জীবনের গল্প
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম,
📝আমার জীবনের গল্প . . . . . . . . . .
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ,
💘নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের সকল দায়িত্বশীল এবং আজীবন সদস্য প্রিয় ভাই ও বোনেরা আশাকরি সকলেই আল্লাহর রহমতে অনেক বেশি ভালো আছেন, আমিও ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ।
🌄প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জানাই এবং লাখো কোটি শুকরিয়া আদায় করতেছি আমাদের মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্ রব্বুল আলামীনের প্রতি যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং এখন প্রর্যন্ত সুস্থ ও ভালো রেখেছেন। আলহামদুলিল্লাহ
এরপর লাখো কোটি দূরুদ ও সালাম আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওসাল্লাম এর প্রতি।
🌄তারপরে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমার মা ও বাবার প্রতি তারা না হলে হয়তো আমি এই পৃথিবীতে আসতাম না। মা-বাবাই আমাকে হাঁটতে শিখিয়েছেন ভালোমন্দ শিখিয়েছেন এবং আদর যত্ন ভালোবাসা দিয়ে মানুষ করে এত বড় করেছেন। অবিরাম ভালোবাসা ও দোয়া সবসময় তাদের জন্য।
🌄আমি আরো ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি প্রাণপ্রিয় ভালোবাসার গ্রুপ "নিজের বলার মতো গল্প ফাউন্ডেশনের" প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান সকলের ভালোবাসার কেন্দ্রবিন্দু নয়নের মনি প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি। তিনি না থাকলে হয়তো আপনাদের মতো ভালোমানুষগুলোর সাথে সাক্ষাৎ হতো না। তাহার কারনেই ভালোমানুষ হিসেবে নিজেকে গঠন ও উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখছি স্যারের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা।
➡️চলে যাচ্ছি মূল গল্পে....................
🌄জন্ম ও পরিবারঃ
উত্তরবঙ্গের পাবনা জেলা, বেড়া থানা, পেচাকোলা আমাদের গ্রাম। আমার জন্ম অবশ্য পাবনা মেডিক্যাল এ হয়েছে ১৯৯১ সালে। আমার জন্মের সময়ে একটা আশ্চর্যজনক ঘটনা ঘটেছিল, ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর অপারেশন থিয়েটার থেকে বের করে ডাক্তার এবং নার্স উভয় মিলে আমাকে লুকিয়ে অন্য জায়গায় দিয়ে দিতে চেয়েছিল পরবর্তীতে আমাদের পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা বিষয়টা টের পেয়ে নার্সকে হাতে নাতে ধরে ফেলে।
যাইহোক আল্লাহর রহমতে মায়ের কোলে ফিরে আসতে পারছিলাম।
আমার ছোটবেলা এবং বেড়েওটা আমাদের গ্রামেই হয়েছে।
আমাদের পরিবারে আমার মা-বাবা আর আমি প্রথম সন্তান, এরপর আমার ছোট বোনের জন্ম হয় তারপর আমার ছোট ভাইয়ের জন্ম হয় কিন্তু ভুমিষ্ঠ হওয়ার পরেই মারা যায়। আমাদের সাথে আমার দাদী থাকতেন।
🌄আমার ছেলে বেলাঃ
আমি ছোট থেকেই একটু চাঞ্চল্য প্রকৃতির ছিলাম। প্রচুর দুষ্টামি আর খেলা ধুলায় মেতে থাকতাম দিনের বেশিরভাগ সময়ে। আমাদের গ্রাম টা একদম নদী কেন্দ্রিক ছিলো, মনে পরে সেই দিনের কথা যখন আমার বাবা আমাকে সাঁতার কাটা শেখানোর জন্য নদীতে নিয়ে যেত অনেক মজা করতাম বাবার সাথে। যখন বর্ষাকাল আসতো তখন ঐ সময়ে প্রচুর মাছ ধরতাম। আমাদের বাড়ি টা অনেক বড় ছিলো এবং চারপাশে বিভিন্ন ফলের গাছ দিয়ে ভরা ছিলো। আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, পেয়ারা, আমরা, কামরাঙ্গা, সরুফল, লেবু, পেঁপে,কলা, নারকেল, সুপারি, ইত্যাদি কি ছিলো না আমাদের বাড়িতে কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস আমাদের এত সুন্দর বাড়িটা নদী ভাঙ্গন এর কবলে নদীতে বিলীন হয়ে যায়, ২০০২ সালে।
