অনেক প্রলোভন দেখিয়েছে কিন্তু কোন কিছুতেই আমাকে তারা আশ্বস্ত করতে পারেনি।
🍀🍀🍀 আমার জীবনের গল্প। 🍀🍀🍀
👉👉👉বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম 👈👈👈
🍀প্রথমেই আল্লাহ তায়ালার শুকরিয়া আদায় করছি যিনি আমাকে সুস্থ এবং সবল রেখেছেন এবং নিজের এবং পরিবারের জন্য কাজ করার তওফিক দিয়েছেন।❣️
🍀পরবর্তীতে প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মাদ সাঃ এর প্রতি
লাখো কোটি সালাম পেশ করছি যিনি না আসলে আমাদের এই পৃথিবীই তৈরি হতোনা এবং এত ভাল ভাল কাজ করার সুযোগ ও তৈরি হতোনা।
🍀পাশাপাশি আমার বাবা মা সহ সকলের বাবা মায়ের জন্য অনেক দোয়া এবং ভালোবাসা। আল্লাহ আমাদের সকল বাবা মায়ের নেক হায়াত দান করুন এবং কবরবাসীদের জান্নাত দান করুন আমিন।
🍀পাশাপাশি কৃতজ্ঞতা প্রিয় মেন্টর, লাখো তরুনের আইডল, এবং উদোক্তা তৈরির কারিগর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি, যার অক্লান্ত পরিশ্রমে আজকে আমরা পেয়েছি নিজের বলার মত একটি গল্প ফাউন্ডেশন এবং লাখো ভাল মানুষের পরিবার। স্যারের দীর্ঘায়ু কামনা করে আজকের লিখা শুরু করছি।
💁♂️খুব ছোট ছিলাম যখন আব্বু আম্মু স্কুলে দিয়ে দিয়েছিল। এক বছর পর আমার ছোটবোন কেও স্কুলে দিয়ে দিলে দুজন একসাথেই স্কুলে যেতাম।
🍀ক্লাস টু শেষ করতেই আব্বুর মাথায় আসল আমাকে মাদ্রাসায় দিবে। দাদাও চায় আমি মাদ্রাসায় পড়ি।
যদিও আমি তখন অনেক ছোট তবুও উনাদের ডিসিশন চেঞ্জ হয়নি। মাদ্রাসায় আমাকে দিবেই দিবে। যখন মাদ্রাসায় গেলাম তখন আমার বয়স ১০-১১ হবে। তখন থেকেই আবাসিক এ থাকা শুরু। এত ছোট থেকেই নিজের কাপড়-চোপড় ধোয়া এবং নিজের সব কাজ নিজেই করতে হতো।
🍀সপ্তাহ বা পনেরো দিনে একবার বাড়িতে যেতাম বা তার বেশিও হয়ে যেত অধিকাংশ সময়। বাড়িতে একবার আসলে আর যেতে চাইতাম না মাদ্রাসায়। এটাই স্বাভাবিক কি বলেন আপ্নারা?
