জিবনের প্রয়োজনে জিবিকা, সংগ্রাম যেখানে সঙ্গী
🕋 বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম 🕋
🫡আসসালামু আলাইকুম 🫡
➡️জিবনের প্রয়োজনে জিবিকা, সংগ্রাম যেখানে সঙ্গী।
🕋প্রারম্ভ করছি সেই রবের নামে যিনি মহা বিশ্বের নিয়ন্ত্রন করছেন।দরুদ ও সালাম প্রেরন করছি মানবতার মুক্তির অগ্রদুত বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ সাঃ এর রওজায়।🕋
💗ধন্যবাদপূর্নতা স্বীকার করছি সেই মানুষটার যিনি অর্থকর্মহীন ক্ষুদাযুক্ত দেহ নিয়ে অপরিচিত গলিতে গন্তব্যহীন উদ্দেশ্য নিয়ে হাটতে থাকা মানুষদের ডেকে ডেকে আহবান করছেন সমুদ্যমের পথে। অনুরুক্তি জানাচ্ছি সেই মানুষটিকে যিনি হৃদয়ের মনিকোটায় পরম যত্নে স্পর্শময় অনুভুতি জাগিয়ে জায়গা করে নিয়েছেন সহস্র মানবের অন্তঃকরনে সেই সফল শিক্ষক জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যারের প্রতি।
➡️কুলহারা মানব মানবী যখন নিজের বলার মত একটি গল্প ফাউন্ডেশনে নিজদের অবস্থান তৈরিতে ব্যস্ত সেই সময়ে আমি অলস ১৮ তম ব্যাচে হাজির হতে পেরে নিজেকে গর্বিত অনুভব করছি, অজানা বিষয় নতুন করে জানলে যতটুকু আনন্দ হয় আমার সেরকমই হচ্ছে,
🫂সুপ্রিয় ভাই ও বোনেরা আপনারা সকলেই কেমন আছেন আমি আলহামদুলিল্লাহ চমৎকার ভালো আছি।
👉নিজের জিবন নিয়ে গল্পটা শেয়ার করবো আপনারা ধৈর্য ধরে একটু পড়বেন।
🌿🌱 শৈশব থেকে কৈশোরের এবং সংসার জীবন সম্পর্কে কিছু কথা 🌿🌿
আমি একজন চাকরিজীবী বাবার সন্তান,মা গৃহিণী, বাবার আর্থিক অবস্থা যথেষ্ট সচ্ছল। আমার বাবা চাকরি করতেন দেশের স্বনামধন্য চিনি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনাতে অবস্থিত কেরু এন্ড কোম্পানিতে।আমরা দুই বোন আমি ছোট বোন বড়। চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা মাদ্রাসা পাড়াতে আমার বাবার বাড়ি এবং সেখানে আমার জন্ম। বাবার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর থানার ইশালমারিগ্রামে। বাবার চাকরির পাশাপাশি গ্রামে যথেষ্ট জমি জায়গা ছিল। তাই আলমডাঙ্গা এবং গ্রাম ইশালমারী দুই জায়গাতেই বাবার বসবাস ছিল। আমিও তাই বাবা-মায়ের সাথে গ্রাম এবং শহর দুই জায়গাতেই শৈশব এবং কৈশোর কাটিয়েছি। আলমডাঙ্গার মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে এস এস সি পাশ করেছি। তারপর আলমডাঙ্গা মহিলা ডিগ্রী কলেজ থেকে এইচএসসি এবং বিএ পাস করি। তার আগে অবশ্য ইন্টার ফার্স্ট ইয়ার পড়তে পড়তেই আলমডাঙার মাদ্রাসা পাড়া তেই আমার বিয়ে হয়। সংসারে শশুর শাশুড়ি ২ ননদ ছিলো। বিয়ের পর সংসার সামলিয়ে ইসলামিক স্টাডিজে মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ থেকে। বি এ ফাইনাল পরীক্ষার পরে আমার বাবা মারা যান এবং আমার কোল আলো করে আসে আমার একমাত্র ছেলে প্রতীক্ষা। লেখাপড়া কমপ্লিট করার পরেও চাকরির জন্য যখন বিভিন্ন জায়গায় চেষ্টা করছিলাম তখন কোথাও চাকরি হচ্ছিল না কারণ চাকরিতো সোনার হরিণ সবার ভাগ্যে জোটে না। তাই ভাগ্যটাকে মেনে নিয়ে সংসারে মনোনিবেশ করলাম। সংসারে রান্নাবাড়া খাওয়া ঘর গোছানো টিভি দেখা একটু ঘুরে বেড়ানো এই ছিল আমার কাজ আর ছেলের পিছনে একটু সময় দেওয়া ছেলেকে লেখাপড়া করানো।
✅উদ্যোক্তা জীবনে পদার্পণ✅
