১২,টাকার উদ্যোক্তা জীবনের গল্প
আমার জীবনের গল্পঃ
(১২ টাকার উদ্যেক্তা আমি)
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
শুকরিয়া মহান আল্লাহ তায়ালার প্রতি, যিনি সমগ্র কুল কায়নাত সুন্দর করে স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন। আমাকে সৃষ্টির শ্রেষ্ট মানুষ করে বানিয়েছেন। সুস্থ ও সুন্দর ভাবে বাঁচিয়ে রেখেছেন।
🌿🌿🌿🌿
লক্ষ কোটি দরুদ ও সালাম হুজুর (সা:) এর উপর, যিনি আমাদের একমাত্র পথ প্রদর্শক, উম্মতের কাণ্ডারি ও সাফায়াত কারী।
🌹শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই পিতামাতার প্রতি, যাদের ভালবাসার কাছে, আমি চিরঋনী। যাদের উছিলায় আমি পৃথিবীর মুখ দেখেছি। ইতিমধ্যে বাবাকে হারিয়েছি। আল্লাহ যেন বাবাকে জান্নাতের উচু মাকাম দান করেন।
💐💐💐💐
🤳আধুনিক বিশ্বায়নে যুগের,লাখো মানুষের দিকপাল,হৃদয়ের মনি,প্রিয় শিক্ষক, প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি জানাই অকৃত্রিম শ্রদ্ধা,কৃতজ্ঞতা ও সালাম।
🖋️📕যার প্রেরনায় ভালো মানুষের এই প্লাটফর্ম পেয়েছি। স্বপ্নের পথে হাটছি।আজ জীবনের কিছু কথা লেখার সুযোগ পেয়েছি।📕🖋️
🪴🪴🪴🪴🪴🪴
প্রিয় প্লাটফর্মের সকল দ্বায়িত্বশীল,সহযোদ্ধা আজীবন সদস্য ভাই ও বোনদের জানাই হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা💖। আমার পক্ষ থেকে জানাই শুভেচ্ছা, কৃতজ্ঞতা ও সালাম_
"আসসালামু ওয়ালাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ"
🌹আমার জীবনের গল্প🌹
জীবন আসলে বিচিত্রময়। জন্ম থেকে মৃত্যু প্রতিটি দিন ঘটে চলেছে নানাবিধ ঘটনা। আনন্দ-বেদনা,সুখ-দুঃখ,চাওয়া-পাওয়া না পাওয়া মিলেই সবার দিন কাটে।
দুঃখ,বেদনার স্মৃতি যত কম মনে করা যায়, তত কম কষ্ট হয়। তাই জীবনের কিছু কথা,(যেখানে ছোটকালে ১২ টাকা দিয়ে জীবনের ১ম উদ্যোগ গ্রহন করা সহ কিছু বিষয়) আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
আমার পরিচিতিঃ
নামঃ Mokbul Hossain Mridha
পিতাঃ আলহাজ্ সৈয়দ আলী মৃধা।
🪷স্হায়ী ঠিকানা: রাজশাহীর জেলার অন্তর্গত বাঘমারা উপজেলার চাঁইপাড়া গ্রামে।
🪷বর্তমান ঠিকানা: নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলা।
🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼
আমি একজন সাধারন পরিবারের বড় ছেলে। যৌথ পরিবারে দাদার ও বাবার আদর ও শাসনে গ্রামেই বড় হয়েছি। পড়াশুনায় আলহামদুলিল্লাহ ভালোই ছিলাম। মনে পড়ে ২য় শ্রেণিতে রোল নং ০২ হওয়ায় জন্য দাদার ধমক খেয়েছিলাম☹️। তখন বুঝেছিলাম পরীক্ষায় যার নম্বর যত বেশি হয়, তার রোল তত কম হয়☺️। আগে ভাবতাম ঠিক উল্টা।
