জীবনের গল্পের শেষ বলতে কিছুনেই।
✍️✍️আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওবারাকাতুহ,
পরম করুনাময় আল্লাহর নামে আরম্ভ করিতেছি,
✍️মহান সৃষ্টি কর্তার প্রতি লাখো কোটি শুকরিয়া আদায় করছি, যিনি আমাকে সুন্দর এই পৃথিবীতে প্রেরন করেছন। ও মুসলিম পরিবারে জন্ম দিয়েছেন।আলহামদুলিল্লাহ্।
🤲✍️সমস্ত প্রসংসা ঐ আল্লাহর যিনি আমাকে পৃথিবীর বিভিন্ন মহামারি বালা মছিবতের মধ্যেও সুস্থ রেখেছেন।
🌹ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমার বাবা মায়ের প্রতি। যারা অক্লান্ত পরিস্রম করে আমাকে বড় করে তুলেছেন।
🌹🌹বিশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা সেই মহান মানুষটির প্রতি যার জন্য আমারা পেলাম এতো সুন্দর একটা পরিবার ও নিজের জীবনের গল্প লিখার সাহস, প্রিয় মেন্টর প্রিয় শিক্ষক ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার আপনার প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি,
✍️আমার গল্প একান্ত আমার জীবনের।
বাবা মা আর আমি সহ চার ভাই বোন মোট সাত জনের পরিবার আমাদের, আমি হলাম চার নাম্বার,
আমার বাবা একজন সত সাহসী সত্যবাদি পর উপকারি মানুষ ও আদর্শ কৃষক ছিলেন,
আমার মা ও একজন পরিশ্রমী ও আদর্শ গৃহিণী ছিলেন।
তাই আমার বাবাকে তার সম বয়সী এবং বাবার সিনিয়র মুরুব্বিরা বাবাকে দরবেশ বলে ডাকতেন।
তাই বাবার সেই আদর্শে ছোট থেকে আমাদেরকে বড় করে তুলেছেন, কখনো অন্যায় অপরাধ করার সাহস ও পাইনি। যদি অন্য কেউ আমাদের সাথে অন্যায় করতো বাড়িতে এসে বললে উল্টো মার খেতে হত, আর বলত তোমরা উখানে কেন গিয়েছিলে?
✍️আমার শৈশব,
আমার শৈশবের জীবন খুব হাসিখুশি আনন্দেই কেটেছে।
ছোট থেকেই আমি একটু ধ্রত চতুর ছিলাম। আশির দশক থেকে নব্বইয়ের দশক পযর্ন্ত খেলার জগতে যত ধরনের খেলা ছিল, এমন কোনো খেলা নেই জা,,আমি খেলিনি,
ছোট থেকেই পড়ালেখাতেও অনেকটাই ভালো ছিলাম। আমাদের এলাকার মধ্যে সকালের মকতব মাদ্রাসা আমার বাড়ির পাশেই ছিল। যার কারনে একদিন ও ফাকি দেয়ার সুযোগ ছিলনা। তাই পড়ার বেপারে অনেকের চেয়ে এগিয়ে ছিলাম। আমার কন্ঠ ভালো থাকার কারণে আমাকে অনেক জায়গায় নিয়ে যেতেন প্রতিজোগিতার জন্য। ছোট থেকেই আমার চলাফেরা ছিল আমার চেয়ে বড় সিনিয়র দের সাথে। মজার একটা ঘটনা আমি আর আমার বোন আমার পাশের বাড়ির চাচাতো বোনের সাথে পুতুল বিয়ে দিয়ে আমরা বড়জাত্রী গিয়েছি ওরাও মেহমান হয়ে এসেছিল। আমাদের এ
পুতুল বিয়ের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জে সম্পর্ক হয়েছিল তা,, অনেক দিন ছিল।
👨💻আমার লেখাপড়া,
ছোট থেকেই পড়ালেখায় ভালো ছিলাম। যার কারনে প্রাইমারি শেষ করার আগেই ক্লাস ফাইভে থাকা অবস্থায় আমার মামাত ভাই আমাকে মামা বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে আলিয়া মাদ্রাসায় ফাইভেই ভর্তি করিয়ে দেয়।
আরবির অনেক বিষয় আছে সে বিষয়ে আমি নতুন আবার ভর্তিও হয়েছি বছরের মাঝামাঝি সময়ে, তার জন্য আমাকে এক ক্লাসে দুই বছর থাকতে হয়। এভাবে ভালোই চলছে পড়লেখা আমি যখন ক্লাস এইটে পড়ি তখন আমি ক্লাসের থাডবয়। বরাবর দুই তিনের মধ্যেই ছিল আমার রোল। হঠাৎ একদিন আমাদেরকে লাইব্রেরিতে প্রিন্সিপাল হুজুর কয়েকজনকে নাম ধরেই বললেন। তোমাদেরকে ইসকলারশিপ পরিক্ষা দিতে হবে। ওই বছর আমার বাবা অসুস্থ হয়ে পরেন। যার কারনে আমার কোচিং করা হয়নি নিজের প্রচেষ্টায় পরিক্ষা দেই।