👉করোনা কালীন সময়ে পৃথিবী যখন থমকে গিয়েছিল সবাই ঘর বন্দি হয়ে থাকতো বাজার ঘাট স্কুল কলেজ সবকিছুই বন্ধ হয়ে গেল। কিন্তু মানুষের খাদ্যের চাহিদা তো কমে না। তাই কিছু মানুষ ঘরে বসে খাবার তৈরি করতে লাগলো এবং ঘরের খাবার বাইরে বিক্রি করতে লাগলো নিজের জীবিকা নির্বাহ করার জন্য। তার মধ্যে আমার বান্ধবী দিলরুবা একজন। সে হোমমেড খাবার নিয়ে কাজ শুরু করলো। বাসা থেকে হোমমেড খাবার বানিয়ে হোম ডেলিভারি দিত আলমডাঙ্গার বিভিন্ন জায়গায়। তখন তার কাছে কেকের অর্ডার আসতে লাগল। কিন্তু সে সেই সময়ে কেক তৈরি করত না বিভিন্ন ধরনের ফ্রোজেন খাবার তৈরি করত। আমি ছোটবেলা থেকেই কেক তৈরিতে পারদর্শী ছিলাম। কিন্তু কখনো বিজনেস করিনি বাসায় কেক তৈরি করতাম এবং পরিবারের লোকজনদের খাওয়াতাম। আমার বান্ধবী বিষয়টা জানতো। তাই সে আমাকে প্রস্তাব দেয় কেক তৈরি করে তার প্রতিষ্ঠানে দেয়ার জন্য। কিন্তু আমি রাজি হচ্ছিলাম না। বিষয়টা আমার স্বামীর কাছে জানাই। সে আমাকে উৎসাহ দেয়। এবং বলে কাজটা করতে। সে আমাকে প্রথম কেক তৈরির জিনিসগুলো তার নিজের ৫০০ টাকা দিয়ে কিনে এনে দেয়। বান্ধবীর কাছে কেকের অর্ডার আসলে সে আমাকে অর্ডার গুলো দিতে লাগলো এবং আমি কেক তৈরি করে দিতে লাগলাম। আমি আমার নিজের ফেসবুক আইডিতেও নিজ হাতে তৈরি কেকের ছবিসহ পোস্ট করতে লাগলাম। তাই দেখে আমার বিভিন্ন পরিচিত লোকজন আমার কাছে কেক এবং ড্রাই কেকের অর্ডার দিতে লাগলো। বান্ধবীর অর্ডার বাদেও আমি নিজে নিজেই তখন কেক, ড্রাইকেক সেল করতে লাগলাম। পাড়া প্রতিবেশী এবং বিভিন্ন পরিচিতজনেরা আমার থেকে কেক এবং ড্রাই কেক কিনতে লাগলো । আমার এত পরিমাণে সেল বৃদ্ধি হতে লাগলো যে বিষয়টি একজন স্থানীয় সাংবাদিক ফিরোজ ইফতেখার এর নজরে পড়ে। তিনি একদিন আমার থেকে ড্রাই কেক নেন। এবং তার খুব ভালো লাগে তাই সে আমাকে নিয়ে ফেসবুক ভিত্তিক তার নিজস্ব পাবলিক গ্রুপ আলমডাঙ্গার কথা গ্রুপে আমার কাজ নিয়ে লেখালেখি করেন। বিষয়টি জনমনে ব্যাপকভাবে সাড়া ফেলে। আমার পরিচিতি দিনের পর দিন আরও বাড়তেই থাকে। এরই মধ্যে আমি নিজেই একটি পেইজ খুলে বসি। আমার পেজের নাম দি Dream Cake House . নামটি দেয়া আমার স্বামীর। পেজের নাম দেয়াতে আরো বেশি পরিমানে কেক, ড্রাইকেক সেল হতে লাগলো। সাংবাদিক ফিরোজ ইফতেখার এর উদ্যোগে আলমডাঙ্গা তে আরো বেশ কয়েকজন নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে একটি মেগা মিটাপের আয়োজন করা হয়। সেই অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার লিটন আলী, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সালমুন আহমেদ ডন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মারজাহান নিতু, এবং মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মাকসুরা জান্নাত সহ সেখানে উপস্থিত ছিলেন রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ আরো অনেক সাংবাদিক এবং গণ্যমান্য আলমডাঙ্গার ব্যক্তিবর্গ। সেখানে আমার তৈরি চকলেট পাউন্ড কেক ভ্যানিলা ফ্রুটকেক এবং ড্রাই কেক সকলকে খাওয়ানো হয়। আমার তৈরি কেক খেয়ে সকলের কাছে এতটাই সুস্বাদু লেগেছিল যে তখনই উপজেলা নির্বাহী অফিসার ঘোষণা দেন এখন থেকে উপজেলাতে যত অনুষ্ঠান হবে নাস্তার জন্য আমার Dream Cake House থেকেই