🧑🦱আমার বাল্যকাল:
স্মৃতির পাতায় ছোটকালের অনেক ঘটনা এখনো সবার মত করে আমারও মনে দোলা দেয়।
ক)জামা-কাপড়👨🦱,বই-খাতা ছাড়া একা একাই গেঞ্জি গায়ে প্রতিবেশিদের দেখাদেখি নিয়মিত স্কুলে যাওয়া শুরু করা🎒।
খ) অন্যেদের অপরাধের জন্য স্যারদের কাছ থেকে বেধড়ক মার খেয়েছি😫😫,পরবর্তীতে অবশ্য স্যারেরা অনুশোচনা করেছে তাদের ভুলের জন্য😊।
গ) স্কুলের চাবির তোড়া ব্রিজ থেকে পানিতে পড়ে যাওয়া (নিয়মিত আমার দ্বায়িত্ব ছিল চাবি রাখার)।
ঘ)স্কুলের গুড়া দুধ বিতরনে নেতৃত্ব। স্কুলে ভালো ছাত্র ছিলাম,তাই নেতৃত্ব দিতে ভীষণ অনুপ্রাণিত করত শিক্ষকরা।যেকোনো ভালো কাজে নেতৃত্ব দিতে এগিয়ে থাকতাম।
ঙ)ঘরে সাপের সামনে থেকে ভাইবোনকে নিয়ে বের হওয়া।বীরপুরুষ কবিতার মতই সাহসী ভূমিকা পালন করেছি💪💪
ছ) বাসায় ডাকাতির রাতে না বুঝে ভয়ে এঘর ওঘর ছোটাছুটি করা ছোট্ট সাক্ষী আমি।😵💫
🏵️আমার ছোটবেলার ১ম উদ্দ্যোগ🏵️
বাড়ির স্থায়ী ও অস্হায়ী কামলা দেয়া লোকের জন্য বিড়ি ক্রয় করতে যাওয়া তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়। বাবাকে বলি আমিই বিড়ি ক্রয়-বিক্রয় করবো। নিজের দিনে দিনে জমানো ১২ টাকা পুঁজি নিয়ে প্রথম বিড়ি ক্রয় করে নিয়ে এসে বিক্রয় করা শুরু করি। সপ্তাহে ২দিন হাটবার ছিল। কখনো বাবা কখনো নিজে কখনো পরিচিত এক চাচার মাধ্যমে কিনে এনে বিক্রি করতাম । সকাল-সন্ধ্যায় এলাকার অনেকেই নিত। আস্তে আস্তে ক্রয়-বিক্রয় ভালোই হচ্ছিল,কিন্তু বাকি আদায় ছিল সমস্যা। পুঁজিও আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে। ৮ম-৯ম শ্রেণীতে পড়া কালিন সময়ে ১৬-১৭ মাসে ৯৫-১০০ টাকার মত পুজি দাড়ায়। বন্যার কারনে স্কুলে যাতায়াত কষ্টকর হলে আলোচনাক্রমে দাদা নিকটস্হ ছাত্রবাসে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত দেয়। মোট ২০/২২ টাকা বাকি রেখে ১ম উদ্যোগ ক্লোজ করে চলে যেতে হয়,উদ্যোগের অভিজ্ঞতা হলো ক্রয়-বিক্রয়, বাকী আদায়ে জটিলতা,নেশায় মানুষ বিবেকহীন হওয়া,মিথ্যা বলা সহ নানাবিধ অভিজ্ঞতা হয়। তাদের দেখে এতটুকু শিক্ষা হয় যে, নেশা মানুষকে অমানুষ বানায়, তাই জীবনে নেশা করব না।
✍️প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা জিবনঃ
৫ম পর্যন্ত গ্রামের স্কুলে, পরে ২.৫ বছর দুর সম্পর্কীয় আত্ত্বীয়ের বাসায় থাকি। পরে ১.৫ বছর বাড়ি থেকে সাইকেলে স্কুল করি। পরে ছাত্রাবাসে থেকে পড়াশুনা করি।
🏵️সবমিলিয়ে মেধাতালিকায় ১ম হয়েছি ৩ বার, বাকি ২,৩,৪ মধ্যেই থাকতাম।