🍀১০-১১ বছরের ছেলে বাড়ি থেকে ৬০ কিলোমিটার দূরে আবাসিক এ থেকে পড়াশোনা করার জন্য থাকবে সেটা নিশ্চয় ই স্বাভাবিক নয়।
🍀আবাসিক এ থাকতে থাকতে মোটামুটি কুরআন খতম দিয়ে হিফ্জ শেষ করে বের হয়েছি।
এর পর বাবার ইচ্ছা ছিল চিটাগং বড় মাদ্রাসায় পড়াশোনা করব কিন্তু দাদা আর বাবার মতানৈক্যে
ভর্তি হলাম নারিন্দা আলিয়া মাদ্রাসায়।
🍀যেহেতু এক লাইন থেকে আরেক লাইনে আসছি আবার ভর্তি হতে হল নিচের ক্লাসে। নিচের ক্লাসে ভর্তি হওয়ার পর যখন পরিক্ষার রেসাল্ট হতো সবাই ভাবতে লাগলেন এই ছেলেকে এত নিচের ক্লাসে দেয়া ঠিক হয়নি। কিন্তু উপরের ক্লাসে উঠানোর কথা চিন্তা না করে সবাই ভাল ভাবে পড়ার জন্য পরামর্শ দিয়ে গেলেন।
🍀এখানেও আবাসিক হলে থেকে পড়াশোনা। আবার এক জায়গায় আরো ৬ বছর। এই আবাসিক এ থেকে দাখিল পাশ করে ভর্তি হলাম ঢাকা আলিয়া তে। ঢাকা আলিয়া থেকে পাশ করে ভর্তি হলাম নারায়ণগঞ্জ তোলারাম কলেজ ইংলিশ ডিপার্টমেন্ট এ। এর মধ্যে এক আত্নীয়ের বিয়ে খেতে এসে এক মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ি।
🍀শুরু হলো জীবনের আরেক ঘটনার সুত্রপাত 💁♂️
কিছুদিনের মধ্যে ই ওর বিয়ের জন্য পাত্র আসা শুরু হলে আমার জীবন এর সব কিছুই এলোমেলো মনে হতে লাগলো। তাকে ছাড়া আমি আর কিছুই ভাবতে পারছিলাম না। দিন রাত শুধু তাকে নিয়েই ভাবতাম এবং কিভাবে কি হবে এসব চিন্তা করে করে ঘুমাতে যেতাম।
🍀লেখাপড়ার পাশাপাশি প্রেম। দুটো একসাথে হয় কিন্তু ঝামেলা হয় যখন প্রেমিকার বিয়ের কথা শুরু হয়। তখন লেখাপড়া কেন? কোন কিছুতেই মন বসবেনা। তাকে আমার জীবন থেকে হারিয়ে ফেলব সেটা ভেবেই জীবন যেন অন্ধকার হয়ে যেতে শুরু করল। যেভাবেই হোক আমি তাকে হারাতে চাইনা। 🤐🤐
🍀ছোট বেলা থেকে ই খুব জীদ্দি প্রকৃতির ছেলে ছিলাম তাই যেভাবেই হোক নিজের উদ্দেশ্য হাসিল করতে সক্ষম হয়েছি। অনেক ঝামেলা অনেক ভুলবুঝাবুঝির পর আমাদের বিয়ের দিনক্ষন চলে আসল।
🍀আলাহর রহমতে আমি তাকে নিজের করে পেলাম। বিয়ে তো করে নিলাম কিন্তু কিছুই তো করিনা। বউ কে খাওয়াবো কি??? মা বাবার ঘাড়ে বসে কয়দিন খাব?? এদিকে পড়াশোনা আরেকদিকে নিজের কোন ইনকাম এর ব্যবস্থা নাই এর মধ্যে বিয়ে করে কি ভুল করে ফেললাম এসব চিন্তায় কিছুই ভাল লাগেনা। স্টুডেন্ট অবস্থায় বিয়ে করে থাকলে এই কষ্ট অনুধাবন করতে পারবেন নয়তো পারবেন না।
