সহজেই মুল লক্ষ্যে পৌছান সহজ হবে।
🎀 বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম🎀
🐝আস্সালামু আলাইকুম অয়ারাহমাতুল্লহ 🐝
⚘আমার জীবনের না বলা গল্প 🌹
🌹সবাইকে পড়ার অনুরোধ রইল 🌹
🌿কৃতজ্ঞত প্রকাশ 🌿
🌴প্রথমেই আমি ধন্যবাদ জানাই ও সুকরিয়া আদায় করি মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন এর দরবারে যিনি আমাকে আশরাফুল মাখলুকাত হিসেব এই দুনিয়ার পাঠিয়েছেন এখনও ভাল রেখেছেন সুস্থ রেখেছেন। এবং আপনাদের মাঝে আমার জীবনের গল্প না বলা কথাগুলো প্রকাশ করার তৌফিক দান করেছেন ।🌴
🌺দরুদ ও সালাম পেস করছি মানবতার মুক্তির দূত প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর রওজা মোবারকের প্রতি 🌺
💐আমি কৃতজ্ঞত প্রকাশ করছি, আমার জন্মদাতা পিতা মাতার প্রতি। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রম,আদর, ভালোবাসা ,মায়া,- মমতার বন্ধনে রেখেছেন, এবং আমাকে বড় করেছেন সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে এ পর্যন্ত পৌছিয়েছেন।
💓আমি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি আমাদের প্রান প্রিয় মেন্টর আমাদের সকলের শিক্ষক এবং লাখো তরুণ তরুণীর আইডল ,যার অবদান,স্বার্থ বিহীন,বিনা পারিশ্রমিকে, যিনি লাখো যুবক- যুবতী,তরুণ -তরুণীদের ও স্কুল, কলেজের ছাত্র ছাত্রীদের শিখিয়ে যাচ্ছেন - জীবনে ঘুরে দাড়ানোর মহা মন্ত্র,,অসহায় হতাশা গ্রষ্হ মানুষের মাঝে করেছেন প্রান সঞ্চালন ও বেছে থাকার সপ্ন দৃঢ়তার প্রমাণ রেখেছেন ।
তিনি আর কেউ নন, আমাদের সকলের ভাল বাসার মানুষ প্রিয় পাত্র--
💞জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার 💞
🌻কৃতজ্ঞতার সাথে শুরু করছি ,,করুনাময় মহান আল্লাহর নামে, যিনি আমাকে ''নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের প্লাটফর্ম এ যুক্ত হবার ,,ও ,,আমার জীবনের না বলা কথাগুলো আপনাদের মাঝে তুলে ধরার তৌফিক দান করেছেন। 🌻
🙏জীবনের এই প্রান্তে এসে জীবনের গল্প লিখতে বসলাম। জীবন কখন কোন রুপ নেয় তা কখনো কেউ বলতে পারেনা। সুখ ,,দুঃখ ,,নিয়েই আমাদের জীবন। জীবনের শেষের পাতায় কি লেখা থাকবে সে সম্পর্কেও কেউ অবগত নাই। তাই অনেক আগে থেকেই ভাবতাম একটা কিছু করব। কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলাম না।কোথা থেকে কিভাবে শুরু করব।
মানুষের জীবন এক দীর্ঘ ভ্রমণ কাহিনী। যেখানে তার অবস্থান ,,একেক সময় ,একেক রকম হয়ে থাকে।আজ আমি আপনাদের সাথে ,,আমার ছোট্ট জীবনের কিছু মর্মস্পর্শী সুখ দুঃখের জীবন কাহিনী শেয়ার করবো ইনশাআল্লাহ।
