নতুন করে জীবন কে এগিয়ে নেওয়ার শক্তি ও সাহস অর্জন করতে পারছি।
............…জীবনের গল্প......................
......গল্পটা পড়ার অনুরোধ রইলো.........
......বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম...........
.......সবার প্রতি আমার সালাম.............
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ
🌿🌿প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জানাই আমাদের সৃষ্টিকর্তা মহান রব্বুল আলামীনের প্রতি যিনি আমাকে এখন প্রর্যন্ত সুস্থ রেখেছেন ভালো রেখেছেন। আলহামদুলিল্লাহ
🌿🌿তারপরে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমার মা ও বাবার প্রতি তার না হলে হয়তো আমি এই পৃথিবীতে আসতাম না।তারা আমাকে মায়া ও যত্ন করে ভালবাসা দিয়ে বড় করেছে।
🌿 🌿আমি আরো ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি প্রাণপ্রিয় ভালোবাসার গ্রুপ নিজের বলার মতো গল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান সকলের ভালোবাসার কেন্দ্রবিন্দু নয়নের মনি প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি। তিনি না থাকলে হয়তো আপনাদের মতো ভালোমানুষগুলোর সাথে সাক্ষাৎ হতো না। তাহার কারনেই ভালোমানুষ হিসেবে নিজেকে গঠন ও উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখছি স্যারের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা।
🌿🌿চলে যাচ্ছি মূল গল্পে....................
দক্ষিন বঙ্গের সাগরকন্যা পটুয়াখালী জেলা রাঙ্গাবালী উপজেলা বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নের গাববুনিয়া গ্রামে
আমার জন্ম ও বেড়ে উঠা।
শুরুতে আমি আমার পরিবার সম্পর্কে কিছু কথা বলে নেই আমাদের যৌথ পরিবার ছিলো আমার মা বাবা দাদা দাদি কাকা কাকি ফুবু। আমার বাবা পরিবারে বড় সন্তান ছিলো। আমার মা বাবার ৪ সন্তানের আমি বড় সন্তান।বাবা বড় ছিলো বলেই পুরো পরিবারে চাপ আমার বাবা উপরে ছিলো। বাবা অনেক সংগ্রামের মধ্যে আমাদের পরিবার পরিচালনা করতেন।
🌿🌿আমার ছেলে বেলাঃ
আমি আমার পুরো পরিবারে বড় সন্তান ছিলাম সবার চোখের মনি ছিলাম।আমার এখনো পুরোপুরি মনে আছে আমার প্রথম ইস্কুলে যাবার কথা আমার দাদা তার সাথে সাথে আমাকে রাখতে আমার দাদা আমাকে ইস্কুলে ভর্তি করে দিয়েছেন। আর প্রতি দিন নিয়ে যেতেন আর নিয়ে আসতেন।এভাবে চলে গেলো প্রথম শ্রোণি থেকে পঞ্চম শ্রোণি পর্যন্ত। আমি যখন হাই ইস্কুলে ভর্তি হয়েছি তখন আমার দাদা অসুস্থ হয়ে পড়ে। কিছু দিন পড়ে আমার দাদা মারা যায় ২০০৫ সালে। তখন থেকে আমাদের যৌথ পরিবার ভাঙ্গা শুরু করে।তখন আমার একটা ছোট ভাই পৃথিবীতে আসে।আমার ফুপুর বিয়ে হয়ে যায়।