এরপর নাইনে যখন পড়ি। রেজিস্ট্রিশন করার সময় আবার প্রিন্সিপাল হুজুর ডাকলেন লাইব্রেরিতে সমস্ত শিক্ষক উপস্থিত। প্রিন্সিপাল হুজুর বললেন এক থেকে শাত পযর্ন্ত বাধ্যতামুলক সাইন্স নিতে হবে। অন্যথায় আমার সাইন্সের টিচার দের বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিতে হবে। আমরা কয়েকজন মানা করার করনে জোড়া দুটি বেত সামনে আনে। অবশেষে বাধ্য করলেন সাইন্স নিতে। ঐ বছর প্রথম মাদ্রাসায় সাইন্স যুক্ত হয়।
আমার বাবার দিন দিন অসুস্থতার হার বারতে থাকে । যার কারনে পরিবারে অভাব অনটন চেপে বসে। আমার নাইনের ফাইনাল পরিক্ষা দেয়ার আগেই সংসারের হাল ধরার জন্য আমার পরালেখা ওখানেই শেষ করতে হয়।
✍️কর্ম জীবন,
2003 সালে আমি শুধু মাকে বলে আমি আমার ছোট বেলার বন্ধু চাচাতো ভাইয়ের সাথে প্রথম কাজের জন্য ঢাকা রওয়ানা হলাম।
পথমে ফার্নিচারের কাজে যাই, এক বছর কাজ করি। এরপর আমার বড় ভাইয়ের কাছে কেরানিগন্জ গিয়ে দর্জি কাজ শিখি।
কাজ করতে থাকি এরি মাঝে বাবা খুব ই অসুস্থ বাবা কোনো কিছু করতে পারেন না, আমরা দুই ভাই মিলে সংসারের হাল ধরি, বাবার চিকিৎসা ও চালাই।
বাবার ডাক্তার দেখাতে যত দৌড়াদৌড়ি আমিই করতাম বেশি। যার কারনে বাবার অনেক কথাই আমাকে বলছেন,
😭বাবার চলে যাওয়া,
বাবা অসুস্থ হলে ও আমাদের মাঝে আছে এটাই অনেক ছিল,
যাদের বাবা নেই শুধু তারাই বুঝতে পারে বাবা মানে কি!
2007 সাল তখন আমার বাবা অনেকটাই সুস্থ, একদিন সকালে কাজে বসেছি আমি দেখি ঘুমে মেশিনের উপরে পরে যাই যাই অবস্থা। আমার হাতেপায়ে শক্তি পাচ্ছি না, ঘার ভেঙ্গে পরে যায়, এর মধ্যেই আমার মহাজনের নাম্বারে কল আসলো। আমাদের দুই ভাইকেই এই মুহূর্তে বাড়িতে যেতে হবে বাড়ি থেকে খবর এসেছে বাবা খুবই অসুস্থ। তখন আমার আর বুঝার বাকি নেই। আমি তখনই বুঝতে পেরেছি আমার বাবা আমাদেরকে ছেড়ে চিরবিদায় নিয়েছেন। আমি বাড়িতে গিয়ে দেখি আমার বাবা আর বেঁচে নেই। চিরতরে আমাদের এতিম করে চলে গেছেন না ফেরার দেশে। আমার মাথার উপর থেকে ছায়া দেয়ার বট গাছটি সরে গেছে। সকলে আমার বাবার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ্ জেনো আমার বাবাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন আমীন।
✍️ব্যবসায়ীক ও সংসার জীবন।
2012 সালে প্রথম আমি কেরানিগঞ্জে পেন্টের ব্যবসা শুরুকরি। আলহামদুলিল্লাহ্ ভালোই চলছিল, আমি তখন রাতদিন পরিশ্রম করতাম, আমার কোনো শুক্রবার ছিলনা এভাবে পরিশ্রম করেছি,
2017 সালের নভেম্বর মাসের 6 তারিখে বিয়ে সম্পুর্ন করার মাধ্যমে আমি আমার পরিপুর্ন সংসার জীবনে পদার্পণ করি। প্রথম সংসার জীবনে ১বছর ভালোই কাটছিল। আমি বাচ্চা নিতে চাই শুরু থেকেই কিন্তু ও আমার স্ত্রী চাচ্ছে পরে নিতে। এরপর পারিবারিক নানান জটিলতার কারনে আমার সাথে আমার স্ত্রীর অনেক কথা কাটাকাটি হত। আমি চাইতাম আমার পরিবারের কথা কেউ নাশুনুক না জানুক। আমার পরিবারের সমস্যা আমিই সমাধান করব। কিন্তু ও তার উল্টো। আমি আমার বাড়ির সম্মান রক্ষার্থে আমার এক চাচাকে বিষয়টা বলি। আমার চাচা শুনে আর কয়েক চাচাকে নিয়ে আমাদের সুখের সংসার আলাদা করে দেয়। যদি ও এখানে আমার স্ত্রী ই সব সমস্যার মুল, আমার ছোট ভাই সহ আমার মায়ের সম্পুর্ন দায়িত্ব আমি নেই। আমার সাথেই রেখেছি এখনো আছে। আলহামদুলিল্লাহ্।