🦋 আমার পরিচিতি 🦋
আমি কাজী মনিরুজ্জামান
পিতা: কাজী দেলোয়ার হোসেন
মাতা: হোসনেয়ারা বেগম
🦅 থানা:কাজির হাট, উপজেলা: মেহেন্দিগঞ্জ, জেলা: বরিশাল 🦅
আমার জন্ম:- ০১/০১/১৯৮১ সাল
গ্রামের বাড়িতেই আমার জন্ম, শৈশব কৈশোর গ্রামেই বেরে উঠা।
আমরা পাঁচ ভাই বোন। আমি ভাই একা ,,সাথে আমার চার বোন।
🌍মাতা=পিতার মর্যাদা 🌍
আমি আমার মা-বাবাকে অনেক ভালোবাসি। কিন্তু মাকে অনেক অনেক বেশি ভালোবাসি ।প্রবাস জীবন খুবই কষ্টের জীবন, ফেমিলীকে বিশেষ করে মা- বাবাকে অনেক মিস করি। সকালে বাড়িতে ফোন করিলে ''মা'' জিজ্ঞেস করে, খেয়েছো, কি খেয়েছো দুপুরে ফোন করলেও একই কথা ,,মা''চিনেনা সময়,,চিনেনা খন,,মায়ের মন বলে ---কথা।
মা- বাবাকে সম্মান করব। ভালোবাসবো । মা- বাবার সাথে খারাপ আচরণ করব না।
নিজের এতো কষ্টের কামাইয়ের টাকা- পয়সা,,মা- বাবা যদি খাইতে না পারে, এই টাকা- পয়সার কোনো মুল্য নাই। ।
🏝🏝 বাবাকে নিয়ে দুটো কথা 🏝🏝
আমার বাবা একজন খুব সহজ সরল মানুষ।
আমার ১৯বছর প্রবাস জীবনের ইনকাম, আয়- ব্যায়, সব কিছুই বাবার হাতে ছেরে দিয়েছি । কারণ আমি আমার বাবার একমাত্র ছেলে, আয়- ব্যায় যা করবেন আমার জন্যই করবেন। এবং ঠিকই করেছেনও।
বাবার কাছে টাকা পাঠালেই,,জমা করে,করে, শুধু আমার নামে জমি কিনতেন। আমি কিছু বললেই, বলতো দেকরে বাপ,,মানুষ- মানুষের সাথে বেঈমানী করে। কিন্তু এই মাটি মানুষের সাথে বেঈমানী করে না। এখন দেখলাম বাবার কথাই ঠিক। বাবা আসলেই একটা বড বৃক্ষের মতন। যার ছায়া তলে থেকে সবকিছুই ভোগ করতেছি। অথচ আমার কোন চিন্তাই করতে হয় না। বাবাকে জানাই আন্তরিক শ্রদ্ধা এবং ভালবাসা। বাবা বেছে থাকুক হাজারো বছর । এটাই সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা। ।
🌍 শিক্ষা জীবন 🌍
আমার বিদ্ধা শিক্ষা অর্জনের ফেমিলি শিক্ষক হিসেবে বাবার চেয়ে মায়ের অবদান অনস্বীকার্য। পড়া লেখা, চলা ফেরা, এক কথায় অল সাইট তদারুকির দায়িত্ব ও অবদান বাবার চেয়ে মায়ের বেশি। বাবাকেও ভালবাসি, মাকে অনেক অনেক ভলোবাসি।
আমার হাতে কলমে লেখা পড়ার শুরুটা হয় গ্রামের বাড়ির পাশের উত্তর ভাষানচর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে থেকে । যাইহোক পঞ্চম শ্রেণী পাশ করার পর, চলে গেলাম আলিয়া মাদ্রাসার লাইনে। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হলাম, ছোট বেলা থেকেই পজিটিভ দিকগুলো ভাবতাম এবং দ্বীন ভিরু ছিলাম। ক্লাস 3/4 থেকেই ভাল পথে চলা, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার চেষ্টা করতাম, এবং পরতাম।
