অভাবের সংসারে অনেক কষ্ট ও জীবনের সাথে সংগ্রাম করে ২০০৫ সালে গৌরীপুর আর কে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস এস সি পাশ করি।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আমার জীবনের গল্প••
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
সর্বপ্রথম কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি রাব্বুল আলামিনের দরবারে যিনি আমাকে আশরাফুল মাখলুকাত সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে দুনিয়াতে প্রেরণ করেছেন।
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর সম্মানীত সকল দায়িত্বশীল ও আজীবন সদস্য ভাই ও বোনেরা, আশা করি আপনারা সকলেই আল্লাহর রহমতে যার-যার অবস্থানে ভালো আছেন। সুস্থ ও নিরাপদে আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ।
মা -বাবাকে নিয়ে কিছু কথা
আল্লাহ তাআলার পরে মা-বাবার স্থান কেউ যদি নিঃস্বার্থভাবে ভালবেসে থাকে সারা জীবন আগলে রাখে সে হলো মা- বাবা। আমার মা-বাবা নিজে না খেয়ে আমাদের মুখে খাবার তুলে দিয়েছেন, লেখাপড়া পোশাক পরিচ্ছদ থেকে শুরু করে প্রত্যেকটা সময় আমাদের খেয়াল রেখেছেন। অনেক সময় কাজের প্রয়োজনে আমি ফোন করার সময় না পেলেও মা-বাবা ঠিকই আমার খোঁজ রেখেছেন। সারা জীবন ছায়ার মত আগলে রেখেছেন, মা -বাবার ভীষণ ভক্ত আমি ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা বাবা।
ধন্যবাদ জানাই আমাদের হাজারো মানুষের প্রিয় মেন্টর Iqbal Bahar Zahid স্যার কে যিনি জন্ম না নিলে হয়ত তৈরী হত না এত বড় একটি প্লাটফর্ম এবং পুরন হত না হাজারো মানুষের সপ্ন, তৈরী হত না নিজের বলার মত গল্প। তাই আমাদের প্রিয় স্যার কে ধন্যবাদ জানিয়ে, এবং স্যারের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শুরু করছি আমরা জীবনের গল্প। এ প্লাটফর্ম এক দিনে হয়নি প্রিয় স্যারের অনেক বাধা-বিপত্তি ত্যাগ তিতিক্ষার সম্মুখীন হয়েছেন। এবং বাস্তবায়ন করেছেন এই মহান স্যারের মা-বাবা স্ত্রী পরিবারের প্রতি রইল হৃদয়ের গভীর থেকে অকৃতিম ভালোবাসা। আল্লাহ তাদের দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুক।
প্লাটফর্মের ভাইবোনদের প্রতি কৃতজ্ঞতা
আমাদের প্ল্যাটফর্মে অগণিত ভাই-বোন পেয়েছি, যারা নিঃস্বার্থভাবে রেজিস্ট্রেশন থেকে শুরু করে, আমাদের প্রিয় প্ল্যাটফর্ম কে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন সম্মানিত কোর ভলান্টিয়ার মডারেটর জেলা এম্বাসেডর উপজেলা এম্বাসেডর ভলেন্টিয়ার সহ আজীবন সদস্য ভাইবোনদের প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ভালো মানুষের প্ল্যাটফর্মকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
গল্পের শুরুটা এখানে..
