছাস।বিমান যখন এসে ল্যাড করে, তখনও সে অনেক আনন্দে ছিল। একপর্যায়ে আমি বরিশাল থেকে ঢাকা এয়ারপোর্টে চলে আসি। আমার ছেলে বাসায় চলেযায়।বাসায় যাবার পড়ে তখন আমার ছেলে আমাকে না পেয়ে মিছ করে।আমি ঢাকা এয়ারপোর্টে অপেক্ষায় আছি।বাংলাদেশ টাইম রাত ১২টায় ফেলাইট।সবার সাথে ফোনে বিদায় নিছি।বাসায় তো কিছু খন পর পর ফোন করি।একপর্যায়ে শুনি আমার ছেলেটা উধাস হয়ে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে মাকে জড়িয়ে ধরে মা ও ছেলে কান্না করছে। এদিকে আমার মা ফুপু ও বোন তড়াও কান্না করছে এবং বলে ঈদকে ফেলে চলেগেল।টাইম মত ✈ ছেড়ে দিল এবং ঠিক টাইমে রিয়াদে পৌঁছে যায় ওখান থেকে ডমিস্টিক ✈ আমার এরিয়ায় আসি।বাসায় এসে
ওমরাহর উদ্দেশ্যে মক্কায় চলে যাই।ওমরাহর করে বাবা সহ সবার জন্য দোয়া করি।মক্কা থেকে এসে ডিউটিতে জয়েন করি।এক সময় আমার বাবার খাবার বন্দ হয়ে যায়। ডাক্তার বাবাকে খাবার খাওয়ানো জন্য নাক দিয়ে পাইপ বসিয়ে দিচ্ছেন।ঐ পাইপের মাধ্যমে বাবাকে লিকুইড খাবার খাওয়ানো হত।তখন থেকে বাবার শারিরীক অবনতি হয়।আমি সব সময় ফোনকরে বাবার আবডেড জানতাম। আমার বাবা মা আমার বাসয় থাকতো।আমি অনেক তারাহুরা করে আমার বিলডিং এর একটা ইউনিট কম্পিলিট করে আমার বাবা ও মা কে (আমাদের গ্রামের বাডিতে তালাবদ্দ করে)আমার বাসায় নিয়ে আসি।ডাক্তার বলেছেন আমার বাবা আর বেশিদিন বাচবেন না।তাই আমার ভড় ভাই সবার অনুমতি সাফেখ্যে মেডিক্যাল থেকে ঝালোকাঠী তার বাসায় নিয়েছেন।বাঁকি দিন গুলো সে বাবার খেদমত করবেন। মাকে সাথে নিয়ে গিয়েছেন।৮-১১-২০১৯ ইং তারিখ আমার বাবার অবস্তা খুব খারাপ। ৯-১১-২০১৯ ইং তারিখ আমার বাবা এই দুনিয়ার সবকিছুর মায়া ত্যাগ করে মহান রাবুল আলামিন এর ডাকে সাড়া দিয়ে ওই দুনিয়ায় চলে গিয়েছে। ইন্নাল্লিলাহি ওয়া ইন্না এলাহি রাজিউন। মহান রাবুল আলামিন আমার বাবাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন আমিন।সবাই বাবার জন্য দোয়া করবেন। এই দিনটি আমার জীবনের বড় কষ্টের দিন ছিল। আমি প্রোবাসে আছি আর আমার কলিজার টুকরো বাবা এইদুনিয় ছেড়ে চলেগেছেন।ঐদিনটি আমার বুকের ভিতরের অবস্থা আমি ও আমার আল্লহ যানেন।কষ্ট পেয়েছি তবে এধরণের কষ্ট কখনো পাইনি। যার জন্মদাতা পিতা চলে গেলেন তার মৃত্যুতে থাকতে পারেনি, শেষবারের মত তাকে জরিয়ে ধরতে পরেনি বাবা বলে একটু ডাকতে পারেনি।বাবার কাছথেকে খমাটুকু চেয়ে নিতে পারিনি।আমি কতবার ওমরাহ করেছি তা আমার মনেনাই।প্রতিবার ওমরাহ করার সময় আমি আল্লাহর কছে দুহাত তুলে চেয়েছিলাম যেন আমি আমার বাবা- মা মারা যাবার সময় আমিযেন কাছে থাকতে পারি।আল্লাহতাআলা সেই সুযোগ আমাকে দেয়নি।তিনি যেটা ভাল মনে করেছেন সেটাই করেছেন। মহা মারি করোনা যখন নরমাল হয় তখ হঠাৎকরে মা আমার ওয়াইফ ও ছেলেকে নিয়ে আমাদের গ্রামের বাড়ীতে যান।বাড়ী থেকে ঝালোকাঠীতে বড়ভাইর বাসায় যান।ওখান থেকে মেজোখালার বাসায় যান।মেজোখালার বাসায় যাবার পর মার বুকে ব্যাথ শুরুহয়।বডভাই এসে মাকে তার বাসায় নিয়েযান এবং ফোনকরে বরিশালে ডাক্তারের সিরিয়াল ন্যায়।এদিকে মার বুকের ব্যাথা বেড়ে যায়।মেজোভাই ও ছোট ভাই আসার পর এ্যাম্বুলেনছে করে মাকে নিয়ে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেলে নিয়ে যান।মেডিকেলে নিয়ে যাবার পর ডাক্তার মার অবস্তাদেখে আইছিউতে নিয়েযান।