মাদ্রাসায় পরাকালিন সময়, প্রতি বৃহস্পতিবার ক্লাস শেষে জলসার আয়োজন করা হতো। বিশেষ করে কোরআন, কবিতা,গজল, কৌতুক, ধাধা, ও যানা অযানা প্রস্ন উত্তর, প্রতি সপ্তাহেই কোননা কোনো প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করতাম। খুবই উৎসাহ জাগ্রত হতো এবং ভালই লাগতো।
এমন কি প্রতি বছর, বাৎসরিক প্রতিযোগিতার অনুষ্ঠান থাকতো। প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করতাম। কোরআন, কবিতা,গজল, নবীদের জীবনী, যে কোন তিনটিতে অংশ গ্রহণ করার সুযোগ ছিল,অংশ গ্রহণ করতাম, এবং রেজাল্ট ও ভাল আসতো।
অষ্টম শ্রেণিতে পড়া কালিন প্রতিযোগিতায় ,তিনটিতে অংশ গ্রহণ করি দুটোতে প্রথম পুরস্কার লাভ করি। এর পাসা পাসি আর একটি প্রতিযোগিতা ছিল, টানা চল্লিশ দিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সাথে পড়তে হবে, ওখানেও পুরস্কার পেয়েছিলাম। পর পর তিনটি পুরস্কার লাভ করেছিলাম, সেই সময়টা সেই দিনটা ছিল খুবই একটা আনন্দের দিন আনন্দের সময়, আজো যেন সেই সৃতি সেই অনুভূতি ভুলতে পারিনি।
তারই ধারাবাহিকতায় এভাবেই মাধ্যমিক দাখিল পরীক্ষা দেই,,পরীক্ষার রেজাল্ট ,সর্ব মোট ৫৫৮নম্বর পেয়ে, 2nd ডিভিশনে পাশ করি,, ১৯৯৮সাল। ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস মাদ্রাসার লাইন ছেরে বন্ধুর পাল্লায় পরে, চলে গেলাম কলেজ লাইনে, ভর্তি হলাম বরিশাল ইসলামিয়া কলেজে।
গ্রামের বাড়ি থেকেই ,বাই রোটে সাইকেল চালিয়ে আসা যাওয়া করে ক্লাস করতাম। খুবই কষ্ট হতো, এরপর কিছুদিন বরিশাল শহরে এক বাসায়, ক্লাস থ্রিতে পড়ে একজন ছাত্র পরাতাম, সুধু ওখানে থাকতাম ও তিন বেলা খাবার দিতো। কয়েক মাস থাকলাম, নিজের পড়ার তেমন একটা সুযোগ পেতামনা। ওখান থেকে চলে গেলাম ম্যাচে আটজন বন্ধু মিলে। ম্যাচে থেকেই পড়াশোনা করতেছিলাম।
পর্যায় ক্রমে টেস্ট পরীক্ষার সময় হল, পরিক্ষা দিলাম, ফলাফল ভাল, বাবাকে জানালাম।
ফাইনাল পরীক্ষার ফরম ফিলাপ H.S.C---২০০০সাল । বাবা সাংসারিক কাজ করতেন ,,জমির ফসল ছাড়া বারতি কোন ইনকাম ছিল না, আমার ফরম ফিলাপের জন্য ৪২০০টাকার প্রয়োজন, বাবার কাছে কোন টাকা নাই। বাবা এক বিঘা ফসলের জমি অন্যের কাছে বন্ধক রাখেন ৪৫০০টাকায়, আমার পরীক্ষার ফরম ফিলাপের টাকার জন্য। এরপর আমি ফরম ফিলাপ
করি এবং ফাইনাল পরিক্ষা দেই।
পরিক্ষা শেষে ঢাকা চলে যাই, বড় মামা ঢাকায় ট্রাফিক পুলিশ, তার কাছে গেলাম,বললাম মামা আমার একটা কাজের দরকার, মামা মামীর সাথে আমার ব্যপারে আলাপ করলেন। ওই সময়েই মামীর এক ভাই ও ছোট ভগ্নিপতি ঢাকার রেলওয়ে অফিসের ভাল একটা পজিশনে আছেন। মামীর ছোট ভাই এর সাথে কথা হলো, ভদ্রমহদয় বললেন ট্রেনের সিকিউরিটি কাজের জন্য, আমারতো তখন দাখিল পাশের ছার্টিফিকেট,ওটাই সম্ভব এর উপরের পজিশনে হবে না। ওকে,,কাগজ পত্র জমা দিলাম ,হবে হবে আর হলো না। ওখানেই শেষ। ।