মানুষের জীবন টা খুব ছোট , কিন্তু এই ছোট জীবনের গল্প গুলো লিখে বা বলে কখনোই শেষ করা যায় না। তাই জীবনের গল্প গুলো লিখতে গেলে হাজারো কলম ফুরিয়ে যাবে কিন্তু জীবনের গল্পের কিছু টা অংশ হয় তো লেখা হবে। বাকিটা গল্প অসমাপ্তই রয়ে যায়।
সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
আমি মোঃ রমজান আলী, পিতা মোহাম্মদ সৈয়দ আলী, মাতা মোছাঃ লাল বানু, ৬ ভাই বোনের মধ্যে ভাই আমি একা।১ বোনের পর আমার জন্ম তার পর আমার ছোট ৪ বোন। ৬ ভাই, বোনের মধ্যে আমি ২ নাম্বার সদস্য, আমার জন্ম আমার দাদার বাড়িতে। ময়মনসিংহ জেলার, গৌরীপুর থানার, মানিকদীর গ্রামে।
জন্ম ও শৈশবকাল
আমার বাবা একজন কৃষক ছিলেন অভাবের সংসারে ০৪/০৫/১৯৮৯ ইং সালের জন্মগ্রহণ আমার জন্ম হয় । ৫ বোনের মধ্যে আমি ১ ভাই। ৬ ভাই বোনের সংসারে একমাত্র উপার্জন কারী ব্যক্তিটি আমার বাবা ছিলেন। এই সংসারের জন্য আমার বাবা অনেক কষ্ট করেছেন। ছোটবেলা আমরা বাবার কাজে সহযোগিতা করতাম। আমাদের ভাই-বোনদের লেখাপড়া করা থেকে প্রায় হিমশিম খেতে হতো। অনাহারে অর্ধাহারে সময় পার করেছি, বাবা আমাদের মানুষ করতে গিয়ে যে পরিমাণ হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করেছেন তা আমার চোখে এখনও ভাসে। আমার বাবার জন্য অনেক দোয়া ও ভালো বাসা আগামী দিন গুলোর জন্য।
ছাত্র জীবন ও কর্ম জীবন
অভাবের সংসারে অনেক কষ্ট ও জীবনের সাথে সংগ্রাম করে ২০০৫ সালে গৌরীপুর আর কে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস এস সি পাশ করি। এস এস সি পাশ করার আগেই মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়ে ছিলাম এস এস সি পাশ করার পর আমি বাড়ি থাকবো না। কারণ আমার লেখা পড়া করার খুব ইচ্ছা ছিল। আর বাড়িতে থেকে যদি লেখা পড়া করতে যাই তাহলে অভাবের সংসারে আমার বাবা লেখা পড়া খরচ হয়ত চালাতে পারবে না। তাই আমি আমার মনের সাথে সিদ্ধান্ত ফাইনাল করি যে আমি চাকুরী এবং লেখা পড়া এক সাথে করব। সে কথা ভেবে আমি এস এস পরীক্ষা দিয়ে রেজাল্ট বের হওয়ার আগেই ঢাকায় চলে আসি আমার বড় আপার কাছে চাকরি করব বলে। কিন্তু ঢাকায় এক সাপ্তাহ থাকার পর অনেক খোজা খোজি করে কোন চাকুরী ব্যবস্থা করতে পারলাম না। কিন্তু আমি হাল ছাড়ি নি এবং আমার মনের সাথে জেদ করি যে কোথাও চাকুরী না পেলে প্রয়োজনে সুইপারের চাকুরী করব তার পরেও আমি বাড়ি যাব না। আপু অনেকের কাছে বলে রাখছিল আমি চাকুরী করতে চাই। কোন সুযোগ থাকলে আপু কে যেন জানায়। সেই সুবাদে আপুর পরিচিত এক লোক আপকে বলে যে গাজীপুর নতুন নতুন কোম্পানি হচ্ছে সেখানে গেলে চাকুরী হতে পারে। আপু সে কথা শুনে আপু আমাকে উনার সাথে গাজীপুর পাঠিয়ে দেয় উনার এক দোলা ভাইয়ের বাসায়। উনার দোলা ভাই ও আপু অনেক ভালো মানুষ সে আমাকে তাদের বাসায় থাকতে দেয় এবং পরের দিন আমাকে অনেক গুলো কোম্পানিতে লোক নিবে অনেক কয়টা কোম্পানির ঠিকানা দেয় এবং আমি ঠিকানা অনুযায়ী যাই সেখানে লোক ও লাগবে। এখানে একটা মজার গঠনা হল যখন আমি বলি চাকুরী লাগবে একটা। তখন তারা আমাকে বুঝায় ছোট ভাই তুমি মনে হয় বাড়ি থেকে রাগ করে আসছ মা বাবার সাথে, মা বাবার সাথে রাগ করা ভালো না। বাড়িতে যাও যেয়ে লেখা পড়া কর। কিন্ত কেউ আর আমার মনের কথা বুঝে না। তারপর অনেক কয়টা কোম্পানি যাওয়ার পর একটা কোম্পানি তে আমার চাকুরী হয়। এ যেন আমি সোনার হরিণ হাতে পেয়েছি। তারপর সেখানে চাকুরী শুরু করলাম। তারপর এস এস সি রেজাল্ট বের হল এস এস সি পাশ করলাম এবং এইচ এস সি তে ভর্তি হলাম ময়মনসিংহ নাসিরাবাদ কলেজে।