আমার দাদার কৃষি ব্যাংকে বেশ কিছু টাকা ঋণ ছিলো। আমার কাকা কাকি আলাদা হয়ে গেছেন আমার কাকা ঋণের টাকা দিতে রাজি ছিলনা। আমার বাবার পক্ষে তখন ঋণ দেওয়া সম্ভব ছিলনা। আমি আর কিছু দিন লেখাপড়া করে ছিলাম। বাবা কষ্ট দেখে মা আমাকে লেখাপড়ার ফাকে কাজ শেখার জন্য দেয় আমাদের বাজারে একটা টেইলার্সের দোকানে। একটা সময় আমার লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যায়।আর আমি টেইলার্সের কাজ পুরোপুরি শিখে ফেলি। তারপর কিছু টাকা ইনকাম করা শুরু করি।এবং টাকা গুলো আমার মায়ের কাছে রাখি। তারপরে আমার একটা বোন আসে পৃথিবীতে আমি আর বাবা আমার দাদা রেখে যাওয়া ঋণ শোধ করতে থাকি। ঋণ শোধ করার জন্য আমাদের বাবা ছেলে কে দিন রাত পরিশ্রম করতে হয়ছে। আমার বাবা দিন আমাদের কৃষি কাজ করতেন।আর আমি দোকানে কাজ করতাম।রাত হলে আমরা বাবা ছেলে আমাদের বাড়ির সামনে একটা নদী ছিলো ওই নদীতে মাছ দরতাম। রাতে আমি ও বাবা ঠিক ভাবে ঘুমাতে পারতাম না। আসলে কষ্টে বা দুঃখে না পরলে বোঝা যায় জীবন কতটা কঠিন।তখন বুঝেছি কঠোর পরিশ্রম করলে কিছু না কিছু আল্লহ মানুষকে দেয়। এভাবে ২ বছর লেগে গেছে আমার দাদার রেখে যাওয়া ঋণ শোধ করতে।
🌿🌿আমার ব্যবসা জীবনঃ
আমার মা আমাকে ২০১৩ সালে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে একটা কাপরের দোকান করে দিয়েছিল আমি সে দোকানটা বেশি দিন চালাতে পারিনি ৩ মাসের মাথা আমার দোকান করতে ভাল লাগেনা তখন আমার দোকানের মালামাল বিক্রি করে দেই মাএ ২০ হাজার টাকায় তখন আমার বেশ কিছু টাকা লজ হয়েছে।তখন আমি আমার মা বাবার কাছে খারাপ হয়ে গেলাম। মা বাবা আমাকে আগের মত আর সাপোর্ট করেনা। আত্নীয় স্বজনাও অনেক কথা বলতে শুরু করে আমার মাকে। ছেলে ব্যবাসার কি বুঝে ওকে যে দোকান করে দিলি অন্যের দোকানে কাজ করতো সেটাই তো ভাল ছিল। এভাবে প্রতি দিন কথা শুনতে আর ভালো লাগ ছিলনা। একটা সময় আমার কাছে খুব বিরক্ত লাগতো সবার কথা। আমি বাড়িতে যাওয়া বন্ধ করে দেই বাজারে বন্ধুদের সাথে থাকতাম। কিছু দিন বিভিন্ন বন্ধুদের বাড়িতেও ছিলাম।তখন আমি কি করবো ভেবে পাচ্ছি না। আমি রাগ করে চলে আসি ঢাকা নারায়ণগঞ্জ ওখানে একটা দোকানে কাজ করা শুরু করি। এভাবে কেটে গেলো ওখানে দুই বছর। তারপর আমার কাটিং মাষ্টার হবার শখ যাগলো আল্লাহর রহমতে আমার সে আসাও পুরোন হলো। আমি ২০১৬ সালে নারায়ণগঞ্জ থেকে সাভার হেমায়েতপুর চলে যাই ওখানে গিয়ে গার্মেন্সে কাজ করার শখ জাগলো কিছু দিন পরে একটা চাকরি হলো আমার ৮৪২০ টাকা বেতন আসলে এ বেতনে চলা অনেক কষ্ট সাধ্য ছিলো। ৪ মাস চাকরি করার পরে আমি অন্য একটা গার্মেন্সে ইন্টারভিউ দেই। সেখানে আমার চাকরি হয়ে যায় ১২ হাজার টাকা বেতনে ২ বছর৬ মাস চাকরি করার পরে।আমার নারায়ণগঞ্জ থেকে একটা চাকরি অফার আসে আমি সেখানে গিয়ে ইন্টারভিউ দেই আলহামদুলিল্লাহ আমার সেখানে ২০ হাজার ৫০০ টাকা বেতনে চাকরি হয়। তার কিছু পরে তো পৃথিবী জুরে করোনা শুধু হয়ে যায়।