আমার ছোট ভাইয়ের বিয়ে করানো থেকে আলাদা ভাবে ঘর করে দেয়ার দায়িত্ব আমি আমার চাচাদের সামনে ওয়াদা করে নিয়েছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ্ এখন পড়ালেখা শেষ করিয়ে বিয়ে করিয়ে দিয়েছি সম্পুর্ন আমার অর্থে আমার দায়িত্বে। সংসার আলাদা হবার পরেও আমাদের স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ভালো যাচ্ছিলনা। কারন ও আমার ভাই বোন। এক কথায় আমার পক্ষের আত্মীয়স্বজন ও দেখতে পারতোনা। তাদের সাথে ভালো
আচরণ করতোনা। কিন্তু আমিতো না দেখে পারিনা। এ নিয়ে প্রতি নিয়োত আমার সাথে কথা কাটাকাটি হতো। কিন্তু আমি কখনো ওর গায়ে হাত তুলি নি। বাড়িতে আসলে বেশি কথা কাটাকাটি হলে আমি রাগকরে ঢাকায় চলে যেতাম। তবে একদিন আমার সামনে আমার মাকে খারাপ ভাষায় কথা বলার কারনে আমি ওকে একটা চর মেরেছিলাম ওর গালে।এটা আমার একদমই ঠিক হয়নি তাকে বুঝিয়ে বলা উচিৎ ছিল সময় নিয়ে, আমি এটা জানি মেরে কাউকে ভালো করা যায়না। এদিকে ব্যবসার অবস্থাও একটু খারাপ অন্য দিকে সংসারে অশান্তি। মাথাটা পুরাই খারাপ। একদিন আমি আমার পরিবারের সাথে আলোচনা করলাম আমি বাহিরে যাবো। যেই কথা সেই কাজ বড় ভাইকে দেশে দোকান দিয়ে দিলাম। ছোট ভাই এক মাদ্রাসায় চাকরি করেন। আমিও আস্তে আস্তে ব্যবসা গুছাচ্ছি বাহিরের বেপারে আলাপ করতেছি বাহিরে যাওয়ার জন্য।
🛫বিদেশ গমন।
আমি কাউকে কিছু না জানিয়েই পাসপোর্ট করি। আমার এক বন্ধু থাকে সৌদি ওর সাথে যোগাযোগ করে ভিসার ব্যবস্তা করি। কিন্তু আমার স্ত্রী সহ আমার শশুর বাড়ির কেউ জানেনা। আমার উদ্দেশ্য হল স্বামী কি জিনিস সেটা আমি তাকে শিক্ষা দিব। আমি তাকে ও ছারতে পারব না আমার পরিবারের সদস্যদেরকে ও ছারতে পারব না। এক পর্যায়ে আমার ভিসার সবকাজ শেষ করতে প্রায় 5 মাসের মতো লেগে গেল। আমি বাহিরের বেপারে সমস্ত কথা বলতাম ঢাকাতে। বাড়িতে গেলে বাহিরে আসার বেপারে কিছুই বলতাম না। সর্বশেষ আমার সব কার্জক্রম করতে রমজান মাস চলে আসছে। তাড়াতাড়ির জন্য ৮ রমজান বিমানের টিকিট ডাবল টাকা দিয় কনফার্ম করে সৌদি আসি। কতটা অশান্তিতে থাকলে স্ত্রীকে না জানিয়ে দেশের বাহিরে মানুষ যায় সেটা শুধু যে এই অশান্তি ভোগ করেছে সে বুঝতে পারবে,
এখন এটা মজার বিষয় হলেও তখন ছিল খুবই কষ্টের বিষয়। আমার স্ত্রীকে আমি সৌদি আরব এসে আমার চাচাতো বোন জামাই কে দিয়ে বলেছি। যে আমার স্ত্রীকে বলেন আমি সৌদি চলে আসছি। তখন শশুর বাড়ির সকলেই কান্নাকাটি শুরু করে দিল। কি আর করার। পরিশেষে তার পরথেকে বুঝতে পেরেছে ওর ভুল। আলহামদুলিল্লাহ্ এখন বেশ ভালো আছি মিলে মিশেই আছি।
✍️প্রবাস জীবন ও কিছু ভুল থেকে শিক্ষা,