এরপর আমাদের পুরো পরিবার চলে আসি জগন্নাথপুর গ্রামে আমাদের মামার বাড়িতে। এখানেই আমাদের নতুন করে বাড়ি নির্মাণ করে থাকা শুরু হলো । আমাদের বাবা, চাচারা মোট ৬ভাই ছিলো সবাই আলাদা আলাদা এলাকায় চলে যায় আলাদা ভাবে থাকা শুরু হয়। শুরু হলো আমার নতুন শৈশব জীবনের নতুন ভাবে পথ চলা। কিছু দিনের মধ্যেই সকলের সাথে পরিচয় হয়ে বন্ধুত হয়ে গেলো এবং ভালোলাগা শুরু হলো,প্রথম দিকে অনেক কষ্ট হচ্ছিলো নতুন পরিবেশে নিজেকে এডজাস্ট করতে।
🌄পড়া লেখাঃ
মায়ের কাছ থেকে প্রথম শিক্ষা অ,আ,ক,খ। এরপর গ্রামের স্কুলে ভর্তি হয়ে ৫ম শ্রেনী পর্যন্ত লেখা পরা করি , এ সময়ে আমার পড়ালেখার খুবই নাজুক অবস্থায় ছিলো তেমন কোন বিষয়ে কিছুই পারতাম না বললেই চলে। এরপর বাবা আমাদের থানার একটা স্কুলে ভর্তি করে দেন ৫ম শ্রেনী তে এখানেও প্রথম ২ বছর আগের মতই খারাপ অবস্থায় পারকরি। পরবর্তীতে বাবা শিক্ষকদের সাথে পরামর্শ ক্রমে আমাকে ৬ষ্ঠ শ্রেনী থেকে ৭ম শ্রেনী তে উঠতে না দিয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেনী তে ২ বছর থাকতে বাধ্য করা হয়। এরপর থেকে শুরু হয় আমার জীবনের পড়ালেখার শুরু, আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে এখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানো শুরু হয়। ২০০৮ সালে এস এস সি পাশ করে এডমিশন নেই পলিটেকনিকে এখানে বলে রাখা ভালো আমি আর্টসের স্টুডেন্ট ছিলাম, সাইন্স না নিয়েও এসএসসিতে মোটামুটি ভালো রেজাল্ট করে পলিটেকনিকে ভর্তি হই। আলহামদুলিল্লাহ যথেষ্ট ভালো রেজাল্ট করে ডিপ্লোমা কমপ্লিট করি ২০১২ তে। এতে অনেকেই অবাক হয়েছেন যে আমি সাইন্সের ছাত্র না হয়েও ডিপ্লোমাতে এত ভালো রেজাল্ট কিভাবে সম্ভব। আসলে পড়াশুনা ঠিক ভাবে করলে সবই সম্ভব।
এরপর ঢাকায় একটা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হই ২০১৫তে এবং ২০১৮ তে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং কমপ্লিট করি।
🌄কর্মজীবনঃ
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কমপ্লিট করে ২০১৩ তে কর্মজীবন শুরু হয় গাজীপুরে একটা সুনামধন্য ফ্যাক্টরিতে জব করতাম এরপর ২০১৫ তে জবের পাশাপাশি বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং কমপ্লিট করার উদ্দেশ্যে ঢাকা একটা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি তে ভর্তি হয়ে লেখাপড়া শুরু করি। নিজের খরচে পড়াশোনাটা কমপ্লিট করেছি ২০১৮ তে।
তবে এই সময়টা আমার জীবনে অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা সময় পার করেছিলাম। এদিকে সীমিত বেতনের জব তার ওপর জবে সময় দেওয়া, ভার্সিটিতে সময় দেওয়া এবং খরচের হিসাব নিকাশ মিলিয়ে অনেক কষ্ট করে সময়টা অতিবাহিত করতে হয়েছে। হঠাৎ কোম্পানির অবস্থা খারাপ হওয়ার কারণে জবটা চলে যায় পরবর্তীতে নারায়ণগঞ্জ চলে আসি ২০১৮ তে। বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ এ আছি ।
🌄বৈবাহিক জীবনঃ