কেক ড্রাই কেক নেয়া হবে। তারপর থেকে আরও বেশি আমার কেক ড্রাই কেক সেল হতে লাগলো। আমার নাওয়া খাওয়ার সময় ও আমি আর পাচ্ছিলাম না এতটাই কাজের চাপ বেড়ে গিয়েছিল। এমনও আমার রাত গেছে আমি কেক ড্রাই কেক তৈরি করতে করতে কখন যে সকাল হয়ে গেছে আমি টের পায়নি । জানালার ফাক দিয়ে সূর্যের আলো যখন উকি দিচ্ছে তখনই আমি টের পেয়েছি সকাল হয়ে গেছে কাজে এতই মগ্ন থাকতাম। তারপরে ফজরের নামাজ পড়ে আমি ঘুমিয়েছি সকালে। এত কাজের চাপে আমি হিমশিম খেয়ে যাচ্ছিলাম আমি ভেবেছিলাম কাজ ছেড়ে দেবো। কিন্তু আমার স্বামী আমাকে কাজ ছাড়তে দেয়নি বরং আমাকে উৎসাহ দিয়েছে আর সর্বোপরি সহায়তা করে গেছে। একসময় আমি জন্মদিনের কেক তৈরি করার জন্য উদ্যোগ হাতে নিই। তার আগে আমি বাড়িতে জন্মদিনের কেক কোনরকম বানিয়ে ছেলের জন্মদিনের উৎসব পালন করতাম কিন্তু সেরকম ভাবে বানাতে পারতাম না ডেকোরেশন সেরকম জানতাম না। জন্মদিনের কেক তৈরি করার ইচ্ছা আমার ছিলো ও না। কিন্তু একজন ফেক আইডি খুলে আমাকে একটা খুবই সুন্দর কেকের ছবি ইউটিউব থেকে নিয়ে দেয় এবং বলে সেম কেক টাই তাকে তৈরি করে দিতে হবে। আমি তো মহা বিপদে পড়ে গেলাম কারণ আমি তো ওই ধরনের কঠিন ডিজাইনের জন্মদিনের ডেকোরেশন কেক তৈরি করতে পারতাম না। তবে চ্যালেঞ্জটা আমি সেই দিনই নিয়েছিলাম যেভাবেই হোক আমি সেম কেক তৈরি করবোই। আমার প্র্যাকটিস শুরু হয়ে গেল সেই দিন থেকেই।সারারাত জেগে থাকা কতটা কষ্টের কাজ এবং কতটা পরিশ্রমের কাজ যে সারারাত জেগে থাকিনি সে বুঝবে না। আমার জীবনে আমি কখনো সারা রাত জেগে এতটা পরিশ্রম করিনি যেটা আমাকে উদ্যোক্তা হওয়ার পর করতে হয়েছে। তো ফিরে যায় সেই কেক তৈরি করার চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়নের প্র্যাকটিসে, এক সপ্তাহ প্র্যাকটিস করার পর যখন আমি কেক তৈরি তে সফল হলাম। ডেট অনুযায়ী সেই কেক অর্ডার দাতাকে তখন আর আমি খুঁজে পাচ্ছিনা। সে তার আইডি এবং ফোন নাম্বার সব অফ করে রেখেছে। তখনই বুঝতে পারলাম এটা ছিল ফেক অর্ডার দাতা এবং আমাকে উপহাস করার লক্ষ্যই ছিল তার মূল টার্গেট। যাই হোক আমিও বুঝে ফেললাম সে ব্যক্তিটি কে??? তবে আজও তাকে আমি ধন্যবাদ জানাই কারণ তার জন্যই আজ আমি এত সুন্দর সুন্দর কেক তৈরি করতে শিখেছি। সেই দিন আমি ঠিকই সেই কেকটাই তৈরি করেছিলাম যদিও সেই ফেক অর্ডার দাতা কেকটি নেননি। আমি সেই দিন আমার তৈরি সেই কেকটি আমার ফেসবুক আইডিতে পোস্ট দিয়েছিলাম। এবং তারপর থেকেই জন্মদিনের কেকের অর্ডার আমার কাছে অহরহ আসতে থাকে। এবং আমি জন্মদিন বিবাহবার্ষিকীর কেক প্রতিনিয়তই তৈরি করে সেল দিচ্ছিলাম এবং ফেসবুকে পোস্ট দিতে থাকি। বিষয়টি স্থানীয় বিভিন্ন পত্রিকার সাংবাদিক এবং লোকাল ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং প্রিন্ট মিডিয়ার নজরে আসে। তারা সকলে আমার সাক্ষাৎকার নিতে আগ্রহ প্রকাশ করে। শুরু হয় একের পর এক সাক্ষাৎকার, লোকাল ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া এবং প্রিন্ট মিডিয়াতে। আমার প্রথম সাক্ষাৎকারের শিরোনাম ছিল ,💕জিরো থেকে হিরো। 💕 আর আমিও জনগণের কাছে সত্যি দুই বছরে হয়ে গেলাম জিরো থেকে হিরো।কারো কাছে আজ আমি কেক আপু আবার কারো কাছে আজ আমি কেক এক্সপার্ট।
তো ফিরে যায় সেই প্রথমে""""""""