শুনেছি বিয়ে করলে নাকি আল্লাহ ই সব ব্যবস্থা করে দেন। মুখ যেহেতু আল্লাহ দিয়েছেন রিজিক ও আল্লাহ ই দিবেন।
🍀বউ নিয়ে তখনো গ্রামের বাড়িতে থাকি কিন্তু যে কোন ধরনের পার্ট টাইম জব বলেন আর যেটাই বলেন সব কাজের খোজ নিলেই শুনি ঢাকা তে কাজ করতে হবে। নরসিংদি থেকে রেগুলার ঢাকা গিয়ে এসে কাজ করা সম্ভব না ভেবেও অনেক গুলো কাজে গিয়েছিলাম। কিন্তু যাওয়া আসার ভাড়া খরচ আর কষ্ট হয়ে যায় অনেক বেশি। আবার বাড়িতে পৌছতেও অনেক রাত হয়ে যায় তাই কোন টাই আর কন্টিনিউ করতে পারিনি।
🍀এরপর ভাবতে শুরু করলাম গ্রামে থাকবোনা।ঢাকা চলে যাব। আব্বু ব্যবসায়িক কাজে আমরা ছোট থাকতেই গ্রামে বাড়ি কিনেছে। সেই সুবাদে গ্রামেই বড় হওয়া। চাচা দাদা-দাদী রা সবাই ঢাকায় থাকে। সবার কাজ ঢাকায় হওয়ায় কেউ আর গ্রামে আসেনি।
সবাই সবার সুবিধা মত থাকছে। আম্মুও শহর থেকে গ্রাম বেশি পছন্দ করে বিধায় শহরে গিয়ে থাকেনা। যেহেতু ঢাকার বাসা সবার ই তাই আমিও বউ নিয়ে ঢাকা উঠব বলে মনস্থির করলাম।
🍀কিন্তু আগে তো কাজ রেডি করতে হবে। কাজ যদি ভাল হয় তারপর বুঝে শুনে পরবর্তী তে নিয়ে যেতে হবে। একটা নয়, দুটো নয়, প্রায় ৩-৪ টা কাজ পেয়েছিলাম কিন্তু সবাই ত সব কাজ পারেনা। কোন টাতেই টিকতে না পেরে অবশেষে আবার চাকুরি হারা হয়ে গেলাম।
নতুন বউ বাড়িতে রেখে নিজে ঢাকা থাকা আর বিদেশে থাকা এক ই কথা। যার কষ্ট সেই ই বুঝে একা থাকার যাতনা। কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার এর কবিতার ভাষায় যদি বলি,
চিরসুখীজন ভ্রমে কি কখন
ব্যথিতবেদন কি বুঝিতে পারে?
কী যাতনা বিষে
বুঝিবে সে কিসে
কভূ আশীবিষে দংশেনি যারে।
🍀তখন আমি নিজেও বুঝিনি একা থাকার কি কষ্ট।
হয়তো বুজেছি কিন্তু পরিস্থিতি যে অনুকূলে নয় তাই হয়তো আল্লাহ আমাকে ভুলিয়ে রেখেছিলেন।
☘️এভাবেই কিছুদিন কিছু মাস কেটে গেল।গল্পের মাঝে আরেকটা কথা বলতে চাই পারিবারিক ভাবে আমরা মধ্যবিত্ত কিন্তু কাজের ব্যবস্থা বা কারো থেকে টাকা নিয়ে কোন কাজ শুরু করা টা চাইলেই সম্ভব হতো কিন্তু আমি চেয়েছি আমি কিভাবে আমাকে স্ট্রাগল থেকে বের করে আনতে পারি সেটার জীদ নিয়ে এগিয়েছি।
🍀নিজে থেকে কি করা যায় কারো কাছে হাত না পেতে কিভাবে বড় হওয়া যায় সেটা এখনো আমার মধ্যে কাজ করে। হয়তো সেটা আত্নসম্মানবোধ থেকে অথবা পারসনাল ইগো থেকে। তবে সেটা যাই ই হোক না কেন ব্যাপার টা কিন্তু খারাপ না!!
