যুগ যুগ টিকে থাকুক ভালো মানুষের ফাউন্ডেশন সেই দোয়া করি।
#প্রবাসের_গল্প #নিজের_গল্প
#জীবনের_গল্প
২৩/০৩/২০০৯
সে দিনটা ছিলো আমার জীবনের প্রথম ত্যাগ।
এই দিনটা ছিল আমার জীবনের সেরা কষ্টের দিন, প্রবাসে যাত্রার দিন, প্রবাসের (কাতার) এর মাটিতে প্রথম পা রাখার দিন।
🍂জীবিকার সন্ধানে
বিমান থেকে বের হয়ে প্রথম যখন মাটিতে পা রাখলাম, হঠাৎ আবার পেছনের দিকে গুরে যেতে লাগলাম, কিন্তু তা কি আর সম্ভব? কি কারণ? আমার মনে হচ্ছিলো আগুনের কোনো কুন্ডুলিতে আমাকে নামিয়ে দেয়া হয়েছে, যতটুকু মনে পড়ে তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি আপ। কিন্তু পরে শুনলাম তখনও নাকি ওখানে গরম শুরু হয় নি।
তখন কাতার এয়ারপোর্ট এ মাঠের মধ্যেই নামিয়ে দিতো, এর পর সেখান থেকে বাসে করে ইমিগ্রেশন,চেক পোস্টে নিয়ে যেত। এখন অবশ্য অনেক উন্নত , বিশ্বের ১ম থেকে ৫ম এয়ারপোর্ট এর মধ্যে কাতার হামাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট এর নাম থাকে।
সব কাজ শেষ করে বের হলাম, বাহিরে বন্দুর বন্ধু অপেক্ষা করছে আমাকে রিসিভ করার জন্য।
ওনাদের সাথে কুশল বিনিময় করে গাড়িতে উঠলাম, বাসায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে। গাড়ি থেকে চারদিক দেখতে লাগলাম, উচু উচু ইমারত দাড়িয়ে আছে, কিছু পুরোনো জীর্ণ শীর্ণ ঘর, জানালা দিয়ে উকি দিতে চাইলাম মুখ পুড়ে যাচ্ছিলো, গ্লাস বন্দ করতে বাধ্য হলাম, বুজলাম এসি ছাড়া বেছে থাকা কষ্টকর এই দেশে।
কেমন জানি এক শুন্যতা অনুভব করছি, ভেতরটা দুমড়ে মুচড়ে যাচ্ছিলো, কিছুক্ষণ পর আবিষ্কার করলাম চোখ বেয়ে পানি পড়ছে।
এটা কিসের অনুভূতি?
মা, ভাই বোন , বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয় স্বজন, এক পলকে যেনো সবাইকে হারিয়ে পেললাম। কলিজা টা ছিড়ে যাচ্ছিলো, এটা হারানোর অনুভুতি কলিজার মানুষগুলোকে হারানোর অনুভুতি। একজন রেমিটেন্স যোদ্ধার আত্ব কাহিনি।
বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেয়া, ছাত্র জীবনের স্বাধীনতা, ভালোবাসার মানুষগুলোর শুন্যতা যেনো কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে।
বাসায় পৌছে গেলাম
ছোট একটি রুম দুটি খাট। থাকে তিনজন, দুজন খাটের উপর, একজন নিচে। হাঁটার আর বসার জন্য আর অবশিষ্ট কোনো জায়গা খালি নেই।
কাতারের মাটিতে পা রাখার আগের চিন্তা আর এখনকার চিন্তা পুরোটাই ভিন্ন। বুঝতে পারলাম জীবন যুদ্ধ, প্রবাস অনেক কঠিন। লুকাইত ফ্যান্টাসি এক নিমিষেই ধ্বংস হয়ে গেলো।
ফ্রেশ হয়ে খেতে গেলাম হোটেলে , বাংলাদেশী হোটেল, কাতারে মানিকপুর হোটেল তখন অনেক জনপ্রিয় ছিলো, এখনও আছে। ভাত আর মাছ নিলাম, ভাত গুলো খেতে পারছিলাম না কেমন জানি একটা গন্ধ লাগছিল নাকে, কষ্ট করে দুয়েক লোকমা নিলাম।