জবের পাশাপাশি যখন আমি বিএসসি করতেছিলাম তখনই আমরা পারিবারিকভাবে ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই।
এমনিতেই সীমিত বেতনের জব পাশাপাশি লেখাপড়ার খরচ এদিকে নতুন জীবন সঙ্গিনীকে নিয়ে ভালো থাকা আরো চ্যালেঞ্জিং থেকেও চ্যালেঞ্জিং এর জীবন শুরু হয়। কিন্তু সব সময় যে মানুষটা আমাকে সাহস জুগিয়েছে এবং উৎসাহ দিয়েছেন তার কথা কখনোই ভুলবার নয়, সে আমার জীবনসঙ্গিনী। আল্লাহ তাআলার কাছে লাখো কোটি শুকরিয়া আদায় করি যে, আল্লাহ্ সুবহানাহু তাআলা এমন একজন জীবনসঙ্গিনী আমাকে মিলিয়ে দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ।
যে কোন পরিস্থিতিতে সব সময় আমাকে সাপোর্ট দিয়েছেন। এক মুহুর্তের জন্যও আমাকে বিষন্নতায় ভুগতে দেন নাই। এজন্যই কাজী নজরুল ইসলাম তার কবিতায় লিখেছেন "বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর"।
এরপর ঘর আলোকিত হয়ে আমাদের প্রথম সন্তান জন্ম নেয় আমাদের মেয়ে ২০১৯ এ। প্রথমবার বাবা হওয়ার স্বাদ গ্রহন করি, কি রকম ভালো লাগার অনুভূতি তা ভাষায় প্রকাষ করার মত নয় । যারা প্রথম বাবা হয়েছেন তারা বুঝতে পারবেন বাবা হওয়ার অনুভূতিটা আসলে কত সুন্দর হয়ে থাকে। এখন আমাদের ২ টা মেয়ে। একটা ৪বছর আরেকটা ১ বছর ।
🌄পারিবারিক জীবনঃ
মা-বাবা, স্ত্রী সন্তান নিয়ে ভালোভাবেই আমাদের জীবন অতিবাহিত হচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ একদিন রাতে গ্রামের বাড়ি থেকে ছোট বোনের ফোন আসলো মা স্টোক করেছে। তখনি যেন মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পরলো মাকে প্রাথমিক ভাবে এলাকায় ডাক্তার দেখানোর পর নিয়ে আসলাম ঢাকা নিউরোলজি হাসপাতালে এখানে ডাক্তাররা বিভিন্ন ভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে কয়েকদিন রাখার পর বললেন আর সম্ভব নয় তখন কি করবো কিছু ভেবে পাচ্ছিলাম না কথা বলার ক্ষমতা হারিয়ে যাচ্ছিল, হাত-পা অবশ হয়ে আসছিলো এদিকে মায়ের অবস্থার কথা শুনার কারনে বাবা খুব বেশি ভেঙ্গে পড়ছিল দেখে নিজেকে শক্ত করলাম বাবার পাশে গিয়ে বসলাম এবং বাবাকে সাহস দেয়ার চেষ্টা করলাম কিন্তু আমার ভিতরটা সব নিরবস্তব্ধ হয়ে আসছিলো।
অবশেষে আমার মা এই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে ২০২১ এ আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে আমাদের ছেড়ে চলে যান।। আমার মা আমাদের জন্য এবং আমাদের পরিবারের জন্য অনেক বেশি কষ্ট সহ্য করেছেন আমাদের মোটামুটি অভাবের সংসার ছিলো নিম্ন আয়ের মানুষ ছিলেন আমার বাবা, এজন্য মাকেই অনেক কিছু ম্যানেজ করতে হতো। সবেমাত্র সুদিন ফেরা শুরু হয়েছিলো মাত্র কিন্তু কি ভাগ্যের নির্মম পরিহাস এত কষ্টের পরে সুখ পাওয়ার আগেই চলে গেলেন এই নিষ্ঠুর দুনিয়ায় মায়া ছেড়ে। না জানি মাকে কতইনা কষ্ট দিয়েছি। সব সময় দোয়া করি আল্লাহ যেন আমার মাকে আখেরাতে জান্নাতের উঁচা মাকামে স্থান দান করেন এবং অনেক বেশি ভালো রাখেন-আমিন।
🌄কর্মজীবনের পাশাপাশি উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার গল্পঃ