আলহামদুলিল্লাহ তিন মাস পর H.S.C পরীক্ষার রেজাল্ট বের হলো, ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, পরীক্ষার রেজাল্ট আশানুরূপ হলো না। ৫৪৮নম্বর পেয়েছিলাম ঠিক, কিন্তু ইংলিশ প্রথম পত্রে খারাপ করেছিলাম। ওখান থেকেই পরা লেখা বন্ধ, খুবই সিদ্ধান্ত হীনতায় ভুঘছিলাম।
🐢কর্ম জীবন 🐢
🥀এক পর্যায়ে পড়া লেখার দিকে আর এগুতে পারছিলাম না। বাবার এক মাত্র ছেলে, তাই একটু একটু করে কর্মসংস্থান এর দিকে এগুতে লাগলাম। তখন ২০০১সাল আমাদের পাশাপাশি দুই ইউনিয়নে পল্লিবিদ্যুতের নতুন লাইন সংযুক্ত হচ্ছিলো । আমি মোটামোটি ইলেকট্রিক কাজ যানতাম। তবে পল্লিবিদ্যুত লাইনে অফিসিয়াল যোগাযোগ শুত্রে কাজ করতে চাইলে, পল্লিবিদ্যুত অফিস অনুমোদন লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হয়। আমার সে লাইসেন্স ছিল না। তাই আমার পরিচিত এক বড় ভাই এর ছিল, তার সাথেই লাইনে কাজ শুরু করি। দীর্ঘ দুই বছর ছয় মাস এ লাইনে কাজ করতেছিলাম । মাঝে বাড়িতে বিদ্যুত পাওয়ার পর পরই ,বাবার পরামর্শ ক্রমে বাড়িতে একটি পল্ট্রি ফার্মের ভিত্তি স্থাপন করি, এবং পর পরই কার্যক্রম শুরু করি। বাড়ির কাছেই বাজার তাই পাশা পাশি বাজারে একটা পল্ট্রির দোকান নিয়েছিলাম। লাভ, লসের ভিতর দিয়েই মোটামোটি চলছিল।
কেননা পল্ট্রির ব্যবসা, সব সময় একভাবে আসেনা।
🥀ব্যবসা ২০০১সাল এর মাঝামাঝির দিকে শুরু, ২০০৩সালের শেষ দিকে:------
হঠাৎ করেই স্থান পরিবর্তনের, দেশ পরিবর্তনের ডাক এসে যায়। কি আর করার যেমন কথা তেমন কাজ। কথাগুলো ছিল আমার ছোট্ট মামার, তখন মামা সৌদিআরব। মামা আমার জন্য দেশে ভিশা পাঠান, এক মাসের ভিতরে সবকিছু গুছিয়ে চলে আসি সৌদিআরব।
পল্ট্রির দোকান, বাড়ির ফার্ম, সবকিছুই রেখে আসি বাবার কাছে। বাবা একা, তাই সব কিছু ঠিক রেখে, চলাটা কঠিন হয়ে গিয়েছিল, একা সামাল দিতে পারছিলেন না। আস্তে আস্তে ব্যাবসাটা বন্ধ হয়ে যায়।
আল্লাহ্ ভরোসা। ।🥀
🦅প্রবাস জীবন 🦅
🐢জীবন সন্ধিখনে সবকিছুই হয়ে গেল ওলোট পালট। শুরু হয়ে গেল প্রবাস জীবনের প্রহর গোনা, কি এক নিয়তির খেলা, ২০০৩সালের ডিসেম্বর মাস ২৬তারিখ সন্ধ্যায় পদার্পণ সৌদিআরব রিয়াদ, শুরু হয়েগেল প্রবাস জীবনের দিন গোনা 🐢