বেশির ভাগ সময় বাসায় থাকা হতো আমার করোনার কারনে অফিসে ডিউটি কম হতো ৮ থেকে৫ টা পর্যন্ত চলতো অফিস। বাকি সময় বাসায় থাকতাম এ সময় ইউটিউবে বিভিন্ন রকমের ভিডিও দেখতাম মুভি দেখতাম এসময় আমাদের প্রিয় স্যারে ভিডিও দেখতে পাই আমি স্যারে অনেক ভিডিও দেখেছি। তখন জানতে পারি নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের কথা। এড হবার কোন উপায় ছিলনা আমার কাছে। কারন আমি ফেজবুকটা বেশি পছন্দ করতাম না তখন। না করার কারন ও আছে মিথ্যাকে সত্য বলে বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন কিছু পোস্ট করতো তাই আমি ফেসবুক থেকে একটু দুরে ছিলাম। কিন্ত ওটা আমার ভুল দারনা ছিলো কারন সব জায়গায় ভাল খারাপ দুটোই থাকে। আমাদের কে সেখান থেকে ভালটা বেছে নিতে। এভাবে দেখতে দেখতে ২ বছর ৪ মাস কেটে গেলো নারায়ণগঞ্জে। এর ফাকে ওখান কার একজনের সাথে আমার আলাপ হয়। উনার ভাইয়ের দোকান আছে দুবাই তখনে থেকে মাথায় বুথ চেপে বসলো বিদেশ যাবো বিদেশ যাবো। তখন উনি আমাকে সত্য মিথ্যা অনেক কথা বলে আমাকে রাজি করে ফেললো আমি রাজি হয়ে গেলাম। তখন উনাকে আমি টাকার কথা জিজ্ঞেস কত টাকা লাগবে জেতে তখন উনি বললো ৩ লক্ষ। তো আমার কাছে ওতো টাকা ছিলনা তখন। কি করবো বুঝে আসছেনা তখন মা বাবাকে বললাম সব কিছু খুলে উনারা বললো ঠিক আছে ভাল হলে ভালো টাকার ব্যবস্তা হয়ে যাবে।তুই টেনশন করিশ না।আল্লাহ ভরসা বাবা মা আমাকে ১ লক্ষ টাকা দিলো আর বাকি টাকা আমার কাছে ছিলো এভাবে আমার বিদেশে চলে আশা।
🌿🌿প্রবাস জীবনে আমার কষ্টঃ
প্রবাস জীবনে আশার পরে নতুন করে শুরু হলো কষ্টের আরেক টা জীবন।
২০২১ সালের ২৪ নভেম্বর আমি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দু্বাই চলে আসি। ২দিন পরে দোকানে কাজ শুরু করি কারিগর হিসেবে। সকাল ৮ থেকে কাজ শুরু হয়ে রাত ১২ টা পর্যন্ত চলে। অনেক কষ্ট হচ্ছিল আমার কারন এতো লম্বা ডিউটি আমি আগে কখন করিনি। তারপরে রান্না করা খাবার খাওয়া ঘুমাতে ঘুমাতে রাত ২ টা ২.৩০ টা বেজে যায়। ১৫দিন কারিগরি করার পরে মহাজন বলে সজীব তুমি কাটিং মাষ্টারি করো।আমার তো এদেশের ভাষা জানা নেই আমি বললাম। উনি বললো সমেস্যা নেই আমরা আছি তো কাটিং মাষ্টারি শুরু করলাম।ওখানে আরো কষ্ট সকাল থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত দাড়িয়ে থাকতে হয়।মহাজনের ভাই আমাকে বলে ছিলো সকাল ৯ টা থেকে রাত ১০ পর্যন্ত ডিউটি। কিন্তু কথার সাথে কাজের কোন মিল নেই। আসলে মানুষের সাথে না চললে বোঝা যায় না খারপ ভালো।শুধু তাই বেতনটা যদি ঠিক ভাবে দিতো তাহলেও কোন সমেস্যা ছিলনা। কিন্তু বেতনটা ও ঠিক ভাবে দেয় না।কি করার এতো টাকা খরচ করে চলে এসেছি। এভাবে কাজ করতে থাকি কষ্ট করে।