প্রতিটা মানুষের জীবনে একটা গল্প থাকে হোক তা সফলতার কিংবা ব্যার্থতার আমারও তার ব্যাতিক্রম নয়। প্রানের ফাউন্ডেশনে যুক্ত হয়ে অনেক ভাই-বোনদের জীবনের গল্প পড়েছি
🌷বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম🌷
🌸🌸আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমতুল্লাহি ওবারাকাতুহু🌸
প্রতিটা মানুষের জীবনে একটা গল্প থাকে হোক তা সফলতার কিংবা ব্যার্থতার আমারও তার ব্যাতিক্রম নয়। প্রানের ফাউন্ডেশনে যুক্ত হয়ে অনেক ভাই-বোনদের জীবনের গল্প পড়েছি। তাদের গল্প গুলো পড়ে নিজের জীবনের গল্প লেখার উৎসাহ বা অনুপ্রেরণা পেয়েছি। ঠিক গল্প বলবো না আমার জীবনের অনেক না বলা কথা প্রানের ফাউন্ডেশনের ভাই-বোনদের সাথে শেয়ার করার ইচ্ছা বা সাহস পেয়েছি। কৃতজ্ঞতা প্রিয় মেন্টরের প্রতি।
"আমার জীবনের গল্প"
প্রথমে শুকরিয়া আদায় করছি আমার সৃষ্টকর্তার প্রতি যিনি আমাকে সৃষ্টি করে অগণিত নেয়ামত দিয়ে সুস্থ রেখেছেন৷
আলহামদুলিল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ৷আলহামদুলিল্লাহ
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর প্রতি লাখো দুরুদ ও সালাম ৷
কৃতজ্ঞতা আদায় করছি আমার মা বাবা প্রতি যারা আমাকে তাদের সাধ্যের সেরাটুকু দিয়ে অতি আদরে পরম যত্নে লালন পালন করেছেন৷ আমার কাছে আমার মা ও বাবা পৃথিবীর সেরা মা-বাবা।
কৃতজ্ঞতা আদায় করছি প্রিয় মেন্টর @iqbal bahar jahid স্যারের প্রতি যিনি আমাদেরকে নিজের বলার মত একটা গল্প প্লাটফর্ম তৈরী করে দিয়েছেন৷ এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনেক বেকার দিশেহারা হতাশাগ্রস্ত ভাই -বোন আলোর পথ দেখেছে৷ আমি স্যারের সুস্থতা নেক হায়াত কামনা করি। ফাউন্ডেশনের সকল ভাই ও বোনদের প্রতি আমার অফুরন্ত ভালবাসা ও দোয়া রইলো।
"আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা"
আমার জন্ম চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলায়৷ যদি ও গ্রাম, কিন্তু ছিল পুরোপুরি শহুরে পরিবেশ।
রুটিন মেনে পড়াশুনা, খাওয়া দাওয়া, ঘুমানো, ইচ্ছে মত বাহিরে গিয়ে ছুটাছুটি করার কোন সুযোগ ছিল না৷
আমার মায়ের নাম মনোয়ারা বেগম, বাবার নাম মোঃ নাজিম উদ্দীন৷ আমরা তিন বোন ও দুই ভাই৷ ভাই বোনের মধ্যে আমি সবার বড়৷ আমার বাবা পটিয়া সরকারি কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল ও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন৷
"আমার স্কুল ও কলেজ জীবন"