🍀এর মধ্যেই কোন ভাবে **স্যারের ফেসবুক বা ইউটিউব থেকে নিজের বলার মত একটি গল্প গ্রুপের নাম শুনলাম। কয়েক দিন গ্রুপের কার্যক্রম বুঝে খুব ই ভাল লাগল। বুঝে গেলাম আমি যেমন কিছু চাচ্ছি ঠিক তেমন ই কিছু গ্রুপের সবাই চাচ্ছে।
🍀গ্রুপে রেজিঃ করে গ্রুপে পুরোপুরি এক্টিভ না থাকতে পারলেও স্যারের প্রতিটি সেষন আমি খুব মনোযোগ দিয়ে পরতাম এবং মানার চেষ্টা করতাম।
🍀তার ই ধারাবাহিকতায় আবার কাজ খুজতে শুরু করলাম। অনেক খোজাখুজির পর ৩ হাজার টাকার বেতনে ১০ ঘন্টার ডিউটির একটি কাজ খুজে পেলাম।
🍀পার্ট টাইম জব যেহেতু এর বেশি পাবোনা জানি, তবুও কিছু শিখার আশায় লেগে ছিলাম।
আর স্যারের শেষনে দেখেছি টাকার দিকে না তাকিয়ে কাজ টা শিখে ফেলতে হবে। এই সেষন টা মাথায় রেখেই কাজ টায় ঢুকে যাই।
🍀আপনাদের দোয়ায় ভাল কাজ শিখেছিলাম তাই এসিস্ট্যান্ট থেকে ৪ মাসের ভিতর হেড বার্গার শেফ হয়ে গিয়ে বেতন প্রায় তিনগুন বেড়ে গিয়েছিল আলহামদুলিল্লাহ।
🍀🍀🍀উদ্দোক্তা জীবনের শুরু 🍀🍀🍀
🍀 প্রতিদিন কাজে যাওয়ার জন্য রেগুলার খাবার আর কিছু আনুসাংগিক জিনিশপত্র নিতে একটি ব্যাগ দরকার ছিল। তাই মার্কেট থেকে নিজের জন্য একটি ব্যাগ কিনে এনেছিলাম।
সবাই যেমন কিছু কিনে ফেসবুকে পোস্ট করে সেভাবেই সেই ব্যাগ এর ছবি ফেসবুক এ পোস্ট করেছিলাম।
নিজের জন্য যেই ব্যাগ কিনে আনি সেই ব্যাগ আমার পোস্ট এর সাথে সাথেই সেল হয়ে যায়।
🍀পরদিন আবার কিছু ব্যাগ পাইকারি দামে কিনে এনে রেগুলার পোস্ট করছি আর সেল হয়ে যাচ্ছে।
আমাদের গ্রুপেও পোস্ট করতাম। অনেকেই পাইকারি নেয়ার জন্য আমাকে নক দিলেন। কিন্তু আমার কাছে সেরকম টাকা ছিল না যে একসাথে ৫০-১০০ ব্যাগ কিনে ডেলিভারি দিব। দোকান দার দের সাথে কয়েক দিনে ভাল একটা সম্পর্ক করে ফেলেছিলাম তাই উনারা আমাকে বাকি তে প্রডাক্ট দিবে বলে আশ্বস্ত করলেন।
🍀 আমার মনে আছে ৩০-৫০% সেল আমি ফাউন্ডেশন থেকেই করেছি।
এখনো তারা অনেকেই আমার কাছ থেকে রেগুলার ব্যাগ নেন এবং অনেকেই কাস্টমাইজড অরডার দেন । এখন পর্যন্ত আমি সেই ব্যাগ নিয়ে লেগে আছি। পাশাপাশি চায়না হাত মোজা এবং মাইক্রোফাইবার টাওয়াল ইম্পোর্ট করছি। সব আইটেম ই আমি পাইকারি এবং খুচ্রা বিক্রি করছি। দেশ বিদেশে সব জায়গায় আমার ব্যাগ এবং ইম্পোর্টেড আইটেম পৌছে যাচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ।