🥀প্রবাস জীবনটা আমার জন্য সহজ ছিল না। ছোট্ট মামা, তার অবদান তার সহযোগিতা ছারা প্রবাস আসাটা আমার জন্য কোন মতেই সম্ভব ছিল না। এমনকি সৌদিআরব থেকে ভিসা দেওয়ার এবং আর্থিক সহযোগিতার 90% টাকার যোগান ছিল তাহার। আল্লাহ তায়ালা যেন তাকে নেক হায়াৎ দান করেন । 🥀
🌲আমার বাবার কাছে এমন কোন জমানো টাকা ছিল না, আমি বিদেশ যাব আর এখানে খরচ দিবেন।
, ঐসময় ,আমার বিদেশ যাবার টিকেট এবং সবকিছু ওকে হওয়ার পরেও,, আমার কাছে ৩০হাজার টাকা অতিরিক্ত ছিল। এ সব টাকা দুই মামাই দিয়েছিলেন । মামাদেরকে যানাই নাই, কারণ ঔ সময় বাবার কাছে বাড়িতে সাংসারিক খরচের কোনই টাকা ছিল না। বাবা খুব চিন্তিত ছিল, টাকাগুলো বাবার হাতে দিয়ে আসি । বাবা অনেক খুসি হয়েছিলেন। বিদেশ আসার পর ছয় মাস বাড়িতে কোন টাকা দিতে পারিনাই, কারণ কাজ ভাল ছিলোনা বেতন ছিল কম, এরপর মামাদের ধারের টাকা সোধ করতে হবে ।🌲
🌴এর পরে ক্রমাগত ভাবে আরবি ভাষায় কথা বলা সিখতেছিলাম ও কাজ করতেছিলাম, একটু একটু পরিবর্তনের সুযোগ পাইতেছিলাম। 🌴
🌿প্রথম দীর্ঘ চার বছর পর দেশে ছুটিতে গেলাম, সংসার হলো, ক্রমাগত ভাবে সংসারে নতুন সদস্য যুক্ত হলো। আলহামদুলিল্লাহ এখন আমার সংসারে দুই ছেলে । ওদের জন্য দোয়া করবেন যেন একজন ভাল মানুষ হতে পারে। ।
এভাবেই প্রবাস জীবনের ১৯টা বছর কেটে গেলো। এখনও পরে আছি প্রবাসে। কারণ দেশের মাটিতে এখন পর্যন্ত কোন উদ্যোগ নিতে পারি নাই। একমাত্র কারণ সিদ্ধান্ত হীনতা। অচিরেই হবে ইনশাআল্লাহ, সবাই দোয়া করবেন। 🌿
🌹🌹আমার উদ্যোগ 🌹🌹
🎋প্রথমেই প্রশংসা মহান আল্লাহ্ পাকের, তিনি যদি আমাকে কবুল ও মঞ্জুর করেন ইনশাআল্লাহ। 🎋
🌾যদিও আমার পুর্ব অভিজ্ঞতা আছে, তা নিয়েই আমি শুরু করতে চাই। ইনশাআল্লাহ,,আমাদের মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার বলেছেন, আপনাদের যার যে অভিজ্ঞতা আছে, সেই সেক্টর নিয়েই শুরু করুন,অতি সহজেই মুল লক্ষ্যে পৌছান সহজ হবে। 🌾
🦆🐓🕊️🦜🦈🌱
ইনশাআল্লাহ আমি আমার পুর্ব অভিজ্ঞতা দিয়েই শুরু করব। ইলেকট্রিক কাজ যানি, ও সাথে ইলেকট্রিক পণ্যের স্টোর। এবং ফার্মিং অভিজ্ঞতা আছে, বিশেষ করে পল্ট্রির ফার্ম। গ্রামের বাড়িতে আমি একটি নতুন জমি ক্রয় করেছি, সেখানে অল্প অল্প করে সব কিছুই রাখতে চাই। যেমন হাস, মুরগি, কবুতর, কোয়েল পাখি,সাথে পুকুরে মাছ, শাক- সব্জির চাষ,,ইত্যাদি। ইনশাআল্লাহ।
🦆🐓🕊️🦜🦈🌱
🌷🌹
🦚প্রিয় ফাউন্ডেশনে আমার যুক্ত হওয়া🦚
💥ফাউন্ডেশনে যুক্ত হবার শুরুটা, ফেসবুকে ২০২২ এর ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝির দিকে, কামরুল হাসান রাসেল ভাই এর একটি ভিডিও ফুটেজ ফেসবুকে দেখলাম।