ডাক্তার মার পরিস্তিতি দেখে বলেন আল্লাকে ডাকতে।মেডিকেলে আমার মা সবার কাছে বলেছিলেন যে, সে আর বাচবেন না।আমার মা আল্লাহরকাছে অনেক আকুতি মিনুতি করেছিলেন,যে আমাকে বাচিয়ে রাখো।আমার সন্তানদের বাবা নাই।বাচার জন্য আমার মা আল্লাহর সাথে অনেক কথা বলেছিলেন।ডাক্তার সবাইকে মার কাছথেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন।মা বলতো আমাকে তোমরা বুকের ভিতর জড়িয়ে রাখো।মেডিকেলে সবাই যখন কাঁদতে ছিল তখন মা সবাইকে বলেন, তোমরা কেঁদো না।আল্লাহকে ডাক, আমি আর বাচবোনা।মা আমাকে বার বার ফোনদিতে বলেছিলেন। আমার সাথে তার কথা আছে। মা বার বার তুহিন তুহিন করে ডাকতো ও বলতো তুহিনকে একটু ফোন দে। আমার ডাকনাম তুহিন।এছাডা আমার ছেলেকে ও ওয়াইফকে ডাকতেছিল।ডাক্তার মার সাথে কথা বলতে বারন করেছেন।তারজন্য কেউই আমাকে ফোন দেয়নি এবং আমার ফোন রিসিপ করেনি।আমিতো বার বার ফোনদিতাম।মাঝেমধ্যে রিসিপ করতো।তখন তারা সবাই মাকে নিয়ে ব্যাস্ত ছিল। আমার ছোট বোন বলেছিল যে,এখন একটু ঘুমের মত দিয়েছে। ঘুমথেকে ওঠারপর কলদিবে।আমার মার হাড বোলক হয়ে গিয়েছিল। মা পনি খাবার জন্য ছট পট করেছিল। ডাক্তার পানি খাওয়াতে বারন করেছিলেন। পানি খেয়ে বমি করতো।বমি হলে পরিস্তিতি আরও খারাপ হত।মা তখন বলেন, আমাকে যে পানিদিতেছ না এই পানিনিয়ে একদিন কাঁধবে।তখন আমার ছোটবোন পানির বোতলের ক্যাপেকরে ঠোঁট ভিজিয়ে অল্প অল্প করে দিত।২৫ -০৯ -২০২১ ইং তারিখ ফজরের নামাজ বাদ, আমার মা মহন রাব্বুল আলামিনের ডাকে সাড়া দিয়ে এই দুনিয়ার সবকিছু মায়া ছেড়ে শেষ নিশ্যাষ ত্যাগ করে ঐ দুনিয়ায় চলে গিয়েছেন।ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না এলাহি রাজিউন। সবাই আমার মার জন্য দোয়া করবেন। হায়রে প্রোবাস জীবন বাবা মা দুজনেই মারা যান, কিন্তু মৃত্যুর সময় পাশে থাকতে পারিনি।মা বাবাকে জড়িয়ে দরতে পারিনি।তাদের কাছথেকে খমাটুকু চেয়েনিতে পারিনি। তাদের মুখে পানিদিতে পারিনি।তাদের কবরে মাটি দিতে পারিনি। যে মা বার বার আমার সাথে কথা বলতে চেয়েছিলেন, কি কথাবলতে চেয়েছিলেন। আমার জীবনে এখন একটাই প্রোশনো যে আমার মা আমার সাথে কি কথা বলতে চেয়েছিলেন। আমি এখন খুজেবেড়াই মা কি বলতে চেয়েছিলেন।মানুষের জীবনে এরচেয়ে আর কি কষ্ট থাকতে পারে।প্রোবাশিদের জীবন কি এভাবেই হয়েথাকে।প্রোবাসিরা প্রুতি পদে পদে দুঃখে জড়জড়িত। মা যখন আইসিউতে তখন আমি আমার অনারকে ছুটি লাগাতে বলি।এশার নামাজ বাদ মালিক এসে বিস্তারিত শুনে বলেন ঠিক আছে, আগামী কাল ছুটি লাগাবে।আমি কখনো ভাবিনি, আমাদের কাছথেকে মাকে কেরেনিবে।আমার ডিউটি শেষে যখন আমার ছোট বোন কলদিয়ে চিতকার করে বল্লো মা আর নেই।তখন আমার বুকের ভিতর যে হাহাকার,যন্তনা ও বেদনা সেটা কিভাবে লিখে বুজাবো জীবন গল্পে।একজন প্রোবাসির জীবন গল্প এরকম হয়? হায়রে পোড়াকপাল প্রোবাসি মা বাবার মৃত্যুর সময়ে পাশে থাকতে পারলোনা।আমার মা-বাবা মারাযাওয়ার পর আমি কেমন যেন নিস্তেজ হয়ে পরেছি।আমার কিছুই ভালো লাগেনা।আমি এখনও আমার মা - বাবাকে ভুলতে পাছিনা।কখনো কখনো এমনও হয় ফোন করে মাকে চাই,যে মার সাথে কথা বলবো। এটাই কি জীবন গল্প?আমি ছুটি থেকে এসেছি তিনবছরের বেশি।আমার ছেলে সহ সবাই ছুটিতে যেতে বলেন।কিন্তু আমি ছুটিতে গিয়ে আমার মা বাবাকে দেখতে পরবো না।মা বাবা কে দেখতে না পারলে আমি নিজেকে সয্যকরতে পারবো না। তাই আমি চাইতেছি কিছুটা দর্যধারন করে ছুটিতে যেতে। বাবা মা মারা যাবার পর আমি তেমন বাহিরে যাইনা।