আমাকে প্রথমে আমার স্বামী যে ৫০০ টাকা দিয়ে কেক তৈরির কাঁচামাল এনে দিয়েছিলেন সেই ৫০০ টাকা প্রথম মাসেই আমার কেক বিক্রির লাভের অংশ থেকে তাকে আমি ফিরিয়ে দিয়েছি। এই দুই বছর যাবত আমি প্রায় প্রতি মাসেই ৮০-৯০ হাজার টাকার কেক সেল দিয়ে থাকি। আমি একজন নারী হিসেবে ঘরে বসে মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় করে থাকি । আলমডাঙ্গার ভিতরে এবং আশেপাশে আমার হোম ডেলিভারির ব্যবস্থা আছে। আমার জেলার বাইরে আমি কেক সেল করি না।আমার মত যে সকল নারীরা শিক্ষিত হওয়ার পরেও চাকরি না করে ঘরে বসে আছেন এবং সংসারের ঘানি টানছেন তারা একটু এগিয়ে আসুন যে যা পারেন তাই নিয়ে উদ্যোগ শুরু করুন দেখবেন জীবন সুন্দর। নিজে এগিয়ে যান দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলুন। আমার এই লেখা পড়ে যদি দেশের অন্তত একজন মানুষও অনুপ্রাণিত হয়ে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠে তাহলে আমার এই লেখা সার্থক।
আমার উদ্যোক্তা হওয়ার পিছনের কষ্টের গল্পগুলো কোনদিন কাউকে বলতে পারব এটা আমি স্বপ্নেও ভাবিনি। ধন্যবাদ জানাই আমাদের প্রিয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার কে যিনি এত সুন্দর একটা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দিয়েছেন আমাদের জন্য নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন উদ্যোক্তা তৈরির কেন্দ্র।
জানি এত লম্বা ইতিহাস পড়ার সময় কারো হবে না। তবুও এই বৃহৎ গ্রুপের একটা মেম্বারও যদি আমার এই লেখা পড়ে তাহলে আমার কষ্ট করে এই লেখা সার্থক।
এগিয়ে যাক উদ্যোক্তারা
এগিয়ে যাক ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার
এগিয়ে যাক নিজের বলার মত গল্প ফাউন্ডেশন।
স্বপ্ন বুননের বাতিঘরে নিজেকে চেনার জানালায় এসে সাহস করে শুরু করেছি সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ।
মানুষের জন্য কাজ করলে জীবিকার অভাব হয় না সেই প্রত্যাশা নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি প্রিয় ফাউন্ডেশনের ভলেন্টিয়ারিং করে যাচ্ছি ভালোবেসে চুয়াডাঙ্গা জেলা টিমের হয়ে ।
বৃষ্টি সবার জন্য হয় ভিজে কেউ কেউ ভালোবাসার পরিবারে এসেই ভেজার সাহস যুগিয়েছে ।
সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি
৯ টা ৫ টা ভুলে ।
প্রিয় ফাউন্ডেশন থেকে সব থেকে বড় পাওয়া হচ্ছে প্রতিনিয়তই ভালো মানুষই চর্চা করার সুযোগ হচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ।
এত ধৈর্য সহকারে যারা আমার গল্পটি পড়েছেন সত্যিকার অর্থে আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আপনাদের জন্য হৃদয়ের নিংড়ানো ভালোবাসা রইলো।
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৮৪২
তারিখ ০১-০৮-২০২২ইং
হেলেন আক্তার কামনা
ব্যাচ নাম্বারঃ ১৮
রেজিস্ট্রেশন নাম্বারঃ ৯৮০৪৯
নিজ জেলা চুয়াডাঙ্গা।
ফোনঃ ০১৭২৯৫০৮৮৮৭.
আমি কাজ করছি সবধরনের হোমমেড কেক নিয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙা উপজেলা থেকে।
আমার পেইজের নাম🏡 Dream Cake House 🏡
আমার পেইজ টি ঘুরে আসবেন লাইক কমেন্ট দিয়ে সাথে থাকবেন।
https://www.facebook.com/Dream-Cake-House-543371583243392/