মাঝে মাঝে একা একা কান্না করতাম বাড়িতে কাউকে বলতে ও পারছিলাম না। কারন আমি নিজের ইচ্ছেতে এসেছি কেউ আমাকে আসতে বলেনি। আমি মনকে অনেক বুঝানোর চেষ্টা করছি কিন্তু মনকে বুঝতে পারছিনা। কেনো আসলাম এতো টাকা নষ্ট করে এই একটা প্রশ্ন করি নিজেকে নিজে। আর এখানে কোন ছুটি নেই সপ্তাহে কিবা মাসে কোন ছুটি নেই শুধু দুই ঈদে দুই দিন করে ছুটি থাকে ।প্রবাসে মানুষ কতটা কষ্ট করে নিজে না দেখলে হয়তো কখনো বুঝতাম না। প্রবাসির কাছে আত্নীয় স্বজনের কত রকম চাওয়া পাওয়া থাকে। কিন্তু প্রবাসে যারা থাকে তাদের কষ্ট দেখার যেন কেউ নেই। মানুষ না খেয়ে পরিবারের জন্য টাকা পাঠায় পরিবার জানতেও চায় না।
আর এভাবে কষ্টে কষ্টে কেটে গেলো আমার প্রবাস জীবনের ১০ মাস। আর এর মাঝে অনেক কিছু দেখছি প্রবাসিরা জীবনে কতটা কষ্ট করে কেউ না দেখলে কখনো বুঝবেনা। আমি আমার প্রবাস জীবনের ১০ মাসে যে কষ্ট পেয়েছি বা দেখেছি। সেটা আমার জীবনের বাকি ৩০ বছরেও কখনো দেখিনি।
🌿🌿নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশন যুক্ত হওয়াঃ
প্রবাস জীবন কষ্টের সময় ও হতাশা আমাকে একটু একটু করে গ্রাস করছে কোন কিছু ভালো লাগে না।সবসময় চিন্তা করি কিভাবে নিজের একটা সফল ও সুন্দর জীবন গড়তে পারবো। হতাশ থেকে বের হতে ফেসবুকে সময় দিতে থাকি।
এর মধ্যেই আমি ফেসবুক ভাল ভাবে চালাতে শুরু করি। আমি প্রিয় স্যারের ভিডিও আগেই দেখেছিলাম ইউটিউবে কিন্তু তখন ফেসবুক এতো এক্টিব থাকতাম না তাই গ্রুপে যুক্ত হতে পারি নাই। ফেসবুক নতুন ভাবে সময় দিতে গিয়ে আবার নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশন খুঁজে পাই আর নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের গ্রুপে জয়েন হই। কিন্তু সবার পোস্ট দেখি ওখানে সবাই ব্যাচ নম্বর রেজিষ্ট্রেশন নম্বর আছে। আমার তো কিছু নেই কিভাবে রেজিষ্ট্রেশন করবো বুঝতে পারছিলাম না। এক আপু কে নক করলাম বরগুনার #কেয়া_মনি আপু উনি আমাকে বললো ভাই আপনার ঠিকানা মোবাইল নম্বর রক্তের গ্রুপ বর্তমান অবস্থান এগুলো সব কিছু আমাকে লিখে পাঠান আমি পাঠালাম। এর পরে আমার মেসেঞ্জারে একটা কল আসে সৌদি আরব থেকে #রফিকুল_ইসলাম খোকন ভাইয়ের উনি আমার সাথে কথা বললো আর বললো #সাথী_আক্তার আপু আপনাকে মেসেজ করছে উত্তর দিন। আমি আপুর সাথে কথা বললাম আপু আমাকে বললো ভাই আপনার রেজিষ্ট্রেশন হয়েছে।আমি কেয়া মনি আপু রফিকুল ইসলাম খোকন ভাই ও আমাদের পটুয়াখালী জেলা এম্বাসেডর সাথী আক্তার আপু সহ তিন জনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ভালো মানুষের পরিবারে আমাকে আসার সুযোগ করে দেওয়ায়।আপু আমাকে গুগোল মিট ডাউনলোড করে নিতে বলেছেন আর প্রতি দিন ৮.৩০ মিনিটে সেশন চর্চা ক্লাসে যুক্ত হবার কথা বলেছেন।