এর পর বেশ কিছুদিন রুটি (খোবুজ) খেলাম। অবশ্য কিছুদিন পর ঠিক হয়ে গিয়েছিলো।
🍂পরের দিন
৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়েছিল তখন ভিসা টিকেট সব মিলিয়ে। সারা রাত ঘুমাতে পারিনি কষ্ট আর কষ্ট, কান্না আর কান্না, দেশের মাটি কে খুব মিস করছিলাম, মাটির গন্ধ পাই না যেনো বহুকাল। মন চায় ফিরে আসি আবার আমার বাংলায়, আমার প্রিয় মাতৃভূমিতে। আমার ভালোবাসার মানুষগুলোর কাছে।
মা আমার কাদতে কাদতে চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে গেছে। বুকের নিচে কামড় দেয় যখন ৫ লক্ষ টাকার কথা মাথায় আসে।
🍂কিছু মানুষ
পরিচিত কাউকে কাউকে দেখছিলাম , যেনো কথা বলতে চায় না, অনেকে বললো কেনো যে এই সময় আসছো, কাজ কামের যে অবস্থা, কোনোরকম যান বাঁচাতে হিমশিম খাচ্ছি। এগুলো শুনে মনটা বিষণ খারাফ হয়ে গেলো।
১/২ জন মানুষ পেলাম যারা বলতে লাগলো, আরে আসছো যখন কাজ পেয়ে যাবে, তোমরা এখনও ইয়াং, চেষ্টা কর চাকরি হয়ে যাবে, আমরা ও প্রথম অবস্থায় এমন সমস্যা ফেইস করেছি। মনে সাহস পেলাম, সিদ্বান্ত নিলাম শেষ দেখবো। খালি হাতে যাবো না।
🍂বেকারত্ব
এ জ্বালা কঠিন জ্বালা, প্রবাসের মাটিতে বেকার থাকা মানে ১ দিনে ১ বছর লসে চলে যাবেন।
পকেটে খাওয়ার টাকা নেই, রুম বাড়ার টাকা নেই, দেশে অল্প কিছু ঋণ ছিলো তারা চাপ দিচ্ছে। এক বিবিষিকাময় সময়ের দিকে এগুচ্ছি। এ দিকে দেশের শুন্যতা, প্রিয় মানুষগুলোর শুন্যতা কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে। ওদিকে বেকারত্ব। হায় প্রবাস হায় জীবন।
৩ দিন পর মানিক পুর হোটেলের মালিক এর সাথে কথায় কথায় একপর্যায়ে জানতে পারলাম তিনি আমাদের আত্মীয়, উনি বরষা দিলো, যতদিন আপনার চাকরি হবে না আপনি আমাদের হোটেলে বাত খাবেন, চাকরি হলে পরে টাকা টা দিয়ে দিয়েন। অনেক খুশি হলাম, মনটা বড় হলো।
উনি এমনিতেই খুব ভালো মানুষ, যারা ওনাকে চিনেন অনেক রেসপেক্ট করেন।
🍂একটা চাকরি খুব প্রয়োজন
এবার তো রুম ভাড়া টাকা ম্যানেজ করতে হবে, তারা তো বাকি দিবে না, বরং অগ্রিম দিতে হয়।
একভাই একটা কাজ ঠিক করে দিলো খুব সামান্য পারিশ্রমিক, কাজটা ও বিষণ কষ্টের, কখনো করিনি এমন কাজ,তার পর ও মুখ বুজে করতে হচ্ছে। চিন্তা একটাই ঘর ভাড়া ম্যানেজ করতে হবে। কিছুদিন যেতেই একটা অনাকাঙ্ক্ষিত কারণে কাজটা ছেড়ে দিয়েছি। এতদিনে মোটামুটি ঘর ভাড়া ম্যানেজ হয়ে গেলো। আবার বেকার হয়ে গেলাম, কিন্তু দমে গেলাম না, চেষ্টা করতে লাগলাম,আলহামদুলিল্লাহ্ একজন মানবিক ভাই একটা কল সেন্টারে জব এর ব্যবস্থা করে দিলেন, সেলারি টা ভালোই ছিলো,থাকার জন্য রুম ফ্রি। উনি চাঁদপুরের মানুষ কামাল ভাই, অত্যন্ত ভালো মানুষ ছিলেন। পরে মার্সিডিজ কোম্পানিতে চাকরি হয় কামাল ভাইয়ের। যতদিন ওখানে ছিলাম দেখা হলে বুকে জড়িয়ে নিতাম, এখনও মন থেকে দোয়া আসে। আল্লাহ ভালো রাখুক পৃথিবীর সকল মানবিক ভাইদের।