এরপর মস্তফা হায়দার আমিন ,কিশোরগঞ্জ ,মো: আলতাফ হোসেন ভাই, পটুয়াখালি, সৌদিআরব প্রবাসী,তাদের পোস্ট ১৮তম ব্যাচ, রেজিস্ট্রেশন করুন। উভয়ের সাথেই যোগাযোগ হলো, গ্রুপে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন পেলাম আমি ওখানে ঢুকলাম, খোরশেদ আলম ভাই, লাইবেরিয়া প্রবাসী ওনার সাথে যোগাযোগ করলাম, তাকে সব খুলে বললাম ,অল্প সময়ের মধ্যে আমার ব্যাচ নাম্বার এবং রেজিস্ট্রেশন নাম্বার, বের করে পাঠিয়েছেন।
এরপর থেকেই প্লাটফর্ম এর সকলের সাথে যুক্ত হতে থাকলাম। আর এক ভাইয়ের কথা না বললেই না, সে হলো আমাদের প্রিয় রাসেদ আলি ভাই। খুবই একজন ভাল মনের মানুষ। সৌদিআরব প্রবাসী,,উপজেলা অ্যাম্বাসেডর রোমারী।
আসলেই এটা একটা ভাল ও পজিটিভ প্লাটফর্ম, এবং ভাল একটা পরিবার, সকলকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। 💥
🪴শেষ উক্তি 🪴
🌿আমার এবং আমার পরিবারের জন্য সকলে দোয়া করবেন। সকলের জন্য অনেক অনেক দোয়া এবং শুভকামনা রইল। প্রিয় ভাই ও বোনেরা এতক্ষণ আপনারা কষ্ট করে, আমার জীবনের না বলা কথাগুলো তুলে ধরেছি, এই গল্পটি ধৈর্য্য ধরে পরেছেন, সবাইকে আমার অন্তরের অন্তস্হল থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। আশাকরি কোন ভুল ক্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আমার পাশে থাকবেন, আমাকে সহযোগিতা করবেন। 🌿
🍀বিদায় নেওয়ার আগে কৃতজ্ঞতা জানাই আমাদের সকলের প্রান প্রিয় মেন্টর, জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারকে, আমাদের ফাউন্ডেশনের সম্মানিত মডারেটর, জেলার এম্বাসাডার ,কোর ভলান্টিয়ার, বিভিন্ন দায়িত্বশীল সকল সদস্য বৃন্দ সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আরো জানাই সালাম-- আস্সালামু আলাইকুম অয়ারাহমাতুল্লহ, অন্যান্য ধর্মের ভাই বোনদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা।
আল্লাহ্ হাফেজ,,
🌹🌹পরিশেষে প্রিয় স্যারের সেরা উক্তিটি বলে
বিদায় নিলাম:--------
🌹🌹সপ্ন দেখুন 🌹🌹
🌹🌹 সাহস করুন 🌹🌹
🌹🌹 শুরু করুন 🌹🌹
🌹🌹লেগে থাকুন🌹🌹
🕋সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ 🕋
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৮৬০
তারিখ ২৬-০৮-২০২২ইং
🌴 কাজী মনিরুজ্জামান
🌴ব্যাচ:- 18
🌴রেজিস্ট্রেশন:- 97994
🌴থানা:- কাজির হাট
🌴উপজেলা:- মেহেন্দিগঞ্জ
🌴জেলা:- বরিশাল
🌴ডিস্টিক:- বরিশাল
🌴বেলাড গ্রুপ:- A+
🌴আমি একজন এক্টিভ সদস্য,
🌴 আমি একজন রেমিট্যান্স যোদ্ধা,
🌴যুক্ত আছি ষষ্ঠ ব্যাচ এসো কোরআন সিখি
কাফেলা ,
🌴নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের গর্বিত
আজীবন সদস্য।