🍀কাজের পাশাপাশি যখন আমার ব্যাবসা বড় হতে শুরু করল তখন ই মহামাড়ির কারনে ফুড সেক্টরে বড় একটি ধস নেমে যায়। মালিক পক্ষ আমাদের বেতন দিতেই হিমশিম খেয়ে যাচ্ছিল। উনাদের ভাবমূর্তি দেখে মনে হচ্ছিল আমি যেন উনাদের বলে চাকুরি টা ছেড়ে দিয়ে চলে আসি। উনাদের এমন পরিস্থিতি দেখে নিজেই চাকুরী থেকে রিজাইন দিয়ে চলে আসি।
🍀এখানেও স্যারের শিক্ষা আমার জীবনে অনেক বড় ইম্প্যাক্ট ফেলেছে।
*** স্যার বলেছেন আমাদের কারো একটি কাজ করার জন্য জন্ম হয়নি।**** একটি জব এর পাশাপাশি আমরা চাইলেই আরেকটি কাজ করতে পারি। এবং আমি সেই সেশন থেকে শিক্ষা নিয়েই জবের পাশাপাশি ব্যবসা করছিলাম। যার ফলে চাকরি হারিয়ে ফেললেও আমার একদিন ও বসে থাকতে হয়নি। রেগুলার আমার সেল ঠিক থাকায় আমার অর্থাভাবে পরতে হয়নি।
যেখানে পুরো দেশ চাকুরী হারিয়ে দিশেহারা সেখানে আল্লাহর রহমতে এবং স্যারের শিক্ষার কারনে আমি মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে ছিলাম আলহামদুলিল্লাহ। ❣️❣️
🍀🍀🍀ব্যর্থতার গল্প🍀🍀🍀
***আলহামদুলিল্লাহ আমার কাজের জীবনের প্রথম থেকেই আমি স্যারের শিক্ষা নিয়ে কাজ করে
যাচ্ছি তাই কিছু স্কিল ডেভেলপমেন্ট ছাড়া কোন ব্যবসায়িক লসে বা ভুল করিনি। ******
যে স্কিল গূলো বাকি আছে ফাউন্ডেশন থেকেই শিখে ফেলব ইনশাআল্লাহ।
🍀অনেক সময় ই অনেকের সাথে বিভিন্ন কাজের পার্টনারশিপ এর বিষয়ে কথা হয়েছে। অনেক প্রলোভন দেখিয়েছে কিন্তু কোন কিছুতেই আমাকে তারা আশ্বস্ত করতে পারেনি।
***স্যার বলছেন নিজের টাকা অন্য কারো হাতে তুলে না দিয়ে নিজের টাকা দিয়ে নিজেই কিছু করার চেষ্টা করতে এবং একহাতে বিজনেস করতে পারলে সবচেয়ে ভাল হয়। সেখানে লাভ লস দুটোই নিজের জন্য হবে।
অন্য কারো হাতে টাকা তুলে দিয়ে সেই টাকা হারানোর কোন মানেই নেই।****
🍀সব শেষে আমি এত টুকুই বলতে চাই,
🚩নিজের বলার মত একটি গল্প ফাউন্ডেশন 🚩একটি গ্রুপ নয় বরং স্যারের একটি স্বপ্ন। যেই স্বপ্নকে তিনি প্রতি মুহুর্তে বাস্তবায়ন করে তুলছেন এবং দেশ সহ প্রবাসে লাখো তরুন তরুনীকে সেই স্বপ্নের পথযাত্রী হিসেবে প্রস্তুত করে তুলছেন।
আমি Nafees Ahmed আশা নয় বিশ্বাস করি স্যারের শিক্ষা কে মেনে চললে এবং স্যারের শিক্ষাকে বুকে ধারন করলে যে কোন পরিস্থিতি আমরা মোকাবিলা
করতে সক্ষম হব ইনশাআল্লাহ।
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৮৯৫
তারিখ ০৮-১১-২০২২ইং
নাফিস আহমেদ
রেজি ৪২৪৪
ব্যাচ ৬ষ্ঠ
০১৬৭২৮৩৪৬২৯
জেলা নরসিংদি
ওয়ারি জোন
পেজ BAG CHAI