ভেবে ছিলাম বাহিরে এসে ভালো থাকতে পারবো। কিন্তু করোনা নামক মহামারির কারনে সবকিছু উলট পালট হয়ে গেল। সকলেই জানেন ব্যবসা করলে বাকি লেনদেন থাকেই। আমার কাছে যারা পাওনা ছিল তাদেরকে আমি সব টাকা দিয়ে হিসাব ক্লিয়ার করে আসছি, কিন্তু আমি অনেকের কাছে পাওনা আছি প্রায় ৫ লক্ষ টাকার মতো। দেওয়ার কথাছিল কিন্তু এখনো দেয়নি। আমার বাহিরে আসা নিয়ে এবং পূর্বের কিছু ঋণ ছিল। সব মিলিয়ে প্রয় ৯/১০ লক্ষ টাকা ঋণের মধ্যে পরে যাই।
এদিকে করোনা মহামারির কারনে আমার কাজ সম্পুর্ন বন্ধ। ঐদিকে যারা টাকা পাবে তারা চাপদিচ্ছে টাকার জন্য। একপর্যায়ে টিকতে না পেরে আমাদের কিছু জমি ছিল সেটুকু বিক্রি করে ঋণ পরিশোধ করি। এখন আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি। আমার স্ত্রী এখন দেশে জাওয়ার জন্য খুব করে বলতেছে। কারণ সে হারে হারে তার ভুল গুলো বুঝতে পেরেছে। আমারো দেশে জাওয়ার ইচ্ছে 3 বছরের বেশি বাহিরে। বিয়ে করেছি প্রায় পাঁচবছর একজন সন্তানের খুবই দরকার যদি আল্লাহ্ দান করেন। সকলের কাছে দোয়া চাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ্ যেন আমাদের মনের আশা পুরন করে আমাদের সুখের সংসার আলোকিত করেন।
✍️রাগ করে উদ্যোগক্তা জীবন ত্যাগ করেছিলাম তার জন্য অনেক ঋণের বোঝা টানতে হল,
রাগের জন্য অনেক হারালে ও প্রাপ্তি হল আমার স্ত্রী তার ভুল বুঝতে পেরেছে,
প্রবাসে এসে প্রিয় পরিবারের সাথে যুক্ত হয়ে আমার হৃদয়ের স্পন্দন ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের অনুপ্রেরণায় আবার ও সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমি আমার উদ্যোগতা জীবন পুনরায় শুরু করার জন্য, আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন আপনাদের দোয়ায় নতুন করে উদ্যোগতা হিসেবে পথচলা শুরু করতে পারি। অনেক কিছু করার প্লান পরিকল্পনা করেই দেশে জাচ্ছি। আল্লাহ্ যেন আমার নেক মাকসুদ আশা আকাংখা পূর্ণ করেন,,আমীন।
সর্বপরি সব শেষে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি এ সতাব্দির স্রেষ্ঠ আবিস্কারক আমাদের লাখো তরুণ তরুণীর সপ্নদ্রস্টা জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি। যিনি এমন একটি প্লাটফর্ম তৈরী করে দিয়েছেন। যেখানে আমরা আমাদের সপ্নপুরনের গল্প বুনতে পারি সফল হওয়ার সাহস ও স্বপ্ন দেখতে পারি,
প্রিয় স্যারের দেওয়া সেই অমীয় বানী দিয়ে শেষ করতে চাই।
সপ্ন দেখুন
সাহস করুন
শুরু করুন
লেগে থাকুন
সফলতা আসবেই
আমি স্যারের এই অমীয় বানী বুকে ধারন করে আমার সংক্ষিপ্ত জীবন কাহিনী এখানেই শেষ করছি। আসলে জীবনের গল্পের শেষ বলতে কিছুনেই।
আজ স্বপ্ন দেখার গল্প শুনিয়েছি।ইনশাআল্লাহ সফলতার গল্প একদিন শুনাব, আপনাদের দোয়া ও সহজোগিতা একান্ত ভাবে কামনা করছি।
আল্লাহ্ হাফেজ।
✍️এতক্ষন যারা আপনাদের মূল্যবান সময় দিয়ে আমার জীবনের গল্পটা পড়েছেন তাদেরকে জানাচ্ছি আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে আন্তরিক মোবারকবাদ অনেক অনেক দোয়া ও ভালোবাসা।
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৮৬৯
তারিখ ১২-০৯-২০২২ইং
মোঃ ফিরোজ মোল্লা
ব্যাচ নং ১৪
রেজিস্ট্রিশন নং ৬৫০৩৮
নিজ জেলা মাদারীপুর। শিবচর
বতর্মান সৌদি আরব রিয়াদে আছি