তারপর ভাবলাম চাকুরী টা একটু পরিবর্তন করার দরকার কারণ ৮-৫ টা ডিউটি করলে কলেজে ক্লাস করা সম্ভব হবে না। সে কারণে ভাবলাম যেখানে শিফটিং ৮ ঘন্টা ডিউটি চলে সেখানে চাকুরী নেব। একটি কোম্পানি পেয়ে গেলাম ও সেখানে চাকুরী নিয়ে কাজ করতে শুরু করলাম পাশাপাশি যে দিন নাইট শিফটে ডিউটি থাকে সে দিন রাতে ডিউটি করে দিনের বেলায় কলেজে যাইতাম এ ভাবে এইচ এস সি পাশ করলাম। তারপর ( বি এ / বি এস এস ) এ ভর্তি হলাম এবং চাকুরীর মধ্যে থেকেই কমপ্লিট করলাম। চাকুরীর পাশাপাশি আরো অনেক গুলো কোম্পানি তে পার্ট টাইম কাজ করেছি। আমার ৫ টি বোন কে বিয়ে দিয়েছি আমি নিজে বিয়ে করেছি ও আমার মা বাবার সেবা যত্ন ও সকল কে নিয়ে আলাহামদুলিল্লাহ সুন্দর ভাবে জীবন সংসার চালিয়ে যাচ্ছি। বর্তমান আমি একটি সুনামধন্য গ্রুপ অপ কোম্পানিতে চাকুরী করছি এবং একটি ব্যবসা করছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন দেশ এবং সমাজের জন্য কিছু উপহার দিতে পারি ধন্যবাদ সবাই কে।
আমার স্বপ্ন
আমার স্বপ্ন আমি এক জন সফল উদ্যোক্তা এবং সফল মানুষ হওয়ার। বেকার যুব সমাজের মাঝে বেকারত্ব দূর করা। অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। পরিবার ও সমাজ নিয়ে ভালো থাকতে পারা। দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করতে পারা, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যেনো ভালো মানুষ হিসেবে থাকতে পারি। ইনশাআল্লাহ সফল উদ্যোক্তা না হওয়া পর্যন্ত লেগে থাকব এবং নিজের সফলতা অর্জন করব।
ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়া
ইউটিউবে কিছু টিউটোরিয়াল ভিডিও দেখতে গিয়ে নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের ভিডিওটি দেখতে পাই, ভিডিওটি দেখে ভালো লাগা কাজ করে সেখান থেকে ফাউন্ডেশনের যুক্ত হবার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করি।
একদিন দেখি ফেসবুকে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য, নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন থেকে পোস্ট করে এবং আমি ১৮ তম ব্যাচে নিজে নিজেই রেজিস্ট্রেশন করতে সক্ষম হই, এবং রহিমা আক্তার স্বপ্না আপু আমাকে গাজীপুর ম্যাসেঞ্জার গ্রুপে এবং Siddekun Simla আপু আমাকে ময়মনসিংহ জেলা ম্যাসেঞ্জার গ্রুপে যুক্ত করে দেন, আপনাদের প্রতি আমি অনেক অনেক কৃতজ্ঞ ও আপনাদের সফলতা কামনা করছি। দোয়া ও ভালো বাসা রইল।
এই প্লাটফর্মে যুক্ত হয়ে যা শিখতে পেরেছি তা হচ্ছেঃ-
একজন ভালো মানুষ হওয়া।
মানুষের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলা।
অসহায় মানুষের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ।
ধৈর্যশীল হতে পারা।
অল্পতে ভেঙ্গে না পরা।
কাজের প্রতি প্রেমে পড়া।
মানবিক কাজে মানুষকে সাহায্য করা।
আরও অনেক কিছু শিখতে পেরেছি তা একমাত্র সম্ভব হয়েছে স্যারের জন্য এবং এই প্লাটফর্মের মাধ্যমে। তাই আমি স্যার এর প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
আমাদের স্যারের যে সব কথা আমাকে অনুপ্রাণিত করে-
জীবনে বলার মতো একটা গল্প থাকা দরকার।
স্বপ্ন দেখুন, সাহস করুন, শুরু করুন এবং লেগে থাকুন...... সাফল্য আসবেই।
জীবনের অন্তত ৫টি বছর ৯--৫টা ভুলে গিয়ে কাজটাকে ভালবাসুন, আপনার এগিয়ে যাওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার।
সফলতা হচ্ছে ৪ “স” – সুশিক্ষা, সুস্বাস্থ্য, সুখ ও সম্পদ।
জীবনে বড়, সফল ও সুখী হবার জন্য পজিটিভিটির কোন বিকল্প নাই।
সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ হচ্ছে সততা ও কমিটমেন্ট।