আলহামদুল্লিহ আমি এভাবে প্রতি দিন যুক্ত হবার চেষ্টা করি। আর আমি অনেক হতাশ হয়ে পরে ছিলাম। এতো টাকা নষ্ট করে বিদেশ এসে আমার কি লাভ হলো আমি দেশেই তো খুব ভাল ছিলাম।স্যার প্রতি দিনের সেশন পড়ে আর ইউটিউবে ভিডিও দেখে আমার হতাশা দুর হতে লাগলো। আলহামদুল্লিহ আমার নিজের জেলার মিট আপে যুক্ত থাকি।ও ইউনিক দুবাই টিমের মিট আপে যুক্ত থাকি। এর পাশা পাশি বিভিন্ন জেলার মিট আপে যুক্ত হবার চেষ্টা করি। আমাদের প্রিয় প্লাটফর্মের সকল ভাইয়া আপুরা অনেক ভাল মানুষ তাদের কথা গুলো শুনে আমার ভাল লাগে। আর এই ভালো লাগা থেকেই প্রতি দিন যুক্ত থাকা বাকি জীবনটা এই ভাল মানুষের পরিবারে যুক্ত থাকবো ইনশাআল্লাহ।
🌿🌿ফাউন্ডেশন থেকে আমার পাওয়াঃ
১। প্রিয় স্যাররের মতো একজন ভালো ও মানবিক মানুষ পেয়েছি।
২। প্রিয় প্লাটফর্মে বিভিন্ন জেলা সহ নিজের জেলার কিছু প্রিয় ভাই ও বোন পেয়েছি যারা সবসময় পাশে থাকে উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা দিয়ে।
৩। নিজেই নিজেকে প্রতিদিন তৈরি করতে পারছি হতাশা কেটে উঠতে পারছি।
৪। নতুন করে জীবন কে এগিয়ে নেওয়ার শক্তি ও সাহস অর্জন করতে পারছি।
৫। প্লাটফর্মে স্যারের সেশন ও ১৬ টি স্কিলস অর্জন করার চেষ্টা করছি।
৬। সর্বপরি একজন ভালো মানুষ হবার চেষ্টা করছি।
🌿🌿ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ
প্রিয় স্যার প্রবাসীদের অনেক বেশি সম্মান করেন এটা আমার খুব ভালো লাগে।প্রবাসীদের দুঃখ_ কষ্ট নিজ পরিবারের সদস্যরাও বুঝতে পারে না। সময়ে বেড়া জালে আমি এখন প্রবাসী কিন্তু প্রবাস জীবন আমার একদম ভালো লাগে না তাই
আমি কিছু দিনের মধ্যে দেশে আসবো ইনশাআল্লাহ। নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের শিক্ষা আমার জীবনের কাজে লাগাতে চাই। আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন।আমি দেশে এসে স্যারের শিক্ষা কে ধারণ করে নিজে কিছু করতে চাই।তাই লেগে আছি প্রিয় প্লাটফর্মের সাথে আগে শিখবো তারপর চিন্তা ভাবনা করে দেশে এসে নতুন করে উদ্যোক্তা জীবন শুরু করবো। সবাই আমার পাশে থাকবেন দোয়া করবেন আমি যেন সফল হতে পারি।
🌿🌿প্রিয় প্লাটফর্মের সবার জন্য অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইল। আল্লাহ পাক সবাইকে সফল উদ্যোক্তা হবার তৈওয়াফিক দান করুন। সবসময় একে অপরের পাশে থেকে এগিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ। সবার দোয়া কামনা করছি আজ এখানে বিদায় নিচ্ছি। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৮৮৬
তারিখ ১৪-১০-২০২২ইং
🌿🌿ধন্যবাদন্তে🌿🌿
নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশন গর্বিত আজীবন সদস্য
🌿আমি মো সজিব মিয়া
🌿ব্যাচঃ ১৯
🌿রেজিঃ ১০৫৫৫৪
🌿জেলাঃ পটুয়াখালী
🌿উপজেলাঃ রাঙ্গাবালী
🌿বর্তমান অবস্থানঃ সংযুক্ত আরব আমিরাত