আমার স্কুল জীবন শুরু হয় নজুমুন্নিছা প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে৷ প্রাইমারী স্কুলের শুরুর দিকে একজন হুজুর আমাদের পড়াতেন৷ তিনি নজুমুন্নিছা স্কুলে শিক্ষকতা করতেন৷ হুজুরের নাম ছিল মোঃ আবদুল হাই৷ হুজুর অনেক বেশি ভাল ছিলেন৷ অনেক সুন্দর করে হুজুর আমাদেরকে পড়াতেন৷ হুজুরের শিক্ষা এখনো আমার নিজের মধ্যে লালন করি৷ প্রাইমারী স্কুল শেষ করে আমি ভর্তি হই লোহাগাড়া শাহপীর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে৷ আমার বাবা তখন স্কুলের সেক্রেটারি ছিলেন৷ স্কুলের টিচাররা বাবাকে অনেক সম্মান করতেন ৷ তিনিও স্কুলের জন্যে অনেক পরিশ্রম করতেন ৷ বাবা যেহেতু স্কুলের সেক্রেটারি ছিলেন স্কুলের টিচাররা আমাদের তিন বোনের প্রতি অনেক নজর রাখতেন রেজাল্ট যেন সবসময় ভাল হয়৷ আমাদের স্কুলের দুইজন সিনিয়র টিচার আমাদেরকে বাসায় এসে পড়াতেন৷ বাবা কলেজ থেকে যখন বাসায় আসতেন তখন বাসার টিচাররা আমাদের কি পড়িয়েছেন, আমরা কতটুক বুঝতে পেরেছি সেটি তিনি দেখতেন। বাবা কখনোই আমাদেরকে ছাড়া খেতে বসতেন না ৷ আমরা যদি আগে খেয়ে নিতাম তারপরও বাবা আমাদেরকে পাশে বসিয়ে রাখতেন৷ বাবা আমাদেরকে উনার সাধ্যের সেরাটুকু দিয়ে বড় করেছেন। আমার বাবা মা দুজনেই ছিলেন পরোপকারী। মানুষের জন্য কিছু করতে পারলেই তারা খুশি থাকতেন। আমার নানার নাম লিয়াকত মিয়া ৷ চট্টগ্রামের বেশির ভাগ মানুষ ওনাকে চিনে৷ তিনি একসময় চেয়ারম্যান ছিলেন ৷ মানুষের কল্যানে অনেক কাজ করেছেন তিনি৷ আমার নানার মত আমার মাও অনেক বড় মনের মানুষ৷ আমার বাবাও ছিলেন একজন মিশুক ও অমায়িক মানুষ। আমি যদি সারাদিন বাবাকে নিয়ে লিখতে থাকি তারপরও আমার বাবার সম্পর্কে লিখে শেষ করা যাবে না৷
আমার বাবা চাকরী জীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পটিয়া সরকারি কলেজেই ছিলেন। মা-বাবা সহ সবাই পরে চট্টগ্রামের শহরে চলে আসে৷ যেহেতু তিনি পটিয়া কলেজের প্রফেসর ছিলেন, আমাকেও পটিয়া কলেজে ভর্তি করিয়ে দেন। এরপর আমি মাস্টার্সে ভর্তি হই চট্টগ্রাম কলেজে। বাবা আমাদের পড়াশোনার প্রতি ও সব বিষয়ে অনেক দায়িত্বশীল ছিলেন। ফুফুদেরও তিনি অনেক আদর যত্ন করতেন ও খেয়াল রাখতেন। বাবা একদিন অসুস্থ হয়ে রাত ৮টায় চট্টগ্রামের একটি হসপিটালে ভর্তি হন৷ রাত ২টায় বাবা ইন্তেকাল করেন। তিনি চাকরিতে থাকা অবস্থায় হার্ট অ্যাটাক করে মারা যান। আমার বাবার মতো একজন দায়িত্বশীল পিতার মৃত্যু মেনে নেওয়া আমাদের জন্য অনেক কঠিন ছিল ৷ কিন্তু আল্লাহর সিদ্ধান্ত আমাদের সবার মেনে নিতে হবে৷ বাবা মারা গেছেন অনেক বছর হলেও প্রতি দিন বাবার কথা মনে পড়ে৷ সবাই আমার বাবার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেন ওনাকে জান্নাতের উচ্চ মাকামে স্থান দেন ৷ বাবা বেঁচে থাকতে আমাদের তিন বোনের বিয়ে হয়ে যায়। তিন বোনেরই ভালো জায়গায় বিয়ে হয় আলহামদুলিল্লাহ। আমার হাজবেন্ড একজন ইঞ্জিনিয়ার (চুয়েট) । আমার মেঝো বোনের হাজবেন্ড যুক্ত রাজ্যের একটি ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ও ছোট্ট বোনের হাজবেন্ড একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ৷ বাবা মারা যাওয়ার সময় আমার দুই ভাই অনেক ছোট ছিল ৷