গাজীপুরে থাকা অবস্থায় ২০১৫-১৬ সালের দিকে এক বড় ভাইয়ের মাধ্যমে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক টাকের মধু নিতাম নিয়মিত খাওয়ার জন্য। নারায়ণগঞ্জ চলে আসার পরে আর তেমন একটা ওনার সাথে যোগাযোগ হয়নি। বিভিন্ন জায়গা থেকে নিজে খাওয়ার জন্য মধু কিনে ধরা খাই, হঠাৎ করে ওই ভাইয়ের কথা মনে হয় এবং ওনাকে নক দেওয়ার পরে মধু সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গুলো জানিয়ে দেয়। এরপর আমার অফিসের কলিগদের কে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের খাঁটি মধুর কথা জানাই অনেকেই মধু নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে, তখন আমি নিজের মাত্র ৫৬০০৳ দিয়ে কিছু মধু সংগ্রহ করে নিজে সহ অফিসের কলিকদেরকে দেই, আলহামদুলিল্লাহ খাঁটি মধু পাওয়াতে সবাই খুব খুশি হয় এবং আমি এখান থেকেই আগ্রহী হয়ে পুরোদমে সাহস নিয়ে শুরু করে দেই আমার উদ্যোক্তার জীবন NoorHoney BD নামে । এখন আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে আমার কিছু খুচরা কাষ্টমার এর পাশাপাশি বেশ কিছু পাইকারি কাষ্টমার আছেন। যেহেতু আমার সরাসরি মাধ্যম থেকে সুন্দরবনের মধু টা সংগ্রহ করা এজন্য সীমিত লাভে বেশিরভাগ পাইকারি দিয়ে থাকি।
আমার ছোট বেলা থেকেই কেন জানি মনের ভিতরে একটা স্বপ্ন লালন করতাম যে আমি একদিন বড় ব্যবসায়ী হবো, জব যতদিন ই করি না কেন এক সময় ফুলটাইম ব্যবসায় মনোনিবেশ করবো ইনশাআল্লাহ।
🌄নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশন যুক্ত হওয়াঃ
আমাদের প্রিয় ফাউন্ডেশনের সাথে যুক্ত হওয়ার পূর্বেই আমার ব্যবসায় হাতেখড়ি। হটাৎ এক ছোট ভাই আমার পাইকারি কাষ্টমার বলতেছেন ভাই আপনি কত তম ব্যাচ এর আমি বললাম কিসের ব্যাচ তখন ঐ ছোট ভাই আমাকে আমাদের প্রিয় ফাউন্ডেশনের খোঁজ খবর দিলেন এবং আমাকে গ্রুপের লিংক দিলেন।
এরপর আমি নিয়মিত গ্রুপের বিভিন্ন রকমের পোস্ট গুলো ফলো করতে থাকি এক পর্যায়ে নিজেই রেজিস্ট্রেশন এর লিংক নিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে ফেললায় ১৯তম ব্যাচের মাঝামাঝিতে ।
এরপর নারায়ণগঞ্জ মেসেঞ্জার গ্রুপে জয়েন্ট হওয়া এবং তারপর থেকে আজ পর্যন্ত প্রতিদিন নিয়মিত সেশন চর্চা ক্লাসে জয়েন্ট থাকার চেষ্টা করি এবং থাকি। আমাদের ফাউন্ডেশনের সকল ভাইয়া এবং আপুরা এতটাই আন্তরিক যে মনে হয় এটা আমার আরেকটা পরিবার।
ফাউন্ডেশনের সাথে যুক্ত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত আমার শুধু একটা অনুভূতি সব সময় কাজ করে যদি আমি আরো অনেক আগে থেকে এই ফাউন্ডেশনের সাথে যুক্ত থাকতে পারতাম তাহলে হয়তো নিজেকে আরো বদলে ফেলার চেষ্টা করতে পারতাম।
🌄পরিশেষেঃ
প্রিয় প্লাটফর্মের সবার জন্য অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইল। আল্লাহ পাক সবাইকে সফল উদ্যোক্তা হবার তৈওয়াফিক দান করুন। সবসময় একে অপরের পাশে থেকে এগিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ। সবাই সবার জন্য দোয়া করবো এবং একে অপরের পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ।
ধৈর্য সহকারে আমার জীবনের গল্প পড়ার জন্য আপনাদের সবাইকে জানাচ্ছি আমার অন্তরস্থল থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ এবং সকলের জন্য রইলো আমার ভালোবাসা।💘
🐝🐝ধন্যবাদন্তে🍯🍯
নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশন গর্বিত আজীবন সদস্য
🥀আমি মোঃ নুরুজ্জামান নূর
🥀ব্যাচঃ ২০
🥀রেজিঃ ১০৮৩৬৮
🥀নিজ জেলাঃ পাবনা
🥀উপজেলাঃ বেড়া
🥀বর্তমান অবস্থানঃ নারায়ণগঞ্জ সদর
🥀কাজ করছি সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের শতভাগ খাঁটি মধু নিয়ে।
🥀পেজঃ NoorHoney BD