বাসায় বশে মোবাইল নিয়ে যখন ইউটিউবে নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর ভিবিন্ন প্রোরোগ্রাম দেখতাম, ভিশেষ করে ইউটিবি লাইবে অনেকের সাফল্যের কথা শুনতাম। তখন নিজের ভিতর থেকে একটা কিউরিওসিটি তৈরি হয়, যে এটার মুল ভিষয় বস্তু কি? খুজতে খুজতে একসময় পেয়েযাই রেজিষ্ট্রেশন করার পদ্দতি।ফেইসবুকে কমানট করতে থাকি। একপর্যায়ে চাঁদপূরোর এক ভাইয়ের(নামট এমুহূর্তে মনেনাই) সহায়তায় বরিশালের জেলা প্রুতিনিদি ঈশিতা জাহান আপুর মাধ্যেমে ১৭ তম ব্যাচে রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করি।(২০১৮ সালে সর্বপ্রথম যেদিন নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন প্রুতিস্টিত হয়,ঐ প্রোরোগ্রাম আমিদেখি।দেখার পর আমি কমানট করি যে আমি এই গুরুপে যুক্ত হতে চাই।কিনতু কোন রেনচপনচ পাইনি)। এরপর নিয়মিত সেশন চর্চা ক্লাস ও অনলাইন মিট আপ চালিয়ে যাছি।বিরতিহীন টানা ৯০ দিনের প্রতি সেশন থেকে আমরা নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর সকল সদস্য অনেক উপকৃত হইছি।এই ফাউন্ডেশন থেকে একজন ভালো মানুষ ও একজন সফল উদ্দোগতা হইতে পারবো ইনশাআল্লাহ। নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর কর্নধার / চেয়ারম্যান জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার এর প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা জানাই। লক্ষ লক্ষ তরুন তরুণীরকে উক্তম পথ দেখিয়ে থাকেন।কিভাবে একজন শত উদ্দোগতা ও একজন ভালো মানুষ হতে পারবো, তার দিগ নিদর্শনা দিয়েথাকেন।ইতিমধ্যে নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন থেকে অনেক তরুন তরুণী সফল উদ্দোগতা হইছেন।এই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের রিন কোনো দিন ষোধ করতে পারবো না। স্যারের কাছে আমি/আমরা চির রিনি।আমি/আমরা এই মহন ব্যক্তির জন্য আজীবন দোয়া করি, যাহাতে মহান রাবুল আলামিন আমাদের মাঝে স্যারকে অনেক দিন বাচিয়ে রাখেন এবং আমাদের পাশে থেকে, আমাদেরকে দিক নির্দেশনা দিতে পারেন।দোয়া করি আমাদের প্রিয় স্যারের জন্মদাতা পিতা ও গর্ভধারিনি মার জন্য। তাদের প্রচেষ্টায় আজ আমরা আমাদের আইডল জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারকে আমাদের অভিবাবক হিসাবে পেয়েছি। জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার বাংলাদেশের ৬৪ জেলা ও বিষ্যের প্রায় ৫৫ টি দেশের বাংলাভাষা বাঁশিদের অবিভাবক।আমরা আমাদের স্যারের গুনের কথা লেখে বা বলে শেষ করতে পারবো না।আমার জীবনের এখন একটাই লখ্য,প্রিয় স্যারের এই প্লাটফর্ম থেকে নিজেকে একজন সফল উদ্দোগতা ও একজন ভালো মানুষ হিসাবে তৈরি করব ইনশাআল্লাহ।
🌼আমার জীবনের গল্প এতক্ষণে যারা ধৈর্য সহকারে পড়েছেন, তাদের সকলের কাছে আমি চিরকৃতজ্ঞ জানাই।
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৮৩০
তারিখ ০৪-০৭-২০২২ইং
🎿 গোলাম কিবরীয়া।
🎿 নিজ জেলাঃঝালোকাঠী/ বরিশাল।
🎿 বর্তমান অবস্থানঃসৌদিআরব।
🎿নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের একজন গরবিত সদস্য।
🎿আমার ব্যাচ নং -১৭।
🎿রেজিষ্ট্রেশন নং ৮২৫৮১