আমার প্রতিষ্ঠান 'নন্দন' ও কিছু মানুষের ভালোবাসা পাওয়ার গল্প:
ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনার পাশাপাশি নতুন কিছু শেখার আগ্রহ বরাবরই ছিলো। ষষ্ঠ কিংবা সপ্তম শ্রেণির কথা, আমি তখন কাপড় কেটে ফুল বানাতাম, সুই সুতার কাজ করতাম। খুব যে সুন্দর হতো তা না। তবে শিখার জন্য লেগে থাকতাম ৷আমার আরেকটি শখ যেটি আমি এখনো নিজের মধ্যে লালন করি তা হলো বাগান করা। ঢাকার বাসাতেও আমাদের ছাদ ভর্তি আমার নিজের হাতে করা বাগান। প্রতিদিন এগুলোর যত্ন নিতে গাছে পানি দিতে খুবই ভালোই লাগে।
যেহেতু শেখার আগ্রহ আমার মধ্যে সবসময়ই ছিলো তাই যখনই শুনতাম কোথাও নতুন কিছু শিখানো হচ্ছে সেখানেই ছুটে যেতাম। আমি যুব উন্নয়ন থেকে ব্লক বাটিকের কোর্স করেছি ৷ এছাড়াও হাতের কাজ, বিভিন্ন ধরনের সুই সুতার কাজ, বিভিন্ন ধরনের শো-পিস তৈরীর কাজ শিখেছি বিভিন্ন ট্রেনিং সেন্টার থেকে৷ এরপর শুরু করি রান্নার কোর্স। মোটামুটি রান্নার যত কোর্স আছে, সব কোর্স কমপ্লিট করি। তখন থাকতাম চট্টগ্রাম। চট্টগ্রাম থেকে এগুলো করতে তখন আমার প্রায়ই ঢাকা আসা লাগতো। আমার হাজবেন্ডের যথেস্ট সাপোর্ট ছিল৷ হাজবেন্ডের সাপোর্ট ছাড়া কখনোই সম্ভব হতো না। মোটামুটি পারদর্শী হওয়ার পর সিদ্ধান্ত নিলাম আমি একটি ট্রেনিং সেন্টার দিব, কারণ সবার তো আর আমার মতো তখন ঢাকায় এসে কোর্স করা সম্ভব ছিলো না। সব প্রস্তুতি নিয়ে চট্টগ্রামের ষোলশহরে ট্রেনিং সেন্টার খুলে ফেলি। চট্টগ্রামের পরিচিত আজাদী পত্রিকায় এটার বিজ্ঞাপন দিলাম। আলহামদুলিল্লাহ বিজ্ঞাপন দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ব্যাপক সাড়া পাই। আমি সকাল ও বিকাল ক্লাস নিতাম এবং কর্মজীবী আপুদের অনুরোধে শুক্র ও শনিবারও ক্লাস নিতে হতো। আমার ইচ্ছে ছিল সবাই কাজ শিখুক। এ কারনে আমি সবার অনুরোধ রাখার চেষ্টা করতাম৷ আমার এক সপ্তাহের রান্নার রুটিন প্রথম আলোর নকশায় দিয়ে দিতাম। কোনদিন কি কোর্স করানো হবে সবাই রুটিন থেকে জেনে নিতে পারত৷ শুধু স্টুডেন্ট না সব বয়সের আপুরাই কাজ শিখতে আসতেন। তাদের মধ্যে ডাক্তার, স্কুল, কলেজের টিচার, আবার অনেকেই ছিলেন গৃহিণী৷ তখন বয়স আমার অনেক কম ছিল তবুও সবাই আমাকে একজন শিক্ষকের মর্যাদা দিতেন। আমিও দক্ষতার সাথে ট্রেনিং