দীর্ঘ নয় মাস চাকরি করেছি সে কল সেন্টারে। এর মধ্যে আমার সকল ঋণ শোধ হয়ে গেলো । সেই হোটেলে তিন মাসের ভাতের বিল দিলাম, বাকিতে খেয়ে ছিলাম যখন বেকার ছিলাম। হোটেলের মালিকের কথা তো বললাম ই, আসলে এখনও এই মানুষ গুলো আছে বলেই এই পৃথিবীটা টিকে আছে।
নয় মাস পর আবারো দীর্ঘ কর্ম বিরতি এক বেলা খেয়েছি তো আরেক বেলা খাওয়া হয় নি। খবর পেলাম এক ভাই একটা কল সেন্টার বিক্রি করে দিবে কিন্তু আমার পকেটে তো খাওয়ার টাকা নাই, কল সেন্টার কিভাবে কিনবো? তার পরও সাহস করে গেলাম ভাইয়ের কাছে, উনি সিলেটের মানুষ। নিজের কথা বিস্তারিত বললাম, ভাই আমাকে তার কল সেন্টার টা বাকিতে দিতে রাজি হলো। এক মাস পর তার টাকা টা শোধ করে দেই। ভালোই চলছিলো প্রায় বছর গড়িয়েছে। একদিন রাতে ঘরের মালিক ডেকে বললো তার ঘর টা ভেঙে পেলবে আমাকে বের হতে হবে। আবার বেকারত্ব, কিন্তু দমে যাই নি বলেছিলাম না শেষ দেখে যাবো। চলে গেলাম শহরের বাহিরে এক বন্ধুর বাসায়, সেখানে থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স টা করে নিলাম, একটা গাড়ি ও নিলাম কিন্তু গাড়ি টা ভালো পড়ে নি, বিক্রি করে দিলাম। চাকরি নিলাম আবার এর মাঝে আরো অনেক কাহিনী সব গুলো বলতে গেলে অনেক বড় হয়ে যাবে লিখা টা, এর মাঝে কয়েক টা চাকরি বদল হয়।
অনেক দিন আগে একটা চাকরির জন্য এপ্লাই করেছিলাম। আমার বিশ্বাস ছিলো চাকরিটা হবে না, আমি যখন সিভি ড্রপ করতে যাই তখন আমার চোখের সামনেই অনেকগুলো পেপার কে ডাস্টবিনে পেলতে দেখেছি।
হাজার হাজার কোয়ালিফাইড মানুষ লাইনে দাড়িয়ে আছে, একদম শেষের দিন আমি সিভি ড্রপ করি।
🍂সোনালী দিন
প্রায় তিন মাস পর হটাত একটি কল আসে কাতার আর্মিড ফোর্স থেকে, আমাকে ইন্টারভিউ বোর্ডে ডাকা হয়েছে। পরদিন ভোরে চলে গেলাম ইন্টারভিউ দিতে , ইন্টারভিউ শেষে নিজের কাছে একটু আশাবাদী মনে হলো। কিন্তু মাসের পর মাস কেটে যাচ্ছে কোনো রেসপন্স না থাকায় আশা ছেড়ে দিয়েছি, ছুটিতে চলে গেলাম দেশে তিন মাসের দীর্ঘ ছুটি শেষ করে ফিরলাম কর্ম ক্ষেত্রে। মাস খানেক পর হঠাৎ কল আসলো আপনি কি কাতার আর্মিড ফোর্স এ জয়েন করতে ইচ্ছুক? আমার সব কাগপত্রগুলো নিয়ে আবার যেতে বললো ।
ফাইনালি আমার জব টা হয়ে গেলো। হয়ে গেলাম কাতার ডিফেন্সের একজন গর্বিত সদস্য। আর পেছনে তাকাতে হয় নি, যা কিছু প্রয়োজন ছিলো সব কিছুই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা দিয়ে দিয়েছেন। জীবনের সব আকাংখা পূরণ করে দিলেন আমার রব, ভুলে গেলাম পেছনের সব দুঃখ দুর্দশা। মনে হলো আমি তো কোনো কষ্ট ই করিনি। আমি বুঝতে পারলাম সবরের নেয়ামত কেমন হয় । লেগে থাকলে জীবনে অনেক অসম্ভব ও সম্বব হয়। আমাদের প্রিয় মেন্টর @ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার যখন এই কথা টা বার বার বলেন, আমি বার বার নিজের সাথে মিলিয়ে নেই।