সময় নিন, সময় দিন, সময় বদলাবে, সময়ই সব ঠিক করে দিবে...।
সমস্যা থেকে বের হয়ে আসবে নতুন কোন বিজনেস আইডিয়া।
বৃষ্টি সবার জন্যই পড়ে তবে ভিজে কেউ কেউ।
সবসময় জিততেই হবে এই মানসিকতা আপনাকে অসুস্থ করে তুলবে। কোন কোন হার নতুন পথ দেখায়।
কিছু স্কিলস শিখে শুরু করতে হবে তাড়াতাড়ি তবেই পড়াশুনা শেষ হবার আগেই আপনার জন্য রেডি চাকরী বা কোন উদ্যোগ।
যে নিজেকে ভাল রাখে এবং অন্যকেও ভাল রাখে - তিনিই একজন ভালোমানুষ ! ভালমানুষ হবার প্রতিযোগিতা হউক।
জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে একজন ভালো মানুষ হওয়া।
আপনার জীবনে এগিয়ে যাবার কোন চমক দিতে পারে শুধুমাত্র মা-বাবার দোয়ায়।
জীবনে শুধু ১ টা কাজ বা ১ টা চাকরী করার জন্য আপনার জন্ম হয়নি, আপনার যা কিছু করছেন তারচেয়েও আরও অনেক বেশী কিছু করার মেধা ও বুদ্ধি আপনার আছে।
মানুষের জন্য কাজ করলে, জীবিকার জন্য কাজের অভাব হয় না।
জেলার কোর ভলান্টিয়ার ও মডারেটর এবং জেলা এম্বাসেডর ও উপজেলা এম্বাসেডর , কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
Mohammad Mahmudul Islam, Feroz Alam, মনির প্রধান, Momin Sarker, Salim Ahmed,আজীবন সদস্যগণ সকলের প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা অবিরাম। সবাই সবাইকে অনেক ভালবাসে এবং সহযোগীতা করে সকলের অনুপ্রেরণায় আমার পথ চলা। গাজীপুর জেলার সকল দায়িত্বশীল ভাই বোনেরা সত্যিই প্রকৃত পক্ষে মহৎ মানুষ তাদের কোন তুলনা হয় না। সুন্দরভাবে অতন্দ্র গাজীপুর টিমকে নির্দেশনা ও ভালবাসা দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আমি সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আমার ব্যবসাঃ-
বর্তমান যুগে সবার সাথে যোগাযোগে করার জন্য আমাদের সব চেয়ে খুব বেশি প্রয়োজন সেটা হল মোবাইল। বর্তমানে মোবাইল ছাড়া যেন এক মুর্হুত চলে না। আর মোবাইল চালাতে খুব বেশি প্রয়োজন ইন্টারনেট প্যাকেজ এবং মিনিট। আর আমরা যারা অনলাইনে বিজনেস করি তাদের ত ইন্টারনেট ছাড়া চলেই না। আর সে কথা মাথায় রেখে আমি চলে আসলাম আপনাদের কাছে ইন্টারনেট প্যাকেজ সকল সিমের বান্ডেল অফার নিয়ে। আমার কাছে পাবেন সকল সিমের ইন্টারনেট বান্ডেল অফার। এখন কথা হল আপনারা আমার কাছে থেকে কেন কিনবেন। আমার কাছে যে আফার প্যাকেজ গুলো পাবেন সে গুলোর মুল্য রেগুলার মুল্য থেকে অনেক কম। যা আপনি নিজে যদি সরাসরি মোবাইল থেকে বা ফ্লেক্সিলোডের দোকান অথবা বিকাশ থেকে ক্রয় করেন তাহলে মুল্য নিবে আমার দেওয়া মুল্য থেকে অনেক বেশি। আর পেমেন্ট করার ও কোন জামেলা নাই। ঘরে বসে যে কোন সময় প্যাকেজ ক্রয় করতে পারবেন বিকাশ পেমেন্ট এর মাধ্যমে খুব সহজেই। আর খুব সহজেই প্যাকেজ ক্রয় করতে যুক্ত হতে পারেন আমার হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে। গ্রুপ লিংক-
ভালো বেসে লাইক ফলো দিয়ে পাশে থাকবেন
আমার প্রফাইল লিংকঃ-
আমার পেইজ লিংকঃ- https://www.facebook.com/profile.php?id=100086986718445
যারা ধৈর্য্য সহকারে আমার এই লেখাটি সম্পূর্ন পড়েছেন তাদের প্রতি আমার আন্তরিক ভালবাসা ও অসংখ্য ধন্যবাদ রইলো। সেই সাথে সকল ভাই ও বোনদের সুস্থতা কামনা করছি।
লেখার মাঝে ভূলত্রুটি গুলো ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৯১৩
Date:- ১২/১২/২০২২ইং
ধন্যবাদন্তে
নাম- এম ডি রমজান
ব্যাচ নাম্বার -১৮
রেজিষ্ট্রেশন -৯৯২৯২
নিজ জেলা - ময়মনসিংহ
বর্তমান অবস্থান - গাজীপুর
আজীবন গর্বিত সদস্য
২৪/৭ লাইভ সাপোর্ট টিম মেম্বার
গর্বিত আজীবন সদস্য হিসেবে ভলেন্টিয়ারিং করছি।