আমার স্কুলের ৩০০ টাকা দিয়ে মা প্রথম একটা বরকি/ ছাগল কিনেন
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
আসসালামু আলাইকুম
❤️"আমার জীবনের গল্প"❤️
💙প্রথমে শুরু করছি মহান সৃষ্টিকর্তা পরম করুণাময় আল্লাহর নামে যার অপার কৃপায় এই পৃথিবীতে এসেছি। সকল প্রশংসা মহান রাব্বুল আলামীনের জন্য। লাখো কোটি দরুদ ও শান্তি বর্ষিত হোক প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ) এর প্রতি ।
💙কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমার মা ও বাবার প্রতি, যারা আমাকে জন্ম দিয়েছেন, লালন পালন করেছেন এবং শিক্ষিত করে পৃথিবীর বুকে বড় করে তুলেছেন।
💙সেই সাথে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এই শতাব্দীর অন্যতম সেরা মানুষ, লাখো তরুণ তরুণীর আইডল প্রিয় মেন্টর, প্রিয় শিক্ষক জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যারের প্রতি, যার অক্লান্ত পরিশ্রমে গড়ে উঠেছে "নিজের বলার মতো একটা গল্প" ফাউন্ডেশনের মতো একটা সুবিশাল প্লাটফর্ম ।
এটা ঠিক গল্প নয় আমার জীবনের সত্য ঘটনা সংক্ষেপে তুলে ধরলাম।আশা করছি সবাই গল্পটি পড়বেন আর ভালোবেসে লাইক ও কমেন্ট করে পাশে থাকবেন ❤️❤️
💥💥💥আমার পরিচয় :
ঝর্না আকতার
আমি সরকারি স্কুল হাইস্কুল পড়াশোনা & ইন্টার জয়পুরহাট সরকারি মহিলা কলেজ থেকে ও অনার্স- মাস্টার্স কমপ্লিট করি জয়পুরহাট সরকারি কলেজ থেকে।
আমি পরিবারের বড় মেয়ে এবং আমার ৩ ভাই। আমার বাবা একজন গ্রাম্য ডাক্তার আর মা উদ্যোক্তা গৃহিণী।
প্রশিক্ষন প্রাপ্ত:কম্পিউটার, গরুছাগল পালন, বিউটিশিয়ান,ডাইভিং,সফল উদ্যোক্তা প্রশিক্ষন, সেলাই প্রশিক্ষন ইত্যাদি চলমান
যুক্ত আছি: সবুজে সাজাই জয়পুরহাট; প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ময়নাপ্রতিবন্ধী মহিলা উন্নয়ন সংগঠনের সম্পাদিকা ও বিভিন্ন সমাজ সেবা মূলক কাজে
💥💥পরিবারের বাবার স্টাগেল : ছোটোবেলায় দেখেছি আমার বাবার তখন তেমন কোনো রোজগার ছিল না কৃষি কাজ ও জমি থেকে উৎপাদন চাল দিয়ে কোনোরকম সংসার চালাতেন। তিনি ছোটো থেকে রাজশাহী নাম করা ডক্টরস কাছে থাকতেন বড় বড় অপারেশন ডক্টরের সহযোগীতা করতেন। অনেক দক্ষতা নিয়ে ও শিক্ষার অভাবে নিজে বড় কোনো কিছু করতে পারলেন না। বাড়ির স্বচ্ছতা আনার জন্য পরবর্তীতে আমার মা উৎসাহে তিনি বাচ্চাদের সুন্নাতে খৎনা (মুসলমানী) কাজ শুরু করেন আলহামদুলিল্লাহ পরিবারে স্বচ্ছতা আসে।