🍂সময় কাল
আমি প্রায় তেরটি বছর প্রবাস জীবন শেষ করে গত নয় মাস আগে দেশে চলে আসি একেবারে, আসার প্রাক্কালে আমার পারিশ্রমিক ছিলো সিক্স ডিজিট স্কেলে।
এমন একটা জব ছেড়ে আসা চরটিখানি কথা না, আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন?
🍂কারণ?
প্রথমত কিছু শারীরিক অসুস্থতা ছিলো, শরীর থেকে মনটা বেশি অসুস্থ ছিলো। প্রবাসে মানুষ যতই ভালো অবস্থানে থাকে না কেন, কিন্তু কেউ সুখী হতে পারে না, ভিন্নতা থাকতে পারে । অন্তত আমি সুখে ছিলাম না। প্রতিটি মুহূর্ত আমার কাছে বিভীষিকাময় মনে হতো। আমার পরিবার , আমার দেশ , মাটির টান আমাকে শান্তিতে থাকতে দেয়নি একটা মুহূর্তও।
সব চাইতে খারাপ লাগতো পরের গোলামী ,আমি স্বাধীনচেতা মানুষ। নিজে স্বাধীন ভাবে চলতে পছন্দ করি। হটাত একদিন চোখে পড়ে #নিজের_বলার_মত_একটা_গল্প_ফাউন্ডেশন।
Iqbal Bahar Zahid স্যার এর কিছু ভিডিও। আমি যা হতে চাই এখানে সব কিছু ই দেখি আছে। ভাবলাম যুক্ত হয়ে দেখি। রেজিষ্টেশন টা করে পেললাম। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে অনিয়মিত ছিলাম, কিন্তু পোস্ট গুলো যখন দেখতাম আমাকে আর ঘুমাতে দিত না, উদ্যোক্তা হওয়া আমার যেন নেশার মত কাজ করলো। শেষ মেষ সব কিছু বিসর্জন দিয়ে চলে আসলাম মাটির গ্রান নিতে, প্রিয় মায়ের আঁচলে। যদিও চাপ টা অনেক বড় রকমের ছিলো। শুরু হলো উদ্যোক্তা জীবনের স্বপ্ন ।
🍂ভালোবাসার কাজ
দেশে এসে দেকলাম খাদ্যের ভেজালে চেয়ে গেছে দেশ টা, ডুবে যাচ্ছি আমরা, তাই ভাবলাম এটা নিয়ে কিছু করা যায় কিনা। যেই ভাবা সেই কাজ শুরু করলাম নিরাপদ খাদ্য আন্দোলন, Safe Food নিরাপদ খাদ্য প্রজেক্ট।
আমার স্লোগান
" চলো বদলে যাই বদলে দেই
নিজে সুস্থ থাকি পরিবারকে সুস্থ রাখি
নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করি"
🍂উদ্যোক্তা জীবন
আমি প্রথমে রাজশাহীর কেমিক্যাল মুক্ত আম নিয়ে কাজ শুরু করেছিলাম, শুরুটা অনেক কাঁটাযুক্ত ছিল। পরিবারকে ম্যানেজ করা আমার জন্য যুদ্ধ জয়ের মত ছিলো। আলহামদুলিল্লাহ সবাইকে বুঝাতে সক্ষম হই আল্লাহর রহমতে। আমি প্রায় চার টন আম সেল করেছি এই সিজনে আলহামদুলিল্লাহ।
এর পর আস্তে অস্তে কাঠের ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল, সিলেটের চা পাতা, চাকের মধু, সরের ঘি সহ আরো অনেক গুলো প্রোডাক্ট যুক্ত হয়েছে আমার প্রজেক্টে।
আমি স্বপ্নবাজ মানুষ, আমার স্বপ্ন দেশ ফেরিয়ে বিদেশের মাটিতে আমার পণ্যগুলো সেল হবে ইনশা আল্লাহ। প্রতিটি জেলায় আমার প্রতিষ্ঠানের শাখা থাকবে ইনশা আল্লাহ।
🍂ফাউন্ডেশন
নিজের বলার মত ফাউন্ডেশন আমাকে কি দিয়েছে?