🏵️৮ম শ্রেণীতে উঠা পর্যন্ত হাফ প্যান্টই পরেছি।
🏵️ প্রাইভেট পড়ার কথা বাসা থেকে বললেও প্রয়োজন মনে করি নাই। ১০ম শ্রেণীর test পরে ৩ মাস মাত্র privet. পড়েছি।
😭কষ্টের উচ্চ শিক্ষা জীবনঃ
কলেজ লাইফে এসে হটাৎ পরিবারে ঝড় আসে। গ্রাম্য পলিটিক্সের স্বীকার হয়ে বিপদে পড়তে হয়। থানা-পুলিশ মামলা মোকদ্দমা অনেক পেরেশানি যায় পরিবারে। আর্থিক ক্ষতি হয় অনেক, দেখি বাবার মুখে হতাশা ও কষ্টের ছাপ। আমি ফাইনাল পরিক্ষার টেবিলে, এদিকে শুনি বাবাকে পুলিশ খুজছে, বাবা পলাতক। টেনশন, অভাব,কষ্টে পরিক্ষা শেষ করি। এতে করে রেজাল্টে প্রভাব পড়ল,মার্ক একটু কম পেলাম। দাদা লোকজন ধরে "কাটা দিয়ে কাটা তোলার" মত সমস্যা সমাধান করলেন। ঘটনায় খরচ হল অনেক।
কিছুদিন পরে অহেতুক আবার একটা ৯ বিঘা জমি সংক্রান্ত মামলায় আমাদেরকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা চালায়। যার রেষ পোহাতে হয় অনেক দিন। আমাদের সুখের পরিবারে এল অমাবস্যা যা চলে অনেক সময়। দাদা ও বাবা আলাদা হয়ে গেল। তবুও আমিই ছিলাম উভয়ের সেতু বন্ধন হিসেবে।
ইন্জিনিয়ারিং ভর্তি পর থেকে প্রাইভেট পড়ানো পুরোদমে শুরু করি, নিজ খরচে চলতে থাকি। বাড়ি থেকে তেমন কোন খরচ নিতাম না, বিশেষ প্রোয়োজন ছাড়া।
📘পড়াশুনা সহ কিছু কাজ শিখাঃ
ক) প্রথমে এক বছর যুব উন্নয়ন এর অধিনে বাংলা ও ইংরেজী টাইপিং সহ অফিস ব্যবস্হাপনা কোর্স করি।
খ) সেশন জট চিন্তা করে ২য় বছরের দিকে প্রাইভেটে ডিগ্রী পাশ করি।
গ) পরে বছরে computer এর 2 টা কোর্স শিখি, ও "Electrical Courses" আবার traning করাই।
ঘ) পরীক্ষা শেষে পরিচিত দোকানে এমনিতেই ফ্রি সময়ে তাদের কাজে সাহায্য করি।,পরে আমাকে তারা ২টা ব্যবসার কাজ দেখাশুনার জন্য ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতে বলে। প্রায় এক বছর কাজ করি।
ঙ) পরে অল্প বেতনে চাকুরী পেয়ে ঢাকায় চলে আসি।
🌺🌺কোন কাজই ছোট নয়🌺🌺
জীবনের ছোট খাট কাজ থেকেও অনেক কিছু শিখার আছে।
পারিবারিক জমি-জমার কাগজ বুঝতে শিখি দাদার কাছ থেকেই। এতে জমি মাপামাপি কিয়দংশ বুঝি। এখনো আত্বীয় স্বজন,প্রতিষ্ঠান,সহকর্মী সহ অনেকের জমিজমা সংক্রান্ত কাজে help করে থাকি। পরামর্শ দিয়ে থাকি।
৫) প্লাস্টিক পলি প্যাকেজিং এর উপরে (চাকুরীর সুবাদে) অভিজ্ঞতা তো অনেকই হল।
✊আমার ঘুরে দাঁড়ানঃ