এই কাজে কোনোদিন কারো থেকে টাকা চেয়ে নেওয়া নেন নি খুশি করে যা দেয় তাই নিয়েছেন অনেক গরীব মানুষকে ফ্রি সার্ভিসিং দিয়ে মহৎ কাজ করে থাকেন। বিভিন্ন গ্রামে তাকে ভালো নাম ডাক আছে তাছাড়া ও উনার সাধ্যের মধ্যে ছোটো অপারেশন গুলো করেন। বর্তমানে আমার ছোটো ভাই ও বাবার কাছে শিক্ষা নিয়ে দক্ষতা অর্জন করেছে আরো দক্ষ করার জন্য তাকে আমি নিজ খরচে পল্লী চিকিৎসক কোর্সও সার্টিফিকেট অর্জনে সহায়তা করার চেষ্টা করছি। আর আমার ছোটো টা পল্লীবিদুৎ মিটার রিডার আছে।আর সবার ছোটো ভাই ক্লাস নাইনে পড়াশোনা করছে।আমার কোনো বোন নাই😑
💥💥💥ছেলেবেলা : আমাদের গ্রাম থেকে স্কুল অনেক দূরে ও যোগাযোগ ব্যবস্থা একদম বাজে এখনো গ্রাম থেকে ১ কিলোমিটার মতো হেঁটে মেন রাস্তায় উঠতে হয়। তাই আমার বেড়ে ওঠা নানার বাড়ি।এখানে যোগাযোগ ব্যবস্থা ও স্কুল খুব ভালোও কাছে। তাই মা আমার সেফটির জন্য যেহতু নানা বাড়ি গেট থেকে নেমেই প্রাইমারী ও হাই স্কুল মাঠ তাই এখানে ভর্তি করায়।
নানা & মামারা পান -সুপারি বিজনেসে অনেক ভালো অবস্থান ছিল।কোনোকিছুর অভাব দেখিনি এখানে।আমি কোনোদিন স্কুল মিস করি নি। পড়াশোনা মোটামুটি ভালোই ছিলাম। খেলাধূলায় ও গল্প আড্ডা বেশ মজা হতো। সম্পর্কে খালা ও মামাতো বোন আমার সহপাঠী ছিল। নানা অসুস্থ তাই একই গ্রামের ছেলের বিয়ের প্রস্তাব ফেরত দেন নি🥲 বাবা পিঠা খাওয়ার দাওয়াত নানার বাড়ি আসলে মামি মামা দের কথায় কিছু বুজে উঠার আগেই সবার সিদ্ধান্তে বিয়ে দিয়ে দিলেন🙁
💥💥শ্বশুর বাড়ি অবস্থান : বিয়ের ১ মাস পর এসএসসি ও অনার্স- মাটার্স কমপ্লিট করি। বাড়ির সব কাজ শ্বাশুরি সামলাতেন।আমার শ্বশুর বিয়ের ২ বছর পর মারা গেলেন😭 মারা যাওয়ার ২ বছর পর সংসারে অভাব দেখা দিলে শ্বাশুড়ি বাধ্য হয়ে কাজ করতে শুরু করেন(পোশাক সেলাই,নকশীকাঁথা ,হাত পাখা ,মাটির চুলা তৈরি,অনেক সুন্দর রান্না আরো নানা কাজে গুণবতী) আলহামদুলিল্লাহ তারপর পর থেকে সংসারে আবার স্বাচ্ছন্দ্য ফিরে আসে। আমার হাসবেন্ড পল্লীবিদুৎ মাস্টার রুলে কাজ করে সামান্য বেতনে সংসার চালানোটা খুব কষ্টকর ছিল
💨পড়াশোনা নিয়ে যত কথা:একটা মেয়ে যখন বিয়ের পর পড়াশোনা করে মনে হয় না তার পড়াশোনা ইজি ভাবে চালিয়ে নিতে পারে। তাকে যে কত কথা হজম করতে হয় আল্লাহ পাক ভালো যানেন।স্বামীর বাড়ি লোকজন সাপোর্ট করলেও বাহিরের লোকের যত মাথা ব্যথা উদাহরণ স্বরূপ প্রথমেই বলবে এই বউ থাকবে না,পড়ালেখা করলে স্বামী কে দাম দিবে না,অন্য জনের সাথে চলে যায়, বউ মানুষের কিসের পড়াশোনা, এসএসসি পরীক্ষা দিলেই তাই অনেক কোনো কলেজে পড়তে হবে,যেটুকু পড়ছো বাচ্চা মানুষ করলেই করতে পারলেই হলো( তাহলেই হয়তো মাস্টার্স সার্টিফিকেট তারাই দিতো🙃),মেয়েদের বিউটিশিয়ান ও ডাইভিং প্রশিক্ষন