আমি জানি আমি কি পেয়েছি, আমার সবচাইতে বড় পাওয়া এটা ভালো মানুষের ফাউন্ডেশন, এখানে মানুষ ভালো হতে আসে, আমিও ভালো হতে এসেছি।
যুগ যুগ টিকে থাকুক ভালো মানুষের ফাউন্ডেশন সেই দোয়া করি।
🍂৩ ভাই এক বোন এর খুবই মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম আমার, আমি পরিবারে সবার বড়।
আব্বু একসময় প্রবাসী ছিলো, আম্মু গৃহিণী।
আব্বু আম্মু আদর করে নাম রেখেছে:
সহিদুল ইসলাম সজীব
গ্রাম: চরপার্বতী
উপজেলা: কোম্পানীগঞ্জ
জেলা: নোয়াখালী।
🍂প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা
এসএসসি
চৌধুরি হাট বি জমান উচ্চ বিদ্যালয়।
এইচ এস সি
চৌধুরি হাট ডিগ্রি কলেজ
গ্র্যাজুয়েশন
বসুরহাট সরকারি মুজিব কলেজ,পরিবারকে সাবলম্বী করার লক্ষে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করতে পারিনি, অনেক ইচ্ছে থাকা সত্বেও।
🍂এই গল্প শুধু আমার নয় প্রতিটি প্রবাসী ভাইয়ের গল্প।
ভালো থাকুক সকল প্রবাসী ভাইয়েরা, সকল রেমিটেন্স যোদ্ধারা।
🍂জীবনের গল্প কখনো শেষ হয় না, প্রতিদিনই নতুন নতুন গল্প তৈরি হয়।
আবারও কখনো নতুন অধ্যায় নিয়ে হাজির হবো।
🍂যারা প্রতিনিয়ত উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছে, যাদের কাছে প্রতিনিয়ত শিখছি: M A Karim Nur Islam M. Fazlur Rahaman Nasrin Sultana Shamima Nasrin Ahsan Mahmud
ভাই সহ আরো অনেকে প্রতিনিয়ত উৎসাহ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছে ।
🍂অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমাদের প্রিয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার কে, যায় কারণে এমন একটা ফ্লাটফর্ম পেয়েছি।
🍂 আমাদের নোয়াখালীর গর্ব Abdul Karim Munna ভাই সম্মানিত কোর, যিনি প্রতিনিয়ত আমাদের দিক নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার পুরো পোষ্টটি , আমার প্রিয় প্রবাসী ভাইদের জন্য উৎসর্গ করলাম।
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৮৩৭
তারিখ ২২-০৭-২০২২ইং
সহিদুল ইসলাম সজীব (এক্স প্রবাসী)
☎️01690490935
ফফাউন্ডার #Safe_Food_নিরাপদ_খাদ্য
ব্যাচ 14
রেজি 67281
চরপার্বতী
কোম্পানীগঞ্জ
নোয়াখালী