ছোট ভাইয়ের পড়াশোনা, পরিবার বাবা দাদাকে একসাথে করা,মামলা সহ সবকিছুর সমাধান হয়।এক লোকের সহায়তায় ৩.৫ বছরে জমির মামলার রায় অনুকুলে পাই। আস্তে আস্তে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। বাবার স্হলে বাবা তো ছিলেনই, তবুও আমার জীবনের শক্তি,সাহস, অনুপ্রেরণা আমার দাদা🧔, যার ভালবাসার ছায়ায় আজকের আমি। পরে চেষ্টা করেছি আমৃত্যু তার সকল প্রয়োজন বা আবদার পুরা করতে। পরিবারে স্বস্তি আসতেই হটাৎ দাদাকে হারালাম। আল্লাহ তাকে জান্নতবাসী করুন। দাদার পর বাবা ছিল বটবৃক্ষ, গত শীতে আমাদের সকল চেষ্টা ব্যর্থ করে বার্ধক্য জনিত জটিল রোগে আমাদের এতিম করে পরকালে চলে গেছেন। রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বা ইয়ানি ছগিরা। এখন মা এর খেদমতে আছি এবং দোয়া চাই, যেন খেদমত করে যেতে পারি।
❤️বিবাহিত জীবন❤️
সরকারী চাকুরীর ব্যর্থ চেষ্টা, আর্থিক সাবলম্বী হয়ে বাবা-দাদার অনুমতিতে বিয়ের চেষ্টা চলে, তাই লেট ম্যারেজ।
বর্তমান অবস্হাঃ
বর্তমানে ২ ছেলে এক মেয়ে নিয়ে সপরিবারে নরসিংদী পলাশে অবস্হান করছি। একটা শিল্প প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে আছি। সততা,বিশ্বস্থতার সাথে নিরবে কাজ করতে ভালবাসি। বাবাকেও হজ্জ করিয়েছি এবং নিজেও। সবার সাথে মিলেমিশে সাধারন মানুষের মত থাকতে পছন্দ করি। বর্তমানে প্রিয় মেন্টর Iqbal Bahar Zahid স্যারের একজন ছাত্র। আলহামদুলিল্লাহ।
🥰প্রিয় ফাউন্ডেশনের ১৭তম ব্যচে যোগদান🥰
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন - উদ্যোক্তা তৈরির কেন্দ্র - উদ্যোক্তা তৈরির কেন্দ্র নামে এই প্লাটফর্ম নিজে নিজেই খুঁজে পাই এবং রেজিস্ট্রেশন করি।
পেয়ে যায় প্রিয় মেন্টর @Iqbal Bahar Zahid sir এর মত মানবিক উদ্যোক্তা গড়ার কারিগর।
জাগো নরসিংদী জেলা টিমের ম্যাসেঞ্জার গ্রুপে যুক্ত হই সুপার একটিভ প্রিয় আপু Tajrin Chowdury Champa UA এর মাধ্যমে। যুক্ত হয়ে প্রিয় যোগ্যতা সম্পম্ন লিডার কোর ভলেন্টিয়ার ও মডারেটর Shabbir Bhuiyan ভাই, কোর ভলেন্টিয়ার Sumon Bhuiyan ভাই, মডারেটর Mostak Ahmad Mridha ভাই, Roni Akter apu DA, প্রিয় ভাই রায়হানুর রহমান UA, Rasal Ahmed Bhuiyan UA,সহ আরও অনেক যোগ্য leader ও সহ-যোদ্ধা ভাইবোন পাই। ভালো মানুষদের সংস্পর্শে শিখতেছি প্রতিনিয়ত। রাজশাহীর প্রিয় Alamin Hossain DA এর মাধ্যমে দুরন্ত রাজশাহীতে যুক্ত হই। লিডার Deloara Sayeda DA আপু, Mohammad Kawser Ali DA, মাতিউর রাহমান Nana ভাই CV, Woahed Khan vai UA, Mst Joshna Khatun Joshna Khatun CV apu, সহ অনেক ভাইয়া ও আপু দেরকে পাই, যাদের কাছে অনেক কিছু শিখছি।
এভাবে অন্যান্য জেলার অনেক প্রিয় লিডার ও সহযোদ্ধা ভাইবোনকে আপন করে পেয়েছি।
✍️ঔষধ/মহাঔষধঃ