কথা শুনলে আকাশ ভেঙে যেনো তাদের মাথায় পড়ে😁 বলে শেষ নেই যাইহোক তাদের কথায় আশায় বালুচর। সবাই পড়াশোনা করে এমনটা করে না🙄 কেউ পড়াশোনা ও বিজনেস করে নিজের স্বপ্ন পূরনের জন্য, বাচ্চার সন্মান বৃদ্ধির জন্য, মা বাবা ও স্বামীর মুখ উজ্জ্বল করার জন্য আর যারা নিজের স্বাক্ষর না দিতে জানলোও নিজের স্বাধীনতার জন্যই কিন্ত সংসার থেকে বিচ্ছেদ করেন এখানে শিক্ষিত ও অশিক্ষিত প্রশ্ন জরিয়ে কোনো ফয়দা নাই
পাড়ার এলাকার মধ্যে প্রথম একমাত্র উচ্চ শিক্ষিত বউ & তাদের সবার চিন্তা ধারা থেকে আলাদা ধারায় চলি তবে আমার হাসবেন্ড ও চায় আমি তাদের মতো ঘর বন্দি থাকি কিন্তু আমার একমাত্র জেদের কাছে হার মানে। বিজনেস জার্নি তেও অনেক কিছু শুনেও গায়ে মাখি না প্রবাদে "পিছু লোকে কিছু বলবেই " তাই লক্ষ্য কে ঠিক রেখে শুধু সামনে অগ্রসর হই।কোনো কাজ কে কখনো ছোটো মনে করি না।আমি নিজেও কাজ করেছি কাপরের শোরুমে ও কারখানায় অভিজ্ঞতা নেওয়ার জন্য ,ফার্নিচার শোরুম উইথ এনজিও সংগঠনে বিজনেস একাউন্টটিং শিখি আর প্রাইভেট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ও জব করি, বিউটি পার্লার কাজ করেছি। অনার্স থার্ড ইয়ার থেকে মাস্টার্স পর্যন্ত নিজেই পড়াশোনা ক্যারি করি।
💥💥💥উদ্যোক্তা জীবন উন্মোচন :
উদ্যোক্তা জীবন আমার মা প্রথম উন্মোচন করেন। আমার স্কুলের ৩০০ টাকা দিয়ে মা প্রথম একটা বরকি/ ছাগল কিনেন সেই একটা থেকে অনেক ছাগল পালন করতে থাকে আমার মা নিজেই😍🥰মা সেগুলো কে দুইভাগ করতো আমার গুলো বিক্রি করে গরু কিনতো। মা গরু ও ভাগ করে দিতো
💥ব্যর্থতা ভরপূর🥲
মা'র কাছে সাফল্য পেলেও আর কারো কাছে সাফল্যের দেখা পাইনি।
🥀আমার সঞ্চয় প্রথম বাবাকেই দেয় বাড়ির কাজের জন্য কিন্তু তিনি পুরাতন মিশিনারীজ গুলো কিনে লস করতেন😔 এরপর একটা কোম্পানি তে ১ লাখ ইনভেস্ট করলাম কোনো ডকুমেন্টস ছাড়াই ৩ মাসের জন্য নিয়ে প্রায় ৮ বছর হয়ে গেছে এখনো মরিচীকা
🥀বাবার সাথে এক পর্যায়ে মনোমালিন্য হলে গরু ছাগল হাঁস মুরগি শ্বশুর বাড়ি নিয়ে আসি। হাসবেন্ড সুবুদ্ধিতে একটা করে রেখে সব বিক্রি করে দেয়। বাসা থেকে টাকা ও সোনা চুরি হলো 😒🥀মামার কথায় গরু বাছুর বিক্রি করে সিদ্ধান্ত নিলাম ছোটো ভাইকে বিদেশ পাঠাবো কিন্তু মামার শালা অর্থৎ মামির ভাই পার্সপোট ও মেডিকেল করায় নিয়ে ৫০ হাজার টাকা এখনো পাওনা 🥀আবার ও ছোটো ভাই কে ডিপিএস ভেঙে মুরগির সেট করার জন্য ৮০ হাজার টাকা দিলাম সেখানেও টাকা লস করলাম