সেন্টারটি পরিচালনা করতে থাকি। সব সময় চেষ্টা থাকতো আমার কাছ থেকে যে যাই শিখুক না কেন সেটি যেন আনন্দের সাথে শিখতে পারে এবং সেই প্রশিক্ষণ তাদের জীবনে কাজে লাগিয়ে যেন তারা স্বাবলম্বী হতে পারে। অত্যন্ত গর্বের সাথে জানাচ্ছি যে আমার অনেক ছাত্রী এখন অনেক স্বাবলম্বী হয়েছে ৷ অনেকে বিভিন্ন জায়গায় রান্না করে প্রশংসিত হয়েছেন তারা যখন আমাকে ফোন করে বলে তখন তাদের আনন্দের চেয়ে আমার আনন্দ বহু গুণ বেড়েযায়৷
আমি এসব কোর্স করানোর পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান যেমন গায়ে হলুদ, জন্মদিন সহ বিভিন্ন ধরনের খাবারের অর্ডার নিতাম। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের শো পিছ ও ব্লক বাটিকের বিছানার চাদর, কুশন কভার, জামা, বাচ্চাদের ড্রেস আমি নিজে ডিজাইন করে চট্টগ্রামের শপিং কমপ্লেক্স, কল্লোল সুপার মার্কেটের বড় বড় দোকানে সাপ্লাই দিতাম৷ কাজের প্রতি ভালোবাসা থাকার কারণে কখনো ক্লান্ত লাগতো না। আর মানুষের অশেষ ভালোবাসার তো ছিলোই। আমার কাছে কোর্স করে কোর্স ফি দিয়েও অনেকে আমার জন্য বিভিন্ন ধরনের গিফ্ট নিয়ে আসতেন। অনেকে এখনো আমার খোঁজ খবর রাখেন। এটাই আমার সবচাইতে বড় অর্জন। আমি খুব কম বয়সেই অনেক মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি।
প্রতি বছর ঈদে আমি আমার বাবার বাড়ি ও শশুর বাড়ির সবার জন্য ব্লক বাটিকের ও সুই সুতার ডিজাইন করা পাঞ্জাবি নিজেই বানাতাম। ঈদের দিন যখন সবাই আমার ডিজাইন করা পাঞ্জাবি পড়তো আমার ঈদের আনন্দ কয়েকগুণ বেড়ে যেতো। একটানা প্রায় ৭ বছর দক্ষতার সাথে আমি আমার ট্রেনিং সেন্টার পরিচালনা করি। আমার মাঝে সততা ছিল, কাজের প্রতি ভালবাসা ছিল, কমিন্টমেন্ট ঠিক রাখা ও লেগে থাকার প্রবণতা ছিল৷
এরপর আমার হাজবেন্ড চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা বদলি হয়ে আসে তখন আমিও ঢাকায় চলে আসি। ঢাকায় এসে সিদ্ধান্ত নেই আর কাজ করবো না বরং আমার ছেলে মেয়েদের সময় দিবো। আমি ট্রেনিং সেন্টারের সবকিছু বিক্রি করে দেই। এভাবে চলতে থাকে৷ দেখতে দেখতে ছেলে মেয়েরাও বড় হয়ে যায়।
নিজের বলার মতো গল্প ফাউন্ডেশনে আমার আসার গল্প:
আমার ছেলে মেয়েরা যখন বড় হয়ে যায় তখন আমার মাথায় চিন্তা আসে কিছু করা যায় কিনা। কিন্তু চিন্তাটা নিজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। মনে মনে বলতাম আবার শুরু করা সম্ভব হবে না। যেহেতু অনেক কিছুর উপরই আমার আইডিয়া আছে তাই চিন্তাটা একদমই ফেলতে পারছিলাম না। একদিন দুপুরে আমার বারান্দায় বসে ইউটিউবে ভিডিও দেখছিলাম তখন দেখি ইকবাল বাহার স্যারের একটি ভিডিও আমার সামনে আসে