আমাদের প্রিয় লিডারগণের প্রতিটি কথা এক একটি ঔষধের মত। আর প্রিয় মেন্টর স্যারের প্রতিটি কথা মনে হয় এক একটি মহাঔষধ।
❤️নতুন উদ্যোগ শুরুঃ
প্রতিটি স্যারের সেশনে উদ্বুদ্ধ হই, মনে হয় আমার জন্য। নিয়মিত যুক্ত হতে চেষ্টা করি। ফাউন্ডেশনের অনেক ভাই বোন পেয়েছি, যাদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখছি। স্যার ও স্যারের এই পরিবারের তথা ফাউন্ডেশনে যুক্ত হয়ে নিজেকে ধন্য মনে করি। নতুন করে স্বপ্ন দেখি ও সাহস করে শুরু করি MK Organic Foods ব্যনারে কিছু ফুড আইটেম বাদাম,তেল,ঘি, (Good Fat) নিয়ে পথচলা। যা নিয়মিত ও পরিমিত খেলে বডি হিলিং/ রিপেয়ারিং হয়। সুস্হতার নিয়ামত লাভ সহজ হয়। এছাড়া Cold Press Coconut Oil,Termaric Immune Booster Powder, সুপার ফুড সিয়াসীড, মধু ইত্যাদি যুক্ত করি।
✋লেগে থাকার বর্তমান অবস্হাঃ
৫ মাস হল,সামনে এগিয়ে চলেছি এবং শিখছি প্রতিনিয়ত। গত ২মাসে সেল ৪৮,০০০+, ও ৬০,০০০+ টাকা (প্রায়)। আমি ১০,০০০ টাকার পন্য বিক্রি করতে পারব, কল্পনায় থাকলেও এমন সাহস ছিল না। যার সম্পূর্ণ্ কৃতীত্ব প্রিয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের, আমার স্বপ্ন বা লক্ষ্য এখন বহুদুর, যদি আল্লাহ তায়ালা তৌফিক দান করেন। দোয়া করবেন সবাই।
💌 আমার স্লোগানঃ
"সু্স্হ খাবার সুন্নাত জীবন,
সুস্হতা নিয়ে সফলতা অর্জন"।
🏵️🏵️🏵️🏵️🏵️🏵️🏵️
ফাউন্ডেশন থেকে প্রাপ্তিঃ
১) প্রতিটা সেশন থেকে অনুপ্রেরনা,সাহস, শিক্ষা নিজের জীবনে সাথে মিলিয়ে এগিয়ে চলা শিখতেছি।
২) ভালো মানুষ হওয়া,নেট ওয়ার্কিং বাড়ান,পজিটিভিটি চর্চা সহ অন্যান্য বিষয়ে নিজেকে আরো বেশি তৈরীর সুযোগ পাচ্ছি।
৩। নিজেকে ও নিজের পন্য বা উদ্দ্যোগ কে ব্রান্ডিং করা শিখতেছি।
❤️এক কথায় ভাব প্রকাশ :
"কেন আগে প্রিয় স্যার কে পেলাম না"!!
পরিশেষে আরজ:
আমার একান্ত নিজের আবেগ,অনুভুতির এলোমেলো, অগোছালো কথা ধর্য্য সহকারে পড়ার জন্য প্রিয় ফাউন্ডেশনের সকল দায়িত্বশীল ও আজীবন সদস্য ভাই ও বোন দেরকে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ও ভালবাসা। অনইচ্ছাকৃত ভুল ত্রুটির জন্য ক্ষমা প্রার্থী। দোয়া চাই, যেন ভালো মানুষ হয়ে লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারি, ও "নিজের বলার মত একটা গল্প" তৈরী করতে পারি।
স্টাটাস অফ দি ডেঃ৯১০
তারিখঃ ০২-১২-২২
আমি: Mokbul Hossain Mridha
🏵️ব্যাচ: ১৭
🏵️রেজিস্ট্রেশন নং: ৯৪২৫৮
🏵️বর্তমান জেলা: নরসিংদী।
🏵️নিজ জেলা: রাজশাহী।
🏵️পেজ লিংক:
https://www.facebook.com/profile.php?id=100082987616446