🥀যুবভবন থেকে গরু ছাগল প্রশিক্ষণ নিয়ে৬০ হাজার টাকার প্রথম ঋণ নিয়ে ২ টা গরু নিয়ে আবারো মাকে দিলাম কিন্তু এইবার একটা গরু মারা গেলো😰আর একটা বিক্রি করে +জবের টাকা ফিক্সড হাসবেন্ড কে দিলাম এইবার সরিষা স্টক বিজনেসের জন্য বাট এখানে লস তাছাড়া ও বিভিন্ন এমএলএ ও অনেক মানুষকে টাকা দিয়ে ঠকেছি এই ছোটো লাইফে
💥🥀💕 ঘুরে দাঁড়ানো চেষ্টা :
হাজারো ব্যর্থতার পরও হাল না ছাড়া আমি।কেউ সাপোর্ট না করলেও আমার চেষ্টা চালিয়ে যাবো। এইবার অনলাইন ও অফলাইনে নিজের হাতে কিছু প্রজেক্ট পরিচালনা করার প্রবল ইচ্ছায় কাজ শুরু করেছি মেয়েদের থ্রি পিস, বোরখা ও ফার্নিচার সরাসরি কারখানা থেকে খুচরা ও পাইকারি
ফুড আইটেম ও গরুর ফার্ম,মুরগির ফার্ম ও বাড়ির উঠানে ছোটো নার্সারী ইত্যাদি নিয়ে।
নিজে এমন ভাবে বিজনেস গুলো দ্বার করার চেষ্টা যাতে সন্তানদের কষ্ট করতে না হয় যাস্ট মায়ের তৈরী বিজনেসে লালিত অপরিপূর্ণ স্বপ্ন গুলো বাস্তবায়িত করতে পারে
প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের অনুপ্রেরনায় অনলাইন ও অফলাইনে নিজের সততা ও বিশ্বাস দিয়ে । সবার দোয়া ও সহযোগিতা এবং ভালোবাসায় সাফল্য চূড়ায় পৌঁছাতে চাই ইনশাআল্লাহ
💥💥💥যাদের অবদান গুলো অস্বীকার যোগ্য :
প্রথম অবদান আমার নানা নানির যারা আমাকে পড়াশোনার জন্য আশ্রয় দিয়েছিলেন আর মা যিনি আমাকে আমার ভবিষ্যতের জন্য তার কাছ থেকে দূরে রেখেছিলেন।
তবে আমার জীবনে পড়াশোনা সবচেয়ে বেশি অবদান রাখেন আমার বাবা।বাবার খরচে ও অনুপ্রেরনায় আমি মাস্টার্স পর্যন্ত কমপ্লিট করার সাহস পাই।যদি বাবার স্বপ্ন ছিল আমি মেডিকেল লাইনে পড়বো কিন্তু সেটা সম্ভব হয় নি😒
উদ্যোক্তা জীবনে সবচেয়ে অবদান আমার মা যিনি আমাকে নিজের পরিশ্রম দিয়ে উদ্যোক্তা তৈরি করেছেন।আমার মা ও বাবার প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কৃপায় যদি আমি বিজনেসে সাফল্য আনতে পারি তাহলে ইনশাআল্লাহ একদিন বাবা মাকে সাথে নিয়ে হজ্জ করবো ইনশাআল্লাহ। " আল্লাহ তুমি সহায় হও" আমার বাবা মাকে নিয়ে স্বপ্নটা যেনো পূরন করতে পারি🤲
অফলাইনে হাতে কলমে আমি বিজনেস স্কিলস প্রতিনিয়ত শিখছি যার কাছে তিনি মোঃরাশেদ বিশ্বাস উনার অবদান অস্বীকার যোগ্য। তিনি জয়পুরহাট জেলার একজন সফল উদ্যোক্তা তিনি আমাকে ময়নাপ্রতিবন্ধী মহিলা উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন কাজ কাজে হেল্প করেন। প্রতিবন্ধের ভাতা,কিশোরী দের স্যানিটিনি ন্যাপকিন বিতরন,নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাবার ইত্যাদি বিভিন্ন কাজে অংশ হেল্প করেন উনার প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা অবিরাম