ভিডিও দেখার সময় মনে হচ্ছিল কথাগুলো তিনি আমার সামনে এসে আমাকেই বলছেন। তখন আমি স্যারকে চিনতাম না ৷ এরপর থেকে আমি স্যারের ভিডিও গুলো একটার পর একটা দেখতে থাকি। আমি কাজ করার সময় ওনার ভিডিও ছেড়ে রাখতাম। এরপর অনেক গুলো ভিডিও দেখি স্যারের৷ এরপর যুক্ত হই গ্রুপে৷ তখন ১৯ তম ব্যাচের মাঝামাঝি সময় ছিলো৷ আমার ধারণা ছিলো ব্যাচের মাঝখানে কেউ যুক্ত হতে পারে না। তাই আমি ২০তম ব্যাচে পর্যন্ত অপেক্ষা করলাম রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য আমাকে রেজিষ্ট্রেশনে সাহায্য করে আশরাফুল ইসলাম জীবন ভাইয়া এবং যুক্ত হই ধানমন্ডি জোনে৷ ধানমন্ডি জোনের সুপারএক্টিভ ভলান্টিয়ার নিউ মার্কেট থানা এম্বাসেডর রোকনউজ্জামান দিদার ভাইয়া আমাকে মেসেঞ্জার গ্রুপে যুক্ত করেন। ফেইসবুক গ্রুপে যুক্ত হয়ে আমার কাছে মনে হলো এখানে সবাই ভালো মানুষ। কেউ কাউকে ঠকাবে না। কারণ এখানে সবাই স্যারের শিক্ষায় আলোকিত মানুষ। আগে থেকে যেহেতু আমি কাজ করে এসেছি তাই আমার পরিবারকে নতুন কিছু শুরু করার কথা জানাতেই তারা সবাই আমাকে সাপোর্ট করে। সবার বিশ্বাস আমি পারবো।
আমি আল্লাহ উপর ভরসা করে আবার শুরু করলাম৷ নতুন করে শুরু হয় নন্দনের যাত্রা ৷
এবার আমি কাজ করছি থ্রী পিচ , বিছানার চাদর, আমার নিজের তৈরী হেয়ার কেয়ার অয়েল, হেয়ার প্রোটিন প্যাক নিয়ে৷ যেটি আমি ৪০ টিরও বেশি প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরী করে থাকি৷ আমার তৈরী তেলের নাম "Sunaira's Hair Care Oil" এবং "Sunaira's Hair Care Pack"। এটি চুলের যাবতীয় সমস্যার সমাধান করবে ইনশাআল্লাহ ৷ চট্টগ্রামের শুটকি ও আরও
কিছু পণ্য নিয়ে বর্তমানে কাজ করছি৷
পরিশেষে আমি এতটুকুই বলব আমরা যদি স্যারের শিক্ষা প্রতিনিয়ত আমাদের জীবনে চর্চা করি তাহলে আমরা একজন ভালো মানুষ হয়ে বেঁচে থাকতে পারব৷
🌸 হাছিনা সালমা 🌸
স্যাটাস অব দ্যা ডে ''৯৪৬
তারিখ ০৪-০৬-২০২৩ইং
🌸🌷ব্যাচ-২০
🌸🌷রেজিস্ট্রেশন -১০৯২৪৯
🌸🌷জেলা- চট্টগ্রাম
🌸🌷উপজেলা-লোহাগড়া
🌸🌷বর্তমান ঠিকানা - কলাবাগান, ঢাকা
পেইজ - Nondon Bazaar
আমি আরও কাজ করছি
🌸আনস্টিচড পাকিস্তানি ও দেশীয় বিভিন্ন ধরনের থ্রি পিছ
🌸বিছানার চাদর
🌸খাটি গাওয়া ঘি
🌸কাঠের ঘানিতে ভাঙ্গা সরিষার তেল
🌸প্রাকৃতিক চাকের মধু, লিচু ফুলের মধু, সরিষা ফুলের মধু, কালো জিরা ফুলের মধু
🌸এপেল সাইডার ভিনিগার উইথ মাদার
🌸সিয়াসিড
🌸চট্টগ্রামের শুটকি
🌸হেয়ার অয়েল ও হেয়ার প্যাক
#নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প_ফাউন্ডেশন_আজীবন_গর্বিত_সদস্য
🌸পেইজ লিংক ⬇️
https://www.facebook.com/profile.php?id=100086878129148&mibextid=ZbWKwL