আর অনলাইনে উদ্যোক্তা তৈরি কারিগর প্রানপ্রিয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার অনলাইনে উনার অবদান অনেক বেশি। আগেও ইউটিউবে অনেক মোটিভেশনাল কথা শুনেছি কিন্ত অনলাইনে কাজে যুক্ত হতে পারিনি। শেষে প্রিয় স্যারের মোটিভেশনাল কথায় ইন্সপায়ার হয়ে অনলাইনে এই বিশাল প্লাটফর্মে যুক্ত হতে পেরেছি প্রিয় এতো বেশি কৃতজ্ঞ যা ভাষায় হারিয়ে ফেলেছি।স্যার কে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও অনেক বেশি কৃতজ্ঞতা ও অন্তরের অন্তস্তল থেকে অনেক ভালোবাসা যিনি এতো সু্ন্দর গোছালো পরিবারে ৪লাখ+ ভালো মানুষ ও উদ্যোক্তা তৈরি স্বপ্ন দেখিয়ে সার্থক হয়েছেন।
প্লাটফর্মে অনেক কষ্টে রেজিষ্ট্রেশন টিম কে খুজে পেয়ে একাই রেজিষ্ট্রেশন করি।ম্যাসেনজার গুরুপে জয়পুরহাট জেলা প্রতিনিধি প্রিয় রিমন ভাই যুক্ত করেন। বিভিন্ন জেলার সেশন ক্লাসে উপজেলা প্রতিনিধি প্রিয় মোঃ তারেক হোসেন ভাই যুক্ত করেন।সেশন চর্চায় অনেক অজানা কিছু জানতে ও শিখতে পারি বিশ্লেষণের মাধ্যমেও। প্রিয় মোঃ খসরু ভাইয়ের রিকুয়েষ্টে প্রথম ফাউন্ডশনে পরিচিত পোস্ট করি।আলহামদুলিল্লাহ পরিচিত পোস্টেই ৫হাজার পয়েন্ট অর্জন করলাম এতো ভালো লেগেছে বলা বাহুল্য। এই প্লাটফর্মে সেশন ক্লাসের মাধ্যমে ধীরে ধীরে সবার সাথে পরিচিত বেড়েই চলছে।ভালোবেসে সব সেশন চর্চা ক্লাসে যুক্ত থাকি এপর্যন্ত সবচেয়ে ভালো লাগা ইউনিক দুবাই টিম।এই সেশন চর্চা ক্লাসে প্রতিনিয়ত যুক্তহই হাজারো ব্যস্ততা থাকলেও আপ্রানচেষ্টা করি।নিজ জেলাতে হোস্টিং করার সুযোগ পেয়েছি। সেইসাথে জয়পুরহাট জেলা টিমের প্রায় সবার ভালো বন্ডিং হয়েছে ইতিমধ্যে। সামনে প্রশিক্ষন টানা ২০০০তম দিন উৎযাপনে সবার সাথে কাধে কাঁধ মিলিয়ে দায়িত্বশীল দের সাথে সমান তালে পরিশ্রম করে যাচ্ছি যেন বুক ভরা আশা নিয়ে জয়পুরহাট জেলা কে সবার সহযোগীতায় বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে পারি। সেইসাথে ছোটো একটা স্পন্সর নেওয়ার সুযোগ পেয়েছি যত প্রচার তত প্রসার তাই বিজনেস কে আরো বড় করার লক্ষে ছোট প্রচেষ্টা। ভালোবেসে সবাইকে রিকুয়েষ্ট Star World Shop পাশে থাকবেন লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন এগিয়ে নিতে সহায়তা করবেন
পরিশেষে আপনাদের সকলকে অনেক অনেক শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আপনারা যারা এতক্ষণ পর্যন্ত ধৈর্য ধরে আমার লেখাটা পড়েছেন সবার প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও অন্তরের অন্তস্তল থেকে ভালোবাসা অবিরাম 🥰❤️❤️
Jharna Akter
21/116828
Joypurhat
স্যাটাস অব দ্যা ডে ৯৫০